শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

যুদ্ধের প্রভাবে পণ্যবাজার উত্তাল

তেল গ্যাস নির্মাণসামগ্রীর কাঁচামাল গম চাল চিনির দাম বাড়ছেই । বিশ্ব অর্থনীতিতে এখন সবচেয়ে বড় শঙ্কার বিষয় খাদ্য ও জ্বালানি খাত । যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ভুগবে আমদানিনির্ভর নিম্নআয়ের দেশগুলো । আমদানি পণ্য নিয়ে শঙ্কায় সরকার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধের প্রভাবে পণ্যবাজার উত্তাল

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর থেকেই আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের পাশাপাশি খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ছে অব্যাহতভাবে। ইতোমধ্যে যুদ্ধের এক মাস পার হওয়ায় এ সংঘাত দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার আতঙ্ক পেয়ে বসেছে বৈশ্বিক পণ্যবাজারে। এতে বাজার হয়ে উঠছে আরও অস্থিতিশীল। গত এক মাসে বিশ্ববাজারে বেড়েছে জ্বালানি তেল, গ্যাস, নির্মাণসামগ্রীর কাঁচামাল, গম, সয়াবিন ও পামতেলসহ প্রায় সব খাদ্যপণ্যের দাম।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ দীর্ঘ হলে নিত্য ভোগ্যপণ্য, নির্মাণসামগ্রী ও ধাতু পণ্যের ভোক্তাদের উচ্চমূল্য পরিশোধের দুর্ভোগ আরও দীর্ঘ হবে। আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলোর রাশিয়ার ওপর ক্রমাগত কঠোর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞায় বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি ও বাংলাদেশে তার প্রভাবে মূল্য বেড়ে মানুষের এ দুর্ভোগ বাড়িয়ে তুলছে।

দেশের অর্থনীতিবিদ, কূটনৈতিক ও ব্যবসায়ীরা জানান, পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এখন আন্তর্জাতিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর প্রধান কারণ রাশিয়া ও ইউক্রেনের অনাকাক্সিক্ষত যুদ্ধ শুরুর পর আমেরিকা ও পশ্চিমা ন্যাটো জোটের রাশিয়ার ওপর কঠোর বাণিজ্য ও সব ধরনের লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা। এটি না করলে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম লাগামহীন হতো না। আর আন্তর্জাতিক বাজারের এ সমস্যার উত্তাপ বাংলাদেশেও পড়ত না। তাদের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ে রাশিয়া থেকে আমদানিনির্ভর পণ্যগুলোর দাম স্বাভাবিক কারণেই বাড়ছে। আর ইউক্রেন থেকে আমদানিনির্ভর পণ্যের দাম তো বাড়ছেই। দাম বাড়ার এ তালিকায় যোগ হচ্ছে বাংলাদেশের আমদানিনির্ভর তেল, সিমেন্ট, গ্যাস, রডসহ প্রায় নিত্য সব পণ্যের।

জ্বালানি তেলের দামে রেকর্ড : বাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং ইকোনমিকসের হিসাবে দেখা যায়, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি অস্থির হয়েছে জ্বালনি তেলের বাজার। আন্তর্জাতিক বাজারে গত এক মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত ডব্লিউটিআই তেলের দাম প্রায় ২২ শতাংশ বেড়ে প্রতি ব্যারেল হয় প্রায় ১১৪ ডলার। এর পাশাপাশি লন্ডনের ব্রেন্ট অপরিশোধিত তেলের দাম এক মাসে ২২ শতাংশের বেশি বেড়ে প্রতি ব্যারেল হয় ১২০ ডলারের বেশি। একবছরে উভয় তেলের দামই ৮৫ শতাংশের বেশি বেড়েছে।

খাদ্যপণ্যের দাম লাগামহীনভাবে বাড়ছে : খাদ্যপণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে গমের দাম। গত এক মাসে বিশ্ববাজারে গমের দাম বেড়েছে ১৯ দশমিক ১৪ শতাংশ। আর এক বছরে বেড়েছে ৭৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। চলতি মাসের শেষ দিকে এসে শিকাগোর অগ্রিমবাজারে গম বিক্রি হচ্ছে প্রতি বুশেল ১১ ডলার। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে গম সরবরাহের ২৯ শতাংশ, ভুট্টার ১৯ শতাংশ এবং সূর্যমূখী তেলের ৮০ শতাংশ আসে ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকে। ইউক্রেনের সব বন্দরে বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধ, অন্যদিকে রাশিয়ার পণ্য নিচ্ছে না জাহাজ কোম্পানিগুলো। ফলে বিশ্ববাজারে এ দুই দেশের গম না আসায় দাম বাড়ছে অস্থিরভাবে। ট্রেডিং ইকোনমিকসের হিসাবে আরও দেখা যায়, গত এক মাসে সয়াবিনের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ, পাম তেলের দাম বাড়লেও আবার কিছুটা কমে এসেছে। চিনির দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ১১ শতাংশ, চালের দাম বেড়েছে ৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ এবং ভূট্টার দাম বেড়েছে ৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ। পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা বলেন, ‘যুদ্ধ এবং রাশিয়ার ওপর তেলসহ বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার কারণে জ্বালানিসহ অন্যান্য পণ্য যেমন গম, সার ও খনিজ ধাতু পণ্যের দাম ব্যাপকভাবে বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি যখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে তখন এ যুদ্ধ এলো, যা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন অঞ্চলে উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে।’

এদিকে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা দ্য সেন্টার ফর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট (সিজিডিইভি) জানায়, যুদ্ধে খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ায় ৪ কোটির বেশি মানুষ চরম দারিদ্র্যসীমায় নামবে। এক বিশ্লেষণ ব্লগে ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংক ট্যাংক জানায়, ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর থেকে খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পূর্বের অভিজ্ঞতাকে ছাড়িয়ে গেছে। ২০০৭ এবং ২০১০ সালে খাদ্যের যে মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছিল বর্তমানে তার চেয়ে অনেক বেশি হচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থা জানায়, ২০০৭ সালে খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির ফলে ১৫৫ মিলিয়ন মানুষ চরম দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমেছিল। আরেকটি গবেষণায় দেখা যায়, ২০১০ সালের ঘটনায় ৪৪ মিলিয়ন মানুষ চরম দারিদ্র্যে পড়েছিল। সিজিডিইভির গবেষণায় বলা হয়, ‘২০১০ সালে যে হারে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছিল বর্তমানেও একই মাত্রায় বাড়ছে। তাই আমাদের বিশ্লেষণ বলছে, ২০২২ সালের এ মূল্যবৃদ্ধি ৪০ মিলিয়ন বা ৪ কোটি মানুষকে চরম দারিদ্র্যসীমায় ঠেলে দেবে।’ বিশ্বব্যাংকের সংজ্ঞা অনুযায়ী চরম দারিদ্র্যসীমা হচ্ছে দিনে ১ দশমিক ৯০ ডলারের কম আয় করা।

গবেষকরা আরও বলেন, ‘এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ হচ্ছে যেসব দেশ রাশিয়া ও ইউক্রেনের গমের ক্রেতা তাদের জন্য। এ দুই দেশ মিলে বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ গম রপ্তানি করে। এ দুই দেশের ক্রেতার মধ্যে রয়েছে মিসর, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আজারবাইজান, তুরস্ক এবং আরও অনেক দেশ। এ অবস্থায় আমদানিকারকরা যখন বিকল্প বাজার থেকে গম কিনতে প্রতিযোগিতা করবে তখন পণ্যের দাম আরও বেড়ে যাবে। সম্প্রতি জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থার (আঙ্কটাড) এক প্রতিবেদন বলছে, যুদ্ধের ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে এখন সবচেয়ে বড় শঙ্কার বিষয় হচ্ছে খাদ্য ও জ্বালানি খাত। কারণ রাশিয়া ও ইউক্রেন কৃষি খাদ্যের বাজারে গুরুত্বপূর্ণ দুটি দেশ। রাশিয়ার উৎপাদন কমে যেতে পারে, এমন আশঙ্কায় এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়েছে। আঙ্কটাডের হিসাবে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে খাদ্যপণ্যের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভুগবে নিম্নআয়ের দেশগুলো। এ দেশগুলোর যেসব খাদ্যপণ্য আমদানি করে তার ৫ শতাংশের দাম বেড়ে যেতে পারে। অবশ্য ধনী দেশগুলোর ক্ষেত্রে এই হার এক শতাংশের নিচে।

আমদানি পণ্য নিয়ে শঙ্কায় সরকার : বিশ্ববাজারে নিত্যপণ্যের দাম ব্যাপক বাড়ায় সতর্ক পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে একাধিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে তার আলোকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র প্রধানমন্ত্রীর দফতরের নির্দেশনা পাওয়ার কথা স্বীকার করে সংকট মোকাবিলায় ছয়টি সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। নির্দেশনায় বলা হয়, চলমান যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার আগেই বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যাপ্ত গম ও ভুট্টা আমদানি করে মজুদ করা, রাশিয়া ও ইউক্রেন ছাড়া নতুন নতুন দেশে তৈরি পোশাকসহ অন্যান্য রপ্তানি পণ্যের বাজার তৈরি করা, রাশিয়ার ব্যবস্থাপনা ও অর্থায়নে দেশে চলমান প্রকল্পগুলোর কাজ চালিয়ে নিতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া, ওই অঞ্চলে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে কৃষ্ণ সাগরের আশপাশের দেশগুলোর আকাশপথ ব্যবহার করা, গম ও ভুট্টা আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাতে দেশে উৎপাদন বাড়ানো এবং রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে অপপ্রচার বা গুজব ছড়িয়ে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী যাতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করতে না পারে সেদিকে নজরদারি বাড়ানো।

দেশের বাজারে প্রভাব নিয়ে বিশ্লেষকরা যা বলেন : দেশের বাজারে খাদ্যপণ্যের প্রভাব সম্পর্কে জানতে চাইলে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, এটা মোটেই দেশীয় ব্যবসায়ীদের সৃষ্টি করা সমস্যা না। যুদ্ধের কারণে পুরো বিশ্বে এখন একই অবস্থা। ইউরোপের অবস্থাও এখন অনেক খারাপ। ব্যবসায়ীদের বেশি দামে কিনতে হলে বেশি দামেই বিক্রি করতে হবে, এটা স্বাভাবিক। বাংলাদেশে পণ্যের দাম বরং অনেক দেশের তুলনায় কিছুটা হলেও কম আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটি পণ্যের দাম বাড়লে তার চেইনে যতগুলো পণ্য উৎপাদন হয় সেগুলোর দাম বাড়বে এটা স্বাভাবিক। তবে গমসহ রাশিয়া থেকে আমদানি করা পণ্যের বিকল্প দেশ দ্রুত খুঁজতে হবে বাংলাদেশকে। কারণ রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যে পশ্চিমা জোটের কঠোর বিধিনিষেধ আছে। সুতরাং বিকল্প বাজার না ধরলে দেশের মানুষের এ দুর্ভোগ আরও দীর্ঘ হবে।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও অর্থনীতিবিদ এবি মির্জা মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর পৃথিবীতে পণ্যের সরবরাহ চেইনের ব্রেক ডাউন হয়েছে। ইউরোপের অনেক দেশেও পণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। এসব কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়ছে। এ কারণে দেশের বাজারে পণ্যের দাম বাড়ছে। পশ্চিমা জোটের রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের দেশের সরকারের ওইসব উন্নত দেশের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া ছাড়া কিছুই করার নেই। সুতরাং সরকারের ক্ষতি হলেও দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নিতে হবে। দরকার হলে ভর্তুকি বাড়াতে হবে। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এরপর আমেরিকা ও পশ্চিমা ন্যাটো জোট রাশিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে। আর এ বিধিনিষেধের আওতায় প্রায় পুরো বিশ্বকে আনে তারা। অথচ রাশিয়া থেকে বাংলাদেশ প্রধান ভোগ্যপণ্য উৎপাদনের কাঁচামাল ও রড-সিমেন্টের কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করে। ইউরোপও উল্লিখিত পণ্যগুলোর জন্য রাশিয়ার ওপর নির্ভর ছিল। তাই পশ্চিমা জোটের নিষেধাজ্ঞার কারণে এসব পণ্যের দাম একদিকে বিশ্ববাজারে লাফিয়ে বাড়ছে, আবার অন্যদিকে বাংলাদেশ চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া থেকে আনতেও পারছে না। বাধ্য হয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দরের দেওয়া তথ্যে দেখা যায়, গত অর্থ বছরে বাংলাদেশের আমদানি হওয়া গমের ৪১ শতাংশ আসে রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে। এরমধ্যে ২৬ শতাংশ রাশিয়া ও ১৫ শতাংশ আসে ইউক্রেন থেকে। সব মিলিয়ে বছরটিতে ৫৪ লাখ ৫৫ হাজার টন গম আমদানি হয়। গম আমদানিকারকরা জানান, সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সুইজারল্যান্ডসহ তৃতীয় দেশে ঋণপত্র খুলে দেশ দুটি থেকে পণ্য আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায় তৃতীয় দেশগুলোর সরবরাহকারীরা জটিলতা এড়াতে ঋণপত্র (এলসি) নিচ্ছে না। অতীতে যেসব ঋণপত্র নেওয়া হয়েছে এবং পণ্য জাহাজিকরণের অপেক্ষায় ছিল, সেগুলোও আসে না। এ অবস্থা শুধু বাংলাদেশের নয়। রাশিয়া ও ইউক্রেনের সঙ্গে ব্যবসা করা সবারই একই দশা। তাই ২০০৮ সালের পর বিশ্ববাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম বর্তমানে সর্বোচ্চ এখন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন