শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ মে, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ এখন পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। ১১ মে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আলী রীয়াজ বলেন, শ্রীলঙ্কার বর্তমান বিপর্যয়কর পরিস্থিতির দুটি দিক রয়েছে। একটি অর্থনীতি এবং অন্যটি রাজনৈতিক। অর্থনৈতিক দিক নিয়ে সবাই আলোচনা করলেও রাজনৈতিক অবস্থা ততটা আলোচনায় আসছে না অথবা কম আলোচনা হচ্ছে। তবে অবস্থা একেবারেই নাজুক আকার ধারণ করায় সাম্প্রতিককালে শ্রীলঙ্কার রাজনীতি নিয়ে কিছুটা কথা হচ্ছে। শাসনব্যবস্থার মধ্যে যে কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা তৈরি হয়েছিল, তা এখন অনেকে বলছেন। অর্থনীতির বিবেচনায় গত কয়েক বছর যাঁরা শ্রীলঙ্কাকে সম্ভাবনাময় একটি দেশ হিসেবে অভিহিত করেছেন তাঁরা খুব ভুল বলেননি। মানবসম্পদের বিবেচনায় এবং দীর্ঘদিন ধরেই এক ধরনের অর্থনৈতিক সাফল্য আসলে ছিল। কিন্তু প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে আমরা যা দেখতে পেয়েছি তা হচ্ছে, এই অর্থনীতির যে সম্ভাবনা ছিল তার অপব্যবহার হয়েছে। বিশেষ করে শ্রীলঙ্কার জন্য কল্যাণকর হবে কিংবা জনগণের উন্নয়নে প্রভাব ফেলবে সেটি নিশ্চিত না হয়েই অনেক বড় বড় প্রকল্প নেওয়া হয়। তার পরিণতি হিসেবে এমন সব প্রকল্পে, এমন সব খাতে, এমন সব কার্যক্রমে অর্থ ব্যয় করা হয়েছে যেগুলো আসলে অর্থনৈতিকভাবেই শুধু অসফল নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যেও এসব নিয়ে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে- ‘এগুলো দিয়ে আমাদের কী হবে?’ তার পাশাপাশি লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, আসলে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির একটি বড় দিক ছিল পর্যটন। করোনার কারণে পর্যটন সেক্টরে বড় রকমের বিপর্যয় ঘটেছে। এটি বিশ্বব্যাপীই দেখতে পাচ্ছি। শ্রীলঙ্কায়ও ঘটেছে। যেখান থেকে অর্থ আসার কথা, তা এখন আসছে না। অথচ ব্যয়ের খাতগুলো অব্যাহত রয়েছে। বিশাল আকারের প্রকল্পগুলো এবং অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় করা হচ্ছে। দুর্নীতি অব্যাহত আছে। পাশাপাশি এমন সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যেগুলো অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক নয়। ফলে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। যেটাকে আমরা বলছি, ঋণের ভারে জর্জরিত হয়ে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। এটা একটা দিক। ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ‘ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর’ আলী রীয়াজ বলেন, তবে শ্রীলঙ্কার বর্তমান নাজুক পরিস্থিতির জন্য এটাই একমাত্র কারণ নয়। আরেকটি কারণ হচ্ছে ‘রাজনৈতিক’। যা দীর্ঘদিন ধরেই দেশটিতে অব্যাহত ছিল। যখন মাহিন্দা রাজাপক্ষে দুই দফায় প্রেসিডেন্ট ছিলেন তখন দেশে কী ধরনের শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। ক্ষমতার যে ব্যাপক অপব্যবহার, কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা এবং সেগুলোকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ২০১০ সালে শ্রীলঙ্কার সংবিধানের অষ্টাদশতম সংশোধনীতে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা অভাবনীয়ভাবে বৃদ্ধি করা হয়। সেখানে মাহিন্দা রাজাপক্ষে বারবার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন এমন ব্যবস্থার সংযোজন ঘটানো হয়। টার্ম লিমিট ছিল না। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা খর্ব করা হয়। পার্লামেন্টের ক্ষমতাও খর্ব করা হয়। ২০০৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাহিন্দা রাজাপক্ষে ক্ষমতায় থাকাকালে যে ধরনের প্রবণতা দেখা যায় তার কিছুটা রদ করা হয়েছিল ক্ষমতা থেকে তিনি চলে যাওয়ার পর। তাঁর কর্তৃত্ববাদী শাসনের অভিজ্ঞতার কারণে উনবিংশ সংশোধনীতে আমরা দেখতে পাই যে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের নির্বাহী ক্ষমতাও হ্রাস করা হয়েছিল। এর ফলে গণতন্ত্রের এক ধরনের সম্ভাবনা আমরা দেখতে পেয়েছিলাম। কিন্তু সে সম্ভাবনার দ্বার সংকুচিত করা হয় গত বছর ২০তম সংশোধনীর মাধ্যমে। অর্থাৎ অষ্টাদশতম সংশোধনীর পুনর্বহালের শামিল হিসেবে প্রেসিডেন্টকে অবাধ ক্ষমতা দেওয়া হয়। এই যে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকীকরণ, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এক ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা দিয়ে দেওয়া। অর্থাৎ মাহিন্দা রাজাপক্ষের ভাই গোতাবায়া রাজাপক্ষ অবাধ ক্ষমতার অধিকারী হন। ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা থাকল। আর এর ফলেই মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ড. রীয়াজ রাজনৈতিক অবস্থার বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এখন রাজনৈতিকভাবে শ্রীলঙ্কায় কর্তৃত্ববাদের পরিণতিতে ভয়াবহ এক বিপর্যয় আমরা দেখতে পাচ্ছি। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এক ধরনের পারিবারিক শাসন। সাম্প্রতিক সময়ে শ্রীলঙ্কার ক্ষমতার কাঠামোর দিকে তাকালে সাতজনকে দেখা যাবে। চার ভাই এবং তাঁদের দুই ছেলে ক্ষমতার কেন্দ্রে ছিলেন। এঁরাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছেন। এহেন অবস্থায় সাধারণ মানুষ যখন কথা বলতে চেয়েছে কিংবা প্রতিবাদ জানাতে চেয়েছে, তা করতে দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। ক্ষোভ প্রকাশ করতে না পারায় জনমনে ক্ষোভের মাত্রা চরমে উঠেছে। সে কারণেই বর্তমান পরিস্থিতির জন্য কেবল অর্থনৈতিক সংকটই একমাত্র কারণ বলে আমি মনে করি না। রাজনৈতিক সংকটের জায়গা থেকেই এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। শ্রীলঙ্কার মানুষ গভীর প্রত্যাশায় ছিল, হয়তো কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটবে। হয়তো অবস্থার পরিবর্তন হবে। কিন্তু কোনো প্রত্যাশার পরিপূরক অবস্থা তৈরি না হওয়ায় উগ্র জাতীয়তাবাদের সঙ্গে কর্তৃত্ববাদের মিলন ঘটায় বর্তমানের ভয়াবহ পরিস্থিতি আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমি শ্রীলঙ্কার সংকটকে এভাবেই দেখছি। ড. আলী রীয়াজ বলেন, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা কষ্টকর হলেও অসম্ভব নয়। আইএমএফ টাকা দিতে চাচ্ছে। হয়তো বিপুল পরিমাণের ঋণ নিয়ে বর্তমান অবস্থার মোকাবিলা করা যেতেও পারে। এজন্য হয়তো সময় লাগবে। কিন্তু রাজনৈতিক সংকট যে জায়গা থেকে তৈরি হয়েছে, তার সংস্কার অথবা পরিবর্তন না করে শ্রীলঙ্কার এ গণঅসন্তোষ, ক্ষোভ-বিক্ষোভের সমাধান হবে বলে আমার কাছে মনে হচ্ছে না। শ্রীলঙ্কার এ ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে বলে অনেকে আশঙ্কা ব্যক্ত করছেন- এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কী?- জবাবে ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিষয়ের অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে যে ধরনের জয়ডঙ্কা বাজানো হয়েছে বা হচ্ছে, যেসব তথ্য অথবা পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এমন দাবি করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, আমি নিজেও তা বলার চেষ্টা করেছি। আমি বলার চেষ্টা করেছি, যাঁরা আমার চেয়ে অর্থনীতি ভালো বোঝেন তাঁরাও কথা বলার চেষ্টা করেছেন। যে পরিসংখ্যানগুলো উন্নয়নের সাফল্যের সমর্থনে দেওয়া হচ্ছে বা হয়েছে সেগুলো নির্ভরযোগ্য নয়। দ্বিতীয়ত, যদি সাময়িকভাবেও প্রবৃদ্ধি হয়, তবে তার সুফল কে পাচ্ছে তা প্রশ্নের ব্যাপার। বাংলাদেশের মানুষ সঠিক ধারণা পাচ্ছে না। এ প্রশ্নগুলো আজকের নয়, অনেক পুরনো। পাঁচ-সাত বছর আগে থেকেই প্রশ্নগুলোর জবাব আসছে না। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না। শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁরা যদি কেবল অর্থনীতির বিবেচনায় বলে থাকেন তবে তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ বাংলাদেশের অর্থনীতির বিষয়ে সরকারের দেওয়া তথ্যগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, সঠিক নয়, তার পরও যা আছে ম্যাক্রো ইকোনমিক বিবেচনায় এখন পর্যন্ত কিন্তু শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। দীর্ঘমেয়াদে এমন অবস্থা হবে কি না তা আমরা এখনো জানি না। এ মুহূর্তে আগামীকাল কিংবা আগামী মাসে বাংলাদেশেও শ্রীলঙ্কার মতো অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হবে তা আমি ভাবছি না। কিন্তু বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। পরিকল্পনা এবং গৃহীত অর্থনৈতিক নীতিগুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে। অর্থনৈতিকভাবে সংকট সে রকম নয়- তার অর্থ এই নয় যে শ্রীলঙ্কার যে রাজনৈতিক সংকটের কথা আমি বললাম, তা থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা খুব ভিন্ন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা স্পষ্ট। জনবিচ্ছিন্নতা দেখা যাচ্ছে। শ্রীলঙ্কায় যেসব কারণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, সেসব উপাদান বাংলাদেশে আছে কি না সে প্রশ্ন করুন। যদি থাকে তার কী হবে? তার প্রকাশ ঘটবে কীভাবে? তার একটা পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। একটা কর্তৃত্ববাদী সরকার অব্যাহত থাকলে, অর্থনীতি ভালো হলেই যে টিকে যাবে, তা কিন্তু নয়। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে দ্রব্যমূল্য থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক সংকট সামনে এসেছে। বাংলাদেশে ভিন্ন কোনো কারণে এ ধরনের পরিস্থিতির সূচনা হতে পারে কি না এ প্রশ্নও করুন। এ মুহূর্তে যাঁরা বলছেন বাংলাদেশও শ্রীলঙ্কা হয়ে যাবে, তার কারণ শুধু অর্থনীতি। অর্থনীতির তেমন অবস্থা এখনো হয়নি; সেটা অবশ্যই সৌভাগ্যের বিষয়। তাই বলে এটা নয় যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব ভালো। মানুষের দুর্দশার কমতি আছে তা-ও মনে করি না। যেসব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সবল চিত্র উপস্থাপন করা হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে, তা প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয়। রাজনৈতিক বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। কারণ কী জানেন, অর্থনীতির বিষয়টি শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত হয় রাজনীতি থেকেই। রাজনীতি কোন পর্যায়ে আছে, তা নিয়ে কথা বলুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকতা রয়েছে, তা খুব ইতিবাচক নয়। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় কী বলে মনে করছেন? এর জবাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন থিঙ্কট্যাঙ্ক ‘আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ’-এর সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, সমস্যা চিহ্নিত করার সঙ্গেই তো পরিত্রাণের উপায় যুক্ত। আমরা যদি এ বিষয়ে একমত হই যে কারণটা রাজনৈতিক, তাহলে সমাধানও রাজনৈতিকভাবেই আসতে হবে। সংকটটা রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা তৈরি। শ্রীলঙ্কায় কী ঘটেছে দেখুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা, কর্তৃত্ববাদী শাসন গত বছরগুলোয় এমন জায়গায় গিয়ে ঠেকেছিল যে মানুষের কথা বলার জায়গা নেই। ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হয়েছিল। একটি পরিবারের মানুষ একত্রিত হয়ে দেশ শাসন করেছে। একটি শ্রেণি সুবিধা ভোগ করেছে।

এখন যদি বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা যায়, তাহলে আমরা দেখব যে অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থা এখন আর উপস্থিত নেই। অর্থাৎ অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে। তার প্রথম কাজটি হচ্ছে, মানুষকে কথা বলতে দিতে হবে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট থেকে শুরু করে নতুন আরও তিনটি আইন করার চেষ্টা হচ্ছে, যা দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা যাবে, তা থেকে সরকারকে বিরত হতে হবে। অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির ময়দান তৈরি করতে হবে। সমাবেশের অধিকার দিতে হবে। একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পূর্বপ্রস্তুতি থাকতে হবে। ইদানীং বাংলাদেশে একটি অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের সূচনা হয়েছে। তা হচ্ছে ইভিএম। ইভিএম ব্যবহার হবে কি হবে না? যে মেশিন কেনা হয়েছে সেগুলো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। অথচ আমরা সবাই জানি, টেকনোলজি কোনো সমাধান নয় রাজনীতির। রাজনৈতিক সংকটের সমাধান প্রযুক্তি দিয়ে হবে না। তাহলে এর সমাধান হচ্ছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে সবাই কথা বলি। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর জায়গা তৈরি করি। পরিবেশ তৈরি করি। দায়মুক্তি পেয়েছে বলে মনে করা এক ধরনের মানুষকে নিবৃত্ত করি। সে সুযোগ নিয়ে যা খুশি তা করার প্রবণতা রোধ করি। আর সেগুলো হচ্ছে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম। এসব বন্ধ করতে হবে। আর এসব করতে হবে সরকারকেই। বাংলাদেশের নাগরিকরা তো চাইলেই এটা পারবে না। এমনকি আমেরিকার পক্ষেও সম্ভব নয়। ক্ষমতাসীন সরকারকেই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার স্বার্থে এসব করতে হবে। আলী রীয়াজ বলেন, একটা সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচনের প্রস্তুতির জায়গাটা এখনই তৈরি করা দরকার। নির্বাচন তো অনেক পরের ঘটনা। অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের দরকার নেই। নির্বাচনে স্বচ্ছন্দে অংশগ্রহণের পরিবেশ দরকার। কোন ধরনের সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে তা আলোচনা করা দরকার। বাংলাদেশে ইভিএম ছাড়া একাধিক নির্বাচন হয়েছে এবং তা সুষ্ঠুই হয়েছে। আজ যাঁরা ক্ষমতায় আছেন তাঁরাও তো সেসব নির্বাচনে (১৯৯৬, ২০০৮) বিজয়ী হয়েছেন। সে সময় কি ইভিএমের প্রয়োজন ছিল? মানুষের ওপর যদি আস্থা থাকে, আপনি যদি জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হন তাহলে প্রযুক্তি কোনো ব্যাপারই নয়। আসুন সেটি করি। সমস্ত আশঙ্কা থেকে উত্তরণের উপায় সেটিই।

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

৬ মিনিট আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ