শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপির শীর্ষ নেতারা ক্ষুব্ধ

ফখরুলের আসন শূন্য ঘোষণা। চার এমপির শপথ নিয়ে অন্ধকারে ছিল স্থায়ী কমিটি জানত না ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দল। তৃণমূলে হতাশা। সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনা
শফিউল আলম দোলন ও মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির শীর্ষ নেতারা ক্ষুব্ধ

বিএনপির চার এমপি শপথ নেওয়ায় দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল হতভম্ব, ক্ষুব্ধ। নেতা-কর্মীদের বড় অংশই হতাশ। তবে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তের কথা বলায় প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলছেন না। দলের এ সিদ্ধান্তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে। নেতা-কর্মীরা দলের এ সিদ্ধান্তকে এইচ এম এরশাদের ‘সকাল বিকাল মত পাল্টানোর’ সঙ্গেও তুলনা করেছেন। তারেক রহমানের নাম ভাঙানোর কথাও বলছেন কেউ কেউ। তবে ক্ষুব্ধ হলেও তারেক রহমানের নাম ব্যবহার করায় সিদ্ধান্ত মেনে নিতেও তারা প্রস্তুত।

সোমবার রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যখন সংবাদ সম্মেলন করেন, তখন তিনি একাই ছিলেন। জানা যায়, একাধিক সদস্যকে ডেকেও সাড়া পাওয়া যায়নি। সূত্রে জানা যায়, রবিবার রাতে গুলশান কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে স্কাইপিতে লন্ডন থেকে যুক্ত হন তারেক রহমান। ওই সময় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা দলীয় এমপিদের শপথ ঠেকানোর পক্ষে মত দেন। এ নিয়ে নানা কৌশল গ্রহণ করা হয়। তারেক রহমানও স্থায়ী কমিটির সঙ্গে একমত হন। স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সময় পাশের রুমে ছিলেন তিন সংসদ সদস্য। এরপর তারেক রহমান এমপিদের সঙ্গে কথা বলেন। সংসদে না যাওয়ার পক্ষে তিনি যুক্তি তুলে ধরলে এমপিরা পাল্টা যুক্তি তুলে ধরেন। সোমবার চার এমপির শপথ নেওয়ার আগ মুহূর্তে হারুনুর রশীদের বাসায় স্কাইপিতে কথা বলেন তারেক রহমান। এরপরই শপথ নেন চার এমপি। স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পর নতুন সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অজানা ছিল বিএনপির শীর্ষ নেতাদের। এ নিয়ে প্রকাশ্যে কেউ মন্তব্য না করলেও ক্ষুব্ধ মনোভাব লক্ষ্য করা গেছে। এ ব্যাপারে কথা বলতে স্থায়ী কমিটির পাঁচজন সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তারা কেউই এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দলের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল। এখন তার বক্তব্যই দলের বক্তব্য। আমার এ নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই। গয়েশ্বর রায় বলেন, যা বলার মহাসচিবই বলেছেন। আমার কোনো বক্তব্য নেই। তবে ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুধু এটুকুই জানান, সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এমপিদের শপথ নেওয়ার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে দলীয় সদস্যদের সংসদে শপথ নেওয়ার সিদ্ধান্তকে রাজনীতির ‘চমক’ এবং ‘ইউটার্ন’ হিসেবে দেখছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘গতকাল থেকে রাজনীতি খুব গরম হয়ে উঠেছে। গরম হয়ে উঠেছে যে, বিএনপির নির্বাচিত বলে  ঘোষিত যেসব সংসদ সদস্য তারা সংসদে শপথ নিয়েছেন। এটা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে একটা চমক। চমকের মতো একটা সংবাদ। ইউটার্নের মতো।’ এদিকে গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যেও হতাশাভাব দেখা যায়। কর্মী-সমর্থকরা বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে জানতে চান, এটা কীভাবে হলো। এ ঘটনায় তারা খুবই হতভম্ব ও স্তম্ভিত। অন্য দিনের তুলনায় নেতা-কর্মীর সংখ্যাও গতকাল কম দেখা গেছে। মধ্যমসারির এক নেতা মন্তব্য করেন, আগামী তিন মাস কোনো কথাই বলব না। কোনো কর্মসূচিতেও যাব না। কোন মুখ নিয়ে কথা বলব? যা কৌশল বলা হচ্ছে তা তো আত্মঘাতীও হতে পারে। তারপরও বিষয়টি দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, এখন আর জোর গলায় বলা যাবে না এ সরকার ও সংসদ অবৈধ। ৩০ ডিসেম্বর যে ভোট কারচুপি হয়েছে, সেটার উদাহরণও তুলে ধরা যাবে না। বিএনপির হাইকমান্ড যদি এই সিদ্ধান্তই নেবেন, তা দলীয় ফোরামে তোলা উচিত ছিল। এটা নিচু মানের রাজনীতি হলো। বেশ কিছুদিন পর বিএনপি আবারও ভুল রাজনীতিতে পা দিল। এ প্রসঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘৩০ ডিসেম্বর ভোটের পর থেকেই দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এ অবৈধ সংসদে বিএনপি যোগ দেবে না। সরকারকে বৈধতা দেবে না। সেটা নিয়েই আমরা বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়েছি। কিন্তু এখন কৌশলগত কারণে বিএনপির পাঁচ এমপি সংসদে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু আজ দলের মুখপাত্র ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তিনি শপথ নেবেন না। প্রথম ২৪ ঘণ্টায় সরকার নিজেকে জয়ী মনে করলেও বিএনপি মহাসচিব শপথ না নেওয়ায় তারা চাপে পড়েছে। এতে আমি মনে করি, বিএনপির জয় হয়েছে।’ দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘তারেক রহমান শুধু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানই নন, তিনি বেগম খালেদা জিয়ারও সন্তান। মাকে নিয়ে সন্তানের উদ্বেগ থাকাটাই স্বাভাবিক। চার এমপির শপথ নিয়ে দলের হাইকমান্ড যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা ভালো কি মন্দ কয়েকদিনের মধ্যেই স্পষ্ট হবে বলে আশা করছি।’ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, ‘চার এমপির শপথ গ্রহণের খবরে সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মন খারাপ। তাহলে এরশাদের সঙ্গে বিএনপির পার্থক্য কোথাই রইল? আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি সময় ধরে জেলে রয়েছেন। তিনি আজ চরম অসুস্থ। তিনি যদি ছাড়া পেতেন আর এমপিরা সংসদে যেতেন তবুও এই প্রশ্ন উঠত না। ৩০ ডিসেম্বর কেমন ভোট হয়েছে তা সবারই জানা। এরপরও শপথ নেওয়া মানে এই সরকারকে বৈধতা দেওয়া। তারপরও যদি কৌশলগত কারণে বিএনপির হাইকমান্ড সংসদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন সেখানে আমার মতো ক্ষুদ্র কর্মীর আর কিইবা বলার আছে।’  

চার নেতার শপথকে কীভাবে দেখছেন বিএনপির ফেসবুক সমর্থকরা : বিএনপির সমর্থকদের ফেসবুকে লেখা কিছু মন্তব্য তুলে ধরা হলো। একজন বলেছেন, ‘দলীয় সিদ্ধান্ত কথাটার মাঝেও রাজনীতি আছে। রাজনীতির মাঝেও রাজনীতি। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব তৃণমূলের সঙ্গে রাজনীতি করছে, এটা দুঃখজনক।’ আরেকজন লিখেছেন, বেইমানরা আদর্শ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করুক, সমস্যা নাই। আমাদের আদর্শ বিক্রি হবে না। এ আদর্শ জাতীয়তাবাদের। এ আদর্শ শহীদ জিয়ার। আরেকজন বলেছেন, ‘মায়ের বিপদে সন্তান বিচলিত, উদ্বিগ্ন হবে এটাই স্বাভাবিক। সন্তান অবশ্যই চাইবেন যেভাবেই হোক মা যেন এই বিপদ থেকে মুক্তি পান। কিন্তু সন্তানের এই উদ্বিগ্নতাকে কাজে লাগিয়ে, বিচলিত পরিস্থিতিতে সন্তানকে ভুল-ভাল বুঝিয়ে নেতৃত্বের জায়গা থেকে নেতার মতো ভূমিকা পালন না করে যেসব নেতা পকেট ভারী করে নিজের স্বার্থ হাসিল করেন তাদের কোন শ্রেণিতে ফেলবেন? আরেকজন মন্তব্য করেছেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবে সংসদে বিএনপি! তাহলে তো আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিয়ালকেও মুরগি বর্গা দেওয়া যায় নাকি!

জানতো না ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলের শরিকরাও : বিএনপির চার এমপির শপথ গ্রহণ সম্পর্কে জানতেন না জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের নেতারাও। ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানা গেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উপস্থিতিতে গতকাল এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের  নেতা নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘যদি সমঝোতা হয় তা হলে সেই সমঝোতাটা খোলাখুলি বলেন, কী সমঝোতা হয়েছে? বিএনপি সমঝোতা করলে অনেক আগেই সমঝোতা করতে পারত। বেগম খালেদা জিয়া যদি সমঝোতা করতেন তাহলে উনি প্রধানমন্ত্রী থাকতেন, অন্য কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না- এই কথাগুলো আপনাদের মনে রাখতে হবে।’ ২০ দলীয় জোটের শরিক দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি যে ১৮০ ডিগ্রী ইউটার্ন, এটা এলডিপি জানে না। আমার মনে হয়, ২০ দলীয় জোটেরও কেউ জানেন না। এতে আমরাও হতাশ।

সংসদে ফখরুলের আসন শূন্য ঘোষণা : নব্বই দিনের মধ্যে শপথ না নেওয়ায় জাতীয় সংসদের বগুড়া-৬ আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেন। স্পিকার বলেন, সংবিধানের ৬৭ অনুচ্ছেদের (১) (ক) বিধি অনুযায়ী সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে সংবিধানের তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত বিধান অনুযায়ী কোনো সদস্য শপথ গ্রহণ করতে অসমর্থ হন, বিধায় তার আসনটি শূন্য হয়। স্পিকার বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শপথ গ্রহণের অসমর্থ হওয়ায় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৭৮ (৩) বিধি অনুযায়ী শূন্য হওয়া সম্পর্কে সংসদকে অবহিত করার বিধান রয়েছে। এমতাবস্থায় শপথ গ্রহণে অসমর্থ হওয়ায় নির্বাচনী এলাকা ৪১, বগুড়া-৬ হতে নির্বাচিত সদস্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আসনটি শূন্য হয়। বিষয়টি জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৭৮ (৩) উপবিধি অনুযায়ী এই সংসদে অবহিত করা হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন