শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

ঈদ ঘিরে যত শঙ্কা

মানুষের যাতায়াত সীমিতসহ আরও কিছু দিন কঠোর বিধিনিষেধ কার্যকরের তাগিদ
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ ঘিরে যত শঙ্কা

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার কিছুটা কমে এলেও সামনে ঈদযাত্রা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন জনস্বাস্থ্যবিদরা। তাদের মতে, ঈদ যাতায়াতে কী পরিকল্পনা নেওয়া যায় তা এখনই ভাবতে হবে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে। বন্ধ রাখতে হবে গণপরিবহন। মানুষের যাতায়াত সীমিত রাখতে হবে। নইলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার আরও বাড়তে পারে। মৃত্যুর হারও বাড়তে পারে। অবিলম্বে ‘কার্যকর’ লকডাউন বাস্তবায়নে মানুষকে অন্তত আরও কিছু দিন ‘ঘরবন্দী’ করে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

জনস্বাস্থ্যবিদদের আশঙ্কা, চলমান নামমাত্র লকডাউনের বৈজ্ঞানিক কোনো যুক্তি নেই। লকডাউনের নামে মানুষের দেদার চলাচলের প্রবণতায় দেশজুড়ে আরও বাড়বে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। তা সামলানো সরকারের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। বিশেষ করে ঈদের পর বাংলাদেশে করোনা বড় ধরনের আঘাত করতে পারে। এজন্য সরকারকে এখনই নতুন কৌশল নিয়ে এগোতে হবে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সামনে ঈদুল ফিতর। মানুষ বাড়ি যাবে। শহর থেকে গ্রাম, গ্রাম থেকে শহরে ছুটবে মানুষ। এতে যেসব এলাকা আগে সংক্রমিত হয়নি সেসব এলাকায় মানুষের মধ্যে সংক্রমণ বাড়বে। একে ঠেকাতে হলে সরকারকে আরও কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। কষ্টকর হলেও প্রয়োজনে এবারও গণপরিবহন বন্ধ রাখতে হবে। নইলে পরবর্তী পরিস্থিতি সামলানো কঠিন হয়ে পড়বে।’ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাসের হটস্পট ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জসহ বিভাগীয় শহরগুলো। দেশের সব জেলা থেকেই এসব এলাকায় কর্মজীবী মানুষের বসবাস। এর মধ্যে পোশাকশ্রমিকদের বড় একটি অংশ গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে বাস করে। ঈদের ছুটিতে তারা বাড়ি গেলে এ সংক্রমণ আবারও বিস্তার লাভ করতে পারে। সারা দেশে এ সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে এর ঊর্ধ্বমুখী গতির লাগাম টানা কঠিন হয়ে পড়বে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আশার কথা জানিয়ে এও বলেছেন, চলমান লকডাউনের কারণে কমেছে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার। হাসপাতালগুলোতেও রোগীর চাপ কমছে। ফাঁকা হচ্ছে আইসিইউ। এগুলো আশার কথা হলেও প্রতিবেশী ভারতের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

তাদের মতে, দেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়লে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। রোগীর চাপ বাড়লে অক্সিজেন ও আইসিইউ সংকট দেখা দেয়। চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছে মানুষ, যেখানে আইসিইউ পাওয়া ছিল সোনার হরিণের মতো। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় গত ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের জন্য ‘কঠোর লকডাউন’ জারি করে সরকার। এক দফা বাড়ানোর পর বুধবার রাত ১২টায় শেষ হয়। এরপর এ বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়। তবে লকডাউনে সব বিপণিবিতান, ব্যাংক-বীমা, শেয়ারবাজার, অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট চালু রাখা হয়। কিন্তু বন্ধ রয়েছে গণপরিবহন।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার (ডবিøউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘লকডাউনের উদ্দেশ্য মানুষের চলাচল সীমিত করে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ। কিন্তু বাংলাদেশে লকডাউনে অনেক কিছুই খোলা রাখা হয়। আবার রাস্তায় কোথাও কোথাও কঠোরতা অবলম্বন করা হয়। লকডাউন ন্যূনতম দুই সপ্তাহ আর আইডিয়াল হচ্ছে তিন সপ্তাহ। লকডাউনে করোনা সংক্রমণ যাতে ছড়াতে না পারে সেজন্য কোনো ধরনের শিথিলতা কাম্য নয়।’

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঈদে মানুষ বাড়ি গেলে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎ করে। ঈদের জামাতে নামাজ পড়ে। সেটা মসজিদেও হতে পারে বা ঈদগাহেও হতে পারে। অনেকেই কোলাকুলি করে। এবারও ঈদের নামাজ আদায়ের ব্যাপারে কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এবার ঈদেও যাতায়াত ও ঘোরাঘুরি সীমিত করতে হবে। বিয়েসহ সামাজিক সব কর্মসূচি স্থগিত রাখতে হবে। পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখতে হবে। যদিও কভিড-১৯বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্ধের সুপারিশ আগে থেকেই করে আসছে।

এদিকে দেশজুড়ে চলছে সর্বাত্মক ‘কঠোর’ লকডাউন। ৫ মে পর্যন্ত চলবে এ লকডাউন। মানুষও ছুটছে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও বিকল্প নানা পরিবহনে রাজপথ সয়লাব। যানজটের চিরচেনা রূপে রাজধানী। শপিং মল, মার্কেট, দোকানসহ সব বিপণিবিতানে এখন উপচে পড়া ভিড়। অনেকেই মাস্ক ব্যবহার করলেও মানছে না সামাজিক দূরত্ব। কেউ কেউ থুতনিতে মাস্ক পড়ছে। মুভমেন্ট পাস ছাড়াই চলছে সবাই। পুলিশের তল্লাশি চৌকিগুলোতেও নেই আর নজরদারি। স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য বিভিন্ন সংস্থার অভিযানও থেমে গেছে। রাজধানীজুড়েই যানজট। রাস্তায় মানুষের ঢল।

সরেজমিন দেখা গেছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান ‘লকডাউনে’ গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও সরকারি-বেসরকারি যানবাহনে সয়লাব ঢাকার রাজপথ। ব্যক্তিগত গাড়ি, পণ্যবাহী গাড়ি, সিএনজি রিকশাসহ নানা পরিবহনে যানজটের চিরচেনা দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। গতকাল রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড, শাহজাদপুর, বাড্ডা, রামপুরা, মালিবাগ, মৌচাক, কাকরাইল, বিজয়নগর, পল্টন, মগবাজার, শাহবাগ, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বিজয় সরণি, সাত রাস্তার মোড়সহ বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা গেছে যানজটের পুরনো দৃশ্য। দেদার প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, মিনি ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, রিকশা, ঠেলাগাড়ি। ফুটপাথেও বেড়েছে সাধারণ মানুষের চলাচল। অনেকের মুখে নেই মাস্ক। কারও কারও মাস্ক থাকলেও ছিল থুতনিতে। সামাজিক দূরত্বের বালাই ছিল না। এসবের তদারকিরও কেউ নেই। সরকারের কঠোর নজরদারি বাড়ানোর পরামর্শ জনস্বাস্থ্যবিদদের।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

৪৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা