শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ মে, ২০২২

পোশাক খাতে ব্যবসা রমরমা

২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসেই রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে দেশ
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
পোশাক খাতে ব্যবসা রমরমা

অবাক হলেও সত্যি বাংলাদেশি পোশাকশিল্প মালিকরা এখন আর বেশি দাম না পেলে বৈশ্বিক ক্রেতাদের অর্ডার বা ক্রয়াদেশ নিচ্ছেন না। ফিরিয়ে দিচ্ছেন। কারণ, পোশাক খাতে ব্যবসা এখন রমরমা। কারখানাগুলোতে রেকর্ড পরিমাণ ক্রয়াদেশ ও রপ্তানির তথ্য দিয়েছে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ। আর ইপিবি বলছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসেই পুরো অর্থবছরের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে বাংলাদেশ।  বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের চাহিদা বাড়ায় সার্বিক রপ্তানিতে বড় উল্লম্ফন দেখছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবি। সংস্থাটির সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসেই পুরো অর্থবছরের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। ফলে অর্থবছর শেষে পণ্য রপ্তানি ৫০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করতে পারে। এতে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চলতি অর্থবছর পণ্য রপ্তানি ৭ বিলিয়ন ডলার বাড়বে বলে মনে করছেন অংশীজনরা। বাংলাদেশের রপ্তানিতে বরাবরের মতো শীর্ষ স্থানে রয়েছে তৈরি পোশাক। গত এপ্রিল পর্যন্ত ১০ মাসে ৩ হাজার ৫৩৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৬ শতাংশ বেশি। শুধু এপ্রিলে ৩৯৩ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ৫৬ শতাংশের মতো। শুধু তাই নয়, পোশাকশিল্প রপ্তানিতে একাধিক দেশের অর্ডার নিতে পারছে না বাংলাদেশ। চীন ও তাইওয়ানের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিভিন্ন দেশের অর্ডার বেড়েছে বাংলাদেশে। শ্রীলঙ্কার বর্তমান অর্থনীতির দুরবস্থার ফলে বিদেশি পোশাকশিল্পের ক্রেতারা  ঝুঁকেছেন বাংলাদেশে। বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ-সিপিডির বিশেষ ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পোশাক খাতে ক্রয়াদেশ ভালো হওয়ায় ব্যবসা রমরমা। চীন থেকে ক্রয়াদেশ বাংলাদেশে স্থানান্তর হচ্ছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের আগে করোনা থেকে পশ্চিমা বিশ্ব ঘুরে দাঁড়াচ্ছিল। উৎপাদনে ব্যবহৃত তুলাসহ অন্যান্য কাঁচামালের দাম বিশ্ববাজারে ৫০ শতাংশ বাড়লেও বৈশ্বিক ক্রেতারা পোশাক পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করেননি। মাত্র ১০ শতাংশের মতো মূল্য বেড়েছে। ফলে পোশাক খাতে ৩০ শতাংশ আয় বাড়লেও মালিকদের মুনাফা প্রত্যাশিত হারে বাড়ছে না। ভালো মূল্য না পাওয়ার পেছনে মালিকদের দরকষাকষিতে ঘাটতি ও দুর্বলতা আছে। খ্যাতনামা এই অর্থনীতিবিদের মতে, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ফলে ইউরোপের দেশগুলো প্রবৃদ্ধিতে ধাক্কা খাচ্ছে। ফলে আগামীতে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা সৃষ্টি হলে পোশাকশিল্পের এই চাঙাভাব নাও থাকতে পারে। কারণ, পোশাক খাতের কাঁচামালের দাম বাড়ছে। ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রপ্তানি ধরে যদি কাঁচামালের দাম বাদ দেওয়া হয়, তাহলে মূল্য সংযোজন বা ভ্যালুএডিশন খুব কম। আশা করছি, আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত পোশাকশিল্পের অবস্থা এমন থাকবে, তারপরে কী হবে বোঝা যাচ্ছে না। তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের প্রধান সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএ সহসভাপতি মো. শহিদুল্লাহ আজিম বলেন- এটা সত্য যে, পোশাকশিল্পের ব্যবসা এখন রমরমা। রেকর্ড পরিমাণ ক্রয়াদেশ ঠিকই আছে। তবে লাভ সঠিক মাত্রায় নেই। যদিও সব কিছুর খরচ বেড়েছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে। জাহাজ ভাড়া বেড়েছে। তুলা ও অন্যান্য কাঁচামালের দাম বেড়েছে। তারপরও মালিকরা এত দিন ক্রেতা ধরে রাখতে ক্রয়াদেশ নিয়েছেন। কিন্তু এখন আর সেই দিন নেই। এখন পোশাক পণ্যের মূল্য না বাড়ালে ক্রেতাদের ক্রয়াদেশ নিচ্ছেন না মালিকরা। প্রত্যাশিত লাভ না হলে ক্রয়াদেশ ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ফলে ক্রেতারা চাইলেও ক্রয়াদেশ বাংলাদেশের পোশাকশিল্প মালিকরা নিচ্ছেন না বলে সাফ জানিয়েছেন বিজিএমইএ এই নেতা।

নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিকেএমইএ উপদেষ্টা ও সংগঠনটির সাবেক প্রথম সহসভাপতি এ এইচ আসলাম সানী বলেন, পোশাক খাতের সঙ্গে মালিকদের ভালোবাসা তৈরি হওয়ায় ব্যবসা এখন রমরমা হচ্ছে। তবে ব্যবসা রমরমা হলেও লাভ রমরমা নয়। এখনো পোশাকশিল্প কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগোচ্ছে।

নিট পোশাকের এই শীর্ষ রপ্তানিকারকের মতে, মূলত দুই কারণে পোশাকশিল্পের ব্যবসা এখন রমরমা। একটি হলো- মহামারি করোনা ভাইরাসের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা ক্রেতাদের কাছে পণ্য সরবরাহ করতে সক্ষম হয়েছেন। সব চ্যালেঞ্জ নিয়ে উদ্যোক্তারা এগিয়েছেন। এরমধ্যে করোনায় শ্রমিকদের সুরক্ষা অন্যতম। এ এইচ আসলাম সানী আরও বলেন, করোনাকালে সরকারি ঋণ প্রণোদনা শিল্প সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে। চীন-তাইওয়ানের মতো দেশ এখন প্রতিশ্রুতি মোতাবেক ক্রেতাদের পণ্য সরবরাহ করতে পারছে না, কিন্তু আমরা সব প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পেরেছি। বিশ্ববাজারে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির পরও আমরা টিকে গেছি। চট্টগ্রাম বন্দরে খরচ বেশি। জাহাজের ভাড়া বাড়ছে। ডলারের দাম বৃদ্ধি। যুদ্ধের প্রভাব বাড়ছে। ব্যবসার খরচ বাড়ছে। এসবের মধ্যে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পোশাকশিল্প মালিকরা ভালো প্রতিযোগিতা করছেন, কিন্তু স্বস্তিতে নেই।  জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর, বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ সূত্র বলছে- পোশাকশিল্পে বৈশ্বিক ক্রেতারা তাদের অর্ডার এখন বিভিন্ন দেশ থেকে সরিয়ে বাংলাদেশে আনছেন। ফলে দেশে এখন তৈরি পোশাকের রপ্তানি ক্রয়াদেশের ঢল বইছে। কম বেশি সব পোশাক কারখানায় এখন রাত-দিন কাজের ধুম পড়েছে। গত বছরের এপ্রিল থেকেই করোনার ধকল কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে দেশের রপ্তানি খাত। এরপর প্রায় প্রতি মাসেই আগের মাসের চেয়ে রপ্তানি বাড়ছে। ডিসেম্বরে রেকর্ড ৪০৪ কোটি ডলারের ঘর অতিক্রম করে তৈরি পোশাকের রপ্তানি। জানুয়ারিতে তা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৪০৯ কোটি ডলারে। ফেব্রুয়ারিতে রপ্তানির পরিমাণ ৩৫১ কোটি ডলার। মার্চের প্রথম দুই সপ্তাহে রপ্তানি আগের একই সময়ের চেয়ে বেশি হয়েছে ৫২ শতাংশ। মোট ১৬৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে মার্চের প্রথম দুই সপ্তাহে। গত অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছে ১০১ কোটি ডলারের পোশাক। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা-ডব্লিউটিওর সর্বশেষ ২০২০ প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্ব পোশাক বাজারে চীনের অংশ ৩১ দশমিক ৬ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে ভিয়েতনামের অংশ ৬ দশমিক ৪ শতাংশ। আর বাংলাদেশের ৬ দশমিক ৩ শতাংশ। ইপিবি বলছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ে সেই ব্যবধান আরও বেড়েছে। এই সাত মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে যে ২৪ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে তার মধ্যে নিট পোশাক থেকে এসেছে ১৩ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার। আর ওভেন থেকে এসেছে ১০ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। জুলাই-জানুয়ারি সময়ে পোশাক রপ্তানি থেকে যে বিদেশি মুদ্রা দেশে এসেছে তার মধ্যে ৫৫ দশমিক ৩৪ শতাংশই এসেছে নিট পোশাক রপ্তানি থেকে; প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৩ শতাংশ। আর ওভেনে রপ্তানি বেড়েছে ২৭ দশমিক ২৩ শতাংশ। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা মিলিয়ে মোট ৫১ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ধরেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্য রপ্তানি থেকে আয় ধরা হয়েছে সাড়ে ৪৩ বিলিয়ন ডলার। পোশাক রপ্তানি থেকে লক্ষ্যমাত্রা ধরা আছে ৩৫ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশনের (ইউএসআইটিসি) পরিসংখ্যান বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্রে দুই বছর পর আবারও রপ্তানি প্রবৃদ্ধি বাড়ছে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির পর ২০১৭-১৮ অর্থবছরে দুই শতাংশের কিছু বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল, সেখানে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ শতাংশেরও বেশি। তবে, পঞ্জিকা বর্ষ অনুযায়ী ২০১৮ সালে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৫ শতাংশ। জানা গেছে, একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাজার। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় এসেছে ২৪১৭ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। এর মধ্যে শুধু যুক্তরাষ্ট্র থেকেই এসেছে ৪০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার। যা মোট রপ্তানির ৬ শতাংশ। এ বাজারে বাংলাদেশের প্রধান পণ্য তৈরি পোশাক। ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৫৮৪ কোটি ৬৬ লাখ ডলারের। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে দুই শতাংশ বেড়ে রপ্তানি হয় ৫৯৮ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। এরপর চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাস তথা জানুয়ারি পর্যন্ত রপ্তানি হয়েছে ৪০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলারের। আগের অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৩৪৪ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭.৪৪ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
সর্বশেষ খবর
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা