শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনা চিকিৎসায় শুধুই সংকট

গ্রামেগঞ্জে বাড়ছে রোগী, আইসিইউর জন্য হাহাকার । সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্লান্ট নেই ১৭ জেলায় । টেস্ট ভোগান্তি অব্যাহত বাড়ছে উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু । হাই-ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলারও ঘাটতি । জেলা-উপজেলা হাসপাতালে আরটিপিসিআর স্বল্পতা
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা চিকিৎসায় শুধুই সংকট

ভয়াবহ সংকটের আবর্তে বাংলাদেশ। প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। কিন্তু দেড় বছরেও কাটেনি চিকিৎসা সংকট। যত দিন যাচ্ছে সংকট ততই বাড়ছে। এখন গ্রামগঞ্জও নিরাপদ নয়। আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে করোনা রোগী। কিন্তু চিকিৎসার বেহাল দশা কাটেনি। এখনো সব জেলায় নেই আরটি-পিসিআর। বিশেষ করে খুলনা, রাজশাহীসহ সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর অবস্থা খুবই খারাপ। এসব জেলায় আইসিইউ সংকট চরমে। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা চিকিৎসায় শুধুই সংকট। এ সংকট মোকাবিলায় নেই সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও বাস্তবমুখী ব্যবস্থা।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ীই অন্তত ৩৭টি জেলায় নেই আইসিইউ। সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্লান্ট নেই অন্তত ১৭ জেলায়। শুরু থেকেই ছিল টেস্ট ভোগান্তি। এখনো ভোগান্তি শেষ হয়নি করোনা পরীক্ষায়। বাড়েনি করোনা টেস্টের সংখ্যাও। হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলারও ঘাটতি আছে তৃণমূল পর্যায়ের হাসপাতালে। উপসর্গ নিয়েও মৃত্যুর হার শঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে।

এদিকে করোনা চিকিৎসার বেহাল দশা নিয়ে কয়েক          দিন ধরেই জাতীয় সংসদে হইচই হচ্ছে। প্রতিনিয়ত তোপের মুখে পড়ছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি আশ্বাস দিচ্ছেন, কিন্তু সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চোখে করোনা চিকিৎসায় তেমন কোনো সংকট নেই। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। করোনা প্রতিরোধে পর্যাপ্ত টিকার ব্যবস্থা করতে পারেনি বাংলাদেশ। এ পর্যন্ত দেশে ১৮ কোটি জনগোষ্ঠীর শতকরা ২ ভাগ মানুষ টিকা দিতে পেরেছে। দেশজুড়ে চলছে সর্বাত্মক লকডাউন। দেশের অর্থনীতির বেহাল দশা। বাড়ছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। করোনার শুরু থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। সব ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষককে টিকা দেওয়া যায়নি। এ কারণে খুলছে না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ৩১ জুলাই পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও হেলথ অ্যান্ড হোপ স্পেশালাইজড হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা. লেলিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ব্যতিক্রম বাদে আমাদের তৃণমূল পর্যায়ে উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে কোনো অক্সিজেন সরবরাহ নেই। সিলিন্ডারের ব্যবস্থা থাকলেও খুবই অপ্রতুল। রোগী যখন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়, তখন তাকে জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। ৬৪ জেলার মধ্যে কমবেশি ৩৫ জেলায় অক্সিজেন সরবরাহ আছে। বাকিগুলোতে নেই। আজ থেকে আট মাস আগেও দিনে করোনার ৩০ হাজার টেস্ট করেছি। এখনো আমরা টেস্ট বাড়াতে পারিনি। তৃণমূল পর্যায়ে এক দুই দিনের ট্রেনিং দিয়েও অ্যান্টিজেন টেস্ট করাতে পারি। সেটিও হচ্ছে না। তার মানে, আমাদের ঢাল-তলোয়ার যা ছিল সেখানেই দাঁড়িয়ে আছি। এ জন্য সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার দিন দিন বাড়ছে। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে অবশ্যই প্রতিরোধী লড়াইটাকে সঠিকভাবে করতে হবে। মানুষকে মাস্ক পরাতে হবে। আমরা একদিকে টেস্টের সংখ্যা বাড়াইনি, অন্যদিকে চিকিৎসার সুবিধা বাড়াইনি। গণমানুষকে এর সঙ্গে যুক্ত করতে পারিনি।’

৩ জুলাই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন ১৩ জন। এর মধ্যে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন আটজন, বাকি পাঁচজনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা পরীক্ষা ল্যাবে প্রতিদিনই বাড়ছে নমুনা জট। ল্যাবটিতে মাত্র তিনজন টেকনোলজিস্ট দিয়ে প্রতিদিন দুটি মেশিনে চার-পাঁচ শিফটে নমুনা পরীক্ষা করতে হচ্ছে। এতে টেকনোলজিস্টদের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। রামেক ল্যাব সূত্র জানায়, প্রতিদিন গড়ে ৮০০ নমুনা এসে জমা পড়ছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে। রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলার মধ্যে নাটোর, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং রাজশাহীর নমুনা আসছে নিয়মিত।

২৮ জুন থেকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবের বায়োসেফটি কেবিনেটের ল্যামিনার ফ্লু মেশিন বিকল হওয়ায় করোনাভাইরাস নমুনা পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে করোনাভাইরাসের নমুনা ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে। নওগাঁ সদর আধুনিক হাসপাতালে করোনা পরীক্ষার জন্য আরটি-পিসিআর ল্যাব অনুমোদনের এক মাস অতিবাহিত হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। তবে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থা হয়েছে।

ঝিনাইদহে করোনা রোগী শনাক্তের জন্য আরটি-পিসিআর ও আইসিইউ নেই। রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর ও কুষ্টিয়ায় পাঠাতে হয়। সেই নমুনার রিপোর্ট আসতে দুই থেকে তিন দিন সময় লাগে। জেলায় প্রতিদিন করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। করোনা টেস্ট নিয়ে চরম ভোগান্তিতে নীলফামারীর মানুষ। সংক্রমণ যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন করোনা টেস্ট নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা। নমুনা দেওয়ার পাঁচ-সাত দিন দেরিতে ফলাফল পাওয়ায় বাড়ছে সংক্রমণ।

হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা সংকটে বগুড়ার সরকারি মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে বৃহস্পতিবার ১৩ ঘণ্টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনা গণমাধ্যমে উঠে এলে হইচই শুরু হয় দেশজুড়ে। ফুটে ওঠে করোনাকালে জেলা শহরের হাসপাতালগুলোর সংকটের চিত্র। পরবর্তী সময়ে বগুড়ার সরকারি মোহাম্মদ আলী হাসপাতালসহ দুটি হাসপাতালে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ২৩টি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে মোট ১৯টি এবং বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলার সংখ্যা দাঁড়াল ২৫টি। এর মধ্যে একটি বিকল হয়ে আছে।

আইসিইউ, হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা সংকটে দেশের জেলা ও বিভাগীয় শহরগুলোতে বাড়ছে করোনা রোগীদের মৃত্যু। পাঁচ দিন ধরে ১০০ জনের বেশি প্রাণহানি ঘটছে করোনায়। করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রাণভরে নিঃশ্বাস নিতে অনেকের করতে হচ্ছে প্রাণান্তকর চেষ্টা। এই মুমূর্ষু সময়ে মিলছে না আইসিইউ। সীমান্ত ও আশপাশের জেলাগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে সংক্রমণ। কিন্তু এখনো দেশের ৩৭ জেলায় নেই করোনা রোগীদের জন্য আইসিইউর ব্যবস্থা। এ জন্য শত কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রোগী নিয়ে বিভাগীয় শহরের হাসপাতালে ছুটছেন স্বজনরা। স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৩৭টিতেই কভিড চিকিৎসার জন্য আইসিইউ নেই। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগের ৫টি, চট্টগ্রামের ৮টি, রংপুরের ৬টি, সিলেটের ২টি, বরিশালের ৪টি, খুলনার ৪টি, রাজশাহীর ৬টি ও ময়মনসিংহের ২টি জেলা রয়েছে।

খুলনা বিভাগের ঝিনাইদহে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়লেও সেখানে মুমূর্ষু রোগীর চিকিৎসায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) নেই। ফলে এ জেলার রোগীদের জরুরি আইসিইউর প্রয়োজনে খুলনা ও যশোরে নেওয়া হয়। বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় জানিয়েছে, বিভাগের ১০ জেলায় মোট ৪৯টি আইসিইউ শয্যা আছে। কিন্তু রোগীর চাপে হাসপাতালে গেলেও আইসিইউ শয্যা পাওয়া যায় না। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে আইসিইউ শয্যা পেতে সেখানে ভর্তি একজনের মৃত্যুর অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে রোগীর স্বজনদের! খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালের সমন্বয়কারী ডা. মো. খসরুল আলম জানান, হাসপাতালের নতুন অক্সিজেন প্লান্টটি দীর্ঘদিনেও চালু না হওয়ায় অক্সিজেন সরবরাহে চাপ বাড়ছে। করোনা রোগীর প্রায় প্রত্যেকের অক্সিজেন সাপোর্ট প্রয়োজন হচ্ছে এবং হঠাৎ করে শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে।

রাজশাহী মেডিকেলে একটি আইসিইউ বেডের আশায় দিনের পর দিন অপেক্ষা করছেন রোগীরা। অবস্থা এমন হয়েছে যে একটি আইসিইউ খালি পেতে অন্তত ৭৭ জন রোগী সিরিয়ালে আছেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন করে আইসিইউ শয্যা বাড়ানোর মতো অবকাঠামো নেই বলে জানিয়েছেন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার শামীম ইয়াজদানী। তিনি বলেন, ‘এ মুহূর্তে আমাদের আইসিইউ বাড়ানোর মতো আর স্ট্রাকচারাল ক্যাপাসিটি নেই। যা ছিল সবই করলাম। এখন আইসিইউ বেড ২০টি। এখানে বেড পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করার বিকল্প নেই। কারণ রোগীর চাপ অনেক বেশি। কেউ সুস্থ বা মারা না গেলে অন্য জনকে বেড দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’

রংপুর বিভাগের আট জেলার মধ্যে দুটিতে আইসিইউ বেড রয়েছে মাত্র ২৬টি। এর মধ্যে রংপুরে ১০টি ও দিনাজপুরে ১৬টি। বিভাগের অন্য কোনো জেলায় আইসিইউ বেড নেই। এইচডিইউ বেড রয়েছে মাত্র ১১টি। প্রতিটি জেলা সদরে ১০টি করে আইসিইউ বেডের চাহিদা পাঠানো হলেও কয়েক মাস পার হলেও কোনো অগ্রগতি হয়নি।

রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. জাকিরুল ইসলাম বলেন, জেলা সদরের হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ বেডের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগের ১০টি জেলায় আইসিইউ শয্যা অপ্রতুল হওয়ায় রোগীদের পোহাতে হয় দুর্ভোগ। বান্দরবান ১০০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ও এইচডিইউ নেই। রাঙামাটি ১০০ শয্যা সদর হাসপাতাল ও খাগড়াছড়ি ১০০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ, এইচডিইউ ও ভেন্টিলেটর কিছুই নেই। নোয়াখালী শহীদ ভুলু হাসপাতালে করোনা সেন্টারে আইসিইউ ও এইচডিইউ নেই। লক্ষ্মীপুর ১০০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ও এইচডিইউ নেই, ভেন্টিলেটর আছে দুটি। চাঁদপুর ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ও এইচডিইউ নেই, ভেন্টিলেটর ২৬টি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে আইসিইউ, এইচডিইউ ও ভেন্টিলেটর নেই।

সিলেটে আইসিইউর একটি বেডের জন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে ঘুরছেন রোগীর স্বজনরা। সিলেট বিভাগের একমাত্র কভিড ডেডিকেটেড ১০০ শয্যার শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালেও মিলছে না আইসোলেশন বেড। শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. সুশান্ত কুমার মহাপাত্র জানান, হাসপাতালটির আইসিইউর ১৬টি বেডের সব কটিই রোগীতে পূর্ণ। ফলে আইসিইউ সাপোর্ট লাগবে এমন গুরুতর অসুস্থ কোনো রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হচ্ছে না।

জানা যায়, বর্তমানে দেশের অন্তত ১৭টি জেলায় সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্লান্ট নেই। এসব এলাকায় প্লান্ট বসানোর কাজ করছে ইউনিসেফ। ইউনিসেফের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, মোট ৩০টি হাসপাতালে প্লান্ট বসানোর কাজ করছেন তারা। ইতিমধ্যে পাঁচটির কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে। এর মধ্যে দুটি চালু হয়েছে। বিস্ফোরক অধিদফতরের অনুমতি পেলে বাকি তিনটি এ সপ্তাহে চালু হবে। আর ১১টির কাজ প্রায় শেষের দিকে। বাকি ১৪টির পাইপলাইন বসানোর কাজ হয়েছে। ভারত থেকে ট্যাংক এলেই তা স্থাপনের কাজ শেষ হবে। স্বাস্থ্য অধিদফতর তাদের কার্যাদেশ দিতে এক বছর দেরি না করলে অনেক আগেই কাজ শেষ হতো। এখন যেসব এলাকায় রোগী বাড়ছে, সেখানে আগে কাজ শেষ করছেন তারা।

এরই মধ্যে হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে করোনা রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরা ও বগুড়ায়। অক্সিজেন সরবরাহের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, অক্সিজেনের মজুদ থাকলেও তা সরবরাহে দক্ষ ব্যবস্থাপনা জরুরি। বর্তমানে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য ট্যাংকারের অভাব আছে। অধিকাংশ হাসপাতালে সেন্ট্রাল পাইপলাইনে স্বাভাবিক সক্ষমতার চেয়ে এখন বাড়তি অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না হলে সময়মতো অক্সিজেন পৌঁছানোর চ্যালেঞ্জ আছে। আছে দক্ষ জনশক্তির ঘাটতি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
সর্বশেষ খবর
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন