শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

খোলার অপেক্ষায় ৪ কোটি শিক্ষার্থী

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রস্তুতি নিতে নির্দেশনা । প্রস্তুত মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল খোলার ঘোষণা । দ্রুত চায় অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো । শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বৈঠক আজ
মাহমুদ আজহার ও আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
খোলার অপেক্ষায় ৪ কোটি শিক্ষার্থী

দীর্ঘ প্রায় দেড় বছরের ছুটিতে যেন হাঁপিয়ে উঠেছে ৪ কোটি শিক্ষার্থী। প্রাক-প্রাথমিক থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষার পীঠস্থান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন। সংক্রমণের হার কিছুটা নিম্নগতি থাকায় সরকারও ইতিবাচক। এরই মধ্যে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দিতে যাবতীয় প্রস্তুতি নিতে সারা দেশের প্রধান শিক্ষকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছে। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরাও জানিয়েছেন, তারাও দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিতে চান। এখন সরকারের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়সূত্র জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে আজ বৈঠক ডেকেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ভার্চুয়াল মাধ্যমে এ বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ছাড়াও ইউজিসি চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিম্নগামী হচ্ছে। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেওয়া আছে। এর মধ্যেই দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলন করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। সব পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম চালু থাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠান খোলার যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এদিকে শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দ্রুত টিকার আওতায় নিয়ে আসতে হবে। প্রয়োজনে শিক্ষার বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। রাজধানীর বাইরে যেসব এলাকায় সংক্রমণের হার শতকরা ৫ ভাগের কম সেসব এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া যেতে পারে। শিক্ষাঙ্গন খুলে দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনেও শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে সরকার যেভাবে এগোচ্ছে তা ঠিকই আছে। তবে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার পাশাপাশি যেসব এলাকায় সংক্রমণের হার শতকরা ৫ ভাগের কম সেসব এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া যেতে পারে। জাতীয়ভাবে এখনই ৫ ভাগ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ঢাকা বিভাগ বা রাজধানীতে সংক্রমণের সংখ্যা সব সময় একটু বেশি। তাই শিক্ষাকে এখন বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার সিদ্ধান্তে আসতে হবে। বিশেষ করে রাজধানীর বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়ে ভাবতে হবে। করোনা সংক্রমণ কবে শেষ হবে তা বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করে কিছুই বলতে পারছেন না। অনলাইনে শিক্ষাব্যবস্থা চালু রাখতে হবে। ক্লাসে প্রযুক্তি শিক্ষা বাড়াতে হবে।’ ২১ আগস্ট প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর এবং মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল বৈঠক শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়- সাত দিনের মধ্যে প্রধান শিক্ষকরা বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষ, শ্রেণিকক্ষ, বিদ্যালয় ভবন, ওয়াশব্লক, আসবাবপত্র, টিউবওয়েল, খেলার মাঠ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে বিদ্যালয় পাঠদানের উপযোগী করে প্রস্তুত রাখবেন। সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের কাছে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।

প্রভোস্ট কমিটির সুপারিশের পর অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রথম ধাপে অনার্স চতুর্থ বর্ষ ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তাদের পরীক্ষা শেষ হলে নভেম্বরে দ্বিতীয় ধাপে অনার্স প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের হলে ওঠানো হবে। প্রভোস্ট কমিটির সিদ্ধান্তের আলোকে গতকাল নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ডিন্স কমিটির বিশেষ সভায় এ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন বর্ষের স্থগিত পরীক্ষা সেপ্টেম্বর থেকে সশরীরে নেওয়ার তারিখ ঘোষণা দিয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন-ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, ‘করোনার সংক্রমণ নিম্নগামী হচ্ছে। আগামী মাসে এটি ১০ শতাংশের নিচে নামার সম্ভাবনা রয়েছে। সেপ্টেম্বরের শেষে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হলগুলো খুলে দেওয়া যাবে বলে আমি আশাবাদী। আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অক্টোবরে খুলে দিয়ে ক্লাস শুরু করা যাবে বলে আমি মনে করি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আবাসিক হল নেই। তাই সেগুলোও খুলে দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা যাবে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৯৫ শতাংশ শিক্ষক করোনার টিকা নিয়েছেন। এ ছাড়া ৩৫ শতাংশের বেশি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী টিকা নেওয়ার তথ্য পেয়েছে ইউজিসি।’ প্রসঙ্গত, দেশে করোনাভাইরাস শনাক্তের পর গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

জানা যায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে শিক্ষার্থী-অভিভাবকসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্টদের পর্যায় থেকে সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে। তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনা ও সংক্রমণ পরিস্থিতি ‘সন্তোষজনক অবস্থায়’ নেমে এলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা জানিয়ে আসছে সরকার। কভিড-১৯-এর কারণে যেসব দেশে দীর্ঘ সময় ধরে স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ দ্বিতীয় বলে জানিয়েছে ইউনিসেফ। সংস্থাটি গতকাল তাদের ওয়েবসাইটে জানায়, মহামারীতে লম্বা সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষার স্তর পর্যন্ত বাংলাদেশে ৪ কোটির বেশি শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে চাই আমরা। এ ব্যাপারে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। এখন সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি। নির্দেশনা পেলেই বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়া হবে।’ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীরাও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। আমরা চাই দ্রুত স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়া হোক। তাই দ্রুতই একটি রোডম্যাপ করে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেব।’ করোনার শুরু থেকেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তবে অনলাইনে পাঠদানে শিক্ষার্থীরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন। বেসরকারি শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এ দাবি করা হচ্ছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে সরকার-অভিভাবক উদ্বিগ্ন এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু এও ঠিক এখন সবকিছুই খোলা। তাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আপাতত সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়া উচিত। সপ্তাহের সব দিন না খুলে দুই-এক দিন করে খুলে দেওয়া যেতে পারে। একইভাবে পরীক্ষাও সীমিত পরিসরে নেওয়া যেতে পারে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। প্রযুক্তিগত শিক্ষা সব সময়ই চালু রাখতে হবে। এটা বন্ধ করা উচিত হবে না। করোনার পাশাপাশি জীবন-জীবিকার যুদ্ধে জয়ী হতে উচ্চশিক্ষা প্রসারের কোনো বিকল্প নেই বলেও আমি মনে করি।’

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম