শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবানের হাতে কাবুলের পতন

প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি পালিয়ে তাজিকিস্তানে, আতঙ্কে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা ক্ষমা ঘোষণা তালেবানের, সরকার গঠনের প্রস্তুতি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানের হাতে কাবুলের পতন

আফগানিস্তানে গত তিন মাসে একের পর এক শহর দখলের পর তালেবানরা রাজধানী কাবুলে ঢুকে পড়েছে। রক্তপাতহীনভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য চারদিক থেকে কাবুল ঘিরে রেখে শুরু করেছে আলোচনা। ইতিমধ্যে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি দেশ ছেড়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কূটনীতিক আলী আহমাদ জালালির কাছে ক্ষমতা দিয়ে দেশ ছাড়েন গনি। এরপরই তালেবানরা প্রেসিডেন্ট প্যালেস নিয়ন্ত্রণে নেয়। সবকিছু মিলিয়ে আফগান সরকারের পতন ঘটেছে কাবুলে। এখন তালেবান সরকারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা শুধু সময়ের অপেক্ষা। ধারণা করা হচ্ছে, তালেবান সরকারের প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোল্লা আবদুল গনি বারাদার।

গতকাল সকালে জালালাবাদ শহর দখলের পর আফগানিস্তানের প্রধান বিমানঘাঁটি দখলে নেয় তালেবান। পরে কাবুলের সব প্রবেশমুখ দখলে নেয় তারা। তালেবানের একজন মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানায়, বাহিনীটির কিছু সদস্য রাজধানী কাবুলে ঢুকেছেন। এতে তাদের তেমন বেগ পেতে হয়নি। তবে তাদের নেতাদের পক্ষ থেকে মূল বাহিনীকে কাবুল শহরে না ঢুকে দোরগোড়ায় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারা শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের অপেক্ষায় আছেন। এটা কয়েক দিনের মধ্যেই হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে তারা লোকজনকে বিশেষ করে কাবুলের জনগণকে আশ্বস্ত করতে চান যে তাদের জীবন ও সম্পদ নিরাপদ থাকবে। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা বলেছে আফগান সরকারও। স্থানীয় টোলো টিভিতে প্রচারিত আফগানিস্তানের ভারপ্রাপ্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভিডিওবার্তায় বলা হয়েছে, একটি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। কাবুলের ওপর কোনো আক্রমণ হবে না। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন এলাকা তালেবানের দখলে চলে যাওয়ায় হাজার হাজার মানুষ নিরাপত্তার আশায় কাবুলে এসে আশ্রয় নিয়েছিল কয়েক দিন ধরে। এখন তারা মরিয়া হয়ে কাবুল ছাড়ার চেষ্টা করছে। কোন পথে শহর ছাড়বে মানুষ তা ঠিক করতে হিমশিম খাওয়ায় রাস্তায় গাড়ির লম্বা লাইন তৈরি হয়েছে। এর আগে পাকিস্তান তাদের সঙ্গে তোরখাম সীমান্ত পারাপার চৌকি বন্ধ করে দেয়। ফলে শহর থেকে বের হওয়ার পথ ছিল কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। তাই কিছু মানুষ তাদের গাড়ির মধ্যে চাবি রেখেই গাড়ি থেকে নেমে পড়েছে এবং হেঁটে বিমানবন্দরের দিকে গেছে।

সবার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা তালেবানের : বর্তমান আফগান প্রশাসনের বিভিন্ন পদে কর্মরত অথবা অতীতে পশ্চিমাদের পক্ষে কাজ করা সবার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের দ্বারপ্রান্তে থাকা তালেবান। মুখপাত্র সুহাইল শাহিন এক টুইটে বলেন, ‘যারা এর আগে “আগ্রাসনবাদীদের” জন্য কাজ করেছেন বা তাদের সাহায্য করেছেন অথবা এখন যারা “দুর্নীতিবাজ” কাবুল প্রশাসনের বিভিন্ন পদে কর্মরত সবার জন্য আইইএ (ইসলামিক আমিরাত অব আফগানিস্তান) দরজা খোলা রেখেছে এবং এরই মধ্যে ক্ষমা ঘোষণা করেছে। আমরা তাদের আরেকবার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি যেন তারা দেশ ও জাতির সেবায় কাজ করতে এগিয়ে আসেন।’ এর আগে সশস্ত্র গোষ্ঠীর এই মুখপাত্র বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমরা আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি ও অন্য নেতাদের আমাদের সঙ্গে কাজ করার আহ্‌বান জানাচ্ছি।’ তালেবান নারীদের বিষয়ে আগের রক্ষণশীল অবস্থা থেকে সরে আসবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। শাহিন বলেন, ‘আফগান নারীরা চাইলে বাড়ির বাইরে বের হতে পারবেন, তবে অবশ্যই হিজাব পরতে হবে।’ তিনি আরও জানান, ‘তালেবানরা ক্ষমতা গ্রহণের পর গণমাধ্যমকে সমালোচনা করার অনুমতি দেওয়া হবে। কিন্তু সচেতনভাবে সংবাদ পরিবেশন করতে হবে এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধের বিচার আদালত পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকবে।’

কাবুলের দেয়াল থেকে মোছা হচ্ছে নারীর ছবি : দুই দশক পর আবারও তালেবান শাসন শুরু হতে যাচ্ছে আফগানিস্তানে, তার আগেই কাবুলের বিভিন্ন দেয়াল থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে নারীদের ছবি। আফগানিস্তানের টেলিভিশন স্টেশন টোলো নিউজের প্রধান লুৎফুল্লাহ নাজাফিজাদা গতকাল এ রকম একটি ছবি টুইটারে শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে, এক লোক কাবুলের একটি দেয়াল থেকে পণ্যের বিজ্ঞাপন হিসেবে থাকা নারীদের ছবি মুছে ফেলতে চুনকাম করছেন। বিবিসি লিখেছে, তালেবান বাহিনীর অগ্রযাত্রার মধ্যে কাবুলে বিভিন্ন পেশায় যুক্ত নারীরা কয়েক দিন ধরেই সাহায্যের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন করছিলেন। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তালেবানি শাসনামলে আফগানিস্তানে নারীদের মুখ, চুলসহ সম্পূর্ণ দেহ ঢাকা বোরকা পরা বাধ্যতামূলক ছিল। বয়ঃপ্রাপ্ত হলেই মেয়েদের স্কুলে যাওয়া ছিল নিষিদ্ধ।

মার্কিন কূটনীতিকদের আফগানিস্তান ত্যাগ : শেষ মুহুর্ত হেলিকপ্টারে করে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল থেকে মার্কিন কূটনীতিকদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশালাকৃতির দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট চিনুক ও দ্রুতগতির ব্ল্যাকহক হেলিকপ্টারগুলোকে দূতাবাসের স্টাফদের সরিযে নেওয়ার কাজে লাগানো হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, একটির পর একটি হেলিকপ্টার দূতাবাসের ভিতরে নামছে, আর কিছুক্ষণের মধ্যেই যাত্রী বোঝাই করে উড়ে যাচ্ছে। কূটনৈতিক সাঁজোয়া যানের বহর মার্কিন দূতাবাস এলাকা ত্যাগ করতে দেখা গেছে। তাদের কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরটি এখন বিভিন্ন দেশের লোকে পরিপূর্ণ, যেখানে কূটনীতিক, ঠিকাদার এবং বেসামরিক লোক সবাই কাবুল ছাড়ার অপেক্ষায় সমবেত হচ্ছেন। গতকাল স্থানীয় সময় মার্কিন দূতাবাসের ছাদ থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে। দূতাবাসের কর্মীরা সিআইএর গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট পুড়িয়ে ফেলতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সময় দূতাবাসে মার্কিন পতাকা নিচু করে উড়তে দেখা যায়। যা দূতাবাস বন্ধ বলে ইঙ্গিত দিচ্ছে। এদিকে, আসন্ন দিনগুলোয় সহায়তা করার জন্য বিদেশিদের আফগানিস্তান না ছাড়ার আহ্‌বান জানিয়েছে তালেবান। তবে যুক্তরাষ্ট্র আর ব্রিটেন তাদের নাগরিকদের সরিয়ে নিলেও দূতাবাসের কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছে রাশিয়া।

কাবুল ছাড়ল শেষ এয়ার ইন্ডিয়া বিমান : আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল ছেড়েছে শেষ এয়ার ইন্ডিয়া বিমান। এর আগে আফগানিস্তানে তুমুল উত্তেজনার মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি কাবুলে অবতরণ করে। হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়, দুপুরের পরপরই এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি কাবুলে আটকে পড়া কর্মীদের আনতে যায়। ভারত থেকে আফগানিস্তানে পৌঁছাতে লাগে ২ ঘণ্টা ২০ মিনিট। কিন্তু আফগানিস্তানে পৌঁছালেও বিমানটি অবতরণের অনুমতি পায় না। কারণ ততক্ষণ তালেবান যোদ্ধারা কাবুলে ঢুকতে শুরু করেছে। ভারতের বিমানটি প্রায় এক ঘণ্টা আকাশে উড়তে থাকে। পাইলট প্লেনের রাডার অফ করে দেন যাতে এটি শনাক্ত করে কেউ হামলা চালাতে না পারে। দীর্ঘ এক ঘণ্টা পর চাপা উত্তেজনার মধ্যে বিমানটি কাবুল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ভারতের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, নয়াদিল্লি থেকে কাবুল পর্যন্ত সপ্তাহে তিনবার বিমান চলাচল করত। আফগানিস্তানে তালেবানের রাজ শুরু হতেই দুই দেশের মধ্যে বিমান উড্ডয়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। গতকাল সকালেও দিল্লি কাবুলে একটি চার্টার বিমানসেবা বাতিল করা হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট প্যালেস তালেবানের হাতে : আফগান প্রেসিডেন্ট প্যালেসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে তালেবানরা। কাবুলে থাকা তালেবানের শীর্ষ দুই কমান্ডার বলেন, প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি দেশ ছাড়ার পর তারা প্যালেসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। খবরে বলা হয়, জ্যেষ্ঠ সহযোগীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি কাবুল ত্যাগ করার পর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কর্মীদের সবাইকে সরে যেতে বলা হয়। কর্মীরা তখন প্রাসাদ খালি করে চলে যান।

বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন স্থানে গোলাগুলি : রয়টার্সের সর্বশেষ খবরে বলা  হয়েছে, কাবুলের উপকণ্ঠে সংঘর্ষে ৪০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। কাবুলের একটি হাসপাতাল টুইট করে এ তথ্য জানায়। তালেবানরা কাবুলে ঢোকার পর এ ঘটনা ঘটে। টুইটে আরও বলা হয়, হাসপাতালে আসা লোকজনের বেশির ভাগই কারাবাগ এলাকায় সংঘর্ষে আহত। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, কাবুলের বিভিন্ন অংশে গোলাগুলি হয়েছে।

যোদ্ধাদের কাবুল প্রবেশের নির্দেশ : কাবুলের নিয়ন্ত্রণ দখল করার কয়েক ঘণ্টা পর তালেবানের পক্ষ থেকে তাদের যোদ্ধাদের সীমিত আকারে প্রবেশের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর যোদ্ধারা কাবুল শহরের ভিতর প্রবেশ শুরু করে। এর আগে তারা শহরের চারদিকে অবস্থান করছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন