শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

মৃত্যুপুরী ইতালি স্পেন ফ্রান্স যুক্তরাষ্ট্র

লকডাউন সিঙ্গাপুর, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হুঁশিয়ারি দক্ষিণ এশিয়া নিয়ে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুপুরী ইতালি স্পেন ফ্রান্স যুক্তরাষ্ট্র

চীনের উহান থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া নভেল করোনাভাইরাসের বিশ্বমহামারী কভিড-১৯ আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে। কোনোভাবেই রাশ টানা যাচ্ছে না এই ভাইরাসের আগ্রাসন। প্রতিদিন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে উঠে আসছে একটির পর একটি মৃত্যুর খবর। যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, স্পেন এবং ফ্রান্স যেন আজ মৃত্যুপুরী। ইরান থেকে শুরু করে ভারত, পাকিস্তান-সারা বিশ্বেই যেন মৃত্যুর হাহাকার। ভাইরাস প্রতিরোধে সামাজিক-অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞ বন্ধ রেখে দেশে দেশে কারফিউ-লকডাউন পালন করছে। কিন্তু অনবরত মৃত্যু হতে থাকায় প্রতিটি দিন ও রাত হয়ে উঠেছে বিভীষিকাময়। এরই মধ্যে ভাইরাসটি ২০৩টি দেশ ও দুটি আন্তর্জাতিক অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাপী আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ৭৪ হাজার। মৃত্যুর সংখ্যা ৫৬ হাজার ছাড়িয়েছে।

ওয়ার্ল্ডোমিটারের পরিসংখ্যান মতে, চীন থেকে শুরু হলেও দেশগুলোর মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে আক্রান্ত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৪২ জন আক্রান্ত হয়েছে। আর মৃত্যু হয়েছে ৬ হাজার ১৫৫ জনের। ইতালিতে ১ লাখ ১৫ হাজার ২৪২ জন আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ১৩ হাজার ৯১৫ জন। এখন পর্যন্ত করোনায় সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে ইতালিতে। স্পেনে ১,১৭,৭১০ আক্রান্ত, মৃত্যু হয়েছে ১,০৯,৩৫। মৃত্যুপুরী স্পেনে ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ব্রিটেনে মৃত্যু হয়েছে আরও ৬৮৪ জনের। কুয়েতে নতুন করে আরও ১০ বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ইকুয়েডরে রাস্তা থেকে ১৫০ মৃতদেহ উদ্ধার করেছে সে দেশের সেনাসদস্যরা। ভারতে এক রাতে করোনায় আক্রান্ত ২৩২ জন। উহানে নতুন করে ৪ জনের মৃত্যু হওয়ায় সামনে নতুন বিপদ দেখছে চীন। ভয়ঙ্কর এ পরিস্থিতির মধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ঘোষণা করে, ইউরোপ-আমেরিকার পর নতুন মৃত্যুপুরী হতে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া। এ ঘোষণার পর আতঙ্ক বেড়ে গেছে দেশগুলোতে। প্রাণঘাতী ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে এক মাসের লকডাউন ঘোষণা করল সিঙ্গাপুর। আগামী ৭ এপ্রিল স্থানীয় সময় মধ্যরাত থেকে শুরু হবে এই লকডাউন। শুক্রবার এ ঘোষণা করেন সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং।

যুক্তরাজ্য থেকে প্রতিনিধি আ স ম মাসুম জানান, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ছোবল আরও ভয়াবহ পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে ব্রিটেনকে। ব্রিটেনে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬৮৪ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। খবর স্কাই নিউজের। এটি ব্রিটেনে এক দিনে সর্বোচ্চসংখ্যক মৃত্যু। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে বৃহস্পতিবার ব্রিটেনে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৬০৫ জনে। গতকাল মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৬৮ জন। নতুন মৃতের পরিসংখ্যানের হিসাব দেওয়া হয়েছে গতকাল (২ এপ্রিল) বিকাল ৫টা পর্যন্ত প্রাপ্ত হিসাব থেকে। আর আক্রান্তদের হিসাব দেওয়া হয়েছে আজ (শুক্রবার) সকাল ৯টা পর্যন্ত প্রাপ্ত সূত্র থেকে। ব্রিটেনের স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৪৪৫০ জন। মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৮১৬৮ জনে। শতকরা হিসাবে রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ১৩.১%।

এদিকে শুক্রবার সকালে লন্ডনের এক্সএল সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রিন্স চার্লস নতুন ৪০০০ শয্যাবিশিষ্ট পূর্ব লন্ডনের নাইটিঙ্গেল হাসপাতালটি খুলে দিয়েছেন। ভিডিও বার্তার মাধ্যমে তিনি করোনাভাইরাস রোগীদের জন্য আজ (শুক্রবার) হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন।

করোনাভাইরাস রোগীদের চিকিৎসার জন্য সরকারের প্রথম জরুরি পদক্ষেপের মধ্যে পূর্ব লন্ডনের এক্সএল সেন্টারের মধ্যে নির্মিত এটিই প্রথম কোনো হাসপাতাল।

কলকাতা থেকে দীপক দেবনাথ জানান, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে বিভ্রান্তির মধ্যেই ফের মুখ খুললেন রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন করে তিনি জানালেন, ‘রাজ্যে এখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮, সুস্থ হয়েছেন ১২ জন। আগে তিনজন বাড়ি ফিরেছেন, আজ ৯ জনকে ছেড়ে দেওয়া হবে।’

এদিন বিকালে নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করে তিনি বলেন, ‘এটা অবশ্যই ছোঁয়াচে ভাইরাস। তবে এটাও ঠিক যে, সাধারণ মানুষের অনেকেই এই রোগ থেকে ভালোও হয়ে যাচ্ছেন। এটা একটা ভালো দিক। অর্থাৎ চিকিৎসায় সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের সব করোনা রোগী ভালো আছেন। আমি খুব খুশি। আমি দোয়া করব তারা যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন।’

গত বৃহস্পতিবার করোনায় আক্রান্ত হয়ে নতুন মৃত্যুর তালিকায় শীর্ষে ছিল ফ্রান্স। ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী, দেশটিতে এদিন ২৪ ঘণ্টায় মারা যান ১ হাজার ৩৫৫ জন। এরপর এ তালিকায় ছিল যুক্তরাষ্ট্রে ৯৬৮, স্পেনে ৯৬১, ইতালিতে ৭৬০, যুক্তরাজ্যে ৫৬৯, বেলজিয়ামে ১৮৩, জার্মানিতে ১৭৬, নেদারল্যান্ডসে ১৬৬, ইরানে ১২৪ জন। বিভিন্ন দেশ মিলিয়ে এদিন মোট নতুন মৃত্যু ছিল ৫ হাজার ৯৭৫ জন। এ ছাড়া এদিন ২৪ ঘণ্টায় নতুন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল যুক্তরাষ্ট্রে ২৯ হাজার ৮৭৪ জন, স্পেনে ৭ হাজার ৯৪৭ জন, জার্মানিতে ৬ হাজার ৮১৩ জন, ইতালিতে ৪ হাজার ৬৬৮ জন, যুক্তরাষ্ট্রে ৪ হাজার ২৪৪ জন, ইরানে ২ হাজার ৮৭৫ জন, তুর্কিতে ২ হাজার ৪৫৬ জন, ফ্রান্সে ২ হাজার ১১৬ জন। সব দেশ মিলিয়ে এদিন মোট নতুন আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৭৯ হাজার ৮৬৯ জন।

যুক্তরাষ্ট্রে নার্স বিক্ষোভ : করোনাভাইরাসের মহামারী ছড়িয়ে পড়ার পর আমেরিকায় পর্যাপ্ত প্রস্তুতি না থাকায় দেশটির নার্সরা বিক্ষোভ করেছেন। গত বৃহস্পতিবার ক্যালিফোর্নিয়া, ফ্লোরিডা, ক্যানসাস, নেভাদা এবং টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে এ বিক্ষোভ হয়েছে। ১৯টি রেজিস্টার্ড হাসপাতালে নার্সদের সংগঠন ন্যাশনাল নার্সেস ইউনিয়ন এ বিক্ষোভের আয়োজন করে। ইউনিয়ন বলছে, হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে সেবা দেওয়ার জন্য তাদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে বিভিন্ন চিকিৎসা সামগ্রী ও সরঞ্জামের ব্যবস্থা করতে হবে।

করোনার কথা প্রকাশ করায় অপসারিত মার্কিন ক্যাপ্টেন : মার্কিন বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস থিওডোর রুজভেল্টে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া এবং এ ব্যাপারে পদক্ষেপ না নেওয়ার কথা প্রকাশ করায় জাহাজটির কমান্ডার ক্যাপ্টেন ক্রোজিয়ারকে গত বৃহস্পতিবার অপসারণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে নৌবাহিনী সচিব মোডলি সাংবাদিকদের বলেন, মিডিয়ার সামনে বিষয়টি ফাঁস করার অভিযোগে ক্যাপ্টেন ক্রোজিয়ারকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, এর আগে এক চিঠিতে ক্যাপ্টেন ক্রোজিয়ার বলেছিলেন, বিমানবাহী রণতরী থেকে সেনাদের সরিয়ে না নিলে এসব সেনা মারা যাবে। আমরা যেহেতু এখন যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে নেই সেজন্য তাদের বিনা কারণে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা নেই। এ অবস্থায় ৫ হাজার সেনাকেই জাহাজ থেকে সরিয়ে নেওয়া উচিত। তিনি আরও উল্লেখ করেছিলেন, জাহাজটিতে এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন সেনার দেহে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে এবং এই ভাইরাস দ্রুতগতিতে জাহাজে ছড়িয়ে পড়তে পারে। থিওডোর রুজভেল্ট জাহাজে পর্যাপ্ত পরিমাণে কোয়ারেন্টাইন এবং আইসোলেশনের সুবিধা নেই; বর্তমানে যে ব্যবস্থা আছে তাতে করোনাভাইরাস নির্মূল করা সম্ভব হবে না।

আবারও ট্রাম্পের করোনা পরীক্ষা : করোনায় আক্রান্ত কিনা- এ নিয়ে আতঙ্কে ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফলে গত বৃহস্পতিবার আবারও তাকে পরীক্ষা করা হয়েছে। পরে জানানো হয়েছে, তিনি করোনায় আক্রান্ত নন। অবশ্য এ কথা গতকাল  নিজেও বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

বৃহস্পতিবার সকালে হোয়াইট হাউসেই করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করান ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে মার্চ মাসের মাঝামাঝি একবার করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করেছিলেন তিনি। সেই পরীক্ষার ফলও নেগেটিভ এসেছিল। এবারও তার করোনা পরীক্ষার ফল নেগেটিভ আসে।

নিউইয়র্কের ৭০ ভাগ লোকই করোনায় আক্রান্ত : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে হারে করোনাভাইরাসে মৃত্যু হচ্ছে, তাতে বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এই সংখ্যাটা ২ লাখের কাছাকাছি গিয়ে থামবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও পরিস্থিতি নিয়ে অবগত। কিন্তু নিউইয়র্কের অবস্থা আরও ভয়ঙ্কর। ডাক্তারদের দাবি, সেখানকার ৭০ ভাগ মানুষই করোনায় আক্রান্ত। খবরে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের সংখ্যায় বিশ্বের অন্য দেশগুলোকে পেছনে ফেলে শীর্ষে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ পরিস্থিতির জন্য মার্কিন বিশেষজ্ঞরা ট্রাম্প সরকারের প্রস্তুতির অভাবকেই দায়ী করছেন। কুইন্স এলাকার এলমহার্স্ট হাসপাতালের চিকিৎসক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ডাক্তার ফেরদৌস খন্দকারের ভাষ্য, মার্কিন কর্তৃপক্ষ টেস্টিং কিট বাজারে আনতে দেরি করায়, এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। করোনাভাইরাস আক্রান্ত অসংখ্য লোক টেস্ট করাতে না পেরে দিনের পর দিন বাড়িতে বসে থেকেছেন। যার ফলে সংক্রমণ পুরো কমিউনিটিতে ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি গোটা পরিস্থিতির জন্য সরকারকে দায়ী করে বলেন, ‘প্রথমেই যদি লক্ষ লক্ষ ডায়াগনস্টিক কিট দিয়ে দিত, তা হলে পরিস্থিতি এমন হতো না। সরকার প্রথম দিকে ব্যাপারটা পাত্তাই দেয়নি। তারপরেও কিট আনতে তিন সপ্তাহ দেরি করে।’

মক্কা ও মদিনায় ২৪ ঘণ্টার কারফিউ : করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনায় গত বৃহস্পতিবার থেকে ২৪ ঘণ্টার কারফিউ জারি করেছে সৌদি আরব। তবে কারফিউয়ের মধ্যেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে, যেমন- ওষুধসহ চিকিৎসাসামগ্রী, খাদ্যপণ্য কেনা এবং চিকিৎসাসেবার প্রয়োজনে মানুষ ঘরের বাইরে যেতে পারবে। এসব পদক্ষেপের পাশাপাশি মানুষের চলাফেরাতেও এখন কড়াকড়ি করা হচ্ছে মক্কা, মদিনা, রাজধানী রিয়াদ এবং জেদ্দাতেও। এসব শহরে মানুষের ঢোকা এবং বের হওয়ার ওপর কড়াকড়ি করা হচ্ছে। মক্কা ও মদিনার আশপাশের কয়েকটি এলাকা পুরো লকডাউনে রয়েছে।

এবার বিপদ দক্ষিণ এশিয়ার : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক বার্তায় জানিয়েছে, ইউরোপ-আমেরিকার পর নতুন মৃত্যুপুরী হতে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া। এক প্রতিবেদনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় চীনে আবির্ভাব হওয়া কভিড-১৯ (করোনা) ভাইরাস এখন হানা দিয়েছে ইউরোপের দেশে দেশে। এশিয়ার দেশগুলোতে করোনার প্রাদুর্ভাব দিন দিন আরও পোক্ত হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর প্রতিটিই জনবহুল। আর করোনা ছড়ায় মানুষ থেকে মানুষে। জনবহুল এসব দেশে করোনাভাইরাস জ্যামিতিক হারেই ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে। তাই করোনাভাইরাসের ব্যাপকতা এড়াতে এই অঞ্চলের দেশগুলোকে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে আরও উল্লেখ করা হয়, এরই মধ্যে ভারতে মোট আক্রান্ত হয়েছে আড়াই হাজারের বেশি মানুষ। পাকিস্তানেও প্রায় একই সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত। দক্ষিণ এশিয়ার সবকটি দেশেই করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে।

চীনে কুকুর-বিড়াল খাওয়া নিষিদ্ধ হলো : অবশেষে কুকুর-বিড়ালের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ হলো চীনের একটি অঞ্চলে। চীনের শেনজেন শহরের প্রশাসন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। প্রশাসনের নির্দেশে বলা হয়েছে, ‘অনেকে কুকুর ও বিড়াল পোষেণ। অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় কুকুর ও বিড়ালের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক অনেক গভীর। উন্নত দেশে, এমনকি হংকং ও তাইওয়ানেও কুকুর, বিড়ালের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ। মানব সভ্যতার উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আমরাও কুকুর ও বিড়ালের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করছি।’

প্রসঙ্গত, গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর সময় দেখা গিয়েছিল, আক্রান্তদের অনেকের শরীরেই সংক্রমণ ছড়িয়েছে সেখানকার এক বন্যপ্রাণীর বাজার থেকে। যে বাজারে বিক্রি হতো বাদুড়, সাপসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণীর মাংস। নিশ্চিতভাবে প্রমাণ না মিললেও বিজ্ঞানীদের একটা অংশের ধারণা, বন্যপ্রাণী থেকে মানুষের শরীরে ছড়িয়েছে কভিড-১৯ ভাইরাস। তিন মাস ধরে ৩ হাজার ৩০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যুর পর, করোনার প্রকোপ স্তিমিত হলেও এখনো চীনে নিয়মিত মৃত্যু হচ্ছে। এমতাবস্থায় যাতে নতুন করে ভাইরাস মাথাচাড়া দিতে না পারে, সে জন্য কুকুর-বিড়ালের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করল চীনের শেনজেন শহরের প্রশাসন। এটা চীনের ক্ষেত্রে এই প্রথম নিষেধাজ্ঞা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা