শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবানের হাতে কাবুলের পতন

প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি পালিয়ে তাজিকিস্তানে, আতঙ্কে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা ক্ষমা ঘোষণা তালেবানের, সরকার গঠনের প্রস্তুতি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানের হাতে কাবুলের পতন

আফগানিস্তানে গত তিন মাসে একের পর এক শহর দখলের পর তালেবানরা রাজধানী কাবুলে ঢুকে পড়েছে। রক্তপাতহীনভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য চারদিক থেকে কাবুল ঘিরে রেখে শুরু করেছে আলোচনা। ইতিমধ্যে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি দেশ ছেড়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কূটনীতিক আলী আহমাদ জালালির কাছে ক্ষমতা দিয়ে দেশ ছাড়েন গনি। এরপরই তালেবানরা প্রেসিডেন্ট প্যালেস নিয়ন্ত্রণে নেয়। সবকিছু মিলিয়ে আফগান সরকারের পতন ঘটেছে কাবুলে। এখন তালেবান সরকারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা শুধু সময়ের অপেক্ষা। ধারণা করা হচ্ছে, তালেবান সরকারের প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোল্লা আবদুল গনি বারাদার।

গতকাল সকালে জালালাবাদ শহর দখলের পর আফগানিস্তানের প্রধান বিমানঘাঁটি দখলে নেয় তালেবান। পরে কাবুলের সব প্রবেশমুখ দখলে নেয় তারা। তালেবানের একজন মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানায়, বাহিনীটির কিছু সদস্য রাজধানী কাবুলে ঢুকেছেন। এতে তাদের তেমন বেগ পেতে হয়নি। তবে তাদের নেতাদের পক্ষ থেকে মূল বাহিনীকে কাবুল শহরে না ঢুকে দোরগোড়ায় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারা শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের অপেক্ষায় আছেন। এটা কয়েক দিনের মধ্যেই হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে তারা লোকজনকে বিশেষ করে কাবুলের জনগণকে আশ্বস্ত করতে চান যে তাদের জীবন ও সম্পদ নিরাপদ থাকবে। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা বলেছে আফগান সরকারও। স্থানীয় টোলো টিভিতে প্রচারিত আফগানিস্তানের ভারপ্রাপ্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভিডিওবার্তায় বলা হয়েছে, একটি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। কাবুলের ওপর কোনো আক্রমণ হবে না। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন এলাকা তালেবানের দখলে চলে যাওয়ায় হাজার হাজার মানুষ নিরাপত্তার আশায় কাবুলে এসে আশ্রয় নিয়েছিল কয়েক দিন ধরে। এখন তারা মরিয়া হয়ে কাবুল ছাড়ার চেষ্টা করছে। কোন পথে শহর ছাড়বে মানুষ তা ঠিক করতে হিমশিম খাওয়ায় রাস্তায় গাড়ির লম্বা লাইন তৈরি হয়েছে। এর আগে পাকিস্তান তাদের সঙ্গে তোরখাম সীমান্ত পারাপার চৌকি বন্ধ করে দেয়। ফলে শহর থেকে বের হওয়ার পথ ছিল কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। তাই কিছু মানুষ তাদের গাড়ির মধ্যে চাবি রেখেই গাড়ি থেকে নেমে পড়েছে এবং হেঁটে বিমানবন্দরের দিকে গেছে।

সবার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা তালেবানের : বর্তমান আফগান প্রশাসনের বিভিন্ন পদে কর্মরত অথবা অতীতে পশ্চিমাদের পক্ষে কাজ করা সবার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের দ্বারপ্রান্তে থাকা তালেবান। মুখপাত্র সুহাইল শাহিন এক টুইটে বলেন, ‘যারা এর আগে “আগ্রাসনবাদীদের” জন্য কাজ করেছেন বা তাদের সাহায্য করেছেন অথবা এখন যারা “দুর্নীতিবাজ” কাবুল প্রশাসনের বিভিন্ন পদে কর্মরত সবার জন্য আইইএ (ইসলামিক আমিরাত অব আফগানিস্তান) দরজা খোলা রেখেছে এবং এরই মধ্যে ক্ষমা ঘোষণা করেছে। আমরা তাদের আরেকবার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি যেন তারা দেশ ও জাতির সেবায় কাজ করতে এগিয়ে আসেন।’ এর আগে সশস্ত্র গোষ্ঠীর এই মুখপাত্র বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমরা আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি ও অন্য নেতাদের আমাদের সঙ্গে কাজ করার আহ্‌বান জানাচ্ছি।’ তালেবান নারীদের বিষয়ে আগের রক্ষণশীল অবস্থা থেকে সরে আসবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। শাহিন বলেন, ‘আফগান নারীরা চাইলে বাড়ির বাইরে বের হতে পারবেন, তবে অবশ্যই হিজাব পরতে হবে।’ তিনি আরও জানান, ‘তালেবানরা ক্ষমতা গ্রহণের পর গণমাধ্যমকে সমালোচনা করার অনুমতি দেওয়া হবে। কিন্তু সচেতনভাবে সংবাদ পরিবেশন করতে হবে এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধের বিচার আদালত পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকবে।’

কাবুলের দেয়াল থেকে মোছা হচ্ছে নারীর ছবি : দুই দশক পর আবারও তালেবান শাসন শুরু হতে যাচ্ছে আফগানিস্তানে, তার আগেই কাবুলের বিভিন্ন দেয়াল থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে নারীদের ছবি। আফগানিস্তানের টেলিভিশন স্টেশন টোলো নিউজের প্রধান লুৎফুল্লাহ নাজাফিজাদা গতকাল এ রকম একটি ছবি টুইটারে শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে, এক লোক কাবুলের একটি দেয়াল থেকে পণ্যের বিজ্ঞাপন হিসেবে থাকা নারীদের ছবি মুছে ফেলতে চুনকাম করছেন। বিবিসি লিখেছে, তালেবান বাহিনীর অগ্রযাত্রার মধ্যে কাবুলে বিভিন্ন পেশায় যুক্ত নারীরা কয়েক দিন ধরেই সাহায্যের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন করছিলেন। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তালেবানি শাসনামলে আফগানিস্তানে নারীদের মুখ, চুলসহ সম্পূর্ণ দেহ ঢাকা বোরকা পরা বাধ্যতামূলক ছিল। বয়ঃপ্রাপ্ত হলেই মেয়েদের স্কুলে যাওয়া ছিল নিষিদ্ধ।

মার্কিন কূটনীতিকদের আফগানিস্তান ত্যাগ : শেষ মুহুর্ত হেলিকপ্টারে করে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল থেকে মার্কিন কূটনীতিকদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশালাকৃতির দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট চিনুক ও দ্রুতগতির ব্ল্যাকহক হেলিকপ্টারগুলোকে দূতাবাসের স্টাফদের সরিযে নেওয়ার কাজে লাগানো হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, একটির পর একটি হেলিকপ্টার দূতাবাসের ভিতরে নামছে, আর কিছুক্ষণের মধ্যেই যাত্রী বোঝাই করে উড়ে যাচ্ছে। কূটনৈতিক সাঁজোয়া যানের বহর মার্কিন দূতাবাস এলাকা ত্যাগ করতে দেখা গেছে। তাদের কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরটি এখন বিভিন্ন দেশের লোকে পরিপূর্ণ, যেখানে কূটনীতিক, ঠিকাদার এবং বেসামরিক লোক সবাই কাবুল ছাড়ার অপেক্ষায় সমবেত হচ্ছেন। গতকাল স্থানীয় সময় মার্কিন দূতাবাসের ছাদ থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে। দূতাবাসের কর্মীরা সিআইএর গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট পুড়িয়ে ফেলতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সময় দূতাবাসে মার্কিন পতাকা নিচু করে উড়তে দেখা যায়। যা দূতাবাস বন্ধ বলে ইঙ্গিত দিচ্ছে। এদিকে, আসন্ন দিনগুলোয় সহায়তা করার জন্য বিদেশিদের আফগানিস্তান না ছাড়ার আহ্‌বান জানিয়েছে তালেবান। তবে যুক্তরাষ্ট্র আর ব্রিটেন তাদের নাগরিকদের সরিয়ে নিলেও দূতাবাসের কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছে রাশিয়া।

কাবুল ছাড়ল শেষ এয়ার ইন্ডিয়া বিমান : আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল ছেড়েছে শেষ এয়ার ইন্ডিয়া বিমান। এর আগে আফগানিস্তানে তুমুল উত্তেজনার মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি কাবুলে অবতরণ করে। হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়, দুপুরের পরপরই এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি কাবুলে আটকে পড়া কর্মীদের আনতে যায়। ভারত থেকে আফগানিস্তানে পৌঁছাতে লাগে ২ ঘণ্টা ২০ মিনিট। কিন্তু আফগানিস্তানে পৌঁছালেও বিমানটি অবতরণের অনুমতি পায় না। কারণ ততক্ষণ তালেবান যোদ্ধারা কাবুলে ঢুকতে শুরু করেছে। ভারতের বিমানটি প্রায় এক ঘণ্টা আকাশে উড়তে থাকে। পাইলট প্লেনের রাডার অফ করে দেন যাতে এটি শনাক্ত করে কেউ হামলা চালাতে না পারে। দীর্ঘ এক ঘণ্টা পর চাপা উত্তেজনার মধ্যে বিমানটি কাবুল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ভারতের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, নয়াদিল্লি থেকে কাবুল পর্যন্ত সপ্তাহে তিনবার বিমান চলাচল করত। আফগানিস্তানে তালেবানের রাজ শুরু হতেই দুই দেশের মধ্যে বিমান উড্ডয়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। গতকাল সকালেও দিল্লি কাবুলে একটি চার্টার বিমানসেবা বাতিল করা হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট প্যালেস তালেবানের হাতে : আফগান প্রেসিডেন্ট প্যালেসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে তালেবানরা। কাবুলে থাকা তালেবানের শীর্ষ দুই কমান্ডার বলেন, প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি দেশ ছাড়ার পর তারা প্যালেসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। খবরে বলা হয়, জ্যেষ্ঠ সহযোগীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি কাবুল ত্যাগ করার পর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কর্মীদের সবাইকে সরে যেতে বলা হয়। কর্মীরা তখন প্রাসাদ খালি করে চলে যান।

বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন স্থানে গোলাগুলি : রয়টার্সের সর্বশেষ খবরে বলা  হয়েছে, কাবুলের উপকণ্ঠে সংঘর্ষে ৪০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। কাবুলের একটি হাসপাতাল টুইট করে এ তথ্য জানায়। তালেবানরা কাবুলে ঢোকার পর এ ঘটনা ঘটে। টুইটে আরও বলা হয়, হাসপাতালে আসা লোকজনের বেশির ভাগই কারাবাগ এলাকায় সংঘর্ষে আহত। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, কাবুলের বিভিন্ন অংশে গোলাগুলি হয়েছে।

যোদ্ধাদের কাবুল প্রবেশের নির্দেশ : কাবুলের নিয়ন্ত্রণ দখল করার কয়েক ঘণ্টা পর তালেবানের পক্ষ থেকে তাদের যোদ্ধাদের সীমিত আকারে প্রবেশের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর যোদ্ধারা কাবুল শহরের ভিতর প্রবেশ শুরু করে। এর আগে তারা শহরের চারদিকে অবস্থান করছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে হরতাল প্রত্যাহার করে নির্বাচন অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা
বাগেরহাটে হরতাল প্রত্যাহার করে নির্বাচন অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা