শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এক বিন্দু অনিয়ম সহ্য করা হবে না

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এক বিন্দু অনিয়ম সহ্য করা হবে না

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনায় ছুটি ঘোষণার কারণে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষের সমস্যা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি সবাইকে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। প্রতিটি ওয়ার্ড অনুযায়ী তালিকা করতে হবে। সে অনুযায়ী সবাই যেন সাহায্য পায়। কেউ যেন বাদ না পড়ে। তিনি বলেন, দুঃসময়ে কেউ সুযোগ নিলে, কোনো অভিযোগ পেলে আমি ছাড়ব না। বিন্দু পরিমাণ অনিয়ম সহ্য করা হবে না।

গতকাল সকালে গণভবন থেকে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও ৬৪ জেলা প্রশাসকের (ডিসি) সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। দীর্ঘ তিন ঘণ্টার এ ভিডিও কনফারেন্সে বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা, সিটি মেয়র, জনপ্রতিনিধি এবং করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ একজন রোগীও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন, তাদের সঙ্গে আলাপকালে বর্তমান করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, পরিস্থিতি কেমন এবং সামনের দিনে কী করতে হবে সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেন সরকারপ্রধান। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এবার নববর্ষের অনুষ্ঠান বন্ধ রাখারও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

গণভবন প্রান্তে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব আহমদ কায়কাউস অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। ভিডিও কনফারেন্সে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিবরা যুক্ত ছিলেন। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে গণভবনে সংযুক্ত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। গণভবন প্রান্তে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ প্রমুখ।

সচেতনতার কারণে করোনা নিয়ন্ত্রণে : দেশের প্রত্যেক নাগরিককে ঘরে অবস্থানের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থান করে সচেতন থাকুন। কারণ নিজের ভালো নিজেকেই বুঝতে হবে। আমরা সচেতনতা সৃষ্টি করতে পেরেছি বলেই আজ করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। তিনি বলেন, আমি ডিসিদের বলব, সামাজিক নিরাপত্তামূলক কাজ যেগুলো আছে, যথাযথভাবে করতে হবে। কিন্তু যারা দিন আনে দিন খায়, প্রতিদিনের আয় দিয়ে বাজার করে খেতে হয়, সাধারণ ছুটির কারণে কাজ পাচ্ছে না বলে তারা আজ ভুক্তভোগী। তাদের কাছে আমাদের সাহায্য পৌঁছে দিতে হবে, যেন তারা অভুক্ত না থাকেন। একই সঙ্গে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা ও সচেতন করার কাজটিও করতে হবে।

ইন্ডাস্ট্রি চালু থাকবে : আমরা পরিস্থিতি বিবেচনায় ৪ তারিখের পর ছুটি সীমিত করব। ওই সময় সবাইকে আটকাব না, কিছু জায়গা খুলে দেওয়া হবে। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিগুলো চালু রাখতে হবে। কারণ আমাদের পণ্য তৈরি করতে হবে। তাই ৪ তারিখের পর থেকে ইন্ডাস্ট্রিগুলো চালু করে দিতে পারেন। যেগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো চালু থাকবে। তবে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান- স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।

অর্থনৈতিক কর্মকা- যেন স্থবির না হয় : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অর্থনৈতিক কর্মকা- যেন স্থবির না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। একটা বিষয় দেখতে হবে, সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক কারণে স্থবির হয়ে গেছে। সামনে বিরাট একটা অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিতে পারে। মন্দা মোকাবিলার চিন্তাভাবনা এখনই আমাদের করতে হবে। পরিকল্পনা নিতে হবে। এখানে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো খাদ্য নিরাপত্তা। এ ক্ষেত্রে একটা সুবিধা হলো আমাদের দেশের মাটি অত্যন্ত উর্বর। আমাদের মানুষ আছে। এখানে কৃষিমন্ত্রী (ড. রাজ্জাক) আছেন, তার দিকে দৃষ্টি দেব খাদ্য উৎপাদন যেন অব্যাহত থাকে। সবাইকে নজর রাখতে হবে। কারও এক ইঞ্চি জমি যেন অনাবাদি না থাকে। কোনো জলাশয় যেন পড়ে না থাকে। এটা পারলে আমরা দেশের চাহিদা তো মেটাতে পারবই, পাশাপাশি অন্য দেশেও সাহায্য করতে পারব। তরিতরকারি, ফলমূল, মাছের চাষ থেকে যে যা পারেন সেটা করতে হবে। কৃষিমন্ত্রীকে বলব এজন্য উপকরণ দিয়ে সহায়তা করতে। এ উদ্যোগ নিয়ে আমরা বিশ্বমন্দা কাটিয়ে উঠতে পারব। মন্দা আমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে। সাধারণ মানুষের আওতায় থাকে সে ব্যবস্থাটাও আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। মানুষের দুর্ভোগের সুযোগ নিয়ে অযথা দাম বাড়িয়ে নেওয়ার বিষয়টি অমানবিক। ব্যবসায়ীদের বলব, এটা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবেন।

সীমিত আকারে অফিস-আদালত চলার ব্যবস্থা করব : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জীবন থেমে থাকবে না। আমাদের চলতে হবে। জীবনের প্রয়োজনে আমাদের বের হতে হবে। তবে খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হবে। সীমিত আকারে আমাদের অফিস-আদালত যা কিছু চলার তা আমরা কিছু কিছু করে দেব। সেটা আমি বসে দেখব, কোনটা কী করা যায়। তিনি বলেন, আমরা জনগণের কথা চিন্তা করে ওষুধ, কাঁচাবাজার, বিদ্যুৎ, পানিসহ জরুরি যেসব জিনিস প্রয়োজন তা সীমিতভাবে খোলা রেখেছি। ছুটি বাড়ানোর আভাস দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ছুটি দিয়েছিলাম। হয়তো আরও কয়েকদিন বাড়াতে হতে পারে। কারণ অনেকে গ্রামে চলে গেছেন, সেখানে যেন এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা না দেয়। সে সময়টা হিসাব করে আমরা ১০-১২ দিন ছুটি দিয়েছিলাম। সেটা ১৪ দিন পর্যন্ত হতে পারে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী জানতে চান, কোয়ারেন্টাইনের সময় কত তারিখ পর্যন্ত হবে? এ সময় এক কর্মকর্তা জানান, ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। তখন শেখ হাসিনা বলেন, ৯ তারিখ পর্যন্ত, এ ছুটিটা সীমিত আকারে আমাদের বাড়াতে হবে। সেটা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সীমিত আকারে যোগাযোগব্যবস্থা চালু রাখতে হবে।

গুজব রটালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের এখানে আরেকটা বড় সমস্যা হচ্ছে, নানা ধরনের গুজব রটে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি, এ ডিজিটালের সুবিধা নিয়ে ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হয়। নানা ধরনের কথা অনেকে বলেন। দেশের বাইরে থেকেও কেউ কেউ বলেন। যারা এ ধরনের গুজব রটায়, মিথ্যা প্রচারণা চালায়, তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। গুজবে কেউ কান দেবেন না। গুজব রটানো থেকে সবাই বিরত থাকেন। গুজব নিয়ে কেউ বিচলিত হবেন না। এটা সবার প্রতি আমার অনুরোধ। আমরা ডিজিটালের সুবিধাগুলো নেব, অসুবিধাগুলো পরিহার করব।

যথেষ্ট খাদ্য মজুদ আছে : জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ আপনাদের ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচিত করেছেন। তাদের ভালোমন্দ দেখার দায়িত্ব আপনাদের। যথেষ্ট খাদ্য মজুদ আছে। আমরা চাই না দেশের মানুষ কষ্ট পাক। তিনি বলেন, ছুটির কারণে দিনমজুর, দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ, শ্রমিক, কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের জীবিকার পথটা বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের বাঁচিয়ে রাখা আমাদের দায়িত্ব। তাদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যদ্রব্য পাঠিয়েছি। ১০ টাকা কেজি চাল, ভিজিডি, ভিজিএফ চালু আছে। যারা দায়িত্বে আছেন, তাদের বলব, এই চলমান নিরাপত্তা প্রকল্পগুলোর পাশাপাশি দরিদ্র শ্রেণি, দিনমজুর যারা এখন বেকার, তাদের ঘরে ঘরে ডাল, চাল, সাবান পৌঁছে দেন। যেন পরিবার নিয়ে তারা অভুক্ত না থাকেন। দরকার হলে মোবাইলের মাধ্যমে অর্থ পৌঁছে দেব। খাদ্য পৌঁছে দেব। আমাদের কিন্তু অভাব নেই।

‘মশা সংগীতচর্চা শুরু করেছে’- এটা শুনতে চাই না : মশা নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)-এর মেয়রকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কাল (সোমবার) রাতে যখন ঘুমাতে গেলাম তখন দেখলাম মশারা সংগীতচর্চা করছে। মশার গান শুনলাম। মাঝে মাঝে গুনগুন করে গান গাচ্ছে। এ ব্যাপারে আমাদের এখন থেকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিসহ সবাইকে বলব, মশার হাত থেকে দেশবাসীকে বাঁচানোর জন্য এখন থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। আমি মশার গান শুনতে চাই না। এ সময় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম।

চলমান করোনার সঙ্গে মশাবাহিত রোগ এসে পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনার সঙ্গে যদি মশা যোগ হয় বা ডেঙ্গু আসে, সেটা আমাদের জন্য আরও মারাত্মক হবে। সেটা যাতে না আসতে পারে সেজন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা দরকার নিজের বাড়িঘর। আশপাশে কোথাও যেন পানি বা জলাবদ্ধতা না থাকে, মশার প্রজনন ক্ষেত্র যাতে না থাকে সেদিকে সবার বিশেষ দৃষ্টি দেওয়ার জন্য আমি অনুরোধ জানাচ্ছি।

রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ে উদ্বেগ : করোনা পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প যেন ভালোভাবে সংরক্ষিত হয় তা দেখতে হবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যদি কোনোরকম কিছু হয়ে যায়, তাহলে খুবই ক্ষতি হবে। তিনি বলেন, ক্যাম্পের বাইরে কারও যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী সবাই আছেন, তারা কাজ করছেন। আমাদের যারা আছেন তারাই সেবা দেবেন। বাইরের কেউ যেন সেখানে না যায় সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।

‘ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়া কেউ পিপিই পরলে তাকে হাসপাতালে পাঠাব : মতবিনিময়ের এক পর্যায়ে আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষার পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে দেশের সব জেলা-উপজেলায় পিপিই সরবরাহ করা হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেক স্থানেই যাদের প্রয়োজন নেই, তারাও পিপিই ব্যবহার করছেন। এতে যাদের প্রকৃত প্রয়োজন, তাদের পিপিইর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পিপিই সত্যিকার অর্থে যাদের প্রয়োজন, তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। যারা রোগীদের সরাসরি সেবা দেবেন, তাদের পিপিই অবশ্যই পরতে হবে। কিন্তু হাসপাতালেও যারা সরাসরি রোগী দেখবেন না, তাদের জন্য পিপিই প্রয়োজন নেই। এখন সবাই যদি পরে, তাহলে সবাইকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেব রোগীর সেবা করতে। ঘরে-বাইরে, সাধারণ কাজ যারা করবে তাদের এসব পরার প্রয়োজন নেই। তারা এমনিতে একটা গাউন পরে নিতে পারেন। কাপড় দিয়ে বানাবেন, ধোবেন আবার ব্যবহার করবেন।

মাদারীপুর জেলার সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জনসচেতনতার ওপর গুরুত্ব দিয়েছি। আমাদের পিপিইর কোনো সংকট নেই। আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। কোনো ধরনের গুজব কেউ যাতে না ছড়াতে পারে সে বিষয়ে সতর্ক আছি।

গাইবান্ধা জেলার সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাফন নিয়ে কেউ কেউ ভয় পাচ্ছেন। আসলে কাফনের কাপড় নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। যারা ভাইরাস আক্রান্ত নয়, তাদের নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

রাজশাহীর পরিস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ শহরে আপনারা ভালো ব্যবস্থা নিয়েছেন বলেই রাজশাহীতে কোনো করোনা রোগী পাওয়া যায়নি। এটা খুব ভালো লক্ষণ। এটা অত্যন্ত সুখবর যে, এ বিভাগে কোনো করোনা রোগী নেই। এজন্য আপনাদের অভিনন্দন জানাই। তার পরও সচেতন থাকার জন্য তিনি সেখানকার প্রশাসনকে নির্দেশ দেন।

সিলেট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সিলেটে ২৬ হাজার লোক বিদেশ থেকে এসেছেন। তার পরও সেখানে কোনো করোনাভাইরাসের রোগী নেই। এটা একটা আশার খবর। তিনি চা শিল্পে উৎপাদন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করারও আহ্বান জানান।

ঘরে বসে পড়াশোনা করতে হবে : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সময় অনলাইন ও টেলিভিশনে ক্লাসের ব্যবস্থার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে স্কুলের ক্লাসগুলো আমরা করতে শুরু করেছি। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত এ ক্লাসগুলো আমরা পর্যায়ক্রমিকভাবে করছি। ছেলেমেয়েরা ঘরে বসে থেকে লেখাপড়া যেন ভুলে না যায়। সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমেও ক্লাসগুলো প্রচার করা হচ্ছে। অন্যান্য টেলিভিশনও করছে, সংসদ টেলিভিশন আমরা সম্পূর্ণভাবে শিক্ষার জন্য দিয়ে দিয়েছি। এর মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন ক্লাসগুলো করতে পারে, তাদের পড়াশোনাগুলো দেখতে পারে। ঘরে বসে সবাইকে পড়াশোনা করতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এটা আমার অনুরোধ। একটা সুযোগ এসেছে ভালোভাবে পড়াশোনা করার।

নির্দেশনাগুলো কড়ায়-গ-ায় মেনে চলবেন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাস রোধ প্রসঙ্গে যেসব নির্দেশনা দেওয়া আছে সেসব কড়ায়-গ-ায় মেনে চলবেন। আজ যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সেটা কেবল বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীজুড়ে এ সমস্যাটা রয়েছে। এখানে ধনী-দরিদ্র, দুর্বল কিংবা শক্তিশালী দেশ, উন্নত বা অনুন্নত সবাই এ পরিস্থিতির শিকার। কেউই বাদ যায়নি। এ রকম পরিস্থিতি বোধহয় আমরা জাতীয় জীবনে আর কখনো দেখিনি। অতীতের ঘটনা পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে শত বছরে একবার করে এ রকম একটা ধাক্কা আসে।

দেশের জনগণের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দুর্যোগ এলে তা সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে। সেজন্য সবাইকে সেভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। এতে ভীত হওয়ার কিছু নেই। মনের জোর থাকতে হবে। অনেক দুর্যোগ আমরা মোকাবিলা করেছি। ইনশা আল্লাহ এ দুর্যোগ মোকাবিলা করে যাচ্ছি এবং করে যাবও। আমরা বিজয়ী জাতি। মুক্তিযুদ্ধ করে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। এখানেও আমরা বিজয় অর্জন করব- ইনশা আল্লাহ।

শেখ হাসিনা বলেন, এটা জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর বছর। জন্মশতবার্ষিকী পালনে আমরা সব রকম প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিলাম। কর্মসূচি বাস্তবায়নে বিভিন্ন পদক্ষেপও নিই। কিন্তু চীনে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার পর আমরা জনগণের নিরাপত্তা দেওয়াকে বড় কর্তব্য বলে মনে করেছি। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের সম্পৃক্ত করে যে স্বাধীনতা জাতির পিতা এনে দিয়ে গেছেন, সেই জনগণের নিরাপত্তা আমাদের কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমাদের বহু কাক্সিক্ষত মুজিববর্ষের সব কর্মসূচি স্থগিত করেছি। এর পাশাপাশি স্বাধীনতা দিবসসহ বিভিন্ন দিবসের কর্মসূচি বাতিল করেছি। মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি লক্ষ্য রেখেই আমরা এটা করেছি।

করোনা মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি বলেন, যখন চীনে করোনাভাইরাস দেখা দেয় তখনই সেখান থেকে আমাদের কিছু ছাত্রকে ফিরিয়ে আনি। তাদের মাধ্যমে আমাদের দেশে যাতে কেউ সংক্রমিত না হতে পারে, সেজন্য কোয়ারেন্টাইনে রাখা হলো। সেইসঙ্গে আমরা ভিসা বন্ধ করে দিই যাতে কোনো বিদেশি না আসতে পারে। এর মধ্যে কিছু কিছু চলেও এসেছিল। যাদের মধ্যে করোনা সংক্রমণের সন্দেহভাজন ছিল তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল, নার্স, চিকিৎসক নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।

চিকিৎসায় সব ব্যবস্থা নেওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, চিকিৎসা ও পরীক্ষার ব্যবস্থা এখন ঢাকা শহরের মধ্যে নয়, বিভাগীয় শহরেও করা হচ্ছে। কাজেই কেউ সংক্রমিত হলে সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষার ও চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে। এখানে কোনো লুকোচুরির ব্যাপার নয়। লুকোচুরি করতে গেলে নিজেই নিজের ক্ষতি করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা