শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

চার প্রার্থীর প্রচারণা তুঙ্গে

ফখরুলের কাছে ভোট চাইলেন আতিক, তাপসের পাশে খোকন, ইশরাকের ইশতেহার, তাবিথের জনসংযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চার প্রার্থীর প্রচারণা তুঙ্গে

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটির নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার শেষ মুহূর্তে ঘুম হারাম হেভিওয়েট চার প্রার্থীর। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকার পাড়া-মহল্লা ও ওলিগলিতে ঘুরছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীরা। গতকাল সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে কাকতালীয়ভাবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছে ভোট চান ঢাকা উত্তর সিটির আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে দক্ষিণ সিটির আওয়ামী লীগ প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের পাশে দাঁড়িয়েছেন বর্তমান মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। এদিকে গতকাল সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঢাকা দক্ষিণ সিটির বিএনপির প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন ১৬ দফায় ১৫৭টি প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত উত্তর সিটির বিএনপির প্রার্থী তাবিথ আউয়াল নির্বাচনী গণসংযোগে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। বসে নেই অন্য প্রার্থীরাও। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন জাতীয় পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টি, ইসলামী দলের প্রার্থীরাও। তবে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে হেভিওয়েট চার প্রার্থীর প্রচারণা।

ফখরুলের কাছে ভোট চাইলেন আতিক : কাকতালীয়ভাবে কাছে পেয়ে রাজধানীর উত্তরার বাসিন্দা বিএনপি  মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। এরপর আতিকুল ইসলাম জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্বাধীনতা সাংবাদিক ফোরামের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। গতকাল বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে একটি অনুষ্ঠান শেষে ক্লাবের টিভি লাউঞ্জে চা পান করতে আসেন মির্জা ফখরুল, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান। হঠাৎই এ সময় আতিকুল ইসলাম লাউঞ্জে এসে বিএনপি মহাসচিবকে দেখে তার কাছে ছুটে আসেন এবং সালাম দেন। এ সময় আতিক বলেন, ‘ফখরুল ভাইকে আজ পেয়েছি। ভালোই হলো। কেমন আছেন ভাই?’ মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভালো আছি। আপনি ভালো তো?’ এ সময় আতিক হ্যাঁ-সূচক জবাব দিয়ে বলেন, ‘ফখরুল ভাইও উত্তরা-৪ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা, আমিও। আমি আপনার কাছে ভোট চাইছি।’ এ সময় মির্জা ফখরুল হাসিমুখে বলেন, ‘ভাই, আমি ঢাকায় ভোটার নই।’ আতিক বলেন, ‘ভাই, আপনার দোয়া চাই।’ মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অবশ্যই, অবশ্যই।’ হালকা হাস্যরসের মধ্য দিয়ে কিছুক্ষণ কথাবার্তাও চলে দুজনের। এ সময় সাংবাদিকদের অনুরোধে দুজনকে ক্যামেরার সামনেও দাঁড়াতে হয়। ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও আবদুল্লাহ আল নোমানের সঙ্গেও কুশল বিনিময় করেন আতিক।

এরপর জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্বাধীনতা সাংবাদিক ফোরামের সঙ্গে মতবিনিময় করেন আতিকুল ইসলাম। এ সময় তিনি বলেন, ‘নৌকার কোনো ব্যাকগিয়ার নেই। নৌকার গিয়ার একটাই। সেটি হচ্ছে উন্নয়নের গিয়ার। নৌকা দিয়েছে স্বাধীনতা, নৌকা দেবে উন্নয়ন, নৌকা দেবে একটি সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা। নৌকা এগিয়ে যাবে।’

মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ শ্যামল দত্ত। এতে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব মনজুরুল আহসান বুলবুল, সাবেক সভাপতি মো. শফিকুর রহমান, বিএফইউজে মহাসচিব শাবান মাহমুদ, সাংবাদিক নেতা ওমর ফারুক, আবদুল জলিল ভূঁইয়া, শাহেদ চৌধুরী, মইনুল আলম, ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী প্রমুখ।

মোহাম্মদপুর-মিরপুরে তাবিথের গণসংযোগ : ঢাকা উত্তর সিটি করপোরশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেছেন, ‘আগামী ১ ফেব্রুয়ারি পরিবর্তনের দিন। আমাদের নিজেদের ভাগ্য এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে পরিবর্তনের পক্ষে ধানের শীষ মার্কায় ভোট দিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার ভয় পাচ্ছে। কারণ বিএনপির প্রচারে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। গণজোয়ারের কারণে বিপুল ভোট পড়বে। ভোট পড়লেই ধানের শীষ জয়ী হবে। এ কারণে আগামী কয়েক দিন তারা ভয়-ভীতি ও গুজব সৃষ্টি করতে পারে। আমরা এসব কিছুকে ভয় পাব না। নির্ভয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কেন্দ্রে যেতে হবে।’ গতকাল মোহাম্মপুর এলাকায় কয়েকটি পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় ধানের শীষের পাশাপাশি বিএনপি সমর্থিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীর পক্ষেও ভোট চান তাবিথ আউয়াল। বেলা ১১টার দিকে শের শাহ সুরী রোডে পথসভা শুরু হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে টাউন হল, জাকির হোসেন রোড, কাজী নজরুল ইসলাম রোড কলোনি, নূরজাহান রোড, তাজমহল রোড, কৃষি মার্কেট, জহুরি মহল্লা, শম্পা মার্কেট, আদাবর বাজার, মনসুরাবাদ, শনিরবিল বাজারসহ মিরপুরের ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডেও পথসভা করেন ধানের শীষের এই প্রার্থী। এদিকে তাবিথ আউয়ালের মা নাসরিন ফাতেমা আউয়াল দুপুরে রাজধানীর উত্তরা ১৪ সেক্টর, মহাখালী কাঁচাবাজার ও গুলশান পিংক সিটিতে গণসংযোগ করেন। তিনি ভোটারদের কাছে লিফলেট বিতরণ করেন। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুর সহধর্মিণী শামীমা বরকত লাকী, জেএসডি সভাপতি আ স ম রবের স্ত্রী তানিয়া রব এবং বরিশালের সাবেক মেয়র মুজিবর রহমান সারোয়ার ও আহসান হাবিব কামালের সহধর্মিণীও গণসংযোগ অংশ নেন।

তাপসের পাশে খোকন : অবশেষে ঢাকা দক্ষিণ সিটির আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের পাশে দাঁড়ালেন দক্ষিণ সিটির বর্তমান মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। মেয়র পদে মনোনয়ন পাওয়ার পর খোকনের সঙ্গে গতকালই তাপসের প্রথম সাক্ষাৎ। দেখা হতেই তাপসকে আলিঙ্গন করলেন খোকন। এ সময় তাপসকে সমর্থন জানান খোকন। আচরণবিধির বাধ্যবাধকতা থাকায় তাপসের পক্ষে সরাসরি ভোট চাইতে পারছেন না বলেও জানান খোকন। গতকাল দুপুরে সদরঘাটে সিটি করপোরেশনের জলবায়ু উদ্বাস্তু আশ্রয়কেন্দ্রে দেখা হয় খোকন ও তাপসের। এদিন আশ্রয়কেন্দ্রটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন মেয়র খোকন। আর ওই এলাকাতেই গণসংযোগে গিয়েছিলেন ফজলে নূর তাপস। এ সময় ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘আমি এখানে গণসংযোগ করতে এসেছিলাম। এখানে যে কেন্দ্রটি রয়েছে, সেটি বর্তমান মেয়রের একটি চমৎকার উদ্যোগ। জলবায়ু উদ্বাস্তু যারা, তাদের জন্য এই আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে।’

ইশরাকের ১৬ দফা ইশতেহার : ‘ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিকতার সমন্বয়ে বিশ্বমানের বাসযোগ্য ঢাকা গড়ার প্রত্যয়’ নিয়ে ১৬ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে (ডিএসসিসি) বিএনপির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ইশতেহারে তিনি নগরবাসীকে ১৫৭টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকাবাসীর জন্য ভেজাল ও বিষমুক্ত খাবার নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়ার বিষয়টি অন্যতম। নির্বাচিত হলে নগরবাসীর জন্য কম দামে বিষ ও ভেজালমুক্ত তাজা খাবারের ব্যবস্থা করতে মহানগরীর বিশেষ বিশেষ স্থানে কৃষক মার্কেট ও নাইট মার্কেট স্থাপন করবেন বলে উল্লেখ করেন ইশরাক হোসেন। এ ছাড়া মেয়র নির্বাচিত হলে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে অগ্রাধিকার বিষয়গুলোকে চিহ্নিত করে তা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার কথাও বলেন তিনি। গতকাল বেলা ১২টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে তিনি এই নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মো. শাহজাহান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ইশতেহার ঘোষণার পর নগরবাসীর জন্য ‘কমন ইউটিলিটি’ সার্ভিস-সংক্রান্ত একটি অত্যাধুনিক পরিকল্পনা প্রামাণ্যচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেন তিনি। ১৬ দফার ইশতেহারে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুর্নীতি থাকবে না। নগরবাসীর যে কোনো অভিযোগ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাবতীয় সেবা প্রাপ্তির লক্ষ্যে এবং সব অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ কর্তৃপক্ষকে সরাসরি অবহিত করার সুযোগ থাকবে। এ লক্ষ্যে মহানগরী ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের হটলাইন টেলিফোন চালু করা হবে।’ নগরীতে ওয়ানস্টপ সার্ভিস চালু, মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক, অন্ধ, প্রতিবন্ধী, নারী, শিশু এবং সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য বিশেষ সেবা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দেন বিএনপির এই মেয়র প্রার্থী। তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ইত্যাদি ব্যাধিসহ মশার সংক্রমণ থেকে নগরবাসীকে বাঁচাতে নিয়মিত মশক নিধনে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করারও অঙ্গীকার করেন তিনি। ঢাকা মহানগরীর দুর্দশার বর্ণনা করে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘বিশ্বের অন্যতম জনবহুল শহরের পাশাপাশি যোগ হয়েছে বিশ্ব তালিকায় বসবাসের অনুপযোগী শহরের শীর্ষে উঠে আসার দুর্নামও। বিশ্বায়নের এই সময়ে এমন দুর্নাম এই শহরের সব মানুষকে লজ্জাজনক মানসিক অবস্থায় ফেলে দিয়েছে। নৈতিক সামাজিক অবক্ষয় আমাদের তরুণ সমাজকে হতাশার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ফলে আমরা হারাতে বসেছি আমাদের গর্বিত ঐতিহ্য। এই পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’ বাবা প্রয়াত মেয়র সাদেক হোসেন খোকাকে স্মরণ করে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক বলেন, ‘বাবাকে হারানোর শোক এখনো কাটিয়ে উঠতে পারিনি। এমতাবস্থায় দলের সিদ্ধান্ত ও জনগণের প্রত্যাশার কথা ভেবে রাজধানীবাসীর সেবা করার প্রত্যাশায় নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি।’

হরতাল-অবরোধ বন্ধ করবেন মিলন : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জাতীয় পার্টি মনোনীত মেয়র প্রার্থী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন বলেছেন, নির্বাচিত হলে রাজধানী ঢাকাকে সব সময়ের জন্য হরতাল-অবরোধের মতো ধ্বংসাত্মক রাজনীতি থেকে মুক্ত রাখার জন্য জনমত গঠন করে আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করব। ঢাকাবাসীর জন্য নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ নিশ্চিত করব। যানজট নিরসনে সরু রাস্তা প্রশস্ত করব।’ গতকাল কাকরাইল, বিজয়নগর, আরামবাগ, মতিঝিল শাপলা চত্বর, গোপীবাগ, টিকাটুলি, আর কে মিশন রোড এলাকায় গণসংযোগকালে বেশ কয়েকটি পথসভায় ভোটারদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।

ক্লিন গ্রিন ও স্মার্ট ঢাকা গড়বেন আবদুর রহমান : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনে গতকাল দিনব্যাপী প্রচারণা চালিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আবদুর রহমান। যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী থানার বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি বলেন, নির্বাচিত হতে পারলে ক্লিন গ্রিন ও স্মার্ট নগরী গড়ে তুলবেন।

দুর্নীতিবাজ জায়গা দেবেন না মাওলানা মাসউদ : ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ‘যারা আজ সুস্থ ও সচল ঢাকার স্লোগান তুলছেন, কেন ঢাকা অচল হলো? দূষিত ও বসবাসের অযোগ্য হলো?’ মাওলানা মাসউদ বলেন, ‘নির্বাচিত হলে দুর্নীতিবাজদের জায়গা হবে না নগর ভবনে।’ গতকাল উত্তরা ১০ ও ১২ নম্বর সেক্টর, খামারপাড়া, রাজাবাড়ী এলাকায় গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা