শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

কার্যত গৃহবন্দী মিন্নির পরিবার

জামিন পাননি মিন্নি, আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে কী বলেছেন শম্ভু এমপি
আরাফাত মুন্না ও মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু, বরগুনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
কার্যত গৃহবন্দী মিন্নির পরিবার

বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর তাদের বাড়ি থেকে পুলিশ প্রহরা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। এরপর থেকেই চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে তার পরিবারের সদস্যরা। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের অভিযোগ, বাসা থেকে বের হলেই কিছু লোক তাকে অনুসরণ করে। আশপাশ থেকে নানা রকম হুমকি আসে। ছোট দুই সন্তানের স্কুলে যাওয়াও বন্ধ হয়ে গেছে। বাড়ির বড়রাও বাসা থেকে বের হতে পারছেন না। বাজারঘাট করাও তাদের এখন বন্ধ। সামনের দিনগুলো তাদের কীভাবে চলবে, এ নিয়েও তারা আশঙ্কায় রয়েছেন। কার্যত মিন্নির পরিবার এখন গৃহবন্দী। এদিকে গতকাল মিন্নির জামিন চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন তার আইনজীবীরা। এদিন ঢাকা থেকে যাওয়া এবং স্থানীয় ১৫ থেকে ১৬ জন আইনজীবী মিন্নির পক্ষে জামিন আবেদন নিয়ে দাঁড়ান। তবে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপিল করা হবে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে মিন্নির জামিন আবেদন শুনানির আগের দিন রাতে (শনিবার) হঠাৎই মিন্নির প্রধান আইনজীবী বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলামকে নিজের কার্যালয়ে ডেকে নিয়েছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু। এ সময় মামলার বাদী নিহত রিফাত শরীফের বাবা দুলাল শরীফ, এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথও উপস্থিত ছিলেন। তারা দরজা বন্ধ করে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে বৈঠক করেছেন। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর সংসদ সদস্য শম্ভুর বিরুদ্ধে মামলায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ করে আসছিলেন শুরু থেকেই। এর মধ্যে জামিন শুনানির আগের রাতে আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে যাওয়ায় নানা রকম প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। গতকাল মিন্নির জামিন আবেদন নাকচ হওয়ার পর দুপুরে জেলার সদর রোডে মানববন্ধন করেছে রিফাত শরীফের বাবা-মাসহ পরিবারের সদস্যরা। এর পরপর বরগুনা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মিন্নির বাবা ও মাকে গ্রেফতারের দাবি জানায় রিফাত শরীফের বাবা।

মিন্নির পরিবারে নিরাপত্তাহীনতা : রিফাত শরীফ নিহত হওয়ার পরপরই মিন্নির পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া। এর মধ্যে হত্যার পরদিনই মিন্নির বাড়িতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় মিন্নিকে ধাওয়া করলে তিনি আত্মরক্ষার্থে চাচার বাসায় ওঠেন। এরপর নিরাপত্তার জন্য পুলিশ চেয়ে আবেদন করলে বরগুনা পুলিশ সুপার প্রথমে সেখানে একজন এসআই ও তিনজন কনস্টেবল নিযুক্ত করেন। পরে পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে সেখানে পুলিশের ডিউটি পোস্ট স্থাপন করা হয়। কিন্তু মিন্নিকে গ্রেফতারের পরই সেখান থেকে পুলিশের ডিউটি পোস্টসহ সব নিরাপত্তা ব্যবস্থা উঠিয়ে নেওয়া হয়। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের চার ছেলেমেয়ে। বড় মেয়ে ফাতিমা আক্তার মুনাকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে বরগুনা পৌর শহরের কাঠপট্টি এলাকায়। এরপরই মিন্নি। ছোট মেয়ে সামিরা মেঘলা বরগুনার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ও ছোট ছেলে আবদুল মুহিত কাফি বরগুনার কলেজ রোড এলাকার ক্যালিক্স একাডেমির কেজি-টু শ্রেণির ছাত্র। বোন মিন্নিকে গ্রেফতারের পর ছোট ভাই-বোনের স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে পরিবার। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর অভিযোগ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার মেয়েকে ফাঁসিয়ে একটি মহল খুনিদের আড়াল করতে চাইছে। পরিবারের সব সদস্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছে। এখন আমি যেখানে যাই, সেখানেই দেখি কিছু লোক আমাকে ফলো করছে। এরা কারা আমি বলতে পারি না। এরা কি প্রশাসনের লোক, নাকি সন্ত্রাসী? আমি ও আমার পরিবার এখন ২৪ ঘণ্টা আতঙ্কের মধ্যে আছি। মেয়ের ন্যায়বিচারের জন্য আমরা যেন লড়তে না পারি সন্ত্রাসী বাহিনী সেই চেষ্টাই করছে। কখন জানি মেয়ের মতো আমাকে অ্যারেস্ট করা হয়। মিন্নির বাবা আরও বলেন, আমার মেয়েকে সাক্ষী থেকে আসামি বানিয়ে বরগুনা পুলিশ কাদের রক্ষা করতে চাচ্ছে, তা জানতে চাই। নিরীহ মেয়েটাকে যেভাবে পুলিশ ষড়যন্ত্র করে ফাঁসাচ্ছে, তাতে ভয় হচ্ছে, আমিসহ আমার ছোট ছোট ছেলেমেয়ের ওপর যে কোনো সময় একইভাবে ষড়যন্ত্র হয় কিনা। মিন্নিকে গ্রেফতারের পরই কেন পুলিশ প্রহরা উঠিয়ে নেওয়া হলো, এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহাম্মদ হোসেন বলেন, মিন্নির পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় আছে, তা আমাদের জানায়নি। যদি তাদের নিরাপত্তার প্রয়োজন হয়, তাহলে আমরা তাদের সব ধরনের নিরাপত্তা দেব।

জামিন পায়নি মিন্নি : বরগুনায় প্রকাশ্যে হত্যার শিকার রিফাত শরীফের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির জামিনের আবেদন নাকচ করেছে আদালত। গতকাল বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী শুনানি নিয়ে মিন্নির জামিনের আবেদন নাকচ করেন। বেলা ১১টা ৫ মিনিটের দিকে মিন্নির জামিন আবেদনের ওপর শুনানি শুরু হয়। দুই পক্ষের শুনানি শেষে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে আদালত আদেশ দেয়। আদালতে মিন্নির পক্ষে শুনানি করেন বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলাম। সঙ্গে ছিলেন আইন ও শালিস কেন্দ্রের (আসক) আইনজীবী আবদুর রশিদ ও মিজানুর রহমান এবং বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) আইনজীবী সাহিদা তালুকদার, আবুল কালাম আজাদ ইমন, দিপক হালদার, আবদুল্লাহ আল নোমান এবং আরিফুর রহমানসহ ১০ জন। রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধিতা করে শুনানি করেন কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক আবদুল কুদ্দুস। তাকে সহযোগিতা করেন অতিরিক্ত পিপি সঞ্জীব দাস, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আইনজীবী কামরুল আহসান মহারাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদকম লীর সদস্য আইনজীবী মজিবুল হক কিসলুসহ ২৫ থেকে ৩০ জন আওয়ামী সমর্থক আইনজীবী। শুনানিতে মিন্নির আইনজীবীরা বলেন, মিন্নি এজাহারভুক্ত আসামি নয়, বাদী তাকে বিশ্বাস করেছে বলেই মামলার প্রধান সাক্ষী করেছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রভাবশালী মহলের চাপে মামলায় সাক্ষীকেই আসামি করে প্রকৃত আসামিদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। তিনি জোরপূর্বক জবানবন্দি গ্রহণ করেছেন। মিন্নি যেহেতু শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ তাই তিনি জামিন পেতে পারেন। জামিনের বিরোধিতা করে কোর্ট পরিদর্শক আবদুল কুদ্দুস শুনানিতে বলেন, যেহেতু ১৪ জন আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে, আমরা ওই জবানবন্দির কোনো কপি হাতে পাইনি। মামলাটি তদন্তাধীন থাকা অবস্থায় আসামির জামিন হলে তদন্ত ব্যাহত হয়।

দুই পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। পরে জামিন আবেদন নাকচের কারণ জানতে চান মিন্নির আইনজীবীরা। তখন আদালত বলেন, আয়েশা সিদ্দিকা ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। এ ছাড়া এই মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়া আরও দুই আসামি রাব্বি আখন্দ ও রিফাত ফরাজী বলেছেন, নয়নের সঙ্গে পরিকল্পনা করে আয়েশা সিদ্দিকা এই ঘটনা ঘটিয়েছেন। শুনানি শেষে আসকের আইনজীবী আবদুর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির কোনো ভিত্তি নেই। আমরা শুনেছি রিমান্ডের পর থেকে মিন্নি ঠিকভাবে দাঁড়াতেও পারছেন না। ফলে কীভাবে এই জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে এটা সবাই বুঝতে পারে। ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের এই আদেশের সত্যায়িত অনুলিপি পাওয়ার পর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপিল করা হবে বলেও জানান তিনি। শুনানি শেষে মিন্নির চাচা সাবেক বরগুনা পৌরসভার কাউন্সিলর আবু সালেহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রিমান্ডে নিয়ে টর্চারের মাধ্যমে জবানবন্দি আদায় করা হয়েছে। পুলিশ যা শিখিয়ে দিয়েছে মিন্নি আদালতে তাই বলেছে।

আগের রাতে মিন্নির আইনজীবীকে কেন ডেকেছিলেন এমপি শম্ভু : জামিন আবেদন শুনানির আগের রাতে (শনিবার) মিন্নির প্রধান আইনজীবী বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলামকে ডেকে নিয়েছিলেন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র নেবনাথ শম্ভু। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর সংসদ সদস্য শম্ভুর বিরুদ্ধে মামলায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ করে আসছিলেন শুরু থেকেই। এর মধ্যে জামিন শুনানির আগের রাতে আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে যাওয়া নানা রকম প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে সদর রোডের শম্ভুর ব্যক্তিগত ল’ চেম্বারের পেছনের একটি কক্ষে আইনজীবী মাহবুবুল বারী আসলামকে দেখা যায়। এ সময় তার সঙ্গে বরগুনা বারের সভাপতি আবদুর রহমান নান্টুও ছিলেন। রাত পৌনে ১০টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। এ সময় ওই কক্ষে আরও ছিলেন এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথ ও বরগুনার অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আক্তারুজ্জামান বাহাদুর। তারা কক্ষের ভিতরে প্রবেশের পর ভিতর থেকে সুনাম একবার কক্ষের দরজা আটকে দেন। ওই কক্ষের বাইরে রিফাত শরীফের বাবা দুলাল শরীফও ছিলেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিন্নির প্রধান আইনজীবী আসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমি আইনজীবী সমিতির সভাপতির সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এক প্রকার জোর করেই আমাকে এমপির কাছে নিয়ে যান।  নিজেকে বিব্রত করার উদ্দেশ্যেই এ কাজ করা হয়েছে বলে দাবি আইনজীবী আসলামের। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে সংসদ সদস্য শম্ভুর সেলফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

মিন্নির বাবা-মায়ের গ্রেফতার চায় রিফাত শরীফের বাবা : বরগুনায় রিফাত শরীফ হত্যা মামলার পলাতক আসামিদের সঙ্গে মিন্নির মা-বাবাকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন রিফাতের বাবা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ। গতকাল দুপুরে বরগুনা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। এ সময় রিফাতের মা, বোন, চাচা-চাচি ও স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন। গত ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি হামলাকারীদের সঙ্গে লড়াই করেও তাদের দমাতে পারেন না। গুরুতর আহত রিফাতকে ওইদিন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বরগুনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ এ পর্যন্ত ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছে। গত ২ জুলাই ভোরে মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। পরে মিন্নিকেও রিফাত হত্যা মামলার আসামি করে গ্রেফতার দেখানো হয়। গত ১৬ জুলাই সকাল পৌনে ১০টার দিকে রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ও প্রত্যক্ষদর্শী মিন্নিকে জবানবন্দি গ্রহণের কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে আসে পুলিশ। সোয়া এক ঘণ্টা পর রাত ৯টার দিকে রিফাত হত্যাকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার দেখায়। এরপর ১৭ জুলাই তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। রিমান্ড শেষ না হতেই ১৯ জুলাই তাকে আদালতে হাজির করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি নেওয়া হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা