শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনা চিকিৎসায় শুধুই সংকট

গ্রামেগঞ্জে বাড়ছে রোগী, আইসিইউর জন্য হাহাকার । সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্লান্ট নেই ১৭ জেলায় । টেস্ট ভোগান্তি অব্যাহত বাড়ছে উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু । হাই-ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলারও ঘাটতি । জেলা-উপজেলা হাসপাতালে আরটিপিসিআর স্বল্পতা
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা চিকিৎসায় শুধুই সংকট

ভয়াবহ সংকটের আবর্তে বাংলাদেশ। প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। কিন্তু দেড় বছরেও কাটেনি চিকিৎসা সংকট। যত দিন যাচ্ছে সংকট ততই বাড়ছে। এখন গ্রামগঞ্জও নিরাপদ নয়। আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে করোনা রোগী। কিন্তু চিকিৎসার বেহাল দশা কাটেনি। এখনো সব জেলায় নেই আরটি-পিসিআর। বিশেষ করে খুলনা, রাজশাহীসহ সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর অবস্থা খুবই খারাপ। এসব জেলায় আইসিইউ সংকট চরমে। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা চিকিৎসায় শুধুই সংকট। এ সংকট মোকাবিলায় নেই সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও বাস্তবমুখী ব্যবস্থা।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ীই অন্তত ৩৭টি জেলায় নেই আইসিইউ। সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্লান্ট নেই অন্তত ১৭ জেলায়। শুরু থেকেই ছিল টেস্ট ভোগান্তি। এখনো ভোগান্তি শেষ হয়নি করোনা পরীক্ষায়। বাড়েনি করোনা টেস্টের সংখ্যাও। হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলারও ঘাটতি আছে তৃণমূল পর্যায়ের হাসপাতালে। উপসর্গ নিয়েও মৃত্যুর হার শঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে।

এদিকে করোনা চিকিৎসার বেহাল দশা নিয়ে কয়েক          দিন ধরেই জাতীয় সংসদে হইচই হচ্ছে। প্রতিনিয়ত তোপের মুখে পড়ছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি আশ্বাস দিচ্ছেন, কিন্তু সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চোখে করোনা চিকিৎসায় তেমন কোনো সংকট নেই। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। করোনা প্রতিরোধে পর্যাপ্ত টিকার ব্যবস্থা করতে পারেনি বাংলাদেশ। এ পর্যন্ত দেশে ১৮ কোটি জনগোষ্ঠীর শতকরা ২ ভাগ মানুষ টিকা দিতে পেরেছে। দেশজুড়ে চলছে সর্বাত্মক লকডাউন। দেশের অর্থনীতির বেহাল দশা। বাড়ছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। করোনার শুরু থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। সব ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষককে টিকা দেওয়া যায়নি। এ কারণে খুলছে না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ৩১ জুলাই পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও হেলথ অ্যান্ড হোপ স্পেশালাইজড হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা. লেলিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ব্যতিক্রম বাদে আমাদের তৃণমূল পর্যায়ে উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে কোনো অক্সিজেন সরবরাহ নেই। সিলিন্ডারের ব্যবস্থা থাকলেও খুবই অপ্রতুল। রোগী যখন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়, তখন তাকে জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। ৬৪ জেলার মধ্যে কমবেশি ৩৫ জেলায় অক্সিজেন সরবরাহ আছে। বাকিগুলোতে নেই। আজ থেকে আট মাস আগেও দিনে করোনার ৩০ হাজার টেস্ট করেছি। এখনো আমরা টেস্ট বাড়াতে পারিনি। তৃণমূল পর্যায়ে এক দুই দিনের ট্রেনিং দিয়েও অ্যান্টিজেন টেস্ট করাতে পারি। সেটিও হচ্ছে না। তার মানে, আমাদের ঢাল-তলোয়ার যা ছিল সেখানেই দাঁড়িয়ে আছি। এ জন্য সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার দিন দিন বাড়ছে। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে অবশ্যই প্রতিরোধী লড়াইটাকে সঠিকভাবে করতে হবে। মানুষকে মাস্ক পরাতে হবে। আমরা একদিকে টেস্টের সংখ্যা বাড়াইনি, অন্যদিকে চিকিৎসার সুবিধা বাড়াইনি। গণমানুষকে এর সঙ্গে যুক্ত করতে পারিনি।’

৩ জুলাই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন ১৩ জন। এর মধ্যে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন আটজন, বাকি পাঁচজনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা পরীক্ষা ল্যাবে প্রতিদিনই বাড়ছে নমুনা জট। ল্যাবটিতে মাত্র তিনজন টেকনোলজিস্ট দিয়ে প্রতিদিন দুটি মেশিনে চার-পাঁচ শিফটে নমুনা পরীক্ষা করতে হচ্ছে। এতে টেকনোলজিস্টদের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। রামেক ল্যাব সূত্র জানায়, প্রতিদিন গড়ে ৮০০ নমুনা এসে জমা পড়ছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে। রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলার মধ্যে নাটোর, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং রাজশাহীর নমুনা আসছে নিয়মিত।

২৮ জুন থেকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবের বায়োসেফটি কেবিনেটের ল্যামিনার ফ্লু মেশিন বিকল হওয়ায় করোনাভাইরাস নমুনা পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে করোনাভাইরাসের নমুনা ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে। নওগাঁ সদর আধুনিক হাসপাতালে করোনা পরীক্ষার জন্য আরটি-পিসিআর ল্যাব অনুমোদনের এক মাস অতিবাহিত হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। তবে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থা হয়েছে।

ঝিনাইদহে করোনা রোগী শনাক্তের জন্য আরটি-পিসিআর ও আইসিইউ নেই। রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর ও কুষ্টিয়ায় পাঠাতে হয়। সেই নমুনার রিপোর্ট আসতে দুই থেকে তিন দিন সময় লাগে। জেলায় প্রতিদিন করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। করোনা টেস্ট নিয়ে চরম ভোগান্তিতে নীলফামারীর মানুষ। সংক্রমণ যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন করোনা টেস্ট নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা। নমুনা দেওয়ার পাঁচ-সাত দিন দেরিতে ফলাফল পাওয়ায় বাড়ছে সংক্রমণ।

হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা সংকটে বগুড়ার সরকারি মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে বৃহস্পতিবার ১৩ ঘণ্টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনা গণমাধ্যমে উঠে এলে হইচই শুরু হয় দেশজুড়ে। ফুটে ওঠে করোনাকালে জেলা শহরের হাসপাতালগুলোর সংকটের চিত্র। পরবর্তী সময়ে বগুড়ার সরকারি মোহাম্মদ আলী হাসপাতালসহ দুটি হাসপাতালে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ২৩টি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে মোট ১৯টি এবং বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলার সংখ্যা দাঁড়াল ২৫টি। এর মধ্যে একটি বিকল হয়ে আছে।

আইসিইউ, হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা সংকটে দেশের জেলা ও বিভাগীয় শহরগুলোতে বাড়ছে করোনা রোগীদের মৃত্যু। পাঁচ দিন ধরে ১০০ জনের বেশি প্রাণহানি ঘটছে করোনায়। করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রাণভরে নিঃশ্বাস নিতে অনেকের করতে হচ্ছে প্রাণান্তকর চেষ্টা। এই মুমূর্ষু সময়ে মিলছে না আইসিইউ। সীমান্ত ও আশপাশের জেলাগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে সংক্রমণ। কিন্তু এখনো দেশের ৩৭ জেলায় নেই করোনা রোগীদের জন্য আইসিইউর ব্যবস্থা। এ জন্য শত কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রোগী নিয়ে বিভাগীয় শহরের হাসপাতালে ছুটছেন স্বজনরা। স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৩৭টিতেই কভিড চিকিৎসার জন্য আইসিইউ নেই। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগের ৫টি, চট্টগ্রামের ৮টি, রংপুরের ৬টি, সিলেটের ২টি, বরিশালের ৪টি, খুলনার ৪টি, রাজশাহীর ৬টি ও ময়মনসিংহের ২টি জেলা রয়েছে।

খুলনা বিভাগের ঝিনাইদহে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়লেও সেখানে মুমূর্ষু রোগীর চিকিৎসায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) নেই। ফলে এ জেলার রোগীদের জরুরি আইসিইউর প্রয়োজনে খুলনা ও যশোরে নেওয়া হয়। বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় জানিয়েছে, বিভাগের ১০ জেলায় মোট ৪৯টি আইসিইউ শয্যা আছে। কিন্তু রোগীর চাপে হাসপাতালে গেলেও আইসিইউ শয্যা পাওয়া যায় না। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে আইসিইউ শয্যা পেতে সেখানে ভর্তি একজনের মৃত্যুর অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে রোগীর স্বজনদের! খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালের সমন্বয়কারী ডা. মো. খসরুল আলম জানান, হাসপাতালের নতুন অক্সিজেন প্লান্টটি দীর্ঘদিনেও চালু না হওয়ায় অক্সিজেন সরবরাহে চাপ বাড়ছে। করোনা রোগীর প্রায় প্রত্যেকের অক্সিজেন সাপোর্ট প্রয়োজন হচ্ছে এবং হঠাৎ করে শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে।

রাজশাহী মেডিকেলে একটি আইসিইউ বেডের আশায় দিনের পর দিন অপেক্ষা করছেন রোগীরা। অবস্থা এমন হয়েছে যে একটি আইসিইউ খালি পেতে অন্তত ৭৭ জন রোগী সিরিয়ালে আছেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন করে আইসিইউ শয্যা বাড়ানোর মতো অবকাঠামো নেই বলে জানিয়েছেন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার শামীম ইয়াজদানী। তিনি বলেন, ‘এ মুহূর্তে আমাদের আইসিইউ বাড়ানোর মতো আর স্ট্রাকচারাল ক্যাপাসিটি নেই। যা ছিল সবই করলাম। এখন আইসিইউ বেড ২০টি। এখানে বেড পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করার বিকল্প নেই। কারণ রোগীর চাপ অনেক বেশি। কেউ সুস্থ বা মারা না গেলে অন্য জনকে বেড দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’

রংপুর বিভাগের আট জেলার মধ্যে দুটিতে আইসিইউ বেড রয়েছে মাত্র ২৬টি। এর মধ্যে রংপুরে ১০টি ও দিনাজপুরে ১৬টি। বিভাগের অন্য কোনো জেলায় আইসিইউ বেড নেই। এইচডিইউ বেড রয়েছে মাত্র ১১টি। প্রতিটি জেলা সদরে ১০টি করে আইসিইউ বেডের চাহিদা পাঠানো হলেও কয়েক মাস পার হলেও কোনো অগ্রগতি হয়নি।

রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. জাকিরুল ইসলাম বলেন, জেলা সদরের হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ বেডের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগের ১০টি জেলায় আইসিইউ শয্যা অপ্রতুল হওয়ায় রোগীদের পোহাতে হয় দুর্ভোগ। বান্দরবান ১০০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ও এইচডিইউ নেই। রাঙামাটি ১০০ শয্যা সদর হাসপাতাল ও খাগড়াছড়ি ১০০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ, এইচডিইউ ও ভেন্টিলেটর কিছুই নেই। নোয়াখালী শহীদ ভুলু হাসপাতালে করোনা সেন্টারে আইসিইউ ও এইচডিইউ নেই। লক্ষ্মীপুর ১০০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ও এইচডিইউ নেই, ভেন্টিলেটর আছে দুটি। চাঁদপুর ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ও এইচডিইউ নেই, ভেন্টিলেটর ২৬টি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ, এইচডিইউ ও ভেন্টিলেটর নেই।

সিলেটে আইসিইউর একটি বেডের জন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে ঘুরছেন রোগীর স্বজনরা। সিলেট বিভাগের একমাত্র কভিড ডেডিকেটেড ১০০ শয্যার শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালেও মিলছে না আইসোলেশন বেড। শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. সুশান্ত কুমার মহাপাত্র জানান, হাসপাতালটির আইসিইউর ১৬টি বেডের সব কটিই রোগীতে পূর্ণ। ফলে আইসিইউ সাপোর্ট লাগবে এমন গুরুতর অসুস্থ কোনো রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হচ্ছে না।

জানা যায়, বর্তমানে দেশের অন্তত ১৭টি জেলায় সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্লান্ট নেই। এসব এলাকায় প্লান্ট বসানোর কাজ করছে ইউনিসেফ। ইউনিসেফের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, মোট ৩০টি হাসপাতালে প্লান্ট বসানোর কাজ করছেন তারা। ইতিমধ্যে পাঁচটির কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে। এর মধ্যে দুটি চালু হয়েছে। বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমতি পেলে বাকি তিনটি এ সপ্তাহে চালু হবে। আর ১১টির কাজ প্রায় শেষের দিকে। বাকি ১৪টির পাইপলাইন বসানোর কাজ হয়েছে। ভারত থেকে ট্যাংক এলেই তা স্থাপনের কাজ শেষ হবে। স্বাস্থ্য অধিদফতর তাদের কার্যাদেশ দিতে এক বছর দেরি না করলে অনেক আগেই কাজ শেষ হতো। এখন যেসব এলাকায় রোগী বাড়ছে, সেখানে আগে কাজ শেষ করছেন তারা।

এরই মধ্যে হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে করোনা রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরা ও বগুড়ায়। অক্সিজেন সরবরাহের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, অক্সিজেনের মজুদ থাকলেও তা সরবরাহে দক্ষ ব্যবস্থাপনা জরুরি। বর্তমানে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য ট্যাংকারের অভাব আছে। অধিকাংশ হাসপাতালে সেন্ট্রাল পাইপলাইনে স্বাভাবিক সক্ষমতার চেয়ে এখন বাড়তি অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না হলে সময়মতো অক্সিজেন পৌঁছানোর চ্যালেঞ্জ আছে। আছে দক্ষ জনশক্তির ঘাটতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস
ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার
শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক
গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক