শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

দ্বিমুখী আতঙ্কে বিএনপি নেতারা

একদিকে নতুন করে গ্রেফতার, মামলা-হামলা ও আদালতের সাজা, অন্যদিকে নিজ দলের ভিতরেই পদ হারানোর আতঙ্কে ঘুম হারাম
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিমুখী আতঙ্কে বিএনপি নেতারা

একদিকে গ্রেফতার ও মামলা-হামলা, অন্যদিকে দলীয় পদ হারানোর ভয়-এই দ্বিমুখী আতঙ্কে রয়েছেন বিএনপি নেতারা। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত এখন সেই দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন তারা। দলের নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।

দলীয় নেতারা জানিয়েছেন, নতুন করে মামলা দায়েরের পাশাপাশি পুরনো মামলাগুলোর কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নিতে শুরু করেছে সরকার। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই রাজনৈতিক মামলায় দন্ডাদেশ প্রদানের মাধ্যমে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের অযোগ্য ঘোষণার ব্যবস্থা করতেই এই উদ্যোগ বলে অভিযোগ তাদের। ঢাকাসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা কয়েক শ মামলা এখন রায় ঘোষণার অপেক্ষায়। ফলে নেতাদের মধ্যে যেমন নতুন করে মামলা আতঙ্ক শুরু হয়েছে, তেমনি দলের ভিতরে অব্যাহতি, বহিষ্কার, কমিটি থেকে বাদ পড়া, কেন্দ্র থেকে শোকজ নোটিস প্রদানের চলমান ঘটনায় বিএনপি নেতাদের এখন রীতিমতো ঘুম হারাম হয়ে গেছে। বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় নেতাসহ সারা দেশে দল ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নামে সম্প্রতি নতুন করে মামলা দেওয়া হচ্ছে। জেলা পর্যায়ের সাম্প্রতিক সমাবেশ চলাকালীনসহ গত দেড় মাসে ১৮ জেলায় মামলা হয়েছে শতাধিক। কেন্দ্রীয় দফতরের হিসাব অনুযায়ী দেশব্যাপী মামলার আসামি হিসেবে বর্তমানে বিএনপি নেতা-কর্মীর সংখ্যা ৩৬ লাখেরও বেশি। এর মধ্যে গত কয়েক মাসে ৩২টি জেলা/উপজেলায় দায়ের করা শতাধিক মামলায় জ্ঞাত ও অজ্ঞাত আসামির সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে ১ লাখেরও বেশি। বেশির ভাগ মামলাই হয়েছে ভাঙচুর, ককটেল বিস্ফোরণ, মন্দির ও মূর্তি ভাঙচুর, নাশকতা, সরকারি কাজে বাধা প্রদান, অগ্নিসংযোগ ও হত্যাকান্ডের অভিযোগে। এসব মামলার কার্যক্রম সম্প্রতি দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। মাত্র চার দিন আগে রাজধানীর একটি আদালতে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের এক মামলায় বিএনপির ১০ জন নেতা-কর্মীকে পাঁচ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, যে কোনো ইস্যুতেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের নামে সরকার মামলা করছে, হামলা চালাচ্ছে। সভা-সমাবেশ বানচাল করে দিচ্ছে। বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করতেই সরকারের এ উদ্যোগ। এসব মূলত সরকারের স্বেচ্ছাচারিতা এবং স্বৈরতন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য যা কিছু করা দরকার, তার সবকিছুই করছে। কিন্তু এসব নিয়ে আমরা মোটেও চিন্তিত নই। কারণ জেল খাটার অভিজ্ঞতা আমাদের আছে, আমাদের আর জেলের ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই। এ সরকারের সময় ঘনিয়ে এসেছে। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, মাস দুয়েক আগেও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে সর্বশেষ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের বিরুদ্ধে প্রতি মাসেই দেশের কোথাও না কোথাও থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হচ্ছে। এ ছাড়া দলের মহাসচিব ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলোতেও একের পর এক চার্জশিট প্রদানসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হচ্ছে।   

বিএনপির ৩৫ লাখ নেতা-কর্মী আসামি : গত ১২ বছরে বিএনপির ৩৬ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার। পুলিশ, আদালত ও বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ থেকে গত বছরের জুলাই মাস পর্যন্ত ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ১ লাখ ৭ হাজার। বেশির ভাগ মামলা হয়েছে ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে। মামলা হয়েছে কেন্দ্র, জেলা, উপজেলা ও গ্রাম পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের নামেও। ভাঙচুর, ককটেল বিস্ফোরণ, অগ্নিসংযোগ ও হত্যাকান্ডের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, কারারুদ্ধ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ৩৭টি। এর মধ্যে দুটি মামলায় তাঁর সাজা হয়েছে। উচ্চ আদালতে ১৬টি মামলার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। তার বিরুদ্ধে মূলত মামলা হয়েছে দুর্নীতি, মানহানি, রাষ্ট্রদ্রোহসহ হত্যা, অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার অভিযোগে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগে মামলা হয়েছে ৬৭টি। তিনি বর্তমানে লন্ডনে নির্বাসিত জীবন-যাপন করছেন। এ ছাড়াও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ৮৭টি। স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে ১৬টি। এ ছাড়াও ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের নামে ৪টি, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার নামে ৬টি, মির্জা আব্বাসের নামে ৫৪টি, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের নামে ৫৯টি, নজরুল ইসলাম খানের নামে ৫টি, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নামে ১৩টি, সেলিমা রহমানের নামে ৬টি, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর নামে ৯টি, ভারতের শিলংয়ে অবস্থানরত সালাউদ্দিন আহমেদের নামে ১৭টি, রুহুল কবির রিজভী আহমেদের নামে ১৩৪টি মামলা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে দলটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেলের বিরুদ্ধে ২৫৭টি। ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের নামে ৭টি, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের নামে ৪টি, আলতাফ হোসেন চৌধুরীর নামে ৬টি, শওকত মাহমুদের ৬০টি, আবদুল্লাহ আল নোমানের নামে ৪টি, বরকতউল্লাহ বুলুর নামে ৩৭টি, আবদুল আউয়াল মিন্টুর নামে ৬টি, মোহাম্মদ শাহজাহানের নামে ২৮টি, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের নামে ২৪টি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমানের নামে ১২৩টি, আবদুস সালামের ৩৭টি, মিজানুর রহমান মিনুর নামে ৩৭টি, জয়নুল আবদিন ফারুকের নামে ২৩টি, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনের নামে ১৩টি, মজিবর রহমান সরোয়ারের নামে ৫৭টি, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের নামে ১৩৪টি এবং খায়রুল কবির খোকনের নামে ৫৭টি মামলা আছে। এ ছাড়া আরও অনেক কেন্দ্রীয় নেতার নামে মামলা হয়েছে। সম্প্রতি চট্টগ্রাম, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নাটোর, বড়াইগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন জেলায় দলীয় নেতা-কর্মীর নামে অর্ধশতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।  

স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা নতুন কিছু নয়। আমরা ঘরে বসে থাকলেও মামলা দেয়। সরকারের পতন ঘটিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা হবে।

পদ হারানোর আতঙ্কে নেতারা : এখন দলীয় পদ হারানোর আতঙ্কে ভুগছেন বিএনপি নেতারা। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত এ আতঙ্ক রয়েছে। দল থেকে অব্যাহতি, বহিষ্কার ছাড়াও অনেকে বাদ পড়ছেন কমিটি থেকে। আবার কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে নানা কারণে দেওয়া হচ্ছে শোকজ নোটিস। এ নিয়ে নারায়ণগঞ্জ, নোয়াখালী, নাটোর, বরিশাল ও রাজশাহীসহ বিভিন্ন জেলায় চলছে ক্ষোভ-বিক্ষোভ। সবকিছুই হচ্ছে দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে। কেন্দ্র থেকে মহানগর, জেলা, উপজেলা হয়ে পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যন্ত নানাভাবে চলছে এই ছাঁটাই অভিযান।  কেন্দ্রীয় কোনো কোনো নেতা এটাকে দল পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে দাবি করলেও কেন্দ্র করে তৃণমূল পর্যন্ত এ নিয়ে অভ্যন্তরীণ বিরোধ-কোন্দলও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। দীর্ঘদিন মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার পর হঠাৎ করেই তাদের সরিয়ে দেওয়ার ফলে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু এ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপিতে একমাত্র জিয়াউর রহমানের পরিবারই অপরিহার্য। বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। এর বাইরে আমরা যে যত বড় নেতাই হই না কেন- কেউই অপরিহার্য নয়। দলের হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কোনো কাজ করা সাংগঠনিক অপরাধ। শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে দলের স্বার্থে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি অপরিহার্য। দলের নীতি-নির্ধারণী মহলের সদস্যরা এ উদ্যোগকে ইতিবাচক দৃষ্টিতে নিলেও নেতা-কর্মীদের বহিষ্কার, পদ থেকে অব্যাহতি ও স্বেচ্ছায় পদত্যাগের ঘটনা এসব নিয়ে দলের ভিতর এক ধরনের আতঙ্ক ও অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে। বিশেষ করে কমিটি পুনর্গঠন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতাদের ছাঁটাই করা হচ্ছে দল থেকে। পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের দল থেকে বাদ দেওয়ায় তৃণমূলে ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে। এক্ষেত্রে তৃণমূল নেতারা দলের (কেন্দ্রীয়) সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতাকেই দায়ী করছেন। তারা বলছেন, শীর্ষস্থানীয় নেতারা সময়মতো দলের কাউন্সিল অধিবেশনের আয়োজন না করায় আজ এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সিনিয়র নেতারা এলাকায় নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখতে এবং ব্যক্তিগত ও পারিবারিক স্বার্থে নিয়মিত কাউন্সিল অনুষ্ঠানে বাধার সৃষ্টি করছেন। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এ প্রসঙ্গে বলেন, একটি দল তো ফ্রি স্টাইলে চলতে পারে না। এখানে শৃঙ্খলা রাখতেই হবে। কেউ শৃঙ্খলা না মানলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন