শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৩

সাক্ষাৎকারে আবদুল হামিদ

সংকট আছে, আলোচনাই সমাধান

♦ আমি রাষ্ট্রপতি হতে চাইনি, কিন্তু হতে হয়েছে ♦ আমার এখান থেকে কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে যেতে পারেনি
জাহাঙ্গীর আলম
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট আছে, আলোচনাই সমাধান

সদ্য অবসর নেওয়া রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, রাজনীতিতে স্পষ্টতই কিছু সংকট প্রতীয়মান হচ্ছে। সরকার বলছে, সংবিধানের বাইরে যাবে না। বিরোধী দল বলছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে আসবে না। এখানে সংকট তো আছেই। সংকট দেখলেও আবদুল হামিদ সমাধানের পথও বাতলে দিয়েছেন। তাঁর মতে, আলোচনাই সমাধানের একমাত্র পথ। এক্ষেত্রে সব দলকে (সরকার ও বিরোধী দল) আন্তরিক হতে হবে।

গত শুক্রবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির চেম্বারে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ তিনটি জাতীয় দৈনিকের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। এ সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় আবদুল হামিদ রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে ছিলেন। বলা যায়, রাষ্ট্রপতি হিসেবে এটাই তাঁর শেষ সাক্ষাৎকার।

ঘণ্টাখানেকের আলোচনায় আবদুল হামিদ কিছু কথা স্বতঃস্ফূর্ত বলেছেন, কিছু কথা প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন। কথাবার্তায় ছিলেন খোলামেলা ও আন্তরিক। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনকালে অতীতের নানা দিক তিনি আলোকপাত করেন। স্পষ্টতই তাঁর মধ্যে ছিল সন্তুষ্টি এবং জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা।

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আবদুল হামিদ বলেন, সরকার ও বিরোধী দল যার যার অবস্থান নিয়ে আছে। কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারে, আবার কেউ না-ও নিতে পারে। বা এর মধ্যে কোনো ষড়যন্ত্রও থাকতে পারে। সংকট তো আছেই একটা। উত্তরণের পথ হিসেবে তিনি বলেন, আলোচনাই একমাত্র সমাধান। আর কোনো পথ নাই। আলোচনা না হলে তো কিলাকিলি। তাই সরকারি ও বিরোধী দলকে আন্তরিক হতে হবে। আন্তরিক আলোচনায় সংকটের সমাধান হবে না এমনটা আমি মনে করি না। তিনি বলেন, প্রশ্ন একটাই। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। মানুষ অবাধে ভোট দেবে, কোনো জোরজবরদস্তি হবে না, এরকম গ্যারান্টি...। এরপরও যদি বিরোধী দল বলে আমরা নির্বাচনে আসব না, তাহলে বুঝতে হবে তাদের অন্য উদ্দেশ্য আছে। আর সরকার যদি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন না করে তাহলেও বুঝতে হবে তাদের উদ্দেশ্য ভালো নয়। কারোরই এমন উদ্দেশ্য থাকা উচিত নয়।

সংকট উত্তরণে দুই দিক থেকেই মধ্যস্থতা করার অনুরোধ এলে তৈরি থাকবেন কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, এ ধরনের কোনো ইঙ্গিত এখনো পাইনি। যদি বুঝি এমন কিছু হবে, যদি সরকার নিশ্চয়তা দেয় তারা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করবে, আর বিরোধী দলও যদি সংবিধানের ভিতর থেকে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পায় তাহলে তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত। এখানে উভয়কে ছাড় দিতে হবে। তা না হলে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে চীন, রাশিয়া থেকে যে কেউ এলেও এটা সম্ভব নয়। রাজনীতিকদের বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হলে তিনি বলেন, এটা একটা দেউলিয়াপনা। কোনো অবস্থাতেই এটা ঠিক না। আমাদের সমস্যা আমাদেরই সমাধান করা উচিত। ইউরোপ বা আমেরিকার কোনো দেশে সংকট দেখা দিলে তো আমাদের দাওয়াত দেয় না। সরকার বা বিরোধী দল কারোরই বাইরের সহযোগিতা চাওয়া ঠিক না। তাহলে আমাদের স্বাধীন-সার্বভৌম দেশটা প্রশ্নবোধক হয়ে যায়।

রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বের ১০ বছরে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো কঠিন সময় এসেছিল কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, কঠিন-জটিল কোনো বিষয় না, এটাকে আমি সহজভাবে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। দু-একটা ঘটনা যে ঘটেনি, আমার মনের বিরুদ্ধে... এমনটা হতেই পারে। কিন্তু খুব বেশি কাজ হয়নি। আমি যে কোনোভাবে ম্যানেজ করেছি। সংকট যেগুলো এসেছে চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে মোকাবিলার। যেমন সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার যে ঘটনাটা ছিল, আমি যেভাবে সমাধান করেছি, এটা অত্যন্ত কঠিন ছিল, সরকারের ওপর কোনো আঁচ লাগতে দিইনি। এমন টেকনিক করলাম, তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন।

আবদুল হামিদ বেশ সন্তুষ্টি নিয়েই বললেন, আমি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর একবার খালেদা জিয়া এসেছিলেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময়। তাঁরা কেউ আমার এখান থেকে অসন্তুষ্ট হয়ে যেতে পারেননি।

বর্তমান সময়ের রাজনীতি নিয়ে আবদুল হামিদের কিছুটা মনোবেদনার কথাও জানান। স্পষ্টতই তিনি বলেন, রাজনীতি নিয়ে আমি সংসদে কিছু কথা বলেছি। আমি কী চাই তা সেখানে আছে। আমার যতদূর মনে পড়ে, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে ‘এমএনএ’ এবং ‘এমএলএ’র মধ্যে শতকরা ৫১ ভাগ অ্যাডভোকেট পেশার ছিলেন। এরপর ছিলেন হাইস্কুলের শিক্ষক এবং সার্বক্ষণিক রাজনীতিবিদ। ব্যবসায়ী ‘এমএনএ’ এবং ‘এমএলএ’ শতকরা ২-৩ ভাগের বেশি ছিলেন না। এখন তো আপনারা নিজেরাই লেখেন এবং দেখেন এমপিদের মধ্যে ৬২ ভাগ ব্যবসায়ী। আরও দুঃখজনক হলো, অনেকে ব্যবসায়ী না হওয়া সত্ত্বেও এমপি নির্বাচিত হয়ে ব্যবসায়ী বনে যান। এটা আপনাকে ‘যন্ত্রণা’ দেয় কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবশ্যই যন্ত্রণা দেয়। সামরিক-বেসামরিক আমলারা অবসরের পরই এলাকায় যান, এমপি হতে চান।

মনোনয়ন তো রাজনীতিকরাই দেন... বিষয়টি মনে করিয়ে দিলে আবদুল হামিদ বলেন, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা দলের ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন দেন। অন্যদিকে বিপরীত পক্ষ, বড় বড় জেনারেল, সচিব, ধনাঢ্য ব্যক্তি- এমন লোকদের মনোনয়ন দেয়। একমাত্র এ কারণেই ’৯১ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়া বিজয়ী হন, আর শেখ হাসিনা বিরোধী দলে যান। তাই ’৯৬ সালের নির্বাচনের সময় শেখ হাসিনা ভাবলেন, যদি এমন কিছু না করেন তাহলে সারা জীবন বিরোধী দলেই থাকতে হবে।

তাহলে এ অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় কী জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, ক্ষমতায় যাব এমন না, ভালো মানুষদের নিয়ে রাজনীতি করব, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি এ ধরনের সংস্কৃতি গড়ে ওঠে তাহলেই এ পরিস্থিতির উত্তরণ সম্ভব। তাছাড়া আর কোনো পথ নেই।

এই দীর্ঘ কর্মজীবন শেষ হওয়ার লগ্নে কোনো প্রাপ্তি বা অপ্রাপ্তি আছে কি না জানতে চাইলে সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি বলেন, আমি রাজনীতি করেছি দেশের কল্যাণের জন্য। পাশাপাশি আমার জেলা ছিল আমার রাজনীতির চারণভূমি। বিশেষ করে হাওর এলাকাটা খুবই অবহেলিত ও অনুন্নত। বর্ষকালে মানুষ মারা গেলে পানিতে ভাসিয়ে দিতে হতো। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের চেষ্টা করেছি। ব্যক্তিগতভাবে আমি ব্যাংক-বীমা-লাইসেন্স-পারমিট কিছুই চাইনি। যা চেয়েছি আমার এলাকার উন্নয়নের জন্য। হাওরে উন্নয়ন করা খুবই কঠিন। তারপরও আমি মনে করি, কিছুটা হলেও করতে পেরেছি। পুরোপুরি সন্তুষ্ট না হলেও মোটামুটি বা আংশিক সন্তুষ্ট আমি। যেহেতু ট্র্যাকে উঠেছে, এখন আস্তে আস্তে বোধ হয় সামনের দিক যাবে। তবে এটা অনেকটা নির্ভর করছে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের ওপর।

অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, ২৫ বছর বয়সে ‘এমএনএ’ হয়েছি। বেশ কয়েকবার ‘এমপি’ হলাম। ১৯৯৬ সালে ডেপুটি স্পিকার হয়েছি। এর আগে কিশোরগঞ্জের বাইরে আমার পরিধি ছিল না। কারণ কেন্দ্রীয় রাজনীতির প্রতি আমার আগ্রহ ছিল না। বলা যায়, কিশোরগঞ্জের রাজনীতির আমি সুপ্রিম কমান্ডার ছিলাম। এমনকি বিএনপি ও জাতীয় পার্টিকেও আমি চালিয়েছি। তিনি বলেন, ডেপুটি স্পিকার, জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা, স্পিকার, ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ছিলাম। আমি রাষ্ট্রপতি হতে চাইনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হতে হয়েছে। ভেবেছিলাম, পাঁচ বছর কোনোরকম বন্দি জীবন কাটিয়ে যাই। এর মধ্যে হয়ে গেল ১০ বছর। তিনি বলেন, দুবার রাষ্ট্রপতি হওয়ার বিষয়টি সংবিধানে আছে। একটা গুঞ্জন ছিল, ‘এমপি’রাও বলেছিলেন, সংবিধান সংশোধন করার। যে সংবিধান বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে করেছি, দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতি থাকার পর ব্যক্তিগত কারণে তা সংশোধন করে এ পদে থাকা ঠিক না। আর কথায় বলে, ‘মান থাকতে ভঙ্গ ভালা’। দেশবাসীর দোয়া নিয়ে ইজ্জতের সঙ্গে যাচ্ছি। আবার এমন না যে আর কোনো পদ-পদবিতে যাব। জনগণ সর্বোচ্চ আসনে বসিয়েছে। অন্য কোনো পদে যদি যাই তাহলে জনগণকে অপমান করা হবে। সুতরাং আমার এ ধরনের কোনো খায়েশ নেই। যে কয়দিন বাঁচি, সাধারণ জীবনযাপন করব। ঢাকা, কিশোরগঞ্জ ও গ্রামের বাড়ি হাওর এলাকা মিলিয়ে থাকব। তিনি বলেন, আমি মানুষকে ভালোবেসেছি, মানুষও আমাকে ভালোবেসেছে। আমি মনে করি, মানুষকে সত্যিকার ভালোবাসলে তাদের ভালোবাসা পাওয়া যায়।

রাষ্ট্রপতির ১০ বছরে মানুষের সঙ্গে সহজে মিশতে পারেননি, এটা যন্ত্রণার ছিল কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, আমি যখন বাড়িতে যাই তখন আমার ঘরের মানুষের সঙ্গেও কথা বলতে পারি না। কারণ আমার সঙ্গে ‘এসএসএফ’ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) থাকে। বাড়ির কোনো মহিলা কথা বলতে সংকোচ বোধ করেন। অনেক কথা আছে এদের সামনে বলতে আমারও লজ্জা লাগে। সুতরাং রাষ্ট্রপতির ১০ বছরে আমার অবাধ মিথস্ক্রিয়া ছিল না। বলা যায়, এক ধরনের বন্দি জীবন ছিল। পাকিস্তান আমলে জেলে ছিলাম, জিয়াউর রহমানের আমলে জেলে ছিলাম, এটাও অনেকটা তাই... তবে পার্থক্য হলো এখানে অনেক শানশওকত আছে। স্যালিউট পাওয়া যায়। মানে একটা পোছপাছ আছে আর কি...। তবে এটাও বলতে চাই, আমি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর, বঙ্গবন্ধুর বিষয়টা ভিন্ন, তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা চলে না, এ ছাড়া বাকি যত রাষ্ট্রপতি ছিলেন, সব মিলিয়ে আমার সময়ে যে মানুষ বঙ্গভবনে এসেছে, তাদের সময়ে এর চার ভাগের এক ভাগ লোক এসেছে কি না জানা নাই। যতটুকু পারি তাদের সঙ্গে গল্প-গুজব করেছি। রাত ১২টা, ১টা পর্যন্ত মানুষ ছিল। এটা নজিরবিহীন। কোনো রাষ্ট্রপতি রাত ১২টা, ১টা পর্যন্ত জনগণ নিয়ে বঙ্গভবনে কথা বলেননি। আমি এটা করেছি। কেবল করোনার তিনটি বছর কেউ আসতে পারেনি।

নতুন রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে কিছু বলার আছে কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, দেশবাসী নিশ্চয়ই তাঁর কাছ থেকে ভালো কিছু প্রত্যাশা করেন, আমিও তাই চাই। রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি দেশের সার্বিক কল্যাণের জন্য কাজ করবেন। এটাই প্রত্যাশা করি। দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, জনগণের সহযোগিতা ও ভালোবাসা পেয়েছি। আমিও তাদের আন্তরিকভাবে ভালোবাসি। প্রতিদানও পেয়েছি। আই এম হ্যাপি। তিনি জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর প্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তারপর বলার মতো আর কোনো রাজনীতিক নেই।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে আবদুল হামিদ বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই। তারপর তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। এটা আমার জন্য আরেকটা বিষয়। তিনি প্রধানমন্ত্রী না হলেও সম্পর্ক এমনই থাকত। তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা প্রধানমন্ত্রী নন, তাঁর সঙ্গেও আমার সুন্দর সম্পর্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন