শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০

তৎপরতা বাড়াচ্ছে জঙ্গিরা

নব্য জেএমবির নতুন কৌশল সিঙ্গেল অ্যাটাক, হুজির তৎপরতা চালাচ্ছে আফগান ফেরত কিছু মুজাহিদ
সাখাওয়াত হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
তৎপরতা বাড়াচ্ছে জঙ্গিরা

ঘুরে দাঁড়ানোর প্রাণান্তকর চেষ্টায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনগুলো। দীর্ঘদিন ধরে ৪-৫ জনের দলে হামলা করলেও বর্তমানে অস্তিত্ব জানান দিতে সিঙ্গেল অ্যাটাকের দিকেই ঝুঁকছে জঙ্গিরা। হামলার জন্য দূরবর্তী স্থানে হিজরত করলেও বর্তমানে জঙ্গিরা নিজেদের এলাকায় থেকেই হামলার চেষ্টা চালাচ্ছে। সম্প্রতি গ্রেফতারকৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে এমনই তথ্য পেয়েছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আর্থিক এবং সাংগঠনিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ায় অল্প খরচে বেশি সফলতার নীতি অনুসরণ করছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। অন্যদিকে, ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্টের বোমা হামলার সংগঠন হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশ-হুজিবি ঝিমিয়ে পড়লেও কিছু আফগান ফেরত মুজাজিদ পুনরায় সংগঠনটিকে প্রাণ দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন এমন খবরও রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর আহ্বানে সাড়া দিয়ে গত ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশেও জঙ্গিরা হামলা করার পরিকল্পনা করেছিল। গুলশানের একটি অভিজাত শপিংমল ছিল তাদের টার্গেট। এ কারণে ঈদের সময় রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে জঙ্গিরা হামলা করতে পারে বলে পুলিশ সদর দফতর থেকে একটি সতর্কবার্তা দেওয়া হয়। একই সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। এ কারণে জঙ্গিরা বড় কোনো হামলা করার সুযোগ পায়নি। তবে গত ২৪ জুলাই পল্টনে প্রথম দিন একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়। একদিন পর একই এলাকা থেকে একটি বোমাসদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া সিলেটের শাহজালালের মাজারেও একটি বোমা নিক্ষেপ করা হলেও তা বিস্ফোরিত হয়নি। প্রায় একই সময়ে নওগাঁতেও একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়েছে। এসব ঘটনায় গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছে, একক হামলার নতুন কৌশল নিয়েছে জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবি। যদিও এর আগে আনসার আল ইসলাম সিঙ্গেল অ্যাটাকের পরিকল্পনা করেছিল। একাধিক ব্যক্তি একসঙ্গে হামলার বদলে একজন সদস্যকে একাই হামলা করার জন্য প্রস্তুত করছে সংগঠনগুলো। আর্থিক দুর্বলতার কারণে স্থান পরিবর্তন না করে বর্তমানে নিজেদের এলাকায় অবস্থান করিয়েই অনলাইনের মাধ্যমে ম্যানুয়াল পাঠিয়ে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণও দেওয়া হচ্ছে। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট-সিটিটিসির প্রধান ও ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, হুজিবির তৎপরতা একেবারে শূন্যের কোঠায় বলা যায়। কারণ, ২০০৫ সাল পর্যন্ত তৎকালীন ক্ষমতাসীন সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা ছিল ওই সংগঠনে। পরবর্তীতে তাদের শীর্ষ নেতারা গ্রেফতার এবং আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার বিশেষ তৎপরতায় তারা সাংগঠনিক তৎপরতা বন্ধ করতে বাধ্য হয়। তিনি আরও বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজরদারি এড়াতে জঙ্গিরা সব সময় নিত্যনতুন কৌশল অবলম্বন করে আসছে। বর্তমানে শক্তিশালী হামলা করার মতো সক্ষমতা কোনো জঙ্গি সংগঠনেরই নেই। সিটিটিসি শুরু থেকেই এ বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে আনতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। বর্তমানে আমরা ডি-রেডিক্যালাইজেশনের দিকে বিশেষ নজর দিচ্ছি। আমরা জঙ্গিদের ভ্রান্ত ধারণা থেকে বের করার চেষ্টা করছি। তাদের পুনর্বাসনের জন্যও আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তবে সমাজে এখনো উগ্রবাদের অনেক উপকরণ রয়ে গেছে। সিটিটিসি সূত্র বলছে, অতি সম্প্রতি সিলেটে জঙ্গি হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার যুবকদের অন্যতম সানাউল ইসলাম সাদিক ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বুধবার তাদের দুজনকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে সিটিটিসি। গ্রেফতার হওয়া জঙ্গিরা সবাই নব্য জেএমবির সামরিক শাখার সদস্য ছিল। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে শেখ সুলতান মোহাম্মদ নাইমুজ্জামান নামে এক তরুণ নব্য জেএমবির সামরিক শাখার দায়িত্বশীল ছিল। ছাত্রশিবিরের সাবেক কর্মী নাইমুজ্জামান সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে গত বছর ¯œাতক সম্পন্ন করেছেন। নাইমুজ্জামান অনলাইনে রিক্রুট করা সদস্যদের মধ্যে যারা সামরিক শাখায় কাজ করতে ও সরাসরি হামলা করতে আগ্রহী তাদের আলাদা করত। এরপর অনলাইনে প্রত্যেকের কাছে একটি বোমা তৈরির ম্যানুয়াল পাঠানো হতো। নাইমুজ্জামানের সঙ্গে গ্রেফতার হওয়া সানাউল ইসলাম সাদিককেও বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী সাদিক নিজেই একটি বোমা তৈরি করে গত ২৩ জুলাই শাহজালালের মাজারে তা বিস্ফোরণ ঘটাতে যায়। কিন্তু সেখানে পুলিশ দেখে সে ভেতরে প্রবেশ না করে বাইরে থেকেই বোমাটি নিক্ষেপ করে। কিন্তু ‘কাঁচা হাতে’ তৈরি বোমাটি সেখানে বিস্ফোরিত হয়নি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র জামালই বোমা তৈরির ওই ম্যানুয়াল তৈরি করেছিলেন। গত ৩১ জুলাই নওগাঁর সাপাহার এলাকার একটি হিন্দু মন্দিরে জঙ্গিরা বোমা হামলা করে। আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএস ওই হামলার দায়ও স্বীকার করেছিল। জিজ্ঞাসাবাদে নাইমুজ্জামান জানিয়েছে, নওগাঁয় হামলার পরিকল্পনাও তার ছিল। সে নওগাঁয় অবস্থানকারী তাদের সামরিক শাখার এক সদস্যের কাছে বোমা তৈরির ম্যানুয়াল পাঠিয়ে অনলাইনে নির্দেশনা দিয়ে বোমাটি তৈরি করায়। সিটিটিসির কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রেফতার হওয়া নাইমুজ্জামানের সঙ্গে নব্য জেএমবির বর্তমান আমীর আবু মোহাম্মদ আল বাঙালীর সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। কোনো ঘটনার পরপরই নাইমুজ্জামান বিষযটি তাদের আমীর আবু মোহাম্মদ আল বাঙালীকে জানাত। আবু মোহাম্মদ তা সিরিয়ায় অবস্থানকারী আইএসের কাছে তথ্য পাঠিয়ে দায় স্বীকার করতে বলত। আবু মোহাম্মদের সঙ্গে নাইমুজ্জামানের যোগাযোগ থাকলেও কখনো দেখা হয়নি বলে জানিয়েছে সে। পুলিশ কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, আবু মোহাম্মদ বাংলাদেশের বাইরে কোনো দেশে অবস্থান করে নব্য জেএমবিকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছে। নাইমুজ্জামানের নির্দেশে ঢাকার পল্টনে যে জঙ্গি সদস্য হামলা করেছিল তাকে নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে নাইমুজ্জামান জানিয়েছে, সে ঢাকার ওই তরুণকে অনলাইনে প্রশিক্ষণ দিয়েছিল। এ ছাড়া লোন উলফ্্-এর হামলা নকশা মাথায় নিয়ে আনসার আল ইসলামের বেশ কিছু তরুণ তাদের তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। গ্রেফতারকৃতদের সবারই দাবি, তাদের সবাই পলাতক মেজর (বরখাস্ত) জিয়ার অনুসারী। সূত্র বলছে, শুরুর দিকে হুজিবির ১০ হাজার সদস্য থাকলেও বর্তমানে কিছু আফগান ফেরত মুজাহিদ হুজিবি আদর্শ অন্তরে ধারণ করছেন। তবে সুযোগ পেলে তারাও আগের চেহারায় ফিরে যেতে পারেন এমনটাই তথ্য পাচ্ছেন গোয়েন্দারা। তবে দুই দফায় আফগানগামী এবং ফেরত সেই ৩০ এবং ৪৩ জন মুজাহিদদের যারা এখনো জীবিত তাদের ওপরই নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। দুবাই প্রবাসী মুফতি শহীদুলের পরোক্ষ প্ররোচনায় রোহিঙ্গা ইস্যুতে মাওলানা আতিকুল্লাহ নতুন মিশন নিয়ে দেশে ফিরলেও তিনি সিটিটিসির কাছে গ্রেফতার হন। তবে বর্তমানে কিছু আফগান ফেরত মুজাহিদের তৎপরতা সন্দেহজনক বলছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা।

র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, র‌্যাব কখনো জঙ্গিবাদের ওপর থেকে নজর সরিয়ে নেয়নি। জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক ইস্যু হলেও তাদের সবকিছুই আমাদের নজরদারিতে রয়েছে। তবে জঙ্গিরা এখন অত্যাধুনিক কৌশলে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে। নিজস্ব ইয়ানতের (অর্থ) মাধ্যমেই তারা নতুন নতুন সাথী সংগ্রহের চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ট্রান্স বর্ডার প্রেক্ষাপটকে মাথায় রেখে র‌্যাবের প্রতিটি সদস্যই জঙ্গিবাদ দমনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

এই বিভাগের আরও খবর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
জাতিসংঘ প্রতিবেদন ঐতিহাসিক দলিল ঘোষণার নির্দেশ
জাতিসংঘ প্রতিবেদন ঐতিহাসিক দলিল ঘোষণার নির্দেশ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ
১৬ আসামির বিচার শুরুর আদেশ
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
অপটিক্যাল ক্যাবল শিল্পের অমিত সম্ভাবনা
অপটিক্যাল ক্যাবল শিল্পের অমিত সম্ভাবনা
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে
যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন কার্যকর করা হবে
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
সর্বশেষ খবর
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

৪৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ল্যাবে তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম জীবন্ত মানব ত্বক
ল্যাবে তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম জীবন্ত মানব ত্বক

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় লরি উল্টে প্রাইভেটকার-অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
কুমিল্লায় লরি উল্টে প্রাইভেটকার-অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবৈধ ফার্মেসিতে অভিযান, জরিমানা
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবৈধ ফার্মেসিতে অভিযান, জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় শিক্ষাসামগ্রী ও উপহারে উচ্ছ্বসিত মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় শিক্ষাসামগ্রী ও উপহারে উচ্ছ্বসিত মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়
পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি
পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিল করছেন ডাকসুর খসড়া তালিকায় বাদপড়া প্রার্থীরা
আপিল করছেন ডাকসুর খসড়া তালিকায় বাদপড়া প্রার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাপানের তোয়োকে শহরে স্মার্টফোন ব্যবহারে সময়সীমা নির্ধারণের প্রস্তাব
জাপানের তোয়োকে শহরে স্মার্টফোন ব্যবহারে সময়সীমা নির্ধারণের প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পারিশ্রমিকের এত তারতম্য কেন হয় বুঝি না : কৃতি শ্যানন
পারিশ্রমিকের এত তারতম্য কেন হয় বুঝি না : কৃতি শ্যানন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ক্যাম্পাসে এডমিশন ও স্কলারশিপ ফেয়ার
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ক্যাম্পাসে এডমিশন ও স্কলারশিপ ফেয়ার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অব্যাহতি পেলেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা
অব্যাহতি পেলেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে মার্কিন বাহিনীর তরুণী সেনারা, নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক
টিকটকে মার্কিন বাহিনীর তরুণী সেনারা, নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরতে আগ্রহীদের জন্য নতুন নির্দেশনা দূতাবাসের
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরতে আগ্রহীদের জন্য নতুন নির্দেশনা দূতাবাসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে থানা হাজত থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে থানা হাজত থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষ্ণাঙ্গ বনাম শ্বেতাঙ্গ, যুক্তরাজ্যে শাওয়ার জেলের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ
কৃষ্ণাঙ্গ বনাম শ্বেতাঙ্গ, যুক্তরাজ্যে শাওয়ার জেলের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রোটিনের ঘাটতিতে শরীরে যেসব সমস্যা হয়
প্রোটিনের ঘাটতিতে শরীরে যেসব সমস্যা হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!
লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের ৪১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের ৪১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি
পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগলের পিক্সেল ১০ সিরিজ উন্মোচন: দাম, ফিচার ও নতুন চমক
গুগলের পিক্সেল ১০ সিরিজ উন্মোচন: দাম, ফিচার ও নতুন চমক

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা
মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

নগর জীবন

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট
দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সম্পাদকীয়

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা