শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৩

সাক্ষাৎকারে আবদুল হামিদ

সংকট আছে, আলোচনাই সমাধান

♦ আমি রাষ্ট্রপতি হতে চাইনি, কিন্তু হতে হয়েছে ♦ আমার এখান থেকে কেউ অসন্তুষ্ট হয়ে যেতে পারেনি
জাহাঙ্গীর আলম
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট আছে, আলোচনাই সমাধান

সদ্য অবসর নেওয়া রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, রাজনীতিতে স্পষ্টতই কিছু সংকট প্রতীয়মান হচ্ছে। সরকার বলছে, সংবিধানের বাইরে যাবে না। বিরোধী দল বলছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে আসবে না। এখানে সংকট তো আছেই। সংকট দেখলেও আবদুল হামিদ সমাধানের পথও বাতলে দিয়েছেন। তাঁর মতে, আলোচনাই সমাধানের একমাত্র পথ। এক্ষেত্রে সব দলকে (সরকার ও বিরোধী দল) আন্তরিক হতে হবে।

গত শুক্রবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির চেম্বারে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ তিনটি জাতীয় দৈনিকের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। এ সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় আবদুল হামিদ রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে ছিলেন। বলা যায়, রাষ্ট্রপতি হিসেবে এটাই তাঁর শেষ সাক্ষাৎকার।

ঘণ্টাখানেকের আলোচনায় আবদুল হামিদ কিছু কথা স্বতঃস্ফূর্ত বলেছেন, কিছু কথা প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন। কথাবার্তায় ছিলেন খোলামেলা ও আন্তরিক। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনকালে অতীতের নানা দিক তিনি আলোকপাত করেন। স্পষ্টতই তাঁর মধ্যে ছিল সন্তুষ্টি এবং জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা।

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আবদুল হামিদ বলেন, সরকার ও বিরোধী দল যার যার অবস্থান নিয়ে আছে। কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারে, আবার কেউ না-ও নিতে পারে। বা এর মধ্যে কোনো ষড়যন্ত্রও থাকতে পারে। সংকট তো আছেই একটা। উত্তরণের পথ হিসেবে তিনি বলেন, আলোচনাই একমাত্র সমাধান। আর কোনো পথ নাই। আলোচনা না হলে তো কিলাকিলি। তাই সরকারি ও বিরোধী দলকে আন্তরিক হতে হবে। আন্তরিক আলোচনায় সংকটের সমাধান হবে না এমনটা আমি মনে করি না। তিনি বলেন, প্রশ্ন একটাই। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। মানুষ অবাধে ভোট দেবে, কোনো জোরজবরদস্তি হবে না, এরকম গ্যারান্টি...। এরপরও যদি বিরোধী দল বলে আমরা নির্বাচনে আসব না, তাহলে বুঝতে হবে তাদের অন্য উদ্দেশ্য আছে। আর সরকার যদি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন না করে তাহলেও বুঝতে হবে তাদের উদ্দেশ্য ভালো নয়। কারোরই এমন উদ্দেশ্য থাকা উচিত নয়।

সংকট উত্তরণে দুই দিক থেকেই মধ্যস্থতা করার অনুরোধ এলে তৈরি থাকবেন কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, এ ধরনের কোনো ইঙ্গিত এখনো পাইনি। যদি বুঝি এমন কিছু হবে, যদি সরকার নিশ্চয়তা দেয় তারা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করবে, আর বিরোধী দলও যদি সংবিধানের ভিতর থেকে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পায় তাহলে তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত। এখানে উভয়কে ছাড় দিতে হবে। তা না হলে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে চীন, রাশিয়া থেকে যে কেউ এলেও এটা সম্ভব নয়। রাজনীতিকদের বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হলে তিনি বলেন, এটা একটা দেউলিয়াপনা। কোনো অবস্থাতেই এটা ঠিক না। আমাদের সমস্যা আমাদেরই সমাধান করা উচিত। ইউরোপ বা আমেরিকার কোনো দেশে সংকট দেখা দিলে তো আমাদের দাওয়াত দেয় না। সরকার বা বিরোধী দল কারোরই বাইরের সহযোগিতা চাওয়া ঠিক না। তাহলে আমাদের স্বাধীন-সার্বভৌম দেশটা প্রশ্নবোধক হয়ে যায়।

রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বের ১০ বছরে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো কঠিন সময় এসেছিল কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, কঠিন-জটিল কোনো বিষয় না, এটাকে আমি সহজভাবে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। দু-একটা ঘটনা যে ঘটেনি, আমার মনের বিরুদ্ধে... এমনটা হতেই পারে। কিন্তু খুব বেশি কাজ হয়নি। আমি যে কোনোভাবে ম্যানেজ করেছি। সংকট যেগুলো এসেছে চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে মোকাবিলার। যেমন সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার যে ঘটনাটা ছিল, আমি যেভাবে সমাধান করেছি, এটা অত্যন্ত কঠিন ছিল, সরকারের ওপর কোনো আঁচ লাগতে দিইনি। এমন টেকনিক করলাম, তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন।

আবদুল হামিদ বেশ সন্তুষ্টি নিয়েই বললেন, আমি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর একবার খালেদা জিয়া এসেছিলেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময়। তাঁরা কেউ আমার এখান থেকে অসন্তুষ্ট হয়ে যেতে পারেননি।

বর্তমান সময়ের রাজনীতি নিয়ে আবদুল হামিদের কিছুটা মনোবেদনার কথাও জানান। স্পষ্টতই তিনি বলেন, রাজনীতি নিয়ে আমি সংসদে কিছু কথা বলেছি। আমি কী চাই তা সেখানে আছে। আমার যতদূর মনে পড়ে, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে ‘এমএনএ’ এবং ‘এমএলএ’র মধ্যে শতকরা ৫১ ভাগ অ্যাডভোকেট পেশার ছিলেন। এরপর ছিলেন হাইস্কুলের শিক্ষক এবং সার্বক্ষণিক রাজনীতিবিদ। ব্যবসায়ী ‘এমএনএ’ এবং ‘এমএলএ’ শতকরা ২-৩ ভাগের বেশি ছিলেন না। এখন তো আপনারা নিজেরাই লেখেন এবং দেখেন এমপিদের মধ্যে ৬২ ভাগ ব্যবসায়ী। আরও দুঃখজনক হলো, অনেকে ব্যবসায়ী না হওয়া সত্ত্বেও এমপি নির্বাচিত হয়ে ব্যবসায়ী বনে যান। এটা আপনাকে ‘যন্ত্রণা’ দেয় কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবশ্যই যন্ত্রণা দেয়। সামরিক-বেসামরিক আমলারা অবসরের পরই এলাকায় যান, এমপি হতে চান।

মনোনয়ন তো রাজনীতিকরাই দেন... বিষয়টি মনে করিয়ে দিলে আবদুল হামিদ বলেন, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা দলের ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন দেন। অন্যদিকে বিপরীত পক্ষ, বড় বড় জেনারেল, সচিব, ধনাঢ্য ব্যক্তি- এমন লোকদের মনোনয়ন দেয়। একমাত্র এ কারণেই ’৯১ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়া বিজয়ী হন, আর শেখ হাসিনা বিরোধী দলে যান। তাই ’৯৬ সালের নির্বাচনের সময় শেখ হাসিনা ভাবলেন, যদি এমন কিছু না করেন তাহলে সারা জীবন বিরোধী দলেই থাকতে হবে।

তাহলে এ অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় কী জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, ক্ষমতায় যাব এমন না, ভালো মানুষদের নিয়ে রাজনীতি করব, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি এ ধরনের সংস্কৃতি গড়ে ওঠে তাহলেই এ পরিস্থিতির উত্তরণ সম্ভব। তাছাড়া আর কোনো পথ নেই।

এই দীর্ঘ কর্মজীবন শেষ হওয়ার লগ্নে কোনো প্রাপ্তি বা অপ্রাপ্তি আছে কি না জানতে চাইলে সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি বলেন, আমি রাজনীতি করেছি দেশের কল্যাণের জন্য। পাশাপাশি আমার জেলা ছিল আমার রাজনীতির চারণভূমি। বিশেষ করে হাওর এলাকাটা খুবই অবহেলিত ও অনুন্নত। বর্ষকালে মানুষ মারা গেলে পানিতে ভাসিয়ে দিতে হতো। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের চেষ্টা করেছি। ব্যক্তিগতভাবে আমি ব্যাংক-বীমা-লাইসেন্স-পারমিট কিছুই চাইনি। যা চেয়েছি আমার এলাকার উন্নয়নের জন্য। হাওরে উন্নয়ন করা খুবই কঠিন। তারপরও আমি মনে করি, কিছুটা হলেও করতে পেরেছি। পুরোপুরি সন্তুষ্ট না হলেও মোটামুটি বা আংশিক সন্তুষ্ট আমি। যেহেতু ট্র্যাকে উঠেছে, এখন আস্তে আস্তে বোধ হয় সামনের দিক যাবে। তবে এটা অনেকটা নির্ভর করছে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের ওপর।

অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, ২৫ বছর বয়সে ‘এমএনএ’ হয়েছি। বেশ কয়েকবার ‘এমপি’ হলাম। ১৯৯৬ সালে ডেপুটি স্পিকার হয়েছি। এর আগে কিশোরগঞ্জের বাইরে আমার পরিধি ছিল না। কারণ কেন্দ্রীয় রাজনীতির প্রতি আমার আগ্রহ ছিল না। বলা যায়, কিশোরগঞ্জের রাজনীতির আমি সুপ্রিম কমান্ডার ছিলাম। এমনকি বিএনপি ও জাতীয় পার্টিকেও আমি চালিয়েছি। তিনি বলেন, ডেপুটি স্পিকার, জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা, স্পিকার, ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ছিলাম। আমি রাষ্ট্রপতি হতে চাইনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হতে হয়েছে। ভেবেছিলাম, পাঁচ বছর কোনোরকম বন্দি জীবন কাটিয়ে যাই। এর মধ্যে হয়ে গেল ১০ বছর। তিনি বলেন, দুবার রাষ্ট্রপতি হওয়ার বিষয়টি সংবিধানে আছে। একটা গুঞ্জন ছিল, ‘এমপি’রাও বলেছিলেন, সংবিধান সংশোধন করার। যে সংবিধান বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে করেছি, দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতি থাকার পর ব্যক্তিগত কারণে তা সংশোধন করে এ পদে থাকা ঠিক না। আর কথায় বলে, ‘মান থাকতে ভঙ্গ ভালা’। দেশবাসীর দোয়া নিয়ে ইজ্জতের সঙ্গে যাচ্ছি। আবার এমন না যে আর কোনো পদ-পদবিতে যাব। জনগণ সর্বোচ্চ আসনে বসিয়েছে। অন্য কোনো পদে যদি যাই তাহলে জনগণকে অপমান করা হবে। সুতরাং আমার এ ধরনের কোনো খায়েশ নেই। যে কয়দিন বাঁচি, সাধারণ জীবনযাপন করব। ঢাকা, কিশোরগঞ্জ ও গ্রামের বাড়ি হাওর এলাকা মিলিয়ে থাকব। তিনি বলেন, আমি মানুষকে ভালোবেসেছি, মানুষও আমাকে ভালোবেসেছে। আমি মনে করি, মানুষকে সত্যিকার ভালোবাসলে তাদের ভালোবাসা পাওয়া যায়।

রাষ্ট্রপতির ১০ বছরে মানুষের সঙ্গে সহজে মিশতে পারেননি, এটা যন্ত্রণার ছিল কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, আমি যখন বাড়িতে যাই তখন আমার ঘরের মানুষের সঙ্গেও কথা বলতে পারি না। কারণ আমার সঙ্গে ‘এসএসএফ’ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) থাকে। বাড়ির কোনো মহিলা কথা বলতে সংকোচ বোধ করেন। অনেক কথা আছে এদের সামনে বলতে আমারও লজ্জা লাগে। সুতরাং রাষ্ট্রপতির ১০ বছরে আমার অবাধ মিথস্ক্রিয়া ছিল না। বলা যায়, এক ধরনের বন্দি জীবন ছিল। পাকিস্তান আমলে জেলে ছিলাম, জিয়াউর রহমানের আমলে জেলে ছিলাম, এটাও অনেকটা তাই... তবে পার্থক্য হলো এখানে অনেক শানশওকত আছে। স্যালিউট পাওয়া যায়। মানে একটা পোছপাছ আছে আর কি...। তবে এটাও বলতে চাই, আমি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর, বঙ্গবন্ধুর বিষয়টা ভিন্ন, তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা চলে না, এ ছাড়া বাকি যত রাষ্ট্রপতি ছিলেন, সব মিলিয়ে আমার সময়ে যে মানুষ বঙ্গভবনে এসেছে, তাদের সময়ে এর চার ভাগের এক ভাগ লোক এসেছে কি না জানা নাই। যতটুকু পারি তাদের সঙ্গে গল্প-গুজব করেছি। রাত ১২টা, ১টা পর্যন্ত মানুষ ছিল। এটা নজিরবিহীন। কোনো রাষ্ট্রপতি রাত ১২টা, ১টা পর্যন্ত জনগণ নিয়ে বঙ্গভবনে কথা বলেননি। আমি এটা করেছি। কেবল করোনার তিনটি বছর কেউ আসতে পারেনি।

নতুন রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে কিছু বলার আছে কি না জানতে চাইলে আবদুল হামিদ বলেন, দেশবাসী নিশ্চয়ই তাঁর কাছ থেকে ভালো কিছু প্রত্যাশা করেন, আমিও তাই চাই। রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি দেশের সার্বিক কল্যাণের জন্য কাজ করবেন। এটাই প্রত্যাশা করি। দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, জনগণের সহযোগিতা ও ভালোবাসা পেয়েছি। আমিও তাদের আন্তরিকভাবে ভালোবাসি। প্রতিদানও পেয়েছি। আই এম হ্যাপি। তিনি জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর প্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তারপর বলার মতো আর কোনো রাজনীতিক নেই।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে আবদুল হামিদ বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই। তারপর তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। এটা আমার জন্য আরেকটা বিষয়। তিনি প্রধানমন্ত্রী না হলেও সম্পর্ক এমনই থাকত। তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা প্রধানমন্ত্রী নন, তাঁর সঙ্গেও আমার সুন্দর সম্পর্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে