শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

একটা অপরাধের কূলকিনারা হয় না, আরেক ভয়ঙ্কর অপরাধ আসে। এভাবেই চলছে। ক্যাসিনো বাজিকর লোকমানের মুক্তিতে একটি বেআইনি অপরাধ হালকা হয়ে গেল। ক্যাসিনো বাণিজ্যের পৃষ্ঠপোষকরাও রহস্যের অন্ধকারে চলে  গেলেন। তাদের চেহারা আর সামনে আসবে না। কেউ কেউ বলি হয়, মোড়লরা আড়ালেই থেকে যায়! এটা নতুন নয়। কত যুগের অভিজ্ঞতা। পূর্তের একচ্ছত্র ঠিকাদার, হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে বেপরোয়া বিলাসী জীবনযাপন করা জি কে শামীম আটক হলেও তার গডফাদার বেনিফিশিয়ারদের নাম আর দেশ জানল না। জি কে শামীম জেলেও নয়, হাসপাতালে জেল খাটেন। একদিন বেরিয়ে যাবেন। আমরা ভুলে গেলাম যুব মহিলা লীগের মক্ষীরানী পাপিয়ার অন্ধকার জগতের খবরে। এখানেও পাপিয়াই জেল খাটছে। তাকে যত্ন করে লালন করা বড়মাপের পাপিয়ারা বহালতবিয়তে। তাকে নিয়ে অভিজাত হোটেলের রংমহলের মুখও আর বের হলো না! অপরাধী ধরা পড়ে। হইচই হয়। অপরাধের শেকড় থেকে তার ডালপালা ও মালিক থেকে মালিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন। কোনো অপরাধ আর পুরো উদ্ঘাটন হয় না! সব অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তিদান ঘটে না। এতে অপরাধ ডালভাত হয়ে যায়। অপরাধীরা আরও বেপরোয়া ঔদ্ধত্য নিয়ে প্রতাপশালী হয়। সবকিছু যেন তাদের পকেটে। পাপিয়ারা কিছু দিন জেল খাটবে তারপর ভুলে যাওয়া, সয়ে যাওয়া ইতিহাস হয়ে মুছে যাবে। ভবিষ্যতে কত মাসিরা কত পাপিয়া তৈরি করবে। অপরাধের জগৎ আরও বিস্তৃত হবে।

পাপিয়াদের নিয়ে গণমাধ্যমের বাজার গরম থাকতেই এলো ভয়াবহ করোনাকাল। পৃথিবীতে কেয়ামতের আজাব। জীবন ও জীবিকার মহাবিপর্যয়। লাশের পাহাড়ে পৃথিবীজুড়ে কান্না। আমরাও যুদ্ধে নামলাম। স্বাস্থ্য খাতের দেউলিয়াত্ব, সীমাহীন দুর্নীতির মুখে আমরা দেখলাম কতটা বর্বরতার সঙ্গে করোনাকালেও অসৎবাজিকরদের মুখ লোভের ফণা তুলেছে। কী নির্মম, কী নৃশংস। মানুষের জীবন নিয়ে বাণিজ্য। মৃত্যুর ওপর দিয়ে মুনাফা লুটতে গিয়ে জাল মাস্ক, পিপিই ধরা পড়ল। পুঁটিমাছ ধরা। রাঘববোয়াল জালে ওঠে না। গোটা দুর্নীতির সিন্ডিকেট ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। কিছু ঠিকাদার কালো তালিকায়। ডনরা নাই। দুদকে তলব হয় ছোটগুলো। এদের নিয়ে দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকরা থাকে আড়ালেই! তদন্তে আসে না। এমনকি টেস্ট জালিয়াতির মতো জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা আড়ালেই এখনো, যারা সুযোগ দিয়েছিলেন। প্রতারক সাহেদ, সাবরিনা, আরিফরা জেলে। এদের অপরাধের পৃষ্ঠপোষক কারা? ব্যাংক লুটেরা, অর্থ পাচারকারী, শেয়ার লুটেরারা দেশে মাফিয়া ডন! ধরা যাবে না, ছোঁয়া যাবে না!

এসব নিয়ে গণমাধ্যমের ঝড় থামতে না থামতেই রক্ষক যেখানে ভক্ষক সেই টেকনাফে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়া চৌকস সেনা কর্মকর্তা (অব. মেজর) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান পুলিশের কথিত বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারের নামে, এককথায় গুলিতে হত্যার রোমহর্ষক ঘটনায় গোটা দেশ ঝাঁকুনি খেয়েছে। একদল অপরাধীর বেপরোয়া ঔদ্ধত্যের বা বিনা কারণে খুনের দায় গোটা পুলিশ বাহিনী নিতে পারে না। এক্ষেত্রে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে উসকানি বা বিতর্ক  তৈরির আগেই সেনাপ্রধান ও আইজিপি কক্সবাজার গিয়ে যেমন দ্রুত কার্যকর ভূমিকা নিয়েছেন তেমনি শেখ হাসিনার সরকারও কঠোর পদক্ষেপ নিতে বিলম্ব করেনি। তদন্ত কমিটিই শক্তিশালী হয়নি খুনি ওসি প্রদীপ, এসআই লিয়াকতদেরও গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তার ছেলে সিনহা রাশেদ বাবাকে হারালেও মা তাকে অপার স্নেহ স্বাধীনতা দিয়েছেন। শৃঙ্খলিত জীবনে থাকতে চায়নি। চেয়েছে পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে। ভ্রমণ করতে। বই পড়তে। আনন্দে জীবনটাকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে। সৃষ্টিশীলতার নেশাই এমন। গিয়েছিল তরুণদের নিয়ে পর্যটকদের টানতে ডকুমেন্টারি বানিয়ে ইউটিউবে দিতে। ইয়াবা ব্যবসায়ী আর ওসি প্রদীপ ও এসআই লিয়াকতদের হাতে তখন টেকনাফ ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অভিশপ্ত রক্তাক্ত ভৌতিক জনপদ। সেখানে নির্দোষ সিনহা রাশেদকে লিয়াকত ৪ গুলিতে, প্রদীপ ২ গুলিতে শেষ করে দিয়েছে। ওসি প্রদীপের একজনের সঙ্গে মিথ্যা মামলা দায়ের করার আইনি পরামর্শের কথোপকথন ফাঁস হওয়ায় বোঝা যায়, দেশের সাধারণ কোনো নাগরিককে হত্যা করলে তারা ইয়াবার জালের মামলায় ফেলে নিশ্চিন্ত ঘুমে যেত। সেনা পরিবারের সদস্য হওয়ায় বিচলিত। সাধারণ মানুষের অধিকারও নেই তাদের কাছে। উর্দি অস্ত্র অর্থের দম্ভে এতটাই অন্ধ তারা! নিহত সিনহা রাশেদের সঙ্গী শিপ্রার মুক্তি হয়েছে, সিফাতের হবে হয়তো। কিন্তু মেজর (অব.) সিনহা রাশেদের রক্তের ওপর দিয়ে যে ঝড় উঠেছে সেটি হলো এই, বিনা বিচারে মানুষ হত্যার ক্রসফায়ার বা বন্দুকযুদ্ধ বন্ধ হবে না চলবে? টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর যেসব তথ্য বের হয়ে আসছে তাতে অবশ্যই এককথায় বলা যায় অনেক গণতান্ত্রিক মানবতাবাদী রাষ্ট্রেও জঙ্গি সন্ত্রাসী অপরাধ জগৎকে শেষ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আত্মœঘাতী বোমা হামলাকারীকে গুলি করে বা অপরাধ জগতের অস্ত্রবাজদের এনকাউন্টারে মারার নজির রয়েছে। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে র‌্যাব গঠিত হলে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি থেকে মানুষ, ব্যবসায়ীদের মুক্তি দিতে দারুণ ভূমিকা রাখে। দেশে-বিদেশে এ নিয়ে বিতর্ক উঠলেও মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেও এটা বন্ধ হয়নি। আমরাও সমর্থন দিয়েছি। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ, মাদকের বিরুদ্ধে এটা চলমান থাকে। বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদ র‌্যাবে থাকতে  ‘মাদকের বিরুদ্ধে চলো যাই যুদ্ধে’ স্লোগানে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। টেকনাফে কক্সবাজার যুবলীগ নেতা একরামের ক্রসফায়ারের অডিওতে তার মেয়ের কান্না একসময় মানুষের কলিজা স্পর্শ করেছিল। নারায়ণগঞ্জ হত্যাকান্ডে র‌্যাব বিতর্কে পড়েছিল। যদিও আইনের সাজা তাদের ভোগ করতে হয়। পাপ করে রক্ষা পায়নি। টেকনাফের সিনহা রাশেদ হত্যাকান্ড সেখানকার বর্বরতা বেরিয়ে পুলিশ বাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। সব পেশায় একদল খারাপ মানুষ থাকে। ছোট্ট একদল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের জন্য গোটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিতর্কিত হতে পারে না। একদল যেমন হয়রানি করে, মিথ্যা মামলায় নির্যাতন করে, ঘুষ দুর্নীতির লোভে বিষাক্ত হয় তেমনি বিশাল সংখ্যক দক্ষ সৎ কর্মকর্তা দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর জানমাল নিরাপদ রাখে। ওসি প্রদীপের শাসনামলে দুই বছরে টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছে। অবাধ বাণিজ্যের অভিযোগও আসছে। এমনকি ৭০ লাখ টাকা দিয়েও বাহারছড়ার হাবিবুল্লাহকে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হতে হয়েছে। ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। অনেককে মামলায় ফাঁসানোও হয়েছে। নিহত সবাই নিরপরাধ নয়, কিন্তু অনেকেই নিরপরাধ। ১০২ জন সরকারের দেওয়া সুযোগে আত্মসমর্পণ করলেও তাদের অনেকের কাছ থেকে প্রদীপরা অর্থ নিয়েছে। মাদক সাম্রাজ্যের সম্রাট সাবেক এমপি বদির ভাইরা আত্মসমর্পণ করেছে। তার অনেক আত্মীয় ইয়াবার কারবার করলেও নিহত হয়নি। তার বউ এমপিও হয়েছেন। একসময় ওসি প্রদীপ নাকি বদিকে সমীহ করতেন, সর্বশেষ মূর্তিমান আতঙ্ক প্রদীপকে বদি সমীহ করতেন। মাদকও অনেক ধরা পড়েছে সত্য। পুরো হিসাব নেই। কম হিসাব দেখিয়ে বড় অংশ সেখানকার পুলিশ বাজারে ছেড়ে বাণিজ্য করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কখনো জনগণের আতঙ্ক হতে পারে না। বন্ধু, ভরসা বিশ্বাস হতে হবে। দক্ষ গণমুখী হতে হবে। সংস্কারের প্রয়োজন আইনের, দ্রুত কঠিন বিচারের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জবাবদিহিতার জায়গাটা শক্তিশালী করা  দরকার। পোস্টিং বাণিজ্য বন্ধ করতেই হবে। ওসি হতে হবে বিসিএস ক্যাডার- এ দাবিও উঠেছে।

সিনহা রাশেদ, এক সম্ভাবনাময় দেশপ্রেমিক সন্তান চলে গেছে। মায়ের খালি বুক শূন্য থাকবে। কিন্তু সিনহা রাশেদের ভয়ঙ্কর টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর  প্রদীপদের আর একটি ক্রসফায়ার নয়। একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষায় ১০ জন অপরাধী বেঁচে যাক। তবু নিরপরাধ মানুষ হত্যা হয়রানি চলতে পারে না। সিনহা রাশেদ হত্যার কঠোর বিচারই নয়, প্রদীপ, লিয়াকতদের এই ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অপরাধের সঙ্গে জড়িতদেরও তদন্তে বেরিয়ে আসতে হবে। এসপি কী করেছিলেন? ডিআইজি কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন? ওসি প্রদীপরা এতটাই ভয়ঙ্কর হয়েছিল যে সেখানকার গণমাধ্যমকর্মীরাও জীবনের ভয়ে সত্য প্রকাশে সাহস দেখাতে পারেননি। দেশের সংবিধান সব নাগরিকের ন্যায়বিচার লাভের নিশ্চয়তা দিয়েছে। কাউকে আইনের ঊর্ধ্বে উঠতে দেয়নি। ক্রসফায়ার বন্দুকযুদ্ধ অপরাধীদের চেয়ে সাধারণ মানুষের রাতের ঘুমও হারাম করেছে। মানুষ আতঙ্কিত হলেও দেশ এতকিছুর পরও মাদকে ইয়াবায় ভাসছে। মাদকও বন্ধ হতে হবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও অপরাধ করা যাবে না।

ইয়াবার বিরুদ্ধে পরিবার, সমাজ, জনগণকেও দায়িত্ব নিতে হবে। আইনপ্রণেতা, জনপ্রতিনিধি, আইনের রক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যম, বিচার বিভাগ সবাইকে মাদকের বিরুদ্ধে সততার সঙ্গে কঠোর ভূমিকা রাখতে হবে। ব্যক্তি-গোষ্ঠীর স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করতে হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের অতি দলীয় ভক্তি অপরাধের সড়ক তৈরি করে। এটাও রাজনৈতিক শক্তিকে বুঝতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন