শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

টেকনাফের সেই কারবারিদের হাতেই ইয়াবা ব্যবসা

সাখাওয়াত কাওসার, কক্সবাজার থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফের সেই কারবারিদের হাতেই ইয়াবা ব্যবসা

নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে আত্মসমর্পণ করেছিল ওরা। ১০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে বরণ করে নিতে কক্সবাজারের টেকনাফে আয়োজন করা হয়েছিল বিশাল অনুষ্ঠান। রাষ্ট্রের অনেক কর্তাব্যক্তিও উপস্থিত ছিলেন সেই অনুষ্ঠানে। তবে ৭৫ জন এরই মধ্যে জামিনে মুক্ত হয়ে ফিরে গেছেন সেই পুরনো অপরাধে। বিজিবিসহ আরও কয়েকটি সংস্থার পক্ষ থেকে এর সত্যতা স্বীকার করা হয়েছে। কারণ এরই মধ্যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের কাছে ইয়াবাসহ গ্রেফতার হয়েছেন আত্মসমর্পণের পর জামিনে মুক্ত হওয়া দুজন। এখনো ৭৮ জন মাদক মাফিয়ার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে টেকনাফ-উখিয়ার মাদক সাম্রাজ্য।

২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের হাতে সাড়ে ৩ লাখ ইয়াবা ও ৩০টি আগ্নেয়াস্ত্র তুলে দিয়ে আত্মসমর্পণ করেছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত শীর্ষ ১০২ ইয়াবা ব্যবসায়ী। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীসহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তারা। ২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় দফায় আরও ২১ ইয়াবা কারবারি আত্মসমর্পণ করেন। গত কয়েক দিন টেকনাফ ও উখিয়া এলাকায় সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে, সীমান্তবর্তী কক্সবাজারের টেকনাফে মিয়ানমার থেকে নিষিদ্ধ মাদক ইয়াবার বড় চালান প্রবেশ করত। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে এই এলাকা দিয়ে কিছুদিন বন্ধ ছিল ইয়াবা আসা। তবে আবারও এ পথে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে ইয়াবা কারবারিরা। বিশেষ করে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যাকান্ডের পর থেকে অনেকটা ফ্রি-স্টাইলে সক্রিয় মাদক ব্যবসায়ীরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তালিকায় কক্সবাজার ও টেকনাফের ১ হাজার ১৫১ জন মাদক ব্যবসায়ীর নাম আসে। তার মধ্যে ৭৩ জন শীর্ষ মাদক কারবারি বা পৃষ্ঠপোষকের নাম আছে। তালিকায় সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদিসহ তার পরিবারের ২৬ জন সদস্য রয়েছে। এতে তালিকাভুক্ত মাদক কারবারিদের স¤পদের তথ্যও রয়েছে। সংশ্লিষ্ট এবং       স্থানীয়রা বলছেন, ইয়াবার চাহিদা থাকায় চালান আসছেই। প্রশাসনের অনেক দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যকে ম্যানেজ করে টেকনাফ রুট দিয়ে নিয়মিতভাবে ইয়াবা এবং ক্রেজি ড্রাগস ‘আইস’ ঢুকছে। করোনাকালেও থেমে ছিল না মাদক প্রবেশ। অভিযোগ রয়েছে সেই সময় দেশের ইতিহাসে বড় বড় চালান দেশে ঢুকেছে আর সেগুলো মজুদ করা হয়েছিল উখিয়া-টেকনাফে ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোকে সেইফ জোন মনে করে মাদক কারবারিরা। এখনো সমুদ্রপথে বড় বড় চালান আনার পর তা প্রথমে ক্যা¤েপর নিরাপদ জায়গায় নেওয়া হয়।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্) কর্নেল কে এম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যারা আত্মসমর্পণ করার পরও মাদক ব্যবসা ছাড়তে পারেনি তারা এখন আর কোনো ধরনের সহানুভূতি পাবে না। কেবলমাত্র মাদক ঠেকানোর জন্যই কক্সবাজারে র‌্যাবের একটি ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। অতীতের মতোই আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। দেশবাসী এর সফলতাও দেখছেন।

স্থানীয়রা বলছেন, এক সময় নাফ নদ দিয়ে বেশি চালান এলেও এখন বদলে গেছে রুট। এখন সেন্টমার্টিন, টেকনাফ, উখিয়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও বাঁশখালীর বিভিন্ন ফিশিং পয়েন্টগুলো হরহামেশাই ব্যবহৃত হচ্ছে ইয়াবা আনলোডের জন্য।

১০ বছরের বেশি সময় মাদকবিরোধী কার্যক্রমে যুক্ত এক কর্মকর্তা বলেন, তিনটি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হলে মাদক দমন করা সম্ভব নয়। এগুলো হলো-মাদক কারবারের অর্থনৈতিক চেইন বন্ধ করা। বিভিন্ন অভিযানে বাহকসহ ছোট কারবারি ধরা পড়লেও অর্থ বিনিয়োগকারী ও রাঘববোয়ালরা থাকে ধরাছোঁয়ার বাইরে। তৃতীয়ত, টেকনাফ বন্দর হয়ে বিভিন্ন পণ্যের আড়ালে মাদকের অর্থ লেনদেন হয়। মূলত টেকনাফ থেকে বার্মিজ কাপড়, আচার, কাঠ ও পিঁয়াজ আসে। এর সঙ্গে মাদকও আনা হয়। তার মত হলো, ইয়াবার স্রোত বন্ধ করতে হলে প্রয়োজনে মিয়ানমারের বিকল্প বাজার খুঁজতে হবে। মিয়ানমার থেকে স্থায়ীভাবে গরু আমদানিও বন্ধ করা দরকার। কারণ এসব গরু বিক্রির অর্থ হুন্ডির মাধ্যমে মাদক কারবারে ব্যবহার হয়।

নিজস্ব অনুসন্ধান এবং একাধিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে স্থানীয় প্রভাবশালী এক রাজনৈতিক নেতার পৃষ্ঠপোষকতায় এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা। রাষ্ট্রের একাধিক সংস্থার মাদক ব্যবসায়ী তালিকায় তার আত্মীয়স্বজনের নাম উঠে এসেছিল। তবুও তাদের স্পর্শ করতে পারেনি কেউ। বহাল তবিয়তে রয়ে গেছেন তারা। রহস্যজনকভাবে সবকিছু ম্যানেজ করে তারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী টেকনাফ পৌরসভা নির্বাচনেও অনেকে প্রার্থী হতে এলাকায় প্রচারণা ও উচ্চ মহলে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। জানা গেছে, ওই রহস্যজনক নেতার ছোট ভাই মৌলভী মুজিবুর রহমান, ভগ্নিপতি নুরুল আলম, ভগ্নিপতি ফারুক, হাফেজ এনামুল হাসান। মৌলভী মুজিবুরের ডান হাত হিসেবে পরিচিত কাদির হোসেন ওরফে মগ কাদির। তিনি মিয়ানমারের নাগরিক হলেও ১০ বছর ধরে টেকনাফে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। মিয়ানমারে তার আপন ভাই রয়েছে। সেখানে সে একজন বড় মাপের কারবারি। মাদক মাফিয়াদের অন্যতম টিটি জাফর। অনেকগুলো মামলা নিয়ে দুবাইয়ে ফেরারি তিনি। তবে এলাকায় খবর রয়েছে তার মায়ের মৃত্যুর সময় তিনি জানাজায় অংশ নিয়েছিলেন। টিটি জাফরের এক ভাই মনিরুজ্জামান বর্তমানে পৌরসভার কাউন্সিলর। ছোট ভাই গফুর আলম।

জানা গেছে, তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী মিয়ানমারের নাগরিক মংমং সেনের মাধ্যমে সেই প্রভাবশালী নেতা মিয়ানমারের নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করেন। তালিকায় না থাকলেও আরেক মিয়ানমারের নাগরিক সৈয়দ হোসেন তার নেটওয়ার্ক সমুন্নত রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। হোসেনের পরিবার মিয়ানমারের আকিয়াব জেলায় প্রভাবশালী।

সূত্র বলছে, সদরের মৌলভী পাড়ার-জাফর আলম এবং নুরুল আলম দুই সহোদরের নেতৃত্বে বিশাল সিন্ডিকেট সক্রিয়। হাবির পাড়ার ছিদ্দিকের নেতৃত্বে রয়েছে ভয়াবহ মাদকের সিন্ডিকেট। আত্মসমর্পণের পর জামিনে মুক্ত হয়ে আবার সক্রিয় হয়েছেন সদরের নাজির পাড়ার মৃত মোজাহারের ছেলে এনামুল হক প্রকাশ ওরফে এনাম মেম্বার।

আত্মসমর্পণের পর যারা জামিন পেয়েছেন : আদালত ও জেলা পুলিশের সূত্র অনুযায়ী আত্মসমর্পণের পর জামিনে রয়েছেন- টেকনাফ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড অলিয়াবাদের এজাহার মিয়ার ছেলে আবদুস শুক্কুর (৩৭) ও তার সহোদর ভাই আমিনুর রহমান ওরফে আবদুল আমিন (৪৪)। টেকনাফ হ্নীলা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার পশ্চিম লেদার মৃত আবুল কাশেমের ছেলে নুরুল হুদা মেম্বার (৪১) ও তার সহোদর ভাই নুরুল কবির (৩৮)। সদরের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের জাফর আহমেদ ছেলে দিদার মিয়া (৩৮)। সাবরাং মুন্ডার ডেইল আবদুর রহমানের ছেলে সাহেদ রহমান (বদির ভাগিনা)। টেকনাফ পৌরসভা ডেইল পাড়া কালা মোহাম্মদ আলীর ছেলে আবদুল আমিন (৩৭), নুরুল আমিন (৪০)। সদরের নাজির পাড়ার মৃত মোজাহারের ছেলে এনামুল হক প্রকাশ এনাম মেম্বার। মৌলভী পাড়ার ফজল আহম¥দের ছেলে একরাম (২৫)। নাজির পাড়ার মৃত কালা মিয়ার ছেলে সৈয়দ হোসেন (৫৭)। সাবরাং মুন্ডার ডেইল এলাকার মৃত নজির আহম্মদের ছেলে সাহেদ কামাল (৩৫)। টেকনাফ পৌরসভার পুরান পল্লান পাড়ার নুরুল ইসলামের ছেলে শাহ আলম (৩৮)। সদরের নাজির পাড়ার নুরুল ইসলামের ছেলে আবদুর রহমান (৩৩)। পৌরসভার মধ্যম জালিয়া পাড়ার আবদুল গাফ্ফারের ছেলে মোজাম্মেল হক (৩১)। পৌরসভার দক্ষিণ জালিয়া পাড়ার ওসমান গনির ছেলে জুবাইর হোসেন (৩৩)। পৌরসভার কুলাল পাড়ার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর  মো. ইউনুছের ছেলে নুরুল বশর ওরফে নুরশাদ (৩৪)। পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কুলাল পাড়ার হায়দার আলীর ছেলে কামরুল হাসান রাসেল (৩৮)। সদরের গোদারবিলের আলী আহম্মদের ছেলে আবদুর রহমান (৩৫) ও তার সহোদর ভাই জিয়াউর রহমান (৩০)। হ্নীলা বাজার পাড়ার মৃত আমীর সওদাগরের ছেলে মোহাম্মদ শাহ (৬১)। পৌরসভার নাইট্যং পাড়ার আবদুল খালেকের ছেলে মো. ইউনুছ (৫০)। হ্নীলা পশ্চিম সিকদার পাড়ার সৈয়দ হোসেন ওরফে ছৈয়তু (৫৯)। হ্নীলা রঙ্গিখালী এলাকার মৃত হায়দার আলীর ছেলে ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার মো. জামাল (৫৫) ও তার ছেলে শাহ আজম। হ্নীলা জাদিমুড়ার আবুল মনজুরের ছেলে আবদুল্লাহ হাসান (৩৭)। সাবরাং শাহপরীর দ্বীপ উত্তর পাড়ার মৃত এবাদুল হকের ছেলে ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার রেজাউল কমির রেজু (৩৭)। হ্নীলা লেদা পূর্বপাড়ার জালাল আহম্মেদের ছেলে মো. আবু হাহের (৪৪)। হ্নীলা ফুলের ডেইলের আবদুল জব্বারের ছেলে রমজান আলী (৩১)। হ্নীলা পূর্ব লেদার মৃত লাল মিয়ার ছেলে ফরিদ আলম (৪৫)। হ্নীলা পশ্চিম সিকদার পাড়ার মাহবুব আলম (৩৯)। সদরের নাজির পাড়ার নুরুল আলমের ছেলে মো. আফসার (২৭)। পৌরসভা নাইট্যং পাড়া লাল মোহাম্মদের মো. হাবিবুর রহমান ওরফে নুর হাবিব (২৭)। সাবরাং পানছড়ি পাড়ার আলী আহম্মদের ছেলে ও বর্তমান ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার শামসুল আলম ওরফে শামসু মেম্বার (৩৫)। পৌরসভার পুরান পল্লান পাড়ার মো. আইয়ুবের ছেলে মো. ইসমাইল (৩৭)। সদরের মৌলভী পাড়ার মৃত নুরুর হকের ছেলে আবদুল গনি (৩৬)। সদরের মৌলভী পাড়ার মৃত কালা মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ আলী (৪০)। সদরের নাজির পাড়ার মৃত কালা মিয়ার ছেলে জামাল হোসেন (৫৬)। সাবরাং কচুবনিয়ার আবদুল খালেকের ছেলে আবদুল হামিদ (৩৮)। হ্নীলা পূর্ব পানখালীর মৃত আবুল হাসানের ছেলে নজরুল ইসলাম (৫৫)। হ্নীলা পশ্চিম সিকদার পাড়ার মৃত খায়রুল বশরের ছেলে রশিদ আহমেদ ওরপে রশিদ খুলু (৫৭)। সাবরাং মুন্ডার ডেইলের মাস্টার সৈয়দ আহমদের ছেলে মোয়াজ্জেম হোসেন ওরফে দানু মেম্বার (৪০)। সদরের জাহালিয়া পাড়ার সামশু মিয়ার ছেলে মো. সিরাজ (৩১)। পৌরসভার চৌধুরী পাড়ার মৃত মোজাহার মিয়ার ছেলে মো. আলম (৪৫)। সদরের মধ্যম ডেইল পাড়ার মো. শরীফের ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৩৯)। সদরের রাজারছড়ার মো. কাশেমের ছেলে হোসেন আলী (৩০)। সাবরাং দক্ষিণ নয়াপাড়ার মৃত মৌলভী আলী হোসেনের ছেলে মো. তৈযুব (৪৯)। পৌরসভার উত্তর জালিয়া পাড়ার সৈয়দ নুরের ছেলে নুরুল কবির মিঝি (৫৮)। সাবরাং আলীর ডেইলের মৃত খুইল্লা মিয়ার ছেলে জাফর আহম্মদ (৪৬)। সদরের নাজির পাড়ার আবদুল গনির ছেলে জাফর আলম (৪০)। হ্নীলা ফুলের ডেইলের মৃত সৈয়দুল আমিনের ছেলে রুস্তম আলী ওরফে রুস্তম (৪০)। হ্নীলা পশ্চিম লেদার নুর আহমদের ছেলে মো. হোছাইন (৩৫)-সহ ৭৫ জন।

এর মধ্যে ২৯ সেপ্টেম্বর শাহপরীর দ্বীপ জালিয়া পাড়া মৃত দুদু মিয়ার ছেলে নুরুল আলম (৩৯) ৯২ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবা নিয়ে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ঘুমধুম তদন্ত কেন্দ্রে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। এর আগে গত ২৩ মে হ্নীলা আলীখালি এলাকার জামাল মেম্বারের ছেলে শাহ আজম ১০ হাজার পিস ইয়াবা নিয়ে টেকনাফ থানা পুলিশের কাছে গ্রেফতার হয়।

বিজিবি-২ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ ফয়সল হাসান খান জানান, আত্মসমর্পণকারীরা জামিন পেয়ে পুনরায় মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে যাচ্ছে এমন খবর আমরা পাচ্ছি। বলতে গেলে রুট পরিবর্তন করে মাদকের বড় চালানগুলো এখন সমুদ্রপথে পাচার হচ্ছে। সম্প্রতি জেলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে মাদকের চালান আটকের ঘটনাগুলো সেটি প্রমাণ করে। আমরা আমাদের সর্বোচ্চটাই করার চেষ্টা করছি। তবে ইয়াবার চাহিদা বন্ধ করতে ইয়াবাসেবীদের সামাজিকভাবে বয়কট-আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। চাহিদা থাকলে ইয়াবা আসবে। যেহেতু এটা লাভজনক ব্যবসা। এ জন্য অনেকে জীবন দিতেও প্রস্তুত থাকে। মূল ইয়াবা কারবারিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, মিয়ানমার সীমান্তের বাংলাদেশ অংশে নাফ নদের তীর ঘেঁষে নির্মিত হচ্ছে ৬১ কিলোমিটার লম্বা নির্মিত সীমান্ত সুরক্ষা সড়ক। এটি বাস্তবায়ন স¤পন্ন হলে মাদক চালান অনেকটাই বন্ধ হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা