শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

কার্যত গৃহবন্দী মিন্নির পরিবার

জামিন পাননি মিন্নি, আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে কী বলেছেন শম্ভু এমপি
আরাফাত মুন্না ও মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু, বরগুনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
কার্যত গৃহবন্দী মিন্নির পরিবার

বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর তাদের বাড়ি থেকে পুলিশ প্রহরা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। এরপর থেকেই চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে তার পরিবারের সদস্যরা। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের অভিযোগ, বাসা থেকে বের হলেই কিছু লোক তাকে অনুসরণ করে। আশপাশ থেকে নানা রকম হুমকি আসে। ছোট দুই সন্তানের স্কুলে যাওয়াও বন্ধ হয়ে গেছে। বাড়ির বড়রাও বাসা থেকে বের হতে পারছেন না। বাজারঘাট করাও তাদের এখন বন্ধ। সামনের দিনগুলো তাদের কীভাবে চলবে, এ নিয়েও তারা আশঙ্কায় রয়েছেন। কার্যত মিন্নির পরিবার এখন গৃহবন্দী। এদিকে গতকাল মিন্নির জামিন চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন তার আইনজীবীরা। এদিন ঢাকা থেকে যাওয়া এবং স্থানীয় ১৫ থেকে ১৬ জন আইনজীবী মিন্নির পক্ষে জামিন আবেদন নিয়ে দাঁড়ান। তবে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপিল করা হবে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে মিন্নির জামিন আবেদন শুনানির আগের দিন রাতে (শনিবার) হঠাৎই মিন্নির প্রধান আইনজীবী বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলামকে নিজের কার্যালয়ে ডেকে নিয়েছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু। এ সময় মামলার বাদী নিহত রিফাত শরীফের বাবা দুলাল শরীফ, এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথও উপস্থিত ছিলেন। তারা দরজা বন্ধ করে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে বৈঠক করেছেন। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর সংসদ সদস্য শম্ভুর বিরুদ্ধে মামলায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ করে আসছিলেন শুরু থেকেই। এর মধ্যে জামিন শুনানির আগের রাতে আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে যাওয়ায় নানা রকম প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। গতকাল মিন্নির জামিন আবেদন নাকচ হওয়ার পর দুপুরে জেলার সদর রোডে মানববন্ধন করেছে রিফাত শরীফের বাবা-মাসহ পরিবারের সদস্যরা। এর পরপর বরগুনা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মিন্নির বাবা ও মাকে গ্রেফতারের দাবি জানায় রিফাত শরীফের বাবা।

মিন্নির পরিবারে নিরাপত্তাহীনতা : রিফাত শরীফ নিহত হওয়ার পরপরই মিন্নির পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া। এর মধ্যে হত্যার পরদিনই মিন্নির বাড়িতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় মিন্নিকে ধাওয়া করলে তিনি আত্মরক্ষার্থে চাচার বাসায় ওঠেন। এরপর নিরাপত্তার জন্য পুলিশ চেয়ে আবেদন করলে বরগুনা পুলিশ সুপার প্রথমে সেখানে একজন এসআই ও তিনজন কনস্টেবল নিযুক্ত করেন। পরে পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে সেখানে পুলিশের ডিউটি পোস্ট স্থাপন করা হয়। কিন্তু মিন্নিকে গ্রেফতারের পরই সেখান থেকে পুলিশের ডিউটি পোস্টসহ সব নিরাপত্তা ব্যবস্থা উঠিয়ে নেওয়া হয়। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের চার ছেলেমেয়ে। বড় মেয়ে ফাতিমা আক্তার মুনাকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে বরগুনা পৌর শহরের কাঠপট্টি এলাকায়। এরপরই মিন্নি। ছোট মেয়ে সামিরা মেঘলা বরগুনার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ও ছোট ছেলে আবদুল মুহিত কাফি বরগুনার কলেজ রোড এলাকার ক্যালিক্স একাডেমির কেজি-টু শ্রেণির ছাত্র। বোন মিন্নিকে গ্রেফতারের পর ছোট ভাই-বোনের স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে পরিবার। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর অভিযোগ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার মেয়েকে ফাঁসিয়ে একটি মহল খুনিদের আড়াল করতে চাইছে। পরিবারের সব সদস্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছে। এখন আমি যেখানে যাই, সেখানেই দেখি কিছু লোক আমাকে ফলো করছে। এরা কারা আমি বলতে পারি না। এরা কি প্রশাসনের লোক, নাকি সন্ত্রাসী? আমি ও আমার পরিবার এখন ২৪ ঘণ্টা আতঙ্কের মধ্যে আছি। মেয়ের ন্যায়বিচারের জন্য আমরা যেন লড়তে না পারি সন্ত্রাসী বাহিনী সেই চেষ্টাই করছে। কখন জানি মেয়ের মতো আমাকে অ্যারেস্ট করা হয়। মিন্নির বাবা আরও বলেন, আমার মেয়েকে সাক্ষী থেকে আসামি বানিয়ে বরগুনা পুলিশ কাদের রক্ষা করতে চাচ্ছে, তা জানতে চাই। নিরীহ মেয়েটাকে যেভাবে পুলিশ ষড়যন্ত্র করে ফাঁসাচ্ছে, তাতে ভয় হচ্ছে, আমিসহ আমার ছোট ছোট ছেলেমেয়ের ওপর যে কোনো সময় একইভাবে ষড়যন্ত্র হয় কিনা। মিন্নিকে গ্রেফতারের পরই কেন পুলিশ প্রহরা উঠিয়ে নেওয়া হলো, এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহাম্মদ হোসেন বলেন, মিন্নির পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় আছে, তা আমাদের জানায়নি। যদি তাদের নিরাপত্তার প্রয়োজন হয়, তাহলে আমরা তাদের সব ধরনের নিরাপত্তা দেব।

জামিন পায়নি মিন্নি : বরগুনায় প্রকাশ্যে হত্যার শিকার রিফাত শরীফের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির জামিনের আবেদন নাকচ করেছে আদালত। গতকাল বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী শুনানি নিয়ে মিন্নির জামিনের আবেদন নাকচ করেন। বেলা ১১টা ৫ মিনিটের দিকে মিন্নির জামিন আবেদনের ওপর শুনানি শুরু হয়। দুই পক্ষের শুনানি শেষে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে আদালত আদেশ দেয়। আদালতে মিন্নির পক্ষে শুনানি করেন বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলাম। সঙ্গে ছিলেন আইন ও শালিস কেন্দ্রের (আসক) আইনজীবী আবদুর রশিদ ও মিজানুর রহমান এবং বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) আইনজীবী সাহিদা তালুকদার, আবুল কালাম আজাদ ইমন, দিপক হালদার, আবদুল্লাহ আল নোমান এবং আরিফুর রহমানসহ ১০ জন। রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধিতা করে শুনানি করেন কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক আবদুল কুদ্দুস। তাকে সহযোগিতা করেন অতিরিক্ত পিপি সঞ্জীব দাস, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আইনজীবী কামরুল আহসান মহারাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদকম লীর সদস্য আইনজীবী মজিবুল হক কিসলুসহ ২৫ থেকে ৩০ জন আওয়ামী সমর্থক আইনজীবী। শুনানিতে মিন্নির আইনজীবীরা বলেন, মিন্নি এজাহারভুক্ত আসামি নয়, বাদী তাকে বিশ্বাস করেছে বলেই মামলার প্রধান সাক্ষী করেছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রভাবশালী মহলের চাপে মামলায় সাক্ষীকেই আসামি করে প্রকৃত আসামিদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। তিনি জোরপূর্বক জবানবন্দি গ্রহণ করেছেন। মিন্নি যেহেতু শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ তাই তিনি জামিন পেতে পারেন। জামিনের বিরোধিতা করে কোর্ট পরিদর্শক আবদুল কুদ্দুস শুনানিতে বলেন, যেহেতু ১৪ জন আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে, আমরা ওই জবানবন্দির কোনো কপি হাতে পাইনি। মামলাটি তদন্তাধীন থাকা অবস্থায় আসামির জামিন হলে তদন্ত ব্যাহত হয়।

দুই পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে দেন। পরে জামিন আবেদন নাকচের কারণ জানতে চান মিন্নির আইনজীবীরা। তখন আদালত বলেন, আয়েশা সিদ্দিকা ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। এ ছাড়া এই মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়া আরও দুই আসামি রাব্বি আখন্দ ও রিফাত ফরাজী বলেছেন, নয়নের সঙ্গে পরিকল্পনা করে আয়েশা সিদ্দিকা এই ঘটনা ঘটিয়েছেন। শুনানি শেষে আসকের আইনজীবী আবদুর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির কোনো ভিত্তি নেই। আমরা শুনেছি রিমান্ডের পর থেকে মিন্নি ঠিকভাবে দাঁড়াতেও পারছেন না। ফলে কীভাবে এই জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে এটা সবাই বুঝতে পারে। ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের এই আদেশের সত্যায়িত অনুলিপি পাওয়ার পর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপিল করা হবে বলেও জানান তিনি। শুনানি শেষে মিন্নির চাচা সাবেক বরগুনা পৌরসভার কাউন্সিলর আবু সালেহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রিমান্ডে নিয়ে টর্চারের মাধ্যমে জবানবন্দি আদায় করা হয়েছে। পুলিশ যা শিখিয়ে দিয়েছে মিন্নি আদালতে তাই বলেছে।

আগের রাতে মিন্নির আইনজীবীকে কেন ডেকেছিলেন এমপি শম্ভু : জামিন আবেদন শুনানির আগের রাতে (শনিবার) মিন্নির প্রধান আইনজীবী বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী আসলামকে ডেকে নিয়েছিলেন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র নেবনাথ শম্ভু। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর সংসদ সদস্য শম্ভুর বিরুদ্ধে মামলায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ করে আসছিলেন শুরু থেকেই। এর মধ্যে জামিন শুনানির আগের রাতে আইনজীবীকে ডেকে নিয়ে যাওয়া নানা রকম প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে সদর রোডের শম্ভুর ব্যক্তিগত ল’ চেম্বারের পেছনের একটি কক্ষে আইনজীবী মাহবুবুল বারী আসলামকে দেখা যায়। এ সময় তার সঙ্গে বরগুনা বারের সভাপতি আবদুর রহমান নান্টুও ছিলেন। রাত পৌনে ১০টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত এ বৈঠক চলে। এ সময় ওই কক্ষে আরও ছিলেন এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথ ও বরগুনার অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আক্তারুজ্জামান বাহাদুর। তারা কক্ষের ভিতরে প্রবেশের পর ভিতর থেকে সুনাম একবার কক্ষের দরজা আটকে দেন। ওই কক্ষের বাইরে রিফাত শরীফের বাবা দুলাল শরীফও ছিলেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিন্নির প্রধান আইনজীবী আসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমি আইনজীবী সমিতির সভাপতির সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এক প্রকার জোর করেই আমাকে এমপির কাছে নিয়ে যান।  নিজেকে বিব্রত করার উদ্দেশ্যেই এ কাজ করা হয়েছে বলে দাবি আইনজীবী আসলামের। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে সংসদ সদস্য শম্ভুর সেলফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

মিন্নির বাবা-মায়ের গ্রেফতার চায় রিফাত শরীফের বাবা : বরগুনায় রিফাত শরীফ হত্যা মামলার পলাতক আসামিদের সঙ্গে মিন্নির মা-বাবাকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন রিফাতের বাবা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ। গতকাল দুপুরে বরগুনা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। এ সময় রিফাতের মা, বোন, চাচা-চাচি ও স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন। গত ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি হামলাকারীদের সঙ্গে লড়াই করেও তাদের দমাতে পারেন না। গুরুতর আহত রিফাতকে ওইদিন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বরগুনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ এ পর্যন্ত ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছে। গত ২ জুলাই ভোরে মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। পরে মিন্নিকেও রিফাত হত্যা মামলার আসামি করে গ্রেফতার দেখানো হয়। গত ১৬ জুলাই সকাল পৌনে ১০টার দিকে রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ও প্রত্যক্ষদর্শী মিন্নিকে জবানবন্দি গ্রহণের কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে আসে পুলিশ। সোয়া এক ঘণ্টা পর রাত ৯টার দিকে রিফাত হত্যাকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার দেখায়। এরপর ১৭ জুলাই তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। রিমান্ড শেষ না হতেই ১৯ জুলাই তাকে আদালতে হাজির করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি নেওয়া হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে সামরিক সক্ষমতায় যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলার চেষ্টা চীনের
এআই দিয়ে সামরিক সক্ষমতায় যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলার চেষ্টা চীনের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে টেকনাফ বিজিবির সাফল্য, বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার ১৭৯
এক বছরে টেকনাফ বিজিবির সাফল্য, বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার ১৭৯

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে পলিথিন কারখানায় অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
টঙ্গীতে পলিথিন কারখানায় অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌকাসহ চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
নৌকাসহ চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে চতুর্থ দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে চতুর্থ দিনের আপিল শুনানি চলছে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে পাচারকালে অপহৃত ২২ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকালে অপহৃত ২২ জনকে উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে স্প্লিন্টার নিয়ে মৃত্যুর কাছে হার মানলেন ‘জুলাই যোদ্ধা’ সালাউদ্দিন
শরীরে স্প্লিন্টার নিয়ে মৃত্যুর কাছে হার মানলেন ‘জুলাই যোদ্ধা’ সালাউদ্দিন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু বাস্তবায়নে ১৩ সদস্যের কমিশন গঠন
শাকসু বাস্তবায়নে ১৩ সদস্যের কমিশন গঠন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রেনের ধাক্কায় সিরাজগঞ্জে সাংবাদিক নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় সিরাজগঞ্জে সাংবাদিক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায় মন্দা রাজস্বে ঘাটতি
ব্যবসায় মন্দা রাজস্বে ঘাটতি

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ এখনও শেষ হয়নি, ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ এখনও শেষ হয়নি, ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বিচ্ছিন্নতা সুস্থতার জন্য বড় হুমকি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
সামাজিক বিচ্ছিন্নতা সুস্থতার জন্য বড় হুমকি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ত্যাগের গল্প শোনালেন তারেক রহমান
ত্যাগের গল্প শোনালেন তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
লালমনিরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত, জ্যামাইকায় তাণ্ডবের শঙ্কা
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত, জ্যামাইকায় তাণ্ডবের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারো বাংলাদেশে আর আসবে না: মঈন খান
এক-এগারো বাংলাদেশে আর আসবে না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দু'পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত
চট্টগ্রামে দু'পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীরের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান নিয়ন্ত্রণে কোটি ডলার বরাদ্দ ইসরায়েলের
পশ্চিম তীরের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান নিয়ন্ত্রণে কোটি ডলার বরাদ্দ ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইনু-হানিফের অভিযোগ গঠনে আসামিপক্ষের শুনানি আজ
ইনু-হানিফের অভিযোগ গঠনে আসামিপক্ষের শুনানি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম