শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

একটা অপরাধের কূলকিনারা হয় না, আরেক ভয়ঙ্কর অপরাধ আসে। এভাবেই চলছে। ক্যাসিনো বাজিকর লোকমানের মুক্তিতে একটি বেআইনি অপরাধ হালকা হয়ে গেল। ক্যাসিনো বাণিজ্যের পৃষ্ঠপোষকরাও রহস্যের অন্ধকারে চলে  গেলেন। তাদের চেহারা আর সামনে আসবে না। কেউ কেউ বলি হয়, মোড়লরা আড়ালেই থেকে যায়! এটা নতুন নয়। কত যুগের অভিজ্ঞতা। পূর্তের একচ্ছত্র ঠিকাদার, হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে বেপরোয়া বিলাসী জীবনযাপন করা জি কে শামীম আটক হলেও তার গডফাদার বেনিফিশিয়ারদের নাম আর দেশ জানল না। জি কে শামীম জেলেও নয়, হাসপাতালে জেল খাটেন। একদিন বেরিয়ে যাবেন। আমরা ভুলে গেলাম যুব মহিলা লীগের মক্ষীরানী পাপিয়ার অন্ধকার জগতের খবরে। এখানেও পাপিয়াই জেল খাটছে। তাকে যত্ন করে লালন করা বড়মাপের পাপিয়ারা বহালতবিয়তে। তাকে নিয়ে অভিজাত হোটেলের রংমহলের মুখও আর বের হলো না! অপরাধী ধরা পড়ে। হইচই হয়। অপরাধের শেকড় থেকে তার ডালপালা ও মালিক থেকে মালিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন। কোনো অপরাধ আর পুরো উদ্ঘাটন হয় না! সব অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তিদান ঘটে না। এতে অপরাধ ডালভাত হয়ে যায়। অপরাধীরা আরও বেপরোয়া ঔদ্ধত্য নিয়ে প্রতাপশালী হয়। সবকিছু যেন তাদের পকেটে। পাপিয়ারা কিছু দিন জেল খাটবে তারপর ভুলে যাওয়া, সয়ে যাওয়া ইতিহাস হয়ে মুছে যাবে। ভবিষ্যতে কত মাসিরা কত পাপিয়া তৈরি করবে। অপরাধের জগৎ আরও বিস্তৃত হবে।

পাপিয়াদের নিয়ে গণমাধ্যমের বাজার গরম থাকতেই এলো ভয়াবহ করোনাকাল। পৃথিবীতে কেয়ামতের আজাব। জীবন ও জীবিকার মহাবিপর্যয়। লাশের পাহাড়ে পৃথিবীজুড়ে কান্না। আমরাও যুদ্ধে নামলাম। স্বাস্থ্য খাতের দেউলিয়াত্ব, সীমাহীন দুর্নীতির মুখে আমরা দেখলাম কতটা বর্বরতার সঙ্গে করোনাকালেও অসৎবাজিকরদের মুখ লোভের ফণা তুলেছে। কী নির্মম, কী নৃশংস। মানুষের জীবন নিয়ে বাণিজ্য। মৃত্যুর ওপর দিয়ে মুনাফা লুটতে গিয়ে জাল মাস্ক, পিপিই ধরা পড়ল। পুঁটিমাছ ধরা। রাঘববোয়াল জালে ওঠে না। গোটা দুর্নীতির সিন্ডিকেট ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। কিছু ঠিকাদার কালো তালিকায়। ডনরা নাই। দুদকে তলব হয় ছোটগুলো। এদের নিয়ে দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকরা থাকে আড়ালেই! তদন্তে আসে না। এমনকি টেস্ট জালিয়াতির মতো জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা আড়ালেই এখনো, যারা সুযোগ দিয়েছিলেন। প্রতারক সাহেদ, সাবরিনা, আরিফরা জেলে। এদের অপরাধের পৃষ্ঠপোষক কারা? ব্যাংক লুটেরা, অর্থ পাচারকারী, শেয়ার লুটেরারা দেশে মাফিয়া ডন! ধরা যাবে না, ছোঁয়া যাবে না!

এসব নিয়ে গণমাধ্যমের ঝড় থামতে না থামতেই রক্ষক যেখানে ভক্ষক সেই টেকনাফে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়া চৌকস সেনা কর্মকর্তা (অব. মেজর) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান পুলিশের কথিত বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারের নামে, এককথায় গুলিতে হত্যার রোমহর্ষক ঘটনায় গোটা দেশ ঝাঁকুনি খেয়েছে। একদল অপরাধীর বেপরোয়া ঔদ্ধত্যের বা বিনা কারণে খুনের দায় গোটা পুলিশ বাহিনী নিতে পারে না। এক্ষেত্রে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে উসকানি বা বিতর্ক  তৈরির আগেই সেনাপ্রধান ও আইজিপি কক্সবাজার গিয়ে যেমন দ্রুত কার্যকর ভূমিকা নিয়েছেন তেমনি শেখ হাসিনার সরকারও কঠোর পদক্ষেপ নিতে বিলম্ব করেনি। তদন্ত কমিটিই শক্তিশালী হয়নি খুনি ওসি প্রদীপ, এসআই লিয়াকতদেরও গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তার ছেলে সিনহা রাশেদ বাবাকে হারালেও মা তাকে অপার স্নেহ স্বাধীনতা দিয়েছেন। শৃঙ্খলিত জীবনে থাকতে চায়নি। চেয়েছে পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে। ভ্রমণ করতে। বই পড়তে। আনন্দে জীবনটাকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে। সৃষ্টিশীলতার নেশাই এমন। গিয়েছিল তরুণদের নিয়ে পর্যটকদের টানতে ডকুমেন্টারি বানিয়ে ইউটিউবে দিতে। ইয়াবা ব্যবসায়ী আর ওসি প্রদীপ ও এসআই লিয়াকতদের হাতে তখন টেকনাফ ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অভিশপ্ত রক্তাক্ত ভৌতিক জনপদ। সেখানে নির্দোষ সিনহা রাশেদকে লিয়াকত ৪ গুলিতে, প্রদীপ ২ গুলিতে শেষ করে দিয়েছে। ওসি প্রদীপের একজনের সঙ্গে মিথ্যা মামলা দায়ের করার আইনি পরামর্শের কথোপকথন ফাঁস হওয়ায় বোঝা যায়, দেশের সাধারণ কোনো নাগরিককে হত্যা করলে তারা ইয়াবার জালের মামলায় ফেলে নিশ্চিন্ত ঘুমে যেত। সেনা পরিবারের সদস্য হওয়ায় বিচলিত। সাধারণ মানুষের অধিকারও নেই তাদের কাছে। উর্দি অস্ত্র অর্থের দম্ভে এতটাই অন্ধ তারা! নিহত সিনহা রাশেদের সঙ্গী শিপ্রার মুক্তি হয়েছে, সিফাতের হবে হয়তো। কিন্তু মেজর (অব.) সিনহা রাশেদের রক্তের ওপর দিয়ে যে ঝড় উঠেছে সেটি হলো এই, বিনা বিচারে মানুষ হত্যার ক্রসফায়ার বা বন্দুকযুদ্ধ বন্ধ হবে না চলবে? টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর যেসব তথ্য বের হয়ে আসছে তাতে অবশ্যই এককথায় বলা যায় অনেক গণতান্ত্রিক মানবতাবাদী রাষ্ট্রেও জঙ্গি সন্ত্রাসী অপরাধ জগৎকে শেষ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আত্মœঘাতী বোমা হামলাকারীকে গুলি করে বা অপরাধ জগতের অস্ত্রবাজদের এনকাউন্টারে মারার নজির রয়েছে। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে র‌্যাব গঠিত হলে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি থেকে মানুষ, ব্যবসায়ীদের মুক্তি দিতে দারুণ ভূমিকা রাখে। দেশে-বিদেশে এ নিয়ে বিতর্ক উঠলেও মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেও এটা বন্ধ হয়নি। আমরাও সমর্থন দিয়েছি। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ, মাদকের বিরুদ্ধে এটা চলমান থাকে। বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদ র‌্যাবে থাকতে  ‘মাদকের বিরুদ্ধে চলো যাই যুদ্ধে’ স্লোগানে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। টেকনাফে কক্সবাজার যুবলীগ নেতা একরামের ক্রসফায়ারের অডিওতে তার মেয়ের কান্না একসময় মানুষের কলিজা স্পর্শ করেছিল। নারায়ণগঞ্জ হত্যাকান্ডে র‌্যাব বিতর্কে পড়েছিল। যদিও আইনের সাজা তাদের ভোগ করতে হয়। পাপ করে রক্ষা পায়নি। টেকনাফের সিনহা রাশেদ হত্যাকান্ড সেখানকার বর্বরতা বেরিয়ে পুলিশ বাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। সব পেশায় একদল খারাপ মানুষ থাকে। ছোট্ট একদল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের জন্য গোটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিতর্কিত হতে পারে না। একদল যেমন হয়রানি করে, মিথ্যা মামলায় নির্যাতন করে, ঘুষ দুর্নীতির লোভে বিষাক্ত হয় তেমনি বিশাল সংখ্যক দক্ষ সৎ কর্মকর্তা দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর জানমাল নিরাপদ রাখে। ওসি প্রদীপের শাসনামলে দুই বছরে টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছে। অবাধ বাণিজ্যের অভিযোগও আসছে। এমনকি ৭০ লাখ টাকা দিয়েও বাহারছড়ার হাবিবুল্লাহকে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হতে হয়েছে। ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। অনেককে মামলায় ফাঁসানোও হয়েছে। নিহত সবাই নিরপরাধ নয়, কিন্তু অনেকেই নিরপরাধ। ১০২ জন সরকারের দেওয়া সুযোগে আত্মসমর্পণ করলেও তাদের অনেকের কাছ থেকে প্রদীপরা অর্থ নিয়েছে। মাদক সাম্রাজ্যের সম্রাট সাবেক এমপি বদির ভাইরা আত্মসমর্পণ করেছে। তার অনেক আত্মীয় ইয়াবার কারবার করলেও নিহত হয়নি। তার বউ এমপিও হয়েছেন। একসময় ওসি প্রদীপ নাকি বদিকে সমীহ করতেন, সর্বশেষ মূর্তিমান আতঙ্ক প্রদীপকে বদি সমীহ করতেন। মাদকও অনেক ধরা পড়েছে সত্য। পুরো হিসাব নেই। কম হিসাব দেখিয়ে বড় অংশ সেখানকার পুলিশ বাজারে ছেড়ে বাণিজ্য করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কখনো জনগণের আতঙ্ক হতে পারে না। বন্ধু, ভরসা বিশ্বাস হতে হবে। দক্ষ গণমুখী হতে হবে। সংস্কারের প্রয়োজন আইনের, দ্রুত কঠিন বিচারের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জবাবদিহিতার জায়গাটা শক্তিশালী করা  দরকার। পোস্টিং বাণিজ্য বন্ধ করতেই হবে। ওসি হতে হবে বিসিএস ক্যাডার- এ দাবিও উঠেছে।

সিনহা রাশেদ, এক সম্ভাবনাময় দেশপ্রেমিক সন্তান চলে গেছে। মায়ের খালি বুক শূন্য থাকবে। কিন্তু সিনহা রাশেদের ভয়ঙ্কর টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর  প্রদীপদের আর একটি ক্রসফায়ার নয়। একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষায় ১০ জন অপরাধী বেঁচে যাক। তবু নিরপরাধ মানুষ হত্যা হয়রানি চলতে পারে না। সিনহা রাশেদ হত্যার কঠোর বিচারই নয়, প্রদীপ, লিয়াকতদের এই ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অপরাধের সঙ্গে জড়িতদেরও তদন্তে বেরিয়ে আসতে হবে। এসপি কী করেছিলেন? ডিআইজি কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন? ওসি প্রদীপরা এতটাই ভয়ঙ্কর হয়েছিল যে সেখানকার গণমাধ্যমকর্মীরাও জীবনের ভয়ে সত্য প্রকাশে সাহস দেখাতে পারেননি। দেশের সংবিধান সব নাগরিকের ন্যায়বিচার লাভের নিশ্চয়তা দিয়েছে। কাউকে আইনের ঊর্ধ্বে উঠতে দেয়নি। ক্রসফায়ার বন্দুকযুদ্ধ অপরাধীদের চেয়ে সাধারণ মানুষের রাতের ঘুমও হারাম করেছে। মানুষ আতঙ্কিত হলেও দেশ এতকিছুর পরও মাদকে ইয়াবায় ভাসছে। মাদকও বন্ধ হতে হবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও অপরাধ করা যাবে না।

ইয়াবার বিরুদ্ধে পরিবার, সমাজ, জনগণকেও দায়িত্ব নিতে হবে। আইনপ্রণেতা, জনপ্রতিনিধি, আইনের রক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যম, বিচার বিভাগ সবাইকে মাদকের বিরুদ্ধে সততার সঙ্গে কঠোর ভূমিকা রাখতে হবে। ব্যক্তি-গোষ্ঠীর স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করতে হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের অতি দলীয় ভক্তি অপরাধের সড়ক তৈরি করে। এটাও রাজনৈতিক শক্তিকে বুঝতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
ভারতের রাজ্যসভার মনোনীত সাংসদের তালিকায় চার বিশিষ্ট নাগরিক
ভারতের রাজ্যসভার মনোনীত সাংসদের তালিকায় চার বিশিষ্ট নাগরিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
পটিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আবু সাঈদ হত্যা ও আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানো: ১২ আসামি ট্রাইব্যুনালে
আবু সাঈদ হত্যা ও আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানো: ১২ আসামি ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে