শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মন্তব্য কলাম

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি

আজ ঘুম ভাঙার পরই পত্রিকায় দুটি তথ্যসমৃদ্ধ, অতীব গুরুত্বপূর্ণ লেখা আমাকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছে। একটি লিখেছেন শাহরিয়ার কবির, অন্যটি নঈম নিজাম। সততা, ন্যায়নিষ্ঠা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আপসহীনতার জন্য উভয়কেই আমি পরম শ্রদ্ধার চোখে দেখি। সেদিন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক স্বদেশ রায়ের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বলেছিলেন- শাহরিয়ার কবির, মুনতাসির মামুন যুগে যুগে  জন্মায় না। বললেন শাহরিয়ার ভাইর অনুপস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং অসাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাসী জনতা এক সফল সেনানায়ক থেকে বঞ্চিত হবেন। আমি পুরোপুরি একমত। নঈম নিজাম সাহেবের সঙ্গে আমার সখ্য হয় এক ক্রান্তিলগ্নে। স্বঘোষিত শান্তি কমিটির সদস্য এবং ইতিহাসে একমাত্র দুর্নীতিগ্রস্ত প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নঈম নিজামও ছিলেন এক প্রত্যক্ষ সহযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সরকারকে বিপদমুক্ত রাখার জন্য সে যুদ্ধ ছিল অপরিহার্য। কেননা সিনহা  তখন পাকিস্তানি স্টাইলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উৎখাতের ছক আঁকছিলেন। নঈম নিজামের লেখা যেমনি তথ্য এবং যুক্তিতে ভরপুর তেমনি লেখাটিতে সমৃদ্ধি এনেছে সাহিত্যলংকার। বয়সে আমার ছোট হলেও নঈম নিজাম আমারই মতো উত্তম-সুচিত্রা, সন্ধ্যা-হেমন্ত যুগের লোক। যে যুগ ছিল গোটা উপমহাদেশের সংগীত ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের রেনেসাঁর যুগ। সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া দুটি গানের উল্লেখ করে তিনি যথার্থই লিখেছেন- এ ধরনের গান আর হবে না। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতজ্ঞ হেমন্ত মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন, তাদের প্রস্থানের পর গানে কোনো মেলোডি থাকবে না। নঈম সাহেবও তার লেখনীতে সেই ইঙ্গিত দিয়ে সাহিত্য-সংস্কৃতিতে তার দখলের কথা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ করলেন। পাশাপাশি এটাও জানান দিলেন যে,  আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে অন্যান্য দল থেকে সুযোগসন্ধানীরা এসে শুধু জনগণের এবং মুক্তিযুদ্ধের এই দলটিকেই কলুষিত করছেন না, দুর্নীতি এবং অদক্ষরা আধিপত্য বিস্তার করছেন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতরের ব্যাখ্যা নতুন করে তা প্রমাণ করল। কেননা তাদের ব্যাখ্যায় রয়েছে অদক্ষতার নির্লজ্জ স্বীকারোক্তি। ব্যাখায় বলা হয়েছে, রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে এবং জেকেজির সঙ্গে দুটি কারণে চুক্তি করতে হয়েছিল, যার প্রথমটি ছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ। আর দ্বিতীয়টি ছিল এ কারণে যে, তখন বেসরকারি হাসপাতালগুলো করোনা রোগী নিতে চাচ্ছিল না। দ্বিতীয় কারণটি তাদের অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার অমার্জনীয় প্রমাণ। কয়েক মাস আগে পশ্চিমবাংলার বেসরকারি কয়েকটি হাসপাতাল একই ধরনের অভিনয় করলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সোজাসুজি বলে দিয়েছিলেন, করোনা রোগী ফিরিয়ে দিলে তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হবে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনে হাসপাতালগুলো সাময়িক অধিগ্রহণ করা হবে। মমতার সতর্কবাণী শুনে বেসরকারি হাসপাতালগুলো ভয়ে লেজ গুটিয়ে ছিল। ১৯৮২-র আইন  আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কেও লাইসেন্স প্রদান এবং বাতিল করার যে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দিয়েছে তা ভারতীয় আইনে প্রদত্ত ক্ষমতা থেকে আলাদা নয়। রিজেন্ট নামক ভুয়া হাসপাতালসহ হাসপাতালগুলো পয়সার প্রস্তাব পেয়ে কিন্তু ঠিকই রোগী নিতে রাজি হলো। তার মানে তাদের নেতিবাচক অবস্থা ছিল ব্ল্যাক মেইলিং দ্বারা সরকার থেকে পয়সা আদায় করা। আইন প্রয়োগ দ্বারা হাসপাতালগুলোকে বাধ্য না করে অর্থের ব্ল্যাক মেইলিং দাবি মেনে নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অধিদফতর আগ বাড়িয়েই রাজি হয়ে যায়- যার একটিই কারণ হতে পারে, তা হলো মুনাফার হিস্যা। এ প্রসঙ্গে আমার নিজের একটি অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ল। অবহেলার দ্বারা অধ্যাপক মৃদুল চক্রবর্তীর মৃত্যু ঘটনার কারণে আমি ল্যাব এইড হাসপাতালের চেয়ারম্যান এবং অন্য মালিকদের হাই কোর্টের কাঠগড়ায় সারা দিনের জন্য বন্দী রেখেছিলাম এবং তাদের বাধ্য করেছিলাম চক্রবর্তী পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে। পুলিশের আইজিকে নির্দেশ দিয়েছিলাম তাদের বিরুদ্ধে ৩০৪(ক) ধারার অপরাধ তদন্ত করে নরহত্যার অপরাধ হয়ে থাকলে ব্যবস্থা নিতে। সেদিনই বেসরকারি হাসপাতাল মালিকরা ঘোষণা দিলেন- এ অপমান তারা সইবেন না, করবেন ধর্মঘট। পরদিন কোর্ট বসার সঙ্গে সঙ্গেই আমি প্রকাশ্য আদালতে বিজ্ঞ অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দিয়েছিলাম- হাসপাতাল মালিকদের দ্বিধাহীন ভাষায় বলে দিতে যে, হরতালে গেলে আমরা আদালত অবমাননার অপরাধে তাদের জেলে পাঠাব। এই  নির্দেশনা শোনার পর তারাও লেজ গুটিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে দ্বিতীয় বিচারপতি ছিলেন মাননীয় বিচারপতি গোবিন্দ ঠাকুর। অধিদফতরের দ্বিতীয় ব্যাখ্যা আরও ভয়ঙ্কর এ জন্য যে, তা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষজন দুর্নীতির ইঙ্গিতই বহন করে, নইলে কেন তারা লাইসেন্সহীন হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করতে বলবেন, যা চুক্তি আইনের দৃষ্টিতে অবৈধ এবং অচল। তাদের কথায় আঙ্গুলি যায় মন্ত্রী সচিবের ওপর। শাহরিয়ার কবির বিশ্ব ভ্রমণ করা প্রজ্ঞাবান মানব হিতৈষী বিধায় বিশ্ব আন্তর্জাতিক বিষয়ের ওপর তার জ্ঞান অপরিসীম। তিনি যে চয়নসমূহ উচ্চারণ করেছেন তা অত্যন্ত সঙ্গত। আমার জীবনের এক বড় সময় ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত একটি সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলাম। বিধায় আমার নিজ অভিজ্ঞতার আলোকেই বলতে পারি, শাহরিয়ার কবিরের শঙ্কা কত নির্ভুল। তিনি যথার্থই বলেছেন, এর ফলে বাংলাদেশ একটি অবিশ্বাস্য জাতি হিসেবে বিশ্বময় পরিচিত হবে। বিদেশে আমাদের শ্রম বাণিজ্য, রপ্তানি বাণিজ্য পড়বে বড় রকমের ধাক্কায়, আমাদের বিমান কালো তালিকাভুক্ত হতে পারে বহু দেশে, আমাদের লোকেরা ছাত্র বা ভ্রমণ ভিসা পেতেও ঝামেলা পোহাবেন। আমাদের জনদরদি প্রধানমন্ত্রী গত এক দশক নিরলস কার্যক্রম, মানবতা, দূরদৃষ্টি এবং বিচক্ষণতাসহ বহু গুণে গুণান্বিত হয়ে অর্জন করেছেন সারা পৃথিবীর ঈর্ষণীয় প্রশংসা, অকুণ্ঠ শ্রদ্ধাবোধ এবং বহু সম্মাননা তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি দেশকে তুলে দিয়েছেন গৌরবময় উচ্চতায়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কতিপয় লোভী, অদক্ষ ব্যক্তির জন্য যদি সেই গৌরবে ধস নামে তা হবে করোনার চেয়েও ক্ষতিকর জাতীয় দুর্যোগ। নঈম সাহেব আওয়ামী লীগে সুযোগসন্ধানী অনুপ্রবেশকারী বলে যাদের প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাদের একজন বলে আওয়ামী লীগের আদেশের প্রতি তার আনুগত্য না থাকাই স্বাভাবিক, যা তিনি ডেঙ্গু মহামারীর সময় মালয়েশিয়া বেড়াতে গিয়ে প্রমাণ করেছেন। আর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের পিতা শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। বিএনপির সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছিলেন।  তিনি যে বিএনপি আমলে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় প্রতিষ্ঠিত ছিলেন রেকর্ডই তা বলে। তার পিতা যে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান  ছিলেন তার প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে বলেই আমি এটি লিখতে সাহস পাচ্ছি। নইলে তো মানহানি মামলা খেতে হবে।

হাসপাতালগুলো নারাজ থাকলেও চিকিৎসকরা এবং চিকিৎসা কর্মীরা কখনো নারাজ ছিলেন না, যদিও তাদের উপযুক্ত প্রতিরক্ষা সামগ্রী দেওয়া হয়নি, যা তারা প্রমাণ করেছেন অন্যতম সম্মুখে যোদ্ধা হিসেবে জীবন বাজি রেখে করোনা রোগীদের চিকিৎসা করে, অনেকে নিজের জীবন রেখে চিকিৎসা দান করে। অনেক ডাক্তার, নার্স তো মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন। লোভী হাসপাতাল মালিকরা নারাজ ছিলেন সরকারকে ব্ল্যাক মেইল করার জন্য, যাতে মদদ দিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্তারা মুনাফায় ভাগ বসানোর জন্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য এদের সবাইকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে, বিশ্বকে দেখাতে হবে এদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তবেই বিশ্বে আমাদের পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ফিরবে।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত
মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা