শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মে, ২০২২ আপডেট:

রিকশার শহর এখন মোটরসাইকেলের

সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি ঢাকায়, সড়কের সক্ষমতার চেয়ে চলছে চারগুণ, মোট যানবাহনের ৫১ ভাগই মোটরসাইকেল, প্রতিদিন নতুন করে নামছে ৩৭০টি, পঞ্চগড়ের বাইকও রাজধানীর রাস্তায়, ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া ১৩ লাখ, বাংলাদেশে বাড়লেও কমাচ্ছে জাপান
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
রিকশার শহর এখন মোটরসাইকেলের

এক সময় রিকশার শহর হিসেবে পরিচিত ঢাকা এখন মটরসাইকেলের দখলে। ৯৮ লাখ ৩৪ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তনের সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইন পার না হওয়া নিবন্ধিত মটরসাইকেলের সংখ্যা যেখানে ৮ লাখের মতো, সেখানে মাত্র ৩০৬ বর্গকিলোমিটারের ঢাকায় নিবন্ধিত মটরসাইকেল প্রায় সাড়ে ৯ লাখ। প্রতিদিনই রাজধানীর সড়কে গড়ে নামছে ৩৭০টি নতুন বাইক। এছাড়া রাইড শেয়ারিংসহ নানা কারণে ঢাকার বাইরে থেকেও ঢুকছে এই দ্বিচক্রযানটি। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানসম্মত গণপরিবহন ব্যবস্থার অভাবে ও সরকারের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় রাজধানীতে হু হু করে বাড়ছে মটরসাইকেল। বর্তমানেই সড়কের সক্ষমতার চেয়ে ৪-৫ গুণ বেশি মটরসাইকেল চলছে ঢাকার রাস্তায়, যা ট্রাফিক ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া নাবালকরাও মটরসাইকেল নিয়ে রাজপথে নামছে, যা পথচারী ও অন্যান্য যানবাহনের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলেছে। যানজট ও গণপরিবহন সংকটে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া বাহনটি ক্রমেই রাজধানীর জঞ্জালে পরিণত হচ্ছে।


এদিকে মটরসাইকেলের তা-বে কোনঠাঁসা অন্যান্য যানবাহন, এমনকি পথচারীরা। হুটহাট উঠে যাচ্ছে ফুটপাতে। উল্টো পথে গিয়ে আটকে দিচ্ছে অলিগলি। সিগনাল ছাড়ার আগেই টান দিয়ে সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। যানজটের মধ্যেও হর্ণে অস্থির করে ফেলছে পুরো এলাকা।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্যানুযায়ী, গত এপ্রিল পর্যন্ত ঢাকায় বাস, ট্রাক, অটোরিকশা, টেম্পু, প্রাইভেটকার, কাভার্ডভ্যানসহ নিবন্ধিত সব ধরণের যানবাহনের মোট সংখ্যা ছিল ১৮ লাখ ৪৬ হাজার ৯৮৭টি। এর মধ্যে শুধু মটরসাইকেলের সংখ্যাই ৯ লাখ ৩৯ হাজার ৪১৮টি, যা মোট যানবাহনের ৫০.৮৬ শতাংশ। চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই ঢাকায় নিবন্ধন হয়েছে ৪৪ হাজার ৪১২টি মটরসাইকেল। গড়ে প্রতিদিন নিবন্ধিত হয়েছে ৩৭০টি। অন্যদিকে সারা দেশে নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা ৫২ লাখ ১৯ হাজার ৩৫৬টি। এর মধ্যে মটরসাইকেলের সংখ্যা ৩৬ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি, যা মোট যানবাহনের ৭০.৪৮ শতাংশ। তবে বিভিন্ন পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকার বাইরের অন্তত ১০ লাখ মটরসাইকেল এখন চলছে রাজধানীতে। সব মিলে ঢাকার সড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে প্রায় ২০ লাখ মটরসাইকেল। এদিকে অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং চালুর পর রাজধানীতে দ্রুত বেড়েছে মটরসাইকেলের সংখ্যা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (এআরআই) তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইনে থাকা নিবন্ধিত মটরসাইকেল ৮ লাখের মতো। ২০১৭ সালে রাইড শেয়ারিং নীতিমালা চালুর পর পাঁচ বছরে দেশটিতে নতুন মটরসাইকেল নিবন্ধিত হয়েছে দুই লাখের কাছাকাছি। এই সময়ে ঢাকায় নিবন্ধিত হয়েছে প্রায় পাঁচ লাখ। শেষ ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন নিবন্ধিত হয়েছে ৪ লাখ ৩৭ হাজার মটরসাইকেল। ঢাকায় নিবন্ধিত হয়েছে ৬ লাখ ৮৪ হাজার মটরসাইকেল।


অন্য জেলার বাইক ঢাকায়: শুধু ব্যক্তিগত কারণেই নয়, রাইড শেয়ারিংয়ের জন্যও প্রচুর মটরসাইকেল ঢুকেছে ঢাকায়। সবচেয়ে বেশি ঢুকেছে করোনার দুই বছরে। গতকাল সরেজমিন রাজধানীর সড়কে নোয়াখালী, রাজশাহী, পঞ্চগড়, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জেলার মটরসাইকেল চলতে দেখা যায়। শুধু নতুন বাজার মোড়েই দুপুরে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায় বরগুনা হ-১১-৬৯৭৯, ফেনী হ-১২-৭৭৮৭ ও চট্টো মেট্রো ল-১২-৩৭৯৫ নম্বরের বাইক তিনটিকে। 


এআরআই’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. হাদিউজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মটরসাইকেলের গড় লাইফলাইন ১৩ বছর। যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইন পার হলে সেই মটরসাইকেল চলতে পারে না। এখানে ৩০ বছরের মটরসাইকেলও চলছে। ঢাকা শহরে মটরসাইকেলের সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান কেউ বলতে পারবে না। তবে সড়কের সক্ষমতার চেয়ে ৪-৫ গুণ বেশি যানবাহন আছে। আর ১০০টি যানবাহনের মধ্যে ৬০-৭০টিই মটরসাইকেল। তিনি বলেন, গত ঈদে মোবাইল সিমের মুভমেন্ট দেখে বোঝা গেছে এক কোটির বেশি মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। গণপরিবহন মালিকদের প্রত্যাশা ছিল ৪০ লাখ যাত্রী পরিবহন করবে। তারাই বলছে ৫০ ভাগ যাত্রী পায়নি। তাহলে এই ২০ লাখ মানুষ গেল কীভাবে? অনেকেই মটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি গেছে। নিশ্চিতভাবে বলা যায় এটা ১০ লাখের বেশি। তখন ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দাদের মটরসাইকেল কিন্তু ঢাকাতেই ছিল। এতেই অনুমান করা যায় রাজধানীতে কত মটরসাইকেল চলছে। তিনি বলেন, ক্যান্সারের সেলের মতো মটরসাইকেল যেভাবে বাড়ছে, এটা মহা ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। যানজট বাড়াবে। গবেষণায় দেখেছি, কিছু বাইকার ১০ মিনিটে ৬০ বার ডান-বাম করতে থাকে। যেখানে ফাঁকা পায় সেখানে ঢুকিয়ে দেয়। গাড়ির ফাঁক দিয়ে কেটে-কুটে সামনে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। এতে একদিকে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে, অন্যদিকে যানজট বাড়ছে। দেখা যাচ্ছে, সিগনাল পয়েন্টে ট্রাফিক পুলিশের ইশারায় সব গাড়ি থেমে যাচ্ছে, কিছু বাইকার আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে টান দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। কারণ, সে সড়কের আইন জানেই না, বা মানতে চায় না।


তিনি বলেন, জাপানে ২০১০ সালে মোটরসাইকেল ছিল ১ কোটি ২৫ লাখ। ২০২০ সালে বাড়েনি, ২৫ লাখ কমে ১ কোটিতে নেমেছে। এতে ৫০ শতাংশ দুর্ঘটনাও কমেছে দেশটিতে। তারা গণপরিবহন ব্যবস্থা এবং রেল সেবা ভালো করে তাদের দেশে মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি, করের হার, পার্টসের দাম এবং পার্কিং চার্জ বাড়িয়ে দিয়েছে। সেখানে মটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়াও আরেক চ্যালেঞ্জ। পুরো বিশ্ব যখন গণপরিবহনকেন্দ্রীক উন্নয়নের দিকে যাচ্ছে, আমরা তখন মটরসাইকেলকেন্দ্রীক উন্নয়নে যাচ্ছি। এখানে গত বছর মটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি অর্ধেকে নামিয়ে আনা হয়েছে। এটা আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত। আবার মটরসাইকেলের আমদানি যন্ত্রাংশে ডিউটি ট্যাক্স ৫ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। ৭০ শতাংশ যন্ত্রপাতিই আমদানি হয়। মনে হতে পারে মাত্র ৫ শতাংশ ডিউটি ট্যাক্স খুব কম। কিন্তু বছরে ৫-৬ লাখ মটরসাইকেল বিক্রি হয়। তাই এর প্রভাব অনেক।


ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই ২৩ লাখের: বাংলাদেশে ৩৬ লাখ ৭৮ হাজার মটরসাইকেলের নিবন্ধন থাকলেও ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া চালকের সংখ্যা ২৩ লাখ ৫০ হাজারের মতো। অর্থাৎ, ১৩ লাখ চালকেরই নেই মটরসাইকেল চালানোর অনুমোদন। রাজধানীর সড়কে হরহামেশা স্কুলপড়–য়া ছেলেদেরও দেখা যায় বাইক চালাতে। মাত্রাতিরিক্ত বাইক বৃদ্ধি ও ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেলের নিবন্ধন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিআরটিএ’র মুখপাত্র (পরিচালক, রোড সেফটি) শেখ মোহাম্মদ মাহবুব-ই-রব্বানী বলেন, মটরসাইকেল বাড়লে সমস্যা কোথায়? আইন ভাঙছে কিনা এটাই দেখার বিষয়। বর্তমানে লার্নার লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেলের নিবন্ধন দিচ্ছি না। সামনে পূর্ণ লাইসেন্স ছাড়া না দেয়ার পরিকল্পনা আছে।


এ ব্যাপারে ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, লার্নার লাইসেন্সধারী কাউকে মটরসাইকেলের নিবন্ধন দেওয়া আর শিশুর হাতে লোড করা বন্দুক তুলে দেওয়া একই কথা। লার্নার মানে সে এখন শিক্ষার্থী। পরীক্ষা দিয়ে পাস নাও করতে পারে। সে তো দুর্ঘটনা ঘটাবে। অনেক মটরসাইকেল চালকে দেখলেই বোঝা যায় বয়স ১৮ হয়নি। তার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেল নিবন্ধন তো দূরের কথা, বিক্রিই করা ঠিক না। একটা সময় বিআরটিএ এটা চেয়েছিল। কিন্তু বিপণনকারীরা মেনে নেয়নি। কিন্তু, আমাদের সড়ক পরিবহন আইনে সুষ্পষ্টভাবে বলা আছে, কর্তৃপক্ষ চাইলে যে কোন শহরে, যে কোন এলাকায় এমনকি ব্যক্তিগত পর্যায়ে মটরসাইকেলের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

বিজ্ঞানভিত্তিক প্রতিটা সড়কের একটা সক্ষমতা আছে। এরই মধ্যে ঢাকা সক্ষমতার অনেক বাইরে চলে গেছে। মটরসাইকেলের সংখ্যা এখন অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংখ্যা এভাবে বাড়লে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষে চোখে দেখে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না। চাইলেই ঢাকায় রাস্তা বাড়ানো সম্ভব না। তাই এখনই ছোট যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করে সুশৃঙ্খল, সুষ্ঠ, যাত্রীবান্ধব গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু করা দরকার। কিন্তু, এখানকার পলিসি উল্টো পথে চলছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা