শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এক বিন্দু অনিয়ম সহ্য করা হবে না

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এক বিন্দু অনিয়ম সহ্য করা হবে না

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনায় ছুটি ঘোষণার কারণে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষের সমস্যা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি সবাইকে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। প্রতিটি ওয়ার্ড অনুযায়ী তালিকা করতে হবে। সে অনুযায়ী সবাই যেন সাহায্য পায়। কেউ যেন বাদ না পড়ে। তিনি বলেন, দুঃসময়ে কেউ সুযোগ নিলে, কোনো অভিযোগ পেলে আমি ছাড়ব না। বিন্দু পরিমাণ অনিয়ম সহ্য করা হবে না।

গতকাল সকালে গণভবন থেকে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও ৬৪ জেলা প্রশাসকের (ডিসি) সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। দীর্ঘ তিন ঘণ্টার এ ভিডিও কনফারেন্সে বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা, সিটি মেয়র, জনপ্রতিনিধি এবং করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ একজন রোগীও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন, তাদের সঙ্গে আলাপকালে বর্তমান করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, পরিস্থিতি কেমন এবং সামনের দিনে কী করতে হবে সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেন সরকারপ্রধান। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এবার নববর্ষের অনুষ্ঠান বন্ধ রাখারও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

গণভবন প্রান্তে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব আহমদ কায়কাউস অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। ভিডিও কনফারেন্সে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিবরা যুক্ত ছিলেন। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে গণভবনে সংযুক্ত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। গণভবন প্রান্তে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ প্রমুখ।

সচেতনতার কারণে করোনা নিয়ন্ত্রণে : দেশের প্রত্যেক নাগরিককে ঘরে অবস্থানের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থান করে সচেতন থাকুন। কারণ নিজের ভালো নিজেকেই বুঝতে হবে। আমরা সচেতনতা সৃষ্টি করতে পেরেছি বলেই আজ করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। তিনি বলেন, আমি ডিসিদের বলব, সামাজিক নিরাপত্তামূলক কাজ যেগুলো আছে, যথাযথভাবে করতে হবে। কিন্তু যারা দিন আনে দিন খায়, প্রতিদিনের আয় দিয়ে বাজার করে খেতে হয়, সাধারণ ছুটির কারণে কাজ পাচ্ছে না বলে তারা আজ ভুক্তভোগী। তাদের কাছে আমাদের সাহায্য পৌঁছে দিতে হবে, যেন তারা অভুক্ত না থাকেন। একই সঙ্গে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা ও সচেতন করার কাজটিও করতে হবে।

ইন্ডাস্ট্রি চালু থাকবে : আমরা পরিস্থিতি বিবেচনায় ৪ তারিখের পর ছুটি সীমিত করব। ওই সময় সবাইকে আটকাব না, কিছু জায়গা খুলে দেওয়া হবে। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিগুলো চালু রাখতে হবে। কারণ আমাদের পণ্য তৈরি করতে হবে। তাই ৪ তারিখের পর থেকে ইন্ডাস্ট্রিগুলো চালু করে দিতে পারেন। যেগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো চালু থাকবে। তবে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান- স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।

অর্থনৈতিক কর্মকা- যেন স্থবির না হয় : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অর্থনৈতিক কর্মকা- যেন স্থবির না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। একটা বিষয় দেখতে হবে, সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক কারণে স্থবির হয়ে গেছে। সামনে বিরাট একটা অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিতে পারে। মন্দা মোকাবিলার চিন্তাভাবনা এখনই আমাদের করতে হবে। পরিকল্পনা নিতে হবে। এখানে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো খাদ্য নিরাপত্তা। এ ক্ষেত্রে একটা সুবিধা হলো আমাদের দেশের মাটি অত্যন্ত উর্বর। আমাদের মানুষ আছে। এখানে কৃষিমন্ত্রী (ড. রাজ্জাক) আছেন, তার দিকে দৃষ্টি দেব খাদ্য উৎপাদন যেন অব্যাহত থাকে। সবাইকে নজর রাখতে হবে। কারও এক ইঞ্চি জমি যেন অনাবাদি না থাকে। কোনো জলাশয় যেন পড়ে না থাকে। এটা পারলে আমরা দেশের চাহিদা তো মেটাতে পারবই, পাশাপাশি অন্য দেশেও সাহায্য করতে পারব। তরিতরকারি, ফলমূল, মাছের চাষ থেকে যে যা পারেন সেটা করতে হবে। কৃষিমন্ত্রীকে বলব এজন্য উপকরণ দিয়ে সহায়তা করতে। এ উদ্যোগ নিয়ে আমরা বিশ্বমন্দা কাটিয়ে উঠতে পারব। মন্দা আমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে। সাধারণ মানুষের আওতায় থাকে সে ব্যবস্থাটাও আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। মানুষের দুর্ভোগের সুযোগ নিয়ে অযথা দাম বাড়িয়ে নেওয়ার বিষয়টি অমানবিক। ব্যবসায়ীদের বলব, এটা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবেন।

সীমিত আকারে অফিস-আদালত চলার ব্যবস্থা করব : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জীবন থেমে থাকবে না। আমাদের চলতে হবে। জীবনের প্রয়োজনে আমাদের বের হতে হবে। তবে খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হবে। সীমিত আকারে আমাদের অফিস-আদালত যা কিছু চলার তা আমরা কিছু কিছু করে দেব। সেটা আমি বসে দেখব, কোনটা কী করা যায়। তিনি বলেন, আমরা জনগণের কথা চিন্তা করে ওষুধ, কাঁচাবাজার, বিদ্যুৎ, পানিসহ জরুরি যেসব জিনিস প্রয়োজন তা সীমিতভাবে খোলা রেখেছি। ছুটি বাড়ানোর আভাস দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ছুটি দিয়েছিলাম। হয়তো আরও কয়েকদিন বাড়াতে হতে পারে। কারণ অনেকে গ্রামে চলে গেছেন, সেখানে যেন এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা না দেয়। সে সময়টা হিসাব করে আমরা ১০-১২ দিন ছুটি দিয়েছিলাম। সেটা ১৪ দিন পর্যন্ত হতে পারে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী জানতে চান, কোয়ারেন্টাইনের সময় কত তারিখ পর্যন্ত হবে? এ সময় এক কর্মকর্তা জানান, ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। তখন শেখ হাসিনা বলেন, ৯ তারিখ পর্যন্ত, এ ছুটিটা সীমিত আকারে আমাদের বাড়াতে হবে। সেটা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সীমিত আকারে যোগাযোগব্যবস্থা চালু রাখতে হবে।

গুজব রটালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের এখানে আরেকটা বড় সমস্যা হচ্ছে, নানা ধরনের গুজব রটে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি, এ ডিজিটালের সুবিধা নিয়ে ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হয়। নানা ধরনের কথা অনেকে বলেন। দেশের বাইরে থেকেও কেউ কেউ বলেন। যারা এ ধরনের গুজব রটায়, মিথ্যা প্রচারণা চালায়, তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। গুজবে কেউ কান দেবেন না। গুজব রটানো থেকে সবাই বিরত থাকেন। গুজব নিয়ে কেউ বিচলিত হবেন না। এটা সবার প্রতি আমার অনুরোধ। আমরা ডিজিটালের সুবিধাগুলো নেব, অসুবিধাগুলো পরিহার করব।

যথেষ্ট খাদ্য মজুদ আছে : জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ আপনাদের ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচিত করেছেন। তাদের ভালোমন্দ দেখার দায়িত্ব আপনাদের। যথেষ্ট খাদ্য মজুদ আছে। আমরা চাই না দেশের মানুষ কষ্ট পাক। তিনি বলেন, ছুটির কারণে দিনমজুর, দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ, শ্রমিক, কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের জীবিকার পথটা বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের বাঁচিয়ে রাখা আমাদের দায়িত্ব। তাদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যদ্রব্য পাঠিয়েছি। ১০ টাকা কেজি চাল, ভিজিডি, ভিজিএফ চালু আছে। যারা দায়িত্বে আছেন, তাদের বলব, এই চলমান নিরাপত্তা প্রকল্পগুলোর পাশাপাশি দরিদ্র শ্রেণি, দিনমজুর যারা এখন বেকার, তাদের ঘরে ঘরে ডাল, চাল, সাবান পৌঁছে দেন। যেন পরিবার নিয়ে তারা অভুক্ত না থাকেন। দরকার হলে মোবাইলের মাধ্যমে অর্থ পৌঁছে দেব। খাদ্য পৌঁছে দেব। আমাদের কিন্তু অভাব নেই।

‘মশা সংগীতচর্চা শুরু করেছে’- এটা শুনতে চাই না : মশা নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)-এর মেয়রকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কাল (সোমবার) রাতে যখন ঘুমাতে গেলাম তখন দেখলাম মশারা সংগীতচর্চা করছে। মশার গান শুনলাম। মাঝে মাঝে গুনগুন করে গান গাচ্ছে। এ ব্যাপারে আমাদের এখন থেকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিসহ সবাইকে বলব, মশার হাত থেকে দেশবাসীকে বাঁচানোর জন্য এখন থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। আমি মশার গান শুনতে চাই না। এ সময় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম।

চলমান করোনার সঙ্গে মশাবাহিত রোগ এসে পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনার সঙ্গে যদি মশা যোগ হয় বা ডেঙ্গু আসে, সেটা আমাদের জন্য আরও মারাত্মক হবে। সেটা যাতে না আসতে পারে সেজন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা দরকার নিজের বাড়িঘর। আশপাশে কোথাও যেন পানি বা জলাবদ্ধতা না থাকে, মশার প্রজনন ক্ষেত্র যাতে না থাকে সেদিকে সবার বিশেষ দৃষ্টি দেওয়ার জন্য আমি অনুরোধ জানাচ্ছি।

রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ে উদ্বেগ : করোনা পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প যেন ভালোভাবে সংরক্ষিত হয় তা দেখতে হবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যদি কোনোরকম কিছু হয়ে যায়, তাহলে খুবই ক্ষতি হবে। তিনি বলেন, ক্যাম্পের বাইরে কারও যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী সবাই আছেন, তারা কাজ করছেন। আমাদের যারা আছেন তারাই সেবা দেবেন। বাইরের কেউ যেন সেখানে না যায় সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।

‘ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়া কেউ পিপিই পরলে তাকে হাসপাতালে পাঠাব : মতবিনিময়ের এক পর্যায়ে আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষার পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে দেশের সব জেলা-উপজেলায় পিপিই সরবরাহ করা হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেক স্থানেই যাদের প্রয়োজন নেই, তারাও পিপিই ব্যবহার করছেন। এতে যাদের প্রকৃত প্রয়োজন, তাদের পিপিইর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পিপিই সত্যিকার অর্থে যাদের প্রয়োজন, তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। যারা রোগীদের সরাসরি সেবা দেবেন, তাদের পিপিই অবশ্যই পরতে হবে। কিন্তু হাসপাতালেও যারা সরাসরি রোগী দেখবেন না, তাদের জন্য পিপিই প্রয়োজন নেই। এখন সবাই যদি পরে, তাহলে সবাইকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেব রোগীর সেবা করতে। ঘরে-বাইরে, সাধারণ কাজ যারা করবে তাদের এসব পরার প্রয়োজন নেই। তারা এমনিতে একটা গাউন পরে নিতে পারেন। কাপড় দিয়ে বানাবেন, ধোবেন আবার ব্যবহার করবেন।

মাদারীপুর জেলার সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জনসচেতনতার ওপর গুরুত্ব দিয়েছি। আমাদের পিপিইর কোনো সংকট নেই। আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। কোনো ধরনের গুজব কেউ যাতে না ছড়াতে পারে সে বিষয়ে সতর্ক আছি।

গাইবান্ধা জেলার সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাফন নিয়ে কেউ কেউ ভয় পাচ্ছেন। আসলে কাফনের কাপড় নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। যারা ভাইরাস আক্রান্ত নয়, তাদের নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

রাজশাহীর পরিস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ শহরে আপনারা ভালো ব্যবস্থা নিয়েছেন বলেই রাজশাহীতে কোনো করোনা রোগী পাওয়া যায়নি। এটা খুব ভালো লক্ষণ। এটা অত্যন্ত সুখবর যে, এ বিভাগে কোনো করোনা রোগী নেই। এজন্য আপনাদের অভিনন্দন জানাই। তার পরও সচেতন থাকার জন্য তিনি সেখানকার প্রশাসনকে নির্দেশ দেন।

সিলেট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সিলেটে ২৬ হাজার লোক বিদেশ থেকে এসেছেন। তার পরও সেখানে কোনো করোনাভাইরাসের রোগী নেই। এটা একটা আশার খবর। তিনি চা শিল্পে উৎপাদন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করারও আহ্বান জানান।

ঘরে বসে পড়াশোনা করতে হবে : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সময় অনলাইন ও টেলিভিশনে ক্লাসের ব্যবস্থার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে স্কুলের ক্লাসগুলো আমরা করতে শুরু করেছি। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত এ ক্লাসগুলো আমরা পর্যায়ক্রমিকভাবে করছি। ছেলেমেয়েরা ঘরে বসে থেকে লেখাপড়া যেন ভুলে না যায়। সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমেও ক্লাসগুলো প্রচার করা হচ্ছে। অন্যান্য টেলিভিশনও করছে, সংসদ টেলিভিশন আমরা সম্পূর্ণভাবে শিক্ষার জন্য দিয়ে দিয়েছি। এর মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন ক্লাসগুলো করতে পারে, তাদের পড়াশোনাগুলো দেখতে পারে। ঘরে বসে সবাইকে পড়াশোনা করতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এটা আমার অনুরোধ। একটা সুযোগ এসেছে ভালোভাবে পড়াশোনা করার।

নির্দেশনাগুলো কড়ায়-গ-ায় মেনে চলবেন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাস রোধ প্রসঙ্গে যেসব নির্দেশনা দেওয়া আছে সেসব কড়ায়-গ-ায় মেনে চলবেন। আজ যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সেটা কেবল বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীজুড়ে এ সমস্যাটা রয়েছে। এখানে ধনী-দরিদ্র, দুর্বল কিংবা শক্তিশালী দেশ, উন্নত বা অনুন্নত সবাই এ পরিস্থিতির শিকার। কেউই বাদ যায়নি। এ রকম পরিস্থিতি বোধহয় আমরা জাতীয় জীবনে আর কখনো দেখিনি। অতীতের ঘটনা পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে শত বছরে একবার করে এ রকম একটা ধাক্কা আসে।

দেশের জনগণের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দুর্যোগ এলে তা সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে। সেজন্য সবাইকে সেভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। এতে ভীত হওয়ার কিছু নেই। মনের জোর থাকতে হবে। অনেক দুর্যোগ আমরা মোকাবিলা করেছি। ইনশা আল্লাহ এ দুর্যোগ মোকাবিলা করে যাচ্ছি এবং করে যাবও। আমরা বিজয়ী জাতি। মুক্তিযুদ্ধ করে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। এখানেও আমরা বিজয় অর্জন করব- ইনশা আল্লাহ।

শেখ হাসিনা বলেন, এটা জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর বছর। জন্মশতবার্ষিকী পালনে আমরা সব রকম প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিলাম। কর্মসূচি বাস্তবায়নে বিভিন্ন পদক্ষেপও নিই। কিন্তু চীনে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার পর আমরা জনগণের নিরাপত্তা দেওয়াকে বড় কর্তব্য বলে মনে করেছি। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের সম্পৃক্ত করে যে স্বাধীনতা জাতির পিতা এনে দিয়ে গেছেন, সেই জনগণের নিরাপত্তা আমাদের কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমাদের বহু কাক্সিক্ষত মুজিববর্ষের সব কর্মসূচি স্থগিত করেছি। এর পাশাপাশি স্বাধীনতা দিবসসহ বিভিন্ন দিবসের কর্মসূচি বাতিল করেছি। মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি লক্ষ্য রেখেই আমরা এটা করেছি।

করোনা মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি বলেন, যখন চীনে করোনাভাইরাস দেখা দেয় তখনই সেখান থেকে আমাদের কিছু ছাত্রকে ফিরিয়ে আনি। তাদের মাধ্যমে আমাদের দেশে যাতে কেউ সংক্রমিত না হতে পারে, সেজন্য কোয়ারেন্টাইনে রাখা হলো। সেইসঙ্গে আমরা ভিসা বন্ধ করে দিই যাতে কোনো বিদেশি না আসতে পারে। এর মধ্যে কিছু কিছু চলেও এসেছিল। যাদের মধ্যে করোনা সংক্রমণের সন্দেহভাজন ছিল তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল, নার্স, চিকিৎসক নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।

চিকিৎসায় সব ব্যবস্থা নেওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, চিকিৎসা ও পরীক্ষার ব্যবস্থা এখন ঢাকা শহরের মধ্যে নয়, বিভাগীয় শহরেও করা হচ্ছে। কাজেই কেউ সংক্রমিত হলে সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষার ও চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে। এখানে কোনো লুকোচুরির ব্যাপার নয়। লুকোচুরি করতে গেলে নিজেই নিজের ক্ষতি করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

৫৬ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা