শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

একটা অপরাধের কূলকিনারা হয় না, আরেক ভয়ঙ্কর অপরাধ আসে। এভাবেই চলছে। ক্যাসিনো বাজিকর লোকমানের মুক্তিতে একটি বেআইনি অপরাধ হালকা হয়ে গেল। ক্যাসিনো বাণিজ্যের পৃষ্ঠপোষকরাও রহস্যের অন্ধকারে চলে  গেলেন। তাদের চেহারা আর সামনে আসবে না। কেউ কেউ বলি হয়, মোড়লরা আড়ালেই থেকে যায়! এটা নতুন নয়। কত যুগের অভিজ্ঞতা। পূর্তের একচ্ছত্র ঠিকাদার, হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে বেপরোয়া বিলাসী জীবনযাপন করা জি কে শামীম আটক হলেও তার গডফাদার বেনিফিশিয়ারদের নাম আর দেশ জানল না। জি কে শামীম জেলেও নয়, হাসপাতালে জেল খাটেন। একদিন বেরিয়ে যাবেন। আমরা ভুলে গেলাম যুব মহিলা লীগের মক্ষীরানী পাপিয়ার অন্ধকার জগতের খবরে। এখানেও পাপিয়াই জেল খাটছে। তাকে যত্ন করে লালন করা বড়মাপের পাপিয়ারা বহালতবিয়তে। তাকে নিয়ে অভিজাত হোটেলের রংমহলের মুখও আর বের হলো না! অপরাধী ধরা পড়ে। হইচই হয়। অপরাধের শেকড় থেকে তার ডালপালা ও মালিক থেকে মালিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন। কোনো অপরাধ আর পুরো উদ্ঘাটন হয় না! সব অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তিদান ঘটে না। এতে অপরাধ ডালভাত হয়ে যায়। অপরাধীরা আরও বেপরোয়া ঔদ্ধত্য নিয়ে প্রতাপশালী হয়। সবকিছু যেন তাদের পকেটে। পাপিয়ারা কিছু দিন জেল খাটবে তারপর ভুলে যাওয়া, সয়ে যাওয়া ইতিহাস হয়ে মুছে যাবে। ভবিষ্যতে কত মাসিরা কত পাপিয়া তৈরি করবে। অপরাধের জগৎ আরও বিস্তৃত হবে।

পাপিয়াদের নিয়ে গণমাধ্যমের বাজার গরম থাকতেই এলো ভয়াবহ করোনাকাল। পৃথিবীতে কেয়ামতের আজাব। জীবন ও জীবিকার মহাবিপর্যয়। লাশের পাহাড়ে পৃথিবীজুড়ে কান্না। আমরাও যুদ্ধে নামলাম। স্বাস্থ্য খাতের দেউলিয়াত্ব, সীমাহীন দুর্নীতির মুখে আমরা দেখলাম কতটা বর্বরতার সঙ্গে করোনাকালেও অসৎবাজিকরদের মুখ লোভের ফণা তুলেছে। কী নির্মম, কী নৃশংস। মানুষের জীবন নিয়ে বাণিজ্য। মৃত্যুর ওপর দিয়ে মুনাফা লুটতে গিয়ে জাল মাস্ক, পিপিই ধরা পড়ল। পুঁটিমাছ ধরা। রাঘববোয়াল জালে ওঠে না। গোটা দুর্নীতির সিন্ডিকেট ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। কিছু ঠিকাদার কালো তালিকায়। ডনরা নাই। দুদকে তলব হয় ছোটগুলো। এদের নিয়ে দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকরা থাকে আড়ালেই! তদন্তে আসে না। এমনকি টেস্ট জালিয়াতির মতো জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা আড়ালেই এখনো, যারা সুযোগ দিয়েছিলেন। প্রতারক সাহেদ, সাবরিনা, আরিফরা জেলে। এদের অপরাধের পৃষ্ঠপোষক কারা? ব্যাংক লুটেরা, অর্থ পাচারকারী, শেয়ার লুটেরারা দেশে মাফিয়া ডন! ধরা যাবে না, ছোঁয়া যাবে না!

এসব নিয়ে গণমাধ্যমের ঝড় থামতে না থামতেই রক্ষক যেখানে ভক্ষক সেই টেকনাফে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়া চৌকস সেনা কর্মকর্তা (অব. মেজর) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান পুলিশের কথিত বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারের নামে, এককথায় গুলিতে হত্যার রোমহর্ষক ঘটনায় গোটা দেশ ঝাঁকুনি খেয়েছে। একদল অপরাধীর বেপরোয়া ঔদ্ধত্যের বা বিনা কারণে খুনের দায় গোটা পুলিশ বাহিনী নিতে পারে না। এক্ষেত্রে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে উসকানি বা বিতর্ক  তৈরির আগেই সেনাপ্রধান ও আইজিপি কক্সবাজার গিয়ে যেমন দ্রুত কার্যকর ভূমিকা নিয়েছেন তেমনি শেখ হাসিনার সরকারও কঠোর পদক্ষেপ নিতে বিলম্ব করেনি। তদন্ত কমিটিই শক্তিশালী হয়নি খুনি ওসি প্রদীপ, এসআই লিয়াকতদেরও গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তার ছেলে সিনহা রাশেদ বাবাকে হারালেও মা তাকে অপার স্নেহ স্বাধীনতা দিয়েছেন। শৃঙ্খলিত জীবনে থাকতে চায়নি। চেয়েছে পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে। ভ্রমণ করতে। বই পড়তে। আনন্দে জীবনটাকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে। সৃষ্টিশীলতার নেশাই এমন। গিয়েছিল তরুণদের নিয়ে পর্যটকদের টানতে ডকুমেন্টারি বানিয়ে ইউটিউবে দিতে। ইয়াবা ব্যবসায়ী আর ওসি প্রদীপ ও এসআই লিয়াকতদের হাতে তখন টেকনাফ ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অভিশপ্ত রক্তাক্ত ভৌতিক জনপদ। সেখানে নির্দোষ সিনহা রাশেদকে লিয়াকত ৪ গুলিতে, প্রদীপ ২ গুলিতে শেষ করে দিয়েছে। ওসি প্রদীপের একজনের সঙ্গে মিথ্যা মামলা দায়ের করার আইনি পরামর্শের কথোপকথন ফাঁস হওয়ায় বোঝা যায়, দেশের সাধারণ কোনো নাগরিককে হত্যা করলে তারা ইয়াবার জালের মামলায় ফেলে নিশ্চিন্ত ঘুমে যেত। সেনা পরিবারের সদস্য হওয়ায় বিচলিত। সাধারণ মানুষের অধিকারও নেই তাদের কাছে। উর্দি অস্ত্র অর্থের দম্ভে এতটাই অন্ধ তারা! নিহত সিনহা রাশেদের সঙ্গী শিপ্রার মুক্তি হয়েছে, সিফাতের হবে হয়তো। কিন্তু মেজর (অব.) সিনহা রাশেদের রক্তের ওপর দিয়ে যে ঝড় উঠেছে সেটি হলো এই, বিনা বিচারে মানুষ হত্যার ক্রসফায়ার বা বন্দুকযুদ্ধ বন্ধ হবে না চলবে? টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর যেসব তথ্য বের হয়ে আসছে তাতে অবশ্যই এককথায় বলা যায় অনেক গণতান্ত্রিক মানবতাবাদী রাষ্ট্রেও জঙ্গি সন্ত্রাসী অপরাধ জগৎকে শেষ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আত্মœঘাতী বোমা হামলাকারীকে গুলি করে বা অপরাধ জগতের অস্ত্রবাজদের এনকাউন্টারে মারার নজির রয়েছে। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে র‌্যাব গঠিত হলে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি থেকে মানুষ, ব্যবসায়ীদের মুক্তি দিতে দারুণ ভূমিকা রাখে। দেশে-বিদেশে এ নিয়ে বিতর্ক উঠলেও মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেও এটা বন্ধ হয়নি। আমরাও সমর্থন দিয়েছি। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ, মাদকের বিরুদ্ধে এটা চলমান থাকে। বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদ র‌্যাবে থাকতে  ‘মাদকের বিরুদ্ধে চলো যাই যুদ্ধে’ স্লোগানে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। টেকনাফে কক্সবাজার যুবলীগ নেতা একরামের ক্রসফায়ারের অডিওতে তার মেয়ের কান্না একসময় মানুষের কলিজা স্পর্শ করেছিল। নারায়ণগঞ্জ হত্যাকান্ডে র‌্যাব বিতর্কে পড়েছিল। যদিও আইনের সাজা তাদের ভোগ করতে হয়। পাপ করে রক্ষা পায়নি। টেকনাফের সিনহা রাশেদ হত্যাকান্ড সেখানকার বর্বরতা বেরিয়ে পুলিশ বাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। সব পেশায় একদল খারাপ মানুষ থাকে। ছোট্ট একদল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের জন্য গোটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিতর্কিত হতে পারে না। একদল যেমন হয়রানি করে, মিথ্যা মামলায় নির্যাতন করে, ঘুষ দুর্নীতির লোভে বিষাক্ত হয় তেমনি বিশাল সংখ্যক দক্ষ সৎ কর্মকর্তা দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর জানমাল নিরাপদ রাখে। ওসি প্রদীপের শাসনামলে দুই বছরে টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছে। অবাধ বাণিজ্যের অভিযোগও আসছে। এমনকি ৭০ লাখ টাকা দিয়েও বাহারছড়ার হাবিবুল্লাহকে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হতে হয়েছে। ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। অনেককে মামলায় ফাঁসানোও হয়েছে। নিহত সবাই নিরপরাধ নয়, কিন্তু অনেকেই নিরপরাধ। ১০২ জন সরকারের দেওয়া সুযোগে আত্মসমর্পণ করলেও তাদের অনেকের কাছ থেকে প্রদীপরা অর্থ নিয়েছে। মাদক সাম্রাজ্যের সম্রাট সাবেক এমপি বদির ভাইরা আত্মসমর্পণ করেছে। তার অনেক আত্মীয় ইয়াবার কারবার করলেও নিহত হয়নি। তার বউ এমপিও হয়েছেন। একসময় ওসি প্রদীপ নাকি বদিকে সমীহ করতেন, সর্বশেষ মূর্তিমান আতঙ্ক প্রদীপকে বদি সমীহ করতেন। মাদকও অনেক ধরা পড়েছে সত্য। পুরো হিসাব নেই। কম হিসাব দেখিয়ে বড় অংশ সেখানকার পুলিশ বাজারে ছেড়ে বাণিজ্য করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কখনো জনগণের আতঙ্ক হতে পারে না। বন্ধু, ভরসা বিশ্বাস হতে হবে। দক্ষ গণমুখী হতে হবে। সংস্কারের প্রয়োজন আইনের, দ্রুত কঠিন বিচারের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জবাবদিহিতার জায়গাটা শক্তিশালী করা  দরকার। পোস্টিং বাণিজ্য বন্ধ করতেই হবে। ওসি হতে হবে বিসিএস ক্যাডার- এ দাবিও উঠেছে।

সিনহা রাশেদ, এক সম্ভাবনাময় দেশপ্রেমিক সন্তান চলে গেছে। মায়ের খালি বুক শূন্য থাকবে। কিন্তু সিনহা রাশেদের ভয়ঙ্কর টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর  প্রদীপদের আর একটি ক্রসফায়ার নয়। একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষায় ১০ জন অপরাধী বেঁচে যাক। তবু নিরপরাধ মানুষ হত্যা হয়রানি চলতে পারে না। সিনহা রাশেদ হত্যার কঠোর বিচারই নয়, প্রদীপ, লিয়াকতদের এই ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অপরাধের সঙ্গে জড়িতদেরও তদন্তে বেরিয়ে আসতে হবে। এসপি কী করেছিলেন? ডিআইজি কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন? ওসি প্রদীপরা এতটাই ভয়ঙ্কর হয়েছিল যে সেখানকার গণমাধ্যমকর্মীরাও জীবনের ভয়ে সত্য প্রকাশে সাহস দেখাতে পারেননি। দেশের সংবিধান সব নাগরিকের ন্যায়বিচার লাভের নিশ্চয়তা দিয়েছে। কাউকে আইনের ঊর্ধ্বে উঠতে দেয়নি। ক্রসফায়ার বন্দুকযুদ্ধ অপরাধীদের চেয়ে সাধারণ মানুষের রাতের ঘুমও হারাম করেছে। মানুষ আতঙ্কিত হলেও দেশ এতকিছুর পরও মাদকে ইয়াবায় ভাসছে। মাদকও বন্ধ হতে হবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও অপরাধ করা যাবে না।

ইয়াবার বিরুদ্ধে পরিবার, সমাজ, জনগণকেও দায়িত্ব নিতে হবে। আইনপ্রণেতা, জনপ্রতিনিধি, আইনের রক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যম, বিচার বিভাগ সবাইকে মাদকের বিরুদ্ধে সততার সঙ্গে কঠোর ভূমিকা রাখতে হবে। ব্যক্তি-গোষ্ঠীর স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করতে হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের অতি দলীয় ভক্তি অপরাধের সড়ক তৈরি করে। এটাও রাজনৈতিক শক্তিকে বুঝতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
সর্বশেষ খবর
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪
পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ