শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মন্তব্য কলাম

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি

আজ ঘুম ভাঙার পরই পত্রিকায় দুটি তথ্যসমৃদ্ধ, অতীব গুরুত্বপূর্ণ লেখা আমাকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছে। একটি লিখেছেন শাহরিয়ার কবির, অন্যটি নঈম নিজাম। সততা, ন্যায়নিষ্ঠা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আপসহীনতার জন্য উভয়কেই আমি পরম শ্রদ্ধার চোখে দেখি। সেদিন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক স্বদেশ রায়ের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বলেছিলেন- শাহরিয়ার কবির, মুনতাসির মামুন যুগে যুগে  জন্মায় না। বললেন শাহরিয়ার ভাইর অনুপস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং অসাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাসী জনতা এক সফল সেনানায়ক থেকে বঞ্চিত হবেন। আমি পুরোপুরি একমত। নঈম নিজাম সাহেবের সঙ্গে আমার সখ্য হয় এক ক্রান্তিলগ্নে। স্বঘোষিত শান্তি কমিটির সদস্য এবং ইতিহাসে একমাত্র দুর্নীতিগ্রস্ত প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নঈম নিজামও ছিলেন এক প্রত্যক্ষ সহযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সরকারকে বিপদমুক্ত রাখার জন্য সে যুদ্ধ ছিল অপরিহার্য। কেননা সিনহা  তখন পাকিস্তানি স্টাইলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উৎখাতের ছক আঁকছিলেন। নঈম নিজামের লেখা যেমনি তথ্য এবং যুক্তিতে ভরপুর তেমনি লেখাটিতে সমৃদ্ধি এনেছে সাহিত্যলংকার। বয়সে আমার ছোট হলেও নঈম নিজাম আমারই মতো উত্তম-সুচিত্রা, সন্ধ্যা-হেমন্ত যুগের লোক। যে যুগ ছিল গোটা উপমহাদেশের সংগীত ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের রেনেসাঁর যুগ। সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া দুটি গানের উল্লেখ করে তিনি যথার্থই লিখেছেন- এ ধরনের গান আর হবে না। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতজ্ঞ হেমন্ত মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন, তাদের প্রস্থানের পর গানে কোনো মেলোডি থাকবে না। নঈম সাহেবও তার লেখনীতে সেই ইঙ্গিত দিয়ে সাহিত্য-সংস্কৃতিতে তার দখলের কথা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ করলেন। পাশাপাশি এটাও জানান দিলেন যে,  আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে অন্যান্য দল থেকে সুযোগসন্ধানীরা এসে শুধু জনগণের এবং মুক্তিযুদ্ধের এই দলটিকেই কলুষিত করছেন না, দুর্নীতি এবং অদক্ষরা আধিপত্য বিস্তার করছেন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা নতুন করে তা প্রমাণ করল। কেননা তাদের ব্যাখ্যায় রয়েছে অদক্ষতার নির্লজ্জ স্বীকারোক্তি। ব্যাখায় বলা হয়েছে, রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে এবং জেকেজির সঙ্গে দুটি কারণে চুক্তি করতে হয়েছিল, যার প্রথমটি ছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ। আর দ্বিতীয়টি ছিল এ কারণে যে, তখন বেসরকারি হাসপাতালগুলো করোনা রোগী নিতে চাচ্ছিল না। দ্বিতীয় কারণটি তাদের অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার অমার্জনীয় প্রমাণ। কয়েক মাস আগে পশ্চিমবাংলার বেসরকারি কয়েকটি হাসপাতাল একই ধরনের অভিনয় করলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সোজাসুজি বলে দিয়েছিলেন, করোনা রোগী ফিরিয়ে দিলে তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হবে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনে হাসপাতালগুলো সাময়িক অধিগ্রহণ করা হবে। মমতার সতর্কবাণী শুনে বেসরকারি হাসপাতালগুলো ভয়ে লেজ গুটিয়ে ছিল। ১৯৮২-র আইন  আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কেও লাইসেন্স প্রদান এবং বাতিল করার যে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দিয়েছে তা ভারতীয় আইনে প্রদত্ত ক্ষমতা থেকে আলাদা নয়। রিজেন্ট নামক ভুয়া হাসপাতালসহ হাসপাতালগুলো পয়সার প্রস্তাব পেয়ে কিন্তু ঠিকই রোগী নিতে রাজি হলো। তার মানে তাদের নেতিবাচক অবস্থা ছিল ব্ল্যাক মেইলিং দ্বারা সরকার থেকে পয়সা আদায় করা। আইন প্রয়োগ দ্বারা হাসপাতালগুলোকে বাধ্য না করে অর্থের ব্ল্যাক মেইলিং দাবি মেনে নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অধিদফতর আগ বাড়িয়েই রাজি হয়ে যায়- যার একটিই কারণ হতে পারে, তা হলো মুনাফার হিস্যা। এ প্রসঙ্গে আমার নিজের একটি অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ল। অবহেলার দ্বারা অধ্যাপক মৃদুল চক্রবর্তীর মৃত্যু ঘটনার কারণে আমি ল্যাব এইড হাসপাতালের চেয়ারম্যান এবং অন্য মালিকদের হাই কোর্টের কাঠগড়ায় সারা দিনের জন্য বন্দী রেখেছিলাম এবং তাদের বাধ্য করেছিলাম চক্রবর্তী পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে। পুলিশের আইজিকে নির্দেশ দিয়েছিলাম তাদের বিরুদ্ধে ৩০৪(ক) ধারার অপরাধ তদন্ত করে নরহত্যার অপরাধ হয়ে থাকলে ব্যবস্থা নিতে। সেদিনই বেসরকারি হাসপাতাল মালিকরা ঘোষণা দিলেন- এ অপমান তারা সইবেন না, করবেন ধর্মঘট। পরদিন কোর্ট বসার সঙ্গে সঙ্গেই আমি প্রকাশ্য আদালতে বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দিয়েছিলাম- হাসপাতাল মালিকদের দ্বিধাহীন ভাষায় বলে দিতে যে, হরতালে গেলে আমরা আদালত অবমাননার অপরাধে তাদের জেলে পাঠাব। এই  নির্দেশনা শোনার পর তারাও লেজ গুটিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে দ্বিতীয় বিচারপতি ছিলেন মাননীয় বিচারপতি গোবিন্দ ঠাকুর। অধিদফতরের দ্বিতীয় ব্যাখ্যা আরও ভয়ঙ্কর এ জন্য যে, তা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষজন দুর্নীতির ইঙ্গিতই বহন করে, নইলে কেন তারা লাইসেন্সহীন হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করতে বলবেন, যা চুক্তি আইনের দৃষ্টিতে অবৈধ এবং অচল। তাদের কথায় আঙ্গুলি যায় মন্ত্রী সচিবের ওপর। শাহরিয়ার কবির বিশ্ব ভ্রমণ করা প্রজ্ঞাবান মানব হিতৈষী বিধায় বিশ্ব আন্তর্জাতিক বিষয়ের ওপর তার জ্ঞান অপরিসীম। তিনি যে চয়নসমূহ উচ্চারণ করেছেন তা অত্যন্ত সঙ্গত। আমার জীবনের এক বড় সময় ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত একটি সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলাম। বিধায় আমার নিজ অভিজ্ঞতার আলোকেই বলতে পারি, শাহরিয়ার কবিরের শঙ্কা কত নির্ভুল। তিনি যথার্থই বলেছেন, এর ফলে বাংলাদেশ একটি অবিশ্বাস্য জাতি হিসেবে বিশ্বময় পরিচিত হবে। বিদেশে আমাদের শ্রম বাণিজ্য, রপ্তানি বাণিজ্য পড়বে বড় রকমের ধাক্কায়, আমাদের বিমান কালো তালিকাভুক্ত হতে পারে বহু দেশে, আমাদের লোকেরা ছাত্র বা ভ্রমণ ভিসা পেতেও ঝামেলা পোহাবেন। আমাদের জনদরদি প্রধানমন্ত্রী গত এক দশক নিরলস কার্যক্রম, মানবতা, দূরদৃষ্টি এবং বিচক্ষণতাসহ বহু গুণে গুণান্বিত হয়ে অর্জন করেছেন সারা পৃথিবীর ঈর্ষণীয় প্রশংসা, অকুণ্ঠ শ্রদ্ধাবোধ এবং বহু সম্মাননা তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি দেশকে তুলে দিয়েছেন গৌরবময় উচ্চতায়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কতিপয় লোভী, অদক্ষ ব্যক্তির জন্য যদি সেই গৌরবে ধস নামে তা হবে করোনার চেয়েও ক্ষতিকর জাতীয় দুর্যোগ। নঈম সাহেব আওয়ামী লীগে সুযোগসন্ধানী অনুপ্রবেশকারী বলে যাদের প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাদের একজন বলে আওয়ামী লীগের আদেশের প্রতি তার আনুগত্য না থাকাই স্বাভাবিক, যা তিনি ডেঙ্গু মহামারীর সময় মালয়েশিয়া বেড়াতে গিয়ে প্রমাণ করেছেন। আর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের পিতা শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। বিএনপির সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছিলেন।  তিনি যে বিএনপি আমলে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় প্রতিষ্ঠিত ছিলেন রেকর্ডই তা বলে। তার পিতা যে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান  ছিলেন তার প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে বলেই আমি এটি লিখতে সাহস পাচ্ছি। নইলে তো মানহানি মামলা খেতে হবে।

হাসপাতালগুলো নারাজ থাকলেও চিকিৎসকরা এবং চিকিৎসা কর্মীরা কখনো নারাজ ছিলেন না, যদিও তাদের উপযুক্ত প্রতিরক্ষা সামগ্রী দেওয়া হয়নি, যা তারা প্রমাণ করেছেন অন্যতম সম্মুখে যোদ্ধা হিসেবে জীবন বাজি রেখে করোনা রোগীদের চিকিৎসা করে, অনেকে নিজের জীবন রেখে চিকিৎসা দান করে। অনেক ডাক্তার, নার্স তো মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন। লোভী হাসপাতাল মালিকরা নারাজ ছিলেন সরকারকে ব্ল্যাক মেইল করার জন্য, যাতে মদদ দিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্তারা মুনাফায় ভাগ বসানোর জন্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য এদের সবাইকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে, বিশ্বকে দেখাতে হবে এদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তবেই বিশ্বে আমাদের পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ফিরবে।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে মুসলিম দেশগুলোর বৈঠক আয়োজন করবে তুরস্ক
গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে মুসলিম দেশগুলোর বৈঠক আয়োজন করবে তুরস্ক

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনে যুদ্ধ থামাতে যুক্তরাষ্ট্র-চীন একসঙ্গে কাজ করবে: ট্রাম্প
ইউক্রেনে যুদ্ধ থামাতে যুক্তরাষ্ট্র-চীন একসঙ্গে কাজ করবে: ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সকাল থেকে দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ সকাল থেকে দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ নভেম্বর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ফিলিস্তিনের দূতাবাস উদ্বোধন
পর্তুগালে ফিলিস্তিনের দূতাবাস উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জাহিদ, সম্পাদক বাকের
জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জাহিদ, সম্পাদক বাকের

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা