শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ মে, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ এখন পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। ১১ মে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আলী রীয়াজ বলেন, শ্রীলঙ্কার বর্তমান বিপর্যয়কর পরিস্থিতির দুটি দিক রয়েছে। একটি অর্থনীতি এবং অন্যটি রাজনৈতিক। অর্থনৈতিক দিক নিয়ে সবাই আলোচনা করলেও রাজনৈতিক অবস্থা ততটা আলোচনায় আসছে না অথবা কম আলোচনা হচ্ছে। তবে অবস্থা একেবারেই নাজুক আকার ধারণ করায় সাম্প্রতিককালে শ্রীলঙ্কার রাজনীতি নিয়ে কিছুটা কথা হচ্ছে। শাসনব্যবস্থার মধ্যে যে কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা তৈরি হয়েছিল, তা এখন অনেকে বলছেন। অর্থনীতির বিবেচনায় গত কয়েক বছর যাঁরা শ্রীলঙ্কাকে সম্ভাবনাময় একটি দেশ হিসেবে অভিহিত করেছেন তাঁরা খুব ভুল বলেননি। মানবসম্পদের বিবেচনায় এবং দীর্ঘদিন ধরেই এক ধরনের অর্থনৈতিক সাফল্য আসলে ছিল। কিন্তু প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে আমরা যা দেখতে পেয়েছি তা হচ্ছে, এই অর্থনীতির যে সম্ভাবনা ছিল তার অপব্যবহার হয়েছে। বিশেষ করে শ্রীলঙ্কার জন্য কল্যাণকর হবে কিংবা জনগণের উন্নয়নে প্রভাব ফেলবে সেটি নিশ্চিত না হয়েই অনেক বড় বড় প্রকল্প নেওয়া হয়। তার পরিণতি হিসেবে এমন সব প্রকল্পে, এমন সব খাতে, এমন সব কার্যক্রমে অর্থ ব্যয় করা হয়েছে যেগুলো আসলে অর্থনৈতিকভাবেই শুধু অসফল নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যেও এসব নিয়ে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে- ‘এগুলো দিয়ে আমাদের কী হবে?’ তার পাশাপাশি লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, আসলে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির একটি বড় দিক ছিল পর্যটন। করোনার কারণে পর্যটন সেক্টরে বড় রকমের বিপর্যয় ঘটেছে। এটি বিশ্বব্যাপীই দেখতে পাচ্ছি। শ্রীলঙ্কায়ও ঘটেছে। যেখান থেকে অর্থ আসার কথা, তা এখন আসছে না। অথচ ব্যয়ের খাতগুলো অব্যাহত রয়েছে। বিশাল আকারের প্রকল্পগুলো এবং অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় করা হচ্ছে। দুর্নীতি অব্যাহত আছে। পাশাপাশি এমন সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যেগুলো অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক নয়। ফলে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। যেটাকে আমরা বলছি, ঋণের ভারে জর্জরিত হয়ে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। এটা একটা দিক। ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ‘ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর’ আলী রীয়াজ বলেন, তবে শ্রীলঙ্কার বর্তমান নাজুক পরিস্থিতির জন্য এটাই একমাত্র কারণ নয়। আরেকটি কারণ হচ্ছে ‘রাজনৈতিক’। যা দীর্ঘদিন ধরেই দেশটিতে অব্যাহত ছিল। যখন মাহিন্দা রাজাপক্ষে দুই দফায় প্রেসিডেন্ট ছিলেন তখন দেশে কী ধরনের শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। ক্ষমতার যে ব্যাপক অপব্যবহার, কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা এবং সেগুলোকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ২০১০ সালে শ্রীলঙ্কার সংবিধানের অষ্টাদশতম সংশোধনীতে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা অভাবনীয়ভাবে বৃদ্ধি করা হয়। সেখানে মাহিন্দা রাজাপক্ষে বারবার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন এমন ব্যবস্থার সংযোজন ঘটানো হয়। টার্ম লিমিট ছিল না। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা খর্ব করা হয়। পার্লামেন্টের ক্ষমতাও খর্ব করা হয়। ২০০৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাহিন্দা রাজাপক্ষে ক্ষমতায় থাকাকালে যে ধরনের প্রবণতা দেখা যায় তার কিছুটা রদ করা হয়েছিল ক্ষমতা থেকে তিনি চলে যাওয়ার পর। তাঁর কর্তৃত্ববাদী শাসনের অভিজ্ঞতার কারণে উনবিংশ সংশোধনীতে আমরা দেখতে পাই যে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের নির্বাহী ক্ষমতাও হ্রাস করা হয়েছিল। এর ফলে গণতন্ত্রের এক ধরনের সম্ভাবনা আমরা দেখতে পেয়েছিলাম। কিন্তু সে সম্ভাবনার দ্বার সংকুচিত করা হয় গত বছর ২০তম সংশোধনীর মাধ্যমে। অর্থাৎ অষ্টাদশতম সংশোধনীর পুনর্বহালের শামিল হিসেবে প্রেসিডেন্টকে অবাধ ক্ষমতা দেওয়া হয়। এই যে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকীকরণ, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এক ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা দিয়ে দেওয়া। অর্থাৎ মাহিন্দা রাজাপক্ষের ভাই গোতাবায়া রাজাপক্ষ অবাধ ক্ষমতার অধিকারী হন। ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা থাকল। আর এর ফলেই মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ড. রীয়াজ রাজনৈতিক অবস্থার বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এখন রাজনৈতিকভাবে শ্রীলঙ্কায় কর্তৃত্ববাদের পরিণতিতে ভয়াবহ এক বিপর্যয় আমরা দেখতে পাচ্ছি। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এক ধরনের পারিবারিক শাসন। সাম্প্রতিক সময়ে শ্রীলঙ্কার ক্ষমতার কাঠামোর দিকে তাকালে সাতজনকে দেখা যাবে। চার ভাই এবং তাঁদের দুই ছেলে ক্ষমতার কেন্দ্রে ছিলেন। এঁরাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছেন। এহেন অবস্থায় সাধারণ মানুষ যখন কথা বলতে চেয়েছে কিংবা প্রতিবাদ জানাতে চেয়েছে, তা করতে দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। ক্ষোভ প্রকাশ করতে না পারায় জনমনে ক্ষোভের মাত্রা চরমে উঠেছে। সে কারণেই বর্তমান পরিস্থিতির জন্য কেবল অর্থনৈতিক সংকটই একমাত্র কারণ বলে আমি মনে করি না। রাজনৈতিক সংকটের জায়গা থেকেই এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। শ্রীলঙ্কার মানুষ গভীর প্রত্যাশায় ছিল, হয়তো কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটবে। হয়তো অবস্থার পরিবর্তন হবে। কিন্তু কোনো প্রত্যাশার পরিপূরক অবস্থা তৈরি না হওয়ায় উগ্র জাতীয়তাবাদের সঙ্গে কর্তৃত্ববাদের মিলন ঘটায় বর্তমানের ভয়াবহ পরিস্থিতি আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমি শ্রীলঙ্কার সংকটকে এভাবেই দেখছি। ড. আলী রীয়াজ বলেন, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা কষ্টকর হলেও অসম্ভব নয়। আইএমএফ টাকা দিতে চাচ্ছে। হয়তো বিপুল পরিমাণের ঋণ নিয়ে বর্তমান অবস্থার মোকাবিলা করা যেতেও পারে। এজন্য হয়তো সময় লাগবে। কিন্তু রাজনৈতিক সংকট যে জায়গা থেকে তৈরি হয়েছে, তার সংস্কার অথবা পরিবর্তন না করে শ্রীলঙ্কার এ গণঅসন্তোষ, ক্ষোভ-বিক্ষোভের সমাধান হবে বলে আমার কাছে মনে হচ্ছে না। শ্রীলঙ্কার এ ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে বলে অনেকে আশঙ্কা ব্যক্ত করছেন- এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কী?- জবাবে ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিষয়ের অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে যে ধরনের জয়ডঙ্কা বাজানো হয়েছে বা হচ্ছে, যেসব তথ্য অথবা পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এমন দাবি করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, আমি নিজেও তা বলার চেষ্টা করেছি। আমি বলার চেষ্টা করেছি, যাঁরা আমার চেয়ে অর্থনীতি ভালো বোঝেন তাঁরাও কথা বলার চেষ্টা করেছেন। যে পরিসংখ্যানগুলো উন্নয়নের সাফল্যের সমর্থনে দেওয়া হচ্ছে বা হয়েছে সেগুলো নির্ভরযোগ্য নয়। দ্বিতীয়ত, যদি সাময়িকভাবেও প্রবৃদ্ধি হয়, তবে তার সুফল কে পাচ্ছে তা প্রশ্নের ব্যাপার। বাংলাদেশের মানুষ সঠিক ধারণা পাচ্ছে না। এ প্রশ্নগুলো আজকের নয়, অনেক পুরনো। পাঁচ-সাত বছর আগে থেকেই প্রশ্নগুলোর জবাব আসছে না। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না। শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁরা যদি কেবল অর্থনীতির বিবেচনায় বলে থাকেন তবে তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ বাংলাদেশের অর্থনীতির বিষয়ে সরকারের দেওয়া তথ্যগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, সঠিক নয়, তার পরও যা আছে ম্যাক্রো ইকোনমিক বিবেচনায় এখন পর্যন্ত কিন্তু শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। দীর্ঘমেয়াদে এমন অবস্থা হবে কি না তা আমরা এখনো জানি না। এ মুহূর্তে আগামীকাল কিংবা আগামী মাসে বাংলাদেশেও শ্রীলঙ্কার মতো অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হবে তা আমি ভাবছি না। কিন্তু বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। পরিকল্পনা এবং গৃহীত অর্থনৈতিক নীতিগুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে। অর্থনৈতিকভাবে সংকট সে রকম নয়- তার অর্থ এই নয় যে শ্রীলঙ্কার যে রাজনৈতিক সংকটের কথা আমি বললাম, তা থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা খুব ভিন্ন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা স্পষ্ট। জনবিচ্ছিন্নতা দেখা যাচ্ছে। শ্রীলঙ্কায় যেসব কারণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, সেসব উপাদান বাংলাদেশে আছে কি না সে প্রশ্ন করুন। যদি থাকে তার কী হবে? তার প্রকাশ ঘটবে কীভাবে? তার একটা পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। একটা কর্তৃত্ববাদী সরকার অব্যাহত থাকলে, অর্থনীতি ভালো হলেই যে টিকে যাবে, তা কিন্তু নয়। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে দ্রব্যমূল্য থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক সংকট সামনে এসেছে। বাংলাদেশে ভিন্ন কোনো কারণে এ ধরনের পরিস্থিতির সূচনা হতে পারে কি না এ প্রশ্নও করুন। এ মুহূর্তে যাঁরা বলছেন বাংলাদেশও শ্রীলঙ্কা হয়ে যাবে, তার কারণ শুধু অর্থনীতি। অর্থনীতির তেমন অবস্থা এখনো হয়নি; সেটা অবশ্যই সৌভাগ্যের বিষয়। তাই বলে এটা নয় যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব ভালো। মানুষের দুর্দশার কমতি আছে তা-ও মনে করি না। যেসব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সবল চিত্র উপস্থাপন করা হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে, তা প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয়। রাজনৈতিক বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। কারণ কী জানেন, অর্থনীতির বিষয়টি শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত হয় রাজনীতি থেকেই। রাজনীতি কোন পর্যায়ে আছে, তা নিয়ে কথা বলুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকতা রয়েছে, তা খুব ইতিবাচক নয়। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় কী বলে মনে করছেন? এর জবাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন থিঙ্কট্যাঙ্ক ‘আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ’-এর সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, সমস্যা চিহ্নিত করার সঙ্গেই তো পরিত্রাণের উপায় যুক্ত। আমরা যদি এ বিষয়ে একমত হই যে কারণটা রাজনৈতিক, তাহলে সমাধানও রাজনৈতিকভাবেই আসতে হবে। সংকটটা রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা তৈরি। শ্রীলঙ্কায় কী ঘটেছে দেখুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা, কর্তৃত্ববাদী শাসন গত বছরগুলোয় এমন জায়গায় গিয়ে ঠেকেছিল যে মানুষের কথা বলার জায়গা নেই। ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হয়েছিল। একটি পরিবারের মানুষ একত্রিত হয়ে দেশ শাসন করেছে। একটি শ্রেণি সুবিধা ভোগ করেছে।

এখন যদি বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা যায়, তাহলে আমরা দেখব যে অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থা এখন আর উপস্থিত নেই। অর্থাৎ অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে। তার প্রথম কাজটি হচ্ছে, মানুষকে কথা বলতে দিতে হবে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট থেকে শুরু করে নতুন আরও তিনটি আইন করার চেষ্টা হচ্ছে, যা দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা যাবে, তা থেকে সরকারকে বিরত হতে হবে। অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির ময়দান তৈরি করতে হবে। সমাবেশের অধিকার দিতে হবে। একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পূর্বপ্রস্তুতি থাকতে হবে। ইদানীং বাংলাদেশে একটি অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের সূচনা হয়েছে। তা হচ্ছে ইভিএম। ইভিএম ব্যবহার হবে কি হবে না? যে মেশিন কেনা হয়েছে সেগুলো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। অথচ আমরা সবাই জানি, টেকনোলজি কোনো সমাধান নয় রাজনীতির। রাজনৈতিক সংকটের সমাধান প্রযুক্তি দিয়ে হবে না। তাহলে এর সমাধান হচ্ছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে সবাই কথা বলি। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর জায়গা তৈরি করি। পরিবেশ তৈরি করি। দায়মুক্তি পেয়েছে বলে মনে করা এক ধরনের মানুষকে নিবৃত্ত করি। সে সুযোগ নিয়ে যা খুশি তা করার প্রবণতা রোধ করি। আর সেগুলো হচ্ছে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম। এসব বন্ধ করতে হবে। আর এসব করতে হবে সরকারকেই। বাংলাদেশের নাগরিকরা তো চাইলেই এটা পারবে না। এমনকি আমেরিকার পক্ষেও সম্ভব নয়। ক্ষমতাসীন সরকারকেই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার স্বার্থে এসব করতে হবে। আলী রীয়াজ বলেন, একটা সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচনের প্রস্তুতির জায়গাটা এখনই তৈরি করা দরকার। নির্বাচন তো অনেক পরের ঘটনা। অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের দরকার নেই। নির্বাচনে স্বচ্ছন্দে অংশগ্রহণের পরিবেশ দরকার। কোন ধরনের সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে তা আলোচনা করা দরকার। বাংলাদেশে ইভিএম ছাড়া একাধিক নির্বাচন হয়েছে এবং তা সুষ্ঠুই হয়েছে। আজ যাঁরা ক্ষমতায় আছেন তাঁরাও তো সেসব নির্বাচনে (১৯৯৬, ২০০৮) বিজয়ী হয়েছেন। সে সময় কি ইভিএমের প্রয়োজন ছিল? মানুষের ওপর যদি আস্থা থাকে, আপনি যদি জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হন তাহলে প্রযুক্তি কোনো ব্যাপারই নয়। আসুন সেটি করি। সমস্ত আশঙ্কা থেকে উত্তরণের উপায় সেটিই।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
পাপ কাজের কথা প্রকাশ করতে নেই
পাপ কাজের কথা প্রকাশ করতে নেই

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের দৃষ্টিতে শরিয়তের বৈশিষ্ট্য
কোরআনের দৃষ্টিতে শরিয়তের বৈশিষ্ট্য

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কি-বোর্ডের অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?
কি-বোর্ডের অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ
এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম