শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর বিনা বিচারে মানুষ হত্যার আর একটি ক্রসফায়ারও নয়

একটা অপরাধের কূলকিনারা হয় না, আরেক ভয়ঙ্কর অপরাধ আসে। এভাবেই চলছে। ক্যাসিনো বাজিকর লোকমানের মুক্তিতে একটি বেআইনি অপরাধ হালকা হয়ে গেল। ক্যাসিনো বাণিজ্যের পৃষ্ঠপোষকরাও রহস্যের অন্ধকারে চলে  গেলেন। তাদের চেহারা আর সামনে আসবে না। কেউ কেউ বলি হয়, মোড়লরা আড়ালেই থেকে যায়! এটা নতুন নয়। কত যুগের অভিজ্ঞতা। পূর্তের একচ্ছত্র ঠিকাদার, হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে বেপরোয়া বিলাসী জীবনযাপন করা জি কে শামীম আটক হলেও তার গডফাদার বেনিফিশিয়ারদের নাম আর দেশ জানল না। জি কে শামীম জেলেও নয়, হাসপাতালে জেল খাটেন। একদিন বেরিয়ে যাবেন। আমরা ভুলে গেলাম যুব মহিলা লীগের মক্ষীরানী পাপিয়ার অন্ধকার জগতের খবরে। এখানেও পাপিয়াই জেল খাটছে। তাকে যত্ন করে লালন করা বড়মাপের পাপিয়ারা বহালতবিয়তে। তাকে নিয়ে অভিজাত হোটেলের রংমহলের মুখও আর বের হলো না! অপরাধী ধরা পড়ে। হইচই হয়। অপরাধের শেকড় থেকে তার ডালপালা ও মালিক থেকে মালিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন। কোনো অপরাধ আর পুরো উদ্ঘাটন হয় না! সব অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তিদান ঘটে না। এতে অপরাধ ডালভাত হয়ে যায়। অপরাধীরা আরও বেপরোয়া ঔদ্ধত্য নিয়ে প্রতাপশালী হয়। সবকিছু যেন তাদের পকেটে। পাপিয়ারা কিছু দিন জেল খাটবে তারপর ভুলে যাওয়া, সয়ে যাওয়া ইতিহাস হয়ে মুছে যাবে। ভবিষ্যতে কত মাসিরা কত পাপিয়া তৈরি করবে। অপরাধের জগৎ আরও বিস্তৃত হবে।

পাপিয়াদের নিয়ে গণমাধ্যমের বাজার গরম থাকতেই এলো ভয়াবহ করোনাকাল। পৃথিবীতে কেয়ামতের আজাব। জীবন ও জীবিকার মহাবিপর্যয়। লাশের পাহাড়ে পৃথিবীজুড়ে কান্না। আমরাও যুদ্ধে নামলাম। স্বাস্থ্য খাতের দেউলিয়াত্ব, সীমাহীন দুর্নীতির মুখে আমরা দেখলাম কতটা বর্বরতার সঙ্গে করোনাকালেও অসৎবাজিকরদের মুখ লোভের ফণা তুলেছে। কী নির্মম, কী নৃশংস। মানুষের জীবন নিয়ে বাণিজ্য। মৃত্যুর ওপর দিয়ে মুনাফা লুটতে গিয়ে জাল মাস্ক, পিপিই ধরা পড়ল। পুঁটিমাছ ধরা। রাঘববোয়াল জালে ওঠে না। গোটা দুর্নীতির সিন্ডিকেট ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। কিছু ঠিকাদার কালো তালিকায়। ডনরা নাই। দুদকে তলব হয় ছোটগুলো। এদের নিয়ে দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকরা থাকে আড়ালেই! তদন্তে আসে না। এমনকি টেস্ট জালিয়াতির মতো জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা আড়ালেই এখনো, যারা সুযোগ দিয়েছিলেন। প্রতারক সাহেদ, সাবরিনা, আরিফরা জেলে। এদের অপরাধের পৃষ্ঠপোষক কারা? ব্যাংক লুটেরা, অর্থ পাচারকারী, শেয়ার লুটেরারা দেশে মাফিয়া ডন! ধরা যাবে না, ছোঁয়া যাবে না!

এসব নিয়ে গণমাধ্যমের ঝড় থামতে না থামতেই রক্ষক যেখানে ভক্ষক সেই টেকনাফে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়া চৌকস সেনা কর্মকর্তা (অব. মেজর) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান পুলিশের কথিত বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারের নামে, এককথায় গুলিতে হত্যার রোমহর্ষক ঘটনায় গোটা দেশ ঝাঁকুনি খেয়েছে। একদল অপরাধীর বেপরোয়া ঔদ্ধত্যের বা বিনা কারণে খুনের দায় গোটা পুলিশ বাহিনী নিতে পারে না। এক্ষেত্রে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে উসকানি বা বিতর্ক  তৈরির আগেই সেনাপ্রধান ও আইজিপি কক্সবাজার গিয়ে যেমন দ্রুত কার্যকর ভূমিকা নিয়েছেন তেমনি শেখ হাসিনার সরকারও কঠোর পদক্ষেপ নিতে বিলম্ব করেনি। তদন্ত কমিটিই শক্তিশালী হয়নি খুনি ওসি প্রদীপ, এসআই লিয়াকতদেরও গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তার ছেলে সিনহা রাশেদ বাবাকে হারালেও মা তাকে অপার স্নেহ স্বাধীনতা দিয়েছেন। শৃঙ্খলিত জীবনে থাকতে চায়নি। চেয়েছে পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে। ভ্রমণ করতে। বই পড়তে। আনন্দে জীবনটাকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে। সৃষ্টিশীলতার নেশাই এমন। গিয়েছিল তরুণদের নিয়ে পর্যটকদের টানতে ডকুমেন্টারি বানিয়ে ইউটিউবে দিতে। ইয়াবা ব্যবসায়ী আর ওসি প্রদীপ ও এসআই লিয়াকতদের হাতে তখন টেকনাফ ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অভিশপ্ত রক্তাক্ত ভৌতিক জনপদ। সেখানে নির্দোষ সিনহা রাশেদকে লিয়াকত ৪ গুলিতে, প্রদীপ ২ গুলিতে শেষ করে দিয়েছে। ওসি প্রদীপের একজনের সঙ্গে মিথ্যা মামলা দায়ের করার আইনি পরামর্শের কথোপকথন ফাঁস হওয়ায় বোঝা যায়, দেশের সাধারণ কোনো নাগরিককে হত্যা করলে তারা ইয়াবার জালের মামলায় ফেলে নিশ্চিন্ত ঘুমে যেত। সেনা পরিবারের সদস্য হওয়ায় বিচলিত। সাধারণ মানুষের অধিকারও নেই তাদের কাছে। উর্দি অস্ত্র অর্থের দম্ভে এতটাই অন্ধ তারা! নিহত সিনহা রাশেদের সঙ্গী শিপ্রার মুক্তি হয়েছে, সিফাতের হবে হয়তো। কিন্তু মেজর (অব.) সিনহা রাশেদের রক্তের ওপর দিয়ে যে ঝড় উঠেছে সেটি হলো এই, বিনা বিচারে মানুষ হত্যার ক্রসফায়ার বা বন্দুকযুদ্ধ বন্ধ হবে না চলবে? টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর যেসব তথ্য বের হয়ে আসছে তাতে অবশ্যই এককথায় বলা যায় অনেক গণতান্ত্রিক মানবতাবাদী রাষ্ট্রেও জঙ্গি সন্ত্রাসী অপরাধ জগৎকে শেষ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আত্মœঘাতী বোমা হামলাকারীকে গুলি করে বা অপরাধ জগতের অস্ত্রবাজদের এনকাউন্টারে মারার নজির রয়েছে। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে র‌্যাব গঠিত হলে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি থেকে মানুষ, ব্যবসায়ীদের মুক্তি দিতে দারুণ ভূমিকা রাখে। দেশে-বিদেশে এ নিয়ে বিতর্ক উঠলেও মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেও এটা বন্ধ হয়নি। আমরাও সমর্থন দিয়েছি। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ, মাদকের বিরুদ্ধে এটা চলমান থাকে। বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদ র‌্যাবে থাকতে  ‘মাদকের বিরুদ্ধে চলো যাই যুদ্ধে’ স্লোগানে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। টেকনাফে কক্সবাজার যুবলীগ নেতা একরামের ক্রসফায়ারের অডিওতে তার মেয়ের কান্না একসময় মানুষের কলিজা স্পর্শ করেছিল। নারায়ণগঞ্জ হত্যাকান্ডে র‌্যাব বিতর্কে পড়েছিল। যদিও আইনের সাজা তাদের ভোগ করতে হয়। পাপ করে রক্ষা পায়নি। টেকনাফের সিনহা রাশেদ হত্যাকান্ড সেখানকার বর্বরতা বেরিয়ে পুলিশ বাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। সব পেশায় একদল খারাপ মানুষ থাকে। ছোট্ট একদল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের জন্য গোটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিতর্কিত হতে পারে না। একদল যেমন হয়রানি করে, মিথ্যা মামলায় নির্যাতন করে, ঘুষ দুর্নীতির লোভে বিষাক্ত হয় তেমনি বিশাল সংখ্যক দক্ষ সৎ কর্মকর্তা দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর জানমাল নিরাপদ রাখে। ওসি প্রদীপের শাসনামলে দুই বছরে টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে ২০৪ জন নিহত হয়েছে। অবাধ বাণিজ্যের অভিযোগও আসছে। এমনকি ৭০ লাখ টাকা দিয়েও বাহারছড়ার হাবিবুল্লাহকে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হতে হয়েছে। ১৪৪টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। অনেককে মামলায় ফাঁসানোও হয়েছে। নিহত সবাই নিরপরাধ নয়, কিন্তু অনেকেই নিরপরাধ। ১০২ জন সরকারের দেওয়া সুযোগে আত্মসমর্পণ করলেও তাদের অনেকের কাছ থেকে প্রদীপরা অর্থ নিয়েছে। মাদক সাম্রাজ্যের সম্রাট সাবেক এমপি বদির ভাইরা আত্মসমর্পণ করেছে। তার অনেক আত্মীয় ইয়াবার কারবার করলেও নিহত হয়নি। তার বউ এমপিও হয়েছেন। একসময় ওসি প্রদীপ নাকি বদিকে সমীহ করতেন, সর্বশেষ মূর্তিমান আতঙ্ক প্রদীপকে বদি সমীহ করতেন। মাদকও অনেক ধরা পড়েছে সত্য। পুরো হিসাব নেই। কম হিসাব দেখিয়ে বড় অংশ সেখানকার পুলিশ বাজারে ছেড়ে বাণিজ্য করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কখনো জনগণের আতঙ্ক হতে পারে না। বন্ধু, ভরসা বিশ্বাস হতে হবে। দক্ষ গণমুখী হতে হবে। সংস্কারের প্রয়োজন আইনের, দ্রুত কঠিন বিচারের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জবাবদিহিতার জায়গাটা শক্তিশালী করা  দরকার। পোস্টিং বাণিজ্য বন্ধ করতেই হবে। ওসি হতে হবে বিসিএস ক্যাডার- এ দাবিও উঠেছে।

সিনহা রাশেদ, এক সম্ভাবনাময় দেশপ্রেমিক সন্তান চলে গেছে। মায়ের খালি বুক শূন্য থাকবে। কিন্তু সিনহা রাশেদের ভয়ঙ্কর টেকনাফ ট্র্যাজেডির পর  প্রদীপদের আর একটি ক্রসফায়ার নয়। একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষায় ১০ জন অপরাধী বেঁচে যাক। তবু নিরপরাধ মানুষ হত্যা হয়রানি চলতে পারে না। সিনহা রাশেদ হত্যার কঠোর বিচারই নয়, প্রদীপ, লিয়াকতদের এই ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অপরাধের সঙ্গে জড়িতদেরও তদন্তে বেরিয়ে আসতে হবে। এসপি কী করেছিলেন? ডিআইজি কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন? ওসি প্রদীপরা এতটাই ভয়ঙ্কর হয়েছিল যে সেখানকার গণমাধ্যমকর্মীরাও জীবনের ভয়ে সত্য প্রকাশে সাহস দেখাতে পারেননি। দেশের সংবিধান সব নাগরিকের ন্যায়বিচার লাভের নিশ্চয়তা দিয়েছে। কাউকে আইনের ঊর্ধ্বে উঠতে দেয়নি। ক্রসফায়ার বন্দুকযুদ্ধ অপরাধীদের চেয়ে সাধারণ মানুষের রাতের ঘুমও হারাম করেছে। মানুষ আতঙ্কিত হলেও দেশ এতকিছুর পরও মাদকে ইয়াবায় ভাসছে। মাদকও বন্ধ হতে হবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও অপরাধ করা যাবে না।

ইয়াবার বিরুদ্ধে পরিবার, সমাজ, জনগণকেও দায়িত্ব নিতে হবে। আইনপ্রণেতা, জনপ্রতিনিধি, আইনের রক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যম, বিচার বিভাগ সবাইকে মাদকের বিরুদ্ধে সততার সঙ্গে কঠোর ভূমিকা রাখতে হবে। ব্যক্তি-গোষ্ঠীর স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করতে হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের অতি দলীয় ভক্তি অপরাধের সড়ক তৈরি করে। এটাও রাজনৈতিক শক্তিকে বুঝতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৯ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা