শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০

তৎপরতা বাড়াচ্ছে জঙ্গিরা

নব্য জেএমবির নতুন কৌশল সিঙ্গেল অ্যাটাক, হুজির তৎপরতা চালাচ্ছে আফগান ফেরত কিছু মুজাহিদ
সাখাওয়াত হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
তৎপরতা বাড়াচ্ছে জঙ্গিরা

ঘুরে দাঁড়ানোর প্রাণান্তকর চেষ্টায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনগুলো। দীর্ঘদিন ধরে ৪-৫ জনের দলে হামলা করলেও বর্তমানে অস্তিত্ব জানান দিতে সিঙ্গেল অ্যাটাকের দিকেই ঝুঁকছে জঙ্গিরা। হামলার জন্য দূরবর্তী স্থানে হিজরত করলেও বর্তমানে জঙ্গিরা নিজেদের এলাকায় থেকেই হামলার চেষ্টা চালাচ্ছে। সম্প্রতি গ্রেফতারকৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে এমনই তথ্য পেয়েছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আর্থিক এবং সাংগঠনিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ায় অল্প খরচে বেশি সফলতার নীতি অনুসরণ করছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। অন্যদিকে, ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্টের বোমা হামলার সংগঠন হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশ-হুজিবি ঝিমিয়ে পড়লেও কিছু আফগান ফেরত মুজাজিদ পুনরায় সংগঠনটিকে প্রাণ দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন এমন খবরও রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর আহ্বানে সাড়া দিয়ে গত ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশেও জঙ্গিরা হামলা করার পরিকল্পনা করেছিল। গুলশানের একটি অভিজাত শপিংমল ছিল তাদের টার্গেট। এ কারণে ঈদের সময় রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে জঙ্গিরা হামলা করতে পারে বলে পুলিশ সদর দফতর থেকে একটি সতর্কবার্তা দেওয়া হয়। একই সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। এ কারণে জঙ্গিরা বড় কোনো হামলা করার সুযোগ পায়নি। তবে গত ২৪ জুলাই পল্টনে প্রথম দিন একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়। একদিন পর একই এলাকা থেকে একটি বোমাসদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া সিলেটের শাহজালালের মাজারেও একটি বোমা নিক্ষেপ করা হলেও তা বিস্ফোরিত হয়নি। প্রায় একই সময়ে নওগাঁতেও একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়েছে। এসব ঘটনায় গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছে, একক হামলার নতুন কৌশল নিয়েছে জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবি। যদিও এর আগে আনসার আল ইসলাম সিঙ্গেল অ্যাটাকের পরিকল্পনা করেছিল। একাধিক ব্যক্তি একসঙ্গে হামলার বদলে একজন সদস্যকে একাই হামলা করার জন্য প্রস্তুত করছে সংগঠনগুলো। আর্থিক দুর্বলতার কারণে স্থান পরিবর্তন না করে বর্তমানে নিজেদের এলাকায় অবস্থান করিয়েই অনলাইনের মাধ্যমে ম্যানুয়াল পাঠিয়ে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণও দেওয়া হচ্ছে। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট-সিটিটিসির প্রধান ও ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, হুজিবির তৎপরতা একেবারে শূন্যের কোঠায় বলা যায়। কারণ, ২০০৫ সাল পর্যন্ত তৎকালীন ক্ষমতাসীন সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা ছিল ওই সংগঠনে। পরবর্তীতে তাদের শীর্ষ নেতারা গ্রেফতার এবং আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার বিশেষ তৎপরতায় তারা সাংগঠনিক তৎপরতা বন্ধ করতে বাধ্য হয়। তিনি আরও বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজরদারি এড়াতে জঙ্গিরা সব সময় নিত্যনতুন কৌশল অবলম্বন করে আসছে। বর্তমানে শক্তিশালী হামলা করার মতো সক্ষমতা কোনো জঙ্গি সংগঠনেরই নেই। সিটিটিসি শুরু থেকেই এ বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে আনতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। বর্তমানে আমরা ডি-রেডিক্যালাইজেশনের দিকে বিশেষ নজর দিচ্ছি। আমরা জঙ্গিদের ভ্রান্ত ধারণা থেকে বের করার চেষ্টা করছি। তাদের পুনর্বাসনের জন্যও আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তবে সমাজে এখনো উগ্রবাদের অনেক উপকরণ রয়ে গেছে। সিটিটিসি সূত্র বলছে, অতি সম্প্রতি সিলেটে জঙ্গি হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার যুবকদের অন্যতম সানাউল ইসলাম সাদিক ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বুধবার তাদের দুজনকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে সিটিটিসি। গ্রেফতার হওয়া জঙ্গিরা সবাই নব্য জেএমবির সামরিক শাখার সদস্য ছিল। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে শেখ সুলতান মোহাম্মদ নাইমুজ্জামান নামে এক তরুণ নব্য জেএমবির সামরিক শাখার দায়িত্বশীল ছিল। ছাত্রশিবিরের সাবেক কর্মী নাইমুজ্জামান সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে গত বছর ¯œাতক সম্পন্ন করেছেন। নাইমুজ্জামান অনলাইনে রিক্রুট করা সদস্যদের মধ্যে যারা সামরিক শাখায় কাজ করতে ও সরাসরি হামলা করতে আগ্রহী তাদের আলাদা করত। এরপর অনলাইনে প্রত্যেকের কাছে একটি বোমা তৈরির ম্যানুয়াল পাঠানো হতো। নাইমুজ্জামানের সঙ্গে গ্রেফতার হওয়া সানাউল ইসলাম সাদিককেও বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী সাদিক নিজেই একটি বোমা তৈরি করে গত ২৩ জুলাই শাহজালালের মাজারে তা বিস্ফোরণ ঘটাতে যায়। কিন্তু সেখানে পুলিশ দেখে সে ভেতরে প্রবেশ না করে বাইরে থেকেই বোমাটি নিক্ষেপ করে। কিন্তু ‘কাঁচা হাতে’ তৈরি বোমাটি সেখানে বিস্ফোরিত হয়নি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র জামালই বোমা তৈরির ওই ম্যানুয়াল তৈরি করেছিলেন। গত ৩১ জুলাই নওগাঁর সাপাহার এলাকার একটি হিন্দু মন্দিরে জঙ্গিরা বোমা হামলা করে। আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএস ওই হামলার দায়ও স্বীকার করেছিল। জিজ্ঞাসাবাদে নাইমুজ্জামান জানিয়েছে, নওগাঁয় হামলার পরিকল্পনাও তার ছিল। সে নওগাঁয় অবস্থানকারী তাদের সামরিক শাখার এক সদস্যের কাছে বোমা তৈরির ম্যানুয়াল পাঠিয়ে অনলাইনে নির্দেশনা দিয়ে বোমাটি তৈরি করায়। সিটিটিসির কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রেফতার হওয়া নাইমুজ্জামানের সঙ্গে নব্য জেএমবির বর্তমান আমীর আবু মোহাম্মদ আল বাঙালীর সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। কোনো ঘটনার পরপরই নাইমুজ্জামান বিষযটি তাদের আমীর আবু মোহাম্মদ আল বাঙালীকে জানাত। আবু মোহাম্মদ তা সিরিয়ায় অবস্থানকারী আইএসের কাছে তথ্য পাঠিয়ে দায় স্বীকার করতে বলত। আবু মোহাম্মদের সঙ্গে নাইমুজ্জামানের যোগাযোগ থাকলেও কখনো দেখা হয়নি বলে জানিয়েছে সে। পুলিশ কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, আবু মোহাম্মদ বাংলাদেশের বাইরে কোনো দেশে অবস্থান করে নব্য জেএমবিকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছে। নাইমুজ্জামানের নির্দেশে ঢাকার পল্টনে যে জঙ্গি সদস্য হামলা করেছিল তাকে নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে নাইমুজ্জামান জানিয়েছে, সে ঢাকার ওই তরুণকে অনলাইনে প্রশিক্ষণ দিয়েছিল। এ ছাড়া লোন উলফ্্-এর হামলা নকশা মাথায় নিয়ে আনসার আল ইসলামের বেশ কিছু তরুণ তাদের তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। গ্রেফতারকৃতদের সবারই দাবি, তাদের সবাই পলাতক মেজর (বরখাস্ত) জিয়ার অনুসারী। সূত্র বলছে, শুরুর দিকে হুজিবির ১০ হাজার সদস্য থাকলেও বর্তমানে কিছু আফগান ফেরত মুজাহিদ হুজিবি আদর্শ অন্তরে ধারণ করছেন। তবে সুযোগ পেলে তারাও আগের চেহারায় ফিরে যেতে পারেন এমনটাই তথ্য পাচ্ছেন গোয়েন্দারা। তবে দুই দফায় আফগানগামী এবং ফেরত সেই ৩০ এবং ৪৩ জন মুজাহিদদের যারা এখনো জীবিত তাদের ওপরই নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। দুবাই প্রবাসী মুফতি শহীদুলের পরোক্ষ প্ররোচনায় রোহিঙ্গা ইস্যুতে মাওলানা আতিকুল্লাহ নতুন মিশন নিয়ে দেশে ফিরলেও তিনি সিটিটিসির কাছে গ্রেফতার হন। তবে বর্তমানে কিছু আফগান ফেরত মুজাহিদের তৎপরতা সন্দেহজনক বলছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা।

র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, র‌্যাব কখনো জঙ্গিবাদের ওপর থেকে নজর সরিয়ে নেয়নি। জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক ইস্যু হলেও তাদের সবকিছুই আমাদের নজরদারিতে রয়েছে। তবে জঙ্গিরা এখন অত্যাধুনিক কৌশলে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে। নিজস্ব ইয়ানতের (অর্থ) মাধ্যমেই তারা নতুন নতুন সাথী সংগ্রহের চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ট্রান্স বর্ডার প্রেক্ষাপটকে মাথায় রেখে র‌্যাবের প্রতিটি সদস্যই জঙ্গিবাদ দমনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
সর্বশেষ খবর
অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আনলেন স্ত্রী
অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আনলেন স্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফেরার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল
ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফেরার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধে দুই বছরে নিহত-পঙ্গু ৬৪ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধে দুই বছরে নিহত-পঙ্গু ৬৪ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা
যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর সাবেক এমপি ফারুক ঢাকায় গ্রেফতার
নওগাঁর সাবেক এমপি ফারুক ঢাকায় গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাকসু নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের
চাকসু নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় আজ সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় আজ সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করবেন শাবিপ্রবির শিক্ষার্থী ইমরান
যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করবেন শাবিপ্রবির শিক্ষার্থী ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৫১ মাসে আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচি
ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৫১ মাসে আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির নির্বাচনে অনড় জামায়াতে ইসলামী
পিআর পদ্ধতির নির্বাচনে অনড় জামায়াতে ইসলামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর দাবিতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে কিছু গোষ্ঠী : এম এ মালেক
পিআর দাবিতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে কিছু গোষ্ঠী : এম এ মালেক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে সমুদ্র পরিবেশ রক্ষায় সেমিনার
চট্টগ্রামে সমুদ্র পরিবেশ রক্ষায় সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোয়াড ঘোষণা
বাংলাদেশ সফরের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালাহর জোড়া গোলে বিশ্বকাপে মিসর
সালাহর জোড়া গোলে বিশ্বকাপে মিসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া
গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর সীমান্তে এক ভারতীয়সহ দুই চোরাকারবারি আটক
যশোর সীমান্তে এক ভারতীয়সহ দুই চোরাকারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাইউস্টে নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
বাইউস্টে নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেমিকের সঙ্গে স্ত্রী পালিয়ে যাওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল প্রবাসীর
প্রেমিকের সঙ্গে স্ত্রী পালিয়ে যাওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল প্রবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে ছিনতাইয়ের ঘটনায় যুবক আটক
নাইক্ষ্যংছড়িতে ছিনতাইয়ের ঘটনায় যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে রাতে হংকংয়ের মুখোমুখি বাংলাদেশ
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে রাতে হংকংয়ের মুখোমুখি বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নবনিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নবনিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন