শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবানের হাতে কাবুলের পতন

প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি পালিয়ে তাজিকিস্তানে, আতঙ্কে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা ক্ষমা ঘোষণা তালেবানের, সরকার গঠনের প্রস্তুতি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানের হাতে কাবুলের পতন

আফগানিস্তানে গত তিন মাসে একের পর এক শহর দখলের পর তালেবানরা রাজধানী কাবুলে ঢুকে পড়েছে। রক্তপাতহীনভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য চারদিক থেকে কাবুল ঘিরে রেখে শুরু করেছে আলোচনা। ইতিমধ্যে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি দেশ ছেড়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কূটনীতিক আলী আহমাদ জালালির কাছে ক্ষমতা দিয়ে দেশ ছাড়েন গনি। এরপরই তালেবানরা প্রেসিডেন্ট প্যালেস নিয়ন্ত্রণে নেয়। সবকিছু মিলিয়ে আফগান সরকারের পতন ঘটেছে কাবুলে। এখন তালেবান সরকারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা শুধু সময়ের অপেক্ষা। ধারণা করা হচ্ছে, তালেবান সরকারের প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোল্লা আবদুল গনি বারাদার।

গতকাল সকালে জালালাবাদ শহর দখলের পর আফগানিস্তানের প্রধান বিমানঘাঁটি দখলে নেয় তালেবান। পরে কাবুলের সব প্রবেশমুখ দখলে নেয় তারা। তালেবানের একজন মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানায়, বাহিনীটির কিছু সদস্য রাজধানী কাবুলে ঢুকেছেন। এতে তাদের তেমন বেগ পেতে হয়নি। তবে তাদের নেতাদের পক্ষ থেকে মূল বাহিনীকে কাবুল শহরে না ঢুকে দোরগোড়ায় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারা শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের অপেক্ষায় আছেন। এটা কয়েক দিনের মধ্যেই হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে তারা লোকজনকে বিশেষ করে কাবুলের জনগণকে আশ্বস্ত করতে চান যে তাদের জীবন ও সম্পদ নিরাপদ থাকবে। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা বলেছে আফগান সরকারও। স্থানীয় টোলো টিভিতে প্রচারিত আফগানিস্তানের ভারপ্রাপ্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভিডিওবার্তায় বলা হয়েছে, একটি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। কাবুলের ওপর কোনো আক্রমণ হবে না। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন এলাকা তালেবানের দখলে চলে যাওয়ায় হাজার হাজার মানুষ নিরাপত্তার আশায় কাবুলে এসে আশ্রয় নিয়েছিল কয়েক দিন ধরে। এখন তারা মরিয়া হয়ে কাবুল ছাড়ার চেষ্টা করছে। কোন পথে শহর ছাড়বে মানুষ তা ঠিক করতে হিমশিম খাওয়ায় রাস্তায় গাড়ির লম্বা লাইন তৈরি হয়েছে। এর আগে পাকিস্তান তাদের সঙ্গে তোরখাম সীমান্ত পারাপার চৌকি বন্ধ করে দেয়। ফলে শহর থেকে বের হওয়ার পথ ছিল কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। তাই কিছু মানুষ তাদের গাড়ির মধ্যে চাবি রেখেই গাড়ি থেকে নেমে পড়েছে এবং হেঁটে বিমানবন্দরের দিকে গেছে।

সবার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা তালেবানের : বর্তমান আফগান প্রশাসনের বিভিন্ন পদে কর্মরত অথবা অতীতে পশ্চিমাদের পক্ষে কাজ করা সবার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের দ্বারপ্রান্তে থাকা তালেবান। মুখপাত্র সুহাইল শাহিন এক টুইটে বলেন, ‘যারা এর আগে “আগ্রাসনবাদীদের” জন্য কাজ করেছেন বা তাদের সাহায্য করেছেন অথবা এখন যারা “দুর্নীতিবাজ” কাবুল প্রশাসনের বিভিন্ন পদে কর্মরত সবার জন্য আইইএ (ইসলামিক আমিরাত অব আফগানিস্তান) দরজা খোলা রেখেছে এবং এরই মধ্যে ক্ষমা ঘোষণা করেছে। আমরা তাদের আরেকবার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি যেন তারা দেশ ও জাতির সেবায় কাজ করতে এগিয়ে আসেন।’ এর আগে সশস্ত্র গোষ্ঠীর এই মুখপাত্র বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমরা আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি ও অন্য নেতাদের আমাদের সঙ্গে কাজ করার আহ্‌বান জানাচ্ছি।’ তালেবান নারীদের বিষয়ে আগের রক্ষণশীল অবস্থা থেকে সরে আসবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। শাহিন বলেন, ‘আফগান নারীরা চাইলে বাড়ির বাইরে বের হতে পারবেন, তবে অবশ্যই হিজাব পরতে হবে।’ তিনি আরও জানান, ‘তালেবানরা ক্ষমতা গ্রহণের পর গণমাধ্যমকে সমালোচনা করার অনুমতি দেওয়া হবে। কিন্তু সচেতনভাবে সংবাদ পরিবেশন করতে হবে এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধের বিচার আদালত পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকবে।’

কাবুলের দেয়াল থেকে মোছা হচ্ছে নারীর ছবি : দুই দশক পর আবারও তালেবান শাসন শুরু হতে যাচ্ছে আফগানিস্তানে, তার আগেই কাবুলের বিভিন্ন দেয়াল থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে নারীদের ছবি। আফগানিস্তানের টেলিভিশন স্টেশন টোলো নিউজের প্রধান লুৎফুল্লাহ নাজাফিজাদা গতকাল এ রকম একটি ছবি টুইটারে শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে, এক লোক কাবুলের একটি দেয়াল থেকে পণ্যের বিজ্ঞাপন হিসেবে থাকা নারীদের ছবি মুছে ফেলতে চুনকাম করছেন। বিবিসি লিখেছে, তালেবান বাহিনীর অগ্রযাত্রার মধ্যে কাবুলে বিভিন্ন পেশায় যুক্ত নারীরা কয়েক দিন ধরেই সাহায্যের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন করছিলেন। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তালেবানি শাসনামলে আফগানিস্তানে নারীদের মুখ, চুলসহ সম্পূর্ণ দেহ ঢাকা বোরকা পরা বাধ্যতামূলক ছিল। বয়ঃপ্রাপ্ত হলেই মেয়েদের স্কুলে যাওয়া ছিল নিষিদ্ধ।

মার্কিন কূটনীতিকদের আফগানিস্তান ত্যাগ : শেষ মুহুর্ত হেলিকপ্টারে করে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল থেকে মার্কিন কূটনীতিকদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশালাকৃতির দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট চিনুক ও দ্রুতগতির ব্ল্যাকহক হেলিকপ্টারগুলোকে দূতাবাসের স্টাফদের সরিযে নেওয়ার কাজে লাগানো হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, একটির পর একটি হেলিকপ্টার দূতাবাসের ভিতরে নামছে, আর কিছুক্ষণের মধ্যেই যাত্রী বোঝাই করে উড়ে যাচ্ছে। কূটনৈতিক সাঁজোয়া যানের বহর মার্কিন দূতাবাস এলাকা ত্যাগ করতে দেখা গেছে। তাদের কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরটি এখন বিভিন্ন দেশের লোকে পরিপূর্ণ, যেখানে কূটনীতিক, ঠিকাদার এবং বেসামরিক লোক সবাই কাবুল ছাড়ার অপেক্ষায় সমবেত হচ্ছেন। গতকাল স্থানীয় সময় মার্কিন দূতাবাসের ছাদ থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে। দূতাবাসের কর্মীরা সিআইএর গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট পুড়িয়ে ফেলতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সময় দূতাবাসে মার্কিন পতাকা নিচু করে উড়তে দেখা যায়। যা দূতাবাস বন্ধ বলে ইঙ্গিত দিচ্ছে। এদিকে, আসন্ন দিনগুলোয় সহায়তা করার জন্য বিদেশিদের আফগানিস্তান না ছাড়ার আহ্‌বান জানিয়েছে তালেবান। তবে যুক্তরাষ্ট্র আর ব্রিটেন তাদের নাগরিকদের সরিয়ে নিলেও দূতাবাসের কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছে রাশিয়া।

কাবুল ছাড়ল শেষ এয়ার ইন্ডিয়া বিমান : আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল ছেড়েছে শেষ এয়ার ইন্ডিয়া বিমান। এর আগে আফগানিস্তানে তুমুল উত্তেজনার মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি কাবুলে অবতরণ করে। হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়, দুপুরের পরপরই এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি কাবুলে আটকে পড়া কর্মীদের আনতে যায়। ভারত থেকে আফগানিস্তানে পৌঁছাতে লাগে ২ ঘণ্টা ২০ মিনিট। কিন্তু আফগানিস্তানে পৌঁছালেও বিমানটি অবতরণের অনুমতি পায় না। কারণ ততক্ষণ তালেবান যোদ্ধারা কাবুলে ঢুকতে শুরু করেছে। ভারতের বিমানটি প্রায় এক ঘণ্টা আকাশে উড়তে থাকে। পাইলট প্লেনের রাডার অফ করে দেন যাতে এটি শনাক্ত করে কেউ হামলা চালাতে না পারে। দীর্ঘ এক ঘণ্টা পর চাপা উত্তেজনার মধ্যে বিমানটি কাবুল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ভারতের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, নয়াদিল্লি থেকে কাবুল পর্যন্ত সপ্তাহে তিনবার বিমান চলাচল করত। আফগানিস্তানে তালেবানের রাজ শুরু হতেই দুই দেশের মধ্যে বিমান উড্ডয়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। গতকাল সকালেও দিল্লি কাবুলে একটি চার্টার বিমানসেবা বাতিল করা হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট প্যালেস তালেবানের হাতে : আফগান প্রেসিডেন্ট প্যালেসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে তালেবানরা। কাবুলে থাকা তালেবানের শীর্ষ দুই কমান্ডার বলেন, প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি দেশ ছাড়ার পর তারা প্যালেসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। খবরে বলা হয়, জ্যেষ্ঠ সহযোগীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি কাবুল ত্যাগ করার পর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কর্মীদের সবাইকে সরে যেতে বলা হয়। কর্মীরা তখন প্রাসাদ খালি করে চলে যান।

বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন স্থানে গোলাগুলি : রয়টার্সের সর্বশেষ খবরে বলা  হয়েছে, কাবুলের উপকণ্ঠে সংঘর্ষে ৪০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। কাবুলের একটি হাসপাতাল টুইট করে এ তথ্য জানায়। তালেবানরা কাবুলে ঢোকার পর এ ঘটনা ঘটে। টুইটে আরও বলা হয়, হাসপাতালে আসা লোকজনের বেশির ভাগই কারাবাগ এলাকায় সংঘর্ষে আহত। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, কাবুলের বিভিন্ন অংশে গোলাগুলি হয়েছে।

যোদ্ধাদের কাবুল প্রবেশের নির্দেশ : কাবুলের নিয়ন্ত্রণ দখল করার কয়েক ঘণ্টা পর তালেবানের পক্ষ থেকে তাদের যোদ্ধাদের সীমিত আকারে প্রবেশের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর যোদ্ধারা কাবুল শহরের ভিতর প্রবেশ শুরু করে। এর আগে তারা শহরের চারদিকে অবস্থান করছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা