শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

কার্যত গৃহবন্দী মিন্নির পরিবার

জামিন পাননি মিন্নি, আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে কী বলেছেন শম্ভু এমপি
আরাফাত মুন্না ও মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু, বরগুনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
কার্যত গৃহবন্দী মিন্নির পরিবার

বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর তাদের বাড়ি থেকে পুলিশ প্রহরা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। এরপর থেকেই চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে তার পরিবারের সদস্যরা। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের অভিযোগ, বাসা থেকে বের হলেই কিছু লোক তাকে অনুসরণ করে। আশপাশ থেকে নানা রকম হুমকি আসে। ছোট দুই সন্তানের স্কুলে যাওয়াও বন্ধ হয়ে গেছে। বাড়ির বড়রাও বাসা থেকে বের হতে পারছেন না। বাজারঘাট করাও তাদের এখন বন্ধ। সামনের দিনগুলো তাদের কীভাবে চলবে, এ নিয়েও তারা আশঙ্কায় রয়েছেন। কার্যত মিন্নির পরিবার এখন গৃহবন্দী। এদিকে গতকাল মিন্নির জামিন চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন তার আইনজীবীরা। এদিন ঢাকা থেকে যাওয়া এবং স্থানীয় ১৫ থেকে ১৬ জন আইনজীবী মিন্নির পক্ষে জামিন আবেদন নিয়ে দাঁড়ান। তবে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপিল করা হবে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে মিন্নির জামিন আবেদন শুনানির আগের দিন রাতে (শনিবার) হঠাৎই মিন্নির প্রধান আইনজীবী বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলামকে নিজের কার্যালয়ে ডেকে নিয়েছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু। এ সময় মামলার বাদী নিহত রিফাত শরীফের বাবা দুলাল শরীফ, এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথও উপস্থিত ছিলেন। তারা দরজা বন্ধ করে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে বৈঠক করেছেন। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর সংসদ সদস্য শম্ভুর বিরুদ্ধে মামলায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ করে আসছিলেন শুরু থেকেই। এর মধ্যে জামিন শুনানির আগের রাতে আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে যাওয়ায় নানা রকম প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। গতকাল মিন্নির জামিন আবেদন নাকচ হওয়ার পর দুপুরে জেলার সদর রোডে মানববন্ধন করেছে রিফাত শরীফের বাবা-মাসহ পরিবারের সদস্যরা। এর পরপর বরগুনা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মিন্নির বাবা ও মাকে গ্রেফতারের দাবি জানায় রিফাত শরীফের বাবা।

মিন্নির পরিবারে নিরাপত্তাহীনতা : রিফাত শরীফ নিহত হওয়ার পরপরই মিন্নির পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া। এর মধ্যে হত্যার পরদিনই মিন্নির বাড়িতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় মিন্নিকে ধাওয়া করলে তিনি আত্মরক্ষার্থে চাচার বাসায় ওঠেন। এরপর নিরাপত্তার জন্য পুলিশ চেয়ে আবেদন করলে বরগুনা পুলিশ সুপার প্রথমে সেখানে একজন এসআই ও তিনজন কনস্টেবল নিযুক্ত করেন। পরে পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে সেখানে পুলিশের ডিউটি পোস্ট স্থাপন করা হয়। কিন্তু মিন্নিকে গ্রেফতারের পরই সেখান থেকে পুলিশের ডিউটি পোস্টসহ সব নিরাপত্তা ব্যবস্থা উঠিয়ে নেওয়া হয়। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের চার ছেলেমেয়ে। বড় মেয়ে ফাতিমা আক্তার মুনাকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে বরগুনা পৌর শহরের কাঠপট্টি এলাকায়। এরপরই মিন্নি। ছোট মেয়ে সামিরা মেঘলা বরগুনার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ও ছোট ছেলে আবদুল মুহিত কাফি বরগুনার কলেজ রোড এলাকার ক্যালিক্স একাডেমির কেজি-টু শ্রেণির ছাত্র। বোন মিন্নিকে গ্রেফতারের পর ছোট ভাই-বোনের স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে পরিবার। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর অভিযোগ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার মেয়েকে ফাঁসিয়ে একটি মহল খুনিদের আড়াল করতে চাইছে। পরিবারের সব সদস্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছে। এখন আমি যেখানে যাই, সেখানেই দেখি কিছু লোক আমাকে ফলো করছে। এরা কারা আমি বলতে পারি না। এরা কি প্রশাসনের লোক, নাকি সন্ত্রাসী? আমি ও আমার পরিবার এখন ২৪ ঘণ্টা আতঙ্কের মধ্যে আছি। মেয়ের ন্যায়বিচারের জন্য আমরা যেন লড়তে না পারি সন্ত্রাসী বাহিনী সেই চেষ্টাই করছে। কখন জানি মেয়ের মতো আমাকে অ্যারেস্ট করা হয়। মিন্নির বাবা আরও বলেন, আমার মেয়েকে সাক্ষী থেকে আসামি বানিয়ে বরগুনা পুলিশ কাদের রক্ষা করতে চাচ্ছে, তা জানতে চাই। নিরীহ মেয়েটাকে যেভাবে পুলিশ ষড়যন্ত্র করে ফাঁসাচ্ছে, তাতে ভয় হচ্ছে, আমিসহ আমার ছোট ছোট ছেলেমেয়ের ওপর যে কোনো সময় একইভাবে ষড়যন্ত্র হয় কিনা। মিন্নিকে গ্রেফতারের পরই কেন পুলিশ প্রহরা উঠিয়ে নেওয়া হলো, এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহাম্মদ হোসেন বলেন, মিন্নির পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় আছে, তা আমাদের জানায়নি। যদি তাদের নিরাপত্তার প্রয়োজন হয়, তাহলে আমরা তাদের সব ধরনের নিরাপত্তা দেব।

জামিন পায়নি মিন্নি : বরগুনায় প্রকাশ্যে হত্যার শিকার রিফাত শরীফের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির জামিনের আবেদন নাকচ করেছে আদালত। গতকাল বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী শুনানি নিয়ে মিন্নির জামিনের আবেদন নাকচ করেন। বেলা ১১টা ৫ মিনিটের দিকে মিন্নির জামিন আবেদনের ওপর শুনানি শুরু হয়। দুই পক্ষের শুনানি শেষে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে আদালত আদেশ দেয়। আদালতে মিন্নির পক্ষে শুনানি করেন বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলাম। সঙ্গে ছিলেন আইন ও শালিস কেন্দ্রের (আসক) আইনজীবী আবদুর রশিদ ও মিজানুর রহমান এবং বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) আইনজীবী সাহিদা তালুকদার, আবুল কালাম আজাদ ইমন, দিপক হালদার, আবদুল্লাহ আল নোমান এবং আরিফুর রহমানসহ ১০ জন। রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধিতা করে শুনানি করেন কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক আবদুল কুদ্দুস। তাকে সহযোগিতা করেন অতিরিক্ত পিপি সঞ্জীব দাস, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আইনজীবী কামরুল আহসান মহারাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদকম লীর সদস্য আইনজীবী মজিবুল হক কিসলুসহ ২৫ থেকে ৩০ জন আওয়ামী সমর্থক আইনজীবী। শুনানিতে মিন্নির আইনজীবীরা বলেন, মিন্নি এজাহারভুক্ত আসামি নয়, বাদী তাকে বিশ্বাস করেছে বলেই মামলার প্রধান সাক্ষী করেছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রভাবশালী মহলের চাপে মামলায় সাক্ষীকেই আসামি করে প্রকৃত আসামিদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। তিনি জোরপূর্বক জবানবন্দি গ্রহণ করেছেন। মিন্নি যেহেতু শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ তাই তিনি জামিন পেতে পারেন। জামিনের বিরোধিতা করে কোর্ট পরিদর্শক আবদুল কুদ্দুস শুনানিতে বলেন, যেহেতু ১৪ জন আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে, আমরা ওই জবানবন্দির কোনো কপি হাতে পাইনি। মামলাটি তদন্তাধীন থাকা অবস্থায় আসামির জামিন হলে তদন্ত ব্যাহত হয়।

দুই পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। পরে জামিন আবেদন নাকচের কারণ জানতে চান মিন্নির আইনজীবীরা। তখন আদালত বলেন, আয়েশা সিদ্দিকা ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। এ ছাড়া এই মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়া আরও দুই আসামি রাব্বি আখন্দ ও রিফাত ফরাজী বলেছেন, নয়নের সঙ্গে পরিকল্পনা করে আয়েশা সিদ্দিকা এই ঘটনা ঘটিয়েছেন। শুনানি শেষে আসকের আইনজীবী আবদুর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির কোনো ভিত্তি নেই। আমরা শুনেছি রিমান্ডের পর থেকে মিন্নি ঠিকভাবে দাঁড়াতেও পারছেন না। ফলে কীভাবে এই জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে এটা সবাই বুঝতে পারে। ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের এই আদেশের সত্যায়িত অনুলিপি পাওয়ার পর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপিল করা হবে বলেও জানান তিনি। শুনানি শেষে মিন্নির চাচা সাবেক বরগুনা পৌরসভার কাউন্সিলর আবু সালেহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রিমান্ডে নিয়ে টর্চারের মাধ্যমে জবানবন্দি আদায় করা হয়েছে। পুলিশ যা শিখিয়ে দিয়েছে মিন্নি আদালতে তাই বলেছে।

আগের রাতে মিন্নির আইনজীবীকে কেন ডেকেছিলেন এমপি শম্ভু : জামিন আবেদন শুনানির আগের রাতে (শনিবার) মিন্নির প্রধান আইনজীবী বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলামকে ডেকে নিয়েছিলেন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র নেবনাথ শম্ভু। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর সংসদ সদস্য শম্ভুর বিরুদ্ধে মামলায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ করে আসছিলেন শুরু থেকেই। এর মধ্যে জামিন শুনানির আগের রাতে আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে যাওয়া নানা রকম প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে সদর রোডের শম্ভুর ব্যক্তিগত ল’ চেম্বারের পেছনের একটি কক্ষে আইনজীবী মাহবুবুল বারী আসলামকে দেখা যায়। এ সময় তার সঙ্গে বরগুনা বারের সভাপতি আবদুর রহমান নান্টুও ছিলেন। রাত পৌনে ১০টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। এ সময় ওই কক্ষে আরও ছিলেন এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথ ও বরগুনার অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আক্তারুজ্জামান বাহাদুর। তারা কক্ষের ভিতরে প্রবেশের পর ভিতর থেকে সুনাম একবার কক্ষের দরজা আটকে দেন। ওই কক্ষের বাইরে রিফাত শরীফের বাবা দুলাল শরীফও ছিলেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিন্নির প্রধান আইনজীবী আসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমি আইনজীবী সমিতির সভাপতির সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এক প্রকার জোর করেই আমাকে এমপির কাছে নিয়ে যান।  নিজেকে বিব্রত করার উদ্দেশ্যেই এ কাজ করা হয়েছে বলে দাবি আইনজীবী আসলামের। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে সংসদ সদস্য শম্ভুর সেলফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

মিন্নির বাবা-মায়ের গ্রেফতার চায় রিফাত শরীফের বাবা : বরগুনায় রিফাত শরীফ হত্যা মামলার পলাতক আসামিদের সঙ্গে মিন্নির মা-বাবাকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন রিফাতের বাবা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ। গতকাল দুপুরে বরগুনা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। এ সময় রিফাতের মা, বোন, চাচা-চাচি ও স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন। গত ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি হামলাকারীদের সঙ্গে লড়াই করেও তাদের দমাতে পারেন না। গুরুতর আহত রিফাতকে ওইদিন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বরগুনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ এ পর্যন্ত ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছে। গত ২ জুলাই ভোরে মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। পরে মিন্নিকেও রিফাত হত্যা মামলার আসামি করে গ্রেফতার দেখানো হয়। গত ১৬ জুলাই সকাল পৌনে ১০টার দিকে রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ও প্রত্যক্ষদর্শী মিন্নিকে জবানবন্দি গ্রহণের কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে আসে পুলিশ। সোয়া এক ঘণ্টা পর রাত ৯টার দিকে রিফাত হত্যাকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার দেখায়। এরপর ১৭ জুলাই তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। রিমান্ড শেষ না হতেই ১৯ জুলাই তাকে আদালতে হাজির করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি নেওয়া হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত
পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক
আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির
সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম