শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মে, ২০২২ আপডেট:

রিকশার শহর এখন মোটরসাইকেলের

সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি ঢাকায়, সড়কের সক্ষমতার চেয়ে চলছে চারগুণ, মোট যানবাহনের ৫১ ভাগই মোটরসাইকেল, প্রতিদিন নতুন করে নামছে ৩৭০টি, পঞ্চগড়ের বাইকও রাজধানীর রাস্তায়, ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া ১৩ লাখ, বাংলাদেশে বাড়লেও কমাচ্ছে জাপান
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
রিকশার শহর এখন মোটরসাইকেলের

এক সময় রিকশার শহর হিসেবে পরিচিত ঢাকা এখন মটরসাইকেলের দখলে। ৯৮ লাখ ৩৪ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তনের সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইন পার না হওয়া নিবন্ধিত মটরসাইকেলের সংখ্যা যেখানে ৮ লাখের মতো, সেখানে মাত্র ৩০৬ বর্গকিলোমিটারের ঢাকায় নিবন্ধিত মটরসাইকেল প্রায় সাড়ে ৯ লাখ। প্রতিদিনই রাজধানীর সড়কে গড়ে নামছে ৩৭০টি নতুন বাইক। এছাড়া রাইড শেয়ারিংসহ নানা কারণে ঢাকার বাইরে থেকেও ঢুকছে এই দ্বিচক্রযানটি। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানসম্মত গণপরিবহন ব্যবস্থার অভাবে ও সরকারের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় রাজধানীতে হু হু করে বাড়ছে মটরসাইকেল। বর্তমানেই সড়কের সক্ষমতার চেয়ে ৪-৫ গুণ বেশি মটরসাইকেল চলছে ঢাকার রাস্তায়, যা ট্রাফিক ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া নাবালকরাও মটরসাইকেল নিয়ে রাজপথে নামছে, যা পথচারী ও অন্যান্য যানবাহনের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলেছে। যানজট ও গণপরিবহন সংকটে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া বাহনটি ক্রমেই রাজধানীর জঞ্জালে পরিণত হচ্ছে।


এদিকে মটরসাইকেলের তা-বে কোনঠাঁসা অন্যান্য যানবাহন, এমনকি পথচারীরা। হুটহাট উঠে যাচ্ছে ফুটপাতে। উল্টো পথে গিয়ে আটকে দিচ্ছে অলিগলি। সিগনাল ছাড়ার আগেই টান দিয়ে সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। যানজটের মধ্যেও হর্ণে অস্থির করে ফেলছে পুরো এলাকা।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্যানুযায়ী, গত এপ্রিল পর্যন্ত ঢাকায় বাস, ট্রাক, অটোরিকশা, টেম্পু, প্রাইভেটকার, কাভার্ডভ্যানসহ নিবন্ধিত সব ধরণের যানবাহনের মোট সংখ্যা ছিল ১৮ লাখ ৪৬ হাজার ৯৮৭টি। এর মধ্যে শুধু মটরসাইকেলের সংখ্যাই ৯ লাখ ৩৯ হাজার ৪১৮টি, যা মোট যানবাহনের ৫০.৮৬ শতাংশ। চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই ঢাকায় নিবন্ধন হয়েছে ৪৪ হাজার ৪১২টি মটরসাইকেল। গড়ে প্রতিদিন নিবন্ধিত হয়েছে ৩৭০টি। অন্যদিকে সারা দেশে নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা ৫২ লাখ ১৯ হাজার ৩৫৬টি। এর মধ্যে মটরসাইকেলের সংখ্যা ৩৬ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি, যা মোট যানবাহনের ৭০.৪৮ শতাংশ। তবে বিভিন্ন পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকার বাইরের অন্তত ১০ লাখ মটরসাইকেল এখন চলছে রাজধানীতে। সব মিলে ঢাকার সড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে প্রায় ২০ লাখ মটরসাইকেল। এদিকে অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং চালুর পর রাজধানীতে দ্রুত বেড়েছে মটরসাইকেলের সংখ্যা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (এআরআই) তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইনে থাকা নিবন্ধিত মটরসাইকেল ৮ লাখের মতো। ২০১৭ সালে রাইড শেয়ারিং নীতিমালা চালুর পর পাঁচ বছরে দেশটিতে নতুন মটরসাইকেল নিবন্ধিত হয়েছে দুই লাখের কাছাকাছি। এই সময়ে ঢাকায় নিবন্ধিত হয়েছে প্রায় পাঁচ লাখ। শেষ ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন নিবন্ধিত হয়েছে ৪ লাখ ৩৭ হাজার মটরসাইকেল। ঢাকায় নিবন্ধিত হয়েছে ৬ লাখ ৮৪ হাজার মটরসাইকেল।


অন্য জেলার বাইক ঢাকায়: শুধু ব্যক্তিগত কারণেই নয়, রাইড শেয়ারিংয়ের জন্যও প্রচুর মটরসাইকেল ঢুকেছে ঢাকায়। সবচেয়ে বেশি ঢুকেছে করোনার দুই বছরে। গতকাল সরেজমিন রাজধানীর সড়কে নোয়াখালী, রাজশাহী, পঞ্চগড়, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জেলার মটরসাইকেল চলতে দেখা যায়। শুধু নতুন বাজার মোড়েই দুপুরে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায় বরগুনা হ-১১-৬৯৭৯, ফেনী হ-১২-৭৭৮৭ ও চট্টো মেট্রো ল-১২-৩৭৯৫ নম্বরের বাইক তিনটিকে। 


এআরআই’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. হাদিউজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মটরসাইকেলের গড় লাইফলাইন ১৩ বছর। যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইন পার হলে সেই মটরসাইকেল চলতে পারে না। এখানে ৩০ বছরের মটরসাইকেলও চলছে। ঢাকা শহরে মটরসাইকেলের সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান কেউ বলতে পারবে না। তবে সড়কের সক্ষমতার চেয়ে ৪-৫ গুণ বেশি যানবাহন আছে। আর ১০০টি যানবাহনের মধ্যে ৬০-৭০টিই মটরসাইকেল। তিনি বলেন, গত ঈদে মোবাইল সিমের মুভমেন্ট দেখে বোঝা গেছে এক কোটির বেশি মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। গণপরিবহন মালিকদের প্রত্যাশা ছিল ৪০ লাখ যাত্রী পরিবহন করবে। তারাই বলছে ৫০ ভাগ যাত্রী পায়নি। তাহলে এই ২০ লাখ মানুষ গেল কীভাবে? অনেকেই মটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি গেছে। নিশ্চিতভাবে বলা যায় এটা ১০ লাখের বেশি। তখন ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দাদের মটরসাইকেল কিন্তু ঢাকাতেই ছিল। এতেই অনুমান করা যায় রাজধানীতে কত মটরসাইকেল চলছে। তিনি বলেন, ক্যান্সারের সেলের মতো মটরসাইকেল যেভাবে বাড়ছে, এটা মহা ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। যানজট বাড়াবে। গবেষণায় দেখেছি, কিছু বাইকার ১০ মিনিটে ৬০ বার ডান-বাম করতে থাকে। যেখানে ফাঁকা পায় সেখানে ঢুকিয়ে দেয়। গাড়ির ফাঁক দিয়ে কেটে-কুটে সামনে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। এতে একদিকে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে, অন্যদিকে যানজট বাড়ছে। দেখা যাচ্ছে, সিগনাল পয়েন্টে ট্রাফিক পুলিশের ইশারায় সব গাড়ি থেমে যাচ্ছে, কিছু বাইকার আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে টান দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। কারণ, সে সড়কের আইন জানেই না, বা মানতে চায় না।


তিনি বলেন, জাপানে ২০১০ সালে মোটরসাইকেল ছিল ১ কোটি ২৫ লাখ। ২০২০ সালে বাড়েনি, ২৫ লাখ কমে ১ কোটিতে নেমেছে। এতে ৫০ শতাংশ দুর্ঘটনাও কমেছে দেশটিতে। তারা গণপরিবহন ব্যবস্থা এবং রেল সেবা ভালো করে তাদের দেশে মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি, করের হার, পার্টসের দাম এবং পার্কিং চার্জ বাড়িয়ে দিয়েছে। সেখানে মটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়াও আরেক চ্যালেঞ্জ। পুরো বিশ্ব যখন গণপরিবহনকেন্দ্রীক উন্নয়নের দিকে যাচ্ছে, আমরা তখন মটরসাইকেলকেন্দ্রীক উন্নয়নে যাচ্ছি। এখানে গত বছর মটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি অর্ধেকে নামিয়ে আনা হয়েছে। এটা আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত। আবার মটরসাইকেলের আমদানি যন্ত্রাংশে ডিউটি ট্যাক্স ৫ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। ৭০ শতাংশ যন্ত্রপাতিই আমদানি হয়। মনে হতে পারে মাত্র ৫ শতাংশ ডিউটি ট্যাক্স খুব কম। কিন্তু বছরে ৫-৬ লাখ মটরসাইকেল বিক্রি হয়। তাই এর প্রভাব অনেক।


ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই ২৩ লাখের: বাংলাদেশে ৩৬ লাখ ৭৮ হাজার মটরসাইকেলের নিবন্ধন থাকলেও ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া চালকের সংখ্যা ২৩ লাখ ৫০ হাজারের মতো। অর্থাৎ, ১৩ লাখ চালকেরই নেই মটরসাইকেল চালানোর অনুমোদন। রাজধানীর সড়কে হরহামেশা স্কুলপড়–য়া ছেলেদেরও দেখা যায় বাইক চালাতে। মাত্রাতিরিক্ত বাইক বৃদ্ধি ও ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেলের নিবন্ধন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিআরটিএ’র মুখপাত্র (পরিচালক, রোড সেফটি) শেখ মোহাম্মদ মাহবুব-ই-রব্বানী বলেন, মটরসাইকেল বাড়লে সমস্যা কোথায়? আইন ভাঙছে কিনা এটাই দেখার বিষয়। বর্তমানে লার্নার লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেলের নিবন্ধন দিচ্ছি না। সামনে পূর্ণ লাইসেন্স ছাড়া না দেয়ার পরিকল্পনা আছে।


এ ব্যাপারে ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, লার্নার লাইসেন্সধারী কাউকে মটরসাইকেলের নিবন্ধন দেওয়া আর শিশুর হাতে লোড করা বন্দুক তুলে দেওয়া একই কথা। লার্নার মানে সে এখন শিক্ষার্থী। পরীক্ষা দিয়ে পাস নাও করতে পারে। সে তো দুর্ঘটনা ঘটাবে। অনেক মটরসাইকেল চালকে দেখলেই বোঝা যায় বয়স ১৮ হয়নি। তার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেল নিবন্ধন তো দূরের কথা, বিক্রিই করা ঠিক না। একটা সময় বিআরটিএ এটা চেয়েছিল। কিন্তু বিপণনকারীরা মেনে নেয়নি। কিন্তু, আমাদের সড়ক পরিবহন আইনে সুষ্পষ্টভাবে বলা আছে, কর্তৃপক্ষ চাইলে যে কোন শহরে, যে কোন এলাকায় এমনকি ব্যক্তিগত পর্যায়ে মটরসাইকেলের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

বিজ্ঞানভিত্তিক প্রতিটা সড়কের একটা সক্ষমতা আছে। এরই মধ্যে ঢাকা সক্ষমতার অনেক বাইরে চলে গেছে। মটরসাইকেলের সংখ্যা এখন অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংখ্যা এভাবে বাড়লে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষে চোখে দেখে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না। চাইলেই ঢাকায় রাস্তা বাড়ানো সম্ভব না। তাই এখনই ছোট যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করে সুশৃঙ্খল, সুষ্ঠ, যাত্রীবান্ধব গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু করা দরকার। কিন্তু, এখানকার পলিসি উল্টো পথে চলছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা