শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০২২ আপডেট:

মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ

নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ ভয়াবহ সংকটে
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ

রাজধানীর একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরিরত মির্জা ইলিয়াসের মাসিক বেতন প্রায় ৪০ হাজার টাকা। এই বেতন থেকে ১৫ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া দেওয়ার পর যে ২৫ হাজার টাকা হাতে থাকে, তা দিয়েই তার সংসারের সব খরচ, দুই মেয়ের শিক্ষা ব্যয় চালাতে হয়। কিন্তু দুই মাস ধরে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। চাল-আটা, তেল-ডালের খরচ বেড়ে যাওয়ায় সংসারে অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। ফলে ছোট মেয়ের প্রাইভেট টিউটরের বেতন বাকি পড়েছে। বড় মেয়েটির চোখের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার যে ওষুধ ও টেস্ট দিয়েছিল সেটিও করা সম্ভব হয়নি। এখন সংসারের খাবার খরচ কমাবেন না-কি শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের খরচ কাটছাঁট করবেন সেই চিন্তায় দিশাহারা এই বেসরকারি চাকরিজীবী। মূল্যস্ফীতির চাপ এভাবেই দেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির নির্দিষ্ট আয়ের মানুষকে ভয়াবহ সংকটে ফেলে দিয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক মাহবুব আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতি এমন একটি সংকট যেটা সরাসরি মানুষকে দুর্ভোগে ফেলে। এক্ষেত্রে দরিদ্র ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের খাদ্য খরচ কমাতে হয়, অন্য খাতে খরচ কমাতে হয়। একটা অ্যাডজাস্টমেন্টে যেতে হয় অথবা অন্য কোনোভাবে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হয়। সেটিও সম্ভব না হলে সোনা-দানা বা অন্য কোনো জিনিসপত্র বিক্রি করে, ঋণধার করে সংসারের খরচ জোগাতে হয়।

সাবেক এই সিনিয়র সচিব আরও বলেন, বাংলাদেশে যে মূল্যস্ফীতি এটা মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়ার কারণে হচ্ছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ কিছু অব্যবস্থাপনাও আছে। এটা এ মুহূর্তে একটা বিরাট সমস্যা। বিশ্বব্যাপীও এটা বড় সংকট তৈরি করছে।

মূল্যস্ফীতির অস্থিরতা বিশ্বজুড়ে : বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সহিংস বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন ঘটেছে। তিউনিসিয়া, ঘানা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও মরক্কোর অবস্থাও ভালো নয় বলে অক্সফোর্ড ইকোনমিকস সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে সতর্ক করেছে। মূল্যস্ফীতির কারণে ডলারের দাম বাড়ায় ব্যাপক দরপতন ঘটেছে পাকিস্তান ও তুরস্কের মুদ্রার। পাকিস্তানে এরই মধ্যে ডলারের দাম ২০০ রুপি ছাড়িয়েছে। দেশটির সরকার বিলাসি পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করেছে। এমন কি ইউরোপ, আমেরিকা, রাশিয়ার মতো দেশগুলোতেও মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বগামী। রাশিয়ায় মূল্যস্ফীতির হার ১৭ থেকে ১৮ শতাংশের কাছাকাছি। এই দেশগুলোতে সাধারণ মানুষের মধ্যে অস্থিরতা বাড়ছে। বাংলাদেশেও মূল্যস্ফীতির প্রভাব আর ডলারের দাম নিয়ে শুরু হয়েছে অস্থিরতা।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সরবরাহ চেইনে সংকট সৃষ্টি হওয়ায় সারা বিশ্বেই মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। জ্বালানি ও ভোজ্য তেলসহ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে প্রায় দুই থেকে তিনগুণ। এর সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার পামতেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা এবং ভারতের গম রপ্তানি বন্ধের ঘোষণার পর বিশ্ববাজারে আরেক দফা বেড়েছে সংশ্লিষ্ট পণ্যের দাম। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পূর্বাভাস, এ বছর খাদ্যমূল্য ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কারণে আমদানিনির্ভর পণ্যগুলোর মূল্য সমহারে বেড়েছে দেশের বাজারে। ফলে সরকারের হিসেবে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের ধারেকাছে থাকলেও বাস্তবে সাধারণ মানুষের ওপর প্রভাব পড়েছে এর কয়েকগুণ বেশি।

অর্থনীতিবিদরা জানান, যেহেতু মূল্যস্ফীতি এখন এক নম্বর সমস্যা; সে কারণে প্রবৃদ্ধি অর্জনের চেয়েও সরকারকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। কারণ সাধারণ মানুষ প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশ না ৭ শতাংশ- এটা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। কিন্তু চাল-ডাল-তেলের দাম বাড়লে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের দুর্ভোগ বাড়ে। এখন এই মূল্যস্ফীতি যদি নিয়ন্ত্রণ না করা যায়, তাহলে সামাজিক বৈষম্য বাড়বে, দরিদ্রতাও বাড়বে। এতে বাংলাদেশেও সামাজিক অস্থিরতা তৈরির আশঙ্কা রয়েছে। 

সংকট বাড়ছে বাংলাদেশেও : নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দফায় দফায় বাড়ার পরও সরকারি পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী গত মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিল মাসে দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে। গত বুধবার প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়েছে, এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মার্চ মাসে এই হার ছিল ৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকারি সংস্থাটি। মাহবুব আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ে পরিসংখ্যান ব্যুরোর এই তথ্য বাস্তবতা নির্দেশ করে না। বাস্তবে মূল্যস্ফীতি অনেক বেশি। বিবিএস যখন পরিসংখ্যানটা নিয়েছে, সেটা আগের ডাটা- তারা এতদিনে প্রকাশ করেছে। বর্তমান ডাটা যখন হিসাব করা হবে, তখন মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে। এই বাস্তবতা স্বীকার করেই সরকারের এমন উদ্যোগ নেওয়া উচিত যাতে মূল্যস্ফীতির প্রভাব দরিদ্র মানুষের ওপর কমানো যায়। মূল্যস্ফীতির এই হিসাব নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন নাগরিক প্ল্যাটফরমের কনভেনর ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-এর সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। সম্প্রতি নাগরিক প্ল্যাটফরম আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বিবিএসের দেওয়া মূল্যস্ফীতির হিসাব বাস্তবসম্মত ও বিজ্ঞানসম্মত নয়। মূল্যস্ফীতি এখন ১২ শতাংশ হওয়া অসম্ভব কিছু নয়। দেবপ্রিয় বলেন, বিবিএস ২০০৫-২০০৬ সালের ভোক্তাদের মাথায় রেখে মূল্যস্ফীতি ঠিক করে। ১৭ বছর পরে সেই মানুষদের পরিবর্তনকে তারা ধরছে না। গ্রামপর্যায়ে মূল্যস্ফীতি শহরের চেয়ে বেশি। দেবপ্রিয় আরও বলেন, বিশ্ববাজারে বৃদ্ধি পাওয়া উচ্চ মূল্যের পণ্য বাংলাদেশে এখনো আসেনি। সেই পণ্য দেশে এলে দাম আরও বাড়বে। পাশাপাশি টাকার বিনিময় হারের অবমূল্যায়ন হতে থাকলে অবশ্যই আমদানি করা সুদের পণ্যের দাম বাজারে আরও বেশি হবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বেশি থাকায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের বেশি ডলার খরচ করে পণ্য আমদানি করতে হচ্ছে। ফলে বাড়তি দামে আনা পণ্য যখন দেশে সরবরাহ করা হচ্ছে, তখন তার দামও পড়ছে বেশি। আবার আমদানি ব্যয় বাড়ার কারণে ডলারের চাহিদা বাড়ছে। এতে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাচ্ছে। টাকার মান কমে গেলে রপ্তানি খাত সুবিধা পেলেও সমস্যায় পড়ে আমদানি খাত। বাংলাদেশ যেহেতু আমদানিনির্ভর দেশ সে কারণে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে পণ্যের দাম বেড়ে যায়। এতে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়ে নিম্ন আয়ের মানুষ।

যেভাবে চাপে ফেলে মূল্যস্ফীতি : ধরা যাক একটি পরিবারে মাসে এক কেজি ডাল লাগে। প্রতি কেজি ডালের দাম ১৩০ টাকা হিসাবে ওই পরিবারের ১৩০ টাকা খরচ বরাদ্দ রয়েছে। এখন ওই ডালের দাম বেড়ে ১৬০ টাকায় উঠলেও ওই পরিবারের যদি আয় না বাড়ে, তবে হয় পরিবারটির ডালের ব্যবহার কমাতে হবে, অথবা তাকে বাড়তি আরও ৩০ টাকা যোগ করতে হবে। এই যে এক কেজি ডাল যে দামে কেনা হতো এখন কিনতে গিয়ে তার চেয়ে আরও বাড়তি ৩০ টাকা দিতে হচ্ছে, এটিই মূল্যস্ফীতি। এর ফলে পরিবারটিকে হয় ডাল ব্যবহারে খরচ বাড়াতে হবে, নয়তো ডালের ব্যবহার কমাতে হবে। বাংলাদেশের নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের আয় মূল্যস্ফীতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে না বলে এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খাদ্যপণ্যের ব্যবহার কমাতে হয়। এতে তার পুষ্টির অভাব সৃষ্টি হয়। পরিবারটি যে অবস্থায় ছিল মূল্যস্ফীতি তাকে সেই অবস্থা থেকে ধীরে ধীরে দারিদ্র্যের দিকে নিয়ে যায়।

মাহবুব আহমেদ বলেন, আন্তর্জাতিক সংকটের কারণে উ™ভূত মূল্যস্ফীতি সামাল দিতে সরকার এরই মধ্যে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। বিদ্যুৎ, সার ও জ্বালানি তেলে ভর্তুকি বাড়িয়েছে। এই ভর্তুকি অব্যাহত রাখতে হবে। যদিও ভর্তুকি অনেক বেশি কিন্তু আপাতত এটা আরও কিছু দিন চালিয়ে যেতে হবে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেগুলো স্বল্পমূল্যে দরিদ্র মানুষকে দেওয়া হচ্ছে, সেটাও অব্যাহত রাখতে হবে। সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে হবে। আগামী বাজেটে এ জন্য সরকারের প্রয়োজনীয় বরাদ্দ রাখতে হবে। এ ছাড়া নীতিনির্ধারণী সুদের হার এবং আমাদের মুদ্রাবিনিময় হারকে এমনভাবে সমন্বয় করতে হবে যেন এ দুটো মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের
টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’
‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো
আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৪৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?
টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯
যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা