শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপির শীর্ষ নেতারা ক্ষুব্ধ

ফখরুলের আসন শূন্য ঘোষণা। চার এমপির শপথ নিয়ে অন্ধকারে ছিল স্থায়ী কমিটি জানত না ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দল। তৃণমূলে হতাশা। সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনা
শফিউল আলম দোলন ও মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির শীর্ষ নেতারা ক্ষুব্ধ

বিএনপির চার এমপি শপথ নেওয়ায় দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল হতভম্ব, ক্ষুব্ধ। নেতা-কর্মীদের বড় অংশই হতাশ। তবে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তের কথা বলায় প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলছেন না। দলের এ সিদ্ধান্তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে। নেতা-কর্মীরা দলের এ সিদ্ধান্তকে এইচ এম এরশাদের ‘সকাল বিকাল মত পাল্টানোর’ সঙ্গেও তুলনা করেছেন। তারেক রহমানের নাম ভাঙানোর কথাও বলছেন কেউ কেউ। তবে ক্ষুব্ধ হলেও তারেক রহমানের নাম ব্যবহার করায় সিদ্ধান্ত মেনে নিতেও তারা প্রস্তুত।

সোমবার রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যখন সংবাদ সম্মেলন করেন, তখন তিনি একাই ছিলেন। জানা যায়, একাধিক সদস্যকে ডেকেও সাড়া পাওয়া যায়নি। সূত্রে জানা যায়, রবিবার রাতে গুলশান কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে স্কাইপিতে লন্ডন থেকে যুক্ত হন তারেক রহমান। ওই সময় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা দলীয় এমপিদের শপথ ঠেকানোর পক্ষে মত দেন। এ নিয়ে নানা কৌশল গ্রহণ করা হয়। তারেক রহমানও স্থায়ী কমিটির সঙ্গে একমত হন। স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সময় পাশের রুমে ছিলেন তিন সংসদ সদস্য। এরপর তারেক রহমান এমপিদের সঙ্গে কথা বলেন। সংসদে না যাওয়ার পক্ষে তিনি যুক্তি তুলে ধরলে এমপিরা পাল্টা যুক্তি তুলে ধরেন। সোমবার চার এমপির শপথ নেওয়ার আগ মুহূর্তে হারুনুর রশীদের বাসায় স্কাইপিতে কথা বলেন তারেক রহমান। এরপরই শপথ নেন চার এমপি। স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পর নতুন সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অজানা ছিল বিএনপির শীর্ষ নেতাদের। এ নিয়ে প্রকাশ্যে কেউ মন্তব্য না করলেও ক্ষুব্ধ মনোভাব লক্ষ্য করা গেছে। এ ব্যাপারে কথা বলতে স্থায়ী কমিটির পাঁচজন সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তারা কেউই এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দলের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল। এখন তার বক্তব্যই দলের বক্তব্য। আমার এ নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই। গয়েশ্বর রায় বলেন, যা বলার মহাসচিবই বলেছেন। আমার কোনো বক্তব্য নেই। তবে ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুধু এটুকুই জানান, সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এমপিদের শপথ নেওয়ার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে দলীয় সদস্যদের সংসদে শপথ নেওয়ার সিদ্ধান্তকে রাজনীতির ‘চমক’ এবং ‘ইউটার্ন’ হিসেবে দেখছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘গতকাল থেকে রাজনীতি খুব গরম হয়ে উঠেছে। গরম হয়ে উঠেছে যে, বিএনপির নির্বাচিত বলে  ঘোষিত যেসব সংসদ সদস্য তারা সংসদে শপথ নিয়েছেন। এটা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে একটা চমক। চমকের মতো একটা সংবাদ। ইউটার্নের মতো।’ এদিকে গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যেও হতাশাভাব দেখা যায়। কর্মী-সমর্থকরা বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে জানতে চান, এটা কীভাবে হলো। এ ঘটনায় তারা খুবই হতভম্ব ও স্তম্ভিত। অন্য দিনের তুলনায় নেতা-কর্মীর সংখ্যাও গতকাল কম দেখা গেছে। মধ্যমসারির এক নেতা মন্তব্য করেন, আগামী তিন মাস কোনো কথাই বলব না। কোনো কর্মসূচিতেও যাব না। কোন মুখ নিয়ে কথা বলব? যা কৌশল বলা হচ্ছে তা তো আত্মঘাতীও হতে পারে। তারপরও বিষয়টি দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, এখন আর জোর গলায় বলা যাবে না এ সরকার ও সংসদ অবৈধ। ৩০ ডিসেম্বর যে ভোট কারচুপি হয়েছে, সেটার উদাহরণও তুলে ধরা যাবে না। বিএনপির হাইকমান্ড যদি এই সিদ্ধান্তই নেবেন, তা দলীয় ফোরামে তোলা উচিত ছিল। এটা নিচু মানের রাজনীতি হলো। বেশ কিছুদিন পর বিএনপি আবারও ভুল রাজনীতিতে পা দিল। এ প্রসঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘৩০ ডিসেম্বর ভোটের পর থেকেই দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এ অবৈধ সংসদে বিএনপি যোগ দেবে না। সরকারকে বৈধতা দেবে না। সেটা নিয়েই আমরা বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়েছি। কিন্তু এখন কৌশলগত কারণে বিএনপির পাঁচ এমপি সংসদে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু আজ দলের মুখপাত্র ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তিনি শপথ নেবেন না। প্রথম ২৪ ঘণ্টায় সরকার নিজেকে জয়ী মনে করলেও বিএনপি মহাসচিব শপথ না নেওয়ায় তারা চাপে পড়েছে। এতে আমি মনে করি, বিএনপির জয় হয়েছে।’ দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘তারেক রহমান শুধু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানই নন, তিনি বেগম খালেদা জিয়ারও সন্তান। মাকে নিয়ে সন্তানের উদ্বেগ থাকাটাই স্বাভাবিক। চার এমপির শপথ নিয়ে দলের হাইকমান্ড যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা ভালো কি মন্দ কয়েকদিনের মধ্যেই স্পষ্ট হবে বলে আশা করছি।’ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, ‘চার এমপির শপথ গ্রহণের খবরে সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মন খারাপ। তাহলে এরশাদের সঙ্গে বিএনপির পার্থক্য কোথাই রইল? আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি সময় ধরে জেলে রয়েছেন। তিনি আজ চরম অসুস্থ। তিনি যদি ছাড়া পেতেন আর এমপিরা সংসদে যেতেন তবুও এই প্রশ্ন উঠত না। ৩০ ডিসেম্বর কেমন ভোট হয়েছে তা সবারই জানা। এরপরও শপথ নেওয়া মানে এই সরকারকে বৈধতা দেওয়া। তারপরও যদি কৌশলগত কারণে বিএনপির হাইকমান্ড সংসদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন সেখানে আমার মতো ক্ষুদ্র কর্মীর আর কিইবা বলার আছে।’  

চার নেতার শপথকে কীভাবে দেখছেন বিএনপির ফেসবুক সমর্থকরা : বিএনপির সমর্থকদের ফেসবুকে লেখা কিছু মন্তব্য তুলে ধরা হলো। একজন বলেছেন, ‘দলীয় সিদ্ধান্ত কথাটার মাঝেও রাজনীতি আছে। রাজনীতির মাঝেও রাজনীতি। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব তৃণমূলের সঙ্গে রাজনীতি করছে, এটা দুঃখজনক।’ আরেকজন লিখেছেন, বেইমানরা আদর্শ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করুক, সমস্যা নাই। আমাদের আদর্শ বিক্রি হবে না। এ আদর্শ জাতীয়তাবাদের। এ আদর্শ শহীদ জিয়ার। আরেকজন বলেছেন, ‘মায়ের বিপদে সন্তান বিচলিত, উদ্বিগ্ন হবে এটাই স্বাভাবিক। সন্তান অবশ্যই চাইবেন যেভাবেই হোক মা যেন এই বিপদ থেকে মুক্তি পান। কিন্তু সন্তানের এই উদ্বিগ্নতাকে কাজে লাগিয়ে, বিচলিত পরিস্থিতিতে সন্তানকে ভুল-ভাল বুঝিয়ে নেতৃত্বের জায়গা থেকে নেতার মতো ভূমিকা পালন না করে যেসব নেতা পকেট ভারী করে নিজের স্বার্থ হাসিল করেন তাদের কোন শ্রেণিতে ফেলবেন? আরেকজন মন্তব্য করেছেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবে সংসদে বিএনপি! তাহলে তো আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিয়ালকেও মুরগি বর্গা দেওয়া যায় নাকি!

জানতো না ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলের শরিকরাও : বিএনপির চার এমপির শপথ গ্রহণ সম্পর্কে জানতেন না জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের নেতারাও। ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানা গেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উপস্থিতিতে গতকাল এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের  নেতা নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘যদি সমঝোতা হয় তা হলে সেই সমঝোতাটা খোলাখুলি বলেন, কী সমঝোতা হয়েছে? বিএনপি সমঝোতা করলে অনেক আগেই সমঝোতা করতে পারত। বেগম খালেদা জিয়া যদি সমঝোতা করতেন তাহলে উনি প্রধানমন্ত্রী থাকতেন, অন্য কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না- এই কথাগুলো আপনাদের মনে রাখতে হবে।’ ২০ দলীয় জোটের শরিক দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি যে ১৮০ ডিগ্রী ইউটার্ন, এটা এলডিপি জানে না। আমার মনে হয়, ২০ দলীয় জোটেরও কেউ জানেন না। এতে আমরাও হতাশ।

সংসদে ফখরুলের আসন শূন্য ঘোষণা : নব্বই দিনের মধ্যে শপথ না নেওয়ায় জাতীয় সংসদের বগুড়া-৬ আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেন। স্পিকার বলেন, সংবিধানের ৬৭ অনুচ্ছেদের (১) (ক) বিধি অনুযায়ী সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে সংবিধানের তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত বিধান অনুযায়ী কোনো সদস্য শপথ গ্রহণ করতে অসমর্থ হন, বিধায় তার আসনটি শূন্য হয়। স্পিকার বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শপথ গ্রহণের অসমর্থ হওয়ায় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৭৮ (৩) বিধি অনুযায়ী শূন্য হওয়া সম্পর্কে সংসদকে অবহিত করার বিধান রয়েছে। এমতাবস্থায় শপথ গ্রহণে অসমর্থ হওয়ায় নির্বাচনী এলাকা ৪১, বগুড়া-৬ হতে নির্বাচিত সদস্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আসনটি শূন্য হয়। বিষয়টি জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৭৮ (৩) উপবিধি অনুযায়ী এই সংসদে অবহিত করা হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন