শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মে, ২০২২ আপডেট:

রিকশার শহর এখন মোটরসাইকেলের

সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি ঢাকায়, সড়কের সক্ষমতার চেয়ে চলছে চারগুণ, মোট যানবাহনের ৫১ ভাগই মোটরসাইকেল, প্রতিদিন নতুন করে নামছে ৩৭০টি, পঞ্চগড়ের বাইকও রাজধানীর রাস্তায়, ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া ১৩ লাখ, বাংলাদেশে বাড়লেও কমাচ্ছে জাপান
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
রিকশার শহর এখন মোটরসাইকেলের

এক সময় রিকশার শহর হিসেবে পরিচিত ঢাকা এখন মটরসাইকেলের দখলে। ৯৮ লাখ ৩৪ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তনের সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইন পার না হওয়া নিবন্ধিত মটরসাইকেলের সংখ্যা যেখানে ৮ লাখের মতো, সেখানে মাত্র ৩০৬ বর্গকিলোমিটারের ঢাকায় নিবন্ধিত মটরসাইকেল প্রায় সাড়ে ৯ লাখ। প্রতিদিনই রাজধানীর সড়কে গড়ে নামছে ৩৭০টি নতুন বাইক। এছাড়া রাইড শেয়ারিংসহ নানা কারণে ঢাকার বাইরে থেকেও ঢুকছে এই দ্বিচক্রযানটি। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানসম্মত গণপরিবহন ব্যবস্থার অভাবে ও সরকারের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় রাজধানীতে হু হু করে বাড়ছে মটরসাইকেল। বর্তমানেই সড়কের সক্ষমতার চেয়ে ৪-৫ গুণ বেশি মটরসাইকেল চলছে ঢাকার রাস্তায়, যা ট্রাফিক ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া নাবালকরাও মটরসাইকেল নিয়ে রাজপথে নামছে, যা পথচারী ও অন্যান্য যানবাহনের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলেছে। যানজট ও গণপরিবহন সংকটে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া বাহনটি ক্রমেই রাজধানীর জঞ্জালে পরিণত হচ্ছে।


এদিকে মটরসাইকেলের তা-বে কোনঠাঁসা অন্যান্য যানবাহন, এমনকি পথচারীরা। হুটহাট উঠে যাচ্ছে ফুটপাতে। উল্টো পথে গিয়ে আটকে দিচ্ছে অলিগলি। সিগনাল ছাড়ার আগেই টান দিয়ে সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। যানজটের মধ্যেও হর্ণে অস্থির করে ফেলছে পুরো এলাকা।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্যানুযায়ী, গত এপ্রিল পর্যন্ত ঢাকায় বাস, ট্রাক, অটোরিকশা, টেম্পু, প্রাইভেটকার, কাভার্ডভ্যানসহ নিবন্ধিত সব ধরণের যানবাহনের মোট সংখ্যা ছিল ১৮ লাখ ৪৬ হাজার ৯৮৭টি। এর মধ্যে শুধু মটরসাইকেলের সংখ্যাই ৯ লাখ ৩৯ হাজার ৪১৮টি, যা মোট যানবাহনের ৫০.৮৬ শতাংশ। চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই ঢাকায় নিবন্ধন হয়েছে ৪৪ হাজার ৪১২টি মটরসাইকেল। গড়ে প্রতিদিন নিবন্ধিত হয়েছে ৩৭০টি। অন্যদিকে সারা দেশে নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা ৫২ লাখ ১৯ হাজার ৩৫৬টি। এর মধ্যে মটরসাইকেলের সংখ্যা ৩৬ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি, যা মোট যানবাহনের ৭০.৪৮ শতাংশ। তবে বিভিন্ন পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকার বাইরের অন্তত ১০ লাখ মটরসাইকেল এখন চলছে রাজধানীতে। সব মিলে ঢাকার সড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে প্রায় ২০ লাখ মটরসাইকেল। এদিকে অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং চালুর পর রাজধানীতে দ্রুত বেড়েছে মটরসাইকেলের সংখ্যা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (এআরআই) তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইনে থাকা নিবন্ধিত মটরসাইকেল ৮ লাখের মতো। ২০১৭ সালে রাইড শেয়ারিং নীতিমালা চালুর পর পাঁচ বছরে দেশটিতে নতুন মটরসাইকেল নিবন্ধিত হয়েছে দুই লাখের কাছাকাছি। এই সময়ে ঢাকায় নিবন্ধিত হয়েছে প্রায় পাঁচ লাখ। শেষ ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন নিবন্ধিত হয়েছে ৪ লাখ ৩৭ হাজার মটরসাইকেল। ঢাকায় নিবন্ধিত হয়েছে ৬ লাখ ৮৪ হাজার মটরসাইকেল।


অন্য জেলার বাইক ঢাকায়: শুধু ব্যক্তিগত কারণেই নয়, রাইড শেয়ারিংয়ের জন্যও প্রচুর মটরসাইকেল ঢুকেছে ঢাকায়। সবচেয়ে বেশি ঢুকেছে করোনার দুই বছরে। গতকাল সরেজমিন রাজধানীর সড়কে নোয়াখালী, রাজশাহী, পঞ্চগড়, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জেলার মটরসাইকেল চলতে দেখা যায়। শুধু নতুন বাজার মোড়েই দুপুরে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায় বরগুনা হ-১১-৬৯৭৯, ফেনী হ-১২-৭৭৮৭ ও চট্টো মেট্রো ল-১২-৩৭৯৫ নম্বরের বাইক তিনটিকে। 


এআরআই’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. হাদিউজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মটরসাইকেলের গড় লাইফলাইন ১৩ বছর। যুক্তরাষ্ট্রে লাইফলাইন পার হলে সেই মটরসাইকেল চলতে পারে না। এখানে ৩০ বছরের মটরসাইকেলও চলছে। ঢাকা শহরে মটরসাইকেলের সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান কেউ বলতে পারবে না। তবে সড়কের সক্ষমতার চেয়ে ৪-৫ গুণ বেশি যানবাহন আছে। আর ১০০টি যানবাহনের মধ্যে ৬০-৭০টিই মটরসাইকেল। তিনি বলেন, গত ঈদে মোবাইল সিমের মুভমেন্ট দেখে বোঝা গেছে এক কোটির বেশি মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। গণপরিবহন মালিকদের প্রত্যাশা ছিল ৪০ লাখ যাত্রী পরিবহন করবে। তারাই বলছে ৫০ ভাগ যাত্রী পায়নি। তাহলে এই ২০ লাখ মানুষ গেল কীভাবে? অনেকেই মটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি গেছে। নিশ্চিতভাবে বলা যায় এটা ১০ লাখের বেশি। তখন ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দাদের মটরসাইকেল কিন্তু ঢাকাতেই ছিল। এতেই অনুমান করা যায় রাজধানীতে কত মটরসাইকেল চলছে। তিনি বলেন, ক্যান্সারের সেলের মতো মটরসাইকেল যেভাবে বাড়ছে, এটা মহা ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। যানজট বাড়াবে। গবেষণায় দেখেছি, কিছু বাইকার ১০ মিনিটে ৬০ বার ডান-বাম করতে থাকে। যেখানে ফাঁকা পায় সেখানে ঢুকিয়ে দেয়। গাড়ির ফাঁক দিয়ে কেটে-কুটে সামনে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। এতে একদিকে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে, অন্যদিকে যানজট বাড়ছে। দেখা যাচ্ছে, সিগনাল পয়েন্টে ট্রাফিক পুলিশের ইশারায় সব গাড়ি থেমে যাচ্ছে, কিছু বাইকার আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে টান দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। কারণ, সে সড়কের আইন জানেই না, বা মানতে চায় না।


তিনি বলেন, জাপানে ২০১০ সালে মোটরসাইকেল ছিল ১ কোটি ২৫ লাখ। ২০২০ সালে বাড়েনি, ২৫ লাখ কমে ১ কোটিতে নেমেছে। এতে ৫০ শতাংশ দুর্ঘটনাও কমেছে দেশটিতে। তারা গণপরিবহন ব্যবস্থা এবং রেল সেবা ভালো করে তাদের দেশে মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি, করের হার, পার্টসের দাম এবং পার্কিং চার্জ বাড়িয়ে দিয়েছে। সেখানে মটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়াও আরেক চ্যালেঞ্জ। পুরো বিশ্ব যখন গণপরিবহনকেন্দ্রীক উন্নয়নের দিকে যাচ্ছে, আমরা তখন মটরসাইকেলকেন্দ্রীক উন্নয়নে যাচ্ছি। এখানে গত বছর মটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি অর্ধেকে নামিয়ে আনা হয়েছে। এটা আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত। আবার মটরসাইকেলের আমদানি যন্ত্রাংশে ডিউটি ট্যাক্স ৫ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। ৭০ শতাংশ যন্ত্রপাতিই আমদানি হয়। মনে হতে পারে মাত্র ৫ শতাংশ ডিউটি ট্যাক্স খুব কম। কিন্তু বছরে ৫-৬ লাখ মটরসাইকেল বিক্রি হয়। তাই এর প্রভাব অনেক।


ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই ২৩ লাখের: বাংলাদেশে ৩৬ লাখ ৭৮ হাজার মটরসাইকেলের নিবন্ধন থাকলেও ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া চালকের সংখ্যা ২৩ লাখ ৫০ হাজারের মতো। অর্থাৎ, ১৩ লাখ চালকেরই নেই মটরসাইকেল চালানোর অনুমোদন। রাজধানীর সড়কে হরহামেশা স্কুলপড়–য়া ছেলেদেরও দেখা যায় বাইক চালাতে। মাত্রাতিরিক্ত বাইক বৃদ্ধি ও ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেলের নিবন্ধন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিআরটিএ’র মুখপাত্র (পরিচালক, রোড সেফটি) শেখ মোহাম্মদ মাহবুব-ই-রব্বানী বলেন, মটরসাইকেল বাড়লে সমস্যা কোথায়? আইন ভাঙছে কিনা এটাই দেখার বিষয়। বর্তমানে লার্নার লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেলের নিবন্ধন দিচ্ছি না। সামনে পূর্ণ লাইসেন্স ছাড়া না দেয়ার পরিকল্পনা আছে।


এ ব্যাপারে ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, লার্নার লাইসেন্সধারী কাউকে মটরসাইকেলের নিবন্ধন দেওয়া আর শিশুর হাতে লোড করা বন্দুক তুলে দেওয়া একই কথা। লার্নার মানে সে এখন শিক্ষার্থী। পরীক্ষা দিয়ে পাস নাও করতে পারে। সে তো দুর্ঘটনা ঘটাবে। অনেক মটরসাইকেল চালকে দেখলেই বোঝা যায় বয়স ১৮ হয়নি। তার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেল নিবন্ধন তো দূরের কথা, বিক্রিই করা ঠিক না। একটা সময় বিআরটিএ এটা চেয়েছিল। কিন্তু বিপণনকারীরা মেনে নেয়নি। কিন্তু, আমাদের সড়ক পরিবহন আইনে সুষ্পষ্টভাবে বলা আছে, কর্তৃপক্ষ চাইলে যে কোন শহরে, যে কোন এলাকায় এমনকি ব্যক্তিগত পর্যায়ে মটরসাইকেলের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

বিজ্ঞানভিত্তিক প্রতিটা সড়কের একটা সক্ষমতা আছে। এরই মধ্যে ঢাকা সক্ষমতার অনেক বাইরে চলে গেছে। মটরসাইকেলের সংখ্যা এখন অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংখ্যা এভাবে বাড়লে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষে চোখে দেখে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না। চাইলেই ঢাকায় রাস্তা বাড়ানো সম্ভব না। তাই এখনই ছোট যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করে সুশৃঙ্খল, সুষ্ঠ, যাত্রীবান্ধব গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু করা দরকার। কিন্তু, এখানকার পলিসি উল্টো পথে চলছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা