শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

চার প্রার্থীর প্রচারণা তুঙ্গে

ফখরুলের কাছে ভোট চাইলেন আতিক, তাপসের পাশে খোকন, ইশরাকের ইশতেহার, তাবিথের জনসংযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চার প্রার্থীর প্রচারণা তুঙ্গে

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটির নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার শেষ মুহূর্তে ঘুম হারাম হেভিওয়েট চার প্রার্থীর। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকার পাড়া-মহল্লা ও ওলিগলিতে ঘুরছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীরা। গতকাল সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে কাকতালীয়ভাবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছে ভোট চান ঢাকা উত্তর সিটির আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে দক্ষিণ সিটির আওয়ামী লীগ প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের পাশে দাঁড়িয়েছেন বর্তমান মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। এদিকে গতকাল সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঢাকা দক্ষিণ সিটির বিএনপির প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন ১৬ দফায় ১৫৭টি প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত উত্তর সিটির বিএনপির প্রার্থী তাবিথ আউয়াল নির্বাচনী গণসংযোগে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। বসে নেই অন্য প্রার্থীরাও। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন জাতীয় পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টি, ইসলামী দলের প্রার্থীরাও। তবে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে হেভিওয়েট চার প্রার্থীর প্রচারণা।

ফখরুলের কাছে ভোট চাইলেন আতিক : কাকতালীয়ভাবে কাছে পেয়ে রাজধানীর উত্তরার বাসিন্দা বিএনপি  মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। এরপর আতিকুল ইসলাম জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্বাধীনতা সাংবাদিক ফোরামের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। গতকাল বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে একটি অনুষ্ঠান শেষে ক্লাবের টিভি লাউঞ্জে চা পান করতে আসেন মির্জা ফখরুল, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান। হঠাৎই এ সময় আতিকুল ইসলাম লাউঞ্জে এসে বিএনপি মহাসচিবকে দেখে তার কাছে ছুটে আসেন এবং সালাম দেন। এ সময় আতিক বলেন, ‘ফখরুল ভাইকে আজ পেয়েছি। ভালোই হলো। কেমন আছেন ভাই?’ মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভালো আছি। আপনি ভালো তো?’ এ সময় আতিক হ্যাঁ-সূচক জবাব দিয়ে বলেন, ‘ফখরুল ভাইও উত্তরা-৪ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা, আমিও। আমি আপনার কাছে ভোট চাইছি।’ এ সময় মির্জা ফখরুল হাসিমুখে বলেন, ‘ভাই, আমি ঢাকায় ভোটার নই।’ আতিক বলেন, ‘ভাই, আপনার দোয়া চাই।’ মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অবশ্যই, অবশ্যই।’ হালকা হাস্যরসের মধ্য দিয়ে কিছুক্ষণ কথাবার্তাও চলে দুজনের। এ সময় সাংবাদিকদের অনুরোধে দুজনকে ক্যামেরার সামনেও দাঁড়াতে হয়। ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও আবদুল্লাহ আল নোমানের সঙ্গেও কুশল বিনিময় করেন আতিক।

এরপর জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্বাধীনতা সাংবাদিক ফোরামের সঙ্গে মতবিনিময় করেন আতিকুল ইসলাম। এ সময় তিনি বলেন, ‘নৌকার কোনো ব্যাকগিয়ার নেই। নৌকার গিয়ার একটাই। সেটি হচ্ছে উন্নয়নের গিয়ার। নৌকা দিয়েছে স্বাধীনতা, নৌকা দেবে উন্নয়ন, নৌকা দেবে একটি সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা। নৌকা এগিয়ে যাবে।’

মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ শ্যামল দত্ত। এতে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব মনজুরুল আহসান বুলবুল, সাবেক সভাপতি মো. শফিকুর রহমান, বিএফইউজে মহাসচিব শাবান মাহমুদ, সাংবাদিক নেতা ওমর ফারুক, আবদুল জলিল ভূঁইয়া, শাহেদ চৌধুরী, মইনুল আলম, ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী প্রমুখ।

মোহাম্মদপুর-মিরপুরে তাবিথের গণসংযোগ : ঢাকা উত্তর সিটি করপোরশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেছেন, ‘আগামী ১ ফেব্রুয়ারি পরিবর্তনের দিন। আমাদের নিজেদের ভাগ্য এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে পরিবর্তনের পক্ষে ধানের শীষ মার্কায় ভোট দিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার ভয় পাচ্ছে। কারণ বিএনপির প্রচারে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। গণজোয়ারের কারণে বিপুল ভোট পড়বে। ভোট পড়লেই ধানের শীষ জয়ী হবে। এ কারণে আগামী কয়েক দিন তারা ভয়-ভীতি ও গুজব সৃষ্টি করতে পারে। আমরা এসব কিছুকে ভয় পাব না। নির্ভয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কেন্দ্রে যেতে হবে।’ গতকাল মোহাম্মপুর এলাকায় কয়েকটি পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় ধানের শীষের পাশাপাশি বিএনপি সমর্থিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীর পক্ষেও ভোট চান তাবিথ আউয়াল। বেলা ১১টার দিকে শের শাহ সুরী রোডে পথসভা শুরু হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে টাউন হল, জাকির হোসেন রোড, কাজী নজরুল ইসলাম রোড কলোনি, নূরজাহান রোড, তাজমহল রোড, কৃষি মার্কেট, জহুরি মহল্লা, শম্পা মার্কেট, আদাবর বাজার, মনসুরাবাদ, শনিরবিল বাজারসহ মিরপুরের ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডেও পথসভা করেন ধানের শীষের এই প্রার্থী। এদিকে তাবিথ আউয়ালের মা নাসরিন ফাতেমা আউয়াল দুপুরে রাজধানীর উত্তরা ১৪ সেক্টর, মহাখালী কাঁচাবাজার ও গুলশান পিংক সিটিতে গণসংযোগ করেন। তিনি ভোটারদের কাছে লিফলেট বিতরণ করেন। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুর সহধর্মিণী শামীমা বরকত লাকী, জেএসডি সভাপতি আ স ম রবের স্ত্রী তানিয়া রব এবং বরিশালের সাবেক মেয়র মুজিবর রহমান সারোয়ার ও আহসান হাবিব কামালের সহধর্মিণীও গণসংযোগ অংশ নেন।

তাপসের পাশে খোকন : অবশেষে ঢাকা দক্ষিণ সিটির আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের পাশে দাঁড়ালেন দক্ষিণ সিটির বর্তমান মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। মেয়র পদে মনোনয়ন পাওয়ার পর খোকনের সঙ্গে গতকালই তাপসের প্রথম সাক্ষাৎ। দেখা হতেই তাপসকে আলিঙ্গন করলেন খোকন। এ সময় তাপসকে সমর্থন জানান খোকন। আচরণবিধির বাধ্যবাধকতা থাকায় তাপসের পক্ষে সরাসরি ভোট চাইতে পারছেন না বলেও জানান খোকন। গতকাল দুপুরে সদরঘাটে সিটি করপোরেশনের জলবায়ু উদ্বাস্তু আশ্রয়কেন্দ্রে দেখা হয় খোকন ও তাপসের। এদিন আশ্রয়কেন্দ্রটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন মেয়র খোকন। আর ওই এলাকাতেই গণসংযোগে গিয়েছিলেন ফজলে নূর তাপস। এ সময় ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘আমি এখানে গণসংযোগ করতে এসেছিলাম। এখানে যে কেন্দ্রটি রয়েছে, সেটি বর্তমান মেয়রের একটি চমৎকার উদ্যোগ। জলবায়ু উদ্বাস্তু যারা, তাদের জন্য এই আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে।’

ইশরাকের ১৬ দফা ইশতেহার : ‘ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিকতার সমন্বয়ে বিশ্বমানের বাসযোগ্য ঢাকা গড়ার প্রত্যয়’ নিয়ে ১৬ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে (ডিএসসিসি) বিএনপির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ইশতেহারে তিনি নগরবাসীকে ১৫৭টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকাবাসীর জন্য ভেজাল ও বিষমুক্ত খাবার নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়ার বিষয়টি অন্যতম। নির্বাচিত হলে নগরবাসীর জন্য কম দামে বিষ ও ভেজালমুক্ত তাজা খাবারের ব্যবস্থা করতে মহানগরীর বিশেষ বিশেষ স্থানে কৃষক মার্কেট ও নাইট মার্কেট স্থাপন করবেন বলে উল্লেখ করেন ইশরাক হোসেন। এ ছাড়া মেয়র নির্বাচিত হলে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে অগ্রাধিকার বিষয়গুলোকে চিহ্নিত করে তা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার কথাও বলেন তিনি। গতকাল বেলা ১২টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে তিনি এই নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মো. শাহজাহান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ইশতেহার ঘোষণার পর নগরবাসীর জন্য ‘কমন ইউটিলিটি’ সার্ভিস-সংক্রান্ত একটি অত্যাধুনিক পরিকল্পনা প্রামাণ্যচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেন তিনি। ১৬ দফার ইশতেহারে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুর্নীতি থাকবে না। নগরবাসীর যে কোনো অভিযোগ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাবতীয় সেবা প্রাপ্তির লক্ষ্যে এবং সব অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ কর্তৃপক্ষকে সরাসরি অবহিত করার সুযোগ থাকবে। এ লক্ষ্যে মহানগরী ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের হটলাইন টেলিফোন চালু করা হবে।’ নগরীতে ওয়ানস্টপ সার্ভিস চালু, মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক, অন্ধ, প্রতিবন্ধী, নারী, শিশু এবং সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য বিশেষ সেবা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দেন বিএনপির এই মেয়র প্রার্থী। তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ইত্যাদি ব্যাধিসহ মশার সংক্রমণ থেকে নগরবাসীকে বাঁচাতে নিয়মিত মশক নিধনে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করারও অঙ্গীকার করেন তিনি। ঢাকা মহানগরীর দুর্দশার বর্ণনা করে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘বিশ্বের অন্যতম জনবহুল শহরের পাশাপাশি যোগ হয়েছে বিশ্ব তালিকায় বসবাসের অনুপযোগী শহরের শীর্ষে উঠে আসার দুর্নামও। বিশ্বায়নের এই সময়ে এমন দুর্নাম এই শহরের সব মানুষকে লজ্জাজনক মানসিক অবস্থায় ফেলে দিয়েছে। নৈতিক সামাজিক অবক্ষয় আমাদের তরুণ সমাজকে হতাশার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ফলে আমরা হারাতে বসেছি আমাদের গর্বিত ঐতিহ্য। এই পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’ বাবা প্রয়াত মেয়র সাদেক হোসেন খোকাকে স্মরণ করে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক বলেন, ‘বাবাকে হারানোর শোক এখনো কাটিয়ে উঠতে পারিনি। এমতাবস্থায় দলের সিদ্ধান্ত ও জনগণের প্রত্যাশার কথা ভেবে রাজধানীবাসীর সেবা করার প্রত্যাশায় নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি।’

হরতাল-অবরোধ বন্ধ করবেন মিলন : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জাতীয় পার্টি মনোনীত মেয়র প্রার্থী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন বলেছেন, নির্বাচিত হলে রাজধানী ঢাকাকে সব সময়ের জন্য হরতাল-অবরোধের মতো ধ্বংসাত্মক রাজনীতি থেকে মুক্ত রাখার জন্য জনমত গঠন করে আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করব। ঢাকাবাসীর জন্য নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ নিশ্চিত করব। যানজট নিরসনে সরু রাস্তা প্রশস্ত করব।’ গতকাল কাকরাইল, বিজয়নগর, আরামবাগ, মতিঝিল শাপলা চত্বর, গোপীবাগ, টিকাটুলি, আর কে মিশন রোড এলাকায় গণসংযোগকালে বেশ কয়েকটি পথসভায় ভোটারদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।

ক্লিন গ্রিন ও স্মার্ট ঢাকা গড়বেন আবদুর রহমান : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনে গতকাল দিনব্যাপী প্রচারণা চালিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আবদুর রহমান। যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী থানার বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি বলেন, নির্বাচিত হতে পারলে ক্লিন গ্রিন ও স্মার্ট নগরী গড়ে তুলবেন।

দুর্নীতিবাজ জায়গা দেবেন না মাওলানা মাসউদ : ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ‘যারা আজ সুস্থ ও সচল ঢাকার স্লোগান তুলছেন, কেন ঢাকা অচল হলো? দূষিত ও বসবাসের অযোগ্য হলো?’ মাওলানা মাসউদ বলেন, ‘নির্বাচিত হলে দুর্নীতিবাজদের জায়গা হবে না নগর ভবনে।’ গতকাল উত্তরা ১০ ও ১২ নম্বর সেক্টর, খামারপাড়া, রাজাবাড়ী এলাকায় গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম