শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

সিন্ডিকেটে যত সর্বনাশ চামড়া নিয়ে নৈরাজ্য

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সিন্ডিকেটে যত সর্বনাশ চামড়া নিয়ে নৈরাজ্য

সিন্ডিকেট বাণিজ্যে জিম্মি হয়ে পড়া চামড়ার বাজারে ভয়াবহ ধস নেমেছে। চামড়ার বাজারের ভয়াবহ এ নৈরাজ্যের কারণে প্রান্তিক পর্যায় থেকে আড়ত ব্যবসায়ীরা পর্যন্ত চরম ক্ষতির শিকার হয়েছেন। দাম না পেয়ে সড়কের ওপরই শত শত চামড়া ফেলে গেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রামে কয়েক হাজার চামড়ার ঠাঁই হয়েছে সিটি করপোরেশনের ভাগাড়ে। দিনাজপুর, নাটোর, যশোরসহ দেশের চামড়ার বাজার খ্যাত অনেক স্থানেই ক্ষতিগ্রস্তরা শত শত চামড়া মাটির নিচে পুঁতে ফেলেছেন। সিলেটসহ কয়েকটি এলাকায় চামড়া নদীতে নিক্ষেপ করে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক মানুষজন।

এ ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মহল জানিয়েছেন, চামড়ার নজিরবিহীন এ দরপতনের কারসাজি বিগত ৩১ বছরেও দেখতে পাননি তারা। লাখ টাকা দামের গরুর চামড়াও বিক্রি করতে হয়েছে মাত্র ৪০০ টাকায়। বাজারের এ কারসাজিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দুস্থ, এতিম ও আর্থিক দৈন্যদশায় থাকা মসজিদ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। চামড়ার বাজারের নজিরবিহীন এ দরপতনকে ‘ব্যবসায়ীদের কারসাজি’ বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সরকারের যে কোনো উদ্যোগে একটি মহল বিরুদ্ধাচরণ করে থাকে। তবে মানুষ যেন চামড়ার ন্যায্য দাম পায় তা নিশ্চিত করতেই আমরা কাঁচা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছি।’ এদিকে কাঁচা চামড়া রপ্তানির সুযোগ ঘোষণায় ব্যবসায়ীদের এক পক্ষ খুশি হলেও আরেক পক্ষ শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। এরই মধ্যে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) কাঁচা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারেরও দাবি জানিয়েছে।

কেন দুর্দশা চামড়ার বাজারে : সাভারের চামড়া শিল্প নগরীর ছোট ছোট চায়ের দোকানে অবসর সময় কাটছে শ্রমিকদের। ট্যানারিগুলোর ভিতরে নেই কর্মযজ্ঞ। হাতে গোনা কয়েকটিতে চামড়ার ট্রাক এসেছে। গতকাল এসব ট্যানারি-সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সাধারণত ঈদের পরের সাত দিন উৎসবের আমেজ থাকে ট্যানারির কারখানাগুলোতে। এবার সেই চিরচেনা ব্যস্ততা নেই। মালিকরা বলছেন, গত বছরের চামড়া মজুদ আছে। বিদেশি ক্রেতাও কমে গেছে। তাই দামও কমেছে। খোকন ট্যানারি লিমিটেডের মালিক মো. সেলিম বলেন, ‘বিভিন্ন গণমাধ্যমে দেখেছি চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। এতেই পরিষ্কার আমাদের অবস্থা কত খারাপ।’ চায়নিজ গোল্ডেন ট্যানারি লিমিটেডের সুপারভাইজর মো. মিন্টু মিয়া বলেন, সবাই বলে ট্যানারিমালিক এবং রাজধানীর পোস্তার ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করছেন। কিন্তু আসল সিন্ডিকেট করেন কেমিক্যাল ব্যবসায়ীরা। দেশীয় বাজারে ২০১৪ সাল থেকেই ধারাবাহিকভাবে কমছে কাঁচা চামড়ার দাম। গেল কোরবানিতে কাঁচা চামড়ার দাম বেশি মন্দা ছিল। এতে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হন মৌসুমি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তারা জানিয়েছেন, কাঁচা চামড়ার দামের বিষয়টি নির্ভর করে ফড়িয়া ব্যবসায়ী ও আড়তদারদের ওপর। কয়েক বছর ধরে কৃত্রিম সমস্যা সৃষ্টি করে বাজার থেকে অল্প দামে চামড়া কিনছেন আর ট্যানারিমালিকদের সঙ্গে নিজেদের অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বের বিষয়টি বারবার অজুহাত হিসেবে দেখাচ্ছেন আড়তদাররা। রাজধানীর পোস্তায় আসা মৌসুমি চামড়ার ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান বলেন, আগে চামড়ার ব্যবসা এমন ছিল না। এখন ট্যানারিমালিক ও আড়তদাররা ছাড়া কারও পকেটে মুনাফার টাকা যায় না। আরেক ব্যবসায়ী মোহাম্মদ বিল্লাল বলেন, দুই বছর ধরে আর মুনাফার মুখ দেখা যায় না। দিন দিন ব্যবসা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘চামড়ার বাজারে সমস্যা হচ্ছে ট্যানারিমালিকদের কাছে পাওনা টাকা নিয়ে। আমরা যে পরিমাণ কিনতে চাইছি, তা পুঁজির অভাবে পারছি না। সবার কাছে টাকা থাকলে বাজারে প্রতিযোগিতা থাকত, ফলে চামড়ার দামও বাড়ত।’ কাঁচা চামড়া সংগ্রহকারী পাইকাররা এবার ঈদের আগের রাতেও জানিয়েছেন, তাদের হাতে প্রয়োজনীয় টাকা নেই। তাদের দাবি, ৮০ থেকে ৮৫ ভাগ ট্যানারিমালিক গত বছরের চামড়ার পেমেন্ট দেননি। চামড়ারও বেশ কিছু টাকা ট্যানারিমালিকদের কাছে পাওনা রয়েছে। শতভাগ টাকা পেমেন্ট করেছে এ রকম ট্যানারি আছে মাত্র এক থেকে দুটি।

রপ্তানির সুযোগে এক পক্ষ খুশি, আরেক পক্ষ শঙ্কিত : স্থানীয় শিল্পে কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে, সাধারণ মানুষ ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা কতটা উপকৃত হতে পারেনÑ এসব বিষয়ে অস্পষ্টতার মধ্যেই দেশে প্রথমবারের মতো কাঁচা চামড়া রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। রপ্তানির সুযোগ হলে আর ট্যানারিগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না এ আশায় কাঁচা চামড়ার পাইকারি ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। কিন্তু চামড়াজাত পণ্য, পাদুকা উৎপাদন শিল্প ও প্রক্রিয়াজাত চামড়া রপ্তানির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কাঁচা চামড়া রপ্তানি হলে দেশে এসব শিল্পের কাঁচামালের সহজলভ্যতা কমে যাবে। এতে হুমকির মুখে পড়বে পুরো শিল্প। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার অ্যান্ড লেদারগুডস এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি দিলজাহান ভূঁইয়া বলেন, কাঁচা চামড়া রপ্তানি হলে শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। কাঁচা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ)। সংগঠনটি বলেছে, কাঁচা চামড়া রপ্তানির সুযোগ দিলে শতভাগ দেশীয় এই শিল্প হুমকির মুখে পড়বে। চামড়া শিল্প নগরীতে সাত হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ঝুঁকির সম্মুখীন হবে। সাভারের আধুনিক শিল্প নগরী প্রয়োজনীয় কাঁচা চামড়ার অভাবে সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে পড়বে। এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত জনগোষ্ঠী বেকার হয়ে পড়বে। গতকাল ধানমন্ডিতে নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিটিএ চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ।

তবু চামড়া পাচারের আশঙ্কা : কোরবানির চামড়া ঘিরে সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাচারকারী একাধিক সিন্ডিকেট। ফলে পর্যাপ্ত লবণ মজুদের পাশাপাশি সহজ শর্তে চামড়া কিনতে ৬০০ কোটি টাকার ঋণসুবিধা দেওয়ার পরও কোরবানির চামড়া পাচারের শঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। ফড়িয়া ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়ার দর কম বলে ট্যানারি ব্যবসায়ীরা নিজের প্রয়োজনে বেশি চামড়া কিনছেন না। প্রকৃত দামও পাচ্ছেন না মালিকরা। বিদেশে পাচার হওয়ার শঙ্কাও রয়েছে। তবে বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এ বিষয়ে সজাগ রয়েছেন।

আরও খবর : আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো আরও খবর-

নারায়ণগঞ্জ : ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের ফতুল্লার জালকুড়িস্থ আন্তর্জাতিক ভেন্যু খান সাহেব ওসমান আলী ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উল্টো পাশের রাস্তায় পড়ে আছে হাজার হাজার চামড়া। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সীমানা শুরু সেই পিলারের নিচেই পচতে শুরু করেছে। চট্টগ্রাম : চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উত্তর জোনের মনিটরিং টিমের প্রধান ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোবারক আলী বলেন, ‘আতুরার ডিপো, মুরাদপুর রোড ও বহদ্দারহাট মোড়ে অসংখ্য চামড়া পড়ে আছে। বহদ্দারহাট মোড় থেকে চার ট্রাক, আতুরার ডিপো ও মুরাদপুর এলাকা থেকে প্রায় ৭০ ট্রাক চামড়া অপসারণ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় এক লাখ চামড়া নষ্ট হয়েছে। এসব চামড়া নগরীর হালিশহর এবং বায়েজিদ আরেফিন নগর এলাকায় চসিকের নির্ধারিত স্থানে গর্ত করে পুঁতে ফেলা হবে।’ সুনামগঞ্জ : জেলার জগন্নাথপুর  উপজেলায় বিক্রি করতে না পেরে মাদ্রাসায় দান করা ৯০০ কোরবানির পশুর চামড়া মাটির নিচে পুঁতে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সাভার : কোরবানির পশুর চামড়া রাস্তায় পচে নষ্ট হচ্ছে। এক ট্রাক চামড়া বিক্রি করা হয় ৫ হাজার টাকা। এ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। সিন্ডিকেট করে ফায়দা লুটছেন সাভারে হেমায়েতপুর আড়তদার ও ট্যানারি মালিকরা। রংপুর : ট্যানারি মালিকদের দু-একজন প্রতিনিধি ছাড়া চামড়া কেনার জন্য বড় বড় ট্যানারির কোনো প্রতিনিধি রংপুরের চামড়া পট্টিতে আসেননি। খুলনা : খুলনায় এবার পানির দামে বিক্রি হয়েছে কোরবানির পশুর চামড়া। বড় আকারের গরুর চামড়া ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় ও ছোট গরুর চামড়া ১০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রে এ দামেও চামড়া কেনার মতো ক্রেতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া : চামড়ার বাজার মূল্যে ধস নামায় মাথায় হাত পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চামড়া ব্যবসায়ীদের। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ীরা। মৌলভীবাজার : চামড়া প্রতি ১৫ টাকা দামে বিক্রি না করে তা নদীতে ভাসিয়ে দিয়েছেন মৌলভীবাজার টাউন কামিল মাদ্রাসার এক ছাত্র। ঠ্যালা বোঝাই কয়েক শত চামড়া নদীতে ফেলে দেওয়ার এ রকম একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে ফেসবুকে।

নওগাঁ : নওগাঁয় কোরবানি পশুর চামড়া কিনে লোকসানে পড়েছেন ফড়িয়া ব্যবসায়ীরা। বগুড়া : রাত বাড়ছে আর চামড়ার দাম কমছে, এ অবস্থায় শেষ পর্যন্ত চামড়ার বাজার নামতে নামতে কোথায় গিয়ে ঠেকে তা বলতে পারছে না সংশ্লিষ্টরা। রাজশাহী : রাজশাহীতে এবার পানির দরে কোরবানি পশুর চামড়া বিক্রি হয়েছে। আকারভেদে গরুর চামড়া একশ থেকে চারশ টাকা এবং ছাগলের চামড়া ১০ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত তিন দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন চামড়ার দাম এটি।

দিনাজপুর : ঢাকার বিভিন্ন ট্যানারিমালিকদের কাছ থেকে পাওনা টাকা না পাওয়া, শ্রমিক ও লবণের মূল্য দ্বিগুণ এবং চামড়া বিক্রি নিয়ে দিনাজপুরে চামড়া ব্যবসায়ে ব্যাপক দরপতন ও ধস। ছাগলের চামড়া কেউ কিনছে না। কারণ পরিবহনসহ লবণজাত করতে যে খরচ, বিক্রি করে তা উঠবে না। কুমিল্লা : কুমিল্লায় এ বছর পশুর চামড়া নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করতে হয়েছে। ঈদের দিন ও পরের দিন ক্রেতা না থাকায় কাক্সিক্ষত মূল্য পাননি বিক্রেতারা। এতে ক্ষোভে ফেটে পড়েন তারা। একশ থেকে দুইশ টাকায় বিক্রি করতে হয়েছে চামড়া। ক্ষোভে কেউ চামড়া মাটিতে পুঁতলেন- কেউ গোমতী নদীতে চামড়া ফেলে দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম