শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

ভর্তুকির বোঝা টানছে সরকার

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভর্তুকির বোঝা টানছে সরকার

বিদ্যুৎ না নিয়েই সরকার বছরের পর বছর দেশের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিয়ে আসছে। আর বিদ্যুৎ খাতের এই বাড়তি ব্যয়ের জন্য সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। এতে বিদ্যুতের দামও বাড়ছে। আর শেষ পর্যন্ত  বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির মাশুল দিতে হচ্ছে গ্রাহককে। ফলে ক্যাপাসিটি চার্জের জন্য সরকারকে শুধু ভর্তুকির বোঝাই টানতে হচ্ছে না, বিপাকে পড়ছেন সর্বস্তরের গ্রাহকও। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্রে জানা যায়, কোনো বিদ্যুৎ না নিয়েই গত ১১ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ সরকার বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোকে প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে ২০৩০ সাল পর্যন্ত ক্যাপাসিটি চার্জের এই বোঝা বহন করতে হবে। এ বিষয়ে এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল-আইএমএফ কর্তৃপক্ষ সরকারকে সতর্ক করেছে। আইএমএফ বৈদেশিক মুদ্রায় ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ থেকে বিরত থাকতে বলেছে। 

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমান অর্থনীতির কথা বিবেচনা করে ক্যাপাসিটি চার্জ থেকে সরকারকে ভারমুক্ত হতে হবে। একই সঙ্গে সরকারকে বিদ্যুতের ক্যাপাসিটি চার্জের চুক্তি নিয়েও পর্যালোচনা করতে হবে। বিদ্যুৎ ও গ্যাস খাতে এখন কৃচ্ছ্রতা সাধন করতে হবে। আর এমনটি করতে হলে কিছু কোম্পানিকে লাভবান করার প্রক্রিয়া থেকে অবশ্যই বেরিয়ে আসতে হবে।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির  বৈঠকে কিছুদিন আগে জানানো হয়, সরকারি-বেসরকারি ৯০টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ ১৬ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা দিয়েছে সরকার। এই হিসাবে প্রতি মাসে গড়ে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে ভাড়া দিতে হয়েছে ১ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা।

বিদ্যুৎ বিভাগের তথ্যে জানা যায়, দেশে বর্তমানে সব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সম্মিলিতভাবে প্রতিদিন ২৫ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু এ পর্যন্ত দিনে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ১৪ হাজার ৭৮২ মেগাওয়াট। কোম্পানিগুলোর সঙ্গে সরকারের করা ক্রয় চুক্তি অনুযায়ী বিদ্যুৎ কেনা না হলেও কেন্দ্রগুলোকে ভাড়া বাবদ নির্দিষ্ট হারে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হয়। আর এই ৯০ হাজার কোটি টাকা কোম্পানিগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন না করেই ক্যাপাসিটি চার্জ পেয়েছে।

সঞ্চালন লাইনের কাজ শেষ না হওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরুর দুই বছর পরও জাতীয় গ্রিডে যোগ হয়নি পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। কেন্দ্রটি সক্ষমতার অর্ধেক বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির সংশ্লিষ্টরা জানান, পদ্মা নদীর ওপর দিয়ে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে লাইন টানতে একটু বেশি সময় লাগছে। তারা আশা করছেন চলতি বছরের ডিসেম্বরেই কাজ শেষ হবে। তবে ডিসেম্বরেও কাজ শেষ হওয়া নিয়ে শঙ্কা আছে। সেক্ষেত্রে কেন্দ্রটি থেকে পূর্ণ সক্ষমতার বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে না পারলেও গত দুই বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ সরকারকে গুনতে হয়েছে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। আর নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হলে বিদ্যুৎ না নিয়েও আরও ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হতে পারে।

এর বাইরেও উৎপাদন না করে বসিয়ে রেখে টাকা ব্যয়ের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে সামিট, ইউনিক ও রিলায়েন্সের ১ হাজার ৯০০ মেগাওয়াটের বেশি সক্ষমতার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসভিত্তিক (এলএনজি) আরও তিনটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র।  বেসরকারি এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র তিনটি নির্মাণ করা হচ্ছে নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ঘাটে। সামিট পাওয়ার, ইউনিক গ্রুপ ও ভারতের রিলায়েন্স গ্রুপ পৃথকভাবে এগুলো নির্মাণ করছে। বিশ্ববাজারে এলএনজির দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় নির্ধারিত সময়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদনে যাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। এই কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত হয়ে গেলে গ্যাসের অভাবে চালু করতে না পারলেও এগুলোর ক্যাপাসিটি চার্জ গুনতে হবে সরকারের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (পিডিবি)।

বিদ্যুৎ বিভাগের দেওয়া তথ্যে, দেশে বর্তমানে মোট ১৮টি রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১০টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ‘নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট’ নীতিতে চলছে। আর বাকি ৮টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র আগের নিয়মেই পরিচালিত হচ্ছে। এদের ক্যাপাসিটি চার্জসহ যাবতীয় খরচ দিতে হচ্ছে সরকারকে। এ বিষয়ে পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের ১০টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ক্যাপাসিটি চার্জ না দিলেও কেন্দ্রগুলো চালাতে জ্বালানি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যে জনবল প্রয়োজন তার খরচ সরকারকে দিতে হবে। বাকি যে আটটি ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র আছে সেগুলোর মেয়াদ শেষ হলে এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা ভবিষ্যতে এই কেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দিতে চাই। এর বাইরে ভারত থেকে বর্তমানে ১ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে। এ জন্য গত তিন অর্থবছরে প্রায় ৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়েছে। ভারতের আদানি গ্রুপের গড্ডা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ২৫ বছর বিদ্যুৎ কিনবে বাংলাদেশ। আগামী ডিসেম্বর থেকে আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরুর কথা। তবে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ বাংলাদেশের অন্যান্য কেন্দ্রের চেয়ে ১৬ শতাংশ বেশি। জানা যায়, চুক্তি অনুসারে ২৫ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে আদানি গ্রুপকে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা দিতে হবে।

বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি কমাতে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল-আইএমএফ। একই সঙ্গে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ থাকলেও চুক্তি অনুযায়ী ক্যাপাসিটি চার্জ কবে নাগাদ বন্ধ হবে সে বিষয়ে জানতে চেয়েছে আইএমএফ। সংস্থাটির প্রতিনিধি দলের সদস্যরা সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরের সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও পিডিবির সঙ্গে আলাদা বৈঠকে এসব বলেন। বর্তমানে বেসরকারি কোম্পানিগুলোতে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ থাকলেও ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ অর্থ পরিশোধ করতে হয়। ২০৩০ সালেও এটি শেষ হবে না। এ খাতে কত ব্যয় হবে এগুলোর কারণে সরকারের ঋণ কেমন বাড়ছে সে সম্পর্কে আইএমএফ জানতে চায়। তারা মনে করেন, সরকারের ঋণের টাকায় ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হচ্ছে। আর ক্যাপাসিটি চার্জ বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধের কারণে অর্থনৈতিক সংকট আরও বাড়ছে। এ জন্য আইএমএফ বৈদেশিক মুদ্রায় ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ থেকে বিরত থাকতে বলেছে। 

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ম. তামিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের দেখতে হবে দেশে এমন কোনো বিদ্যুৎ কেন্দ্র আছে কি না যেগুলো সারা বছরের মধ্যে মাত্র দুই সপ্তাহ ব্যবহৃত (্উৎপাদন) হয়েছে। এ ধরনের বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে সারা বছর বসিয়ে ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিলে সেটিই হবে চরম দুর্নীতি। এ ধরনের ক্ষেত্রে বুঝতে হবে যে, সেই কোম্পানির সঙ্গে কোনোরকম বোঝাপড়া আছে। পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিদ্যুৎ দেওয়ার জন্য বসে ছিল কিন্তু সঞ্চালন লাইন তৈরি না হওয়ায় আমাদের প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিতে হয়েছে। এখানে সঞ্চালন লাইন নির্মাণে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থার দুর্বলতার কারণে এমন হয়েছে। এক্ষেত্রে সরকারেরও দায় আছে। আশঙ্কা করছি নির্মাণাধীন এলএনজিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে গ্যাস সরবরাহ শুরু না করতে পারলে এগুলো বসে থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে তারা উৎপাদনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হওয়ার ঘোষণা দিলে গ্যাস না পেলে বড় আকারে ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিতে হতে পারে। আবার আদানি যদি ৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা বলে এর বিপরীতে বাংলাদেশ সঞ্চালন লাইন নির্মাণে সীমাবদ্ধতাসহ অন্য কারণে ৪০০ মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ নিতে না পারে তাহলে তাদেরও ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিতে হতে পারে। অর্থাৎ জ্বালানি খাতে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়হীনতার কারণে এই ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিতে হচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি