শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২১

রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের বিলাসী জীবন

নৃশংসতাকে পুঁজি, প্রতি রাতেই ক্যাম্পে বসে জলসা, চলে নিয়মিত ধর্ষণ, কমান্ডারদের ৪-৫টি বিয়ে সাধারণ ঘটনা ক্যাম্পেই মিলছে ১০ হাজার টাকা দামের টি শার্ট, অগণিত দামি ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন সেট শো-রুম
সাখাওয়াত কাওসার, কক্সবাজার থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের বিলাসী জীবন

কক্সবাজারের উখিয়া কুতুপালংয়ের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশেই বখতিয়ার মার্কেট। এ মার্কেটেরই একটি দোকান ‘এডি স্টোর’। অনেক পণ্যের মধ্যে একটি টি-শার্টের দাম ১০ হাজার টাকা। এ মার্কেটেই এডি স্টোরের মতো রয়েছে অনেক অভিজাত কাপড়ের দোকান। রয়েছে অন্তত ২৫টি জুয়েলারি শোরুম, ১০টি বিউটি পারলার, ২০০-এর মতো দামি ব্র্যান্ডের মোবাইল শোরুম। শুধু বখতিয়ার মার্কেট নয়, ক্যাম্প ঘিরে গড়ে উঠেছে বালুখালী বলিবাজারসহ অন্তত ছয়টি মার্কেট। এসব মার্কেটে বিক্রি হচ্ছে বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন পণ্য। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এসব পণ্যের বিক্রেতা আর ক্রেতা খোদ রোহিঙ্গারা।

গত সাত দিন টানা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্প ঘুরে জানা গেছে, নৃশংসতা আর মাদক ব্যবসা পুঁজি করে বিলাসী জীবন যাপন করছে রোহিঙ্গারা। উখিয়া, টেকনাফে গড়ে ওঠা রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর পাশের বিভিন্ন মার্কেটে পাওয়া যাচ্ছে বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন পণ্য। সাদা চোখে কর্মহীন মনে হলেও রোহিঙ্গারাই  এসব বিলাসী পণ্যের ক্রেতা। শুধু তাই নয়, ১২ বাই ১২ বর্গফুটের ঘরে বসবাসের কথা থাকলেও তাদের অনেকেই চার-পাঁচ জনের জায়গা দখল করে ঘর বানিয়েছেন। শর্তানুযায়ী পাকা ঘর বানানোয় নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তারা তার ধার ধারছেন না। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের চোখের সামনে এসব ঘটলেও তারা রহস্যজনক কারণে নীরব। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিরীহ রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করে বিশেষ ফায়দা লুটে নিচ্ছে রোহিঙ্গাদের মধ্যে গড়ে ওঠা আরাকান রোহিঙ্গা সলভেশন আর্মি (আরসা), রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন, আল মাহাজসহ বিভিন্ন সশস্ত্র সংগঠনের সদস্যরা। আবার মানবাধিকারের কথা বলে নেপথ্য থেকে তাদের সমর্থন জোগাচ্ছে দেশি-বিদেশি কিছু উন্নয়ন সংস্থা।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার) রফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্যাম্পগুলোর দায়িত্বে নিয়োজিত এপিবিএন ইউনিটসহ বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বয়ে কাজ করে যাচ্ছে জেলা পুলিশ। ক্যাম্পগুলোয় প্রায়ই নানা অপরাধের খবর আমরা পাই। প্রচলিত আইন অনুসারে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করি। অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য জেলার সমন্বয় সভায় কয়েকটি প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থার একার পক্ষে রোহিঙ্গাদের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব নয়। দেশপ্রেমের জায়গা থেকে স্থানীয় কমিউনিটিসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনকেও এগিয়ে আসতে হবে।’

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র গ্রুপগুলো ক্যাম্পে তাদের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে হামেশাই জড়িয়ে পড়ছে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে। গত এক সপ্তাহ আগেও গভীর রাতে কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্প ও লম্বাশিয়ায় দুটি গ্রুপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। প্রায় আধঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে আর্মড পুলিশের (এপিবিএন) সদস্যরা পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

আজমান হক (ছদ্মনাম) নামে এক রোহিঙ্গা কাজ করেন স্থানীয় একটি বেসরকারি সংস্থায়। এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় তার। নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে তিনি বলেন, এক মাস আগে ক্যাম্প-৫ এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাসায় রাতযাপন করছিলেন তিনি। গভীর রাতে ঘরের পাশের কবরস্থানে কিছু মানুষের আনাগোনার শব্দ পেয়ে বেরিয়ে দেখতে পান একটি কবরে অন্তত ১০ জনকে পুঁতে রাখা হচ্ছে। কাউকে কিছু জিজ্ঞেস না করে তিনি পুনরায় ঘরে ফিরে আসেন। পরদিন সেই আত্মীয়ের কাছে জানতে পারেন মুন্না গ্রুপ (সাবেক আরসা) ও আরসার সদস্যদের সংঘর্ষে ১৫ জনের মতো ওই রাতে মারা যায়। ওই কবরস্থানে মৃতদেহগুলো পুঁতে রাখতে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই সংঘর্ষে আরসার চার সদস্য মারা গিয়েছিল।

জানা গেছে, খুন, ডাকাতি, ছিনতাই করে নিজেদের শক্তি-সামর্থ্য জানান দিচ্ছে ক্যাম্পগুলোয় গড়ে ওঠা সশস্ত্র গ্রুপগুলো। ক্যাম্পের অভ্যন্তরের দোকান ও বাড়ি টার্গেট করে বাড়িয়ে দিচ্ছে চাঁদার হার। পছন্দ অনুযায়ী মেয়েদের তুলে নিয়ে ধর্ষণ করছে। মাঝেমধ্যে সুন্দরী তরুণীদের বিয়েও করে ফেলছে জোরপূর্বক। সন্ত্রাসীদের বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার দুঃসাহস দেখানোর মতো অভিভাবক পাওয়া খুবই বিরল। প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া পরিবারের ওপর নেমে আসে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ। পরিবারের সদস্যদের তুলে নিয়ে টর্চার সেলে সীমাহীন নির্যাতনও ঘটেছে বলে জানিয়েছেন অনেক বাসিন্দা। প্রায় প্রতি রাতেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বিভিন্ন ঘরে বসে জলসার আসর। ক্যাম্পের সুন্দরী তরুণীদের নিয়ে আসা হয় সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যদের মনোরঞ্জনের জন্য। জলসাঘরের পাহারায় থাকে গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। সারারাত ফুর্তি করার পর ভোরের দিকে এসব দুর্বৃত্ত অজ্ঞাত স্থানে চলে যায় বলে জানিয়েছেন অনেক নিরীহ রোহিঙ্গা সদস্য। তবে আরসার অনেক সদস্য সুন্দরী তরুণীদের কিছুদিনের জন্য বিয়ে করেন। কিছুদিন পর অন্য কোনো সুন্দরীকে চোখে পড়লে আগের জনকে ডিভোর্স দিয়ে দেন।

৬ নম্বর ক্যাম্পের ঠিক সামনে খাসজমির ওপর গড়ে উঠেছে রোহিঙ্গাদের বড় একটি বাজার। দেশি-বিদেশি অনেক পণ্য পাওয়া যায় সেখানে। অভিযোগ রয়েছে, আরসার পৃষ্ঠপোষকতায় স্থাপিত বিশাল এ মার্কেট। অন্তত ৭০০ দোকান রয়েছে সেখানে। স্থাপনার বাইরে ফুটপাথে দোকানদারি করছেন আরও অন্তত ২০০ রোহিঙ্গা। এ মার্কেট থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে আরসার লোকজন। একই অবস্থা ক্যাম্প-৪ পূর্বর সামনে গড়ে ওঠা বাজারেরও। এসব মার্কেট থেকে আদায় করা চাঁদার টাকা খরচ করছে সন্ত্রাসকান্ডে। মহেশখালী থেকে কিনছে বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭ নম্বর ক্যাম্পের এক মাঝি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সন্ত্রাসীরা খুবই ভয়ংকর। তারা যাকে ইচ্ছা বিয়ে করে। টার্গেট তরুণীদের অভিভাবকরা সন্ত্রাসীদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার সাহস করেন না। কথা না শুনলে নেমে আসে ভয়াবহ বিপদ। আবার অনেক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী বিভিন্ন ক্যাম্পে বিয়ে করে তাদের নিরাপত্তার কৌশল হিসেবে।

১৮ নম্বর ক্যাম্পের এক মাঝি জানান, অনেক অভিভাবক আরসার সন্ত্রাসীদের কাছে তাদের মেয়েকে বিয়ে দেন ক্যাম্পে একটু ভালো থাকার জন্য। এ কারণে তাদের অনেকে সম্মান দেয়, সমীহ করে চলে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের তথ্যানুযায়ী চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত গত চার বছরে টেকনাফ ও উখিয়ার শিবিরগুলোয় ১০৮ জন নিহত হয়েছেন। এর ৭৮ জনকে অতর্কিতভাবে দুর্বৃত্তরা খুন করে গেছে। বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে প্রাণ হারান ২২ জন। অপহরণের পর হত্যা করা হয় দুজনকে। এ ছাড়া বিভিন্ন ঘটনায় খুন হন ছয়জন।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক হিসাব থেকে জানা গেছে, প্রথম তিন বছরে প্রায় ১২ ধরনের অপরাধে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে ৭৩১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় অনেকে জেলও খেটেছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২৩ অক্টোবর থেকে ক্যাম্প-১৯-এর ব্লক-ডি/৬ মৌলানা আবদুর রহমান ও তার ভাই এহসান সরকারের বিধিনিষেধ তোয়াক্কা না করে ইটের বাড়ি বানাচ্ছেন। বাড়িটি এখনো নির্মাণাধীন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, কুতুপালং ক্যাম্পের সামনে গড়ে ওঠা বখতিয়ার মার্কেটে রয়েছে অন্তত ২ হাজার দোকান। যদিও বখতিয়ার মার্কেটের সীমানা ঘেঁষেই রয়েছে আরও দুটি মার্কেট। এসব মার্কেটেই মিলছে অভিজাত কাপড়ের শোরুম, পারলার, কসমেটিকস, জুয়েলারি শপ, মোবাইলের শোরুম। এসব মার্কেটের ৯০ শতাংশ ক্রেতা রোহিঙ্গারা। বখতিয়ার মার্কেটের ভিতরে একটি দোকানের নাম এডি স্টোর। এ দোকানটি পাইকারি। বার্মিজ ও থাই পণ্য এখানে পাওয়া যায়। এখানে মিলছে পোল মার্ক ব্র্যান্ডের ৮ হাজার টাকা দামের গেঞ্জি। রয়েছে ডাকস্্, লন্ডন ব্র্যান্ড, কেঅ্যান্ডজি ব্র্যান্ডের গেঞ্জি। একই মার্কেটের খালেদ ক্লথ স্টোরে পাওয়া যায় ১৫ হাজার টাকা দামের লেহেঙ্গা, ১০ হাজার টাকা দামের শাড়ি। তবে প্রায় প্রতিটি ক্যাম্পের অভ্যন্তরে গড়ে ওঠা মার্কেটের ব্যবসায়ীরা চাহিদা সাপেক্ষে আরও দামি কাপড় কিংবা আসবাবপত্র সরবরাহ করেন রোহিঙ্গা ক্লায়েন্টদের।

র‌্যাব-১৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল খায়রুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব সদস্যরা সর্বোচ্চটা দিচ্ছেন।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ফারজানা রহমান বলেন, ‘আমরা রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ে কাজ করার সময় দেখেছি এমন কোনো অপরাধ নেই যা সেখানে ঘটে না। একজন মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়েছে সে অবলীলায় বলেছে তার ১ লাখ পিস ইয়াবার মধ্যে ৫০ হাজার পিস ছিনতাই হয়েছে। এটা খুবই ভয়াবহ একটি বিষয়। তবে আমি বলব যেসব দেশি-বিদেশি সংস্থা সেখানে কাজ করছে তাদের যেন মনিটরিংয়ের মধ্যে রাখা হয়। আমাদের দেশের ফ্রেমের মধ্যেই যেন তারা কাজ করে। রোহিঙ্গাদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে রাষ্ট্রকেই এর খেসারত দিতে হবে।’

বিলাসী-জীবন যাপন করছে কারা : কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের ডা. আজিজ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বখতিয়ার মার্কেটে রয়েছে ওষুধের দোকানের আড়ালে তার মাদক ব্যবসা। তার বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক মাদক মামলা। ক্যাম্পের ভিতরে তার বাড়ি পাঁচ শতাংশের ওপর। বাইরে থেকে বোঝা না গেলেও বাড়ির ভিতরের সাজসজ্জা চোখে পড়ার মতো। একই ক্যাম্পের আরেকজন রোহিঙ্গা ডা. ওসমান। তার বিরুদ্ধেও রয়েছে দুটি মাদক মামলা। বর্তমানে তিনি সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধের মামলায় কারাগারে রয়েছেন। ক্যাম্পের ভিতরে তার বাড়ি কমপক্ষে ৫ শতাংশের ওপর। ঘরের অভিজত আসবাবপত্র যে কারও নজর কাড়বে। একই ক্যাম্পের রোহিঙ্গা হাফেজ জালাল। ক্যাম্পে অভ্যন্তরে রয়েছে তার একটি মাদরাসা। অভিযোগ, আরসার সঙ্গে রয়েছে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গারা তার মাদরাসায় পড়তে আসে।

মুন্না গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ড দেলোয়ার রীতিমতো আতঙ্ক। তার সরাসরি নেতৃত্বে চলছে মাদক ব্যবসা। এই প্রতিবেদক ক্যাম্পে অবস্থানের সময় চাঁদা না দেওয়ার অপরাধে এক নিরীহ রোহিঙ্গার কান কেটে দেয় সে। পরে ওই নিরীহ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সিআইসি রাশিদুল ইসলামকে অবহিত করেন।

 

ক্যাম্প-১২ বি-ব্লকের বাসিন্দা জাহিদ হোসেন লালু আরসার ভয়ংকর সন্ত্রাসী হিসেবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে চিহ্নিত। ৩৫ বছরের লালু এরই মধ্যে অফিশিয়ালি পাঁচটি বিয়ে করেছেন। তার প্রথম স্ত্রী নুরসাবা। এ সংসারে তার তিন সন্তান। দ্বিতীয় স্ত্রী রেহানা। তিনি বর্তমানে গর্ভবতী। তৃতীয় স্ত্রী আফসারা। তার কোনো সন্তান নেই। চতুর্থ স্ত্রী সুমাইয়া। পঞ্চম স্ত্রী আনোয়ারা। তিনি বর্তমানে ভারতে বসবাস করছেন বলে ক্যাম্পে গুজব রয়েছে। তবে এতগুলো স্ত্রী থাকার পরও তাতে তৃপ্ত নন লালু। মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন ক্যাম্পে তার নেতৃত্বে জলসা বসে। ওই জলসায় উপস্থিত থাকেন বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপের শীর্ষ নেতারা। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার কিছু লোকের সঙ্গে তার বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। মাঝেমধ্যে ক্যাম্প-১-এর হেড মাঝি মশিউল্লার পৃষ্ঠপোষকতায় সেখানকার কয়েকটি ঘরে বসে বিশেষ বৈঠক। এসব বৈঠকে অংশ নেন শীর্ষ কমান্ডার শমির উদ্দীন, আবদুর রহিম, খায়রুল আমীন, ফয়জুল্লাহ, জুবায়ের, মাস্টার রফিক, হেফজুর রহমান। বৈঠক শেষে সেখানে রাখা হয় মনোরঞ্জনের বিশেষ ব্যবস্থা। শমির উদ্দীনের তিনটি বিয়ের বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে।

কমান্ডার মৌলভি ওলি ওরফে এমভি আকিসের চার বিয়ের ব্যাপারে তথ্য পাওয়া গেছে। প্রথম স্ত্রী ১৮ নম্বর এবং দ্বিতীয় স্ত্রী ৫ নম্বর ক্যাম্পে বসবাস করেন। সম্প্রতি তিনি আরও দুটি বিয়ে করেছেন বলে ক্যাম্পে গুজব রয়েছে।

কমান্ডার সেলিমের তিন স্ত্রী। একজন মিয়ানমারে, একজন ক্যাম্প-৫ ও আরেকজন ক্যাম্প-১৭-তে বসবাস করেন।

রোহিঙ্গাদের নিয়ে প্রায় তিন বছর ধরে কাজ করছেন একটি সংস্থার এমন একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন ক্যাম্পে বিয়ে করে। নজরদারি এড়াতে তারা একেক সময় একের স্ত্রীর বাসায় অবস্থান করে। অনেক অভিভাবক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে তাদের মেয়ের বিয়ে দেন ক্যাম্পে একটু ভালোভাবে দাপটের সঙ্গে বসবাসের জন্য।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিলাসী-জীবন যাপনের অন্যতম নিয়ামক মাদক, অস্ত্র ও চোরাচালান। ক্যাম্পের অভ্যন্তরে নিরীহ রোহিঙ্গাদের কাছ থেকেও তারা নিয়মিত চাঁদা উঠায়। এখনো অনেক উন্নয়ন সংস্থা গোপনে তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে। অভিযোগ রয়েছে বিভিন্ন ক্যাম্পের মাঝিরা বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন। তারা নিয়মিতভাবে তথ্য পৌঁছে দেন।’

এ ব্যাপারে এপিবিএন-৮ (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন)-এর অধিনায়ক শিহাব কায়সার খান বলেন, ‘অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আমরা অনেক প্রস্তাব দিয়েছি উন্নয়ন সংস্থাগুলোকে। একটা প্রস্তাব ছিল তালিকাভুক্ত অপরাধীদের পরিবারে রেশন সুবিধা বন্ধ করার। তবে এ প্রস্তাবে তারা সাড়া দিচ্ছে না। একই সঙ্গে ক্যাম্পসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করার জন্য আমরা দাবি জানিয়েছি। তাতেও সাড়া মিলবে বলে মনে করছি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তে কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তে কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিয়াস উদ্দিন সাহেব আমার বড় ভাই, তার সঙ্গে দেখা করতে বারবার আসবো
গিয়াস উদ্দিন সাহেব আমার বড় ভাই, তার সঙ্গে দেখা করতে বারবার আসবো

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বীরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিক আহত
বীরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিক আহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা
প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত
চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ
দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন
লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ
অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি
কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম