শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

নিয়ন্ত্রণহীন সাইবার অপরাধ

♦ মেটার সঙ্গে এখনো সরকারের চুক্তিই হয়নি অনিশ্চিত ঢাকায় অফিস ♦ কলকাতায় মেটা স্থাপন করেছে ডাটা সেন্টার ♦ প্রয়োজনীয় প্রমাণাদিসহ রিপোর্ট করার পরও মাত্র ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কনটেন্ট সরায় মেটা
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
নিয়ন্ত্রণহীন সাইবার অপরাধ

নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে সাইবার অপরাধ। বেড়েই চলেছে সাইবার অপরাধের সংখ্যা। প্রযুক্তির অপব্যবহার করে সাইবার-দুর্বৃত্তদের হয়রানি রীতিমতো ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে। তবে হতাশার খবর হলো, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রামের এর মূল প্রতিষ্ঠান মেটার সঙ্গে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত কোনো চুক্তিই (মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স ট্রিটি-এমলেট) করতে পারেনি। এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি ভুয়া নিবন্ধিত মোবাইল সিম। এখনো ডাটাবেজের আওতার বাইরে রয়ে যাচ্ছে অনেক নতুন-পুরনো মোবাইল হ্যান্ডসেট। সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে হারে সাইবার অপরাধের সংখ্যা বাড়ছে সে অনুযায়ী যথাযথ উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হয়েছে আমাদের কর্তৃপক্ষ। দিন দিন সাইবার অপরাধীদের বলয় আরও বিস্তৃত হলেও তা ঠেকাতে ব্যর্থ হচ্ছেন তারা। অন্যদিকে ‘এমলেট’ করতে না পারার কারণে মেটার কাছ থেকে অনেক ধরনের নিশ্চিত সেবা নেওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। র‌্যাব বলছে, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসসহ সাইবার অপরাধের রিপোর্ট করার পরও মাত্র ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কনটেন্ট সরায় মেটা। তাও আবার সময়সাপেক্ষ।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০২২ সালের জুলাইয়ে মেটার ঘোষণামতে, সারা বিশ্বে ফেসবুকের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ২৯৩ কোটি। এক বছর আগের তুলনায় এ সংখ্যা ১ শতাংশ বেড়েছে। দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৯৭ কোটি। মেটার বরাত দিয়ে বাংলাদেশের একটি সংস্থা জানিয়েছে, বাংলাদেশে ১১ কোটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সক্রিয় রয়েছে, যা বিশ্বের প্রথম সারির কয়েকটি দেশের সম্মিলিত সংখ্যার চেয়েও বেশি। বেশি অ্যাকাউন্ট হওয়ার কারণে অপরাধের সংখ্যা অন্য অনেক দেশের চেয়ে ঢের বেশি। তাই এ দেশে মেটার লোকাল অফিস স্থাপনের জন্য বাংলাদেশ সরকার এখন পর্যন্ত মেটাকে প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে বোঝাতে সক্ষম হয়নি। এ বিষয়ে কূটনৈতিক তৎপরতা খুব একটা লক্ষণীয় নয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সূত্র বলছেন, বর্তমানে সরকারের সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি অথরিটি)। যদিও ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সি (ডিএসএ) এবং এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার) সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং ও নিয়ন্ত্রণের কাজ করে যাচ্ছে। সম্প্রতি এনটিএমসি কনটেন্ট ব্লকিং ও ফিল্টারিং (সিবিঅ্যান্ডএফ) প্রজেক্টের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় রাষ্ট্রবিরোধী, সমাজবিরোধী ও অনৈতিক সব কাজ মনিটরিং এবং সরিয়ে ফেলার সক্ষমতা অর্জন করেছে।

খোদ বিটিআরসির এক সূত্র বলছেন, বর্তমানে ইন্টারনেটের সবচেয়ে বড় অপব্যবহার হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে বিটিআরসির প্রধান পদক্ষেপ হচ্ছে এসব যোগাযোগমাধ্যম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে সংশ্লিষ্ট আপত্তিকর বা ক্ষতিকর পোস্ট-কনটেন্ট সরাতে অনুরোধ করা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো কখনোই পুরোপুরি এ অনুরোধ রাখে না। ফলে বিটিআরসির অনুরোধ করা সব পোস্ট বা কনটেন্ট সরানো হয় না অনেক ক্ষেত্রে। বিটিআরসির তথ্যে বাংলাদেশে ৭ কোটির বেশি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী রয়েছেন। এসব ব্যবহারকারীর অনেকেই আবার একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন। বেশি ব্যবহার হওয়া সোশ্যাল মিডিয়াগুলো হলো ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক, হোয়াটসঅ্যাপ, বিগো, লাইকি, ইমো ও টুইটার।

জানা গেছে, কেবল আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফৌজদারি অপরাধের ক্ষেত্রে মেটার সহায়তা নিতে পারছে। যদিও তা প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। তবে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ মেটা বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে তার নিজের ইচ্ছানুযায়ী ডাটা সরবরাহ করে। এ ক্ষেত্রে ‘এমলেট’ না থাকার কারণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোও জোর দিয়ে মেটার কাছ থেকে কোনো সহায়তা চাইতে পারছে না। মেটাও এতে বাধ্য নয়। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ মেটাকে এ দেশে তাদের লোকাল অফিস করার অনুরোধ জানিয়ে এলেও গত বছর মেটা ভারতের কলকাতায় একটি ডাটা সেন্টার স্থাপন করেছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে তারা অনেকটা এড়িয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করছেন প্রযুক্তিবিদদের কেউ কেউ। তারা বলছেন, এরই মধ্যে বাংলাদেশে অবস্থান করা মেটার পলিসি ম্যানেজার শাবনাজ রশীদ দিয়ার চাকরি ছেড়ে দেওয়া নিয়েও নানা বক্তব্য আসছে।

এদিকে মেটার সঙ্গে বাংলাদেশের চমৎকার সম্পর্কের কথা বলেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার আগে তো ফেসবুকের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগই ছিল না। এখন তো হরদম তাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়। বাংলাদেশে তো তাদের একজন নারী কর্মকর্তাও কাজ করছেন। মেটা আমাদের কথা শুনছে। কলকাতায় ডাটা সেন্টার করলেই যে আমাদের এখানে ফেসবুক তাদের লোকাল অফিস করবে না তা তো বলেনি। ফেসবুক আমাদের দেশে ব্যবসা করছে। ব্যবসার জন্যই তারা এ দেশকে হারাতে চাইবে না।’ সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে বর্তমান সরকারের অনেক সফলতা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেখুন, গত পাঁচ বছরে ২৬ হাজারের বেশি পর্নো সাইট এবং হাজার হাজার জুয়ার সাইট ও অ্যাপস আমরা বন্ধ করেছি। প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তিগত অপরাধ মোকাবিলা করতে হয়। কারণ এ দেশে একজন মানুষও ডিজিটাল অপরাধ থেকে নিরাপদ নন। সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কারণ সাইবার-দুর্বৃত্তরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও বাদ দিচ্ছে না। তার বিরুদ্ধে অশ্রাব্য শব্দ প্রয়োগ করছে।’

সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, ‘আইটির ২৮টি খাতকে আমরা আয়কর অব্যাহতি দিয়েছি। এগুলোর কার্যকারিতা আছে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত। এগুলো নিয়ে এখন ভাবার সুযোগ রয়েছে। দেশের বড় বড় প্রতিষ্ঠান ফেসবুক, গুগলে বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। সেখান থেকে তারা ভ্যাট দিলেও ট্যাক্স দিচ্ছে না। এটা নিয়ে সারা বিশ্বেই আন্দোলন হচ্ছে।’ ডিজিটাল ইকোনমি থেকে রাজস্ব বাড়ানোর সুপারিশ তুলে ধরে তিনি বলেন, স্বচ্ছভাবে এটাকে নিয়ে আসতে হবে। নতুন নতুন সার্ভিসেস কোড নেই। রাজস্বের জন্য নতুন কোড আসবে। রাজস্ব বোর্ডকে অটোমেশন বাড়াতে হবে। রাজস্ব বোর্ডে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।

তবে একাধিক সাইবার বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘ইতোমধ্যে মেটা বাংলাদেশ থেকে সরাসরি বিজ্ঞাপন না নিতে বিবৃতি দিয়েছে। এখন থার্ডপার্টি দিয়ে আমরা বিজ্ঞাপনের অর্থ দিচ্ছি। মেটার সঙ্গে তো আমাদের দেশ এখনো এমলেট করতে পারেনি। তাহলে তারা তো তাদের মতোই চলবে। মেটার মতোই গুগল কিংবা অন্য সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে প্রয়োজনে কূটনৈতিক চ্যানেলকে আরও কাজে লাগানো উচিত হবে সরকারের।’

তাদের মতে, এখনো ভুয়া নিবন্ধিত সিম বিক্রি হচ্ছে। তাহলে কীভাবে ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রোধ করা সম্ভব? নতুন ব্যবহৃত হ্যান্ডসেটগুলো ডাটাবেজের আওতায় আনা হচ্ছে বলা হলেও প্রকৃত বাস্তবতা কিন্তু ভিন্ন। এসব ফেক সিমের কারণে বেড়েছে বিকাশ, নগদ, রকেটের মতো মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস ঘিরে প্রতারণা এবং ইমো হ্যাকের মতো অপরাধ। এর কারণে সীমাহীন ভোগান্তিতে রয়েছে সাধারণ মানুষ। আবার বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো এখনো সাইবার অপরাধ দমন, তদন্ত ও ব্যবস্থাপনায় সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। রাজধানীকে দিয়ে সারা বাংলাদেশকে বিচার করা কখনো ঠিক হবে না। প্রত্যন্ত অঞ্চলের থানাগুলোয় এখনো সাইবার মামলা লিপিবদ্ধ করতে কিংবা তদন্তের জন্য প্রশিক্ষিত পুলিশ অফিসার পদায়ন করা সম্ভব হয়নি। একই সঙ্গে দেশের জনগণকে এখনো কাক্সিক্ষত মাত্রায় সাইবার সচেতন করা সম্ভব হয়নি। এ ক্ষেত্রে সচেতনতামূলক কোনো উদ্যোগ এখনো দৃশ্যমান নয়।

প্রযুক্তিবিদ সুমন হোসেন সাবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ দেশে সাইবার ক্রাইমের অন্যতম একটি বড় প্ল্যাটফরম হলো ফেসবুক ও ইউটিউব। তাদের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড বাংলাদেশের প্রচলিত আইনের সঙ্গে সব ক্ষেত্রে মিলছে না। কিছু জায়গায় কনফ্লিক্ট তৈরি হওয়ার তাদের সঙ্গে আমাদের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। এ কারণে অনেক জেনুইন অনুরোধ তারা আমলে নিতে চায় না। এর নেপথ্য কারণ হলো, আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে মেটার কাছে যাওয়া বড় অংশের অনুরোধ পলিটিক্যালি মোটিভেটেড। এতে করে মিসট্রাস্ট তৈরি হয়। আমাদের দেশে মেটার অফিস করার কথা থাকলেও তারা কলকাতায় ডাটা সেন্টার করছে। এটা কীসের ইঙ্গিত?’ তিনি বলেন, ‘তথ্য সুরক্ষার জন্য ভারত একটি আইনের দিকে অনেক এগিয়ে গিয়েছিল। সেই আইনটির জন্য টুইটারের সঙ্গে তাদের ঝামেলা সৃষ্টি হয়েছিল। ভারত কিন্তু সেই আইন থেকে পিছিয়েছে। কিন্তু ভারতের আদলে আমাদের তৈরি করা খসড়াটি থেকে আমরা পিছিয়ে আসতে পারিনি। সেই খসড়াটি এখন ভেটিংয়ে আছে।’

এলিট ফোর্স র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লে. কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল দীর্ঘদিন কাজ করেছেন সাইবার অপরাধ নিয়ে। দায়িত্বে থাকাবস্থায় কিছুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেছিলেন, ‘সাইবার ক্রাইমের ভৌগোলিক কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। শনাক্ত করাটা অনেক ক্ষেত্রে কঠিন। তবে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় সরকারবিরোধী গুজব ছড়ানোর মতো বিষয়গুলো বিদেশ থেকে করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রেও আমরা আইনি জটিলতার মধ্যে পড়ে যাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘ফেসবুক-ইউটিউবভিত্তিক সাইবার অভিযোগের ক্ষেত্রে কনটেন্ট ব্লক করতে আমরা তাদের রিপোর্ট করি। সে ক্ষেত্রে আমরা ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ ইতিবাচক সাড়া পাই। যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা সময়সাপেক্ষ হয়। এ ক্ষেত্রে র‌্যাবের অনেক সফলতা রয়েছে।’ ডিএমপির সাইবার ক্রাইম বিভাগের উপকমিশনার আ ফ ম আল কিবরিয়ার বক্তব্যও অনেকটা একই রকম। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘হেন কোনো বিষয় নেই, যে ইস্যুতে গুজব ছড়ানোর ঘটনা ঘটেনি। তবে দেশে অবস্থানরত এসব সাইবার অপরাধীর অনেককেই আইনের আওতায় আনা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।’

সাইবার অপরাধের চিত্র : ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ২০২০ সালে চারটি ভিন্ন আইনের অধীনে প্রতি মাসে গড়ে ১৬৯টি সাইবার-সংক্রান্ত মামলা হয়েছে। ২০২১ সালে এ সংখ্যা বেড়ে হয় ১৯৪। আর গত বছর এটি আরও বেড়েছে। ২০২২ সালে সাইবার-সংক্রান্ত মামলা হয়েছে ৩১৩টি। এর মধ্যে ২৮০টি মামলা তদন্ত করে সিটিটিসি। এসব মামলার মধ্যে ফেসবুক-সংক্রান্ত মানহানির ৯১টি ও পর্নোগ্রাফির মামলা ৫৮টি। এর বাইরে হ্যাকিং-সংক্রান্ত ৫১টি, ই-ট্রানজেকশনের ৪২, অনলাইন প্রতারণায় ২০ ও তথ্যপ্রযুক্তির মামলা ১৮টি। তথ্যপ্রযুক্তি, অনলাইন প্রতারণা, ই-ট্রানজেকশন ও হ্যাকিংয়ের ঘটনায় দায়ের হওয়া ১৩১টি মামলার সবকটির উদ্দেশ্যই ছিল অর্থ হাতিয়ে নেওয়া, যা সাইবার-সংক্রান্ত মোট মামলার ৪৭ শতাংশ। ডিএমপিসূত্র বলছেন, সিডিএমএস, সিআইএমএস ও এসআইভিএস প্লাসের মতো আধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহার করে অপরাধ ও অপরাধীদের পর্যালোচনা করে এটি নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।

পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেনের তথ্য বলছে, ২০২০ সালের নভেম্বরে শুরু হওয়া এ ইউনিটটি গত দুই বছরে ২২ হাজারের বেশি নারী অনলাইন বা সাইবার স্পেসে হয়রানির বিষয় নিয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, যাদের মধ্যে বেশির ভাগ ভুক্তভোগীই সব ধরনের তথ্য দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সহায়তা করেছে। পুলিশের সাইবার সাপোর্টের তথ্যমতে, হয়রানির শিকার বেশির ভাগ নারীকেই (৪৩ শতাংশ) ফেক আইডির মাধ্যমে ব্ল্যাকমেল বা হেনস্তা করা হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের (উত্তর) হিসাবমতে, ২০২২ সালে সাইবার অপরাধ বিষয়ে মোট মামলা হয়েছে ১৭১টি। এর মধ্যে ২০.৪৬ শতাংশ পর্নোগ্রাফি ও অনলাইনে হয়রানির অভিযোগের এবং ২৯.২৩ শতাংশ মামলা করা হয়েছে অনলাইনে প্রতারণার অভিযোগে। অন্যদিকে অ্যাকশন এইডের দেশের ছয়টি জেলার ওপর গবেষণা থেকে দেখা যায়, মাত্র ১৪.৯১ শতাংশ নারী অনলাইন হয়রানির বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা দেয়। অভিযোগকারীর মধ্যে বেশির ভাগই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে (৪৪.১২ শতাংশ) এবং সবচেয়ে কমসংখ্যক (৫.৮৮ শতাংশ) সাইবার ক্রাইমের ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন, সিটিটিসি ও ডিএমপির মাধ্যমে অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ সংস্থাটির গবেষণা অনুযায়ী বেশির ভাগ নারী সামাজিকতার এবং পরিচয় ফাঁসের ভয়ে অনলাইনে নাম প্রকাশ না করেই অভিযোগ দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৫ সেকেন্ড আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা