শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

একটা অপরাধের কূলকিনারা হয় না, আরেক ভয়ঙ্কর অপরাধ আসে। এভাবেই চলছে। ক্যাসিনো বাজিকর লোকমানের মুক্তিতে একটি বেআইনি অপরাধ হালকা হয়ে গেল। ক্যাসিনো বাণিজ্যের পৃষ্ঠপোষকরাও রহস্যের অন্ধকারে চলে  গেলেন। তাদের চেহারা আর সামনে আসবে না। কেউ কেউ বলি হয়, মোড়লরা আড়ালেই থেকে যায়! এটা নতুন নয়। কত যুগের অভিজ্ঞতা। পূর্তের একচ্ছত্র ঠিকাদার, হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে বেপরোয়া বিলাসী জীবনযাপন করা জি কে শামীম আটক হলেও তার গডফাদার বেনিফিশিয়ারদের নাম আর দেশ জানল না। জি কে শামীম জেলেও নয়, হাসপাতালে জেল খাটেন। একদিন বেরিয়ে যাবেন। আমরা ভুলে গেলাম যুব মহিলা লীগের মক্ষীরানী পাপিয়ার অন্ধকার জগতের খবরে। এখানেও পাপিয়াই জেল খাটছে। তাকে যত্ন করে লালন করা বড়মাপের পাপিয়ারা বহালতবিয়তে। তাকে নিয়ে অভিজাত হোটেলের রংমহলের মুখও আর বের হলো না! অপরাধী ধরা পড়ে। হইচই হয়। অপরাধের শেকড় থেকে তার ডালপালা ও মালিক থেকে মালিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন। কোনো অপরাধ আর পুরো উদ্ঘাটন হয় না! সব অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তিদান ঘটে না। এতে অপরাধ ডালভাত হয়ে যায়। অপরাধীরা আরও বেপরোয়া ঔদ্ধত্য নিয়ে প্রতাপশালী হয়। সবকিছু যেন তাদের পকেটে। পাপিয়ারা কিছু দিন জেল খাটবে তারপর ভুলে যাওয়া, সয়ে যাওয়া ইতিহাস হয়ে মুছে যাবে। ভবিষ্যতে কত মাসিরা কত পাপিয়া তৈরি করবে। অপরাধের জগৎ আরও বিস্তৃত হবে।

পাপিয়াদের নিয়ে গণমাধ্যমের বাজার গরম থাকতেই এলো ভয়াবহ করোনাকাল। পৃথিবীতে কেয়ামতের আজাব। জীবন ও জীবিকার মহাবিপর্যয়। লাশের পাহাড়ে পৃথিবীজুড়ে কান্না। আমরাও যুদ্ধে নামলাম। স্বাস্থ্য খাতের দেউলিয়াত্ব, সীমাহীন দুর্নীতির মুখে আমরা দেখলাম কতটা বর্বরতার সঙ্গে করোনাকালেও অসৎবাজিকরদের মুখ লোভের ফণা তুলেছে। কী নির্মম, কী নৃশংস। মানুষের জীবন নিয়ে বাণিজ্য। মৃত্যুর ওপর দিয়ে মুনাফা লুটতে গিয়ে জাল মাস্ক, পিপিই ধরা পড়ল। পুঁটিমাছ ধরা। রাঘববোয়াল জালে ওঠে না। গোটা দুর্নীতির সিন্ডিকেট ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। কিছু ঠিকাদার কালো তালিকায়। ডনরা নাই। দুদকে তলব হয় ছোটগুলো। এদের নিয়ে দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকরা থাকে আড়ালেই! তদন্তে আসে না। এমনকি টেস্ট জালিয়াতির মতো জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা আড়ালেই এখনো, যারা সুযোগ দিয়েছিলেন। প্রতারক সাহেদ, সাবরিনা, আরিফরা জেলে। এদের অপরাধের পৃষ্ঠপোষক কারা? ব্যাংক লুটেরা, অর্থ পাচারকারী, শেয়ার লুটেরারা দেশে মাফিয়া ডন! ধরা যাবে না, ছোঁয়া যাবে না!

এসব নিয়ে গণমাধ্যমের ঝড় থামতে না থামতেই রক্ষক যেখানে ভক্ষক সেই টেকনাফে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়া চৌকস সেনা কর্মকর্তা (অব. মেজর) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান পুলিশের কথিত বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারের নামে, এককথায় গুলিতে হত্যার রোমহর্ষক ঘটনায় গোটা দেশ ঝাঁকুনি খেয়েছে। একদল অপরাধীর বেপরোয়া ঔদ্ধত্যের বা বিনা কারণে খুনের দায় গোটা পুলিশ বাহিনী নিতে পারে না। এক্ষেত্রে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে উসকানি বা বিতর্ক  তৈরির আগেই সেনাপ্রধান ও আইজিপি কক্সবাজার গিয়ে যেমন দ্রুত কার্যকর ভূমিকা নিয়েছেন তেমনি শেখ হাসিনার সরকারও কঠোর পদক্ষেপ নিতে বিলম্ব করেনি। তদন্ত কমিটিই শক্তিশালী হয়নি খুনি ওসি প্রদীপ, এসআই লিয়াকতদেরও গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তার ছেলে সিনহা রাশেদ বাবাকে হারালেও মা তাকে অপার স্নেহ স্বাধীনতা দিয়েছেন। শৃঙ্খলিত জীবনে থাকতে চায়নি। চেয়েছে পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে। ভ্রমণ করতে। বই পড়তে। আনন্দে জীবনটাকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে। সৃষ্টিশীলতার নেশাই এমন। গিয়েছিল তরুণদের নিয়ে পর্যটকদের টানতে ডকুমেন্টারি বানিয়ে ইউটিউবে দিতে। ইয়াবা ব্যবসায়ী আর ওসি প্রদীপ ও এসআই লিয়াকতদের হাতে তখন টেকনাফ ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অভিশপ্ত রক্তাক্ত ভৌতিক জনপদ। সেখানে নির্দোষ সিনহা রাশেদকে লিয়াকত ৪ গুলিতে, প্রদীপ ২ গুলিতে শেষ করে দিয়েছে। ওসি প্রদীপের একজনের সঙ্গে মিথ্যা মামলা দায়ের করার আইনি পরামর্শের কথোপকথন ফাঁস হওয়ায় বোঝা যায়, দেশের সাধারণ কোনো নাগরিককে হত্যা করলে তারা ইয়াবার জালের মামলায় ফেলে নিশ্চিন্ত ঘুমে যেত। সেনা পরিবারের সদস্য হওয়ায় বিচলিত। সাধারণ মানুষের অধিকারও নেই তাদের কাছে। উর্দি অস্ত্র অর্থের দম্ভে এতটাই অন্ধ তারা! নিহত সিনহা রাশেদের সঙ্গী শিপ্রার মুক্তি হয়েছে, সিফাতের হবে হয়তো। কিন্তু মেজর (অব.) সিনহা রাশেদের রক্তের ওপর দিয়ে যে ঝড় উঠেছে সেটি হলো এই, বিনা বিচারে মানুষ হত্যার ক্রসফায়ার বা বন্দুকযুদ্ধ বন্ধ হবে না চলবে? টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর যেসব তথ্য বের হয়ে আসছে তাতে অবশ্যই এককথায় বলা যায় অনেক গণতান্ত্রিক মানবতাবাদী রাষ্ট্রেও জঙ্গি সন্ত্রাসী অপরাধ জগৎকে শেষ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আত্মœঘাতী বোমা হামলাকারীকে গুলি করে বা অপরাধ জগতের অস্ত্রবাজদের এনকাউন্টারে মারার নজির রয়েছে। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে র‌্যাব গঠিত হলে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি থেকে মানুষ, ব্যবসায়ীদের মুক্তি দিতে দারুণ ভূমিকা রাখে। দেশে-বিদেশে এ নিয়ে বিতর্ক উঠলেও মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেও এটা বন্ধ হয়নি। আমরাও সমর্থন দিয়েছি। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ, মাদকের বিরুদ্ধে এটা চলমান থাকে। বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদ র‌্যাবে থাকতে  ‘মাদকের বিরুদ্ধে চলো যাই যুদ্ধে’ স্লোগানে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। টেকনাফে কক্সবাজার যুবলীগ নেতা একরামের ক্রসফায়ারের অডিওতে তার মেয়ের কান্না একসময় মানুষের কলিজা স্পর্শ করেছিল। নারায়ণগঞ্জ হত্যাকান্ডে র‌্যাব বিতর্কে পড়েছিল। যদিও আইনের সাজা তাদের ভোগ করতে হয়। পাপ করে রক্ষা পায়নি। টেকনাফের সিনহা রাশেদ হত্যাকান্ড সেখানকার বর্বরতা বেরিয়ে পুলিশ বাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। সব পেশায় একদল খারাপ মানুষ থাকে। ছোট্ট একদল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের জন্য গোটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিতর্কিত হতে পারে না। একদল যেমন হয়রানি করে, মিথ্যা মামলায় নির্যাতন করে, ঘুষ দুর্নীতির লোভে বিষাক্ত হয় তেমনি বিশাল সংখ্যক দক্ষ সৎ কর্মকর্তা দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর জানমাল নিরাপদ রাখে। ওসি প্রদীপের শাসনামলে দুই বছরে টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছে। অবাধ বাণিজ্যের অভিযোগও আসছে। এমনকি ৭০ লাখ টাকা দিয়েও বাহারছড়ার হাবিবুল্লাহকে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হতে হয়েছে। ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। অনেককে মামলায় ফাঁসানোও হয়েছে। নিহত সবাই নিরপরাধ নয়, কিন্তু অনেকেই নিরপরাধ। ১০২ জন সরকারের দেওয়া সুযোগে আত্মসমর্পণ করলেও তাদের অনেকের কাছ থেকে প্রদীপরা অর্থ নিয়েছে। মাদক সাম্রাজ্যের সম্রাট সাবেক এমপি বদির ভাইরা আত্মসমর্পণ করেছে। তার অনেক আত্মীয় ইয়াবার কারবার করলেও নিহত হয়নি। তার বউ এমপিও হয়েছেন। একসময় ওসি প্রদীপ নাকি বদিকে সমীহ করতেন, সর্বশেষ মূর্তিমান আতঙ্ক প্রদীপকে বদি সমীহ করতেন। মাদকও অনেক ধরা পড়েছে সত্য। পুরো হিসাব নেই। কম হিসাব দেখিয়ে বড় অংশ সেখানকার পুলিশ বাজারে ছেড়ে বাণিজ্য করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কখনো জনগণের আতঙ্ক হতে পারে না। বন্ধু, ভরসা বিশ্বাস হতে হবে। দক্ষ গণমুখী হতে হবে। সংস্কারের প্রয়োজন আইনের, দ্রুত কঠিন বিচারের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জবাবদিহিতার জায়গাটা শক্তিশালী করা  দরকার। পোস্টিং বাণিজ্য বন্ধ করতেই হবে। ওসি হতে হবে বিসিএস ক্যাডার- এ দাবিও উঠেছে।

সিনহা রাশেদ, এক সম্ভাবনাময় দেশপ্রেমিক সন্তান চলে গেছে। মায়ের খালি বুক শূন্য থাকবে। কিন্তু সিনহা রাশেদের ভয়ঙ্কর টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর  প্রদীপদের আর একটি ক্রসফায়ার নয়। একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষায় ১০ জন অপরাধী বেঁচে যাক। তবু নিরপরাধ মানুষ হত্যা হয়রানি চলতে পারে না। সিনহা রাশেদ হত্যার কঠোর বিচারই নয়, প্রদীপ, লিয়াকতদের এই ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অপরাধের সঙ্গে জড়িতদেরও তদন্তে বেরিয়ে আসতে হবে। এসপি কী করেছিলেন? ডিআইজি কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন? ওসি প্রদীপরা এতটাই ভয়ঙ্কর হয়েছিল যে সেখানকার গণমাধ্যমকর্মীরাও জীবনের ভয়ে সত্য প্রকাশে সাহস দেখাতে পারেননি। দেশের সংবিধান সব নাগরিকের ন্যায়বিচার লাভের নিশ্চয়তা দিয়েছে। কাউকে আইনের ঊর্ধ্বে উঠতে দেয়নি। ক্রসফায়ার বন্দুকযুদ্ধ অপরাধীদের চেয়ে সাধারণ মানুষের রাতের ঘুমও হারাম করেছে। মানুষ আতঙ্কিত হলেও দেশ এতকিছুর পরও মাদকে ইয়াবায় ভাসছে। মাদকও বন্ধ হতে হবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও অপরাধ করা যাবে না।

ইয়াবার বিরুদ্ধে পরিবার, সমাজ, জনগণকেও দায়িত্ব নিতে হবে। আইনপ্রণেতা, জনপ্রতিনিধি, আইনের রক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যম, বিচার বিভাগ সবাইকে মাদকের বিরুদ্ধে সততার সঙ্গে কঠোর ভূমিকা রাখতে হবে। ব্যক্তি-গোষ্ঠীর স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করতে হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের অতি দলীয় ভক্তি অপরাধের সড়ক তৈরি করে। এটাও রাজনৈতিক শক্তিকে বুঝতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা