শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২

পদ্মা সেতু উন্নয়নের স্বর্ণদুয়ার উন্মোচন করেছে : প্রধানমন্ত্রী

দক্ষিণাঞ্চলে বন্যা মোকাবিলায় প্রস্তুত সরকার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদ্মা সেতু উন্নয়নের স্বর্ণদুয়ার উন্মোচন করেছে : প্রধানমন্ত্রী

পদ্মা সেতু নির্মাণে উন্নয়নের স্বর্ণদুয়ার উন্মোচিত হয়েছে। এ সেতুতে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার যোগাযোগব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে। দেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এ সেতু। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। বাঙালি জাতিকে কেউ পিছিয়ে রাখতে পারবে না।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে গতকাল একাদশ সংসদের বাজেট অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। এর আগে সর্বসম্মতিক্রমে সংসদে চলতি বছরের নির্দিষ্টকরণ বিল পাস হয়। পরে স্পিকার সংসদের সমাপনী-সংক্রান্ত রাষ্ট্রপতির আদেশ পাঠ করে শোনান। বন্যাদুর্গত সিলেট  অঞ্চলে ত্রাণ ও পুনর্বাসনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সিলেট বিভাগ  ও নেত্রকোনা জেলায় বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা চলছে। ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুনর্বাসন কাজও চলছে। তিনি বলেন, ‘দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলে বন্যা আসে ভাদ্র মাসের দিকে। সরকার সে বন্যা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। এ বন্যাও আমরা মোকাবিলা করতে পারব।’ পদ্মা সেতু এ বন্যা মোকাবিলায় সহায়তা করবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু নির্মাণে উন্নয়নের স্বর্ণদুয়ার উন্মোচন হয়েছে। পদ্মা সেতুর ব্যয় নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। কিন্তু বাস্তবতা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এ ব্যয় তুলনামূলক বেশি নয়। ১৯৯৭ সালে আমি যখন জাপান গিয়েছিলাম, তখন পদ্মা সেতু ও রূপসা সেতু নির্মাণের বিষয়ে আলোচনা করি। ওই সময় রূপসা সেতু নির্মাণ হলেও পদ্মা সেতু হয়নি। পরে আবারও ক্ষমতায় এসে এ সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিই।’ তিনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন থেকে সরে গেলে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সংসদে এ ঘোষণা দেওয়ার পর জনগণের ব্যাপক সাড়া পাই। সব শেষে সেতু নির্মাণে সফল হয়েছি।’ সরকারপ্রধান বলেন, লঞ্চ ও ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডসহ সব দুর্ঘটনা মোকাবিলা করেছে সরকার। ওই সব ঘটনার তদন্তও চলছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। সংসদের বাজেট অধিবেশন প্রাণবন্ত ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলনে, ‘এ অধিবেশনে বিরোধী দলকে যথেষ্ট সুযোগ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে বিএনপি নেতারা যথেষ্ট বক্তব্য রাখার সুযোগ পেয়েছেন। ইচ্ছামতো তারা কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন। আর আমাদের যারা অফিশিয়াল বিরোধী দল, তারাও আলোচনা করেছেন। অধিবেশনে ২২৮ জন সংসদ সদস্য বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়েছেন। ৩৮ ঘণ্টা ৫৭ মিনিটি আলোচনা হয়েছে।’ আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য বিরোধীদলীয় নেতাসহ সব সংসদ সদস্যকে ধন্যবাদ জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের বড় একটা অর্জন আমরা করেছি। ২৫ জুন আমাদের সেতু, পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেছি। পদ্মা সেতু শুধু দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগ নয়, অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ যাতে আরও উন্নত হতে পারে সেটার স্বর্ণদুয়ার উন্মোচন হয়েছে। তিনি বলেন, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালের দিকে আমাদের তখনকার অর্থনীতির অবস্থা এত গতিশীল ছিল না, শক্ত ছিল না। বর্তমানে যে অর্থনৈতিক অবস্থা তাতে আমরা অনেক উন্নত হয়েছি। ভবিষ্যতে আরও বেশি সমৃদ্ধ হব। জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরও পরিবর্তন হবে বলে বিশ্বাস করি। এ সময় পদ্মা সেতুর ব্যয় ২০ বছরেই উঠে আসবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিজিবিলিটি স্ট্যাডিজে টোল আদায়ের যে প্রজেকশন ছিল সে অনুসারে ২৫ থেকে ২৬ বছরে সেতুর খরচ উঠে আসবে। কিন্তু এ সেতুর টাকা আরও অনেক আগে তুলে ফেলতে পারব। তিনি বলেন, আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতু নির্মাণ করা হয়। এটা সম্পূর্ণ আমাদের নিজেদের টাকা, বাংলাদেশের টাকা। এ সেতুর মাধ্যমে যোগাযোগ আরও বিস্তৃত হবে। ১৮-২০ বছরের মধ্যে এ টাকা উঠে আসবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেতু কর্তৃপক্ষ অর্থ বিভাগের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন করেছে। চুক্তি অনুসারে ১ শতাংশ হারে সুদে ২৫ বছরে সেতুর খরচ সরকারকে ফেরত দেবে। সেই চুক্তি করেই বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ সরকারের কাছ থেকে এ টাকা ঋণ নিয়েছে। পদ্মা সেতু নির্মাণের বিশদ বর্ণনা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পদ্মা সেতুর সফল সমাপ্তিতে আমাদের বেশ কিছু প্রাপ্তি যোগ হবে। জাতিকে মতপার্থক্য ভুলে একতাবদ্ধ হওয়ার অনুপ্রেরণা জোগাবে। নিজেদের আত্মসম্মানবোধে সচেতন করে তুলবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে আমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে। উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে আলোচনা ও চুক্তি সম্পাদনে স্বকীয়তা বজায় রাখতে উদ্বুদ্ধ করবে। যে কোনো মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়নে আমাদের ব্যবস্থাগত ত্রুটি অভিজ্ঞতার ঘাটতি পূরণ করবে। তিনি বলেন, এশিয়ান হাইওয়ে বাস্তবায়নে যে মিসিং লিঙ্ক ছিল সেটা পদ্মা সেতু। সেই মিসিং লিঙ্ক পূরণ করে সরাসরি সড়ক যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে কাজ করবে। একটা অবকাঠামো এত বেশি ফরওয়ার্ড লিঙ্কেজ সত্যি বিস্ময়কর। এশিয়ান হাইওয়ে ও ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ে বাস্তবায়ন যখন হবে পদ্মা সেতু একমাত্র লিঙ্ক হবে। এ সেতু হাইওয়ে এবং রেল লিঙ্কের ক্ষেত্রে পূর্ব দিকে ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া থেকে সিঙ্গাপুর পর্যন্ত সংযুক্ত হবে। অন্যদিকে ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরান, তুরস্ক, ইউরোপের সঙ্গেও সংযুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা থাকবে না। এ যোগাযোগব্যবস্থা দেশে আমদানি-রপ্তানি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন দিগন্তের সূচনা করবে। তিনি বলেন, নেপাল-ভুটানের সঙ্গে যোগাযোগ আরও বাড়বে। দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় বড় বাধা ছিল প্রমত্তা পদ্মা। কৃষক-ব্যবসায়ী কেউ নিজ নিজ পণ্য বাজারজাতকরণ বা সঠিক মূল্য পেত না। পদ্মা সেতু সে অবস্থার আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসবে। বাংলাদেশ বিশ্বে নতুন উচ্চতায় নিজেদের স্থান করে নিয়েছে এ সেতুর মাধ্যমে। আগে যারা অবহেলার চোখে দেখত এখন দেখে না, দেখবে না। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাব আমরা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন
ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন

২৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’
‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম
মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার
পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত
শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন
গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর রাজনৈতিক ইতিহাসে অনন্য ঘটনা: মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর রাজনৈতিক ইতিহাসে অনন্য ঘটনা: মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

একটি উদ্যোগই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে: এ্যানী
একটি উদ্যোগই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে: এ্যানী

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন আয়োজনে ইসি কোনো বাঁকা পথে যাবে না’
‘নির্বাচন আয়োজনে ইসি কোনো বাঁকা পথে যাবে না’

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ
ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিসিবির পণ্য কিনে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল যুবকের
টিসিবির পণ্য কিনে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল যুবকের

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যান্ট স্টাইল ডায়াপার উদ্ধোধন করল স্কয়ার
প্যান্ট স্টাইল ডায়াপার উদ্ধোধন করল স্কয়ার

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পিরোজপুরে পোড়ানো হলো ৩০ হাজার মিটার অবৈধ জাল
পিরোজপুরে পোড়ানো হলো ৩০ হাজার মিটার অবৈধ জাল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইইউবির আয়োজনে নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আইসিইবিটিএম
আইইউবির আয়োজনে নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আইসিইবিটিএম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শান্ত-হৃদয়ের ব্যাটে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা
শান্ত-হৃদয়ের ব্যাটে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাথুলী সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
কাথুলী সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন