শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০

করোনার অজুহাতে ফাঁকিবাজি সরকারি বেসরকারি অফিসে

স্থবির প্রশাসন চলছে না ফাইল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ধীরগতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার অজুহাতে ফাঁকিবাজি সরকারি বেসরকারি অফিসে

টানা সাধারণ ছুটির পর সচিবালয় খুললেও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি আটকে আছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতির কারণে। করোনা মোকাবিলায় সরকার সীমিতসংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী দিয়ে অফিস চালানোর সিদ্ধান্ত নিলেও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পুনরায় চাঙ্গা করতে সব গুরুত্বপূর্ণ নথি দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয়। তবে করোনার অজুহাতে  দায়িত্বশীল পদের অনেক কর্মকর্তা অফিস না করায় জমে থাকা বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন থেকে শুরু করে আমদানি-রপ্তানি, বিভিন্ন প্রকল্প ও বাণিজ্যিক নথির কাজ নিষ্পত্তি হচ্ছে না। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড।

সচিবালয়ের বেশির ভাগ দফতরে দেখা গেছে, অমুক বড়কর্তা অফিস করছেন, তমুক বড়কর্তা এতক্ষণ ছিলেন- এইমাত্র চলে গেছেন’ অবস্থা। কোনো কোনো বিভাগে প্রধান কর্মকর্তা থাকলে মধ্যম সারির কর্মকর্তা নেই। আবার কোনো দফতরে মধ্যম সারির কর্মকর্তা থাকলেও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অনুপস্থিত। ফলে করোনা সংকট মোকাবিলা করে অর্থনীতি চাঙ্গা করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেসব দিক-নির্দেশনা দিচ্ছেন সেগুলোও বাস্তবায়ন হচ্ছে না সঠিকভাবে। শুধু সচিবালয় নয়, সচিবালয়ের বাইরে আধা সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত বিভিন্ন সংস্থা ও দফতর, এমন কি বিভিন্ন ধরনের সেবার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোতেও একই পরিস্থিতি। এদিকে অফিস খোলার একদিন পর জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘২৫ শতাংশ কর্মী অফিসে উপস্থিত থাকবেন। বাকিরা বাড়িতে বসে অনলাইনে কাজ করবেন। কোনো ফাইল আটকানো যাবে না। কারও হাতে নথি আটকে থাকলে তাকে অফিসে আসতে হবে।’ তবে সরকারের সেই নির্দেশ মানছেন না অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী গতকাল বলেন, ‘আরেকজন অফিসার উপস্থিত নেই বলে কাজ ফেলে রাখা যাবে না। তিনজনের কাজ একজনকে করতে হবে। এবং সেই এখতিয়ার দেওয়া হয়েছে। যদি কোনো সরকারি অফিসে জরুরি কাজ করাতে সমস্যা হয় তাহলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বা আমাদের মন্ত্রণালয়ে জানান, ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এদিকে প্রশাসনিক কর্মকান্ড সচল রাখতে সরকার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সুরক্ষা সুবিধা (করোনা সংক্রমিত হলে ৫-১০ লাখ টাকা নগদ সুবিধা) ঘোষণা করার পর শোনা যাচ্ছে অনেকেই অনৈতিক সুবিধা নিচ্ছেন। বিভিন্ন দফতর বা সংস্থায় ২০ থেকে ৪০ জন করে সংক্রমণের খবরের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন খোদ সচিবালয়েরই অনেক কর্মকর্তা। অনেক কর্মী টাকার বিনিময়ে করোনা সংক্রমনের ভুয়া সার্টিফিকেট নিয়ে সরকারের দেওয়া আর্থিক সুবিধা গ্রহণের পাশাপাশি অফিস ফাঁকি দিচ্ছেন বলে সন্দেহ তাদের। এদিকে শিফটিং করে অফিস চালাতে গিয়েও বিভিন্ন কাজে সমন্বয়হীনতা দেখা দিচ্ছে বলে জানান সচিবালয়ের উপস্থিত কয়েকজন কর্মকর্তা। তারা বলেন, এক কর্মকর্তার রেখে যাওয়া নথি অন্য কর্মকর্তারা ধরতে চাইছেন না। ফলে কোনো একটি ফাইল সম্পন্ন করতে আগের কর্মীদের জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। বিশেষ করে অর্থবছরের শেষ মাস জুনে এসে আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত ফাইলে স্বাক্ষর না হওয়ায় বেশি সমস্যা হচ্ছে। এ ধরনের ফাইলে বিভিন্ন ধরনের কর্মকর্তার স্বাক্ষরের দরকার। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতির কারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লোকজন দিনের পর দিন ঘুরেও সমস্যার সমাধান পাচ্ছেন না। শুধু তাই নয়, করোনা সংকটে বিপর্যস্ত খাতগুলোকে যেসব নীতি-নির্ধারণী সহায়তা দেওয়া দরকার সেগুলোর বাস্তবায়ন নিয়েও ঢিলেমি চলছে। প্রণোদনার বিষয়গুলো নিয়ে কোনো কোনো মন্ত্রণালয় খাতভিত্তিক উদ্যোক্তাদের সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনা করছেন, সমাধান মিলছে না। কোনো কোনো সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ দেওয়ার। সময়মতো তাও পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি নিয়ম অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড়ের ১৪ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা থেকে আসা বিস্তারিত তথ্য একসঙ্গে করে আক্রান্ত এলাকার জন্য পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করা। অথচ ঘূর্ণিঝড় আম্ফান আঘাতের ২০ দিন পার হলেও এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তৈরি করতে পারেনি অধিদফতর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনার অজুহাতে ই-ফাইলিংয়ে জোর দেওয়া হলেও প্রকৃতপক্ষে কোনো কাজই হচ্ছে না। বাসায় বসে কাজ করার কথা থাকলেও অনেক কর্মকর্তাই সেটা করছেন না। অনেক ক্ষেত্রে কোনো কর্মকর্তাকে পাঠানো ই-ফাইল সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সারা দিনেও অনলাইনে ঢুকে দেখছেন না। ফলে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ফাইল আটকে থাকছে দিনের পর দিন। সংশ্লিষ্টদের মতে, করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতির চাকা ফের গতিশীল করতে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের গতি আরও বৃদ্ধি প্রয়োজন। এই সংকটে প্রশাসনে কর্মচাঞ্চল্য দিয়ে যেখানে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া দরকার, সেখানে সরকারি অফিসগুলোর ঢিলেঢালা অবস্থা উল্টো বেসরকারি খাতের পথ রুদ্ধ করে দিচ্ছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে সামনে দিনগুলোতে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মোকাবিলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেখানে বেসরকারি খাতগুলো ঘুরে দাঁড়াতে চেষ্টা করছে, অর্থনীতি চাঙ্গা করার লক্ষ্যে ঝুঁকি নিয়ে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে-সেখানে সরকারি প্রশাসনের এই স্থবিরতায় সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কর্মকান্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে রাজস্ব আয় ৪০ শতাংশের মতো কমে গেছে বলে বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছে। দাতাসংস্থাগুলোর আশঙ্কা-জিডিপি প্রবৃদ্ধিও ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ থেকে নেমে আসবে ১ থেকে ২ শতাংশের মধ্যে। বিশ্বব্যাংক বলছে, শিল্প উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হওয়ায়, রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয় হ্রাস পাওয়ায় ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৬ শতাংশে নামতে পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ইকনোমিক মডেলিংয়ের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশের আর্থিক ও সামাজিক ব্যবস্থায় যে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে, সেটি মোকাবিলায় সবার আগে সরকারি দফতরগুলোকে সক্রিয় হতে হবে। কর্মহীনতায় এরই মধ্যে লাখ লাখ লোক বেকার হয়ে গেছে। ক্ষতির মুখে পড়েছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান। বেসরকারি খাতগুলো যাতে এই বিপর্যয় কাটিয়ে কর্মকান্ড সচল রাখতে পারে সেজন্য যত ধরনের সহায়তা দরকার প্রয়োজনে বাড়ি বাড়ি, প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সেটি দিয়ে আসতে হবে সরকারের নীতি-নির্ধারণী সংস্থাগুলোকে। তা না করে, এই সংকটকালে নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত দেওয়ার প্রক্রিয়া যদি বিলম্বিত হয়, তবে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়বে দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
তিন নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি
তিন নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি
অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, লাশের শরীরে তল্লাশি
অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, লাশের শরীরে তল্লাশি
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
কোনো জাদুকরী যন্ত্র নেই
কোনো জাদুকরী যন্ত্র নেই
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
আমরা কোনো জোট করছি না
আমরা কোনো জোট করছি না
পবিত্র আশুরা ৬ জুলাই
পবিত্র আশুরা ৬ জুলাই
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
সর্বশেষ খবর
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান
খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব
সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী
হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন
তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন
কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন

ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি
ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী
রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের

পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১
মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১

পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

নগর জীবন

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের
বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের

দেশগ্রাম

নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই

সাহিত্য