শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মন্তব্য কলাম

এ কি কাণ্ড ঘটাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
এ কি কাণ্ড ঘটাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

করোনাকাল শুরু হওয়ার পর থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পর্বতপ্রমাণ দুর্নীতি ও নৈরাজ্যের যে ছবি জনসম্মুখে প্রকাশিত হয়েছে তা দিয়ে কয়েক ডজন পিএইচডির থিসিস লেখা যেতে পারে। তবে সবচেয়ে ভৌতিক ঘটনা হলো, আইনের দৃষ্টিতে অস্তিত্বহীন রিজেন্ট হাসপাতাল নামক একটি ভুয়া হাসপাতালের সঙ্গে অবৈধ চুক্তি করে সেই ভুয়া হাসপাতালকে আকাশচুম্বী অবৈধ মুনাফার ব্যবস্থা করে দেওয়া। স্বীকৃতমতে ওই ভুয়া হাসপাতালটি গত ছয় বছর ধরে লাইসেন্সবিহীনভাবে মহাদাপটের সঙ্গে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে অবৈধ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জ্ঞাতসারে। এখানে বলে রাখা উচিত, যে হাসপাতাল লাইসেন্স নবায়ন করেনি সেটি সোজা কথায় লাইসেন্সবিহীন, যাকে আইনগতভাবে মোটেও হাসপাতাল বলা যায় না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অবৈধ চুক্তির ভিত্তিতে ওই হাসপাতাল করোনামুক্ত সনদ প্রদান করত বহু পয়সার বিনিময়ে। অপরাধমূলক এ কর্মকান্ডে একদিকে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু রোগী, অন্যদিকে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে দেশের ভাবমূর্তি। গত পরশু ইতালি সরকার বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে ফেরা শতাধিক বাঙালিকে ফেরত পাঠিয়েছে। কারণ তাদের অনেকেই ছিল করোনা আক্রান্ত অথচ প্রত্যেকের সঙ্গেই ছিল করোনামুক্ত সনদ। এ ধরনের ভুয়া সনদ যে শুধু রিজেন্ট নামক ভুয়া হাসপাতালই দিত তা নয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আশীর্বাদে আরও অনেক হাসপাতালই এ ধরনের ভুয়া সনদ দিয়েছে। এর ফলে শতাধিক বাঙালি ইতালিতে ফিরতে পারল না শুধু তাই নয়, এর প্রতিক্রিয়া আরও সম্প্রসারিত হতে পারে, মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হতে পারে বিদেশে আমাদের শ্রমবাজার এমনকি রপ্তানি বাণিজ্যও। উল্লেখ্য, ছয় বছর বেআইনি বাণিজ্য করা সত্ত্বেও এই ভুয়া প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি ব্যবস্থা মন্ত্রণালয় বা স্বাস্থ্য অধিদফতর গ্রহণ না করে একে বাণিজ্য চালিয়ে যেতে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করেছে। এমনকি মিথ্যা সনদের অভিযোগটিও কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বা অধিদফতর করেনি, এটির কৃতিত্ব একান্তই র‌্যাবের। তারাই স্বতঃপ্রণোদিত অভিযান চালিয়ে বিশাল এ অপরাধ চক্রের মুখোশ উন্মোচন করেছে। এর আগেও বিভিন্ন সংস্থা এবং বেসরকারি হাসপাতালের বিভিন্ন অপরাধের তথ্য বেরিয়ে আসার পরও এ মন্ত্রণালয় অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। ভুয়া মুখোশ বিতরণকারী জেএমআই মালিক আবদুর রাজ্জাক, মিঠু সিন্ডিকেট ইত্যাদির বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা তো নেয়ইনি, বরং এদের পক্ষে সাফাই গেয়েছে। ইউনাইটেড হাসপাতালের অবহেলার কারণে পাঁচজন রোগীর মৃত্যুর পরও এবং সে হাসপাতালটি অপরাধমূলকভাবে লাশ জিম্মি করে রাখার পরও স্বাস্থ্য অধিদফতর হাসপাতালের বিরুদ্ধে না করেছে কোনো ফৌজদারি মামলা, না হাসপাতালটির লাইসেন্স বাতিল- যে ক্ষমতা ১৯৮২ সালের আইন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে দিয়েছে। সম্প্রতি আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতাল এবং চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন হাসপাতাল ভুতুড়ে বিল করার মতো অপরাধের পরও স্বাস্থ্য অধিদফতর এদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার প্রক্রিয়া শুরু করেনি এবং এদের লাইসেন্স বাতিল করেনি। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য হাই কোর্টে রিট করতে হয়েছে, দুদকে ইয়াদিয়া জামানসহ কয়েকজন অ্যাডভোকেটকে নালিশ দায়ের করতে হয়েছে। অত্যন্ত বিস্ময়করভাবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক কর্মকর্তা বলেছেন, রিজেন্ট হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিল করার আগে তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে। যে হাসপাতালের লাইসেন্স ছয় বছর আগে মেয়াদোত্তীর্ণ, সে হাসপাতাল যে লাইসেন্সবিহীন, তা যে কোনো সাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন মানুষের জানার কথা। এটা জানার জন্য আইনজ্ঞ হতে হয় না। এই কর্মকর্তা তথা স্বাস্থ্য অধিদফতরের অন্যদের যদি এতটুকু সাধারণ জ্ঞান না থাকে তাহলে তা সত্যি দুর্ভাগ্যজনক। এটা না জানলে তাদের উচিত ছিল আইন মন্ত্রণালয় বা অ্যাটর্নি জেনারেলের পরামর্শ চাওয়া। যে লাইসেন্স নবায়ন করা হয়নি, তা যে আইনের দৃষ্টিতে অস্তিত্ববিহীন তা সাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন কাউকে বোঝানোর প্রয়োজন হয় না। সুতরাং যে লাইসেন্সের অস্তিত্বই নেই, সে লাইসেন্স বাতিল করার কথা বলা বাতুলতা মাত্র।

ইতিবাচক দিক হলো এই যে, দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক এরই মধ্যে জেএমআই কোম্পানির আবদুর রাজ্জাক, মিঠু সিন্ডিকেটের মিঠুসহ কয়েকজনকে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে তলব করেছে। এ ছাড়া মাননীয় হাই কোর্টও কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছেন। এ অবস্থায় দুদকের কাছে সবার দাবি : ভুয়া হাসপাতাল মালিকদের পাশাপাশি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে শীর্ষে অবস্থান করে যারা দুর্নীতিভিত্তিক অপরাধে গা ভাসিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে যেন তদন্ত শুরু করা হয়। শোনা যাচ্ছে, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে অপসারণ করা হচ্ছে। এরই মধ্যে আগের সচিবকে সরানো হয়েছে। আরও কয়েকজন কর্মকর্তাকেও সরানো হয়েছে। কিন্তু অপসারণই যথেষ্ট নয়। সব দুর্নীতিবাজকে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে। যারা এই জনপ্রিয় সরকার এবং জনদরদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দল ও সরকারের ভাবমূর্তি দেশে-বিদেশে নষ্ট করছে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কাঠোর অবস্থানে যেতে হবে। বিদেশে আমাদের শ্রমবাজার কঠিন আবর্তে পতিত হতে পারে, এমনকি ছাত্র হিসেবেও অনেক জনের বিদেশে প্রবেশ অনিশ্চিত হতে পারে। প্রশ্ন হচ্ছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দিনদুপুরে ডাকাতিসম এ ধরনের অবিশ্বাস্য কাজটি কীভাবে এবং কীজন্য করতে পারল? এর জন্য দায়ী কারা? নেটিজনদের যৌক্তিক দাবি হলো এই যে, রিজেন্ট নামক ভুয়া হাসপাতালের মালিক সাহেদ নামক এক স্লামডগ মিলিয়নিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ ব্যক্তিদের পকেট ভারী করে এ ধরনের দুর্নীতিতে গা ভাসাতে পেরেছেন। সুতরাং তদন্ত অবশ্যই হতে হবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষজনদের বিরুদ্ধে। কিছুদিন আগে ঔষধ অধিদফতরের বিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিবের কাছে এক চিঠিতে স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন যে, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পুত্র তার পছন্দের লোকদের নিয়োগ এবং বদলি করতেন, তার নিজস্ব সুবিধার জন্য। ঊর্ধ্বতন এক সামরিক কর্মকর্তার কথা অবিশ্বাস করা যায় না এজন্য যে, তিনি এখনো চাকরিরত। তাই তিনি এমন কোনো কথা লেখার সাহস পেতেন না যা সত্য নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক, বিশিষ্ট সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান যৌক্তিকভাবেই প্রশ্ন তুলেছেন- দুর্নীতিবাজদের হাত বড় না আইনের হাত বড়? তার এ প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে দুদককে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে, আইনের হাত দুর্নীতিবাজদের হাতের চেয়ে অনেক বেশি বড়। শুধু কন্ট্রাক্টর ও বেসরকারি হাসপাতালের মালিকদের দুর্নীতি তদন্ত করলেই চলবে না; যারা কন্ট্রাক্টর ও হাসপাতাল মালিকদের দুর্নীতিতে গা ভাসানোর সুবিধা করে দিয়েছেন, সেসব ব্যক্তির দুর্নীতিরও তদন্ত করতে হবে। দুর্নীতির অভিযোগে সম্প্রতি জিম্বাবুয়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অপসারণ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার প্রক্রিয়াও চলছে। আমরা কি পারি না দুর্নীতি দমনের জন্য জিম্বাবুয়ের সিদ্ধান্ত অনুসরণ করতে?লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন