শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বাসচালকদের যারা নিয়ন্ত্রণ করবেন তারাই ক্ষমতাহীন

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বাসচালকদের যারা নিয়ন্ত্রণ করবেন তারাই ক্ষমতাহীন

গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেছেন, দেশে বাসচালকদের যারা নিয়ন্ত্রণ করবেন তারাই ক্ষমতাহীন। বাস মালিক-চালকরা যে অনিয়ম করছেন তার নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর নেই। গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে টেলিফোনে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এই শিক্ষক।

অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, বাস মালিক ও চালকদের অনিয়ম সংক্রান্ত সমস্যাটি অত্যন্ত জটিল। কিন্তু বাংলাদেশে যারাই এ সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের দায়িত্বে আছেন তারা সমস্যাটিকে জাতি বা সরকারের সামনে তুলে ধরছেন না। সংশ্লিষ্ট কিছু মানুষ বাসচালকদের প্রতি হুঙ্কার দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে, তারা সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে ফেলবেন। কিন্তু তারা এটি পারবেন না। এখানে চালকরা যেহেতু সংঘবদ্ধভাবে ব্যবসা করছেন তাই মালিকরাও চালকদের সঙ্গে পেরে উঠছেন না। আমাদের এখানে বাসচালকদের নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বে যারা আছেন তারাই ক্ষমতাহীন, তারা আগেও বাসচালকদের অনিয়মের বিরুদ্ধে কিছু করতে পারেননি, এখনো পারবেন না। তিনি বলেন, সরকারের হিসাবে দেশে সিটিং সার্ভিস বলে কোনো সেবা নেই। এখানে বাস ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কিলোমিটার হিসেবে। আর সেভাবেই শহর এলাকায় সব বাস চলবে। কিন্তু গত ১৫-২০ বছরে এই ভাড়ায় বাস চালাতে গিয়ে অসুবিধা হচ্ছে এই যুক্তিতে বাস-মালিক ও চালকরা নিজেরাই বিরতিহীন, গেটলক, সিটিং সার্ভিস ব্যবস্থা চালু করে যাত্রীদের কাছ থেকে বেশি ভাড়া আদায় শুরু করে। বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) আইনের আওতার বাইরে গিয়ে বাস মালিক-চালকরা যে অনিয়ম করছেন তার নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা এই প্রতিষ্ঠানটির নেই। এরই মধ্যে বাস মালিক ও চালকরাও বুঝে ফেলেছেন যে, সরকার তার সিদ্ধান্ত নেবে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতেই আর বাকিটা চালক-মালিকরা নিজেরাই করবেন। যদি সরকারের চাপে এদের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনেও কিছু করা হয় তবে শুধু একটি ঝটিকা অভিযান হবে আর অভিযান পরিচালনা করার দিনগুলোতে বাসচালকরা কোনো সেবাও দেবেন না। তখন জনদুর্ভোগ দেখে সরকার আবার নমনীয় হয়ে পড়বে।  এই বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আরও বলেন, আমাদের এখানে রেগুলেটরি অথরিটির যে সক্ষমতা থাকার কথা তা নেই। আমি জানি না ১ সেপ্টেম্বর (গতকাল) বিআরটিএ কীভাবে সর্বসাকল্যে মাত্র ১২ জন ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে শহরের বাসচালকদের অনিয়ম নজরদারি করার কথা ভেবেছেন। আবার সংস্থাটি হুঁশিয়ারিও দিচ্ছে। কিন্তু হুঁশিয়ারি দিতে হলেও তো তাদের লজিস্টিক সাপোর্ট কতটা আছে তা বিবেচনায় আনা প্রয়োজন। চালকরাও বুঝে গেছেন, এই স্বল্প সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে শুধু মানিক মিয়া এভিনিউতেই অভিযান চালানো সম্ভব। কিন্তু ঢাকা শুধু মানিক মিয়া এভিনিউর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এত বড় শহরের রাস্তার নেটওয়ার্কও বড়, সেখানে শুধু ১২ জন ম্যাজিস্ট্রেটকে দিয়ে দায়িত্ব পালন সম্ভব নয়। অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, ২০-২৫ বছর ধরেই এ সমস্যাগুলো তৈরি হয়েছে। এটি সমাধানের জন্য ২০০৫ সাল থেকে একটি দাওয়াই দেওয়া আছে। আর এটি প্রয়োগ করা হলে ঢাকার বাস রুটে দৃশ্যমান উন্নতি হবে। সেই দাওয়াইটি হলো, বাস রুট ফেঞ্চাইজি। ঢাকার গুলশান চাকা এবং হাতিরঝিলের চক্রাকার বাস সার্ভিসের মতো বাস সেবা দেওয়া। এই ব্যবস্থায় চালকরা ব্যবসা করেন না। কারণ, তারা বেতনভুক্ত। আবার এদের নজরদারি করার জন্য ‘ওয়াচডগও’ থাকতে হবে। তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। ২০১৩ সালেও ১৫৬টি বাসকে ২২টি করিডোরে নিয়ে এসে পাঁচটি কোম্পানির মাধ্যমে পরিচালনা করার কথা বলা হয়েছিল। ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আনিসুল হক এই সেবা দেওয়ার জন্য চেষ্টাও করেছিলেন। কিন্তু শেষের দিকে এসে বাস মালিক-চালকদের সঙ্গে পেরে ওঠেননি। রমিজউদ্দিন স্কুলের শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা দক্ষিণের তৎকালীন মেয়রকেও এই সেবা ব্যবস্থা চালুর জন্য দায়িত্ব দেন। কিন্তু পরে তিনিও পেরে ওঠেননি। আমাদের বুঝতে হবে, সিস্টেমের পরিকল্পনার মধ্যেই গ-গোল আছে। এর সমাধানে কোনো বিনিয়োগ লাগবে না। শুধু রাজনৈতিক প্রণোদনা ও পলিসি রিফর্ম করা প্রয়োজন। এমন সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এক করিডরে একটি কোম্পানির বেশি বাস চালাতে দেওয়া যাবে না। তাহলেই এ খাতে সবকিছু সুশৃঙ্খল হয়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে সবার আগে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে হবে। এ জন্য সরকারকে যথেষ্ট পরিমাণ প্রচারণা চালাতে হবে, যাতে মানুষ স্বপ্রণোদিত হয়ে মাস্ক পরায় আগ্রহী হয়। সরকারকে এ জন্য বাস মালিকদের সঙ্গে বসে প্রটোকল তৈরি করতে হবে। কারণ, মালিকরা বিআরটিএ ও মেয়র কারও কথাই শুনবেন না। এখানে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ থেকে মালিকদের বোঝাতে হবে, আমরা করোনার ঝুঁকিতে আছি। তাদের বোঝাতে হবে তারা যেন বাসে সঠিকভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে চলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী
রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের
নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি
গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ জবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ-প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার
টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ জবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ-প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান
ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অপহরণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুই যুবক
অপহরণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুই যুবক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : বরকত উল্লাহ বুলু
দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : বরকত উল্লাহ বুলু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকার ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৩ বাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় ৩ বাড়িতে ডাকাতি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক করাবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক করাবারি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ
রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন: অংশ নেবেন ৭৪০ প্রার্থী
৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন: অংশ নেবেন ৭৪০ প্রার্থী

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিতরণ
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ডগড়া জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া
রেকর্ডগড়া জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে রাতভর অভিযানে উদ্ধার ৬০ হাজার ঘনফুট পাথর
সিলেটে রাতভর অভিযানে উদ্ধার ৬০ হাজার ঘনফুট পাথর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের নবগঠিত কমিটির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত
গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের নবগঠিত কমিটির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রাফিক সদস্যদের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে লাগানো হচ্ছে বডিঅন ক্যামেরা
গাজীপুরে ট্রাফিক সদস্যদের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে লাগানো হচ্ছে বডিঅন ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিটোরিয়াসের প্রধান কোচ হচ্ছেন সৌরভ
প্রিটোরিয়াসের প্রধান কোচ হচ্ছেন সৌরভ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক
খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেল চালক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে দুদকের ১৮১তম গণশুনানি অনুষ্ঠিত
সিরাজগঞ্জে দুদকের ১৮১তম গণশুনানি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ
তিন সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবিতে বর্ণিল আয়োজনে 
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
হাবিপ্রবিতে বর্ণিল আয়োজনে  জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা