শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

ভোটে না এলে সংবিধান বন্ধ থাকবে না

♦ অর্থ পাচারে স্বনামধন্য অনেকেই ♦ জোট থাকবে কি না সময় বলবে ♦ আওয়ামী লীগ উদারভাবে কাজ করে দরজা খোলা ♦ জিতে আসতে পারবে কি না সেটা দেখেই প্রার্থী ঠিক করা হয় ♦ ভারত থেকে শূন্য হাতে ফিরে আসিনি সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল আসবে পণ্য রপ্তানি বন্ধ করলে আগাম বার্তা ♦ রোহিঙ্গাদের নিয়ে ইতিবাচক ভারত তবে সমস্যা মিয়ানমার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটে না এলে সংবিধান বন্ধ থাকবে না

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী সময়মতো আগামী সংসদ নির্বাচন হবে। আমরা চাই সবাই নির্বাচনে আসুক। এখন কোনো দল না এলে সেটা তাদের সিদ্ধান্ত। এজন্য সংবিধান বন্ধ থাকবে না।

গতকাল বিকালে গণভবনে ভারত সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মঞ্চে ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

লিখিত বক্তব্যের পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন প্রধানমন্ত্রী। এমনই এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটে কে থাকবে সেটা সময় বলে দেবে। জাতীয় পার্টি আমাদের সঙ্গে ছিল, তারা নির্বাচন করেছে। আগামী নির্বাচনে কে কোথায় থাকবে সেটা সময়ই বলে দেবে। আওয়ামী লীগ উদারভাবে কাজ করে। আমাদের দরজা খোলা। জেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়ন ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেক দিক বিবেচনা করেই প্রার্থিতা দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে পরিবর্তন স্বাভাবিক। যাঁরা একটু বয়স্ক তাঁদের হয়তো বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থিতা পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী।

সম্পর্ক সুসংহত করে আরও এগিয়ে যেতে চাই : বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দুই দেশের মধ্যকার প্রীতির সম্পর্ককে সুসংহত করে আমরা আরও এগিয়ে যেতে চাই। আমি মনে করি কভিড মহামারির পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘ তিন বছর বিরতির পর আমার এ সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে। তিনি বলেন, সফরের পুরো সময় জুড়ে আমরা ভারতের আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ ও সৎ প্রতিবেশী হিসেবে সমতা ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে দুই দেশের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার লক্ষ্য করেছি। ভারতীয় নেতৃত্বের শীর্ষ পর্যায়ে, সংবাদমাধ্যমে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আমি বাংলাদেশের জন্য যে প্রীতি ও সৌহার্দ্য লক্ষ্য করেছি তা সত্যিই অসাধারণ। এ প্রীতির সম্পর্ককে সুসংহত করে আমরা আরও এগিয়ে যেতে চাই। সফরের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন হলে দুই দেশের মানুষ উপকৃত হবে আশাবাদ ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, সব মিলিয়ে পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতিতে এ সফরের মাধ্যমে দুই দেশের একসঙ্গে নতুনভাবে এগিয়ে চলার গতি সঞ্চার হয়েছে। আমার দৃঢ়বিশ্বাস, উভয় দেশের জনগণের কল্যাণে এ সহযোগিতার ধারা অব্যাহত থাকবে এবং বাংলাদেশ ও ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়া অচিরেই একটি সমৃদ্ধিশালী অঞ্চলে পরিণত হবে।

বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারতের সব দল এক : শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের বিষয়ে ভারতের সব দল-মত এক থাকে, এটা হলো বড় কথা। আমরা যখন আমাদের স্থলসীমানা চুক্তি বাস্তবায়ন করি, ছিটমহল বিনিময় করি তখন ভারতের পার্লামেন্টে আইনটা পাস হয়। তখন কিন্তু সব দল এক হয়ে আইনটা পাস করেছিল। পাশাপাশি একটি দেশের সঙ্গে নানা সমস্যা থাকতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি সব সময় মনে করি, সব ধরনের সমস্যা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা যায়।

আরও অর্থ পাচারকারীর নাম আসবে : অর্থ পাচার নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অর্থ পাচারকারী এমন অনেকের তথ্য আছে সেটা আপনারা লিখবেন কি না সন্দেহ। আমি সোজা কথা বলি, অনেক স্বনামধন্যের তথ্য আমার কাছে আছে। দুর্নীতি দমন কমিশন আর বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সামনে তাদের নাম আসবে, তবে আপনারা ছাপাবেন কি না আমি সেটা দেখব। তিনি বলেন, দ্বিতীয় কথা হচ্ছে অর্থ পাচারকারীর তথ্য নেওয়া হচ্ছে। সুইস ব্যাংকে কিন্তু আমরা বহু আগে ডিমান্ড পাঠিয়েছিলাম। আমরা তালিকা চেয়েছিলাম। কিন্তু তালিকা আসেই নাই। সবাই হাওয়ায় কথা বলে যায়। কিন্তু কেউ সঠিক তথ্য দিয়ে বলে না। মানি লন্ডারিং বন্ধে যথেষ্ট উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ডলার সংকট বাংলাদেশের একার না, বিশ্বব্যাপী। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর আমেরিকা স্যাংশন দিল, তাতে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে গেল। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশ যেখান থেকে ঋণ নেয় সব সময় ঠিক সময়ে শোধ করে। আমরা কোনো দিন খেলাপি হইনি। সেটা করতে গিয়েও রিজার্ভে একটু টান পড়ে। আমার তো শঙ্কা সারা বিশ্বে দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে, চরম অর্থনৈতিক অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে।

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ভারত ইতিবাচক, সমস্যা মিয়ানমার : রোহিঙ্গা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গারা আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট করছে। নিজেদের মধ্যে অস্ত্রবাজি ও সংঘাত করছে। পরিবেশকে তারা আরও নষ্ট করছে। ভারতকে আমরা বলেছি তারা যেন মিয়ানমার ইস্যুতে সহযোগিতা করে। তাদের ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মিয়ানমার নিয়ে। এরা নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সংঘাতে লিপ্ত থাকে। ভারত মনে করে এটার সমাধান হওয়া উচিত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের স্থান দিয়েছি, কিন্তু এখন যে পর্যায়ে যাচ্ছে তারা আমাদের জন্য একটা বোঝা হয়ে যাচ্ছে। মিয়ানমার সরকারের ওপরও বিরক্তি প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদের যে যতই চাপ দিক, এরা কোনো ইয়ে করে না। তারা নিজেরাই তো নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত রয়েছে। এখানেই বড় সমস্যা।

একেবারে শূন্য হাতে এসেছি বলা যাবে না : ভারত সফরের প্রাপ্তি কী- এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রশ্নটা আপেক্ষিক। ভাগ্যিস প্রশ্ন করেননি যে কী দিলাম? একেবারে শূন্য হাতে এসেছি তা নয়। এটা আসলে মনের ব্যাপার। যেমন বাংলাদেশে এত কাজ করার পরও বিএনপি বলে কিছুই করিনি। তিনি বলেন, কী পেলাম তা নিজের ওপর নির্ভর করছে, কীভাবে দেখছেন। কেউ যদি প্রশ্ন করে কী দিলাম। আমি যা যা পেয়েছি সেটা বললাম। ভৌগোলিক অবস্থানটাও আমাদের দেখতে হবে। আমাদের চার দিকে ভারত। সেই বন্ধুপ্রতিম দেশ থেকে ব্যবসা, বাণিজ্য, কৃষি, যোগাযোগ সব বিষয়ে সহযোগিতা আমরা পাই। এমনকি পাইপলাইনে করে তেল নিয়ে এসেছি। ভারত কিন্তু এটা করে দিয়েছে। একেবারে শূন্য হাতে এসেছি বলা যাবে না। এটা আত্মবিশ্বাসের ব্যাপার।

বিএনপি দেশের স্বার্থের কথা ভুলে যায় আওয়ামী লীগ ভোলে না : বিএনপির শাসনামলে ভারত সফরে দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে নানা সিদ্ধান্ত এবং গঙ্গার পানি নিয়ে কথা বলতে ভুলে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তারা ভুললেও আওয়ামী লীগ ভোলে না। কুশিয়ারা নদীর পানি নিয়ে যারা সমালোচনা করেছে যে কতটুকু পানি এলো! আমরা যে সমঝোতা স্মারকটা সই করলাম, এর ফলে পুরো সিলেট বিভাগ বিশেষ করে সিলেটের গোলাপগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ বিয়ানীবাজার, কানাইঘাট, সিলেট সদর, জকিগঞ্জ উপজেলার ৫৩ হাজার ৪২০ হেক্টর বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন হবে এবং মোট ১৬ হাজার ৬০০ হেক্টর রহিমপুর পাম্প হাউসের মাধ্যমে সেচ প্রদান করা সম্ভব হবে। এই এত জমি চাষের আওতায় এসে ফসল দেবে, এ ফসল কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের কাজে লাগবে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া যখন ভারত সফরে গেল... সেখানে তারা আদর আপ্যায়নও কম করেনি... কিন্তু ফিরে এসে কী বলল? গঙ্গার পানির কথা বলতে ভুলেই গিয়েছিলাম। এই তো উত্তর ছিল অর্থাৎ গঙ্গার পানিতে বাংলাদেশের যে অধিকার আছে, সেই অধিকারের কথাটা বলতেই ভুলে গিয়েছিলেন। যারা সেখানে গিয়ে নিজের দেশের স্বার্থের কথাটা ভুলে যায়, তারা সমালোচনা করে কোন মুখে?

ভারত থেকে ডিজেল আসবে পাইপলাইনের মাধ্যমে : ভারত থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল আনা হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ভারতের শিলিগুড়ি থেকে বাংলাদেশের দিনাজপুরের পার্বতীপুর পর্যন্ত ভারত-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল আসবে। এতে তেল পরিবহনের খরচ অনেকটা কমে যাবে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে জ্বালানি সংকট নিরসনে পাশে দাঁড়াবে ভারত। এ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এ ছাড়া ভারতের সঙ্গে এলএনজি আমদানির বিষয়েও কথা হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, পাইপলাইন নির্মাণের ফলে জ্বালানি তেলের পরিবহন ব্যয় সাশ্রয় হবে এবং সহজে, দ্রুততম সময়ে ও প্রতিকূল পরিবেশেও দেশের উত্তরাঞ্চলের চাহিদা মোতাবেক ডিজেল ভারত থেকে আমদানি করা যাবে। বর্তমানে ভারত থেকে বার্ষিক ৬০ থেকে ৮০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানি করা হয়। পাইপলাইনের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে বার্ষিক প্রায় ১০ লাখ মেট্রিক টন ডিজেল ভারত থেকে আমদানি করা সম্ভব হবে। পার্বতীপুরে বর্তমানে স্টোরেজ ক্যাপাসিটি ১৫ হাজার মেট্রিক টন। চলমান প্রকল্পের আওতায় ২৮ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন স্টোরেজ ক্যাপসিটি বৃদ্ধি পাবে। জ্বালানি তেলের আমদানি উৎস বহুমুখীকরণের লক্ষ্যে ২৮ আগস্ট ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার সঙ্গে জিটুজি ভিত্তিতে জ্বালানি তেল সরবরাহকারী হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ফলে তুলনামূলক স্বল্প সময়ে ও সাশ্রয়ী মূল্যে ডিজেল, অকটেন, ফার্নেস অয়েল, এভিয়েশন ফুয়েল আমদানি করা সম্ভব হবে। ফলে দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে। এলএনজি আমদানির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল বিশেষত খুলনার বিদ্যুৎ ও অর্থনৈতিক অঞ্চলে গ্যাসের বিপুল চাহিদার কথা বিবেচনা করে ক্রস-বর্ডার পাইপলাইনের মাধ্যমে ভারত থেকে বাংলাদেশে আমদানির বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন আছে। সফরের কিছু উল্লেখযোগ্য অর্জন সম্পর্কে তিনি বলেন, কুশিয়ারা নদীর পানি বণ্টনে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর, যার মাধ্যমে ১৫৩ কিউসেক পানি প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত। সীমান্তে প্রাণহানির সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনতে কাজ করতে দুই দেশ সম্মত হয়েছে। ভুটানের সঙ্গে রেল যোগাযোগ ও অন্যান্য আন্তসীমান্ত রেলসংযোগে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করা হবে। তিনি বলেন, চিনি, পিঁয়াজ, আদা, রসুনের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য রপ্তানি বন্ধের আগে বাংলাদেশকে আগাম বার্তা দিতে ভারত সরকার পদক্ষেপ নেবে। বাংলাদেশের মুজিবনগর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত ঐতিহাসিক স্বাধীনতা সড়ক চালু করা হবে। নদীদূষণ এবং অভিন্ন নদন্ডনদীর ক্ষেত্রে নদীর পরিবেশ এবং নাব্য উন্নয়নের লক্ষ্যে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। রেলওয়ে সেবার মান বাড়াতে আইটি সলিউশন বিনিময় করা হবে। ২০২২ সালের মধ্যে সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি নিয়ে দুই দেশের বাণিজ্য কর্মকর্তাদের কাজ শুরু করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক দুরবস্থার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের এখন সাশ্রয় ও সঞ্চয় করতে হবে। আমাদের নিজেদের যে মাটি আছে, যার যেটুকু আছে নিজেদের খাবারের ব্যবস্থা নিজেরা করে রাখুন। না হলে সামনে ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে।

বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব : দ্য মেকিং অব আ নেশন’ ছবিটির ফাইনাল কপি দেখেছেন কি না এবং ছবিটি কবে মুক্তি পাবে জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, ট্রেলর প্রকাশের পর ২৬ মার্চের ভাষণ নিয়ে কিছু কথা উঠেছে। এ ক্ষেত্রে আমার যেটা মনে হয়েছে, ২৬ মার্চের ভাষণে জাতির পিতাকে আমরা যেভাবে দেখি বা দেখেছি সেটা পর্দায় এভাবে দেখার পর নিতে একটু কষ্ট হচ্ছে। তবে এটাও ভেবে দেখুন, ট্রেলর যদি ভালো না হতো মানসম্পন্ন না হতো, তাহলে কান চলচ্চিত্র উৎসব এটা গ্রহণ করত না।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক যতটুকু দেখেছেন তা ভালো লেগেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছবির শুটিং শুরুর পর করোনার কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। অবশেষে ভারত ও বাংলাদেশে শুটিং শেষ করা হয়। এখন এডিটিং চলছে। আমরা একটা ভালো সময় ছবিটি দেখানোর চেষ্টা করছি।

‘মুজিব : দ্য মেকিং অব আ নেশন’ একটি সিনেমা এবং এটাকে সিনেমা হিসেবে দেখারই আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অভিনয় করাটা কিন্তু অনেক কষ্টের। একটা চরিত্র করতে গেলে সেই চরিত্র গ্রহণ করা, সেই সেন্টিমেন্ট তৈরি করা অনেক কষ্টের। এখানে আমাদের দেশের যারা অভিনয় করেছেন তারা অনেক ভালো করেছেন।

সব কথা বলার পরও বলে কথা বলার অধিকার নাই : আওয়ামী লীগ সরকার কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সব কথা বলার পরও বলে কথা বলার অধিকার নাই, এটাও শুনতে হয়! তিনি বলেন, এখন টকশো করে যে-যার মতো কথা বলে। আওয়ামী লীগ সরকার আসার আগে কে এত কথা বলার সুযোগ পেয়েছে? পায়নি। তিনি বলেন, রাস্তায় আন্দোলনে জনগণ সাড়া না দিলে সেটা তো আমাদের দায়িত্ব না। বিভিন্ন সময় আওয়ামী লীগ নেতান্ডকর্মীদের নির্যাতিত হওয়ার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের ওপর তো সবাই চড়াও হয়েছে। জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করলে তার পর থেকে একের পর এক। লাশ টানতে টানতে আর চিকিৎসা করতে করতে নাভিশ্বাস উঠেছিল আমাদের। আজকে কি সেই পরিবেশ আছে, তা তো নাই। তিনি বলেন, এমনকি আমাদের পার্টির কেউ যদি কোনো অন্যায় করে আমরা কিন্তু ছেড়ে দিই না। আমার দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে, কিছু বলব না তা কিন্তু না। যে অন্যায় করবে তার বিরুদ্ধে আমি কিন্তু ব্যবস্থা নেব এবং নিচ্ছি। সেটা আমি কখনো সহ্য করব না।

জাতিসংঘ ভাষণে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব দেবেন প্রধানমন্ত্রী

বছরে ৩৫০ কোটি টাকা সাশ্রয়ের লক্ষ্য চিকিৎসায় নবদিগন্ত

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২০ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়
প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন
আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ
বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম