শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

সিঙ্গাপুরে আরও এক বাংলাদেশি আক্রান্ত করোনাভাইরাসে

চীনে ফিরে গেলেন ১৭ নাবিক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সিঙ্গাপুরে আরও এক বাংলাদেশি আক্রান্ত করোনাভাইরাসে

সিঙ্গাপুরে আরও এক বাংলাদেশি কর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তি থাকা আরেক বাংলাদেশি শ্রমিকের শারীরিক পরিস্থিতির এখনো উন্নতি হয়নি। করোনাভাইরাস নিয়ে সতর্কতার অংশ হিসেবে ঢাকা-কলকাতা রুটে চলাচলকারী মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রীদের হেলথ স্ক্রিনিংয়ের (স্বাস্থ্য পরীক্ষা) ব্যবস্থা করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। আকাশপথ, সমুদ্রপথ, স্থলপথের পাশাপাশি রেলপথেও নেওয়া হয়েছে সতর্কতা। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রমেক) চীনফেরত আরেক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন। চীন থেকে আসা জাহাজের ১৭ নাবিককে আবার চীনে পাঠানো হচ্ছে। বাংলাদেশে আসার পর গত পাঁচ দিন তাদের জাহাজেই কোয়ারেন্টাইন (পর্যবেক্ষণ) করে রাখা হয়। পরবর্তী সময়ে জাহাজ থেকে নামিয়ে মাইক্রোবাসে করে তাদের বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়। তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

সিঙ্গাপুরে এ নিয়ে দুই বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন। তারা দুজন একই জায়গায় কাজ করতে যেতেন। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে ৪৭ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন। সিঙ্গাপুরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম বাংলাদেশির শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি বলে জানা গেছে। ওই বাংলাদেশিকে ন্যাশনাল সেন্টার ফর ইনফেকশাস ডিজিজ বা এনসিআইডির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম বাংলাদেশির মতো দ্বিতীয়জনেরও চীন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নেই। ৬ ফেব্রুয়ারি করোনাভাইরাসের উপসর্গ পাওয়ার পর তিনি পরদিন একটি সাধারণ ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে যান। ১০ ফেব্রুয়ারি তিনি এনসিআইডিতে যান স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে। সেখানে তার করোনাভাইরাসে সংক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। বর্তমানে তিনি সিঙ্গাপুরের বিশেষায়িত হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইনে (পর্যবেক্ষণ) আছেন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত দ্বিতীয় বাংলাদেশি সেখানকার বীরাস্বামী এলাকায় থাকেন এবং সেলেটার অ্যারোস্পেস হাইটসে কাজ করতেন। ভাইরাসে আক্রান্ত প্রথমজনও কাজ করতেন সেলেটার অ্যারোস্পেস হাইটসে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীর সঙ্গে যোগাযোগের কারণে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কাকিবুকিত এলাকার ১৯ জনকে কোয়ারেন্টাইন করে। তাদের মধ্যে ১০ জন বাংলাদেশের নাগরিক।

গতকাল রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘বিমানবন্দর, স্থলবন্দর ও সমুদ্রবন্দরের পর এবার রেলস্টেশনেও বিদেশফেরত যাত্রীদের হেলথ স্ক্রিনিং হচ্ছে। মঙ্গলবার থেকে ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে মৈত্রী এক্সপ্রেসে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিং শুরু হয়েছে। মৈত্রী এক্সপ্রেস বেনাপোল হয়ে এলেও সেখানে কোনো যাত্রী নামেন না। তারা ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে নামেন।’ ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে সপ্তাহে পাঁচ দিন চলাচল করে মৈত্রী এক্সপ্রেস। আইইডিসিআরের পরিচালক বলেন, ‘কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশনে থাকা ওই ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাস ছিল না। আমরা বলেছিলাম তার মধ্যে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার কোনো লক্ষণও নেই। এর পরও আমরা অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে তাকে আইসোলেশনে রেখেছিলাম। তার নমুনা পরীক্ষা করেছিলাম।’ এ পর্যন্ত আইইডিসিআরে ৫৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে কারও শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া যায়নি বলে জানান অধ্যাপক ফ্লোরা। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিঙ্গাপুরে যে দুই বাংলাদেশি করোনাভাইরাস নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, ‘তাদের মধ্যে একজনের সংস্পর্শে থাকা ১৯ জনকে কোয়ারেন্টাইন (পর্যবেক্ষণ) করা হয়েছে। ওই ১৯ জনের মধ্যে ১০ জন বাংলাদেশি। সিঙ্গাপুরে যেহেতু দুজন বাংলাদেশি আক্রান্ত হয়েছেন, সে কারণে সেখানে আমাদেরও বিশেষ নজর রয়েছে। তাদের চিকিৎসার ব্যয় সিঙ্গাপুর সরকার বহন করবে।’

চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া নতুন এ করোনাভাইরাসে এ পর্যন্ত ১ হাজার ১১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে; আক্রান্ত হয়েছে অন্তত ৪৫ হাজার মানুষ। এত দিন এ ভাইরাসটিকে বলা হয়েছে নভেল করোনাভাইরাস। এ ভাইরাস যে সংক্রামক রোগের কারণ ঘটাচ্ছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তার আনুষ্ঠানিক নাম দিয়েছে ‘কভিড-১৯’।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গেভ্রিয়েসেস মঙ্গলবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, নতুন করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন পেতে আরও অন্তত ১৮ মাস সময় লাগতে পারে। সে প্রসঙ্গ টেনে অধ্যাপক ফ্লোরা বলেন, ‘আমাদের হাতে ভ্যাকসিন আসতে বেশ কিছুটা সময় লাগবে। তার মানে প্রতিরোধের যে কার্যক্রমগুলোর কথা আমরা বলে আসছিলাম- সচেতনতা, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা, কাশি, থুথু ফেলার ভদ্রতা এ রোগ প্রতিরোধের অন্যতম উপায়।’

দেশেই ফিরে যাচ্ছেন চীনা ১৭ নাবিক : করোনাভাইরাস প্রতিরোধে পাঁচ দিন জাহাজে কোয়ারেন্টাইন থাকার পর দেশে ফিরে যাচ্ছেন চীনা ১৭ নাবিক। গতকাল মাইক্রোবাসে করে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের। ঢাকা থেকে রাতের ফ্লাইটে থাইল্যান্ড হয়ে চীন যাওয়ার কথা রয়েছে তাদের। এর আগে করোনাভাইরাস সচেতনতায় চীনা নাবিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ দেন চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মিল্টন রায়। তিনি বলেন, চীনা নাবিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষায় করোনাভাইরাস ধরা পড়েনি। তাই তাদের জাহাজ ছাড়ার বিষয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। জানা যায়, শনিবার চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের কদমরসুল এলাকায় জাহাজ ভাঙার পুরনো কারখানায় আমদানি করা একটি জাহাজে অবস্থান করছিলেন তারা। শনিবার চীনের একটি সমুদ্রবন্দর থেকে জাপানের পতাকাবাহী ৯ হাজার টন ওজনের ইউনি হারভেস্ট কার্গো নামক এই জাহাজ আমদানি করা হয়। এতে চীনের ১৭ জন নাবিক ছাড়াও অন্যান্য দেশের আরও নাবিক ছিলেন।

চীন ফেরত আরেক শিক্ষার্থী রমেক হাসপাতালে ভর্তি : আমাদের রংপুর প্রতিনিধি জানান, চীনফেরত আরেক শিক্ষার্থীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বিকালে তাকে রমেক হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগে ভর্তি করা হয়।

আইসোলেশন বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক হুমায়ুন কবির জানান, ওই শিক্ষার্থী চীনের ইয়াংহু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতেন। তিন দিন আগে তিনি চীন থেকে দেশে ফিরে বাড়ি আসেন। মঙ্গলবার থেকে তিনি জ্বর, সর্দি ও বুকে ব্যথা অনুভব করেন। গতকাল থেকে আরও বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে রমেক হাসপাতালে করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাকে পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ