শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

মরিশাসে বাংলাদেশি তরুণীকে বর্বর নিপীড়নের ভয়াবহ কাহিনি

আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
মরিশাসে বাংলাদেশি তরুণীকে বর্বর নিপীড়নের ভয়াবহ কাহিনি

অভাবের সংসারে সচ্ছলতা ফেরানোর আশায় নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া এলাকার কামাল মিয়া (ছদ্মনাম) তার বন্ধুর মাধ্যমে মরিশাস যাওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি রাজধানীর রামপুরা এলাকার মেসার্স গোলাম রাব্বী ইন্টারন্যাশনালে (আর.এল.১০৭৮) কিছু টাকা ও পাসপোর্ট জমা দেন। বেশ কিছুদিন তাকে ঘোরানোর পরও তিনি মরিশাস যেতে পারেননি। এক পর্যায়ে কামালের মেয়ে শান্তাকে (ছদ্মনাম) মাত্র ৯০ হাজার টাকায় মাসে ২৮ হাজার টাকা বেতনে মরিশাস নেওয়ার প্রস্তাব দেন ট্রাভেল এজেন্সির মালিক আক্তার হোসেন। প্রথমে রাজি না হলেও পরে টাকা কম ও ভালো বেতন দেখে রাজি হয় কামালের পরিবার। মরিশাস যাওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যেই বাংলাদেশি কর্মকর্তা ও দালাল শাহ আলমের সহযোগিতায় মরিশাসে ফায়ারমাউন্ট টেক্সটাইল নামক তৈরি পোশাক কারখানার মালিক অনিল কোহলি কৌশলে শান্তাকে অচেতন করে শ্লীলতাহানি করে। যার ভিডিও ধারণ করে ব্লাকমেল করে দফায় দফায় ধর্ষণ করায় শান্তা গর্ভবতী হয়ে পড়ে। অবৈধ ক্লিনিকে নিয়ে তার গর্ভপাত করানো হয়। দালাল শাহ আলম তার নিজ বাসায় নিয়ে শান্তাকে দিনের পর দিন নির্যাতন ও ধর্ষণ করে। আরও ধর্ষণ করে তার দুই ভাগ্নে। এক পর্যায়ে শান্তাকে প্রস্তাব দেওয়া হয় অনিল কোহলির বন্ধুদের সঙ্গে গ্রুপ সেক্স করার। এভাবে প্রায় এক বছর নির্যাতনের শিকার হয়ে দেশে ফিরে আসেন শান্তা। দেশে আসার আগে শাহ আলম ও অনিল কোহলি কৌশলে শান্তার বাবাকে নিয়ে যান মরিশাসে। কামালকে সেখানে জিম্মি করে ভয়াবহ নির্যাতন করে আবার শান্তাকে সেখানে ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে তারা। শান্তা যাতে তাদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা না নেয় সেজন্য হুমকি-ধমকি ছাড়াও তার বাবার ওপরও চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। শান্তা ও তার বাবার ওপর ভয়ানক নির্যাতনের কাহিনি বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে নিজেই বর্ণনা করেন শান্তা। তিনি বলেন, ‘আমি খুবই দরিদ্র পরিবারের মেয়ে। আমরা দুই বোন এক ভাই। আমার ভাই বয়সে খুবই ছোট। বাবার বয়স প্রায় ৫৪। আমি মাত্র পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করার পর অর্থের অভাবে আর পড়া হয়নি। বাবা মরিশাস যাওয়ার জন্য রামপুরার গোলাম রাব্বী ইন্টারন্যাশনালে ২০১৮ সালে পাসপোর্ট ও টাকা জমা দেন। দীর্ঘদিন পাসপোর্ট আটকে রেখেও তারা বাবাকে মরিশাস নিতে পারেনি। একদিন এজেন্সির মালিক আক্তার হোসেন নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় আমাদের বাসায় যায় এবং আমাকে দেখে। পরে আমার বাবাকে বলে আপনার মেয়েটা উপযুক্ত এবং কর্মক্ষম। কম খরচে গার্মেন্টে মেশিন অপারেটরের ভিসায় মরিশাস পাঠানো যাবে। আরও অনেক মেয়ে বাংলাদেশ থেকে সেখানে যাচ্ছে। আমার বাবা শুরুতে রাজি হননি। পরে আমি ভাবলাম অভাবের সংসারে আমি গার্মেন্টে কাজ করে যদি একটু সচ্ছলতা ফেরাতে পারি। তাদের প্রস্তাব মতো আমি ১ লাখ ২০ হাজার টাকা খরচ করে মাসে ২৮ হাজার টাকা বেতনে মরিশাস যাই। যাওয়ার আগে মেসার্স আক্তার অ্যান্ড সন্স নামে রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মাধ্যমে ছাড়পত্র নেওয়া হয়। ওই গ্রুপে আমার সঙ্গে ২৬ জন বাংলাদেশি নারী ছিল। যাদের মধ্যে আমি ছাড়া সবাই ছিল বিবাহিত। আমরা মরিশাস যাওয়ার পর ফায়ারমাউন্ট টেক্সটাইল কোম্পানিতে আমাকে হেলপার হিসেবে কাজ দেওয়া হয়। ফায়ারমাউন্ট টেক্সটাইল কারখানার কর্মচারীদের ক্যান্টিন পরিচালনা করত ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার চম্পাকনগর গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে মোহাম্মদ শাহ আলম। তার সহযোগী ও ভাগ্নে পরিচয় দিত ফোরকান, সিদ্দিক ও আসলাম। কাজ শুরুর কয়েক দিন পর ক্যান্টিনের বাবুর্চি আসলাম আমাকে বলে, ‘কারখানার বস তোমাকে দেখেছেন এবং পছন্দ করেছেন।’ আমি শুরুতে বিষয়টি বুঝতে পারিনি। এক পর্যায়ে শাহ আলম আমাকে বসের সঙ্গে খারাপ সম্পর্ক করার প্রস্তাব দেয়। আমি রাজি হইনি। এই অবস্থায় কারখানার পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত মালিক অনিল কোহলি আমার ফোন নম্বর সংগ্রহ করে আমার সঙ্গে কথা বলেন এবং তার বাসায় যেতে বলেন। অনিল যুক্তরাজ্য ও মরিশাসেরও নাগরিক। আমি তার কুপ্রস্তাবে রাজি হইনি। এই অবস্থায় কারখানা ও ক্যান্টিনের কর্মচারীরা আমাকে এড়িয়ে চলতে থাকে। আমার কাজে নানাভাবে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। অযথা বকাঝকা, সবার সামনে অপমান করা, শুধু শুধু ভুল ধরা নানাভাবে আমাকে হেনস্থা করতে থাকে। আমার সহকর্মীরা পরামর্শ দেয় শাহ আলম বসের ‘ডানহাত’; তার সঙ্গে কথা বলো। আমি বিষয়টি শাহ আলমকে জানালে সে বলে, ‘তোমাকে আগেই বলেছি তুমি বসের কাছে যাও, এটা বস ছাড়া কেউ সমাধান দিতে পারবে না। তিনি তোমার অমতে কিছু করবেন না।’ গত বছরের এপ্রিল মাসের ২৯ বা ৩০ তারিখ বিকাল ৫টার দিকে শাহ আলম আমাকে বসের বাসায় নিয়ে যায়। গিয়ে দেখি তার হাতে মদের গ্লাসের মতো কিছু একটা। তিনি শাহ আলমের সঙ্গে আমাকে দেখেই হিন্দি ভাষায় বিভিন্ন প্রশংসা শুরু করেন। একপর্যায়ে বলেন, ‘দেখো আমার এখানে তোমার চাইতে অনেক সুন্দরী মেয়ে আছে। দেখতে চাইলে আমার রুমে যাও।’ কথা বলার সময় আমার হাত থেকে আমার মোবাইল ফোন ফ্লোরে পড়ে যায়। আমি মোবাইল তুলতে গেলে বস অনিল কোহলি (৬৫) হঠাৎ আমাকে হাতের ছিনায় ধরে টেনে হিঁচড়ে একটি রুমে নিয়ে যায়। সেখানে কেউ না থাকায় আমি বলি স্যার এখানে তো কেউ নাই। এ সময় অনিল কোহলি হঠাৎ করে আমার মুখে জেল জাতীয় কিছু একটা মেখে দেয়। আমার হাত-পা অবশ হয়ে আসে, মাথা ঝিমঝিম করতে থাকে। এই অবস্থায় অনিল কোহলি আমাকে তার খাটে শুইয়ে দেয়। আমি অচেতন হয়ে পড়ি। প্রায় চার ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমার চোখে মুখে পানি চিটিয়ে আমার জ্ঞান ফেরানো হয়। তখন আমি কাপড় খোলা দেখি এবং আমার শরীরের নিচের অংশে প্রচ- ব্যথা অনুভব করি। আমি বুঝতে পারি আমার সর্বনাশ হয়ে গেছে। আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। আমি কান্নাকাটি করতে থাকি। অনিল কোহলি কিছুক্ষণ পর শাহ আলমকে ডেকে এনে আমাকে মেসে পৌঁছে দিতে বলে। শাহ আলম তার গাড়িতে করে আমাকে মেসে পৌঁছে দেয়। ২-৩ দিন পর আবার আমাকে ডেকে নেওয়া হয় অনিল কোহলির বাসায়। সেখানে আবার আমাকে ধর্ষণ করা হয়। এভাবে সপ্তাহে দুই দিনবার চলতে থাকে। প্রায় দুই মাস পর গত বছরের মে মাসের দিকে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। খাওয়া-দাওয়া করতে পারি না, সব কিছুতেই গন্ধ লাগে। শাহ আলমকে বিষয়টি জানালে সে মরিশাসের একজন নারীর সহযোগিতায় আমাকে কারখানার বাইরের একটি ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক আলট্রাসনোগ্রাম করে জানায়, আমি ৫ সপ্তাহের গর্ভবতী। পরে শাহ আলম আমার অমতে গোপন একটি ক্লিনিকে নিয়ে অবৈধভাবে আমার গর্ভপাত করায়। আমি অসুস্থ হয়ে পড়লে শাহ আলম আমাকে তার বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে নেওয়ার পর শুরু হয় নতুন অত্যাচার। বাসার কাপড় ধোয়া, ঘর মোছা থেকে শুরু করে সব কাজ অসুস্থ শরীর নিয়েই করতে হতো। অসুস্থ থাকা অবস্থায় শাহ আলমের ভাগ্নে ফোরকান ও সিদ্দিক আমার শ্লীলতাহানি করে। আমি শাহ আলমকে বিষয়টি জানালে সে উল্টা বলে ‘এটা বসের জিনিস। বস এক জিনিসে বেশিদিন খুশি থাকে না। বস ছেড়ে দিলে তোদের হবে।’ শাহ আলমের বাসায় থাকা অবস্থায় একদিন সে হঠাৎ করে ফোরকান ও সিদ্দিককে বলে ‘তোরা এখন থেকে গোডাউনে ঘুমাবি। শান্তা আমার সঙ্গে থাকবে।’ এরপর থেকে শাহ আলম আমাকে প্রতি রাতেই ধর্ষণ করত। এভাবে কয়েকজনের ধর্ষণের শিকার হয়ে আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ি। আমি কারখানায় কাজেও যেতে পারি না। বেতন না পাওয়ায় বাড়িতেও টাকা পাঠানো বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যে অনিল কোহলি তার কয়েক বন্ধুর সঙ্গে গ্রুপ সেক্স করার প্রস্তাব দেয় এবং বলে ওই গ্রুপে আরও কয়েকজন মেয়ে থাকবে। আমি তাদের বর্বর নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে শাহ আলমের হাতে পায়ে ধরে আমাকে দেশে পাঠিয়ে দিতে অনুরোধ করি। আমি অসুস্থ থাকায় তখন তারা শর্ত দেয় যে, ‘আমার বাবাকে মরিশাস নিয়ে গেলে আমাকে আসতে দিবে। আমি শুরুতে রাজি হইনি। পরে তাদের উপর্যুপরি অত্যাচার নির্যাতন সইতে না পেরে বাবাকে মরিশাস নিয়ে যাই। তারা এক দিনও বাবার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দেয়নি। আমার বাবাকে জিম্মি করে আটকে রাখে; যাতে আমি আইনগত ব্যবস্থা না নিতে পারি।

শান্তা বলেন, ২০২০ সালের ২৭ ডিসেম্বর আমি বাংলাদেশে আসি। আসার পর আমি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ি। একপর্যায়ে রাজধানীর দক্ষিণখানের বাসায় সিলিং ফ্যানে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করি। এই অবস্থায় আমার বড়বোন বিষয়টি দেখে ফেলে। তিনি জানতে চাইলে আমি তার কাছে পুরো বিষয়টি খুলে বলি। তিনি আমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। চিকিৎসকরা জানান, আমার জরায়ুতে টিউমার জাতীয় কিছু একটা হয়েছে যা শিগগিরই চিকিৎসা না করালে ক্যান্সারে রূপ নেবে। আমার বোন বেসরকরি সংস্থা ব্র্যাকে চাকরি করে। তিনি ব্র্যাকের একজন কর্মকর্তার সহযোগিতায় আমার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। দীর্ঘ চিকিৎসায় আমি সুস্থ হই। এর মধ্যেও শাহ আলম ও অনিল গংরা আমার বাবাকে জিম্মি করে আমাকে আবার মরিশাস যাওয়ার জন্য চাপ দেয়। আমি না গেলে বাবাকে মেরে ফেলারও হুমকি দেয়। পরে মরিশাসে বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সহযোগিতায় গত ৩১ আগস্ট আমার বাবা দেশে ফিরে আসেন।’

শান্তা বলেন, আমি বড়বোনের উৎসাহে অনিল কোহলি, শাহ আলম,  মেসার্স গোলাম রাব্বী ইন্টারন্যাশনালের তিন কর্মকর্তা আকবর হোসেন, গোলাম রাব্বী, আক্তার হোসেন, ফোরকান, আসলাম ও সিদ্দিকসহ অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জনের বিরুদ্ধে গত ১০ জুলাই রাজধানীর রামপুরা থানায় মানব পাচার প্রতিরোধ দমন আইন এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনসহ বিভিন্ন ধারায় মামলা করি। পুলিশ আসামি আক্তার হোসেনকে গ্রেফতার করেছে। মামলা করার পর শাহ আলম আমাকে শ্লীলতাহানির কিছু গোপন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছে। আমি তার বিরুদ্ধে জিডি করে পুলিশের সাইবার ক্রাইম শাখায় দিয়েছি।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রামপুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মামলার তদন্ত অব্যাহত আছে। এক আসামি গ্রেফতার হয়েছে। অপর আসামিরা আত্মগোপনে আছে। কয়েক আসামি বিদেশে থাকায় তাদের বিরুদ্ধে আইন ও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

শান্তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট তাসমিয়া নোহিয়া আহমেদ বলেন, ‘কাজের প্রলোভন দেখিয়ে পরিকল্পিতভাবে পাচার করা হয়েছে তাকে। তার ওপর ভয়ানক নিপীড়ন করা হয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে