শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

ভোটের বার্তা নিয়ে মাঠে শেখ হাসিনা

২৪ নভেম্বর যশোর, ৪ ও ৭ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে জনসভা ♦ উন্নয়ন কর্মকান্ডের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ♦ টানা তিন মেয়াদের উন্নয়ন তুলে ধরা ♦ চতুর্থ মেয়াদে কী করবেন জানানো ♦ স্মরণকালের জনসমাগমের প্রস্তুতি ♦ ২৪ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয়সহ মাসব্যাপী জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সম্মেলন
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের বার্তা নিয়ে মাঠে শেখ হাসিনা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছরের কিছু বেশি বাকি থাকতেই ভোটের বার্তা নিয়ে মাঠে নামছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী বৃহস্পতিবার যশোর থেকে শুরু হবে তাঁর নির্বাচনী জনসভা। এরপর ৪ ও ৭ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজারে দলীয় জনসভায় ভাষণ দেবেন। এ তিনটি জনসভায় স্মরণকালের জনসমাগম ঘটানোর প্রস্তুতি চলছে স্থানীয় পর্যায়ে। কেন্দ্রীয় নেতারাও এসব জনসভা সফল করতে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন করোনা থাকার কারণে প্রধানমন্ত্রী দেশে কোনো দলীয় কার্যক্রমে সরাসরি অংশ নিতে পারেননি। করোনা-উত্তর যশোরের জনসভাই হবে ঢাকার বাইরে প্রধানমন্ত্রীর প্রথম কোনো প্রকাশ্য কর্মসূচি। এর মাধ্যমে তিনি দেশব্যাপী দলীয় কার্যক্রমেরও সূচনা করতে যাচ্ছেন। ওইদিন যশোর শহরের শামসুল হুদা স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি। এরপর ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের পোলোগ্রাউন্ডে ও ৭ ডিসেম্বর কক্সবাজারের শেখ কামাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দলীয় জনসভায় প্রধান অতিথির           বক্তব্য দেবেন। এসব কর্মসূচিতে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ফলক উন্মোচন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। এ ছাড়া বিগত টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগ সরকার দেশের যেসব উন্নয়ন করেছে তা জনগণের সামনে তুলে ধরবেন তিনি। একই সঙ্গে ক্ষমতায় আসার আগে কী পরিস্থিতি ছিল সেগুলোও জনগণকে মনে করিয়ে দেবেন। টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে জনগণের কাছে আবারও নৌকায় ভোট চাইবেন টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে বিএনপিসহ সরকারবিরোধীদের বিভিন্ন অপপ্রচারের জবাব দেবেন। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনার কারণে বঙ্গবন্ধুকন্যা জনগণের কাছাকাছি দীর্ঘদিন যেতে পারেননি। করোনার প্রকোপ কমে আসায় তিনি এখন বিভিন্ন জায়গায় জনসভা শুরু করবেন। ইতোমধ্যে তিনটি জেলায় জনসভার তারিখ চূড়ান্ত হয়েছে। এসব জনসভায় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরার পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াত আমলে দেশের পরিস্থিতি কী ছিল তা-ও জনগণকে মনে করিয়ে দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।’ দলের একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, সর্বশেষ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা জানিয়েছেন তিনি এখন সংগঠন শক্তিশালী করতে মাঠ পর্যায়ে যাবেন। টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকায় যেসব জেলায় যেতে পারেননি, সেসব জেলাকে প্রাধান্য দিয়ে কর্মসূচি সাজানো হবে। দলের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী শেখ হাসিনাকে একনজর কাছ থেকে দেখতে চান। তাঁর মুখ থেকে দিকনির্দেশনা পেতে চান। সামনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, নির্বাচনী বার্তা নিয়ে তিনি জনগণের কাছে যাবেন। বিগত তিন মেয়াদে দেশের পরিস্থিতি কতটা উন্নত হয়েছে, তা তুলে ধরবেন জনগণের সামনে। একই সঙ্গে আগামীতে ক্ষমতায় এলে কী কী করবেন সেগুলোও জানাবেন দেশবাসীকে।’

যশোর হবে মহাসমুদ্র : স্থানীয় সূত্র জানান, ১৯৭২ সালের ২৬ ডিসেম্বর যশোর স্টেডিয়ামের জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সে জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। একই স্টেডিয়ামে ৫০ বছর পর ২৪ নভেম্বর বৃহস্পতিবার জনসভায় ভাষণ দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর জনসভা সফল করার লক্ষ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে জেলা আওয়ামী লীগ। এ জনসভায় ১০ লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিতে কাজ করছে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর প্রতিটি ইউনিট। ইতোমধ্যে যশোর শামসুল হুদা স্টেডিয়ামের নতুনরূপে সাজসজ্জার কাজ শুরু হয়েছে। স্টেডিয়ামের উত্তরপাশের জীর্ণ গ্যালারি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এতে স্টেডিয়াম ও ডা. আবদুর রাজ্জাক মিউনিসিপ্যাল কলেজ মাঠ একাকার হয়েছে। বিশাল মাঠে ব্যাপক জনসমাগম ঘটাতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ইউনিটের নেতা-কর্মীরা তৃণমূলে জনসংযোগ করছেন। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও সফলতার বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন। একই সঙ্গে জনসভায় হাজির হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন নেতারা। এ জনসভা জনসমুদ্রে রূপ দিতে বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন দীর্ঘ সাত দিন যশোরসহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোয় কর্মিসভা, বর্ধিত সভা, পথসভা করে চলেছেন। তাঁর দীর্ঘদিনের এ পরিশ্রমে জনসভাটি রীতিমতো মহাসমুদ্রে রূপ নেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শেখ হেলাল উদ্দিনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, শেখ সারহান নাসের তন্ময় এমপিসহ নেতারা কাজ করছেন। এ ছাড়া বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক শুধু যশোরই নয়, পার্শ¦বর্তী জেলা-উপজেলায় গণসংযোগ, কর্মিসভা করে বেড়াচ্ছেন। এতে আওয়ামী লীগের অন্য নেতারাও অংশ নিচ্ছেন। যশোরের জনসভা সফল করতে গতকালও মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন শেখ হেলাল উদ্দিন। মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আ ফ ম আবদুল ফাত্তাহর সভাপতিত্বে ও জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুমার কুন্ডুর সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল ও এস এম কামাল হোসেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট আমিরুল আলম মিলন এমপি, অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া ঝর্ণা এমপি, মাগুরা-১ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, মাগুরা-২ আসনের এমপি বীরেন সিকদার, বাগেরহাট-২ আসনের এমপি শেখ সারহান নাসের তন্ময় প্রমুখ। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে, সে বার্তা দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি-জামায়াত সাম্প্রদায়িক শক্তি কাজে লাগিয়ে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত- দেশবাসীকে এ বিষয়ে সতর্ক করবেন তিনি। দলীয় নেতা-কর্মীদের দেবেন দিকনির্দেশনা। অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে শান্তির বার্তাই হবে এ জনসভা।’ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘পদ্মা ও কালনা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ নতুন স্বপ্ন দেখা শুরু করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু স্বপ্নই দেখান না, নিজে স্বপ্ন পূরণে নিরলস পরিশ্রম করেন। বৃহস্পতিবারের জনসভা জনসমুদ্রে রূপ দিতে বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ হেলাল উদ্দিন দীর্ঘ সাত দিন মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। এর প্রতিফলন আমরা ওইদিন দেখতে পাব।’

জনস্রোত নামবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে : ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের পোলোগ্রাউন্ড মাঠে আওয়ামী লীগের জনসভা। ৭ ডিসেম্বর কক্সবাজারে জনসভা। এ জনসভা সফল করতে বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনসহ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে যেসব কেন্দ্রীয় নেতা আছেন তাঁরা রাতদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। চট্টগ্রামে ৪ ডিসেম্বরের জনসভা উপলক্ষে পোলোগ্রাউন্ড মাঠে ৪ লাখ নেতা-কর্মীসহ মাঠের বাইরে ১০ লাখ মানুষের সমাগম ঘটানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তারা যেন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে পারেন সেজন্য লাগানো হবে ৩০০ মাইক। পোলোগ্রাউন্ডে ৭ ফুট উঁচু মঞ্চ তৈরি করা হবে। এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ হবে যথাক্রমে ১২০ ও ১৪০ ফুট। এতে বসতে পারবেন ২০০ অতিথি। কক্সবাজারে সমুদ্রপাড়ের শেখ কামাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৭ ডিসেম্বরের জনসভাস্থল ও এর আশপাশ এলাকায় ৫ লাখ মানুষের সমাগম ঘটানোর টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে জেলা আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রীর জনসভা সফল করতে কয়েক দফা বৈঠক করেছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘জনসভা দুটি সফল করার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। নেতা-কর্মীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। এ জনসভা দুটির চরিত্র হবে নির্বাচনী জনসভা। আমরা আশা করছি বীর চট্টলা ও সমুদ্রকন্যা কক্সবাজার অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে জনসভার নতুন রেকর্ড গড়বে।’

চলমান রয়েছে সাংগঠনিক কার্যক্রম : ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন। এর আগে হবে সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সম্মেলন। কেন্দ্রীয় সম্মেলন সফল করতে চলছে জেলা-উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন। ২৫ নভেম্বর স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ-স্বাচিপের সম্মেলন। ২৬ নভেম্বর মহিলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন। ২ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের সম্মেলন, ৮-৯ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন। ১৫ ডিসেম্বর যুব মহিলা লীগের সম্মেলন হবে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে। কিছুদিন ধরে প্রায় প্রতিদিনই জেলা-উপজেলায় সম্মেলন চলছে। গতকালও লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন হয়েছে। ৭৮টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে প্রায় ৫০টির মতো জেলার সম্মেলন হয়েছে। ৬৫০টি সাংগঠনিক উপজেলার মধ্যে প্রায় পৌনে ৫০০ উপজেলার সম্মেলন শেষ হয়েছে। সব মিলে আওয়ামী লীগকে ঢেলে সাজাতে চলছে সাংগঠনিক কার্যক্রম। একটাই লক্ষ্য- তৃণমূল শক্তিশালী করা এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিরসন করে টানা চতুর্থ মেয়াদে আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এনে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন