শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চিকিৎসাসেবার যত চ্যালেঞ্জ

করোনা টেস্টে সংকট, চলছে না হাসপাতালে অন্যান্য পরীক্ষাও, ৪৬ জেলায় নেই আইসিইউ, হাসপাতালে অক্সিজেনের ভুতুড়ে বিল
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসাসেবার যত চ্যালেঞ্জ

করোনা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে অপেক্ষমাণ মানুষের দীর্ঘ লাইন। নমুনা দেওয়ার ১৫ দিনেও মিলছে না রিপোর্ট। তীব্র শ্বাসকষ্টে রোগীর প্রাণ ওষ্ঠাগত হলেও আইসিইউ পাওয়া যাচ্ছে না। ৪৬ জেলার হাসপাতালে নেই আইসিইউ। করোনা মহামারীতে নানামুখী চ্যালেঞ্জে পড়েছে দেশের চিকিৎসাসেবা। বেসরকারি হাসপাতালে অক্সিজেনের খরচ হিসেবে ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভুতুড়ে বিল। হাসপাতালে অন্যান্য টেস্ট করাতেও বিপাকে পড়ছেন রোগীরা। সংক্রমণ বৃদ্ধির এ সময়ে কোরবানির  গরুর হাটে স্বাস্থ্যঝুঁকি ঘিরে তৈরি হচ্ছে নতুন শঙ্কা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ভাইরাস বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইসিইউ, ভেন্টিলেটর সাপোর্ট ছাড়া করোনা রোগীদের চিকিৎসা খুব মুশকিল। কারণ করোনায় শ্বাসকষ্টের রোগীর যে কোনো সময় অবস্থা খারাপ হতে পারে। ভেন্টিলেশন ছাড়া চিকিৎসার প্রস্তুতি শূন্যের কোঠায়। দেশে কমপক্ষে পাঁচ হাজার ভেন্টিলেটর দরকার। সরকারি-বেসরকারি আইসিইউর দায়িত্বে থাকা নার্সদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, ‘করোনা সংক্রমণে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে। এ পরিস্থিতিতে কোরবানির ঈদের গরুর হাটে জনসমাগম হলে সংক্রমণ ঝুঁকি আরও বাড়বে। গরুর হাটে কতটা স্বাস্থ্যবিধি মানা হবে তা অনুমেয়।’

করোনা টেস্ট সংকট : করোনাভাইরাসের উপসর্গ থাকায় গত ৩১ মে নমুনা পরীক্ষা করতে দেন বনশ্রীর বাসিন্দা সতীশ চন্দ্র দাস, তার স্ত্রী রূপালি দাস এবং ছেলে ডা. তন্ময় দাস। এর মধ্যে গত ৫ জুন শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বেসরকারি একটি হাসপাতালে করোনা সাসপেক্টেড রোগী হিসেবে ভর্তি হন তারা। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৯ জুন মারা যান সতীশ চন্দ্র দাস। মারা যাওয়ার চার দিন পর স্বাস্থ্য অধিদফতরে যোগাযোগ করে তারা রিপোর্ট পান। বনশ্রীর এক বাসা থেকে নমুনা নিয়ে রিপোর্টে তিনজনকে তিন এলাকার বাসিন্দা উল্লেখ করা হয়েছে। দীর্ঘদিন পর ভুল ঠিকানার রিপোর্ট নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে তার পরিবার।

সারা দেশে মাত্র ৭৩টি ল্যাবে চলছে করোনাভাইরাস শনাক্ত টেস্ট। উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালের দুয়ারে ঘুরছে মানুুষ, হটলাইন নম্বরে বাড়ছে উপসর্গ রয়েছে এমন রোগীদের কল। অনেক চেষ্টায় করোনা টেস্টের জন্য নমুনা দিলেও ১৫-২০ দিনে মিলছে না প্রতিবেদন। নমুনা সংগ্রহের এত দিন পরে প্রতিবেদন দেওয়ায় নমুনার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। একসঙ্গে স্পষ্ট হচ্ছে করোনার নমুনা সংগ্রহ ও ল্যাবে শনাক্তকরণ কাজে প্রয়োজনীয় জনবলের সংকট। সংকটের কারণে ল্যাবগুলোতে জমছে নমুনার স্তূপ। গত ২৭ মে জ্বর, শ্বাসকষ্ট ও হালকা গলাব্যথা নিয়ে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে নমুনা দেন কক্সবাজারের এক বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. ইয়াসফিনাউল হক। নমুনা দেওয়ার ১৯ দিন পর ১৪ জুন তিনি স্বাস্থ্য অধিদফতরের এসএমএস পান যে তার করোনা টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। তবে সেই এসএমএসে বলা হয়, তার নমুনা রিসিভ করা হয়েছে ৬ জুন। ২৭ মে নমুনা দেওয়ার পর তা ৬ জুন রিসিভ করা হলে রিপোর্ট কতটা বিশ্বাসযোগ্য তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ওই চিকিৎসকের পরিবারের সদস্যরা।

৪৬ জেলায় নেই আইসিইউ : স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য আইসিইউ শয্যা আছে ১৪৯টি। সব বিভাগ মিলে আইসিইউ শয্যা আছে ৪০১টি। ঢাকা বিভাগে ৮২টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৭, চট্টগ্রাম মহানগরীতে ৩৯ ও বিভাগে ২৭, রাজশাহী বিভাগে ২৩, রংপুর বিভাগে ২০, খুলনা বিভাগে ১৮, বরিশাল বিভাগে ১০, সিলেট বিভাগে ১৬টি। দেশের ৪৬ জেলায় নেই আইসিইউ। এসব জেলার রোগীদের ভরসা করতে হচ্ছে বিভাগীয় হাসপাতালগুলোর ওপরে। ঢাকামুখী রোগীর চাপও বাড়ছে। রাজধানীতে আইসিইউ যেন সোনার হরিণ। তদবির ছাড়া মিলছে না একটি আইসিইউ শয্যা। রাজধানীর এক ব্যবসায়ীর বাবা করোনা আক্রান্ত হয়ে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। রাতে অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই হাসপাতাল থেকে আইসিইউতে নেওয়ার জন্য বলা হয়। ওই হাসপাতালে আইসিইউ প্রস্তুত না হওয়ায় বিপাকে পড়েন রোগীর পরিবার। পরের দিন রাত হলেও আইসিইউ ব্যবস্থা করতে পারেননি তারা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জনসংখ্যার অনুপাতে দেশে করোনা মোকাবিলায় কমপক্ষে সাড়ে ৩ হাজার আইসিইউ ও ৫ হাজার ভেন্টিলেটর প্রস্তুত করা দরকার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা বলছে, কভিড-১৯ এ আক্রান্ত মোট রোগীর ৮০-৮২ শতাংশ সাধারণ চিকিৎসাতেই সুস্থ হয়ে ওঠেন। বাকি ১৮-২০ শতাংশ রোগীর চিকিৎসা নিতে হয় হাসপাতালে। এদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ রোগীর জন্য প্রয়োজন হতে পারে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস সুবিধা বা ভেন্টিলেটর। আর জটিল ৫ শতাংশের জন্য লাগতে পারে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউ। চিকিৎসকরা বলছেন, করোনা রোগীদের মধ্যে প্রায় ১৮ শতাংশ অন্যান্য রোগে আক্রান্ত থাকায় আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

অক্সিজেনের ভুতুড়ে বিল : দেশে করোনা আক্রান্ত রোগী বৃদ্ধি পাওয়ায় বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে রোগী ভর্তির নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোনো বিল নির্ধারণ করে না দেওয়ায় কিছু বেসরকারি হাসপাতাল এ পরিস্থিতির ফায়দা লুটছে। রাজধানীর ধানমন্ডির আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালের বিরুদ্ধে অক্সিজেনের বেশি বিল নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সেখানে মাত্র ৩০ মিনিট অক্সিজেন দিয়ে নয় দিনের অক্সিজেন বিল নিয়েছে মোজাম্মেল হক চৌধুরী নামের এক রোগীর কাছ থেকে। জুন মাসের শুরুর দিকে প্রচ- শ্বাসকষ্ট নিয়ে চট্টগ্রামের ম্যাক্স হাসপাতালে ভর্তি হন জান্নাতুল ফেরদৌস। তাকে ১০ দিন অক্সিজেন দিতে হয়েছিল। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে যাওয়ার সময় তার পরিবারের হাতে ৬ লাখ টাকারও বেশি অঙ্কের বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে শুধু অক্সিজেনের বিল ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য রশীদ-ই-মাহবুব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বেসরকারি হাসপাতাল চিকিৎসা দিলেও এর নিয়ন্ত্রণ সরকারের হাতে থাকতে হবে। সেবার মূল্য নির্ধারণ না করে এভাবে হাসপাতালের মর্জির ওপর ছেড়ে দিলে এ পরিস্থিতি তৈরি হবেই।’

সংকটে অন্য অসুখের রোগীরা : চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা আফরোজা বেগম ঘরের মেঝেতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান। দ্রুত হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা জানান তিনি ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত। দ্রুত অপারেশনের প্রয়োজন। তাৎক্ষণিক রোগীকে ঢাকায় এনে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করালে করোনা টেস্টের প্রতিবেদন নিয়ে আসতে বলে কর্তৃপক্ষ। আফরোজা বেগমের জামাতা হাসিবুল ইসলাম বলেন, ‘আমার শ্বশুর ও আমি শাশুড়িকে হাসপাতালে ভর্তি করলে তারা অনেকগুলো টেস্ট করতে দেয়। কিন্তু প্রথমে আমাদের তিনজনের করোনা টেস্টের প্রতিবেদন আনতে বলে। কিন্তু আমাদের কোনো উপসর্গ না থাকায় টেস্ট করাবে না বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।’

তিনি আরও বলেন, ‘ওই হাসপাতাল রোগী নিয়ে চলে যেতে বললে আরেকটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করি। কিন্তু সেখানেও চিকিৎসকরা করোনা টেস্ট ছাড়া অপারেশন করতে অস্বীকৃতি জানান। অনেক চিকিৎসক আক্রান্ত হওয়ায় তারা ঝুঁকি নিতে চাইছিলেন না। কোনো উপায় না থাকায় রোগী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে যাই। বিনা চিকিৎসায় চোখের সামনে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে একটা মানুষ।’ এ পরিস্থিতিতে বিপদে পড়েছেন কিডনি রোগীরা। অনেক রোগীর নির্দিষ্ট সময় পরপর ডায়ালাইসিসের প্রয়োজন হয়। করোনা সংক্রমণে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে হাসপাতালগুলো। অনেক হাসপাতালে ইউনিট লকডাউন কিংবা করোনা হাসপাতালে রূপান্তরিত করায় সমস্যায় পড়েছেন রোগীরা। ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের কেমোথেরাপি দেওয়ার আগে করোনা টেস্ট রিপোর্ট আনতে হচ্ছে। প্রতি ধাপের থেরাপিতে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট আনতে বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে রোগী ও তার স্বজনদের। অধিকাংশ হাসপাতালে করোনা রোগী ভর্তি করায় অন্যান্য টেস্ট করানো যাচ্ছে না। অনেক হাসপাতালে বন্ধ রয়েছে টেস্ট। ল্যাব টেকনোলজিস্টরা করোনা টেস্ট ল্যাবে কাজ করছেন। করোনায় খুব বিপদে না পড়লে রোগীরাও যাচ্ছেন না ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। অধিকাংশ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে স্বাভাবিকের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ রোগী আসছে। নওগাঁর বাসিন্দা সুমা রানী লিভার সমস্যা নিয়ে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘রোগ নির্ণয় করতে আমার প্রায় ৩৫টি টেস্ট করতে হয়েছে। ছয়টি হাসপাতাল ঘুরে টেস্ট করিয়েছি। কোনো হাসপাতালে ল্যাব বন্ধ, কোনো হাসপাতালে নির্ধারিত টেস্টের টেকনেশিয়ান নেই। পেটে অসহনীয় যন্ত্রণা চেপে বাড়িতে থাকারও পরিস্থিতি নেই। তাই বাধ্য হয়েই হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ভয়াবহ ভূ-কম্পন অনুভূত
রাজধানীতে ভয়াবহ ভূ-কম্পন অনুভূত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা