শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

কাশ্মীরে বিক্ষোভ সংঘর্ষ

ভারতীয় হাইকমিশনারকে বহিষ্কার করল পাকিস্তান, বাণিজ্য বন্ধ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
কাশ্মীরে বিক্ষোভ সংঘর্ষ

কাশ্মীর উপত্যকায় বিক্ষিপ্ত ও বিচ্ছিন্নভাবে প্রতিবাদ বিক্ষোভ চলছে। কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের উদ্দেশে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপ করার পর ওই উপত্যকাকে ‘নিরাপত্তার চাদরে মোড়া দুর্ভেদ্য দুর্গ’, বানিয়ে ফেলে। তাই কাশ্মীরে থমথমে অবস্থার মধ্যে কী হচ্ছে তা বোঝা যাচ্ছিল না। ৩৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কাশ্মীরের নিজস্ব পতাকা ছিল। প্রতিরক্ষা, বৈদেশিক সম্পর্ক ছাড়াও অন্যসব বিষয় ছিল কাশ্মীর রাজ্য সরকারের নিয়ন্ত্রণে। ৩৭০ অনুচ্ছেদের অনুপস্থিতিতে কাশ্মীরিদের গোলাম বানানো হতে পারে- এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। গুঞ্জন ছড়িয়েছে যে, ইসলামাবাদে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার অজয় বিসারিয়াকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। তবে এ বিষয়ে সরকারিভাবে এখনো কোনো ঘোষণা আসেনি। বিবিসি হিন্দির সাংবাদিক আমীর পীরজাদা শ্রীনগর থেকে টেলিফোনে বার্তা সংস্থাকে বলেছেন, কাশ্মীর এখন ক্রোধে ফুটছে।

ভারতীয় পত্র-পত্রিকার খবরে বলা হয় : অবশেষে কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরের চিত্র প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। গতকাল দেখা গেছে, ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করেই শ্রীনগরের রাস্তায় প্রতিবাদ-বিক্ষোভে শামিল কাশ্মীরের সাধারণ নাগরিকরা। সেই বিক্ষোভকে ঘিরে সংঘর্ষ। ঘটল প্রাণহানিও। গুলিবিদ্ধ এবং আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অনেকে। গ্রেফতারও হয়েছেন শতাধিক। কাশ্মীরের বাকি অংশের ছবিটা ঠিক কেমন, তা এখনো স্পষ্ট নয়। এখনো বন্ধ ল্যান্ডলাইন, মোবাইল, ইন্টারনেট, ব্রডব্যান্ড, ক্যাবল পরিসেবা। সেগুলো চালু হলে এই প্রতিবাদ-বিক্ষোভ যে আরও বাড়বে, এমন আশঙ্কাই দানা বেঁধেছে পুলিশ-প্রশাসনের অভ্যন্তরে। ৬ আগস্ট জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল দিল্লিতে পাঠানো রিপোর্টে জানিয়েছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি ও স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় রয়েছে। ৩৭০ অনুচ্ছেদ রদকে স্বাগত জানিয়েছেন কাশ্মীরবাসী। তখনই অনেকে আঁচ করেছিলেন, এই শান্তি চিরস্থায়ী না-ও হতে পারে। তার আঁচ পাওয়া গেল এদিনই। ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করেই এদিন দফায় দফায় বিক্ষোভ-মিছিল হয়েছে শ্রীনগরে। পুলিশ-সেনা জওয়ানদের লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে একাধিক দলের।

পুলিশ সূত্রে খবর, একটি দলের সঙ্গে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে বিক্ষোভকারীদের ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। তার মধ্যেই একজনকে তাড়া করে পুলিশ। সেই তাড়া খেয়ে ঝিলম নদীতে ঝাঁপ দেন ওই যুবক। পরে তার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ওই সংঘর্ষে পুলিশের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগও উঠেছে। সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অন্তত ৬ জনের দেহে গুলির ক্ষত রয়েছে। এ ছাড়া আহত অনেকে। অন্তত ১০০ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে একাধিক রাজনৈতিক দলের নেতাও রয়েছেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশকর্তা এই গ্রেফতারির খবর স্বীকারও করে নিয়েছেন। এমনটাই জানাচ্ছে সংবাদ সংস্থা। তবে ধৃতদের মধ্যে হেভিওয়েট কোনো রাজনৈতিক নেতা-নেত্রী আছেন কিনা, সে বিষয়ে কিছু জানাতে রাজি হননি ওই পুলিশকর্তা। এর মধ্যেই গতকাল শোপিয়ানে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) অজিত দোভাল। সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে খাওয়া-দাওয়াও করেন। অর্থাৎ তিনি বোঝানোর চেষ্টা করেছেন উপত্যকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক।

অন্যদিকে সাবেক আইএএস অফিসার শাহ ফয়সল কাশ্মীরের সামগ্রিক অবস্থার বর্ণনা দিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন। তিনি লিখেন, ‘শ্রীনগরে জিরো ব্রিজ থেকে বিমানবন্দর, সব জায়গায় কার্যত কারফিউর চেহারা নিয়েছে। রোগী এবং কারফিউ পাসধারী ছাড়া কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশকে নিষ্ক্রিয় করে নিরাপত্তার ভার তুলে নিয়েছে সেনা। শ্রীনগরের বাইরে অন্য জেলাগুলোতে ১৪৪ ধারা আরও কঠোর। রাজ্যের ৮০ লাখ মানুষ এরকম পরিস্থিতি আগে কখনো দেখেনি।’

শাহ ফয়সল আরও লিখেছেন, ‘স্যাটেলাইট ফোন ছাড়া টেলি  যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ। কেবল পরিসেবা বন্ধ থাকলেও ডিরেক্ট টু  হোম (ডিটুএইচ) যাদের রয়েছে, তারা টিভি দেখতে পারছেন। তবে অধিকাংশেরই এখনো স্পষ্ট ধারণা নেই, ঠিক কী হয়েছে। জাতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের শ্রীনগরের বাইরে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। বড় কোনো সংঘর্ষের ঘটনার খবর পাওয়া না গেলেও রামবাগ, নতিপোরা, ডাউনটাউন, কুলগাম, অনন্তনাগের মতো জায়গায় বিক্ষিপ্ত বিক্ষোভ-পাথর ছোড়ার মতো ঘটনার খবর এসেছে।’

উপত্যকার সব যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকলেও কোনো না কোনোভাবে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মতো তুলে ধরতে পারছেন। যেমন এর আগে ওমর আবদুল্লাহ বা মেহবুবা মুফতিও যোগাযোগহীন অবস্থায় টুইট করেছেন। তেমনভাবেই ফেসবুকে লিখেছেন ফয়সলও।

তবে এত কড়াকড়ির মধ্যেও বুধবার থেকে কিছুটা হলেও ছন্দে ফিরতে শুরু করেছে শ্রীনগর। অনেককেই রাস্তায় বেরোতে দেখা  গেছে দৈনন্দিন কাজকর্মে বেরোতে। যদিও সেই সংখ্যাটা খুবই কম। কিছু দোকানপাটও খুলেছে শ্রীনগরে। তবে যোগাযোগের প্রায় সব মাধ্যম বন্ধ থাকায় রাজ্যের বাকি অংশের খবর খুব বেশি পাওয়া যায়নি।

এর মধ্যে বুধবারও শ্রীনগর জম্মু-কাশ্মীর সচিবালয়ে জাতীয় পতাকা এবং কাশ্মীরের পতাকা পাশাপাশি উড়তে দেখা যায়। এত দিন পর্যন্ত ভারতের ত্রিবর্ণ পতাকা ছাড়াও জম্মু-কাশ্মীরের জন্য আলাদা পতাকা ছিল। কিন্তু ৩৭০ ধারা রদের পর থেকে ভূ-স্বর্গের জন্য আলাদা আর কোনো পতাকা থাকার কথা নয়। স্বাভাবিক পরিসেবা কখন চালু হবে, আপাতত সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন কাশ্মীরবাসী। অন্যদিকে কারফিউ তোলার পর কী পরিস্থিতি দাঁড়াবে এবং সেই অনুযায়ী প্রতিরোধের ব্লু প্রিন্টও তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছেন পুলিশ-প্রশাসনের কর্তারা।

দেয়াল এখন দূর হবে- অমিত শাহ : ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এবার এ বিষয়ে মন্তব্য করেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ৩৭০ ধারা বাতিলের মধ্য দিয়ে ভারত ও কাশ্মীরের মধ্যকার দেয়াল দূর হবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা বাতিল ও দ্বিখি ত করে দেওয়ার বিষয়ে লোকসভায় বিতর্কের একপর্যায়ে মঙ্গলবার এসব কথা বলেন অমিত শাহ।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লোকসভায় দাঁড়িয়ে অমিত শাহ বলেছেন, ‘৩৭০ ধারার কারণে মানুষের মনে সংশয় জাগত, কাশ্মীর আসলেই ভারতের অংশ কিনা। এ ধারা বাতিলের পর এখন ভারত ও কাশ্মীরের মধ্যকার দেয়াল দূর হবে।’ লোকসভায় কাশ্মীরকে নিয়ে মোদি সরকারের এমন সিদ্ধান্তের দিনকে ‘কালো দিবস’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন কংগ্রেস রাজনীতিবিদ মণীষ তেওয়ারি। তেওয়ারির এমন মন্তব্যের জবাব হিসেবে অমিত শাহ পাল্টা খোঁচা দিয়েছেন কংগ্রেসকেই। ১৯৭৫ সালে ইন্দিরা গান্ধীর সময়ে ভারতে জরুরি অবস্থার সময়কেই ‘কালো দিবস’ বলেছেন অমিত শাহ, ‘কালো দিবস এখন নয়, বরং তখন (১৯৭৫) ছিল। জরুরি অবস্থার সময় আপনারা পুরো ভারতকে একটি ইউনিয়নের মতো বানিয়ে রেখেছিলেন। সুতরাং আমাদের উপদেশ দিতে আসবেন না।’

ইমরানের ঘোষণা : বিবিসি জানায়, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছেন, কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসনের অধিকার রদের ভারতীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তার দেশ লড়াই চালিয়ে যাবে। তিনি বলেন, ভারতের এই সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।  ইমরান বলেন, ‘জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের মাধ্যমে আমরা এখন এটি পর্যালোচনা করে দেখছি, এটি সাধারণ পরিষদে তুলব আমরা, সব ফোরামেই রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে আলোচনা করব, এটি গণমাধ্যমে তুলে ধরব এবং বিশ্বকে জানাব।’ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন কাশ্মীরে জাতিগত নির্মূল করা শুরু হতে পারে। তারা স্থানীয়দের সরিয়ে অন্যদের এনে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ বানাতে পারে, যাতে কাশ্মীরিরা গোলামে পরিণত হয়।

এর আগে পাকিস্তানের ক্ষমতাধর সেনাপ্রধান জানান, তার সৈন্যরা কাশ্মীরিদের ‘ন্যায্য সংগ্রামে’ তাদের পাশে থাকবে। প্রতিবেশী চীনও ভারতের সিদ্ধান্তকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বর্ণনা করে এর বিরোধিতা করবে বলে জানিয়েছে।

ভারতের অন্যান্য অংশে থাকা কাশ্মীরিরা তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন।

সোমবার ভারত সরকার জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগে সেখানে অতিরিক্ত ৩৫ হাজার সেনা মোতায়েন করেছিল। সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর অতিরিক্ত আরও আট হাজার সেনা তাদের সঙ্গে যোগ দেয়। ইতিমধ্যেই কাশ্মীর বিশ্বের অন্যতম সামরিকায়িত অঞ্চল হয়ে উঠেছে।

১৯৪৭-এর পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তান উভয়েই হিমালয় অঞ্চলের কাশ্মীরকে নিজেদের বলে দাবি করে এলেও নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদ এখন অঞ্চলটির আলাদা দুটি অংশের নিয়ন্ত্রক।

ভারতশাসিত অংশে দীর্ঘদিন ধরেই বিচ্ছিন্নতাবাদী বিভিন্ন সংগঠনের তৎপরতা বিদ্যমান, যাতে প্রাণ হারিয়েছে হাজার হাজার লোক।

এ পদক্ষেপের বৈধতা থাকবে না-চীন : ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ রদের মাধ্যমে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল ও বিতর্কিত এ অঞ্চলের পুনর্বিন্যাসে সরকারি সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা জানিয়েছে চীন। মঙ্গলবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে বিবৃতি দেয়।

বিতর্কিত কাশ্মীরের বিভিন্ন অংশকে চীন ও পাকিস্তান নিজেদের বলে দাবি করে। এসব নিয়ে চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে নানা সময়ে ভারতের বিরোধেরও সৃষ্টি হয়েছে। সীমান্ত ও লাদাখ অঞ্চল নিয়ে চীনের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিন ধরে বিতর্ক চলে আসছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চীন কাশ্মীরকে দুই ভাগে ভাগ করার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা জানায়। চীন জানায়, তারা কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা রদের বিরোধিতা করে। সীমান্ত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নয়াদিল্লির সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনিয়িং বিবৃতিতে বলেন, (কাশ্মীর ইস্যু) ভারতের পদক্ষেপ অগ্রহণযোগ্য। এর কোনো বৈধতা থাকবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন