শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এক বিন্দু অনিয়ম সহ্য করা হবে না

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এক বিন্দু অনিয়ম সহ্য করা হবে না

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনায় ছুটি ঘোষণার কারণে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষের সমস্যা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি সবাইকে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। প্রতিটি ওয়ার্ড অনুযায়ী তালিকা করতে হবে। সে অনুযায়ী সবাই যেন সাহায্য পায়। কেউ যেন বাদ না পড়ে। তিনি বলেন, দুঃসময়ে কেউ সুযোগ নিলে, কোনো অভিযোগ পেলে আমি ছাড়ব না। বিন্দু পরিমাণ অনিয়ম সহ্য করা হবে না।

গতকাল সকালে গণভবন থেকে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও ৬৪ জেলা প্রশাসকের (ডিসি) সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। দীর্ঘ তিন ঘণ্টার এ ভিডিও কনফারেন্সে বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা, সিটি মেয়র, জনপ্রতিনিধি এবং করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ একজন রোগীও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন, তাদের সঙ্গে আলাপকালে বর্তমান করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, পরিস্থিতি কেমন এবং সামনের দিনে কী করতে হবে সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেন সরকারপ্রধান। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এবার নববর্ষের অনুষ্ঠান বন্ধ রাখারও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

গণভবন প্রান্তে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব আহমদ কায়কাউস অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। ভিডিও কনফারেন্সে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিবরা যুক্ত ছিলেন। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে গণভবনে সংযুক্ত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। গণভবন প্রান্তে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ প্রমুখ।

সচেতনতার কারণে করোনা নিয়ন্ত্রণে : দেশের প্রত্যেক নাগরিককে ঘরে অবস্থানের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থান করে সচেতন থাকুন। কারণ নিজের ভালো নিজেকেই বুঝতে হবে। আমরা সচেতনতা সৃষ্টি করতে পেরেছি বলেই আজ করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। তিনি বলেন, আমি ডিসিদের বলব, সামাজিক নিরাপত্তামূলক কাজ যেগুলো আছে, যথাযথভাবে করতে হবে। কিন্তু যারা দিন আনে দিন খায়, প্রতিদিনের আয় দিয়ে বাজার করে খেতে হয়, সাধারণ ছুটির কারণে কাজ পাচ্ছে না বলে তারা আজ ভুক্তভোগী। তাদের কাছে আমাদের সাহায্য পৌঁছে দিতে হবে, যেন তারা অভুক্ত না থাকেন। একই সঙ্গে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা ও সচেতন করার কাজটিও করতে হবে।

ইন্ডাস্ট্রি চালু থাকবে : আমরা পরিস্থিতি বিবেচনায় ৪ তারিখের পর ছুটি সীমিত করব। ওই সময় সবাইকে আটকাব না, কিছু জায়গা খুলে দেওয়া হবে। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিগুলো চালু রাখতে হবে। কারণ আমাদের পণ্য তৈরি করতে হবে। তাই ৪ তারিখের পর থেকে ইন্ডাস্ট্রিগুলো চালু করে দিতে পারেন। যেগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো চালু থাকবে। তবে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান- স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।

অর্থনৈতিক কর্মকা- যেন স্থবির না হয় : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অর্থনৈতিক কর্মকা- যেন স্থবির না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। একটা বিষয় দেখতে হবে, সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক কারণে স্থবির হয়ে গেছে। সামনে বিরাট একটা অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিতে পারে। মন্দা মোকাবিলার চিন্তাভাবনা এখনই আমাদের করতে হবে। পরিকল্পনা নিতে হবে। এখানে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো খাদ্য নিরাপত্তা। এ ক্ষেত্রে একটা সুবিধা হলো আমাদের দেশের মাটি অত্যন্ত উর্বর। আমাদের মানুষ আছে। এখানে কৃষিমন্ত্রী (ড. রাজ্জাক) আছেন, তার দিকে দৃষ্টি দেব খাদ্য উৎপাদন যেন অব্যাহত থাকে। সবাইকে নজর রাখতে হবে। কারও এক ইঞ্চি জমি যেন অনাবাদি না থাকে। কোনো জলাশয় যেন পড়ে না থাকে। এটা পারলে আমরা দেশের চাহিদা তো মেটাতে পারবই, পাশাপাশি অন্য দেশেও সাহায্য করতে পারব। তরিতরকারি, ফলমূল, মাছের চাষ থেকে যে যা পারেন সেটা করতে হবে। কৃষিমন্ত্রীকে বলব এজন্য উপকরণ দিয়ে সহায়তা করতে। এ উদ্যোগ নিয়ে আমরা বিশ্বমন্দা কাটিয়ে উঠতে পারব। মন্দা আমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে। সাধারণ মানুষের আওতায় থাকে সে ব্যবস্থাটাও আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। মানুষের দুর্ভোগের সুযোগ নিয়ে অযথা দাম বাড়িয়ে নেওয়ার বিষয়টি অমানবিক। ব্যবসায়ীদের বলব, এটা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবেন।

সীমিত আকারে অফিস-আদালত চলার ব্যবস্থা করব : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জীবন থেমে থাকবে না। আমাদের চলতে হবে। জীবনের প্রয়োজনে আমাদের বের হতে হবে। তবে খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হবে। সীমিত আকারে আমাদের অফিস-আদালত যা কিছু চলার তা আমরা কিছু কিছু করে দেব। সেটা আমি বসে দেখব, কোনটা কী করা যায়। তিনি বলেন, আমরা জনগণের কথা চিন্তা করে ওষুধ, কাঁচাবাজার, বিদ্যুৎ, পানিসহ জরুরি যেসব জিনিস প্রয়োজন তা সীমিতভাবে খোলা রেখেছি। ছুটি বাড়ানোর আভাস দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ছুটি দিয়েছিলাম। হয়তো আরও কয়েকদিন বাড়াতে হতে পারে। কারণ অনেকে গ্রামে চলে গেছেন, সেখানে যেন এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা না দেয়। সে সময়টা হিসাব করে আমরা ১০-১২ দিন ছুটি দিয়েছিলাম। সেটা ১৪ দিন পর্যন্ত হতে পারে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী জানতে চান, কোয়ারেন্টাইনের সময় কত তারিখ পর্যন্ত হবে? এ সময় এক কর্মকর্তা জানান, ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। তখন শেখ হাসিনা বলেন, ৯ তারিখ পর্যন্ত, এ ছুটিটা সীমিত আকারে আমাদের বাড়াতে হবে। সেটা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সীমিত আকারে যোগাযোগব্যবস্থা চালু রাখতে হবে।

গুজব রটালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের এখানে আরেকটা বড় সমস্যা হচ্ছে, নানা ধরনের গুজব রটে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি, এ ডিজিটালের সুবিধা নিয়ে ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হয়। নানা ধরনের কথা অনেকে বলেন। দেশের বাইরে থেকেও কেউ কেউ বলেন। যারা এ ধরনের গুজব রটায়, মিথ্যা প্রচারণা চালায়, তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। গুজবে কেউ কান দেবেন না। গুজব রটানো থেকে সবাই বিরত থাকেন। গুজব নিয়ে কেউ বিচলিত হবেন না। এটা সবার প্রতি আমার অনুরোধ। আমরা ডিজিটালের সুবিধাগুলো নেব, অসুবিধাগুলো পরিহার করব।

যথেষ্ট খাদ্য মজুদ আছে : জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ আপনাদের ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচিত করেছেন। তাদের ভালোমন্দ দেখার দায়িত্ব আপনাদের। যথেষ্ট খাদ্য মজুদ আছে। আমরা চাই না দেশের মানুষ কষ্ট পাক। তিনি বলেন, ছুটির কারণে দিনমজুর, দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ, শ্রমিক, কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের জীবিকার পথটা বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের বাঁচিয়ে রাখা আমাদের দায়িত্ব। তাদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যদ্রব্য পাঠিয়েছি। ১০ টাকা কেজি চাল, ভিজিডি, ভিজিএফ চালু আছে। যারা দায়িত্বে আছেন, তাদের বলব, এই চলমান নিরাপত্তা প্রকল্পগুলোর পাশাপাশি দরিদ্র শ্রেণি, দিনমজুর যারা এখন বেকার, তাদের ঘরে ঘরে ডাল, চাল, সাবান পৌঁছে দেন। যেন পরিবার নিয়ে তারা অভুক্ত না থাকেন। দরকার হলে মোবাইলের মাধ্যমে অর্থ পৌঁছে দেব। খাদ্য পৌঁছে দেব। আমাদের কিন্তু অভাব নেই।

‘মশা সংগীতচর্চা শুরু করেছে’- এটা শুনতে চাই না : মশা নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)-এর মেয়রকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কাল (সোমবার) রাতে যখন ঘুমাতে গেলাম তখন দেখলাম মশারা সংগীতচর্চা করছে। মশার গান শুনলাম। মাঝে মাঝে গুনগুন করে গান গাচ্ছে। এ ব্যাপারে আমাদের এখন থেকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিসহ সবাইকে বলব, মশার হাত থেকে দেশবাসীকে বাঁচানোর জন্য এখন থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। আমি মশার গান শুনতে চাই না। এ সময় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম।

চলমান করোনার সঙ্গে মশাবাহিত রোগ এসে পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনার সঙ্গে যদি মশা যোগ হয় বা ডেঙ্গু আসে, সেটা আমাদের জন্য আরও মারাত্মক হবে। সেটা যাতে না আসতে পারে সেজন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা দরকার নিজের বাড়িঘর। আশপাশে কোথাও যেন পানি বা জলাবদ্ধতা না থাকে, মশার প্রজনন ক্ষেত্র যাতে না থাকে সেদিকে সবার বিশেষ দৃষ্টি দেওয়ার জন্য আমি অনুরোধ জানাচ্ছি।

রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ে উদ্বেগ : করোনা পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প যেন ভালোভাবে সংরক্ষিত হয় তা দেখতে হবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যদি কোনোরকম কিছু হয়ে যায়, তাহলে খুবই ক্ষতি হবে। তিনি বলেন, ক্যাম্পের বাইরে কারও যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী সবাই আছেন, তারা কাজ করছেন। আমাদের যারা আছেন তারাই সেবা দেবেন। বাইরের কেউ যেন সেখানে না যায় সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।

‘ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়া কেউ পিপিই পরলে তাকে হাসপাতালে পাঠাব : মতবিনিময়ের এক পর্যায়ে আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষার পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে দেশের সব জেলা-উপজেলায় পিপিই সরবরাহ করা হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেক স্থানেই যাদের প্রয়োজন নেই, তারাও পিপিই ব্যবহার করছেন। এতে যাদের প্রকৃত প্রয়োজন, তাদের পিপিইর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পিপিই সত্যিকার অর্থে যাদের প্রয়োজন, তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। যারা রোগীদের সরাসরি সেবা দেবেন, তাদের পিপিই অবশ্যই পরতে হবে। কিন্তু হাসপাতালেও যারা সরাসরি রোগী দেখবেন না, তাদের জন্য পিপিই প্রয়োজন নেই। এখন সবাই যদি পরে, তাহলে সবাইকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেব রোগীর সেবা করতে। ঘরে-বাইরে, সাধারণ কাজ যারা করবে তাদের এসব পরার প্রয়োজন নেই। তারা এমনিতে একটা গাউন পরে নিতে পারেন। কাপড় দিয়ে বানাবেন, ধোবেন আবার ব্যবহার করবেন।

মাদারীপুর জেলার সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জনসচেতনতার ওপর গুরুত্ব দিয়েছি। আমাদের পিপিইর কোনো সংকট নেই। আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। কোনো ধরনের গুজব কেউ যাতে না ছড়াতে পারে সে বিষয়ে সতর্ক আছি।

গাইবান্ধা জেলার সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাফন নিয়ে কেউ কেউ ভয় পাচ্ছেন। আসলে কাফনের কাপড় নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। যারা ভাইরাস আক্রান্ত নয়, তাদের নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

রাজশাহীর পরিস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ শহরে আপনারা ভালো ব্যবস্থা নিয়েছেন বলেই রাজশাহীতে কোনো করোনা রোগী পাওয়া যায়নি। এটা খুব ভালো লক্ষণ। এটা অত্যন্ত সুখবর যে, এ বিভাগে কোনো করোনা রোগী নেই। এজন্য আপনাদের অভিনন্দন জানাই। তার পরও সচেতন থাকার জন্য তিনি সেখানকার প্রশাসনকে নির্দেশ দেন।

সিলেট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সিলেটে ২৬ হাজার লোক বিদেশ থেকে এসেছেন। তার পরও সেখানে কোনো করোনাভাইরাসের রোগী নেই। এটা একটা আশার খবর। তিনি চা শিল্পে উৎপাদন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করারও আহ্বান জানান।

ঘরে বসে পড়াশোনা করতে হবে : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সময় অনলাইন ও টেলিভিশনে ক্লাসের ব্যবস্থার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে স্কুলের ক্লাসগুলো আমরা করতে শুরু করেছি। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত এ ক্লাসগুলো আমরা পর্যায়ক্রমিকভাবে করছি। ছেলেমেয়েরা ঘরে বসে থেকে লেখাপড়া যেন ভুলে না যায়। সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমেও ক্লাসগুলো প্রচার করা হচ্ছে। অন্যান্য টেলিভিশনও করছে, সংসদ টেলিভিশন আমরা সম্পূর্ণভাবে শিক্ষার জন্য দিয়ে দিয়েছি। এর মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন ক্লাসগুলো করতে পারে, তাদের পড়াশোনাগুলো দেখতে পারে। ঘরে বসে সবাইকে পড়াশোনা করতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এটা আমার অনুরোধ। একটা সুযোগ এসেছে ভালোভাবে পড়াশোনা করার।

নির্দেশনাগুলো কড়ায়-গ-ায় মেনে চলবেন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাস রোধ প্রসঙ্গে যেসব নির্দেশনা দেওয়া আছে সেসব কড়ায়-গ-ায় মেনে চলবেন। আজ যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সেটা কেবল বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীজুড়ে এ সমস্যাটা রয়েছে। এখানে ধনী-দরিদ্র, দুর্বল কিংবা শক্তিশালী দেশ, উন্নত বা অনুন্নত সবাই এ পরিস্থিতির শিকার। কেউই বাদ যায়নি। এ রকম পরিস্থিতি বোধহয় আমরা জাতীয় জীবনে আর কখনো দেখিনি। অতীতের ঘটনা পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে শত বছরে একবার করে এ রকম একটা ধাক্কা আসে।

দেশের জনগণের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দুর্যোগ এলে তা সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে। সেজন্য সবাইকে সেভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। এতে ভীত হওয়ার কিছু নেই। মনের জোর থাকতে হবে। অনেক দুর্যোগ আমরা মোকাবিলা করেছি। ইনশা আল্লাহ এ দুর্যোগ মোকাবিলা করে যাচ্ছি এবং করে যাবও। আমরা বিজয়ী জাতি। মুক্তিযুদ্ধ করে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। এখানেও আমরা বিজয় অর্জন করব- ইনশা আল্লাহ।

শেখ হাসিনা বলেন, এটা জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর বছর। জন্মশতবার্ষিকী পালনে আমরা সব রকম প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিলাম। কর্মসূচি বাস্তবায়নে বিভিন্ন পদক্ষেপও নিই। কিন্তু চীনে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার পর আমরা জনগণের নিরাপত্তা দেওয়াকে বড় কর্তব্য বলে মনে করেছি। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের সম্পৃক্ত করে যে স্বাধীনতা জাতির পিতা এনে দিয়ে গেছেন, সেই জনগণের নিরাপত্তা আমাদের কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমাদের বহু কাক্সিক্ষত মুজিববর্ষের সব কর্মসূচি স্থগিত করেছি। এর পাশাপাশি স্বাধীনতা দিবসসহ বিভিন্ন দিবসের কর্মসূচি বাতিল করেছি। মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি লক্ষ্য রেখেই আমরা এটা করেছি।

করোনা মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি বলেন, যখন চীনে করোনাভাইরাস দেখা দেয় তখনই সেখান থেকে আমাদের কিছু ছাত্রকে ফিরিয়ে আনি। তাদের মাধ্যমে আমাদের দেশে যাতে কেউ সংক্রমিত না হতে পারে, সেজন্য কোয়ারেন্টাইনে রাখা হলো। সেইসঙ্গে আমরা ভিসা বন্ধ করে দিই যাতে কোনো বিদেশি না আসতে পারে। এর মধ্যে কিছু কিছু চলেও এসেছিল। যাদের মধ্যে করোনা সংক্রমণের সন্দেহভাজন ছিল তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল, নার্স, চিকিৎসক নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।

চিকিৎসায় সব ব্যবস্থা নেওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, চিকিৎসা ও পরীক্ষার ব্যবস্থা এখন ঢাকা শহরের মধ্যে নয়, বিভাগীয় শহরেও করা হচ্ছে। কাজেই কেউ সংক্রমিত হলে সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষার ও চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে। এখানে কোনো লুকোচুরির ব্যাপার নয়। লুকোচুরি করতে গেলে নিজেই নিজের ক্ষতি করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
দুদকে তলব  টিউলিপকে
দুদকে তলব টিউলিপকে
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
সর্বশেষ খবর
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন