শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপির শীর্ষ নেতারা ক্ষুব্ধ

ফখরুলের আসন শূন্য ঘোষণা। চার এমপির শপথ নিয়ে অন্ধকারে ছিল স্থায়ী কমিটি জানত না ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দল। তৃণমূলে হতাশা। সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনা
শফিউল আলম দোলন ও মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির শীর্ষ নেতারা ক্ষুব্ধ

বিএনপির চার এমপি শপথ নেওয়ায় দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল হতভম্ব, ক্ষুব্ধ। নেতা-কর্মীদের বড় অংশই হতাশ। তবে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তের কথা বলায় প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলছেন না। দলের এ সিদ্ধান্তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে। নেতা-কর্মীরা দলের এ সিদ্ধান্তকে এইচ এম এরশাদের ‘সকাল বিকাল মত পাল্টানোর’ সঙ্গেও তুলনা করেছেন। তারেক রহমানের নাম ভাঙানোর কথাও বলছেন কেউ কেউ। তবে ক্ষুব্ধ হলেও তারেক রহমানের নাম ব্যবহার করায় সিদ্ধান্ত মেনে নিতেও তারা প্রস্তুত।

সোমবার রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যখন সংবাদ সম্মেলন করেন, তখন তিনি একাই ছিলেন। জানা যায়, একাধিক সদস্যকে ডেকেও সাড়া পাওয়া যায়নি। সূত্রে জানা যায়, রবিবার রাতে গুলশান কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে স্কাইপিতে লন্ডন থেকে যুক্ত হন তারেক রহমান। ওই সময় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা দলীয় এমপিদের শপথ ঠেকানোর পক্ষে মত দেন। এ নিয়ে নানা কৌশল গ্রহণ করা হয়। তারেক রহমানও স্থায়ী কমিটির সঙ্গে একমত হন। স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সময় পাশের রুমে ছিলেন তিন সংসদ সদস্য। এরপর তারেক রহমান এমপিদের সঙ্গে কথা বলেন। সংসদে না যাওয়ার পক্ষে তিনি যুক্তি তুলে ধরলে এমপিরা পাল্টা যুক্তি তুলে ধরেন। সোমবার চার এমপির শপথ নেওয়ার আগ মুহূর্তে হারুনুর রশীদের বাসায় স্কাইপিতে কথা বলেন তারেক রহমান। এরপরই শপথ নেন চার এমপি। স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পর নতুন সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অজানা ছিল বিএনপির শীর্ষ নেতাদের। এ নিয়ে প্রকাশ্যে কেউ মন্তব্য না করলেও ক্ষুব্ধ মনোভাব লক্ষ্য করা গেছে। এ ব্যাপারে কথা বলতে স্থায়ী কমিটির পাঁচজন সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তারা কেউই এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দলের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল। এখন তার বক্তব্যই দলের বক্তব্য। আমার এ নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই। গয়েশ্বর রায় বলেন, যা বলার মহাসচিবই বলেছেন। আমার কোনো বক্তব্য নেই। তবে ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুধু এটুকুই জানান, সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এমপিদের শপথ নেওয়ার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে দলীয় সদস্যদের সংসদে শপথ নেওয়ার সিদ্ধান্তকে রাজনীতির ‘চমক’ এবং ‘ইউটার্ন’ হিসেবে দেখছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘গতকাল থেকে রাজনীতি খুব গরম হয়ে উঠেছে। গরম হয়ে উঠেছে যে, বিএনপির নির্বাচিত বলে  ঘোষিত যেসব সংসদ সদস্য তারা সংসদে শপথ নিয়েছেন। এটা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে একটা চমক। চমকের মতো একটা সংবাদ। ইউটার্নের মতো।’ এদিকে গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যেও হতাশাভাব দেখা যায়। কর্মী-সমর্থকরা বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে জানতে চান, এটা কীভাবে হলো। এ ঘটনায় তারা খুবই হতভম্ব ও স্তম্ভিত। অন্য দিনের তুলনায় নেতা-কর্মীর সংখ্যাও গতকাল কম দেখা গেছে। মধ্যমসারির এক নেতা মন্তব্য করেন, আগামী তিন মাস কোনো কথাই বলব না। কোনো কর্মসূচিতেও যাব না। কোন মুখ নিয়ে কথা বলব? যা কৌশল বলা হচ্ছে তা তো আত্মঘাতীও হতে পারে। তারপরও বিষয়টি দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, এখন আর জোর গলায় বলা যাবে না এ সরকার ও সংসদ অবৈধ। ৩০ ডিসেম্বর যে ভোট কারচুপি হয়েছে, সেটার উদাহরণও তুলে ধরা যাবে না। বিএনপির হাইকমান্ড যদি এই সিদ্ধান্তই নেবেন, তা দলীয় ফোরামে তোলা উচিত ছিল। এটা নিচু মানের রাজনীতি হলো। বেশ কিছুদিন পর বিএনপি আবারও ভুল রাজনীতিতে পা দিল। এ প্রসঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘৩০ ডিসেম্বর ভোটের পর থেকেই দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এ অবৈধ সংসদে বিএনপি যোগ দেবে না। সরকারকে বৈধতা দেবে না। সেটা নিয়েই আমরা বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়েছি। কিন্তু এখন কৌশলগত কারণে বিএনপির পাঁচ এমপি সংসদে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু আজ দলের মুখপাত্র ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তিনি শপথ নেবেন না। প্রথম ২৪ ঘণ্টায় সরকার নিজেকে জয়ী মনে করলেও বিএনপি মহাসচিব শপথ না নেওয়ায় তারা চাপে পড়েছে। এতে আমি মনে করি, বিএনপির জয় হয়েছে।’ দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘তারেক রহমান শুধু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানই নন, তিনি বেগম খালেদা জিয়ারও সন্তান। মাকে নিয়ে সন্তানের উদ্বেগ থাকাটাই স্বাভাবিক। চার এমপির শপথ নিয়ে দলের হাইকমান্ড যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা ভালো কি মন্দ কয়েকদিনের মধ্যেই স্পষ্ট হবে বলে আশা করছি।’ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, ‘চার এমপির শপথ গ্রহণের খবরে সারা দেশের নেতা-কর্মীদের মন খারাপ। তাহলে এরশাদের সঙ্গে বিএনপির পার্থক্য কোথাই রইল? আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি সময় ধরে জেলে রয়েছেন। তিনি আজ চরম অসুস্থ। তিনি যদি ছাড়া পেতেন আর এমপিরা সংসদে যেতেন তবুও এই প্রশ্ন উঠত না। ৩০ ডিসেম্বর কেমন ভোট হয়েছে তা সবারই জানা। এরপরও শপথ নেওয়া মানে এই সরকারকে বৈধতা দেওয়া। তারপরও যদি কৌশলগত কারণে বিএনপির হাইকমান্ড সংসদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন সেখানে আমার মতো ক্ষুদ্র কর্মীর আর কিইবা বলার আছে।’  

চার নেতার শপথকে কীভাবে দেখছেন বিএনপির ফেসবুক সমর্থকরা : বিএনপির সমর্থকদের ফেসবুকে লেখা কিছু মন্তব্য তুলে ধরা হলো। একজন বলেছেন, ‘দলীয় সিদ্ধান্ত কথাটার মাঝেও রাজনীতি আছে। রাজনীতির মাঝেও রাজনীতি। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব তৃণমূলের সঙ্গে রাজনীতি করছে, এটা দুঃখজনক।’ আরেকজন লিখেছেন, বেইমানরা আদর্শ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করুক, সমস্যা নাই। আমাদের আদর্শ বিক্রি হবে না। এ আদর্শ জাতীয়তাবাদের। এ আদর্শ শহীদ জিয়ার। আরেকজন বলেছেন, ‘মায়ের বিপদে সন্তান বিচলিত, উদ্বিগ্ন হবে এটাই স্বাভাবিক। সন্তান অবশ্যই চাইবেন যেভাবেই হোক মা যেন এই বিপদ থেকে মুক্তি পান। কিন্তু সন্তানের এই উদ্বিগ্নতাকে কাজে লাগিয়ে, বিচলিত পরিস্থিতিতে সন্তানকে ভুল-ভাল বুঝিয়ে নেতৃত্বের জায়গা থেকে নেতার মতো ভূমিকা পালন না করে যেসব নেতা পকেট ভারী করে নিজের স্বার্থ হাসিল করেন তাদের কোন শ্রেণিতে ফেলবেন? আরেকজন মন্তব্য করেছেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবে সংসদে বিএনপি! তাহলে তো আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিয়ালকেও মুরগি বর্গা দেওয়া যায় নাকি!

জানতো না ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলের শরিকরাও : বিএনপির চার এমপির শপথ গ্রহণ সম্পর্কে জানতেন না জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের নেতারাও। ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানা গেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উপস্থিতিতে গতকাল এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের  নেতা নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘যদি সমঝোতা হয় তা হলে সেই সমঝোতাটা খোলাখুলি বলেন, কী সমঝোতা হয়েছে? বিএনপি সমঝোতা করলে অনেক আগেই সমঝোতা করতে পারত। বেগম খালেদা জিয়া যদি সমঝোতা করতেন তাহলে উনি প্রধানমন্ত্রী থাকতেন, অন্য কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না- এই কথাগুলো আপনাদের মনে রাখতে হবে।’ ২০ দলীয় জোটের শরিক দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি যে ১৮০ ডিগ্রী ইউটার্ন, এটা এলডিপি জানে না। আমার মনে হয়, ২০ দলীয় জোটেরও কেউ জানেন না। এতে আমরাও হতাশ।

সংসদে ফখরুলের আসন শূন্য ঘোষণা : নব্বই দিনের মধ্যে শপথ না নেওয়ায় জাতীয় সংসদের বগুড়া-৬ আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেন। স্পিকার বলেন, সংবিধানের ৬৭ অনুচ্ছেদের (১) (ক) বিধি অনুযায়ী সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে সংবিধানের তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত বিধান অনুযায়ী কোনো সদস্য শপথ গ্রহণ করতে অসমর্থ হন, বিধায় তার আসনটি শূন্য হয়। স্পিকার বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শপথ গ্রহণের অসমর্থ হওয়ায় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৭৮ (৩) বিধি অনুযায়ী শূন্য হওয়া সম্পর্কে সংসদকে অবহিত করার বিধান রয়েছে। এমতাবস্থায় শপথ গ্রহণে অসমর্থ হওয়ায় নির্বাচনী এলাকা ৪১, বগুড়া-৬ হতে নির্বাচিত সদস্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আসনটি শূন্য হয়। বিষয়টি জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৭৮ (৩) উপবিধি অনুযায়ী এই সংসদে অবহিত করা হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন