শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

খোলার অপেক্ষায় ৪ কোটি শিক্ষার্থী

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রস্তুতি নিতে নির্দেশনা । প্রস্তুত মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল খোলার ঘোষণা । দ্রুত চায় অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো । শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বৈঠক আজ
মাহমুদ আজহার ও আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
খোলার অপেক্ষায় ৪ কোটি শিক্ষার্থী

দীর্ঘ প্রায় দেড় বছরের ছুটিতে যেন হাঁপিয়ে উঠেছে ৪ কোটি শিক্ষার্থী। প্রাক-প্রাথমিক থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষার পীঠস্থান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন। সংক্রমণের হার কিছুটা নিম্নগতি থাকায় সরকারও ইতিবাচক। এরই মধ্যে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দিতে যাবতীয় প্রস্তুতি নিতে সারা দেশের প্রধান শিক্ষকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছে। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরাও জানিয়েছেন, তারাও দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিতে চান। এখন সরকারের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়সূত্র জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে আজ বৈঠক ডেকেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ভার্চুয়াল মাধ্যমে এ বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ছাড়াও ইউজিসি চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিম্নগামী হচ্ছে। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেওয়া আছে। এর মধ্যেই দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলন করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। সব পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম চালু থাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠান খোলার যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এদিকে শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দ্রুত টিকার আওতায় নিয়ে আসতে হবে। প্রয়োজনে শিক্ষার বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। রাজধানীর বাইরে যেসব এলাকায় সংক্রমণের হার শতকরা ৫ ভাগের কম সেসব এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া যেতে পারে। শিক্ষাঙ্গন খুলে দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনেও শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে সরকার যেভাবে এগোচ্ছে তা ঠিকই আছে। তবে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার পাশাপাশি যেসব এলাকায় সংক্রমণের হার শতকরা ৫ ভাগের কম সেসব এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া যেতে পারে। জাতীয়ভাবে এখনই ৫ ভাগ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ঢাকা বিভাগ বা রাজধানীতে সংক্রমণের সংখ্যা সব সময় একটু বেশি। তাই শিক্ষাকে এখন বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার সিদ্ধান্তে আসতে হবে। বিশেষ করে রাজধানীর বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়ে ভাবতে হবে। করোনা সংক্রমণ কবে শেষ হবে তা বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করে কিছুই বলতে পারছেন না। অনলাইনে শিক্ষাব্যবস্থা চালু রাখতে হবে। ক্লাসে প্রযুক্তি শিক্ষা বাড়াতে হবে।’ ২১ আগস্ট প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর এবং মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল বৈঠক শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়- সাত দিনের মধ্যে প্রধান শিক্ষকরা বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষ, শ্রেণিকক্ষ, বিদ্যালয় ভবন, ওয়াশব্লক, আসবাবপত্র, টিউবওয়েল, খেলার মাঠ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে বিদ্যালয় পাঠদানের উপযোগী করে প্রস্তুত রাখবেন। সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের কাছে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।

প্রভোস্ট কমিটির সুপারিশের পর অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রথম ধাপে অনার্স চতুর্থ বর্ষ ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তাদের পরীক্ষা শেষ হলে নভেম্বরে দ্বিতীয় ধাপে অনার্স প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের হলে ওঠানো হবে। প্রভোস্ট কমিটির সিদ্ধান্তের আলোকে গতকাল নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ডিন্স কমিটির বিশেষ সভায় এ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন বর্ষের স্থগিত পরীক্ষা সেপ্টেম্বর থেকে সশরীরে নেওয়ার তারিখ ঘোষণা দিয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন-ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, ‘করোনার সংক্রমণ নিম্নগামী হচ্ছে। আগামী মাসে এটি ১০ শতাংশের নিচে নামার সম্ভাবনা রয়েছে। সেপ্টেম্বরের শেষে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হলগুলো খুলে দেওয়া যাবে বলে আমি আশাবাদী। আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অক্টোবরে খুলে দিয়ে ক্লাস শুরু করা যাবে বলে আমি মনে করি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আবাসিক হল নেই। তাই সেগুলোও খুলে দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা যাবে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৯৫ শতাংশ শিক্ষক করোনার টিকা নিয়েছেন। এ ছাড়া ৩৫ শতাংশের বেশি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী টিকা নেওয়ার তথ্য পেয়েছে ইউজিসি।’ প্রসঙ্গত, দেশে করোনাভাইরাস শনাক্তের পর গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

জানা যায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে শিক্ষার্থী-অভিভাবকসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্টদের পর্যায় থেকে সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে। তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনা ও সংক্রমণ পরিস্থিতি ‘সন্তোষজনক অবস্থায়’ নেমে এলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা জানিয়ে আসছে সরকার। কভিড-১৯-এর কারণে যেসব দেশে দীর্ঘ সময় ধরে স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ দ্বিতীয় বলে জানিয়েছে ইউনিসেফ। সংস্থাটি গতকাল তাদের ওয়েবসাইটে জানায়, মহামারীতে লম্বা সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষার স্তর পর্যন্ত বাংলাদেশে ৪ কোটির বেশি শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে চাই আমরা। এ ব্যাপারে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। এখন সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি। নির্দেশনা পেলেই বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়া হবে।’ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীরাও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। আমরা চাই দ্রুত স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়া হোক। তাই দ্রুতই একটি রোডম্যাপ করে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেব।’ করোনার শুরু থেকেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তবে অনলাইনে পাঠদানে শিক্ষার্থীরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন। বেসরকারি শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এ দাবি করা হচ্ছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে সরকার-অভিভাবক উদ্বিগ্ন এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু এও ঠিক এখন সবকিছুই খোলা। তাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আপাতত সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়া উচিত। সপ্তাহের সব দিন না খুলে দুই-এক দিন করে খুলে দেওয়া যেতে পারে। একইভাবে পরীক্ষাও সীমিত পরিসরে নেওয়া যেতে পারে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। প্রযুক্তিগত শিক্ষা সব সময়ই চালু রাখতে হবে। এটা বন্ধ করা উচিত হবে না। করোনার পাশাপাশি জীবন-জীবিকার যুদ্ধে জয়ী হতে উচ্চশিক্ষা প্রসারের কোনো বিকল্প নেই বলেও আমি মনে করি।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন