শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৩

সাক্ষাৎকারে আবদুল হামিদ

সংকট আছে, আলোচনাই সমাধান

♦ আমি রাষ্ট্রপতি হতে চাইনি, কিন্তু হতে হয়েছে ♦ আমার এখান থেকে কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে যেতে পারেনি
জাহাঙ্গীর আলম
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট আছে, আলোচনাই সমাধান

সদ্য অবসর নেওয়া রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, রাজনীতিতে স্পষ্টতই কিছু সংকট প্রতীয়মান হচ্ছে। সরকার বলছে, সংবিধানের বাইরে যাবে না। বিরোধী দল বলছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে আসবে না। এখানে সংকট তো আছেই। সংকট দেখলেও আবদুল হামিদ সমাধানের পথও বাতলে দিয়েছেন। তাঁর মতে, আলোচনাই সমাধানের একমাত্র পথ। এক্ষেত্রে সব দলকে (সরকার ও বিরোধী দল) আন্তরিক হতে হবে।

গত শুক্রবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির চেম্বারে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ তিনটি জাতীয় দৈনিকের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। এ সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় আবদুল হামিদ রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে ছিলেন। বলা যায়, রাষ্ট্রপতি হিসেবে এটাই তাঁর শেষ সাক্ষাৎকার।

ঘণ্টাখানেকের আলোচনায় আবদুল হামিদ কিছু কথা স্বতঃস্ফূর্ত বলেছেন, কিছু কথা প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন। কথাবার্তায় ছিলেন খোলামেলা ও আন্তরিক। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনকালে অতীতের নানা দিক তিনি আলোকপাত করেন। স্পষ্টতই তাঁর মধ্যে ছিল সন্তুষ্টি এবং জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা।

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আবদুল হামিদ বলেন, সরকার ও বিরোধী দল যার যার অবস্থান নিয়ে আছে। কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারে, আবার কেউ না-ও নিতে পারে। বা এর মধ্যে কোনো ষড়যন্ত্রও থাকতে পারে। সংকট তো আছেই একটা। উত্তরণের পথ হিসেবে তিনি বলেন, আলোচনাই একমাত্র সমাধান। আর কোনো পথ নাই। আলোচনা না হলে তো কিলাকিলি। তাই সরকারি ও বিরোধী দলকে আন্তরিক হতে হবে। আন্তরিক আলোচনায় সংকটের সমাধান হবে না এমনটা আমি মনে করি না। তিনি বলেন, প্রশ্ন একটাই। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। মানুষ অবাধে ভোট দেবে, কোনো জোরজবরদস্তি হবে না, এরকম গ্যারান্টি...। এরপরও যদি বিরোধী দল বলে আমরা নির্বাচনে আসব না, তাহলে বুঝতে হবে তাদের অন্য উদ্দেশ্য আছে। আর সরকার যদি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন না করে তাহলেও বুঝতে হবে তাদের উদ্দেশ্য ভালো নয়। কারোরই এমন উদ্দেশ্য থাকা উচিত নয়।

সংকট উত্তরণে দুই দিক থেকেই মধ্যস্থতা করার অনুরোধ এলে তৈরি থাকবেন কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, এ ধরনের কোনো ইঙ্গিত এখনো পাইনি। যদি বুঝি এমন কিছু হবে, যদি সরকার নিশ্চয়তা দেয় তারা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করবে, আর বিরোধী দলও যদি সংবিধানের ভিতর থেকে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পায় তাহলে তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত। এখানে উভয়কে ছাড় দিতে হবে। তা না হলে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে চীন, রাশিয়া থেকে যে কেউ এলেও এটা সম্ভব নয়। রাজনীতিকদের বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হলে তিনি বলেন, এটা একটা দেউলিয়াপনা। কোনো অবস্থাতেই এটা ঠিক না। আমাদের সমস্যা আমাদেরই সমাধান করা উচিত। ইউরোপ বা আমেরিকার কোনো দেশে সংকট দেখা দিলে তো আমাদের দাওয়াত দেয় না। সরকার বা বিরোধী দল কারোরই বাইরের সহযোগিতা চাওয়া ঠিক না। তাহলে আমাদের স্বাধীন-সার্বভৌম দেশটা প্রশ্নবোধক হয়ে যায়।

রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বের ১০ বছরে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো কঠিন সময় এসেছিল কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, কঠিন-জটিল কোনো বিষয় না, এটাকে আমি সহজভাবে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। দু-একটা ঘটনা যে ঘটেনি, আমার মনের বিরুদ্ধে... এমনটা হতেই পারে। কিন্তু খুব বেশি কাজ হয়নি। আমি যে কোনোভাবে ম্যানেজ করেছি। সংকট যেগুলো এসেছে চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে মোকাবিলার। যেমন সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার যে ঘটনাটা ছিল, আমি যেভাবে সমাধান করেছি, এটা অত্যন্ত কঠিন ছিল, সরকারের ওপর কোনো আঁচ লাগতে দিইনি। এমন টেকনিক করলাম, তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন।

আবদুল হামিদ বেশ সন্তুষ্টি নিয়েই বললেন, আমি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর একবার খালেদা জিয়া এসেছিলেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময়। তাঁরা কেউ আমার এখান থেকে অসন্তুষ্ট হয়ে যেতে পারেননি।

বর্তমান সময়ের রাজনীতি নিয়ে আবদুল হামিদের কিছুটা মনোবেদনার কথাও জানান। স্পষ্টতই তিনি বলেন, রাজনীতি নিয়ে আমি সংসদে কিছু কথা বলেছি। আমি কী চাই তা সেখানে আছে। আমার যতদূর মনে পড়ে, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে ‘এমএনএ’ এবং ‘এমএলএ’র মধ্যে শতকরা ৫১ ভাগ অ্যাডভোকেট পেশার ছিলেন। এরপর ছিলেন হাইস্কুলের শিক্ষক এবং সার্বক্ষণিক রাজনীতিবিদ। ব্যবসায়ী ‘এমএনএ’ এবং ‘এমএলএ’ শতকরা ২-৩ ভাগের বেশি ছিলেন না। এখন তো আপনারা নিজেরাই লেখেন এবং দেখেন এমপিদের মধ্যে ৬২ ভাগ ব্যবসায়ী। আরও দুঃখজনক হলো, অনেকে ব্যবসায়ী না হওয়া সত্ত্বেও এমপি নির্বাচিত হয়ে ব্যবসায়ী বনে যান। এটা আপনাকে ‘যন্ত্রণা’ দেয় কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবশ্যই যন্ত্রণা দেয়। সামরিক-বেসামরিক আমলারা অবসরের পরই এলাকায় যান, এমপি হতে চান।

মনোনয়ন তো রাজনীতিকরাই দেন... বিষয়টি মনে করিয়ে দিলে আবদুল হামিদ বলেন, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা দলের ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন দেন। অন্যদিকে বিপরীত পক্ষ, বড় বড় জেনারেল, সচিব, ধনাঢ্য ব্যক্তি- এমন লোকদের মনোনয়ন দেয়। একমাত্র এ কারণেই ’৯১ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়া বিজয়ী হন, আর শেখ হাসিনা বিরোধী দলে যান। তাই ’৯৬ সালের নির্বাচনের সময় শেখ হাসিনা ভাবলেন, যদি এমন কিছু না করেন তাহলে সারা জীবন বিরোধী দলেই থাকতে হবে।

তাহলে এ অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় কী জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, ক্ষমতায় যাব এমন না, ভালো মানুষদের নিয়ে রাজনীতি করব, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি এ ধরনের সংস্কৃতি গড়ে ওঠে তাহলেই এ পরিস্থিতির উত্তরণ সম্ভব। তাছাড়া আর কোনো পথ নেই।

এই দীর্ঘ কর্মজীবন শেষ হওয়ার লগ্নে কোনো প্রাপ্তি বা অপ্রাপ্তি আছে কি না জানতে চাইলে সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি বলেন, আমি রাজনীতি করেছি দেশের কল্যাণের জন্য। পাশাপাশি আমার জেলা ছিল আমার রাজনীতির চারণভূমি। বিশেষ করে হাওর এলাকাটা খুবই অবহেলিত ও অনুন্নত। বর্ষকালে মানুষ মারা গেলে পানিতে ভাসিয়ে দিতে হতো। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের চেষ্টা করেছি। ব্যক্তিগতভাবে আমি ব্যাংক-বীমা-লাইসেন্স-পারমিট কিছুই চাইনি। যা চেয়েছি আমার এলাকার উন্নয়নের জন্য। হাওরে উন্নয়ন করা খুবই কঠিন। তারপরও আমি মনে করি, কিছুটা হলেও করতে পেরেছি। পুরোপুরি সন্তুষ্ট না হলেও মোটামুটি বা আংশিক সন্তুষ্ট আমি। যেহেতু ট্র্যাকে উঠেছে, এখন আস্তে আস্তে বোধ হয় সামনের দিক যাবে। তবে এটা অনেকটা নির্ভর করছে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের ওপর।

অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, ২৫ বছর বয়সে ‘এমএনএ’ হয়েছি। বেশ কয়েকবার ‘এমপি’ হলাম। ১৯৯৬ সালে ডেপুটি স্পিকার হয়েছি। এর আগে কিশোরগঞ্জের বাইরে আমার পরিধি ছিল না। কারণ কেন্দ্রীয় রাজনীতির প্রতি আমার আগ্রহ ছিল না। বলা যায়, কিশোরগঞ্জের রাজনীতির আমি সুপ্রিম কমান্ডার ছিলাম। এমনকি বিএনপি ও জাতীয় পার্টিকেও আমি চালিয়েছি। তিনি বলেন, ডেপুটি স্পিকার, জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা, স্পিকার, ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ছিলাম। আমি রাষ্ট্রপতি হতে চাইনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হতে হয়েছে। ভেবেছিলাম, পাঁচ বছর কোনোরকম বন্দি জীবন কাটিয়ে যাই। এর মধ্যে হয়ে গেল ১০ বছর। তিনি বলেন, দুবার রাষ্ট্রপতি হওয়ার বিষয়টি সংবিধানে আছে। একটা গুঞ্জন ছিল, ‘এমপি’রাও বলেছিলেন, সংবিধান সংশোধন করার। যে সংবিধান বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে করেছি, দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতি থাকার পর ব্যক্তিগত কারণে তা সংশোধন করে এ পদে থাকা ঠিক না। আর কথায় বলে, ‘মান থাকতে ভঙ্গ ভালা’। দেশবাসীর দোয়া নিয়ে ইজ্জতের সঙ্গে যাচ্ছি। আবার এমন না যে আর কোনো পদ-পদবিতে যাব। জনগণ সর্বোচ্চ আসনে বসিয়েছে। অন্য কোনো পদে যদি যাই তাহলে জনগণকে অপমান করা হবে। সুতরাং আমার এ ধরনের কোনো খায়েশ নেই। যে কয়দিন বাঁচি, সাধারণ জীবনযাপন করব। ঢাকা, কিশোরগঞ্জ ও গ্রামের বাড়ি হাওর এলাকা মিলিয়ে থাকব। তিনি বলেন, আমি মানুষকে ভালোবেসেছি, মানুষও আমাকে ভালোবেসেছে। আমি মনে করি, মানুষকে সত্যিকার ভালোবাসলে তাদের ভালোবাসা পাওয়া যায়।

রাষ্ট্রপতির ১০ বছরে মানুষের সঙ্গে সহজে মিশতে পারেননি, এটা যন্ত্রণার ছিল কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, আমি যখন বাড়িতে যাই তখন আমার ঘরের মানুষের সঙ্গেও কথা বলতে পারি না। কারণ আমার সঙ্গে ‘এসএসএফ’ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) থাকে। বাড়ির কোনো মহিলা কথা বলতে সংকোচ বোধ করেন। অনেক কথা আছে এদের সামনে বলতে আমারও লজ্জা লাগে। সুতরাং রাষ্ট্রপতির ১০ বছরে আমার অবাধ মিথস্ক্রিয়া ছিল না। বলা যায়, এক ধরনের বন্দি জীবন ছিল। পাকিস্তান আমলে জেলে ছিলাম, জিয়াউর রহমানের আমলে জেলে ছিলাম, এটাও অনেকটা তাই... তবে পার্থক্য হলো এখানে অনেক শানশওকত আছে। স্যালিউট পাওয়া যায়। মানে একটা পোছপাছ আছে আর কি...। তবে এটাও বলতে চাই, আমি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর, বঙ্গবন্ধুর বিষয়টা ভিন্ন, তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা চলে না, এ ছাড়া বাকি যত রাষ্ট্রপতি ছিলেন, সব মিলিয়ে আমার সময়ে যে মানুষ বঙ্গভবনে এসেছে, তাদের সময়ে এর চার ভাগের এক ভাগ লোক এসেছে কি না জানা নাই। যতটুকু পারি তাদের সঙ্গে গল্প-গুজব করেছি। রাত ১২টা, ১টা পর্যন্ত মানুষ ছিল। এটা নজিরবিহীন। কোনো রাষ্ট্রপতি রাত ১২টা, ১টা পর্যন্ত জনগণ নিয়ে বঙ্গভবনে কথা বলেননি। আমি এটা করেছি। কেবল করোনার তিনটি বছর কেউ আসতে পারেনি।

নতুন রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে কিছু বলার আছে কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, দেশবাসী নিশ্চয়ই তাঁর কাছ থেকে ভালো কিছু প্রত্যাশা করেন, আমিও তাই চাই। রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি দেশের সার্বিক কল্যাণের জন্য কাজ করবেন। এটাই প্রত্যাশা করি। দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, জনগণের সহযোগিতা ও ভালোবাসা পেয়েছি। আমিও তাদের আন্তরিকভাবে ভালোবাসি। প্রতিদানও পেয়েছি। আই এম হ্যাপি। তিনি জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর প্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তারপর বলার মতো আর কোনো রাজনীতিক নেই।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে আবদুল হামিদ বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই। তারপর তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। এটা আমার জন্য আরেকটা বিষয়। তিনি প্রধানমন্ত্রী না হলেও সম্পর্ক এমনই থাকত। তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা প্রধানমন্ত্রী নন, তাঁর সঙ্গেও আমার সুন্দর সম্পর্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা