শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

ভিসি অবরুদ্ধ, রেললাইনে আগুন, ট্রেন চলাচল বন্ধ
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ও রাবি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ ও স্থানীয়দের হামলার প্রতিবাদে উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এ ঘটনায় ক্যাম্পাসে দফায় দফায় বিক্ষোভ, মহাসড়কে অগ্নিসংযোগ ও উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করার ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচারসহ চার দফা দাবি জানানো হয়। এদিকে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, পুলিশের নীরবতায় সংঘর্ষ দীর্ঘায়িত হয়েছে। এক পর্যায়ে পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়।

এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় নগরীর মতিহার থানায় মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মতিহার থানার ওসি হাফিজুর রহমান জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবদুস সালাম বাদী হয়ে অজ্ঞাত ৩০০ থেকে ৪০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন। এ মামলায় মারধর, হামলা, গুরুতর জখমের অভিযোগ আনা হয়। তসলিম আলী ওরফে পিটার (৪৫) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক জানান, ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় প্রশাসন কাজ করছে। এ ব্যাপারে সবার সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলা এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিবাদে গতকাল সকালে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন তারা। এ সময় উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা একপেশে সংবাদ প্রচারের অভিযোগে চ্যানেল ২৪-এর সাংবাদিক ও সহকারীর ওপর হামলা চালান ও ক্যামেরা ভেঙে ফেলেন। সেখানে শহর ও ক্যাম্পাসের সাংবাদিকদের ওপরও চড়াও হন তারা। পরে দুপুরে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে পুরো ক্যাম্পাস। উপাচার্য উত্তেজিত শিক্ষার্থীদের শান্ত করতে গেলে তাকে অবরুদ্ধ করা হয়। এ সময় বিনোদপুর বাজারে গিয়ে এ ঘটনার সুরাহা করার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। অনেকে শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ ও স্থানীয়দের হামলার বিচার দাবি করেন। আবার কেউ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে প্রশাসনের ব্যর্থতার অভিযোগ তোলেন এবং প্রশাসনের পদত্যাগ দাবি করেন। কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে আন্দোলন করেন তারা। দুই ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত ও সব দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন উপাচার্য। তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্রলীগের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে বাসভবনে পাঠানো হয়। কিন্তু একদল শিক্ষার্থী আবার আন্দোলন শুরু করেন। তাদের কেউ উপাচার্যের বাসভবনে অবস্থান নেন এবং কেউ ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে রাস্তায় অগ্নিসংযোগ করেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, তাদের ওপর হামলার বিচার না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে। হামলাকারী পুলিশ ও স্থানীয়দের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলে পদত্যাগ দাবি করেন তারা। এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বিজয় বসাক বলেন, আমরা অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছি। অনাকাক্সিক্ষত কোনো ঘটনা যাতে না ঘটে সে জন্য পুলিশ সজাগ দৃষ্টি রাখছে। তাছাড়া ক্যাম্পাসের বাইরের পরিবেশ শান্ত রয়েছে। এদিকে ক্যাম্পাসে এমন ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবহেলারও অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী স্থানীয় ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রশাসন কর্তৃক আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ব্যয় ও ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের আর্থিক ব্যয়ভার বহন ও বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপের দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ১৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি আছেন। তারা সবাই শঙ্কামুক্ত। এদিকে বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মধ্যে উদ্ভূত  ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মর্মাহত। প্রশাসন সব শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা চায়। তাই উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সব শিক্ষার্থীর সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে। ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সার্বক্ষণিক কাজ করছে প্রশাসন। এমনকি গত রাতে শিক্ষার্থীদের ওপর এলাকাবাসী ও পুলিশের কতিপয় সদস্যের হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কর্তৃপক্ষ দাবি জানায়। এর আগে ১১ মার্চ সন্ধ্যায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। মধ্যরাত পর্যন্ত দফায় দফায় চলা সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি হন শতাধিক শিক্ষার্থী। রাতে সংঘর্ষ চলাকালে বিনোদপুর বাজারে বেশ কিছু দোকান ও বিশ্ববিদ্যালয় গেটে পুলিশ ফাঁড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। বাজার ও ক্যাম্পাসের বাইরে পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন রয়েছে। এ ঘটনায় বিনোদপুর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শহিদুল ইসলাম শহিদ জানান, শিক্ষার্থীরা ৩০টির বেশি দোকান পুড়িয়ে দিয়েছে। এতে তাদের কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এদিকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বিনোদপুর বাজারে স্থানীয়দের সঙ্গে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের তুমুল সংঘর্ষ পুলিশের ‘রহস্যময় নীরবতা’য় দীর্ঘায়িত হয় বলে জানা গেছে। শুরু থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ চললেও সংলগ্ন মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়ে পুলিশ কার্যত দর্শকের মতো দাঁড়িয়েছিল। ফলে নির্বিঘ্নে উভয় পক্ষ দলবল জুটিয়ে হামলা-পাল্টা হামলার সুযোগ ও সময় পেয়েছে। বিনোদপুর বাজারের ব্যবসায়ী, ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা এমন অভিযোগ করেছেন। ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার বগুড়া থেকে ইসলাম ট্রাভেলসের বাসে রাজশাহী আসছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এক শিক্ষার্থী। বাসে সিটে বসাকে কেন্দ্র করে গাড়ির চালক ও সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় তার। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেটে এসে আবারও কন্ডাক্টরের সঙ্গে ঝামেলা বাধে। তখন স্থানীয় এক দোকানদার এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তর্কে জড়ান। এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থলে জড়ো হন। এরপর উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, পুরো সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো ভূমিকাই নেয়নি। ফলে সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে বিনোদপুরের স্থানীয়রা সংঘবদ্ধ হয়ে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থানরত ছাত্রদের ওপর বেপরোয়া হামলা চালায়। বিষয়টি সুরাহার জন্য রাবি ছাত্রলীগ সভাপতি গোলাম কিবরিয়া ঘটনাস্থলে গেলে স্থানীয়রা তার মোটরসাইকেলেও আগুন ধরিয়ে দেয়। তখনো পুলিশ কোনো ভূমিকা নেয়নি। সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সমানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ চললেও পুলিশ একপাশে নীরবে দাঁড়িয়ে থাকে বলে অভিযোগ উঠেছে।

রেললাইনে আগুন : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের একটি অংশ রেললাইনের ওপর টায়ার ও টিউবে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছে। একপর্যায়ে রেললাইনের পাত খুলে ফেলেন তারা। এ ঘটনায় রাজশাহী-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। গতকাল রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ সংলগ্ন রেললাইনে এই ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে রাত ১১টায় দিকে তারা চলে যান। এ ব্যাপারে বোয়ালিয়া থানার উপ-পুলিশ কমিশনার আরেফিন জুয়েল বলেন, আমাদের কাছে তথ্য ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র রেললাইনে আগুন দিয়েছে। এটা রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এরপর আমরা প্রস্তুতি নিয়ে আসি। কিন্তু এখানে এসে কোনো ছাত্রকে দেখতে পাইনি। তারা রেললাইনের ওপরে কাঠে আগুন দিয়েছিল। সেটা আমরা নিভিয়ে দেই। রাতে নিরাপত্তার জন্য এখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে-যাতে এরকম ঘটনা আর না ঘটে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত আমরা ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রবেশ করব না।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়ে মেডিকেলে ভর্তি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নীরব। আমরা এই ঘটনার বিচার চাই। অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তারা।

ট্রেন চলাচলের ব্যাপারে পশ্চিম রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) অসিম কুমার তালুকদার বলেন, শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ সংলগ্ন রেললাইনে টায়ার ও টিউবে আগুন জ্বালিয়ে অবস্থান নেওয়ার কারণে রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ আছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুমতি পেলে ট্রেন যোগাযোগ আবারও চালু করা হবে। যাত্রীরা চাইলে ট্রেনের টিকিট ফেরত দিয়ে টাকা নিতে পারবেন বলেও জানান তিনি।

এদিকে হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে আমরণ অনশনে বসেছেন আট শিক্ষার্থী। গতকাল সন্ধ্যা থেকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে এই অনশন শুরু করেন তারা।

অনশনরত দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী রাবেয়া মুহিব বলেন, আমরা সাতটি দাবি নিয়ে এখানে অবস্থান নিয়েছি। আমরা প্রশাসনের মুখের কথায় আশ্বস্ত হতে চাই না। আমরা দাবির বাস্তবায়ন চাই। আমাদের দাবিসমূহ মেনে না নেওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের অনশন চালিয়ে যাব।

দাবিগুলো হলো- গতকালের ঘটনার জন্য প্রক্টরের পদত্যাগ ও প্রশাসনের জবাবদিহি, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার, আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার ভার প্রশাসনকে নিতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়কে শতভাগ আবাসিক করতে হবে এবং এ বিষয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাতে হবে, পাসকার্ড ব্যতীত বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে হবে, ক্যাম্পাসের রিকশা ভাড়া, ডাইনিং ও খাবার হোটেলগুলোতে খাবারের দাম নির্ধারণ ও মান নিশ্চিতকরণ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশন পুনরায় চালু করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক