শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯

এবার বরগুনার মেয়েটিকে ফাঁসানোর চেষ্টা

মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু, বরগুনা
প্রিন্ট ভার্সন
এবার বরগুনার মেয়েটিকে ফাঁসানোর চেষ্টা

দিনের আলোয় কয়েক শ মানুষের সামনে ধারালো অস্ত্র দিয়ে রিফাতকে যখন সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি কোপাচ্ছিল, তখন সাহায্যে মিন্নি ছাড়া আর কেউ এগিয়ে আসেনি। স্বামীর জীবন বাঁচাতে নিজেই জীবন বাজি রেখেছিলেন সেদিন। তিনি প্রথমে আশপাশে দাঁড়ানো পথচারীদের উদ্দেশে ‘হেল্প হেল্প’ বলে চিৎকার করতে থাকেন। কেউ এগিয়ে না এলে একাই সশস্ত্র যুবকদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা চালান। সশস্ত্র একজনকে জাপটে ধরে রাখলেও, অন্য দিক থেকে আরেকজন কোপাতে থাকে রিফাতকে। সেদিকে আবারও ছুটে যান মিন্নি। ধারালো অস্ত্রসহ জাপটে ধরে বাধা দেন। কিন্তু একা মিন্নি আর কজনকে বাধা দিয়ে রাখবেন? পারেননি তিনি। কয়েকজন মিলে কোপাতে থাকে রিফাতকে। প্রকাশ্যে রক্তের হোলি খেলায় মেতে ওঠে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। রিফাতকে বাঁচানো যায়নি। বরগুনা শহরের এ পৈশাচিক ঘটনার দুটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোয় এখন ভাইরাল। বিয়ের মাত্র দুই মাসের মাথায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের হাত থেকে স্বামীকে বাঁচাতে যে মেয়েটি জীবন বাজি রেখেছিলেন, সেই তাকেই এখন মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে। চোখের সামনে স্বামীকে খুন হতে দেখে মিন্নির জীবন যখন দুর্বিষহ, ঠিক তখনই তাকে নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। নিরাপত্তার নামে তাকে রাখা হয়েছে নজরবন্দি। ভাইরাল হওয়া ফুটেজের নানা ব্যাখ্যা তৈরি করে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। মিন্নির পরিবারের অভিযোগ, রিফাত হত্যাকান্ডে  মিন্নির নেপথ্য কোনো ভূমিকা আছে কিনা তা অনুসন্ধানে ব্যস্ত হয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে খুনিদের রেহাই পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। বরগুনার বিশিষ্টজনেরা বলছেন, রিফাত শরীফের সব খুনিকে আগে আইনের আওতায় আনা হোক। মিন্নিকে দোষারোপ করা মানেই হলো খুনিদের কৌশলে রক্ষা করা। তারা খুনিদের গ্রেফতার করে বিচারের বিষয়ে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। তবে পুলিশ বলছে, এটি একটি নারকীয় রোমহর্ষক হত্যাকা । মিন্নি এ মামলার এক নম্বর সাক্ষী। কোনো ব্যক্তিকে টার্গেট করে তদন্ত হচ্ছে না।

মিন্নির স্বজনদের অভিযোগ, রিফাত হত্যা মামলায় আইনের মারপ্যাঁচে ফেলে মিন্নিকে ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক মহলের নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ভাইরাল হওয়া সিসি ক্যামেরার ফুটেজে ঘটনার আগে কলেজে রিফাত ফরাজী ও নয়ন বন্ডদের সঙ্গে মিন্নির সাক্ষাৎ, কথা, আচরণ অনুসন্ধান করে হত্যাকান্ডে র সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা খোঁজ করছে পুলিশ।

এদিকে মিন্নির বাড়িতে সার্বক্ষণিক পুলিশ মোতায়েন শুধু তার নিরাপত্তার কারণেই নয়, তাকে নজরবন্দি করার পর্যায়ে দেখছেন অনেকে। হত্যাকান্ডে র পরপরই একটি গ্রুপ মিন্নিকে হত্যাকান্ডে র ইন্ধনকারী হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন মন্তব্য করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও তৎপর করেছে। প্রকাশ্যে জীবন বাজি রেখে যে মেয়েটি স্বামীকে বাঁচানোর চেষ্টা চালালেন, তার তৎপরতা অভিনয় মনে করছেন কেউ কেউ।

গত শনিবার (৬ জুলাই) রিফাত হত্যাকান্ডে  সিসিটিভি ক্যামেরার দুটি ফুটেজ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ভিডিওতে মিন্নির ভূমিকা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তোলপাড় শুরু হয়। ভিডিওতে কলেজের প্রধান ফটক থেকে রিফাতকে নিয়ে মিন্নিকে বেরোতে দেখা যায়, পরে এদিকওদিক তাকিয়ে মিন্নি ফের কলেজের ভিতরে যান। এ সময় রিফাত শরীফ মিন্নিকে ভিতরে যেতে বাধা প্রদান করেন। এর পরই সন্ত্রাসীরা কলেজ গেট থেকে যখন রিফাতকে ধরে সামনের দিকে নিয়ে যায়, তখন মিন্নিকে পেছনে স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে দেখা যায়। এর কয়েক সেকেন্ড পরই নয়ন বন্ড ও অন্যরা যখন কিল-ঘুষ, লাথি দিতে শুরু করে তখনই মিন্নি ঝাঁপিয়ে পড়ে রক্ষা করতে শুরু করেন এবং কুপিয়ে জখম করার সময় কখনো রিফাত ফরাজী, কখনো নয়ন বন্ডকে আগলে ধরে ফেরানোর চেষ্টা করেন। কুপিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যাওয়ার পর রিফাত শরীফ হেঁটে রিকশায় ওঠেন। মিন্নি তখন ব্যাগ ও জুতা তুলে নিয়ে রিফাতকে খুঁজতে সামনে এগিয়ে যান। সিসিটিভি ফুটেজের এমন দৃশ্য দেখার পর কেন মিন্নি রিফাতকে কলেজের ভিতর নিয়ে যাচ্ছিলেন, সন্ত্রাসীরা ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় কেন স্বাভাবিক হাঁটছিলেন এবং শেষ পর্যায়ে রিফাতের দিকে ছুটে না গিয়ে কেন জুতা ও ব্যাগ তুলতে গিয়েছিলেন- এমন নানা প্রশ্নবাণে বিদ্ধ করতে শুরু করেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী অনেকে।

এসব বিষয়ে জানতে গত মঙ্গলবার দুপুরে মিন্নির বাড়িতে তার সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। মিন্নি বলেন, ‘তখন সোয়া ১০টা। রিফাত আমাকে বলে, আব্বু আসছে, চল, তোমার সঙ্গে দেখা করবে। আমি ওকে বলছিলাম আমার কাজ শেষ করে বের হই। ও আপত্তি করে বলে, বাবা গেটে অপেক্ষা করছে। আমি তখন ওর সঙ্গে বের হই। গেটের বাইরে এসে এদিকওদিক তাকিয়ে দেখি ওর বাবা (মিন্নির শ্বশুর) কোথাও নেই। তখন আমি বলি, তুমি মিথ্যে বলেছ। চল রুটিন নিয়ে আসি। আমি ওকে নিয়ে ভিতরে যেতে চাই।’ মিন্নি বলেন, ‘ঠিক এ মুহূর্তেই ১০-১২ জন আমাদের ঘিরে ধরে ও রিশান ফরাজী ওর পথরোধ করে বলে, তুই আমার বাবা মা তুলে গালি দিছিস? ও বলে, না। তখন রিফাত ফরাজী এসে বলে, আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বল। ঠিক এ মুহূর্তে অন্য কয়েকজন বলে ওর কাছে অস্ত্র আছে, এই ধর ধর। বলেই সামনে নিতে থাকে। ঘটনার আকস্মিকতায় আমি হতভম্ব। ওদের পেছনে হাঁটতে থাকি। পরে যখন আক্রমণ করে তখন প্রতিরোধের চেষ্টা করি। আমি হেল্প চাই অনেকের কাছে, কেউ আসেনি। ওরা চলে যাওয়ার পর রিফাত নিজেই হেঁটে রিকশায় ওঠে। আমার পায়ের পাতা কেটে যাওয়ায় জুতা ছাড়া হাঁটতে পারছিলাম না। তখন জুতা পায়ে দিই। এ সময় একজন আমার হাতে আমার ব্যাগটি তুলে দেয়। পরে আমি দ্রুত গিয়ে রিফাতের রিকশায় উঠে ওকে নিয়ে হাসপাতালে চলে যাই।’ মিন্নি আরও বলেন, ‘আমার কাছে ফোন ছিল না। দুজন ছেলে মোটরসাইকেলে আমাদের রিকশা ফলো করে যাচ্ছিল। আমি তাদের হেল্প চাইলে তারাও ধমক দেয়।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব বিষয় নিয়ে বিতর্ক প্রসঙ্গে মিন্নি বলেন, ‘কিছু লোক আছে যারা বিষয়টি ভিন্ন দিকে নিয়ে যেতে চেষ্টা করছে। আমি সবাইকে বলব, বিয়ের মাত্র দুই মাসের মাথায় স্বামীকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা হতে দেখেছি। মানসিকভাবে আমি বিধ্বস্ত। আমার অনুরোধ, আমি তো আপনাদের মেয়ে বা বোন হতে পারতাম। আমি অনুরোধ করব, আপনারা না জেনে কোনো মন্তব্য করবেন না।’ মিন্নি বলেন, ‘আমি চরম মানসিক নিপীড়নে ভুগছি। কেউ আমাদের পাশে নেই। সবাই শুধু সমালোচনায় মুখর। আমি সবার সহযোগিতা চাই।’

এ ব্যাপারে আইন ও সালিস কেন্দ্রের সাইকো সোশ্যাল কাউন্সেলর সালমা ইকরাম বলেন, ‘মিন্নির যে অবস্থা তাতে তাকে এখন মানসিক স্বাস্থ্যের চিকিৎসা নেওয়া উচিত।’

খেলাঘর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতিম লীর সদস্য চিত্তরঞ্জন শীল বলেন, ‘প্রকাশ্য দিবালোকে খুন হয়েছে সেটাকে সামনে না এনে কিছু মানুষ বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্যই মিন্নিকে সামনে টেনে আনতে চাইছে। আমাদের সবার উচিত প্রথমে রিফাত শরীফের খুনিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থ্ াকরা। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। মিন্নির কোনো অপরাধ যদি তদন্তে বেরিয়ে আসে, যদি করে থাকে তাহলে তারও শাস্তি হবে।’ শুধু শুধু এখন মিন্নিকে দোষ না দিয়ে খুনিদের বিষয়ে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

সিসিটিভি ফুটেজে মিন্নির ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ কিনা- এ বিষয়ে বরগুনার পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন বলেন, ‘তদন্ত একটি স্বচ্ছ ও স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। যেহেতু এটি একটি নারকীয় রোমহর্ষক হত্যাকা  এবং মিন্নি এ মামলার এক নম্বর সাক্ষী। কোনো ব্যক্তিকে টার্গেট করে আমরা তদন্ত করছি না। সার্বিক বিষয় নিয়েই তদন্ত প্রক্রিয়া এগোচ্ছে। ন্যায়বিচারের স্বার্থে যতটুকু বিষয় আমাদের সামনে আসছে আমরা সেটুকু নিয়ে কাজ করছি।’

রিফাত হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এর আগে ২ জুলাই ভোররাতে মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। এখন পর্যন্ত এজাহারভুক্ত তিনজনসহ ছয়জন হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। পরে তাকে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওইদিন বিকালেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় রিফাত মারা যান।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন