শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০২২ আপডেট:

মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ

নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ ভয়াবহ সংকটে
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ

রাজধানীর একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরিরত মির্জা ইলিয়াসের মাসিক বেতন প্রায় ৪০ হাজার টাকা। এই বেতন থেকে ১৫ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া দেওয়ার পর যে ২৫ হাজার টাকা হাতে থাকে, তা দিয়েই তার সংসারের সব খরচ, দুই মেয়ের শিক্ষা ব্যয় চালাতে হয়। কিন্তু দুই মাস ধরে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। চাল-আটা, তেল-ডালের খরচ বেড়ে যাওয়ায় সংসারে অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। ফলে ছোট মেয়ের প্রাইভেট টিউটরের বেতন বাকি পড়েছে। বড় মেয়েটির চোখের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার যে ওষুধ ও টেস্ট দিয়েছিল সেটিও করা সম্ভব হয়নি। এখন সংসারের খাবার খরচ কমাবেন না-কি শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের খরচ কাটছাঁট করবেন সেই চিন্তায় দিশাহারা এই বেসরকারি চাকরিজীবী। মূল্যস্ফীতির চাপ এভাবেই দেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির নির্দিষ্ট আয়ের মানুষকে ভয়াবহ সংকটে ফেলে দিয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক মাহবুব আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতি এমন একটি সংকট যেটা সরাসরি মানুষকে দুর্ভোগে ফেলে। এক্ষেত্রে দরিদ্র ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের খাদ্য খরচ কমাতে হয়, অন্য খাতে খরচ কমাতে হয়। একটা অ্যাডজাস্টমেন্টে যেতে হয় অথবা অন্য কোনোভাবে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হয়। সেটিও সম্ভব না হলে সোনা-দানা বা অন্য কোনো জিনিসপত্র বিক্রি করে, ঋণধার করে সংসারের খরচ জোগাতে হয়।

সাবেক এই সিনিয়র সচিব আরও বলেন, বাংলাদেশে যে মূল্যস্ফীতি এটা মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়ার কারণে হচ্ছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ কিছু অব্যবস্থাপনাও আছে। এটা এ মুহূর্তে একটা বিরাট সমস্যা। বিশ্বব্যাপীও এটা বড় সংকট তৈরি করছে।

মূল্যস্ফীতির অস্থিরতা বিশ্বজুড়ে : বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সহিংস বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন ঘটেছে। তিউনিসিয়া, ঘানা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও মরক্কোর অবস্থাও ভালো নয় বলে অক্সফোর্ড ইকোনমিকস সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে সতর্ক করেছে। মূল্যস্ফীতির কারণে ডলারের দাম বাড়ায় ব্যাপক দরপতন ঘটেছে পাকিস্তান ও তুরস্কের মুদ্রার। পাকিস্তানে এরই মধ্যে ডলারের দাম ২০০ রুপি ছাড়িয়েছে। দেশটির সরকার বিলাসি পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করেছে। এমন কি ইউরোপ, আমেরিকা, রাশিয়ার মতো দেশগুলোতেও মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বগামী। রাশিয়ায় মূল্যস্ফীতির হার ১৭ থেকে ১৮ শতাংশের কাছাকাছি। এই দেশগুলোতে সাধারণ মানুষের মধ্যে অস্থিরতা বাড়ছে। বাংলাদেশেও মূল্যস্ফীতির প্রভাব আর ডলারের দাম নিয়ে শুরু হয়েছে অস্থিরতা।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সরবরাহ চেইনে সংকট সৃষ্টি হওয়ায় সারা বিশ্বেই মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। জ্বালানি ও ভোজ্য তেলসহ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে প্রায় দুই থেকে তিনগুণ। এর সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার পামতেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা এবং ভারতের গম রপ্তানি বন্ধের ঘোষণার পর বিশ্ববাজারে আরেক দফা বেড়েছে সংশ্লিষ্ট পণ্যের দাম। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পূর্বাভাস, এ বছর খাদ্যমূল্য ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কারণে আমদানিনির্ভর পণ্যগুলোর মূল্য সমহারে বেড়েছে দেশের বাজারে। ফলে সরকারের হিসেবে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের ধারেকাছে থাকলেও বাস্তবে সাধারণ মানুষের ওপর প্রভাব পড়েছে এর কয়েকগুণ বেশি।

অর্থনীতিবিদরা জানান, যেহেতু মূল্যস্ফীতি এখন এক নম্বর সমস্যা; সে কারণে প্রবৃদ্ধি অর্জনের চেয়েও সরকারকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। কারণ সাধারণ মানুষ প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশ না ৭ শতাংশ- এটা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। কিন্তু চাল-ডাল-তেলের দাম বাড়লে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের দুর্ভোগ বাড়ে। এখন এই মূল্যস্ফীতি যদি নিয়ন্ত্রণ না করা যায়, তাহলে সামাজিক বৈষম্য বাড়বে, দরিদ্রতাও বাড়বে। এতে বাংলাদেশেও সামাজিক অস্থিরতা তৈরির আশঙ্কা রয়েছে। 

সংকট বাড়ছে বাংলাদেশেও : নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দফায় দফায় বাড়ার পরও সরকারি পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী গত মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিল মাসে দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে। গত বুধবার প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়েছে, এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মার্চ মাসে এই হার ছিল ৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকারি সংস্থাটি। মাহবুব আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ে পরিসংখ্যান ব্যুরোর এই তথ্য বাস্তবতা নির্দেশ করে না। বাস্তবে মূল্যস্ফীতি অনেক বেশি। বিবিএস যখন পরিসংখ্যানটা নিয়েছে, সেটা আগের ডাটা- তারা এতদিনে প্রকাশ করেছে। বর্তমান ডাটা যখন হিসাব করা হবে, তখন মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে। এই বাস্তবতা স্বীকার করেই সরকারের এমন উদ্যোগ নেওয়া উচিত যাতে মূল্যস্ফীতির প্রভাব দরিদ্র মানুষের ওপর কমানো যায়। মূল্যস্ফীতির এই হিসাব নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন নাগরিক প্ল্যাটফরমের কনভেনর ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-এর সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। সম্প্রতি নাগরিক প্ল্যাটফরম আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বিবিএসের দেওয়া মূল্যস্ফীতির হিসাব বাস্তবসম্মত ও বিজ্ঞানসম্মত নয়। মূল্যস্ফীতি এখন ১২ শতাংশ হওয়া অসম্ভব কিছু নয়। দেবপ্রিয় বলেন, বিবিএস ২০০৫-২০০৬ সালের ভোক্তাদের মাথায় রেখে মূল্যস্ফীতি ঠিক করে। ১৭ বছর পরে সেই মানুষদের পরিবর্তনকে তারা ধরছে না। গ্রামপর্যায়ে মূল্যস্ফীতি শহরের চেয়ে বেশি। দেবপ্রিয় আরও বলেন, বিশ্ববাজারে বৃদ্ধি পাওয়া উচ্চ মূল্যের পণ্য বাংলাদেশে এখনো আসেনি। সেই পণ্য দেশে এলে দাম আরও বাড়বে। পাশাপাশি টাকার বিনিময় হারের অবমূল্যায়ন হতে থাকলে অবশ্যই আমদানি করা সুদের পণ্যের দাম বাজারে আরও বেশি হবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বেশি থাকায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের বেশি ডলার খরচ করে পণ্য আমদানি করতে হচ্ছে। ফলে বাড়তি দামে আনা পণ্য যখন দেশে সরবরাহ করা হচ্ছে, তখন তার দামও পড়ছে বেশি। আবার আমদানি ব্যয় বাড়ার কারণে ডলারের চাহিদা বাড়ছে। এতে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাচ্ছে। টাকার মান কমে গেলে রপ্তানি খাত সুবিধা পেলেও সমস্যায় পড়ে আমদানি খাত। বাংলাদেশ যেহেতু আমদানিনির্ভর দেশ সে কারণে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে পণ্যের দাম বেড়ে যায়। এতে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়ে নিম্ন আয়ের মানুষ।

যেভাবে চাপে ফেলে মূল্যস্ফীতি : ধরা যাক একটি পরিবারে মাসে এক কেজি ডাল লাগে। প্রতি কেজি ডালের দাম ১৩০ টাকা হিসাবে ওই পরিবারের ১৩০ টাকা খরচ বরাদ্দ রয়েছে। এখন ওই ডালের দাম বেড়ে ১৬০ টাকায় উঠলেও ওই পরিবারের যদি আয় না বাড়ে, তবে হয় পরিবারটির ডালের ব্যবহার কমাতে হবে, অথবা তাকে বাড়তি আরও ৩০ টাকা যোগ করতে হবে। এই যে এক কেজি ডাল যে দামে কেনা হতো এখন কিনতে গিয়ে তার চেয়ে আরও বাড়তি ৩০ টাকা দিতে হচ্ছে, এটিই মূল্যস্ফীতি। এর ফলে পরিবারটিকে হয় ডাল ব্যবহারে খরচ বাড়াতে হবে, নয়তো ডালের ব্যবহার কমাতে হবে। বাংলাদেশের নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের আয় মূল্যস্ফীতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে না বলে এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খাদ্যপণ্যের ব্যবহার কমাতে হয়। এতে তার পুষ্টির অভাব সৃষ্টি হয়। পরিবারটি যে অবস্থায় ছিল মূল্যস্ফীতি তাকে সেই অবস্থা থেকে ধীরে ধীরে দারিদ্র্যের দিকে নিয়ে যায়।

মাহবুব আহমেদ বলেন, আন্তর্জাতিক সংকটের কারণে উ™ভূত মূল্যস্ফীতি সামাল দিতে সরকার এরই মধ্যে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। বিদ্যুৎ, সার ও জ্বালানি তেলে ভর্তুকি বাড়িয়েছে। এই ভর্তুকি অব্যাহত রাখতে হবে। যদিও ভর্তুকি অনেক বেশি কিন্তু আপাতত এটা আরও কিছু দিন চালিয়ে যেতে হবে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেগুলো স্বল্পমূল্যে দরিদ্র মানুষকে দেওয়া হচ্ছে, সেটাও অব্যাহত রাখতে হবে। সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে হবে। আগামী বাজেটে এ জন্য সরকারের প্রয়োজনীয় বরাদ্দ রাখতে হবে। এ ছাড়া নীতিনির্ধারণী সুদের হার এবং আমাদের মুদ্রাবিনিময় হারকে এমনভাবে সমন্বয় করতে হবে যেন এ দুটো মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৫ সেকেন্ড আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা