শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩

মডেল মসজিদ উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের খেদমত করে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের খেদমত করে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের খেদমত করে। ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ওআইসির সদস্য হয়। ইসলামের খেদমত করার জন্য সেসময় বঙ্গবন্ধু সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রেস খেলা বন্ধ করেন, মদ-জুয়া নিষিদ্ধ করে দেন। ইসলামের চর্চা সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশন গঠন করেন, মাদরাসা বোর্ড গঠন করেন। তিনিই জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের জায়গা সুনির্দিষ্ট করে দেন। আজকের বিশ্ব ইজতেমা, এটা যেন বাংলাদেশে হয়, এরও উদ্যোগ বঙ্গবন্ধু গ্রহণ করেন। বাংলাদেশে প্রতিবছর এটা হওয়ার অধিকারটা আদায় করে আনেন। ইজতেমার জায়গাটাও জাতির পিতা দিয়ে গেছেন।

গতকাল গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সংযুক্ত হয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা প্রশাসনও অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়। এর আগে প্রথম পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করেছিলেন। দেশে বিভিন্ন পর্যায়ে মোট ৫৬৪টি মডেল মসজিদ নির্মাণ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এই মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলো থেকে জনগণ ইসলামী মূল্যবোধ ও সংস্কৃতি সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞান লাভ করবে, যা সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও নারী নির্যাতন বন্ধে ব্যাপক অবদান রাখার পাশাপাশি ধর্মের নামে বিভ্রান্তি দূর করতে সহায়তা করবে। তিনি বলেন, ‘আমরা মডেল মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছি। কারণ এতে ইসলামের নামে কেউ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারবে না এবং তাদের মধ্যে ইসলামী মূল্যবোধ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি হবে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, মডেল মসজিদে ইসলামী মূল্যবোধের চর্চা হবে, ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান আরও বাড়বে, ইসলামী সংস্কৃতি লালন ও বিকাশের আরও সুযোগ থাকবে। এর মধ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মকে আরও উন্নতভাবে পালনের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। তিনি বলেন, জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাঁর সরকার চলে বলেই ইসলাম ধর্ম ও শিক্ষাকে গুরুত্ব দেয় এবং দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করে দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্সের মর্যাদা দিয়েছে, ইসলামিক আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। এ ছাড়া প্রতিটি উপজেলা ও জেলা সদরে একটি করে মডেল মসজিদ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি বলেন, ‘ইসলাম ধর্মের দোহাই দিয়ে কেউ যেন মানুষকে বিপথে নিতে না পারে, প্রকৃত ইসলামের মূল্যবোধ সম্পর্কে মানুষের মাঝে যেন সচেতনতার সৃষ্টি হয় সেদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রেখেই এই মডেল মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প আমরা নিই এবং নির্বাচনী ইশতেহারেও সেটার ঘোষণা দিই।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে মুসল্লিদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা, ধর্মীয় শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, দীনি দাওয়াতি কার্যক্রমের সুবিধাদি সৃষ্টি করা, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ এবং নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ, সরকারের উন্নয়ন প্রক্রিয়ার নীতিনির্ধারণের বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং স্বাধীনভাবে ইসলামী জ্ঞান ও সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে ইসলামী মূল্যবোধের প্রসার ঘটানো। এ ছাড়া এখানে একটি লাইব্রেরিও থাকবে। কেননা ইসলাম ধর্মের ভ্রাতৃত্ব এবং সাম্যের প্রচার-প্রসারও এর একটি অন্যতম লক্ষ্য। তিনি বলেন, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মসজিদগুলোতে অজু ও নামাজের জন্য আলাদা জায়গা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এ সময় সূরা তওবার ১৮ নম্বর আয়াতের বাংলা তরজমা উচ্চারণ করে বলেন, “আমি এটুকুই বলব, আমাদের এই ধর্ম নিয়ে কেউ যেন আর কোনো রকম বিভ্রান্তির সৃষ্টি করতে না পারে। আমাদের আলেম-ওলামা হচ্ছে ‘ওরাসাতুল আম্বিয়া’। মানুষ মসজিদের ইমাম, খাদিম এবং আলেম-ওলামাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখে। আমাদের সমাজে যেসব অসংগতি রয়েছে- বাল্যবিবাহ, মাদকাসক্তি, নারীর প্রতি সহিংসতা, গৃহকর্মী ও অধীনস্তদের নির্যাতন, খাদ্যে ভেজাল, দুর্নীতি ইত্যাদি দূরীকরণে ইমাম ও খতিব সাহেবরা- আমার অনুরোধ থাকবে, আপনারা যখন মসজিদে কোনো বয়ান দেন বা জুমার নামাজে খুতবা পড়েন সে সময় উপরোক্ত বিষয়গুলো থেকে মানুষ যাতে বিরত থাকে তা মানুষের সামনে তুলে ধরবেন এবং এর বিপরীতে সঠিক মানবিক গুণগুলো যাতে উঠে আসে সেদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি দেবেন।

এ ছাড়া সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ-মাদক এগুলো আমাদের সমাজকে, একেকটা পরিবারকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ থেকে যেন প্রত্যেকের ছেলেমেয়েরা বিরত থাকে। এটা যে ইসলাম ধর্মের প্রতি কোনো সম্মান নয় বরং ইসলামের বদনাম হয় সেই বিষয়টার দিকে সবাই যাতে সচেতন হয়। নিজেদের সন্ততির দিকে নিজেরা যেমন, তেমনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরাও তাদের শিক্ষার্থীদের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন। আপনাদের ছেলেমেয়ে কোথায় যায় এবং কার সঙ্গে মেশে- জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের সঙ্গে যেন কোনোভাবে সম্পৃক্ত না হয়। আর এ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির ক্ষেত্রেও আপনারা অবদান রাখতে পারেন।”

আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের সেবক উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাদরাসা বোর্ড প্রতিষ্ঠা, বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও ইজতেমা মাঠের জায়গা দেওয়ার পাশাপাশি ঘোড়দৌড়, জুয়াখেলা ও মদ খাওয়া বন্ধ করেছিলেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন এবং বাংলাদেশকে ওআইসির সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।

দ্বিতীয় পর্যায়ে ৫০টি মসজিদ খোলার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এখন পর্যন্ত ৯৪৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৫৬৪টির মধ্যে ১০০টি মসজিদ উদ্বোধন করেছেন। তিনি এর আগে ২০২১ সালের ১০ জুন প্রথম ধাপে ৫০টি মসজিদ উদ্বোধন করেছিলেন। আশা করা হচ্ছে, আগামী ফেব্রুয়ারির শেষে তৃতীয় ধাপে আরও ৫০টি মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র চালু করা হবে।

ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী এনামুল হাসান বক্তব্য দেন। কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম, রাজশাহী ও শরীয়তপুর থেকেও কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক দল, সরকারি কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষ। অনুষ্ঠানে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি গরিব-দুঃখী মানুষ যেন দারিদ্র্যের কশাঘাত থেকে মুক্তি পেতে পারে সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

করোনাভাইরাস মহামারি মোকাবিলায় দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কর্মকাণ্ড চালু রাখার মাধ্যমে অর্থনীতির চাকাকে গতিশীল রাখায় তাঁর সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও প্রণোদনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সবাইকে যেমন বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন দিয়েছেন, তেমনি সমাজের একেবারে নিম্নস্তরের মানুষকেও নগদ অর্থ ও খাদ্য সাহায্য দিয়েছেন। সেই সঙ্গে দেশের প্রায় ২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৩টি মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনদের অনুকূলে ৫ হাজার টাকা হারে ১২২ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার টাকা তাঁর সরকার অনুদান হিসেবে দিয়েছে। পাশাপাশি করোনাকালীন কওমি মাদরাসার আয়ের পথ রুদ্ধ হওয়ায় দেশের ১৩ হাজার ৯৪৪টি কওমি মাদরাসায় ৮ কোটি ৬৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তাও প্রদান করেছে।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে ’৯৬ সালে ২১ বছর পর প্রথম সরকারে এসেই ইমাম-মুয়াজ্জিনদের জন্য ‘সিড মানি’ দিয়ে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করে দেওয়ার কথাও উল্লেখ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি এটুকুই চাই, আমাদের দেশে সত্যিকারের ইসলামের জ্ঞানচর্চা হোক। কেননা আমরা ২৭ হাজার ৮৩২টি মসজিদ পাঠাগার স্থাপন করেছি। এ ছাড়া মসজিদ পাঠাগার সম্প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের মাধ্যমে আরও ২ হাজার ৫০০টি নতুন পাঠাগার স্থাপনে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ২ লাখ ১২ হাজার ৬৪৭ জন ইমামকে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ, ৯৫ হাজার ৮৫ জনকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ, ৩৪ হাজার ৩২৩ জন ইমামকে অন্যান্য প্রশিক্ষণ এবং ৩ হাজার ৬১৩ জন ইমামকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তিজ্ঞান থেকেও যেন কেউ দূরে না থাকে, তার ব্যবস্থাটাই আমরা নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সব সময় চেষ্টা করি আমাদের ধর্মের সম্মানটা যাতে আরও উন্নত হয়। আমাদের সমাজ থেকে সব ধরনের অন্ধকার, কুশিক্ষা, বিভেদ, হানাহানি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ যেন দূর করে। আমাদের সমাজটাকে সুন্দরভাবে যেন গড়ে তুলতে পারি। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ নিজ নিজ ধর্ম যেন নিশ্চিতভাবে পালন করতে পারে, সেই ধর্মীয় স্বাধীনতা যাতে নিশ্চিত থাকে, যেটা আমাদের ইসলামের শিক্ষা। আমরা সেটাতেই বিশ্বাস করি এবং সেটাই আমরা করতে চাই।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কাজেই আসুন, আমরা সবাই আমাদের পরমতসহিষ্ণুতা এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতাও দেখাই। কারণ ইসলাম শান্তির ধর্ম, সৌহার্দ্যরে ধর্ম, ভ্রাতৃত্বের ধর্ম। দলমত নির্বিশেষে অন্যান্য ধর্মের প্রতি সমানভাবে সম্মান দেখিয়ে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে দেশটা যাতে গড়ে ওঠে সেই প্রচেষ্টাই আমরা চালাব।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে করোনা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী যে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে, বাংলাদেশটা যেন তা থেকে মুক্ত থাকে। তাই সবার কাছে আমার আবেদন থাকবে, কোথাও যেন কোনো অনাবাদি জমি না থাকে। সব জায়গার জমিতে আবাদ করে আমাদের খাদ্যচাহিদা পূরণ করে আমরা নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সম্মানের সঙ্গে যেন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি।’

২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে উত্তরণে সহায়তা অব্যাহত রাখবে আইএমএফ  : আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও উচ্চ আয়ের দেশে উত্তরণে তাদের সহায়তা অব্যাহত রাখবে। গতকাল প্র্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে সাক্ষাৎকালে আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অন্তোনিয়েতে মোনসিও সাইয়েহ এ আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, ‘২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশের একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও উচ্চ আয়ের দেশে উত্তরণের আকাক্সক্ষা রয়েছে এবং এটা বাস্তবায়নে আইএমএফ বাংলাদেশকে সহায়তা অব্যাহত রাখবে। মোনসিও আরও বলেন, আইএমএফ দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী এবং তিনি এ সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে এসেছেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ বেল-আউটের জন্য কোনো ধরনের সহযোগিতা চায় না, বরং পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে বাংলাদেশ সহযোগিতা চেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা কোনো ধরনের বেল-আউট চাই না। আমাদের এ কর্মসূচিটি বেল-আউট নয়।’

বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, গোটা বিশ্ব কভিড-১৯ এর অভিঘাতের কারণে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। পাশাপাশি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব একটি কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে। তিনি বলেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের মতো উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশগুলো মুদ্রাস্ফীতি-সংক্রান্ত চাপ, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ-সংক্রান্ত নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। এসব সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রচেষ্টায় আইএমএফ পাশে থাকবে।

আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ সময় তিনি বিগত এক দশকে নারীর ক্ষমতায়ন, শিক্ষা, কৃষি ও ৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধিসহ বিভিন্ন খাতে সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন।

বৈঠকে আইএমএফ প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর কাছে দুটি ফটোগ্রাফ হস্তান্তর করে। ১৯৭২ সালের ১৭ আগস্ট আইএমএফের আর্টিকেল অব অ্যাগ্রিমেন্ট স্বাক্ষরকালে ছবি দুটি তোলা হয়েছিল।

বৈঠককালে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার, জ্যেষ্ঠ অর্থ সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন ও ঢাকায় নিযুক্ত আইএমএফের স্থায়ী প্রতিনিধি জয়েন্দু দে উপস্থিত ছিলেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
সর্বশেষ খবর
রংপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরখাস্ত
রংপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরখাস্ত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিরলে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে ৫ জনকে জেল-জরিমানা
বিরলে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে ৫ জনকে জেল-জরিমানা

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর জয়ে শীর্ষে ফিরল পিএসজি
রোমাঞ্চকর জয়ে শীর্ষে ফিরল পিএসজি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ
চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে আন্তস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু
খাগড়াছড়িতে আন্তস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে গ্রেফতার
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও পার্টি আয়োজন করা যাবে না
টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও পার্টি আয়োজন করা যাবে না

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে তারেক রহমানের অবদান রয়েছে: খোকন
ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে তারেক রহমানের অবদান রয়েছে: খোকন

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সাতকানিয়ায় বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, নিহত ১
সাতকানিয়ায় বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, নিহত ১

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাদেক খানের ১২ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাদেক খানের ১২ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ৪৩ লাখ টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৪৩ লাখ টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের সঙ্গে গণতন্ত্রের কোনো সম্পর্ক নেই: ফরহাদ মজহার
নির্বাচনের সঙ্গে গণতন্ত্রের কোনো সম্পর্ক নেই: ফরহাদ মজহার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আলমডাঙ্গায় বিএনপির প্রার্থী শরীফের গণসংযোগ
আলমডাঙ্গায় বিএনপির প্রার্থী শরীফের গণসংযোগ

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিবন্ধী ও ক্যান্সার রোগীদের পাশে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট
প্রতিবন্ধী ও ক্যান্সার রোগীদের পাশে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলওয়ের সিগন্যাল পোস্টের তার চুরি, ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন
আখাউড়ায় রেলওয়ের সিগন্যাল পোস্টের তার চুরি, ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী
স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল
আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা
মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে
ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২
সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১
যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘ ঢাবি শাখার নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ ঢাবি শাখার নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা-সংস্কৃতি উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা-সংস্কৃতি উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে