শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০

করোনার অজুহাতে ফাঁকিবাজি সরকারি বেসরকারি অফিসে

স্থবির প্রশাসন চলছে না ফাইল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ধীরগতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার অজুহাতে ফাঁকিবাজি সরকারি বেসরকারি অফিসে

টানা সাধারণ ছুটির পর সচিবালয় খুললেও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি আটকে আছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতির কারণে। করোনা মোকাবিলায় সরকার সীমিতসংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী দিয়ে অফিস চালানোর সিদ্ধান্ত নিলেও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পুনরায় চাঙ্গা করতে সব গুরুত্বপূর্ণ নথি দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয়। তবে করোনার অজুহাতে  দায়িত্বশীল পদের অনেক কর্মকর্তা অফিস না করায় জমে থাকা বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন থেকে শুরু করে আমদানি-রপ্তানি, বিভিন্ন প্রকল্প ও বাণিজ্যিক নথির কাজ নিষ্পত্তি হচ্ছে না। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড।

সচিবালয়ের বেশির ভাগ দফতরে দেখা গেছে, অমুক বড়কর্তা অফিস করছেন, তমুক বড়কর্তা এতক্ষণ ছিলেন- এইমাত্র চলে গেছেন’ অবস্থা। কোনো কোনো বিভাগে প্রধান কর্মকর্তা থাকলে মধ্যম সারির কর্মকর্তা নেই। আবার কোনো দফতরে মধ্যম সারির কর্মকর্তা থাকলেও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অনুপস্থিত। ফলে করোনা সংকট মোকাবিলা করে অর্থনীতি চাঙ্গা করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেসব দিক-নির্দেশনা দিচ্ছেন সেগুলোও বাস্তবায়ন হচ্ছে না সঠিকভাবে। শুধু সচিবালয় নয়, সচিবালয়ের বাইরে আধা সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত বিভিন্ন সংস্থা ও দফতর, এমন কি বিভিন্ন ধরনের সেবার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোতেও একই পরিস্থিতি। এদিকে অফিস খোলার একদিন পর জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘২৫ শতাংশ কর্মী অফিসে উপস্থিত থাকবেন। বাকিরা বাড়িতে বসে অনলাইনে কাজ করবেন। কোনো ফাইল আটকানো যাবে না। কারও হাতে নথি আটকে থাকলে তাকে অফিসে আসতে হবে।’ তবে সরকারের সেই নির্দেশ মানছেন না অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী গতকাল বলেন, ‘আরেকজন অফিসার উপস্থিত নেই বলে কাজ ফেলে রাখা যাবে না। তিনজনের কাজ একজনকে করতে হবে। এবং সেই এখতিয়ার দেওয়া হয়েছে। যদি কোনো সরকারি অফিসে জরুরি কাজ করাতে সমস্যা হয় তাহলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বা আমাদের মন্ত্রণালয়ে জানান, ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এদিকে প্রশাসনিক কর্মকান্ড সচল রাখতে সরকার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সুরক্ষা সুবিধা (করোনা সংক্রমিত হলে ৫-১০ লাখ টাকা নগদ সুবিধা) ঘোষণা করার পর শোনা যাচ্ছে অনেকেই অনৈতিক সুবিধা নিচ্ছেন। বিভিন্ন দফতর বা সংস্থায় ২০ থেকে ৪০ জন করে সংক্রমণের খবরের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন খোদ সচিবালয়েরই অনেক কর্মকর্তা। অনেক কর্মী টাকার বিনিময়ে করোনা সংক্রমনের ভুয়া সার্টিফিকেট নিয়ে সরকারের দেওয়া আর্থিক সুবিধা গ্রহণের পাশাপাশি অফিস ফাঁকি দিচ্ছেন বলে সন্দেহ তাদের। এদিকে শিফটিং করে অফিস চালাতে গিয়েও বিভিন্ন কাজে সমন্বয়হীনতা দেখা দিচ্ছে বলে জানান সচিবালয়ের উপস্থিত কয়েকজন কর্মকর্তা। তারা বলেন, এক কর্মকর্তার রেখে যাওয়া নথি অন্য কর্মকর্তারা ধরতে চাইছেন না। ফলে কোনো একটি ফাইল সম্পন্ন করতে আগের কর্মীদের জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। বিশেষ করে অর্থবছরের শেষ মাস জুনে এসে আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত ফাইলে স্বাক্ষর না হওয়ায় বেশি সমস্যা হচ্ছে। এ ধরনের ফাইলে বিভিন্ন ধরনের কর্মকর্তার স্বাক্ষরের দরকার। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতির কারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লোকজন দিনের পর দিন ঘুরেও সমস্যার সমাধান পাচ্ছেন না। শুধু তাই নয়, করোনা সংকটে বিপর্যস্ত খাতগুলোকে যেসব নীতি-নির্ধারণী সহায়তা দেওয়া দরকার সেগুলোর বাস্তবায়ন নিয়েও ঢিলেমি চলছে। প্রণোদনার বিষয়গুলো নিয়ে কোনো কোনো মন্ত্রণালয় খাতভিত্তিক উদ্যোক্তাদের সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনা করছেন, সমাধান মিলছে না। কোনো কোনো সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ দেওয়ার। সময়মতো তাও পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি নিয়ম অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড়ের ১৪ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা থেকে আসা বিস্তারিত তথ্য একসঙ্গে করে আক্রান্ত এলাকার জন্য পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করা। অথচ ঘূর্ণিঝড় আম্ফান আঘাতের ২০ দিন পার হলেও এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তৈরি করতে পারেনি অধিদফতর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনার অজুহাতে ই-ফাইলিংয়ে জোর দেওয়া হলেও প্রকৃতপক্ষে কোনো কাজই হচ্ছে না। বাসায় বসে কাজ করার কথা থাকলেও অনেক কর্মকর্তাই সেটা করছেন না। অনেক ক্ষেত্রে কোনো কর্মকর্তাকে পাঠানো ই-ফাইল সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সারা দিনেও অনলাইনে ঢুকে দেখছেন না। ফলে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ফাইল আটকে থাকছে দিনের পর দিন। সংশ্লিষ্টদের মতে, করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতির চাকা ফের গতিশীল করতে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের গতি আরও বৃদ্ধি প্রয়োজন। এই সংকটে প্রশাসনে কর্মচাঞ্চল্য দিয়ে যেখানে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া দরকার, সেখানে সরকারি অফিসগুলোর ঢিলেঢালা অবস্থা উল্টো বেসরকারি খাতের পথ রুদ্ধ করে দিচ্ছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে সামনে দিনগুলোতে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মোকাবিলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেখানে বেসরকারি খাতগুলো ঘুরে দাঁড়াতে চেষ্টা করছে, অর্থনীতি চাঙ্গা করার লক্ষ্যে ঝুঁকি নিয়ে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে-সেখানে সরকারি প্রশাসনের এই স্থবিরতায় সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কর্মকান্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে রাজস্ব আয় ৪০ শতাংশের মতো কমে গেছে বলে বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছে। দাতাসংস্থাগুলোর আশঙ্কা-জিডিপি প্রবৃদ্ধিও ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ থেকে নেমে আসবে ১ থেকে ২ শতাংশের মধ্যে। বিশ্বব্যাংক বলছে, শিল্প উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হওয়ায়, রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয় হ্রাস পাওয়ায় ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৬ শতাংশে নামতে পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ইকনোমিক মডেলিংয়ের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশের আর্থিক ও সামাজিক ব্যবস্থায় যে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে, সেটি মোকাবিলায় সবার আগে সরকারি দফতরগুলোকে সক্রিয় হতে হবে। কর্মহীনতায় এরই মধ্যে লাখ লাখ লোক বেকার হয়ে গেছে। ক্ষতির মুখে পড়েছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান। বেসরকারি খাতগুলো যাতে এই বিপর্যয় কাটিয়ে কর্মকান্ড সচল রাখতে পারে সেজন্য যত ধরনের সহায়তা দরকার প্রয়োজনে বাড়ি বাড়ি, প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সেটি দিয়ে আসতে হবে সরকারের নীতি-নির্ধারণী সংস্থাগুলোকে। তা না করে, এই সংকটকালে নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত দেওয়ার প্রক্রিয়া যদি বিলম্বিত হয়, তবে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়বে দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
পাকিস্তানকে হারাল ভারত
পাকিস্তানকে হারাল ভারত
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
৫ আগস্টের পর ভারত থেকে হুমকি বেড়েছে
৫ আগস্টের পর ভারত থেকে হুমকি বেড়েছে
স্বদেশি পণ্য ক্রয়ের ডাক মোদির
স্বদেশি পণ্য ক্রয়ের ডাক মোদির
মন্ডপ পাহারায় বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
মন্ডপ পাহারায় বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
আরও পাঁচ দেশে সাইফুজ্জামানের সম্পদের খোঁজ
আরও পাঁচ দেশে সাইফুজ্জামানের সম্পদের খোঁজ
হাসিনা রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে চারজনের সাক্ষ্য
হাসিনা রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে চারজনের সাক্ষ্য
কমপ্লিট শাটডাউনে রাবি, নির্বাচন নিয়ে বাড়ল শঙ্কা
কমপ্লিট শাটডাউনে রাবি, নির্বাচন নিয়ে বাড়ল শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
অস্ত্র মামলায় যুবকের ১৭ বছর কারাদণ্ড
অস্ত্র মামলায় যুবকের ১৭ বছর কারাদণ্ড

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে নবদুর্গা পূজা শুরু
শ্রীমঙ্গলে নবদুর্গা পূজা শুরু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেম্বেলের হাতেই উঠছে ব্যালন ডি’অর?
দেম্বেলের হাতেই উঠছে ব্যালন ডি’অর?

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাসুল (সা.)-এর সীরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য : ধর্ম উপদেষ্টা
রাসুল (সা.)-এর সীরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চোটের কারণে ছিটকে গেলেন বার্সেলোনার মিডফিল্ডার
চোটের কারণে ছিটকে গেলেন বার্সেলোনার মিডফিল্ডার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের মধ্যে সম্পূরক বৃত্তি না দিলে কঠোর হুশিয়ারি ছাত্রদলের
অক্টোবরের মধ্যে সম্পূরক বৃত্তি না দিলে কঠোর হুশিয়ারি ছাত্রদলের

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি আসলে কতোটা ভয়ংকর?
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি আসলে কতোটা ভয়ংকর?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশে খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি বলে দেশীয় কাপড় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার
পাকিস্তানি বলে দেশীয় কাপড় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরীয় নারীদের বিক্ষোভ
সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরীয় নারীদের বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বি‌সি‌বি সভাপ‌তির চি‌ঠি নিয়ে এবার হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
বি‌সি‌বি সভাপ‌তির চি‌ঠি নিয়ে এবার হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় আইইউবিএটির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় আইইউবিএটির ৭ শিক্ষক

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিবচরে বৃদ্ধার গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শিবচরে বৃদ্ধার গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়
বগুড়ায় মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কুমিল্লাকে বিভাগ করা হবে : খোন্দকার মোশাররফ
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কুমিল্লাকে বিভাগ করা হবে : খোন্দকার মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর ইস্যুতে একটি গোষ্ঠি জলঘোলার চেষ্টা করছে : নবীউল্লাহ নবী
পিআর ইস্যুতে একটি গোষ্ঠি জলঘোলার চেষ্টা করছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় নারী দলের ফুটবলার সোনালীর বাবা পেলেন ইজিবাইক
জাতীয় নারী দলের ফুটবলার সোনালীর বাবা পেলেন ইজিবাইক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ১০ নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বাগেরহাটে ১০ নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার দুই
বগুড়ায় কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬৭৮
ডেঙ্গুতে আরও দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬৭৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

স্মৃতি রেখে ফিরে গেলেন হানিয়া আমির
স্মৃতি রেখে ফিরে গেলেন হানিয়া আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ
ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস