শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মন্তব্য কলাম

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি

আজ ঘুম ভাঙার পরই পত্রিকায় দুটি তথ্যসমৃদ্ধ, অতীব গুরুত্বপূর্ণ লেখা আমাকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছে। একটি লিখেছেন শাহরিয়ার কবির, অন্যটি নঈম নিজাম। সততা, ন্যায়নিষ্ঠা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আপসহীনতার জন্য উভয়কেই আমি পরম শ্রদ্ধার চোখে দেখি। সেদিন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক স্বদেশ রায়ের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বলেছিলেন- শাহরিয়ার কবির, মুনতাসির মামুন যুগে যুগে  জন্মায় না। বললেন শাহরিয়ার ভাইর অনুপস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং অসাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাসী জনতা এক সফল সেনানায়ক থেকে বঞ্চিত হবেন। আমি পুরোপুরি একমত। নঈম নিজাম সাহেবের সঙ্গে আমার সখ্য হয় এক ক্রান্তিলগ্নে। স্বঘোষিত শান্তি কমিটির সদস্য এবং ইতিহাসে একমাত্র দুর্নীতিগ্রস্ত প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নঈম নিজামও ছিলেন এক প্রত্যক্ষ সহযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সরকারকে বিপদমুক্ত রাখার জন্য সে যুদ্ধ ছিল অপরিহার্য। কেননা সিনহা  তখন পাকিস্তানি স্টাইলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উৎখাতের ছক আঁকছিলেন। নঈম নিজামের লেখা যেমনি তথ্য এবং যুক্তিতে ভরপুর তেমনি লেখাটিতে সমৃদ্ধি এনেছে সাহিত্যলংকার। বয়সে আমার ছোট হলেও নঈম নিজাম আমারই মতো উত্তম-সুচিত্রা, সন্ধ্যা-হেমন্ত যুগের লোক। যে যুগ ছিল গোটা উপমহাদেশের সংগীত ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের রেনেসাঁর যুগ। সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া দুটি গানের উল্লেখ করে তিনি যথার্থই লিখেছেন- এ ধরনের গান আর হবে না। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতজ্ঞ হেমন্ত মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন, তাদের প্রস্থানের পর গানে কোনো মেলোডি থাকবে না। নঈম সাহেবও তার লেখনীতে সেই ইঙ্গিত দিয়ে সাহিত্য-সংস্কৃতিতে তার দখলের কথা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ করলেন। পাশাপাশি এটাও জানান দিলেন যে,  আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে অন্যান্য দল থেকে সুযোগসন্ধানীরা এসে শুধু জনগণের এবং মুক্তিযুদ্ধের এই দলটিকেই কলুষিত করছেন না, দুর্নীতি এবং অদক্ষরা আধিপত্য বিস্তার করছেন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা নতুন করে তা প্রমাণ করল। কেননা তাদের ব্যাখ্যায় রয়েছে অদক্ষতার নির্লজ্জ স্বীকারোক্তি। ব্যাখায় বলা হয়েছে, রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে এবং জেকেজির সঙ্গে দুটি কারণে চুক্তি করতে হয়েছিল, যার প্রথমটি ছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ। আর দ্বিতীয়টি ছিল এ কারণে যে, তখন বেসরকারি হাসপাতালগুলো করোনা রোগী নিতে চাচ্ছিল না। দ্বিতীয় কারণটি তাদের অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার অমার্জনীয় প্রমাণ। কয়েক মাস আগে পশ্চিমবাংলার বেসরকারি কয়েকটি হাসপাতাল একই ধরনের অভিনয় করলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সোজাসুজি বলে দিয়েছিলেন, করোনা রোগী ফিরিয়ে দিলে তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হবে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনে হাসপাতালগুলো সাময়িক অধিগ্রহণ করা হবে। মমতার সতর্কবাণী শুনে বেসরকারি হাসপাতালগুলো ভয়ে লেজ গুটিয়ে ছিল। ১৯৮২-র আইন  আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কেও লাইসেন্স প্রদান এবং বাতিল করার যে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দিয়েছে তা ভারতীয় আইনে প্রদত্ত ক্ষমতা থেকে আলাদা নয়। রিজেন্ট নামক ভুয়া হাসপাতালসহ হাসপাতালগুলো পয়সার প্রস্তাব পেয়ে কিন্তু ঠিকই রোগী নিতে রাজি হলো। তার মানে তাদের নেতিবাচক অবস্থা ছিল ব্ল্যাক মেইলিং দ্বারা সরকার থেকে পয়সা আদায় করা। আইন প্রয়োগ দ্বারা হাসপাতালগুলোকে বাধ্য না করে অর্থের ব্ল্যাক মেইলিং দাবি মেনে নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অধিদফতর আগ বাড়িয়েই রাজি হয়ে যায়- যার একটিই কারণ হতে পারে, তা হলো মুনাফার হিস্যা। এ প্রসঙ্গে আমার নিজের একটি অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ল। অবহেলার দ্বারা অধ্যাপক মৃদুল চক্রবর্তীর মৃত্যু ঘটনার কারণে আমি ল্যাব এইড হাসপাতালের চেয়ারম্যান এবং অন্য মালিকদের হাই কোর্টের কাঠগড়ায় সারা দিনের জন্য বন্দী রেখেছিলাম এবং তাদের বাধ্য করেছিলাম চক্রবর্তী পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে। পুলিশের আইজিকে নির্দেশ দিয়েছিলাম তাদের বিরুদ্ধে ৩০৪(ক) ধারার অপরাধ তদন্ত করে নরহত্যার অপরাধ হয়ে থাকলে ব্যবস্থা নিতে। সেদিনই বেসরকারি হাসপাতাল মালিকরা ঘোষণা দিলেন- এ অপমান তারা সইবেন না, করবেন ধর্মঘট। পরদিন কোর্ট বসার সঙ্গে সঙ্গেই আমি প্রকাশ্য আদালতে বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দিয়েছিলাম- হাসপাতাল মালিকদের দ্বিধাহীন ভাষায় বলে দিতে যে, হরতালে গেলে আমরা আদালত অবমাননার অপরাধে তাদের জেলে পাঠাব। এই  নির্দেশনা শোনার পর তারাও লেজ গুটিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে দ্বিতীয় বিচারপতি ছিলেন মাননীয় বিচারপতি গোবিন্দ ঠাকুর। অধিদফতরের দ্বিতীয় ব্যাখ্যা আরও ভয়ঙ্কর এ জন্য যে, তা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষজন দুর্নীতির ইঙ্গিতই বহন করে, নইলে কেন তারা লাইসেন্সহীন হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করতে বলবেন, যা চুক্তি আইনের দৃষ্টিতে অবৈধ এবং অচল। তাদের কথায় আঙ্গুলি যায় মন্ত্রী সচিবের ওপর। শাহরিয়ার কবির বিশ্ব ভ্রমণ করা প্রজ্ঞাবান মানব হিতৈষী বিধায় বিশ্ব আন্তর্জাতিক বিষয়ের ওপর তার জ্ঞান অপরিসীম। তিনি যে চয়নসমূহ উচ্চারণ করেছেন তা অত্যন্ত সঙ্গত। আমার জীবনের এক বড় সময় ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত একটি সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলাম। বিধায় আমার নিজ অভিজ্ঞতার আলোকেই বলতে পারি, শাহরিয়ার কবিরের শঙ্কা কত নির্ভুল। তিনি যথার্থই বলেছেন, এর ফলে বাংলাদেশ একটি অবিশ্বাস্য জাতি হিসেবে বিশ্বময় পরিচিত হবে। বিদেশে আমাদের শ্রম বাণিজ্য, রপ্তানি বাণিজ্য পড়বে বড় রকমের ধাক্কায়, আমাদের বিমান কালো তালিকাভুক্ত হতে পারে বহু দেশে, আমাদের লোকেরা ছাত্র বা ভ্রমণ ভিসা পেতেও ঝামেলা পোহাবেন। আমাদের জনদরদি প্রধানমন্ত্রী গত এক দশক নিরলস কার্যক্রম, মানবতা, দূরদৃষ্টি এবং বিচক্ষণতাসহ বহু গুণে গুণান্বিত হয়ে অর্জন করেছেন সারা পৃথিবীর ঈর্ষণীয় প্রশংসা, অকুণ্ঠ শ্রদ্ধাবোধ এবং বহু সম্মাননা তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি দেশকে তুলে দিয়েছেন গৌরবময় উচ্চতায়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কতিপয় লোভী, অদক্ষ ব্যক্তির জন্য যদি সেই গৌরবে ধস নামে তা হবে করোনার চেয়েও ক্ষতিকর জাতীয় দুর্যোগ। নঈম সাহেব আওয়ামী লীগে সুযোগসন্ধানী অনুপ্রবেশকারী বলে যাদের প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাদের একজন বলে আওয়ামী লীগের আদেশের প্রতি তার আনুগত্য না থাকাই স্বাভাবিক, যা তিনি ডেঙ্গু মহামারীর সময় মালয়েশিয়া বেড়াতে গিয়ে প্রমাণ করেছেন। আর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের পিতা শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। বিএনপির সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছিলেন।  তিনি যে বিএনপি আমলে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় প্রতিষ্ঠিত ছিলেন রেকর্ডই তা বলে। তার পিতা যে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান  ছিলেন তার প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে বলেই আমি এটি লিখতে সাহস পাচ্ছি। নইলে তো মানহানি মামলা খেতে হবে।

হাসপাতালগুলো নারাজ থাকলেও চিকিৎসকরা এবং চিকিৎসা কর্মীরা কখনো নারাজ ছিলেন না, যদিও তাদের উপযুক্ত প্রতিরক্ষা সামগ্রী দেওয়া হয়নি, যা তারা প্রমাণ করেছেন অন্যতম সম্মুখে যোদ্ধা হিসেবে জীবন বাজি রেখে করোনা রোগীদের চিকিৎসা করে, অনেকে নিজের জীবন রেখে চিকিৎসা দান করে। অনেক ডাক্তার, নার্স তো মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন। লোভী হাসপাতাল মালিকরা নারাজ ছিলেন সরকারকে ব্ল্যাক মেইল করার জন্য, যাতে মদদ দিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্তারা মুনাফায় ভাগ বসানোর জন্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য এদের সবাইকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে, বিশ্বকে দেখাতে হবে এদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তবেই বিশ্বে আমাদের পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ফিরবে।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন