শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

কার্যত গৃহবন্দী মিন্নির পরিবার

জামিন পাননি মিন্নি, আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে কী বলেছেন শম্ভু এমপি
আরাফাত মুন্না ও মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু, বরগুনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
কার্যত গৃহবন্দী মিন্নির পরিবার

বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর তাদের বাড়ি থেকে পুলিশ প্রহরা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। এরপর থেকেই চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে তার পরিবারের সদস্যরা। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের অভিযোগ, বাসা থেকে বের হলেই কিছু লোক তাকে অনুসরণ করে। আশপাশ থেকে নানা রকম হুমকি আসে। ছোট দুই সন্তানের স্কুলে যাওয়াও বন্ধ হয়ে গেছে। বাড়ির বড়রাও বাসা থেকে বের হতে পারছেন না। বাজারঘাট করাও তাদের এখন বন্ধ। সামনের দিনগুলো তাদের কীভাবে চলবে, এ নিয়েও তারা আশঙ্কায় রয়েছেন। কার্যত মিন্নির পরিবার এখন গৃহবন্দী। এদিকে গতকাল মিন্নির জামিন চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন তার আইনজীবীরা। এদিন ঢাকা থেকে যাওয়া এবং স্থানীয় ১৫ থেকে ১৬ জন আইনজীবী মিন্নির পক্ষে জামিন আবেদন নিয়ে দাঁড়ান। তবে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপিল করা হবে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে মিন্নির জামিন আবেদন শুনানির আগের দিন রাতে (শনিবার) হঠাৎই মিন্নির প্রধান আইনজীবী বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলামকে নিজের কার্যালয়ে ডেকে নিয়েছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু। এ সময় মামলার বাদী নিহত রিফাত শরীফের বাবা দুলাল শরীফ, এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথও উপস্থিত ছিলেন। তারা দরজা বন্ধ করে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে বৈঠক করেছেন। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর সংসদ সদস্য শম্ভুর বিরুদ্ধে মামলায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ করে আসছিলেন শুরু থেকেই। এর মধ্যে জামিন শুনানির আগের রাতে আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে যাওয়ায় নানা রকম প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। গতকাল মিন্নির জামিন আবেদন নাকচ হওয়ার পর দুপুরে জেলার সদর রোডে মানববন্ধন করেছে রিফাত শরীফের বাবা-মাসহ পরিবারের সদস্যরা। এর পরপর বরগুনা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মিন্নির বাবা ও মাকে গ্রেফতারের দাবি জানায় রিফাত শরীফের বাবা।

মিন্নির পরিবারে নিরাপত্তাহীনতা : রিফাত শরীফ নিহত হওয়ার পরপরই মিন্নির পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া। এর মধ্যে হত্যার পরদিনই মিন্নির বাড়িতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় মিন্নিকে ধাওয়া করলে তিনি আত্মরক্ষার্থে চাচার বাসায় ওঠেন। এরপর নিরাপত্তার জন্য পুলিশ চেয়ে আবেদন করলে বরগুনা পুলিশ সুপার প্রথমে সেখানে একজন এসআই ও তিনজন কনস্টেবল নিযুক্ত করেন। পরে পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে সেখানে পুলিশের ডিউটি পোস্ট স্থাপন করা হয়। কিন্তু মিন্নিকে গ্রেফতারের পরই সেখান থেকে পুলিশের ডিউটি পোস্টসহ সব নিরাপত্তা ব্যবস্থা উঠিয়ে নেওয়া হয়। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের চার ছেলেমেয়ে। বড় মেয়ে ফাতিমা আক্তার মুনাকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে বরগুনা পৌর শহরের কাঠপট্টি এলাকায়। এরপরই মিন্নি। ছোট মেয়ে সামিরা মেঘলা বরগুনার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ও ছোট ছেলে আবদুল মুহিত কাফি বরগুনার কলেজ রোড এলাকার ক্যালিক্স একাডেমির কেজি-টু শ্রেণির ছাত্র। বোন মিন্নিকে গ্রেফতারের পর ছোট ভাই-বোনের স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে পরিবার। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর অভিযোগ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার মেয়েকে ফাঁসিয়ে একটি মহল খুনিদের আড়াল করতে চাইছে। পরিবারের সব সদস্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছে। এখন আমি যেখানে যাই, সেখানেই দেখি কিছু লোক আমাকে ফলো করছে। এরা কারা আমি বলতে পারি না। এরা কি প্রশাসনের লোক, নাকি সন্ত্রাসী? আমি ও আমার পরিবার এখন ২৪ ঘণ্টা আতঙ্কের মধ্যে আছি। মেয়ের ন্যায়বিচারের জন্য আমরা যেন লড়তে না পারি সন্ত্রাসী বাহিনী সেই চেষ্টাই করছে। কখন জানি মেয়ের মতো আমাকে অ্যারেস্ট করা হয়। মিন্নির বাবা আরও বলেন, আমার মেয়েকে সাক্ষী থেকে আসামি বানিয়ে বরগুনা পুলিশ কাদের রক্ষা করতে চাচ্ছে, তা জানতে চাই। নিরীহ মেয়েটাকে যেভাবে পুলিশ ষড়যন্ত্র করে ফাঁসাচ্ছে, তাতে ভয় হচ্ছে, আমিসহ আমার ছোট ছোট ছেলেমেয়ের ওপর যে কোনো সময় একইভাবে ষড়যন্ত্র হয় কিনা। মিন্নিকে গ্রেফতারের পরই কেন পুলিশ প্রহরা উঠিয়ে নেওয়া হলো, এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহাম্মদ হোসেন বলেন, মিন্নির পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় আছে, তা আমাদের জানায়নি। যদি তাদের নিরাপত্তার প্রয়োজন হয়, তাহলে আমরা তাদের সব ধরনের নিরাপত্তা দেব।

জামিন পায়নি মিন্নি : বরগুনায় প্রকাশ্যে হত্যার শিকার রিফাত শরীফের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির জামিনের আবেদন নাকচ করেছে আদালত। গতকাল বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী শুনানি নিয়ে মিন্নির জামিনের আবেদন নাকচ করেন। বেলা ১১টা ৫ মিনিটের দিকে মিন্নির জামিন আবেদনের ওপর শুনানি শুরু হয়। দুই পক্ষের শুনানি শেষে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে আদালত আদেশ দেয়। আদালতে মিন্নির পক্ষে শুনানি করেন বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলাম। সঙ্গে ছিলেন আইন ও শালিস কেন্দ্রের (আসক) আইনজীবী আবদুর রশিদ ও মিজানুর রহমান এবং বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) আইনজীবী সাহিদা তালুকদার, আবুল কালাম আজাদ ইমন, দিপক হালদার, আবদুল্লাহ আল নোমান এবং আরিফুর রহমানসহ ১০ জন। রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধিতা করে শুনানি করেন কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক আবদুল কুদ্দুস। তাকে সহযোগিতা করেন অতিরিক্ত পিপি সঞ্জীব দাস, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আইনজীবী কামরুল আহসান মহারাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদকম লীর সদস্য আইনজীবী মজিবুল হক কিসলুসহ ২৫ থেকে ৩০ জন আওয়ামী সমর্থক আইনজীবী। শুনানিতে মিন্নির আইনজীবীরা বলেন, মিন্নি এজাহারভুক্ত আসামি নয়, বাদী তাকে বিশ্বাস করেছে বলেই মামলার প্রধান সাক্ষী করেছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রভাবশালী মহলের চাপে মামলায় সাক্ষীকেই আসামি করে প্রকৃত আসামিদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। তিনি জোরপূর্বক জবানবন্দি গ্রহণ করেছেন। মিন্নি যেহেতু শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ তাই তিনি জামিন পেতে পারেন। জামিনের বিরোধিতা করে কোর্ট পরিদর্শক আবদুল কুদ্দুস শুনানিতে বলেন, যেহেতু ১৪ জন আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে, আমরা ওই জবানবন্দির কোনো কপি হাতে পাইনি। মামলাটি তদন্তাধীন থাকা অবস্থায় আসামির জামিন হলে তদন্ত ব্যাহত হয়।

দুই পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। পরে জামিন আবেদন নাকচের কারণ জানতে চান মিন্নির আইনজীবীরা। তখন আদালত বলেন, আয়েশা সিদ্দিকা ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। এ ছাড়া এই মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়া আরও দুই আসামি রাব্বি আখন্দ ও রিফাত ফরাজী বলেছেন, নয়নের সঙ্গে পরিকল্পনা করে আয়েশা সিদ্দিকা এই ঘটনা ঘটিয়েছেন। শুনানি শেষে আসকের আইনজীবী আবদুর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির কোনো ভিত্তি নেই। আমরা শুনেছি রিমান্ডের পর থেকে মিন্নি ঠিকভাবে দাঁড়াতেও পারছেন না। ফলে কীভাবে এই জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে এটা সবাই বুঝতে পারে। ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের এই আদেশের সত্যায়িত অনুলিপি পাওয়ার পর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপিল করা হবে বলেও জানান তিনি। শুনানি শেষে মিন্নির চাচা সাবেক বরগুনা পৌরসভার কাউন্সিলর আবু সালেহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রিমান্ডে নিয়ে টর্চারের মাধ্যমে জবানবন্দি আদায় করা হয়েছে। পুলিশ যা শিখিয়ে দিয়েছে মিন্নি আদালতে তাই বলেছে।

আগের রাতে মিন্নির আইনজীবীকে কেন ডেকেছিলেন এমপি শম্ভু : জামিন আবেদন শুনানির আগের রাতে (শনিবার) মিন্নির প্রধান আইনজীবী বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলামকে ডেকে নিয়েছিলেন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র নেবনাথ শম্ভু। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর সংসদ সদস্য শম্ভুর বিরুদ্ধে মামলায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ করে আসছিলেন শুরু থেকেই। এর মধ্যে জামিন শুনানির আগের রাতে আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে যাওয়া নানা রকম প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে সদর রোডের শম্ভুর ব্যক্তিগত ল’ চেম্বারের পেছনের একটি কক্ষে আইনজীবী মাহবুবুল বারী আসলামকে দেখা যায়। এ সময় তার সঙ্গে বরগুনা বারের সভাপতি আবদুর রহমান নান্টুও ছিলেন। রাত পৌনে ১০টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। এ সময় ওই কক্ষে আরও ছিলেন এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথ ও বরগুনার অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আক্তারুজ্জামান বাহাদুর। তারা কক্ষের ভিতরে প্রবেশের পর ভিতর থেকে সুনাম একবার কক্ষের দরজা আটকে দেন। ওই কক্ষের বাইরে রিফাত শরীফের বাবা দুলাল শরীফও ছিলেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিন্নির প্রধান আইনজীবী আসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমি আইনজীবী সমিতির সভাপতির সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এক প্রকার জোর করেই আমাকে এমপির কাছে নিয়ে যান।  নিজেকে বিব্রত করার উদ্দেশ্যেই এ কাজ করা হয়েছে বলে দাবি আইনজীবী আসলামের। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে সংসদ সদস্য শম্ভুর সেলফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

মিন্নির বাবা-মায়ের গ্রেফতার চায় রিফাত শরীফের বাবা : বরগুনায় রিফাত শরীফ হত্যা মামলার পলাতক আসামিদের সঙ্গে মিন্নির মা-বাবাকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন রিফাতের বাবা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ। গতকাল দুপুরে বরগুনা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। এ সময় রিফাতের মা, বোন, চাচা-চাচি ও স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন। গত ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি হামলাকারীদের সঙ্গে লড়াই করেও তাদের দমাতে পারেন না। গুরুতর আহত রিফাতকে ওইদিন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বরগুনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ এ পর্যন্ত ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছে। গত ২ জুলাই ভোরে মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। পরে মিন্নিকেও রিফাত হত্যা মামলার আসামি করে গ্রেফতার দেখানো হয়। গত ১৬ জুলাই সকাল পৌনে ১০টার দিকে রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ও প্রত্যক্ষদর্শী মিন্নিকে জবানবন্দি গ্রহণের কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে আসে পুলিশ। সোয়া এক ঘণ্টা পর রাত ৯টার দিকে রিফাত হত্যাকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার দেখায়। এরপর ১৭ জুলাই তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। রিমান্ড শেষ না হতেই ১৯ জুলাই তাকে আদালতে হাজির করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি নেওয়া হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক
দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা