শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মে, ২০২৩ আপডেট:

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

ভোট নিয়ে ভয়ে নেই

♦ নির্বাচনকালীন সরকারে সংসদের সদস্যরা থাকতে পারেন, বিএনপি না থাকায় তাদের নিয়ে চিন্তারও কারণ নেই ♦ আলোচনায় কেন ডাকব তাদের ডিমান্ড তো ঠিক নেই ♦ জ্বালাও পোড়াও করলে ছাড় নয় ♦ স্যাংশন দিলে সেসব দেশ থেকে কিছু কিনব না
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট নিয়ে ভয়ে নেই

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগ কোনো ‘ভয়ে নেই’ বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, নির্বাচন আসছে বলে ভয় পাব! কেন ভয় পাব! আমি জনগণের জন্য কাজ করেছি, জনগণ যদি ভোট দেয় আছি, না দিলে নাই।

গতকাল গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য সফর করেন। সেই সফরের বিস্তারিত তুলে ধরতেই এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চুক্তি ও আলোচনার বিষয়বস্তু তুলে ধরেন। তবে প্রশ্নোত্তর পর্বে আগামী নির্বাচন, সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় এবং রাজনীতির নানা প্রসঙ্গে কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, আমার যে টার্গেট, আজকে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কান্ট্রির মর্যাদা পেয়েছে। আমি ইলেকশন করব এ কারণে, যেহেতু করোনার কারণে আমরা ২০২৪ সালে (উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন) করতে পারিনি। আমরা ২০২৬-এ করব। আমি সেটা করে দিয়ে যেতে চাই।

প্রসঙ্গ নির্বাচনকালীন সরকার : নির্বাচনকালীন সরকার কেমন হবে, পাশাপাশি বিএনপির আন্দোলন জোরদার করায় সরকার কোনো চাপ অনুভব করছে কি না- জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ওয়েস্টমিনস্টার টাইপ অব ডেমোক্র্যাসি অনুসরণ করে। তাই ব্রিটেনে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেভাবেই করা হবে। তিনি বলেন, এর মধ্যে আমরা এটুকু উদারতা দেখাতে পারি, পার্লামেন্টে সংসদ সদস্য যারা আছে, তাদের মধ্যে কেউ যদি ইচ্ছাপ্রকাশ করে যে, নির্বাচনকালীন সময়ে তারা সরকারে আসতে চায়, আমরা রাজি আছি। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় বিএনপিকেও এই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তারা আসেনি। এখন যেহেতু তারা পার্লামেন্টেও নাই, তাদের নিয়ে চিন্তারও কারণ নাই।

জ্বালাও-পোড়াও করলে ছাড় নয় : শেখ হাসিনা আরও বলেন, তারা মাইক লাগিয়ে আন্দোলন করেই যাচ্ছে। সরকার হটাবে? আমরা তো তাদের কিছু বলছি না। আমরা যখন অপজিশনে ছিলাম আমাদের কি নামতে দিয়েছে? গ্রেনেড হামলা করেও হত্যার চেষ্টা করেছে। ২১ হাজার নেতা-কর্মী আমাদের হত্যা করেছে। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারছে। নির্বাচন ঠেকাতে ৫০০ স্কুল পুড়িয়ে দিয়েছে। সাড়ে ৩ হাজার লোক আগুনে পোড়া, ৩ হাজার ৮০০ গাড়ি পুড়িয়েছে। ২৭টা রেল পুড়িয়েছে। নয়টা লঞ্চ পুড়িয়েছে। ৭০টা সরকারি অফিস পুড়িয়েছে। তারা তো জ্বালাও-পোড়াও ওইগুলিই করে গেছে। হ্যাঁ আমি বলে দিছি যে, আন্দোলন করুক কোনো আপত্তি নাই। কিন্তু জ্বালাও-পোড়াও যদি কিছু করতে যায়, কোনো মানুষকে যদি আবার ওই রকম পোড়ায় তাকে ছাড়ব না। তিনি আরও বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে তাদের ২০-দলীয় ঐক্যজোট। সিট পেল মাত্র ২৯টা, আর তারা এখন আবার বড় বড় কথা বলে। আর দালালি; কার কথায় এই আন্দোলন করছে? কোথা থেকে এই টাকা পাচ্ছে? বাংলাদেশের মানুষ কি এত অন্ধ হয়ে গেছে, চোখে দেখে না? হাজার হাজার কোটি টাকা তো লুট করে নিয়েই গেছে। আর কাদের মদদে করছে সেটা একটু খোঁজ নেন না? এত টাকা কোথায় পাচ্ছে? এই যে লোক নিয়ে আসে আর প্রতিদিন মাইক লাগিয়ে বক্তৃতা দিচ্ছে; এটা তো বিনা পয়সায় আর হচ্ছে না।

আওয়ামী লীগ গাজীপুরে রাস্তা বন্ধ করে মিটিং করল কেন সেটা নিয়ে কোনো এক পত্রিকা প্রশ্ন তোলার বিষয়ে বিএনপির রাস্তা বন্ধ করে সমাবেশ করার বিষয় তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের অর্থনৈতিক হার্ট অব সিটি, সেখানে বিএনপি যে তার অফিসের সামনে রাস্তা বন্ধ করে করে মিটিং করে; যে জ্ঞানী লোক কথা বলেন তার এই দৃশ্য চোখে পড়ে না? তিনি বলেন, তাদের কাছে আমার প্রশ্ন, এটা তো নির্বাচনী প্রচার। নির্বাচনী প্রচার এ রকম করে হতে পারে। কিন্তু প্রতিদিন যারা রাস্তা বন্ধ করে আন্দোলন করে সরকার উৎখাত করবে? যতটুকু পারে আন্দোলন করুক। আমার কোনো ব্যাপার না। আমি আমার জনগণের সঙ্গে আছি। জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। জনগণের আস্থা-বিশ্বাসই আমার একমাত্র শক্তি। আমার তো হারাবার কিছু নেই। বাব-মা, ভাই সব হারিয়েছি। শেখ হাসিনা বলেন, আমি আমার দেশের জন্য কাজ করে যাই। যারা আমাদের দুর্বলতা খোঁজে আর অর্থের হিসাব নেয়, মানি লন্ডারিং করেছে তো খালেদা জিয়ার দুই ছেলে। ৪৪ কোটি টাকা তো উদ্ধার করে নিয়ে আসছি। এখনো বিএনপির বহু নেতার টাকা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে জমা আছে। কারও কারও টাকা ফ্রিজ করা আছে। সরকারপ্রধান বলেন, আওয়ামী লীগ যত বেশি কাজ করে তার পিছে সব লেগে থাকে, এটাই তো নিয়ম। ওটা আমি কেয়ার করি না। আমি দেশের জন্য কাজ করি। মানুষ ভালো থাকুক সেটাই আমি চাই। মানুষের কল্যাণ করাই আমার একমাত্র কাজ। সেটা আমি করে যাচ্ছি। কারণ সেই প্রত্যয় নিয়ে আমি আসছি। আমাদের সাকসেস এখানে, আজকে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কান্ট্রির মর্যাদা পেয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। অনেকের এটা পছন্দ হবে না। যারা আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, যারা গণহত্যা সমর্থন করেছে, যারা জাতির পিতাকে হত্যা করেছে তাদের এগুলো পছন্দ হবে না। তারা আমাদের বিরুদ্ধে শত্রুতা করেই যাবে। আমি তো বোমাপ্রুফ হয়ে গেছি; বোমা পুঁতেও মারতে পারে নাই। গুলি সরাসরি করেছে, তাও আমি মরি নাই। গ্রেনেড হামলা করেছে তাও মরি নাই। যত চেষ্টা করুক, আল্লাহতায়ালা কাজ দেয়। ওই কাজটা শেষ না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহই রক্ষা করেন। কাজেই আমার যেটা লক্ষ্য আমি তো অর্জন করে দিয়েছি। আর বাকিটুকু আছে, সেটাও করে দেব।

স্যাংশনের ভয়ে বসে থাকব কেন : শেখ হাসিনা বলেন, যারা নিষেধাজ্ঞা দেবে, সেসব দেশ থেকে কোনোরকম কেনাকাটা করবে না বাংলাদেশ। অর্থ মন্ত্রণালয়কে তিনি এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমাদের কী কারণে স্যাংশন দিল। যাদের দিয়ে আমরা সন্ত্রাস দূর করলাম, জঙ্গি দূর করলাম, তাদের ওপরে। হোলি আর্টিজানে যারা হামলা করেছিল, তাদের দমন করে মানুষ জীবিত উদ্ধার করতে কিন্তু ২৪ ঘণ্টাও লাগেনি। এরপর আর কোনো ঘটনা কেউ ঘটাতে পারেনি। এর পরও স্যাংশনটা কীসের জন্য? তিনি বলেন, আমি এজন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছি অর্থ মন্ত্রণালয় এবং পরিকল্পনামন্ত্রীকে বলে দিয়েছি, আমাদের কেনাকাটা- বিদেশ থেকে জিনিস কেনার ক্ষেত্রে একটা ক্লজ (শর্ত) থাকবে, যারা আমাদের ওপর স্যাংশন দেবে, তাদের কাছ থেকে কোনো জিনিস আমরা কিনব না। তাতে ভয়ের কী আছে? আমরা তো কারও ওপর নিভর্রশীল না। আমাদের যা দরকার, আমরা নিজেরাই তো উৎপাদন করতে পারি।

শেখ হাসিনা বলেন, কথা নাই বার্তা নাই, স্যাংশনের ভয় দেখাবে, আর আমরা ভয়ে মুখ বুজে থাকব কেন? আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, যারা আমাদের সপ্তম নৌবহরের ভয় দেখিয়েছিল, সেটাও পার করে বিজয় অর্জন করেছি, এই কথা ভুললে চলবে না। দরকার হলে এক বেলা খেয়ে থাকব, তাতেও অসুবিধা নেই।

রিজার্ভ নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই : প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডলার সংকট এখন পুরো বিশ্বব্যাপী, এটা শুধু বাংলাদেশে না। কারণ প্রথম গেল করোনা অতিমারি, তারপর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। আর সেই যুদ্ধের সঙ্গে স্যাংশন, কাউন্টার স্যাংশন। যার ফলে আজকে বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে গেছে। তিনি বলেন, করোনা অতিমারির মধ্যে যেটা হয়েছিল যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ, বিদেশে যাতায়াত বন্ধ, সবকিছু বন্ধ থাকাতে খরচও আমাদের কম ছিল, ভ্যাকসিন কিনতেই যা ডলার লেগেছিল, বাকি আমরা খুল ভালোভাবে একটা রিজার্ভ রাখতে পেরেছিলাম। কিন্তু এরপর যখন আবার অর্থনীতি উন্মুক্ত হলো, খুব স্বাভাবিকভাবেই সেই সুযোগটা থাকেনি, ডলার খরচ হচ্ছে এবং হবে। তার থেকেও বড় কথা, মানুষকে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিচ্ছি, গ্যাস দিয়ে নানা রকম ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে, বিনিয়োগ হচ্ছে, উৎপাদন বাড়ছে। কাজেই ডলারের ওপর চাপ পড়বে। তিনি বলেন, ডলার আর রিজার্ভ নিয়ে বেশি বেশি কথা বলতে বলতেই সবার মাথায় ওই রিজার্ভই ঢুকে গেছে। আমাদের রিজার্ভ এখনো যা আছে, তাতে অন্তত এটুকু বলতে পারি, আমাদের এমন কোন সংকট এভাবে নাই। তবে হ্যাঁ, আমরা সব সময় চেষ্টা করি, যে রিজার্ভটা যেন আমাদের ঘরে থাকে, সেদিকে।

শেখ হাসিনা বলেন, যখন বিএনপি ক্ষমতায়, তখন রিজার্ভ কত ছিল? ০.৭৪৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার, মানে ১ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে কম। আর এখন আমাদের আছে ৩১ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার। কাজেই এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার খুব বেশি একটা কারণ নেই। যে কারণে আমরা বলছি যে আমাদের দেশের যত অনাবাদি জমি, ফসল ফলাব, নিজের খাবার খাব, অন্যের ওপর আর নির্ভরশীল হব না। কারও কাছে হাত পেতে চলব না। কারও কাছ থেকে ভিক্ষা আনব না। নিজের উৎপাদন করে আমরা নিজেরাই চলব। আমাদের খাবারের অভাব হবে না।

প্রস্তুতি থাকায় মোখায় প্রাণহানি হয়নি : বক্তব্যের শুরুতে ঘূর্ণিঝড় মোখার ক্ষয়ক্ষতি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষার জন্য সৃষ্টিকর্তার শুকরিয়া আদায় করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে যথেষ্ট প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিলাম। আমি নিজে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নিয়েছি, নানা নির্দেশনা দিয়েছি। আমরা উপকূলীয় ১৩ জেলায় ৭ হাজার ৪০টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেছিলাম। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোয় সাড়ে ৭ লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় দ্রুত পুনর্বাসন কার্যক্রম গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের আগামী নির্বাচনী ইশতেহারের ঘোষণাই হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। যদিও এটা আগে বলে দিয়েছি, তবে এটাই হবে আমাদের মেইন। অর্থাৎ বাংলাদেশকে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলব। বাংলাদেশে কোনো দারিদ্র্য থাকবে না, দেশের সব মানুষ উন্নত জীবন পাবে। বিভিন্ন খাতে অতিরিক্ত ভর্তুকি দেওয়া আসন্ন বাজেটে সরকারকে বিপদে ফেলছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ভর্তুকিটাই আমাদের বাজেটে সবচেয়ে বেশি বিপদে ফেলছে। পৃথিবীর কোনো দেশে এ রকম দেয় না। জ্বালানি, বিদ্যুৎ সব খাতে ভর্তুকি দিচ্ছি। বিদ্যুতে ভর্তুকি দিয়ে লাভ কী? যে সবচেয়ে বেশি এয়ারকন্ডিশন চালায় তার লাভ সবচেয়ে বেশি। আমার গরিব মানুষের তো লাভ হয় না। আসলে ভর্তুকিতে লাভবান হচ্ছে বিত্তশালীরা।

সংলাপ নাকচ : দেশে আন্দোলনকারীদের আলোচনায় ডাকা হবে কি না জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী পাল্টা প্রশ্ন রেখে বলেন, কাদের? সেই উত্তরটা পরে দিচ্ছি। আলোচনায় কীসের জন্য ডাকতে যাব? তাদের ডিমান্ডই তো ঠিক নাই। যুক্তরাষ্ট্রে যারা ছিলেন, তখন বৃষ্টি নেমেছিল। আমি ভাবলাম বাংলাদেশের প্রবাসী তারা বৃষ্টিতে ভিজবে তার চেয়ে তাদের ডাকি, কী বলতে চায় শুনি। এখন ঢাকায় বা বাংলাদেশে যারা তাদের যদি বৃষ্টিতে ভেজা শখের মধ্যে থাকে তারা থাকুক।

মহার্ঘভাতা দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, প্রতি বছরের হিসাবমতো ইনফ্লেশন যত বাড়বে তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা বেতন বাড়াব। যেহেতু ইনফ্লেশন বেড়ে গেছে, তাই ক্রয়ক্ষমতা অনুযায়ী এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেতন যেন বাড়তে পারে সেই ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। বেসরকারি খাতের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা তাদের বিষয়। এটা সরকারের ব্যাপার না। বেসরকারি খাত করোনাভাইরাসের সময় যেন বিপদে না পড়ে তার জন্য প্রণোদনা দিয়েছি। তাদের স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়া হয়েছে। সেখানে আমরা ভর্তুকিও দিয়েছি। এ ভর্তুকিটা বাজেটে বিপদে ফেলেছে।

চাকরিতা প্রবেশের বয়সসীমা বাড়বে না : সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো হবে কি না- জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার কারণে বয়সসীমা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। তাদের অনেকেই চাকরি পেয়েও গেছে। বয়সসীমা নিয়ে আন্দোলনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, একবার খুব আন্দোলন হলো। আমরা হিসাব নিলাম। ২৪-২৫ বয়সী ছেলেমেয়ের পরীক্ষার যে ফলাফল আসে... ৩০ বছরে সে কিন্তু ফেল করে। কাজ করার একটা দক্ষতা তো থাকতে হবে। কাজ করারও সময় থাকে।

ঢাকা পুরাটা খালের নেটওয়ার্ক ছিল বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এগুলো রেখেই কিন্তু উন্নয়ন করা যেত। নদীখেকোর কথা বলতে গেলে আগে সামরিক স্বৈরশাসকদের কথা বলতে হয়। আইয়ুব খানের আমলে শুরু, এরপর জিয়াউর রহমান, এরশাদ, খালেদা জিয়া। তারা যে সময়ে এসেছে নদীগুলোর সর্বনাশ করে দিয়ে গেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাসের কাছে পদ্মা বহুমুখী সেতুর একটি পেইন্টিং-ছবি তুলে দেওয়া প্রসঙ্গে বলেন, পেইন্টিংটা আমরা এজন্য নিয়ে গেছি যে, আমাদের দেশে খুব ভালো পেইন্টার আছেন, তারা খুব চমৎকার পেইন্টিং করতে পারেন, সেটা জানানোর জন্য। বিশ্বের কারও যদি পেইন্টিং প্রয়োজন হয়, আমাদের কাছে চাইতে পারবেন। আর পেইন্টিংয়ের বিষয়বস্তুটা হচ্ছে, বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে প্রিয় জায়গাটা পদ্মা সেতু। এটাই, আর কিছু না।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, দলীয় সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে