শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এক বিন্দু অনিয়ম সহ্য করা হবে না

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এক বিন্দু অনিয়ম সহ্য করা হবে না

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনায় ছুটি ঘোষণার কারণে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষের সমস্যা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি সবাইকে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। প্রতিটি ওয়ার্ড অনুযায়ী তালিকা করতে হবে। সে অনুযায়ী সবাই যেন সাহায্য পায়। কেউ যেন বাদ না পড়ে। তিনি বলেন, দুঃসময়ে কেউ সুযোগ নিলে, কোনো অভিযোগ পেলে আমি ছাড়ব না। বিন্দু পরিমাণ অনিয়ম সহ্য করা হবে না।

গতকাল সকালে গণভবন থেকে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও ৬৪ জেলা প্রশাসকের (ডিসি) সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। দীর্ঘ তিন ঘণ্টার এ ভিডিও কনফারেন্সে বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা, সিটি মেয়র, জনপ্রতিনিধি এবং করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ একজন রোগীও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন, তাদের সঙ্গে আলাপকালে বর্তমান করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, পরিস্থিতি কেমন এবং সামনের দিনে কী করতে হবে সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেন সরকারপ্রধান। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এবার নববর্ষের অনুষ্ঠান বন্ধ রাখারও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

গণভবন প্রান্তে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব আহমদ কায়কাউস অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। ভিডিও কনফারেন্সে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিবরা যুক্ত ছিলেন। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে গণভবনে সংযুক্ত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। গণভবন প্রান্তে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ প্রমুখ।

সচেতনতার কারণে করোনা নিয়ন্ত্রণে : দেশের প্রত্যেক নাগরিককে ঘরে অবস্থানের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থান করে সচেতন থাকুন। কারণ নিজের ভালো নিজেকেই বুঝতে হবে। আমরা সচেতনতা সৃষ্টি করতে পেরেছি বলেই আজ করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। তিনি বলেন, আমি ডিসিদের বলব, সামাজিক নিরাপত্তামূলক কাজ যেগুলো আছে, যথাযথভাবে করতে হবে। কিন্তু যারা দিন আনে দিন খায়, প্রতিদিনের আয় দিয়ে বাজার করে খেতে হয়, সাধারণ ছুটির কারণে কাজ পাচ্ছে না বলে তারা আজ ভুক্তভোগী। তাদের কাছে আমাদের সাহায্য পৌঁছে দিতে হবে, যেন তারা অভুক্ত না থাকেন। একই সঙ্গে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা ও সচেতন করার কাজটিও করতে হবে।

ইন্ডাস্ট্রি চালু থাকবে : আমরা পরিস্থিতি বিবেচনায় ৪ তারিখের পর ছুটি সীমিত করব। ওই সময় সবাইকে আটকাব না, কিছু জায়গা খুলে দেওয়া হবে। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিগুলো চালু রাখতে হবে। কারণ আমাদের পণ্য তৈরি করতে হবে। তাই ৪ তারিখের পর থেকে ইন্ডাস্ট্রিগুলো চালু করে দিতে পারেন। যেগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো চালু থাকবে। তবে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান- স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।

অর্থনৈতিক কর্মকা- যেন স্থবির না হয় : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অর্থনৈতিক কর্মকা- যেন স্থবির না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। একটা বিষয় দেখতে হবে, সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক কারণে স্থবির হয়ে গেছে। সামনে বিরাট একটা অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিতে পারে। মন্দা মোকাবিলার চিন্তাভাবনা এখনই আমাদের করতে হবে। পরিকল্পনা নিতে হবে। এখানে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো খাদ্য নিরাপত্তা। এ ক্ষেত্রে একটা সুবিধা হলো আমাদের দেশের মাটি অত্যন্ত উর্বর। আমাদের মানুষ আছে। এখানে কৃষিমন্ত্রী (ড. রাজ্জাক) আছেন, তার দিকে দৃষ্টি দেব খাদ্য উৎপাদন যেন অব্যাহত থাকে। সবাইকে নজর রাখতে হবে। কারও এক ইঞ্চি জমি যেন অনাবাদি না থাকে। কোনো জলাশয় যেন পড়ে না থাকে। এটা পারলে আমরা দেশের চাহিদা তো মেটাতে পারবই, পাশাপাশি অন্য দেশেও সাহায্য করতে পারব। তরিতরকারি, ফলমূল, মাছের চাষ থেকে যে যা পারেন সেটা করতে হবে। কৃষিমন্ত্রীকে বলব এজন্য উপকরণ দিয়ে সহায়তা করতে। এ উদ্যোগ নিয়ে আমরা বিশ্বমন্দা কাটিয়ে উঠতে পারব। মন্দা আমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে। সাধারণ মানুষের আওতায় থাকে সে ব্যবস্থাটাও আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। মানুষের দুর্ভোগের সুযোগ নিয়ে অযথা দাম বাড়িয়ে নেওয়ার বিষয়টি অমানবিক। ব্যবসায়ীদের বলব, এটা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবেন।

সীমিত আকারে অফিস-আদালত চলার ব্যবস্থা করব : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জীবন থেমে থাকবে না। আমাদের চলতে হবে। জীবনের প্রয়োজনে আমাদের বের হতে হবে। তবে খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হবে। সীমিত আকারে আমাদের অফিস-আদালত যা কিছু চলার তা আমরা কিছু কিছু করে দেব। সেটা আমি বসে দেখব, কোনটা কী করা যায়। তিনি বলেন, আমরা জনগণের কথা চিন্তা করে ওষুধ, কাঁচাবাজার, বিদ্যুৎ, পানিসহ জরুরি যেসব জিনিস প্রয়োজন তা সীমিতভাবে খোলা রেখেছি। ছুটি বাড়ানোর আভাস দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ছুটি দিয়েছিলাম। হয়তো আরও কয়েকদিন বাড়াতে হতে পারে। কারণ অনেকে গ্রামে চলে গেছেন, সেখানে যেন এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা না দেয়। সে সময়টা হিসাব করে আমরা ১০-১২ দিন ছুটি দিয়েছিলাম। সেটা ১৪ দিন পর্যন্ত হতে পারে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী জানতে চান, কোয়ারেন্টাইনের সময় কত তারিখ পর্যন্ত হবে? এ সময় এক কর্মকর্তা জানান, ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। তখন শেখ হাসিনা বলেন, ৯ তারিখ পর্যন্ত, এ ছুটিটা সীমিত আকারে আমাদের বাড়াতে হবে। সেটা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সীমিত আকারে যোগাযোগব্যবস্থা চালু রাখতে হবে।

গুজব রটালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের এখানে আরেকটা বড় সমস্যা হচ্ছে, নানা ধরনের গুজব রটে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি, এ ডিজিটালের সুবিধা নিয়ে ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হয়। নানা ধরনের কথা অনেকে বলেন। দেশের বাইরে থেকেও কেউ কেউ বলেন। যারা এ ধরনের গুজব রটায়, মিথ্যা প্রচারণা চালায়, তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। গুজবে কেউ কান দেবেন না। গুজব রটানো থেকে সবাই বিরত থাকেন। গুজব নিয়ে কেউ বিচলিত হবেন না। এটা সবার প্রতি আমার অনুরোধ। আমরা ডিজিটালের সুবিধাগুলো নেব, অসুবিধাগুলো পরিহার করব।

যথেষ্ট খাদ্য মজুদ আছে : জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ আপনাদের ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচিত করেছেন। তাদের ভালোমন্দ দেখার দায়িত্ব আপনাদের। যথেষ্ট খাদ্য মজুদ আছে। আমরা চাই না দেশের মানুষ কষ্ট পাক। তিনি বলেন, ছুটির কারণে দিনমজুর, দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ, শ্রমিক, কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের জীবিকার পথটা বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের বাঁচিয়ে রাখা আমাদের দায়িত্ব। তাদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যদ্রব্য পাঠিয়েছি। ১০ টাকা কেজি চাল, ভিজিডি, ভিজিএফ চালু আছে। যারা দায়িত্বে আছেন, তাদের বলব, এই চলমান নিরাপত্তা প্রকল্পগুলোর পাশাপাশি দরিদ্র শ্রেণি, দিনমজুর যারা এখন বেকার, তাদের ঘরে ঘরে ডাল, চাল, সাবান পৌঁছে দেন। যেন পরিবার নিয়ে তারা অভুক্ত না থাকেন। দরকার হলে মোবাইলের মাধ্যমে অর্থ পৌঁছে দেব। খাদ্য পৌঁছে দেব। আমাদের কিন্তু অভাব নেই।

‘মশা সংগীতচর্চা শুরু করেছে’- এটা শুনতে চাই না : মশা নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)-এর মেয়রকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কাল (সোমবার) রাতে যখন ঘুমাতে গেলাম তখন দেখলাম মশারা সংগীতচর্চা করছে। মশার গান শুনলাম। মাঝে মাঝে গুনগুন করে গান গাচ্ছে। এ ব্যাপারে আমাদের এখন থেকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিসহ সবাইকে বলব, মশার হাত থেকে দেশবাসীকে বাঁচানোর জন্য এখন থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। আমি মশার গান শুনতে চাই না। এ সময় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম।

চলমান করোনার সঙ্গে মশাবাহিত রোগ এসে পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনার সঙ্গে যদি মশা যোগ হয় বা ডেঙ্গু আসে, সেটা আমাদের জন্য আরও মারাত্মক হবে। সেটা যাতে না আসতে পারে সেজন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা দরকার নিজের বাড়িঘর। আশপাশে কোথাও যেন পানি বা জলাবদ্ধতা না থাকে, মশার প্রজনন ক্ষেত্র যাতে না থাকে সেদিকে সবার বিশেষ দৃষ্টি দেওয়ার জন্য আমি অনুরোধ জানাচ্ছি।

রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ে উদ্বেগ : করোনা পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প যেন ভালোভাবে সংরক্ষিত হয় তা দেখতে হবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যদি কোনোরকম কিছু হয়ে যায়, তাহলে খুবই ক্ষতি হবে। তিনি বলেন, ক্যাম্পের বাইরে কারও যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী সবাই আছেন, তারা কাজ করছেন। আমাদের যারা আছেন তারাই সেবা দেবেন। বাইরের কেউ যেন সেখানে না যায় সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।

‘ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়া কেউ পিপিই পরলে তাকে হাসপাতালে পাঠাব : মতবিনিময়ের এক পর্যায়ে আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষার পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে দেশের সব জেলা-উপজেলায় পিপিই সরবরাহ করা হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেক স্থানেই যাদের প্রয়োজন নেই, তারাও পিপিই ব্যবহার করছেন। এতে যাদের প্রকৃত প্রয়োজন, তাদের পিপিইর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পিপিই সত্যিকার অর্থে যাদের প্রয়োজন, তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। যারা রোগীদের সরাসরি সেবা দেবেন, তাদের পিপিই অবশ্যই পরতে হবে। কিন্তু হাসপাতালেও যারা সরাসরি রোগী দেখবেন না, তাদের জন্য পিপিই প্রয়োজন নেই। এখন সবাই যদি পরে, তাহলে সবাইকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেব রোগীর সেবা করতে। ঘরে-বাইরে, সাধারণ কাজ যারা করবে তাদের এসব পরার প্রয়োজন নেই। তারা এমনিতে একটা গাউন পরে নিতে পারেন। কাপড় দিয়ে বানাবেন, ধোবেন আবার ব্যবহার করবেন।

মাদারীপুর জেলার সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জনসচেতনতার ওপর গুরুত্ব দিয়েছি। আমাদের পিপিইর কোনো সংকট নেই। আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। কোনো ধরনের গুজব কেউ যাতে না ছড়াতে পারে সে বিষয়ে সতর্ক আছি।

গাইবান্ধা জেলার সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাফন নিয়ে কেউ কেউ ভয় পাচ্ছেন। আসলে কাফনের কাপড় নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। যারা ভাইরাস আক্রান্ত নয়, তাদের নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

রাজশাহীর পরিস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ শহরে আপনারা ভালো ব্যবস্থা নিয়েছেন বলেই রাজশাহীতে কোনো করোনা রোগী পাওয়া যায়নি। এটা খুব ভালো লক্ষণ। এটা অত্যন্ত সুখবর যে, এ বিভাগে কোনো করোনা রোগী নেই। এজন্য আপনাদের অভিনন্দন জানাই। তার পরও সচেতন থাকার জন্য তিনি সেখানকার প্রশাসনকে নির্দেশ দেন।

সিলেট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সিলেটে ২৬ হাজার লোক বিদেশ থেকে এসেছেন। তার পরও সেখানে কোনো করোনাভাইরাসের রোগী নেই। এটা একটা আশার খবর। তিনি চা শিল্পে উৎপাদন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করারও আহ্বান জানান।

ঘরে বসে পড়াশোনা করতে হবে : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সময় অনলাইন ও টেলিভিশনে ক্লাসের ব্যবস্থার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে স্কুলের ক্লাসগুলো আমরা করতে শুরু করেছি। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত এ ক্লাসগুলো আমরা পর্যায়ক্রমিকভাবে করছি। ছেলেমেয়েরা ঘরে বসে থেকে লেখাপড়া যেন ভুলে না যায়। সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমেও ক্লাসগুলো প্রচার করা হচ্ছে। অন্যান্য টেলিভিশনও করছে, সংসদ টেলিভিশন আমরা সম্পূর্ণভাবে শিক্ষার জন্য দিয়ে দিয়েছি। এর মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন ক্লাসগুলো করতে পারে, তাদের পড়াশোনাগুলো দেখতে পারে। ঘরে বসে সবাইকে পড়াশোনা করতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এটা আমার অনুরোধ। একটা সুযোগ এসেছে ভালোভাবে পড়াশোনা করার।

নির্দেশনাগুলো কড়ায়-গ-ায় মেনে চলবেন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাস রোধ প্রসঙ্গে যেসব নির্দেশনা দেওয়া আছে সেসব কড়ায়-গ-ায় মেনে চলবেন। আজ যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সেটা কেবল বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীজুড়ে এ সমস্যাটা রয়েছে। এখানে ধনী-দরিদ্র, দুর্বল কিংবা শক্তিশালী দেশ, উন্নত বা অনুন্নত সবাই এ পরিস্থিতির শিকার। কেউই বাদ যায়নি। এ রকম পরিস্থিতি বোধহয় আমরা জাতীয় জীবনে আর কখনো দেখিনি। অতীতের ঘটনা পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে শত বছরে একবার করে এ রকম একটা ধাক্কা আসে।

দেশের জনগণের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দুর্যোগ এলে তা সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে। সেজন্য সবাইকে সেভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। এতে ভীত হওয়ার কিছু নেই। মনের জোর থাকতে হবে। অনেক দুর্যোগ আমরা মোকাবিলা করেছি। ইনশা আল্লাহ এ দুর্যোগ মোকাবিলা করে যাচ্ছি এবং করে যাবও। আমরা বিজয়ী জাতি। মুক্তিযুদ্ধ করে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। এখানেও আমরা বিজয় অর্জন করব- ইনশা আল্লাহ।

শেখ হাসিনা বলেন, এটা জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর বছর। জন্মশতবার্ষিকী পালনে আমরা সব রকম প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিলাম। কর্মসূচি বাস্তবায়নে বিভিন্ন পদক্ষেপও নিই। কিন্তু চীনে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার পর আমরা জনগণের নিরাপত্তা দেওয়াকে বড় কর্তব্য বলে মনে করেছি। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের সম্পৃক্ত করে যে স্বাধীনতা জাতির পিতা এনে দিয়ে গেছেন, সেই জনগণের নিরাপত্তা আমাদের কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমাদের বহু কাক্সিক্ষত মুজিববর্ষের সব কর্মসূচি স্থগিত করেছি। এর পাশাপাশি স্বাধীনতা দিবসসহ বিভিন্ন দিবসের কর্মসূচি বাতিল করেছি। মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি লক্ষ্য রেখেই আমরা এটা করেছি।

করোনা মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি বলেন, যখন চীনে করোনাভাইরাস দেখা দেয় তখনই সেখান থেকে আমাদের কিছু ছাত্রকে ফিরিয়ে আনি। তাদের মাধ্যমে আমাদের দেশে যাতে কেউ সংক্রমিত না হতে পারে, সেজন্য কোয়ারেন্টাইনে রাখা হলো। সেইসঙ্গে আমরা ভিসা বন্ধ করে দিই যাতে কোনো বিদেশি না আসতে পারে। এর মধ্যে কিছু কিছু চলেও এসেছিল। যাদের মধ্যে করোনা সংক্রমণের সন্দেহভাজন ছিল তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল, নার্স, চিকিৎসক নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।

চিকিৎসায় সব ব্যবস্থা নেওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, চিকিৎসা ও পরীক্ষার ব্যবস্থা এখন ঢাকা শহরের মধ্যে নয়, বিভাগীয় শহরেও করা হচ্ছে। কাজেই কেউ সংক্রমিত হলে সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষার ও চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে। এখানে কোনো লুকোচুরির ব্যাপার নয়। লুকোচুরি করতে গেলে নিজেই নিজের ক্ষতি করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা