শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০২২ আপডেট:

মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ

নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ ভয়াবহ সংকটে
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ

রাজধানীর একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরিরত মির্জা ইলিয়াসের মাসিক বেতন প্রায় ৪০ হাজার টাকা। এই বেতন থেকে ১৫ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া দেওয়ার পর যে ২৫ হাজার টাকা হাতে থাকে, তা দিয়েই তার সংসারের সব খরচ, দুই মেয়ের শিক্ষা ব্যয় চালাতে হয়। কিন্তু দুই মাস ধরে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। চাল-আটা, তেল-ডালের খরচ বেড়ে যাওয়ায় সংসারে অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। ফলে ছোট মেয়ের প্রাইভেট টিউটরের বেতন বাকি পড়েছে। বড় মেয়েটির চোখের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার যে ওষুধ ও টেস্ট দিয়েছিল সেটিও করা সম্ভব হয়নি। এখন সংসারের খাবার খরচ কমাবেন না-কি শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের খরচ কাটছাঁট করবেন সেই চিন্তায় দিশাহারা এই বেসরকারি চাকরিজীবী। মূল্যস্ফীতির চাপ এভাবেই দেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির নির্দিষ্ট আয়ের মানুষকে ভয়াবহ সংকটে ফেলে দিয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক মাহবুব আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতি এমন একটি সংকট যেটা সরাসরি মানুষকে দুর্ভোগে ফেলে। এক্ষেত্রে দরিদ্র ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের খাদ্য খরচ কমাতে হয়, অন্য খাতে খরচ কমাতে হয়। একটা অ্যাডজাস্টমেন্টে যেতে হয় অথবা অন্য কোনোভাবে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হয়। সেটিও সম্ভব না হলে সোনা-দানা বা অন্য কোনো জিনিসপত্র বিক্রি করে, ঋণধার করে সংসারের খরচ জোগাতে হয়।

সাবেক এই সিনিয়র সচিব আরও বলেন, বাংলাদেশে যে মূল্যস্ফীতি এটা মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়ার কারণে হচ্ছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ কিছু অব্যবস্থাপনাও আছে। এটা এ মুহূর্তে একটা বিরাট সমস্যা। বিশ্বব্যাপীও এটা বড় সংকট তৈরি করছে।

মূল্যস্ফীতির অস্থিরতা বিশ্বজুড়ে : বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সহিংস বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন ঘটেছে। তিউনিসিয়া, ঘানা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও মরক্কোর অবস্থাও ভালো নয় বলে অক্সফোর্ড ইকোনমিকস সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে সতর্ক করেছে। মূল্যস্ফীতির কারণে ডলারের দাম বাড়ায় ব্যাপক দরপতন ঘটেছে পাকিস্তান ও তুরস্কের মুদ্রার। পাকিস্তানে এরই মধ্যে ডলারের দাম ২০০ রুপি ছাড়িয়েছে। দেশটির সরকার বিলাসি পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করেছে। এমন কি ইউরোপ, আমেরিকা, রাশিয়ার মতো দেশগুলোতেও মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বগামী। রাশিয়ায় মূল্যস্ফীতির হার ১৭ থেকে ১৮ শতাংশের কাছাকাছি। এই দেশগুলোতে সাধারণ মানুষের মধ্যে অস্থিরতা বাড়ছে। বাংলাদেশেও মূল্যস্ফীতির প্রভাব আর ডলারের দাম নিয়ে শুরু হয়েছে অস্থিরতা।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সরবরাহ চেইনে সংকট সৃষ্টি হওয়ায় সারা বিশ্বেই মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। জ্বালানি ও ভোজ্য তেলসহ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে প্রায় দুই থেকে তিনগুণ। এর সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার পামতেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা এবং ভারতের গম রপ্তানি বন্ধের ঘোষণার পর বিশ্ববাজারে আরেক দফা বেড়েছে সংশ্লিষ্ট পণ্যের দাম। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পূর্বাভাস, এ বছর খাদ্যমূল্য ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কারণে আমদানিনির্ভর পণ্যগুলোর মূল্য সমহারে বেড়েছে দেশের বাজারে। ফলে সরকারের হিসেবে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের ধারেকাছে থাকলেও বাস্তবে সাধারণ মানুষের ওপর প্রভাব পড়েছে এর কয়েকগুণ বেশি।

অর্থনীতিবিদরা জানান, যেহেতু মূল্যস্ফীতি এখন এক নম্বর সমস্যা; সে কারণে প্রবৃদ্ধি অর্জনের চেয়েও সরকারকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। কারণ সাধারণ মানুষ প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশ না ৭ শতাংশ- এটা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। কিন্তু চাল-ডাল-তেলের দাম বাড়লে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের দুর্ভোগ বাড়ে। এখন এই মূল্যস্ফীতি যদি নিয়ন্ত্রণ না করা যায়, তাহলে সামাজিক বৈষম্য বাড়বে, দরিদ্রতাও বাড়বে। এতে বাংলাদেশেও সামাজিক অস্থিরতা তৈরির আশঙ্কা রয়েছে। 

সংকট বাড়ছে বাংলাদেশেও : নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দফায় দফায় বাড়ার পরও সরকারি পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী গত মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিল মাসে দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে। গত বুধবার প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়েছে, এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মার্চ মাসে এই হার ছিল ৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকারি সংস্থাটি। মাহবুব আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ে পরিসংখ্যান ব্যুরোর এই তথ্য বাস্তবতা নির্দেশ করে না। বাস্তবে মূল্যস্ফীতি অনেক বেশি। বিবিএস যখন পরিসংখ্যানটা নিয়েছে, সেটা আগের ডাটা- তারা এতদিনে প্রকাশ করেছে। বর্তমান ডাটা যখন হিসাব করা হবে, তখন মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে। এই বাস্তবতা স্বীকার করেই সরকারের এমন উদ্যোগ নেওয়া উচিত যাতে মূল্যস্ফীতির প্রভাব দরিদ্র মানুষের ওপর কমানো যায়। মূল্যস্ফীতির এই হিসাব নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন নাগরিক প্ল্যাটফরমের কনভেনর ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-এর সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। সম্প্রতি নাগরিক প্ল্যাটফরম আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বিবিএসের দেওয়া মূল্যস্ফীতির হিসাব বাস্তবসম্মত ও বিজ্ঞানসম্মত নয়। মূল্যস্ফীতি এখন ১২ শতাংশ হওয়া অসম্ভব কিছু নয়। দেবপ্রিয় বলেন, বিবিএস ২০০৫-২০০৬ সালের ভোক্তাদের মাথায় রেখে মূল্যস্ফীতি ঠিক করে। ১৭ বছর পরে সেই মানুষদের পরিবর্তনকে তারা ধরছে না। গ্রামপর্যায়ে মূল্যস্ফীতি শহরের চেয়ে বেশি। দেবপ্রিয় আরও বলেন, বিশ্ববাজারে বৃদ্ধি পাওয়া উচ্চ মূল্যের পণ্য বাংলাদেশে এখনো আসেনি। সেই পণ্য দেশে এলে দাম আরও বাড়বে। পাশাপাশি টাকার বিনিময় হারের অবমূল্যায়ন হতে থাকলে অবশ্যই আমদানি করা সুদের পণ্যের দাম বাজারে আরও বেশি হবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বেশি থাকায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের বেশি ডলার খরচ করে পণ্য আমদানি করতে হচ্ছে। ফলে বাড়তি দামে আনা পণ্য যখন দেশে সরবরাহ করা হচ্ছে, তখন তার দামও পড়ছে বেশি। আবার আমদানি ব্যয় বাড়ার কারণে ডলারের চাহিদা বাড়ছে। এতে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাচ্ছে। টাকার মান কমে গেলে রপ্তানি খাত সুবিধা পেলেও সমস্যায় পড়ে আমদানি খাত। বাংলাদেশ যেহেতু আমদানিনির্ভর দেশ সে কারণে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে পণ্যের দাম বেড়ে যায়। এতে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়ে নিম্ন আয়ের মানুষ।

যেভাবে চাপে ফেলে মূল্যস্ফীতি : ধরা যাক একটি পরিবারে মাসে এক কেজি ডাল লাগে। প্রতি কেজি ডালের দাম ১৩০ টাকা হিসাবে ওই পরিবারের ১৩০ টাকা খরচ বরাদ্দ রয়েছে। এখন ওই ডালের দাম বেড়ে ১৬০ টাকায় উঠলেও ওই পরিবারের যদি আয় না বাড়ে, তবে হয় পরিবারটির ডালের ব্যবহার কমাতে হবে, অথবা তাকে বাড়তি আরও ৩০ টাকা যোগ করতে হবে। এই যে এক কেজি ডাল যে দামে কেনা হতো এখন কিনতে গিয়ে তার চেয়ে আরও বাড়তি ৩০ টাকা দিতে হচ্ছে, এটিই মূল্যস্ফীতি। এর ফলে পরিবারটিকে হয় ডাল ব্যবহারে খরচ বাড়াতে হবে, নয়তো ডালের ব্যবহার কমাতে হবে। বাংলাদেশের নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের আয় মূল্যস্ফীতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে না বলে এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খাদ্যপণ্যের ব্যবহার কমাতে হয়। এতে তার পুষ্টির অভাব সৃষ্টি হয়। পরিবারটি যে অবস্থায় ছিল মূল্যস্ফীতি তাকে সেই অবস্থা থেকে ধীরে ধীরে দারিদ্র্যের দিকে নিয়ে যায়।

মাহবুব আহমেদ বলেন, আন্তর্জাতিক সংকটের কারণে উ™ভূত মূল্যস্ফীতি সামাল দিতে সরকার এরই মধ্যে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। বিদ্যুৎ, সার ও জ্বালানি তেলে ভর্তুকি বাড়িয়েছে। এই ভর্তুকি অব্যাহত রাখতে হবে। যদিও ভর্তুকি অনেক বেশি কিন্তু আপাতত এটা আরও কিছু দিন চালিয়ে যেতে হবে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেগুলো স্বল্পমূল্যে দরিদ্র মানুষকে দেওয়া হচ্ছে, সেটাও অব্যাহত রাখতে হবে। সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে হবে। আগামী বাজেটে এ জন্য সরকারের প্রয়োজনীয় বরাদ্দ রাখতে হবে। এ ছাড়া নীতিনির্ধারণী সুদের হার এবং আমাদের মুদ্রাবিনিময় হারকে এমনভাবে সমন্বয় করতে হবে যেন এ দুটো মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

১২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা