শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

সিন্ডিকেটে যত সর্বনাশ চামড়া নিয়ে নৈরাজ্য

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সিন্ডিকেটে যত সর্বনাশ চামড়া নিয়ে নৈরাজ্য

সিন্ডিকেট বাণিজ্যে জিম্মি হয়ে পড়া চামড়ার বাজারে ভয়াবহ ধস নেমেছে। চামড়ার বাজারের ভয়াবহ এ নৈরাজ্যের কারণে প্রান্তিক পর্যায় থেকে আড়ত ব্যবসায়ীরা পর্যন্ত চরম ক্ষতির শিকার হয়েছেন। দাম না পেয়ে সড়কের ওপরই শত শত চামড়া ফেলে গেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রামে কয়েক হাজার চামড়ার ঠাঁই হয়েছে সিটি করপোরেশনের ভাগাড়ে। দিনাজপুর, নাটোর, যশোরসহ দেশের চামড়ার বাজার খ্যাত অনেক স্থানেই ক্ষতিগ্রস্তরা শত শত চামড়া মাটির নিচে পুঁতে ফেলেছেন। সিলেটসহ কয়েকটি এলাকায় চামড়া নদীতে নিক্ষেপ করে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক মানুষজন।

এ ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মহল জানিয়েছেন, চামড়ার নজিরবিহীন এ দরপতনের কারসাজি বিগত ৩১ বছরেও দেখতে পাননি তারা। লাখ টাকা দামের গরুর চামড়াও বিক্রি করতে হয়েছে মাত্র ৪০০ টাকায়। বাজারের এ কারসাজিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দুস্থ, এতিম ও আর্থিক দৈন্যদশায় থাকা মসজিদ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। চামড়ার বাজারের নজিরবিহীন এ দরপতনকে ‘ব্যবসায়ীদের কারসাজি’ বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সরকারের যে কোনো উদ্যোগে একটি মহল বিরুদ্ধাচরণ করে থাকে। তবে মানুষ যেন চামড়ার ন্যায্য দাম পায় তা নিশ্চিত করতেই আমরা কাঁচা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছি।’ এদিকে কাঁচা চামড়া রপ্তানির সুযোগ ঘোষণায় ব্যবসায়ীদের এক পক্ষ খুশি হলেও আরেক পক্ষ শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। এরই মধ্যে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) কাঁচা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারেরও দাবি জানিয়েছে।

কেন দুর্দশা চামড়ার বাজারে : সাভারের চামড়া শিল্প নগরীর ছোট ছোট চায়ের দোকানে অবসর সময় কাটছে শ্রমিকদের। ট্যানারিগুলোর ভিতরে নেই কর্মযজ্ঞ। হাতে গোনা কয়েকটিতে চামড়ার ট্রাক এসেছে। গতকাল এসব ট্যানারি-সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সাধারণত ঈদের পরের সাত দিন উৎসবের আমেজ থাকে ট্যানারির কারখানাগুলোতে। এবার সেই চিরচেনা ব্যস্ততা নেই। মালিকরা বলছেন, গত বছরের চামড়া মজুদ আছে। বিদেশি ক্রেতাও কমে গেছে। তাই দামও কমেছে। খোকন ট্যানারি লিমিটেডের মালিক মো. সেলিম বলেন, ‘বিভিন্ন গণমাধ্যমে দেখেছি চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। এতেই পরিষ্কার আমাদের অবস্থা কত খারাপ।’ চায়নিজ গোল্ডেন ট্যানারি লিমিটেডের সুপারভাইজর মো. মিন্টু মিয়া বলেন, সবাই বলে ট্যানারিমালিক এবং রাজধানীর পোস্তার ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করছেন। কিন্তু আসল সিন্ডিকেট করেন কেমিক্যাল ব্যবসায়ীরা। দেশীয় বাজারে ২০১৪ সাল থেকেই ধারাবাহিকভাবে কমছে কাঁচা চামড়ার দাম। গেল কোরবানিতে কাঁচা চামড়ার দাম বেশি মন্দা ছিল। এতে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হন মৌসুমি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তারা জানিয়েছেন, কাঁচা চামড়ার দামের বিষয়টি নির্ভর করে ফড়িয়া ব্যবসায়ী ও আড়তদারদের ওপর। কয়েক বছর ধরে কৃত্রিম সমস্যা সৃষ্টি করে বাজার থেকে অল্প দামে চামড়া কিনছেন আর ট্যানারিমালিকদের সঙ্গে নিজেদের অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বের বিষয়টি বারবার অজুহাত হিসেবে দেখাচ্ছেন আড়তদাররা। রাজধানীর পোস্তায় আসা মৌসুমি চামড়ার ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান বলেন, আগে চামড়ার ব্যবসা এমন ছিল না। এখন ট্যানারিমালিক ও আড়তদাররা ছাড়া কারও পকেটে মুনাফার টাকা যায় না। আরেক ব্যবসায়ী মোহাম্মদ বিল্লাল বলেন, দুই বছর ধরে আর মুনাফার মুখ দেখা যায় না। দিন দিন ব্যবসা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘চামড়ার বাজারে সমস্যা হচ্ছে ট্যানারিমালিকদের কাছে পাওনা টাকা নিয়ে। আমরা যে পরিমাণ কিনতে চাইছি, তা পুঁজির অভাবে পারছি না। সবার কাছে টাকা থাকলে বাজারে প্রতিযোগিতা থাকত, ফলে চামড়ার দামও বাড়ত।’ কাঁচা চামড়া সংগ্রহকারী পাইকাররা এবার ঈদের আগের রাতেও জানিয়েছেন, তাদের হাতে প্রয়োজনীয় টাকা নেই। তাদের দাবি, ৮০ থেকে ৮৫ ভাগ ট্যানারিমালিক গত বছরের চামড়ার পেমেন্ট দেননি। চামড়ারও বেশ কিছু টাকা ট্যানারিমালিকদের কাছে পাওনা রয়েছে। শতভাগ টাকা পেমেন্ট করেছে এ রকম ট্যানারি আছে মাত্র এক থেকে দুটি।

রপ্তানির সুযোগে এক পক্ষ খুশি, আরেক পক্ষ শঙ্কিত : স্থানীয় শিল্পে কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে, সাধারণ মানুষ ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা কতটা উপকৃত হতে পারেনÑ এসব বিষয়ে অস্পষ্টতার মধ্যেই দেশে প্রথমবারের মতো কাঁচা চামড়া রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। রপ্তানির সুযোগ হলে আর ট্যানারিগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না এ আশায় কাঁচা চামড়ার পাইকারি ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। কিন্তু চামড়াজাত পণ্য, পাদুকা উৎপাদন শিল্প ও প্রক্রিয়াজাত চামড়া রপ্তানির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কাঁচা চামড়া রপ্তানি হলে দেশে এসব শিল্পের কাঁচামালের সহজলভ্যতা কমে যাবে। এতে হুমকির মুখে পড়বে পুরো শিল্প। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার অ্যান্ড লেদারগুডস এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি দিলজাহান ভূঁইয়া বলেন, কাঁচা চামড়া রপ্তানি হলে শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। কাঁচা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ)। সংগঠনটি বলেছে, কাঁচা চামড়া রপ্তানির সুযোগ দিলে শতভাগ দেশীয় এই শিল্প হুমকির মুখে পড়বে। চামড়া শিল্প নগরীতে সাত হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ঝুঁকির সম্মুখীন হবে। সাভারের আধুনিক শিল্প নগরী প্রয়োজনীয় কাঁচা চামড়ার অভাবে সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে পড়বে। এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত জনগোষ্ঠী বেকার হয়ে পড়বে। গতকাল ধানমন্ডিতে নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিটিএ চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ।

তবু চামড়া পাচারের আশঙ্কা : কোরবানির চামড়া ঘিরে সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাচারকারী একাধিক সিন্ডিকেট। ফলে পর্যাপ্ত লবণ মজুদের পাশাপাশি সহজ শর্তে চামড়া কিনতে ৬০০ কোটি টাকার ঋণসুবিধা দেওয়ার পরও কোরবানির চামড়া পাচারের শঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। ফড়িয়া ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়ার দর কম বলে ট্যানারি ব্যবসায়ীরা নিজের প্রয়োজনে বেশি চামড়া কিনছেন না। প্রকৃত দামও পাচ্ছেন না মালিকরা। বিদেশে পাচার হওয়ার শঙ্কাও রয়েছে। তবে বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এ বিষয়ে সজাগ রয়েছেন।

আরও খবর : আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো আরও খবর-

নারায়ণগঞ্জ : ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের ফতুল্লার জালকুড়িস্থ আন্তর্জাতিক ভেন্যু খান সাহেব ওসমান আলী ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উল্টো পাশের রাস্তায় পড়ে আছে হাজার হাজার চামড়া। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সীমানা শুরু সেই পিলারের নিচেই পচতে শুরু করেছে। চট্টগ্রাম : চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উত্তর জোনের মনিটরিং টিমের প্রধান ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোবারক আলী বলেন, ‘আতুরার ডিপো, মুরাদপুর রোড ও বহদ্দারহাট মোড়ে অসংখ্য চামড়া পড়ে আছে। বহদ্দারহাট মোড় থেকে চার ট্রাক, আতুরার ডিপো ও মুরাদপুর এলাকা থেকে প্রায় ৭০ ট্রাক চামড়া অপসারণ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় এক লাখ চামড়া নষ্ট হয়েছে। এসব চামড়া নগরীর হালিশহর এবং বায়েজিদ আরেফিন নগর এলাকায় চসিকের নির্ধারিত স্থানে গর্ত করে পুঁতে ফেলা হবে।’ সুনামগঞ্জ : জেলার জগন্নাথপুর  উপজেলায় বিক্রি করতে না পেরে মাদ্রাসায় দান করা ৯০০ কোরবানির পশুর চামড়া মাটির নিচে পুঁতে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সাভার : কোরবানির পশুর চামড়া রাস্তায় পচে নষ্ট হচ্ছে। এক ট্রাক চামড়া বিক্রি করা হয় ৫ হাজার টাকা। এ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। সিন্ডিকেট করে ফায়দা লুটছেন সাভারে হেমায়েতপুর আড়তদার ও ট্যানারি মালিকরা। রংপুর : ট্যানারি মালিকদের দু-একজন প্রতিনিধি ছাড়া চামড়া কেনার জন্য বড় বড় ট্যানারির কোনো প্রতিনিধি রংপুরের চামড়া পট্টিতে আসেননি। খুলনা : খুলনায় এবার পানির দামে বিক্রি হয়েছে কোরবানির পশুর চামড়া। বড় আকারের গরুর চামড়া ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় ও ছোট গরুর চামড়া ১০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রে এ দামেও চামড়া কেনার মতো ক্রেতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া : চামড়ার বাজার মূল্যে ধস নামায় মাথায় হাত পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চামড়া ব্যবসায়ীদের। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ীরা। মৌলভীবাজার : চামড়া প্রতি ১৫ টাকা দামে বিক্রি না করে তা নদীতে ভাসিয়ে দিয়েছেন মৌলভীবাজার টাউন কামিল মাদ্রাসার এক ছাত্র। ঠ্যালা বোঝাই কয়েক শত চামড়া নদীতে ফেলে দেওয়ার এ রকম একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে ফেসবুকে।

নওগাঁ : নওগাঁয় কোরবানি পশুর চামড়া কিনে লোকসানে পড়েছেন ফড়িয়া ব্যবসায়ীরা। বগুড়া : রাত বাড়ছে আর চামড়ার দাম কমছে, এ অবস্থায় শেষ পর্যন্ত চামড়ার বাজার নামতে নামতে কোথায় গিয়ে ঠেকে তা বলতে পারছে না সংশ্লিষ্টরা। রাজশাহী : রাজশাহীতে এবার পানির দরে কোরবানি পশুর চামড়া বিক্রি হয়েছে। আকারভেদে গরুর চামড়া একশ থেকে চারশ টাকা এবং ছাগলের চামড়া ১০ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত তিন দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন চামড়ার দাম এটি।

দিনাজপুর : ঢাকার বিভিন্ন ট্যানারিমালিকদের কাছ থেকে পাওনা টাকা না পাওয়া, শ্রমিক ও লবণের মূল্য দ্বিগুণ এবং চামড়া বিক্রি নিয়ে দিনাজপুরে চামড়া ব্যবসায়ে ব্যাপক দরপতন ও ধস। ছাগলের চামড়া কেউ কিনছে না। কারণ পরিবহনসহ লবণজাত করতে যে খরচ, বিক্রি করে তা উঠবে না। কুমিল্লা : কুমিল্লায় এ বছর পশুর চামড়া নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করতে হয়েছে। ঈদের দিন ও পরের দিন ক্রেতা না থাকায় কাক্সিক্ষত মূল্য পাননি বিক্রেতারা। এতে ক্ষোভে ফেটে পড়েন তারা। একশ থেকে দুইশ টাকায় বিক্রি করতে হয়েছে চামড়া। ক্ষোভে কেউ চামড়া মাটিতে পুঁতলেন- কেউ গোমতী নদীতে চামড়া ফেলে দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম