শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

ভিসি অবরুদ্ধ, রেললাইনে আগুন, ট্রেন চলাচল বন্ধ
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ও রাবি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ ও স্থানীয়দের হামলার প্রতিবাদে উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এ ঘটনায় ক্যাম্পাসে দফায় দফায় বিক্ষোভ, মহাসড়কে অগ্নিসংযোগ ও উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করার ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচারসহ চার দফা দাবি জানানো হয়। এদিকে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, পুলিশের নীরবতায় সংঘর্ষ দীর্ঘায়িত হয়েছে। এক পর্যায়ে পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়।

এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় নগরীর মতিহার থানায় মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মতিহার থানার ওসি হাফিজুর রহমান জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবদুস সালাম বাদী হয়ে অজ্ঞাত ৩০০ থেকে ৪০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন। এ মামলায় মারধর, হামলা, গুরুতর জখমের অভিযোগ আনা হয়। তসলিম আলী ওরফে পিটার (৪৫) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক জানান, ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় প্রশাসন কাজ করছে। এ ব্যাপারে সবার সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলা এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিবাদে গতকাল সকালে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন তারা। এ সময় উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা একপেশে সংবাদ প্রচারের অভিযোগে চ্যানেল ২৪-এর সাংবাদিক ও সহকারীর ওপর হামলা চালান ও ক্যামেরা ভেঙে ফেলেন। সেখানে শহর ও ক্যাম্পাসের সাংবাদিকদের ওপরও চড়াও হন তারা। পরে দুপুরে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে পুরো ক্যাম্পাস। উপাচার্য উত্তেজিত শিক্ষার্থীদের শান্ত করতে গেলে তাকে অবরুদ্ধ করা হয়। এ সময় বিনোদপুর বাজারে গিয়ে এ ঘটনার সুরাহা করার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। অনেকে শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ ও স্থানীয়দের হামলার বিচার দাবি করেন। আবার কেউ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে প্রশাসনের ব্যর্থতার অভিযোগ তোলেন এবং প্রশাসনের পদত্যাগ দাবি করেন। কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে আন্দোলন করেন তারা। দুই ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত ও সব দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন উপাচার্য। তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্রলীগের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে বাসভবনে পাঠানো হয়। কিন্তু একদল শিক্ষার্থী আবার আন্দোলন শুরু করেন। তাদের কেউ উপাচার্যের বাসভবনে অবস্থান নেন এবং কেউ ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে রাস্তায় অগ্নিসংযোগ করেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, তাদের ওপর হামলার বিচার না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে। হামলাকারী পুলিশ ও স্থানীয়দের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলে পদত্যাগ দাবি করেন তারা। এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বিজয় বসাক বলেন, আমরা অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছি। অনাকাক্সিক্ষত কোনো ঘটনা যাতে না ঘটে সে জন্য পুলিশ সজাগ দৃষ্টি রাখছে। তাছাড়া ক্যাম্পাসের বাইরের পরিবেশ শান্ত রয়েছে। এদিকে ক্যাম্পাসে এমন ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবহেলারও অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী স্থানীয় ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রশাসন কর্তৃক আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ব্যয় ও ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের আর্থিক ব্যয়ভার বহন ও বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপের দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ১৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি আছেন। তারা সবাই শঙ্কামুক্ত। এদিকে বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মধ্যে উদ্ভূত  ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মর্মাহত। প্রশাসন সব শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা চায়। তাই উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সব শিক্ষার্থীর সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে। ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সার্বক্ষণিক কাজ করছে প্রশাসন। এমনকি গত রাতে শিক্ষার্থীদের ওপর এলাকাবাসী ও পুলিশের কতিপয় সদস্যের হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কর্তৃপক্ষ দাবি জানায়। এর আগে ১১ মার্চ সন্ধ্যায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। মধ্যরাত পর্যন্ত দফায় দফায় চলা সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি হন শতাধিক শিক্ষার্থী। রাতে সংঘর্ষ চলাকালে বিনোদপুর বাজারে বেশ কিছু দোকান ও বিশ্ববিদ্যালয় গেটে পুলিশ ফাঁড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। বাজার ও ক্যাম্পাসের বাইরে পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন রয়েছে। এ ঘটনায় বিনোদপুর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শহিদুল ইসলাম শহিদ জানান, শিক্ষার্থীরা ৩০টির বেশি দোকান পুড়িয়ে দিয়েছে। এতে তাদের কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এদিকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বিনোদপুর বাজারে স্থানীয়দের সঙ্গে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের তুমুল সংঘর্ষ পুলিশের ‘রহস্যময় নীরবতা’য় দীর্ঘায়িত হয় বলে জানা গেছে। শুরু থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ চললেও সংলগ্ন মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়ে পুলিশ কার্যত দর্শকের মতো দাঁড়িয়েছিল। ফলে নির্বিঘ্নে উভয় পক্ষ দলবল জুটিয়ে হামলা-পাল্টা হামলার সুযোগ ও সময় পেয়েছে। বিনোদপুর বাজারের ব্যবসায়ী, ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা এমন অভিযোগ করেছেন। ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার বগুড়া থেকে ইসলাম ট্রাভেলসের বাসে রাজশাহী আসছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এক শিক্ষার্থী। বাসে সিটে বসাকে কেন্দ্র করে গাড়ির চালক ও সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় তার। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেটে এসে আবারও কন্ডাক্টরের সঙ্গে ঝামেলা বাধে। তখন স্থানীয় এক দোকানদার এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তর্কে জড়ান। এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থলে জড়ো হন। এরপর উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, পুরো সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো ভূমিকাই নেয়নি। ফলে সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে বিনোদপুরের স্থানীয়রা সংঘবদ্ধ হয়ে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থানরত ছাত্রদের ওপর বেপরোয়া হামলা চালায়। বিষয়টি সুরাহার জন্য রাবি ছাত্রলীগ সভাপতি গোলাম কিবরিয়া ঘটনাস্থলে গেলে স্থানীয়রা তার মোটরসাইকেলেও আগুন ধরিয়ে দেয়। তখনো পুলিশ কোনো ভূমিকা নেয়নি। সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সমানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ চললেও পুলিশ একপাশে নীরবে দাঁড়িয়ে থাকে বলে অভিযোগ উঠেছে।

রেললাইনে আগুন : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের একটি অংশ রেললাইনের ওপর টায়ার ও টিউবে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছে। একপর্যায়ে রেললাইনের পাত খুলে ফেলেন তারা। এ ঘটনায় রাজশাহী-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। গতকাল রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ সংলগ্ন রেললাইনে এই ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে রাত ১১টায় দিকে তারা চলে যান। এ ব্যাপারে বোয়ালিয়া থানার উপ-পুলিশ কমিশনার আরেফিন জুয়েল বলেন, আমাদের কাছে তথ্য ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র রেললাইনে আগুন দিয়েছে। এটা রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এরপর আমরা প্রস্তুতি নিয়ে আসি। কিন্তু এখানে এসে কোনো ছাত্রকে দেখতে পাইনি। তারা রেললাইনের ওপরে কাঠে আগুন দিয়েছিল। সেটা আমরা নিভিয়ে দেই। রাতে নিরাপত্তার জন্য এখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে-যাতে এরকম ঘটনা আর না ঘটে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত আমরা ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রবেশ করব না।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়ে মেডিকেলে ভর্তি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নীরব। আমরা এই ঘটনার বিচার চাই। অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তারা।

ট্রেন চলাচলের ব্যাপারে পশ্চিম রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) অসিম কুমার তালুকদার বলেন, শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ সংলগ্ন রেললাইনে টায়ার ও টিউবে আগুন জ্বালিয়ে অবস্থান নেওয়ার কারণে রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ আছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুমতি পেলে ট্রেন যোগাযোগ আবারও চালু করা হবে। যাত্রীরা চাইলে ট্রেনের টিকিট ফেরত দিয়ে টাকা নিতে পারবেন বলেও জানান তিনি।

এদিকে হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে আমরণ অনশনে বসেছেন আট শিক্ষার্থী। গতকাল সন্ধ্যা থেকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে এই অনশন শুরু করেন তারা।

অনশনরত দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী রাবেয়া মুহিব বলেন, আমরা সাতটি দাবি নিয়ে এখানে অবস্থান নিয়েছি। আমরা প্রশাসনের মুখের কথায় আশ্বস্ত হতে চাই না। আমরা দাবির বাস্তবায়ন চাই। আমাদের দাবিসমূহ মেনে না নেওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের অনশন চালিয়ে যাব।

দাবিগুলো হলো- গতকালের ঘটনার জন্য প্রক্টরের পদত্যাগ ও প্রশাসনের জবাবদিহি, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার, আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার ভার প্রশাসনকে নিতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়কে শতভাগ আবাসিক করতে হবে এবং এ বিষয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাতে হবে, পাসকার্ড ব্যতীত বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে হবে, ক্যাম্পাসের রিকশা ভাড়া, ডাইনিং ও খাবার হোটেলগুলোতে খাবারের দাম নির্ধারণ ও মান নিশ্চিতকরণ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশন পুনরায় চালু করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি