শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মন্তব্য কলাম

এ কি কাণ্ড ঘটাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
এ কি কাণ্ড ঘটাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

করোনাকাল শুরু হওয়ার পর থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পর্বতপ্রমাণ দুর্নীতি ও নৈরাজ্যের যে ছবি জনসম্মুখে প্রকাশিত হয়েছে তা দিয়ে কয়েক ডজন পিএইচডির থিসিস লেখা যেতে পারে। তবে সবচেয়ে ভৌতিক ঘটনা হলো, আইনের দৃষ্টিতে অস্তিত্বহীন রিজেন্ট হাসপাতাল নামক একটি ভুয়া হাসপাতালের সঙ্গে অবৈধ চুক্তি করে সেই ভুয়া হাসপাতালকে আকাশচুম্বী অবৈধ মুনাফার ব্যবস্থা করে দেওয়া। স্বীকৃতমতে ওই ভুয়া হাসপাতালটি গত ছয় বছর ধরে লাইসেন্সবিহীনভাবে মহাদাপটের সঙ্গে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে অবৈধ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জ্ঞাতসারে। এখানে বলে রাখা উচিত, যে হাসপাতাল লাইসেন্স নবায়ন করেনি সেটি সোজা কথায় লাইসেন্সবিহীন, যাকে আইনগতভাবে মোটেও হাসপাতাল বলা যায় না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অবৈধ চুক্তির ভিত্তিতে ওই হাসপাতাল করোনামুক্ত সনদ প্রদান করত বহু পয়সার বিনিময়ে। অপরাধমূলক এ কর্মকান্ডে একদিকে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু রোগী, অন্যদিকে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে দেশের ভাবমূর্তি। গত পরশু ইতালি সরকার বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে ফেরা শতাধিক বাঙালিকে ফেরত পাঠিয়েছে। কারণ তাদের অনেকেই ছিল করোনা আক্রান্ত অথচ প্রত্যেকের সঙ্গেই ছিল করোনামুক্ত সনদ। এ ধরনের ভুয়া সনদ যে শুধু রিজেন্ট নামক ভুয়া হাসপাতালই দিত তা নয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আশীর্বাদে আরও অনেক হাসপাতালই এ ধরনের ভুয়া সনদ দিয়েছে। এর ফলে শতাধিক বাঙালি ইতালিতে ফিরতে পারল না শুধু তাই নয়, এর প্রতিক্রিয়া আরও সম্প্রসারিত হতে পারে, মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হতে পারে বিদেশে আমাদের শ্রমবাজার এমনকি রপ্তানি বাণিজ্যও। উল্লেখ্য, ছয় বছর বেআইনি বাণিজ্য করা সত্ত্বেও এই ভুয়া প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি ব্যবস্থা মন্ত্রণালয় বা স্বাস্থ্য অধিদফতর গ্রহণ না করে একে বাণিজ্য চালিয়ে যেতে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করেছে। এমনকি মিথ্যা সনদের অভিযোগটিও কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বা অধিদফতর করেনি, এটির কৃতিত্ব একান্তই র‌্যাবের। তারাই স্বতঃপ্রণোদিত অভিযান চালিয়ে বিশাল এ অপরাধ চক্রের মুখোশ উন্মোচন করেছে। এর আগেও বিভিন্ন সংস্থা এবং বেসরকারি হাসপাতালের বিভিন্ন অপরাধের তথ্য বেরিয়ে আসার পরও এ মন্ত্রণালয় অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। ভুয়া মুখোশ বিতরণকারী জেএমআই মালিক আবদুর রাজ্জাক, মিঠু সিন্ডিকেট ইত্যাদির বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা তো নেয়ইনি, বরং এদের পক্ষে সাফাই গেয়েছে। ইউনাইটেড হাসপাতালের অবহেলার কারণে পাঁচজন রোগীর মৃত্যুর পরও এবং সে হাসপাতালটি অপরাধমূলকভাবে লাশ জিম্মি করে রাখার পরও স্বাস্থ্য অধিদফতর হাসপাতালের বিরুদ্ধে না করেছে কোনো ফৌজদারি মামলা, না হাসপাতালটির লাইসেন্স বাতিল- যে ক্ষমতা ১৯৮২ সালের আইন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে দিয়েছে। সম্প্রতি আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতাল এবং চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন হাসপাতাল ভুতুড়ে বিল করার মতো অপরাধের পরও স্বাস্থ্য অধিদফতর এদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার প্রক্রিয়া শুরু করেনি এবং এদের লাইসেন্স বাতিল করেনি। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য হাই কোর্টে রিট করতে হয়েছে, দুদকে ইয়াদিয়া জামানসহ কয়েকজন অ্যাডভোকেটকে নালিশ দায়ের করতে হয়েছে। অত্যন্ত বিস্ময়করভাবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক কর্মকর্তা বলেছেন, রিজেন্ট হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিল করার আগে তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে। যে হাসপাতালের লাইসেন্স ছয় বছর আগে মেয়াদোত্তীর্ণ, সে হাসপাতাল যে লাইসেন্সবিহীন, তা যে কোনো সাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন মানুষের জানার কথা। এটা জানার জন্য আইনজ্ঞ হতে হয় না। এই কর্মকর্তা তথা স্বাস্থ্য অধিদফতরের অন্যদের যদি এতটুকু সাধারণ জ্ঞান না থাকে তাহলে তা সত্যি দুর্ভাগ্যজনক। এটা না জানলে তাদের উচিত ছিল আইন মন্ত্রণালয় বা অ্যাটর্নি জেনারেলের পরামর্শ চাওয়া। যে লাইসেন্স নবায়ন করা হয়নি, তা যে আইনের দৃষ্টিতে অস্তিত্ববিহীন তা সাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন কাউকে বোঝানোর প্রয়োজন হয় না। সুতরাং যে লাইসেন্সের অস্তিত্বই নেই, সে লাইসেন্স বাতিল করার কথা বলা বাতুলতা মাত্র।

ইতিবাচক দিক হলো এই যে, দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক এরই মধ্যে জেএমআই কোম্পানির আবদুর রাজ্জাক, মিঠু সিন্ডিকেটের মিঠুসহ কয়েকজনকে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে তলব করেছে। এ ছাড়া মাননীয় হাই কোর্টও কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছেন। এ অবস্থায় দুদকের কাছে সবার দাবি : ভুয়া হাসপাতাল মালিকদের পাশাপাশি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে শীর্ষে অবস্থান করে যারা দুর্নীতিভিত্তিক অপরাধে গা ভাসিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে যেন তদন্ত শুরু করা হয়। শোনা যাচ্ছে, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে অপসারণ করা হচ্ছে। এরই মধ্যে আগের সচিবকে সরানো হয়েছে। আরও কয়েকজন কর্মকর্তাকেও সরানো হয়েছে। কিন্তু অপসারণই যথেষ্ট নয়। সব দুর্নীতিবাজকে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে। যারা এই জনপ্রিয় সরকার এবং জনদরদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দল ও সরকারের ভাবমূর্তি দেশে-বিদেশে নষ্ট করছে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কাঠোর অবস্থানে যেতে হবে। বিদেশে আমাদের শ্রমবাজার কঠিন আবর্তে পতিত হতে পারে, এমনকি ছাত্র হিসেবেও অনেক জনের বিদেশে প্রবেশ অনিশ্চিত হতে পারে। প্রশ্ন হচ্ছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দিনদুপুরে ডাকাতিসম এ ধরনের অবিশ্বাস্য কাজটি কীভাবে এবং কীজন্য করতে পারল? এর জন্য দায়ী কারা? নেটিজনদের যৌক্তিক দাবি হলো এই যে, রিজেন্ট নামক ভুয়া হাসপাতালের মালিক সাহেদ নামক এক স্লামডগ মিলিয়নিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ ব্যক্তিদের পকেট ভারী করে এ ধরনের দুর্নীতিতে গা ভাসাতে পেরেছেন। সুতরাং তদন্ত অবশ্যই হতে হবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষজনদের বিরুদ্ধে। কিছুদিন আগে ঔষধ অধিদফতরের বিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিবের কাছে এক চিঠিতে স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন যে, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পুত্র তার পছন্দের লোকদের নিয়োগ এবং বদলি করতেন, তার নিজস্ব সুবিধার জন্য। ঊর্ধ্বতন এক সামরিক কর্মকর্তার কথা অবিশ্বাস করা যায় না এজন্য যে, তিনি এখনো চাকরিরত। তাই তিনি এমন কোনো কথা লেখার সাহস পেতেন না যা সত্য নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক, বিশিষ্ট সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান যৌক্তিকভাবেই প্রশ্ন তুলেছেন- দুর্নীতিবাজদের হাত বড় না আইনের হাত বড়? তার এ প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে দুদককে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে, আইনের হাত দুর্নীতিবাজদের হাতের চেয়ে অনেক বেশি বড়। শুধু কন্ট্রাক্টর ও বেসরকারি হাসপাতালের মালিকদের দুর্নীতি তদন্ত করলেই চলবে না; যারা কন্ট্রাক্টর ও হাসপাতাল মালিকদের দুর্নীতিতে গা ভাসানোর সুবিধা করে দিয়েছেন, সেসব ব্যক্তির দুর্নীতিরও তদন্ত করতে হবে। দুর্নীতির অভিযোগে সম্প্রতি জিম্বাবুয়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অপসারণ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার প্রক্রিয়াও চলছে। আমরা কি পারি না দুর্নীতি দমনের জন্য জিম্বাবুয়ের সিদ্ধান্ত অনুসরণ করতে?লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন