শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মন্তব্য কলাম

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি

আজ ঘুম ভাঙার পরই পত্রিকায় দুটি তথ্যসমৃদ্ধ, অতীব গুরুত্বপূর্ণ লেখা আমাকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছে। একটি লিখেছেন শাহরিয়ার কবির, অন্যটি নঈম নিজাম। সততা, ন্যায়নিষ্ঠা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আপসহীনতার জন্য উভয়কেই আমি পরম শ্রদ্ধার চোখে দেখি। সেদিন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক স্বদেশ রায়ের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বলেছিলেন- শাহরিয়ার কবির, মুনতাসির মামুন যুগে যুগে  জন্মায় না। বললেন শাহরিয়ার ভাইর অনুপস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং অসাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাসী জনতা এক সফল সেনানায়ক থেকে বঞ্চিত হবেন। আমি পুরোপুরি একমত। নঈম নিজাম সাহেবের সঙ্গে আমার সখ্য হয় এক ক্রান্তিলগ্নে। স্বঘোষিত শান্তি কমিটির সদস্য এবং ইতিহাসে একমাত্র দুর্নীতিগ্রস্ত প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নঈম নিজামও ছিলেন এক প্রত্যক্ষ সহযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সরকারকে বিপদমুক্ত রাখার জন্য সে যুদ্ধ ছিল অপরিহার্য। কেননা সিনহা  তখন পাকিস্তানি স্টাইলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উৎখাতের ছক আঁকছিলেন। নঈম নিজামের লেখা যেমনি তথ্য এবং যুক্তিতে ভরপুর তেমনি লেখাটিতে সমৃদ্ধি এনেছে সাহিত্যলংকার। বয়সে আমার ছোট হলেও নঈম নিজাম আমারই মতো উত্তম-সুচিত্রা, সন্ধ্যা-হেমন্ত যুগের লোক। যে যুগ ছিল গোটা উপমহাদেশের সংগীত ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের রেনেসাঁর যুগ। সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া দুটি গানের উল্লেখ করে তিনি যথার্থই লিখেছেন- এ ধরনের গান আর হবে না। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতজ্ঞ হেমন্ত মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন, তাদের প্রস্থানের পর গানে কোনো মেলোডি থাকবে না। নঈম সাহেবও তার লেখনীতে সেই ইঙ্গিত দিয়ে সাহিত্য-সংস্কৃতিতে তার দখলের কথা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ করলেন। পাশাপাশি এটাও জানান দিলেন যে,  আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে অন্যান্য দল থেকে সুযোগসন্ধানীরা এসে শুধু জনগণের এবং মুক্তিযুদ্ধের এই দলটিকেই কলুষিত করছেন না, দুর্নীতি এবং অদক্ষরা আধিপত্য বিস্তার করছেন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা নতুন করে তা প্রমাণ করল। কেননা তাদের ব্যাখ্যায় রয়েছে অদক্ষতার নির্লজ্জ স্বীকারোক্তি। ব্যাখায় বলা হয়েছে, রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে এবং জেকেজির সঙ্গে দুটি কারণে চুক্তি করতে হয়েছিল, যার প্রথমটি ছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ। আর দ্বিতীয়টি ছিল এ কারণে যে, তখন বেসরকারি হাসপাতালগুলো করোনা রোগী নিতে চাচ্ছিল না। দ্বিতীয় কারণটি তাদের অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার অমার্জনীয় প্রমাণ। কয়েক মাস আগে পশ্চিমবাংলার বেসরকারি কয়েকটি হাসপাতাল একই ধরনের অভিনয় করলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সোজাসুজি বলে দিয়েছিলেন, করোনা রোগী ফিরিয়ে দিলে তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হবে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনে হাসপাতালগুলো সাময়িক অধিগ্রহণ করা হবে। মমতার সতর্কবাণী শুনে বেসরকারি হাসপাতালগুলো ভয়ে লেজ গুটিয়ে ছিল। ১৯৮২-র আইন  আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কেও লাইসেন্স প্রদান এবং বাতিল করার যে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দিয়েছে তা ভারতীয় আইনে প্রদত্ত ক্ষমতা থেকে আলাদা নয়। রিজেন্ট নামক ভুয়া হাসপাতালসহ হাসপাতালগুলো পয়সার প্রস্তাব পেয়ে কিন্তু ঠিকই রোগী নিতে রাজি হলো। তার মানে তাদের নেতিবাচক অবস্থা ছিল ব্ল্যাক মেইলিং দ্বারা সরকার থেকে পয়সা আদায় করা। আইন প্রয়োগ দ্বারা হাসপাতালগুলোকে বাধ্য না করে অর্থের ব্ল্যাক মেইলিং দাবি মেনে নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অধিদফতর আগ বাড়িয়েই রাজি হয়ে যায়- যার একটিই কারণ হতে পারে, তা হলো মুনাফার হিস্যা। এ প্রসঙ্গে আমার নিজের একটি অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ল। অবহেলার দ্বারা অধ্যাপক মৃদুল চক্রবর্তীর মৃত্যু ঘটনার কারণে আমি ল্যাব এইড হাসপাতালের চেয়ারম্যান এবং অন্য মালিকদের হাই কোর্টের কাঠগড়ায় সারা দিনের জন্য বন্দী রেখেছিলাম এবং তাদের বাধ্য করেছিলাম চক্রবর্তী পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে। পুলিশের আইজিকে নির্দেশ দিয়েছিলাম তাদের বিরুদ্ধে ৩০৪(ক) ধারার অপরাধ তদন্ত করে নরহত্যার অপরাধ হয়ে থাকলে ব্যবস্থা নিতে। সেদিনই বেসরকারি হাসপাতাল মালিকরা ঘোষণা দিলেন- এ অপমান তারা সইবেন না, করবেন ধর্মঘট। পরদিন কোর্ট বসার সঙ্গে সঙ্গেই আমি প্রকাশ্য আদালতে বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দিয়েছিলাম- হাসপাতাল মালিকদের দ্বিধাহীন ভাষায় বলে দিতে যে, হরতালে গেলে আমরা আদালত অবমাননার অপরাধে তাদের জেলে পাঠাব। এই  নির্দেশনা শোনার পর তারাও লেজ গুটিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে দ্বিতীয় বিচারপতি ছিলেন মাননীয় বিচারপতি গোবিন্দ ঠাকুর। অধিদফতরের দ্বিতীয় ব্যাখ্যা আরও ভয়ঙ্কর এ জন্য যে, তা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষজন দুর্নীতির ইঙ্গিতই বহন করে, নইলে কেন তারা লাইসেন্সহীন হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করতে বলবেন, যা চুক্তি আইনের দৃষ্টিতে অবৈধ এবং অচল। তাদের কথায় আঙ্গুলি যায় মন্ত্রী সচিবের ওপর। শাহরিয়ার কবির বিশ্ব ভ্রমণ করা প্রজ্ঞাবান মানব হিতৈষী বিধায় বিশ্ব আন্তর্জাতিক বিষয়ের ওপর তার জ্ঞান অপরিসীম। তিনি যে চয়নসমূহ উচ্চারণ করেছেন তা অত্যন্ত সঙ্গত। আমার জীবনের এক বড় সময় ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত একটি সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলাম। বিধায় আমার নিজ অভিজ্ঞতার আলোকেই বলতে পারি, শাহরিয়ার কবিরের শঙ্কা কত নির্ভুল। তিনি যথার্থই বলেছেন, এর ফলে বাংলাদেশ একটি অবিশ্বাস্য জাতি হিসেবে বিশ্বময় পরিচিত হবে। বিদেশে আমাদের শ্রম বাণিজ্য, রপ্তানি বাণিজ্য পড়বে বড় রকমের ধাক্কায়, আমাদের বিমান কালো তালিকাভুক্ত হতে পারে বহু দেশে, আমাদের লোকেরা ছাত্র বা ভ্রমণ ভিসা পেতেও ঝামেলা পোহাবেন। আমাদের জনদরদি প্রধানমন্ত্রী গত এক দশক নিরলস কার্যক্রম, মানবতা, দূরদৃষ্টি এবং বিচক্ষণতাসহ বহু গুণে গুণান্বিত হয়ে অর্জন করেছেন সারা পৃথিবীর ঈর্ষণীয় প্রশংসা, অকুণ্ঠ শ্রদ্ধাবোধ এবং বহু সম্মাননা তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি দেশকে তুলে দিয়েছেন গৌরবময় উচ্চতায়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কতিপয় লোভী, অদক্ষ ব্যক্তির জন্য যদি সেই গৌরবে ধস নামে তা হবে করোনার চেয়েও ক্ষতিকর জাতীয় দুর্যোগ। নঈম সাহেব আওয়ামী লীগে সুযোগসন্ধানী অনুপ্রবেশকারী বলে যাদের প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাদের একজন বলে আওয়ামী লীগের আদেশের প্রতি তার আনুগত্য না থাকাই স্বাভাবিক, যা তিনি ডেঙ্গু মহামারীর সময় মালয়েশিয়া বেড়াতে গিয়ে প্রমাণ করেছেন। আর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের পিতা শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। বিএনপির সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছিলেন।  তিনি যে বিএনপি আমলে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় প্রতিষ্ঠিত ছিলেন রেকর্ডই তা বলে। তার পিতা যে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান  ছিলেন তার প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে বলেই আমি এটি লিখতে সাহস পাচ্ছি। নইলে তো মানহানি মামলা খেতে হবে।

হাসপাতালগুলো নারাজ থাকলেও চিকিৎসকরা এবং চিকিৎসা কর্মীরা কখনো নারাজ ছিলেন না, যদিও তাদের উপযুক্ত প্রতিরক্ষা সামগ্রী দেওয়া হয়নি, যা তারা প্রমাণ করেছেন অন্যতম সম্মুখে যোদ্ধা হিসেবে জীবন বাজি রেখে করোনা রোগীদের চিকিৎসা করে, অনেকে নিজের জীবন রেখে চিকিৎসা দান করে। অনেক ডাক্তার, নার্স তো মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন। লোভী হাসপাতাল মালিকরা নারাজ ছিলেন সরকারকে ব্ল্যাক মেইল করার জন্য, যাতে মদদ দিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্তারা মুনাফায় ভাগ বসানোর জন্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য এদের সবাইকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে, বিশ্বকে দেখাতে হবে এদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তবেই বিশ্বে আমাদের পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ফিরবে।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে টিকতে ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহে টিকতে ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা