শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২১

রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের বিলাসী জীবন

নৃশংসতাকে পুঁজি, প্রতি রাতেই ক্যাম্পে বসে জলসা, চলে নিয়মিত ধর্ষণ, কমান্ডারদের ৪-৫টি বিয়ে সাধারণ ঘটনা ক্যাম্পেই মিলছে ১০ হাজার টাকা দামের টি শার্ট, অগণিত দামি ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন সেট শো-রুম
সাখাওয়াত কাওসার, কক্সবাজার থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের বিলাসী জীবন

কক্সবাজারের উখিয়া কুতুপালংয়ের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশেই বখতিয়ার মার্কেট। এ মার্কেটেরই একটি দোকান ‘এডি স্টোর’। অনেক পণ্যের মধ্যে একটি টি-শার্টের দাম ১০ হাজার টাকা। এ মার্কেটেই এডি স্টোরের মতো রয়েছে অনেক অভিজাত কাপড়ের দোকান। রয়েছে অন্তত ২৫টি জুয়েলারি শোরুম, ১০টি বিউটি পারলার, ২০০-এর মতো দামি ব্র্যান্ডের মোবাইল শোরুম। শুধু বখতিয়ার মার্কেট নয়, ক্যাম্প ঘিরে গড়ে উঠেছে বালুখালী বলিবাজারসহ অন্তত ছয়টি মার্কেট। এসব মার্কেটে বিক্রি হচ্ছে বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন পণ্য। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এসব পণ্যের বিক্রেতা আর ক্রেতা খোদ রোহিঙ্গারা।

গত সাত দিন টানা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্প ঘুরে জানা গেছে, নৃশংসতা আর মাদক ব্যবসা পুঁজি করে বিলাসী জীবন যাপন করছে রোহিঙ্গারা। উখিয়া, টেকনাফে গড়ে ওঠা রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর পাশের বিভিন্ন মার্কেটে পাওয়া যাচ্ছে বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন পণ্য। সাদা চোখে কর্মহীন মনে হলেও রোহিঙ্গারাই  এসব বিলাসী পণ্যের ক্রেতা। শুধু তাই নয়, ১২ বাই ১২ বর্গফুটের ঘরে বসবাসের কথা থাকলেও তাদের অনেকেই চার-পাঁচ জনের জায়গা দখল করে ঘর বানিয়েছেন। শর্তানুযায়ী পাকা ঘর বানানোয় নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তারা তার ধার ধারছেন না। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের চোখের সামনে এসব ঘটলেও তারা রহস্যজনক কারণে নীরব। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিরীহ রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করে বিশেষ ফায়দা লুটে নিচ্ছে রোহিঙ্গাদের মধ্যে গড়ে ওঠা আরাকান রোহিঙ্গা সলভেশন আর্মি (আরসা), রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন, আল মাহাজসহ বিভিন্ন সশস্ত্র সংগঠনের সদস্যরা। আবার মানবাধিকারের কথা বলে নেপথ্য থেকে তাদের সমর্থন জোগাচ্ছে দেশি-বিদেশি কিছু উন্নয়ন সংস্থা।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার) রফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্যাম্পগুলোর দায়িত্বে নিয়োজিত এপিবিএন ইউনিটসহ বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বয়ে কাজ করে যাচ্ছে জেলা পুলিশ। ক্যাম্পগুলোয় প্রায়ই নানা অপরাধের খবর আমরা পাই। প্রচলিত আইন অনুসারে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করি। অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য জেলার সমন্বয় সভায় কয়েকটি প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থার একার পক্ষে রোহিঙ্গাদের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব নয়। দেশপ্রেমের জায়গা থেকে স্থানীয় কমিউনিটিসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনকেও এগিয়ে আসতে হবে।’

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র গ্রুপগুলো ক্যাম্পে তাদের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে হামেশাই জড়িয়ে পড়ছে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে। গত এক সপ্তাহ আগেও গভীর রাতে কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্প ও লম্বাশিয়ায় দুটি গ্রুপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। প্রায় আধঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে আর্মড পুলিশের (এপিবিএন) সদস্যরা পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

আজমান হক (ছদ্মনাম) নামে এক রোহিঙ্গা কাজ করেন স্থানীয় একটি বেসরকারি সংস্থায়। এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় তার। নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে তিনি বলেন, এক মাস আগে ক্যাম্প-৫ এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাসায় রাতযাপন করছিলেন তিনি। গভীর রাতে ঘরের পাশের কবরস্থানে কিছু মানুষের আনাগোনার শব্দ পেয়ে বেরিয়ে দেখতে পান একটি কবরে অন্তত ১০ জনকে পুঁতে রাখা হচ্ছে। কাউকে কিছু জিজ্ঞেস না করে তিনি পুনরায় ঘরে ফিরে আসেন। পরদিন সেই আত্মীয়ের কাছে জানতে পারেন মুন্না গ্রুপ (সাবেক আরসা) ও আরসার সদস্যদের সংঘর্ষে ১৫ জনের মতো ওই রাতে মারা যায়। ওই কবরস্থানে মৃতদেহগুলো পুঁতে রাখতে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই সংঘর্ষে আরসার চার সদস্য মারা গিয়েছিল।

জানা গেছে, খুন, ডাকাতি, ছিনতাই করে নিজেদের শক্তি-সামর্থ্য জানান দিচ্ছে ক্যাম্পগুলোয় গড়ে ওঠা সশস্ত্র গ্রুপগুলো। ক্যাম্পের অভ্যন্তরের দোকান ও বাড়ি টার্গেট করে বাড়িয়ে দিচ্ছে চাঁদার হার। পছন্দ অনুযায়ী মেয়েদের তুলে নিয়ে ধর্ষণ করছে। মাঝেমধ্যে সুন্দরী তরুণীদের বিয়েও করে ফেলছে জোরপূর্বক। সন্ত্রাসীদের বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার দুঃসাহস দেখানোর মতো অভিভাবক পাওয়া খুবই বিরল। প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া পরিবারের ওপর নেমে আসে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ। পরিবারের সদস্যদের তুলে নিয়ে টর্চার সেলে সীমাহীন নির্যাতনও ঘটেছে বলে জানিয়েছেন অনেক বাসিন্দা। প্রায় প্রতি রাতেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বিভিন্ন ঘরে বসে জলসার আসর। ক্যাম্পের সুন্দরী তরুণীদের নিয়ে আসা হয় সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যদের মনোরঞ্জনের জন্য। জলসাঘরের পাহারায় থাকে গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। সারারাত ফুর্তি করার পর ভোরের দিকে এসব দুর্বৃত্ত অজ্ঞাত স্থানে চলে যায় বলে জানিয়েছেন অনেক নিরীহ রোহিঙ্গা সদস্য। তবে আরসার অনেক সদস্য সুন্দরী তরুণীদের কিছুদিনের জন্য বিয়ে করেন। কিছুদিন পর অন্য কোনো সুন্দরীকে চোখে পড়লে আগের জনকে ডিভোর্স দিয়ে দেন।

৬ নম্বর ক্যাম্পের ঠিক সামনে খাসজমির ওপর গড়ে উঠেছে রোহিঙ্গাদের বড় একটি বাজার। দেশি-বিদেশি অনেক পণ্য পাওয়া যায় সেখানে। অভিযোগ রয়েছে, আরসার পৃষ্ঠপোষকতায় স্থাপিত বিশাল এ মার্কেট। অন্তত ৭০০ দোকান রয়েছে সেখানে। স্থাপনার বাইরে ফুটপাথে দোকানদারি করছেন আরও অন্তত ২০০ রোহিঙ্গা। এ মার্কেট থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে আরসার লোকজন। একই অবস্থা ক্যাম্প-৪ পূর্বর সামনে গড়ে ওঠা বাজারেরও। এসব মার্কেট থেকে আদায় করা চাঁদার টাকা খরচ করছে সন্ত্রাসকান্ডে। মহেশখালী থেকে কিনছে বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭ নম্বর ক্যাম্পের এক মাঝি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সন্ত্রাসীরা খুবই ভয়ংকর। তারা যাকে ইচ্ছা বিয়ে করে। টার্গেট তরুণীদের অভিভাবকরা সন্ত্রাসীদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার সাহস করেন না। কথা না শুনলে নেমে আসে ভয়াবহ বিপদ। আবার অনেক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী বিভিন্ন ক্যাম্পে বিয়ে করে তাদের নিরাপত্তার কৌশল হিসেবে।

১৮ নম্বর ক্যাম্পের এক মাঝি জানান, অনেক অভিভাবক আরসার সন্ত্রাসীদের কাছে তাদের মেয়েকে বিয়ে দেন ক্যাম্পে একটু ভালো থাকার জন্য। এ কারণে তাদের অনেকে সম্মান দেয়, সমীহ করে চলে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের তথ্যানুযায়ী চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত গত চার বছরে টেকনাফ ও উখিয়ার শিবিরগুলোয় ১০৮ জন নিহত হয়েছেন। এর ৭৮ জনকে অতর্কিতভাবে দুর্বৃত্তরা খুন করে গেছে। বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে প্রাণ হারান ২২ জন। অপহরণের পর হত্যা করা হয় দুজনকে। এ ছাড়া বিভিন্ন ঘটনায় খুন হন ছয়জন।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক হিসাব থেকে জানা গেছে, প্রথম তিন বছরে প্রায় ১২ ধরনের অপরাধে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে ৭৩১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় অনেকে জেলও খেটেছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২৩ অক্টোবর থেকে ক্যাম্প-১৯-এর ব্লক-ডি/৬ মৌলানা আবদুর রহমান ও তার ভাই এহসান সরকারের বিধিনিষেধ তোয়াক্কা না করে ইটের বাড়ি বানাচ্ছেন। বাড়িটি এখনো নির্মাণাধীন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, কুতুপালং ক্যাম্পের সামনে গড়ে ওঠা বখতিয়ার মার্কেটে রয়েছে অন্তত ২ হাজার দোকান। যদিও বখতিয়ার মার্কেটের সীমানা ঘেঁষেই রয়েছে আরও দুটি মার্কেট। এসব মার্কেটেই মিলছে অভিজাত কাপড়ের শোরুম, পারলার, কসমেটিকস, জুয়েলারি শপ, মোবাইলের শোরুম। এসব মার্কেটের ৯০ শতাংশ ক্রেতা রোহিঙ্গারা। বখতিয়ার মার্কেটের ভিতরে একটি দোকানের নাম এডি স্টোর। এ দোকানটি পাইকারি। বার্মিজ ও থাই পণ্য এখানে পাওয়া যায়। এখানে মিলছে পোল মার্ক ব্র্যান্ডের ৮ হাজার টাকা দামের গেঞ্জি। রয়েছে ডাকস্্, লন্ডন ব্র্যান্ড, কেঅ্যান্ডজি ব্র্যান্ডের গেঞ্জি। একই মার্কেটের খালেদ ক্লথ স্টোরে পাওয়া যায় ১৫ হাজার টাকা দামের লেহেঙ্গা, ১০ হাজার টাকা দামের শাড়ি। তবে প্রায় প্রতিটি ক্যাম্পের অভ্যন্তরে গড়ে ওঠা মার্কেটের ব্যবসায়ীরা চাহিদা সাপেক্ষে আরও দামি কাপড় কিংবা আসবাবপত্র সরবরাহ করেন রোহিঙ্গা ক্লায়েন্টদের।

র‌্যাব-১৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল খায়রুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব সদস্যরা সর্বোচ্চটা দিচ্ছেন।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ফারজানা রহমান বলেন, ‘আমরা রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ে কাজ করার সময় দেখেছি এমন কোনো অপরাধ নেই যা সেখানে ঘটে না। একজন মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়েছে সে অবলীলায় বলেছে তার ১ লাখ পিস ইয়াবার মধ্যে ৫০ হাজার পিস ছিনতাই হয়েছে। এটা খুবই ভয়াবহ একটি বিষয়। তবে আমি বলব যেসব দেশি-বিদেশি সংস্থা সেখানে কাজ করছে তাদের যেন মনিটরিংয়ের মধ্যে রাখা হয়। আমাদের দেশের ফ্রেমের মধ্যেই যেন তারা কাজ করে। রোহিঙ্গাদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে রাষ্ট্রকেই এর খেসারত দিতে হবে।’

বিলাসী-জীবন যাপন করছে কারা : কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের ডা. আজিজ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বখতিয়ার মার্কেটে রয়েছে ওষুধের দোকানের আড়ালে তার মাদক ব্যবসা। তার বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক মাদক মামলা। ক্যাম্পের ভিতরে তার বাড়ি পাঁচ শতাংশের ওপর। বাইরে থেকে বোঝা না গেলেও বাড়ির ভিতরের সাজসজ্জা চোখে পড়ার মতো। একই ক্যাম্পের আরেকজন রোহিঙ্গা ডা. ওসমান। তার বিরুদ্ধেও রয়েছে দুটি মাদক মামলা। বর্তমানে তিনি সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধের মামলায় কারাগারে রয়েছেন। ক্যাম্পের ভিতরে তার বাড়ি কমপক্ষে ৫ শতাংশের ওপর। ঘরের অভিজত আসবাবপত্র যে কারও নজর কাড়বে। একই ক্যাম্পের রোহিঙ্গা হাফেজ জালাল। ক্যাম্পে অভ্যন্তরে রয়েছে তার একটি মাদরাসা। অভিযোগ, আরসার সঙ্গে রয়েছে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গারা তার মাদরাসায় পড়তে আসে।

মুন্না গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ড দেলোয়ার রীতিমতো আতঙ্ক। তার সরাসরি নেতৃত্বে চলছে মাদক ব্যবসা। এই প্রতিবেদক ক্যাম্পে অবস্থানের সময় চাঁদা না দেওয়ার অপরাধে এক নিরীহ রোহিঙ্গার কান কেটে দেয় সে। পরে ওই নিরীহ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সিআইসি রাশিদুল ইসলামকে অবহিত করেন।

 

ক্যাম্প-১২ বি-ব্লকের বাসিন্দা জাহিদ হোসেন লালু আরসার ভয়ংকর সন্ত্রাসী হিসেবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে চিহ্নিত। ৩৫ বছরের লালু এরই মধ্যে অফিশিয়ালি পাঁচটি বিয়ে করেছেন। তার প্রথম স্ত্রী নুরসাবা। এ সংসারে তার তিন সন্তান। দ্বিতীয় স্ত্রী রেহানা। তিনি বর্তমানে গর্ভবতী। তৃতীয় স্ত্রী আফসারা। তার কোনো সন্তান নেই। চতুর্থ স্ত্রী সুমাইয়া। পঞ্চম স্ত্রী আনোয়ারা। তিনি বর্তমানে ভারতে বসবাস করছেন বলে ক্যাম্পে গুজব রয়েছে। তবে এতগুলো স্ত্রী থাকার পরও তাতে তৃপ্ত নন লালু। মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন ক্যাম্পে তার নেতৃত্বে জলসা বসে। ওই জলসায় উপস্থিত থাকেন বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপের শীর্ষ নেতারা। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার কিছু লোকের সঙ্গে তার বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। মাঝেমধ্যে ক্যাম্প-১-এর হেড মাঝি মশিউল্লার পৃষ্ঠপোষকতায় সেখানকার কয়েকটি ঘরে বসে বিশেষ বৈঠক। এসব বৈঠকে অংশ নেন শীর্ষ কমান্ডার শমির উদ্দীন, আবদুর রহিম, খায়রুল আমীন, ফয়জুল্লাহ, জুবায়ের, মাস্টার রফিক, হেফজুর রহমান। বৈঠক শেষে সেখানে রাখা হয় মনোরঞ্জনের বিশেষ ব্যবস্থা। শমির উদ্দীনের তিনটি বিয়ের বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে।

কমান্ডার মৌলভি ওলি ওরফে এমভি আকিসের চার বিয়ের ব্যাপারে তথ্য পাওয়া গেছে। প্রথম স্ত্রী ১৮ নম্বর এবং দ্বিতীয় স্ত্রী ৫ নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করেন। সম্প্রতি তিনি আরও দুটি বিয়ে করেছেন বলে ক্যাম্পে গুজব রয়েছে।

কমান্ডার সেলিমের তিন স্ত্রী। একজন মিয়ানমারে, একজন ক্যাম্প-৫ ও আরেকজন ক্যাম্প-১৭-তে বসবাস করেন।

রোহিঙ্গাদের নিয়ে প্রায় তিন বছর ধরে কাজ করছেন একটি সংস্থার এমন একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন ক্যাম্পে বিয়ে করে। নজরদারি এড়াতে তারা একেক সময় একের স্ত্রীর বাসায় অবস্থান করে। অনেক অভিভাবক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে তাদের মেয়ের বিয়ে দেন ক্যাম্পে একটু ভালোভাবে দাপটের সঙ্গে বসবাসের জন্য।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিলাসী-জীবন যাপনের অন্যতম নিয়ামক মাদক, অস্ত্র ও চোরাচালান। ক্যাম্পের অভ্যন্তরে নিরীহ রোহিঙ্গাদের কাছ থেকেও তারা নিয়মিত চাঁদা উঠায়। এখনো অনেক উন্নয়ন সংস্থা গোপনে তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে। অভিযোগ রয়েছে বিভিন্ন ক্যাম্পের মাঝিরা বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন। তারা নিয়মিতভাবে তথ্য পৌঁছে দেন।’

এ ব্যাপারে এপিবিএন-৮ (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন)-এর অধিনায়ক শিহাব কায়সার খান বলেন, ‘অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আমরা অনেক প্রস্তাব দিয়েছি উন্নয়ন সংস্থাগুলোকে। একটা প্রস্তাব ছিল তালিকাভুক্ত অপরাধীদের পরিবারে রেশন সুবিধা বন্ধ করার। তবে এ প্রস্তাবে তারা সাড়া দিচ্ছে না। একই সঙ্গে ক্যাম্পসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করার জন্য আমরা দাবি জানিয়েছি। তাতেও সাড়া মিলবে বলে মনে করছি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা