শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

রংপুরে স্মরণকালের জনসমুদ্রে শেখ হাসিনা

নৌকা মার্কায় ভোট দিন

♦ বিএনপির প্রিয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দেওয়া মামলায় তারেকের শাস্তি ♦ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রংপুরে কখনো মঙ্গা হয়নি ♦ আপনাদের জন্য আমি বাবার মতো জীবন দিতে প্রস্তুত ♦ বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে, এরা কি মানুষের জাত? ♦ বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে লুট করে, না থাকলে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়
রফিকুল ইসলাম রনি ও নজরুল মৃধা, রংপুর থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকা মার্কায় ভোট দিন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, একমাত্র নৌকা মার্কা ক্ষমতায় এলেই দেশের উন্নতি হয়। নৌকা মার্কা ক্ষমতায় থাকলে কৃষকের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। নৌকা মার্কা ক্ষমতায় আছে বলেই ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ গেছে। কাজেই আগামীতে নৌকা মার্কায় ভোট দিন। গতকাল রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

জনসভায় শেখ হাসিনা নৌকায় ভোট চাইলে উপস্থিত লাখো মানুষ দুই হাত তুলে ভোট দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মামলার রায় প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির প্রিয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দেওয়া মামলায় তারেকের শাস্তি হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে লুট করে, না থাকলে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। তারা বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে, এরা কি মানুষের জাত? উত্তরাঞ্চলবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি তিস্তার সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা আমি বাস্তবায়ন করে দেব। তিনি বলেন, আগে মানুষ ভোট দিতে পারেনি, এখন মানুষ শান্তিতে ভোট দিতে পারে। সে অধিকার আমরা নিশ্চিত করেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, একদিন বাংলাদেশের মানুষ চাঁদে যাবে, প্লেন বানাবে।

গতকাল রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জনসভার আয়োজন করা হলেও গোটা শহরের প্রায় ১০ কিলোমিটার জুড়ে ছিল জনসমুদ্র। এমন জনস্রোত কখনো দেখেনি রংপুরবাসী। শুধু জনসভাস্থল নয়, নগরীর প্রতিটি এলাকার সড়ক, অলিগলি ছিল লোকারণ্য। কোথাও পা ফেলার জায়গা ছিল না।

বিকাল ৩টায় জনসভাস্থলে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল। রংপুরের পুত্রবধূকে দেখতে বেলা ১১টার আগেই জিলা স্কুল মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। নগরীর রাধাবল্লভ এলাকার বৃদ্ধ আতোয়ার রহমান বললেন, ‘মুই রংপুরের কোনো জনসভাত এত মানুষ নাই দ্যাকো বাহে।’

শেখ হাসিনার আগমন ঘিরে রংপুর জুড়ে ছিল সাজ সাজ রব। সকাল থেকে বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীরা দলে দলে আসতে শুরু করেন। তাদের খণ্ড খণ্ড মিছিলে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো নগরী। রংপুর বিভাগের আট জেলা অর্থাৎ রংপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা শহর এবং উপজেলাগুলো থেকে বাস, মাইক্রোবাস, জিপ, কার ও চার্জার অটোয় করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শুনতে চলে আসেন। বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থাও করা হয়।

মাঠের ভেতরের পাশাপাশি হাজার হাজার নেতা-কর্মী নগরের বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নেন, যা ছড়িয়ে পড়ে জিলা স্কুল মাঠ থেকে ১ কিলোমিটার দূরের পায়রা চত্বর, বাংলাদেশ ব্যাংক মোড় হয়ে ধাপ আট তলা মসজিদ মোড় পর্যন্ত। এ ছাড়া জিলা স্কুলসংলগ্ন রাধাবল্লভ, কাচারিবাজার, ডিসি মোড়, ইঞ্জিনিয়ারপাড়া, নিউ ইঞ্জিনিয়ারপাড়া, কেরানীপাড়ার প্রতিটি অলিগলি ছিল মানুষে ঠাসা। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর, পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় চত্বর, ভূমি অফিস, ডায়াবেটিস অফিস, গণপূর্ত, সড়ক ও জনপথ, সেটেলমেন্ট অফিসসহ আশপাশের সব অফিস চত্বরেই ছিল মানুষের ভিড়। পুরো নগরী যেন হয়ে ওঠে জনসভাস্থল।

বিশাল জনসভা ঘিরে তৈরি হওয়া জনস্রোত স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে। নানা রঙের পোশাক আর বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে গান গেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তারা। বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে আগত নেতা-কর্মীর গায়ে ছিল লাল, নীল, হলুদ, সবুজ কালারের গেঞ্জি ও টুপি। হিজড়া (তৃতীয় লিঙ্গ) জনগোষ্ঠীকে মূল স্রোতধারায় নিয়ে আসায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে ‘ন্যায় অধিকার ট্রান্সজেন্ডার উন্নয়ন সংস্থা’। এ জনস্রোত দেখে উৎফুল্ল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নিজেও। জনসভায় তিনি জনস্রোতের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এ মাঠ ছাড়াও পুরো নগরী মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়েছে। যাদের আমি দেখতে পারছি না, তাদের হৃদয় থেকে ভালোবাসা। আপনারা আমার হৃদয়ে আছেন। বিকাল ৩টা ২৫ মিনিটে মঞ্চে এসে মোট ২৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধন করেন। বিকাল ৪টা ১০ মিনিটে বক্তব্য শুরু করে ৪৭ মিনিটে শেষ করেন।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই তো ক্ষমতায় ছিল, এই রংপুরের ভাগ্য পরিবর্তনে কেউ কাজ করেনি। খালি নৌকা মার্কা ক্ষমতায় এলে কাজ হয়। আওয়ামী লীগ সরকারে যখনই এসেছে রংপুরে কখনো মঙ্গা হয়নি। রংপুরে কখনো খাদ্যের অভাব দেখা দেয়নি, দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়নি। আওয়ামী লীগ সরকারে এলে, নৌকা মার্কায় ভোট দিলে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয় সেটা আমরা প্রমাণ করেছি। তিনি বলেন, এই বদলে যাওয়া বাংলাদেশ আরও উন্নত হবে। এখন উন্নয়নশীল দেশ, এর পরে উন্নত দেশ। ডেল্টা প্ল্যান করে দিয়েছি। সব ক্ষেত্রে দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।

আবেগজড়িত কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাবা-মা-ভাই সব হারিয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ, বাংলাদেশের জনগণ- এটাই তো আমার সংসার। এটাই আমার আপনজন। আপনাদের মাঝে খুঁজে পাই বাবা-মায়ের স্নেহ। কাজেই প্রয়োজন হলে এই বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য বাবার মতো জীবন দিতেও আমি প্রস্তুত। তিনি বলেন, যে বাংলাদেশকে একসময় মানুষ করুণা করত, এখন সেই বাংলাদেশকেই উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে চেনে। এ উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে হবে।

দেশের মানুষ এখন শান্তিতে ভোট দিতে পারে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা অনেক সংগ্রামের পথ বেয়ে, অনেক আন্দোলন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছি। মানুষ শান্তিমতো এখন ভোট দিতে পারে। এ ভোট দেওয়ার জন্য আমরা ছবিসহ ভোটার তালিকা করেছি, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স করে দিয়েছি। শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা আমরা হাতে নিয়েছি। একটি গোষ্ঠী মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। কিন্তু এখানে একটি গোষ্ঠী আছে যারা সব সময় বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলে। জাতির পিতাকে হত্যা করে সেই খেলা শুরু হয়েছিল। বারবার ক্ষমতা দখল, হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের রাজনীতি।

গত ১৪ বছরে সারা দেশের ব্যাপক উন্নয়ন ও অগ্রগতির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিলে মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয় সেটা আমরা প্রমাণ করেছি। আওয়ামী লীগ আমলে কোনো মঙ্গা হয়নি। ২০০১ সালে যখন খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে দুই হাতে টাকাপয়সা লুট করে। সে ও তার ছেলেরা মিলে এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে। ২০০৯ সালে আমরা ক্ষমতায় আসার পরে এ এলাকার মানুষের আর কোনো কষ্ট হয়নি।

রংপুর তথা উত্তরবঙ্গের উন্নয়নের খণ্ডচিত্র তুলে ধরে রংপুরের পুত্রবধূ ও টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রংপুরবাসীর উদ্দেশে বলেন, আমি এখানে খালি হাতে আসিনি। আমি কতগুলো প্রকল্প উদ্বোধন করেছি। আপনাদের উন্নয়ন যাতে ত্বরান্বিত হয় তার জন্য এগুলো করেছি। বগুড়া-রংপুর-সৈয়দপুর গ্যাসলাইন করছি। আপনাদের দীর্ঘদিনের গ্যাসের দাবি ছিল। আমরা প্রত্যেক এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের প্রতিটি কাজের লক্ষ্য হচ্ছে দেশের মানুষের উন্নতি ও ভাগ্যের পরিবর্তন। দৃঢ়তার সঙ্গে এ কথা বলতে পারি যে, এ অঞ্চলে আর কখনো দুর্র্ভিক্ষ দেখা দেবে না। মঙ্গা দেখা দেবে না। আমরা সেভাবেই উন্নয়ন করছি।

লালমনিরহাটে বঙ্গবন্ধু এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রসঙ্গ টেনে সরকারপ্রধান বলেন, একদিন আমাদের মানুষ চাঁদেও যাবে। প্লেন বানাতে পারবে। সেই শিক্ষা সেখানে হবে। ২৭টি প্রকল্প উদ্বোধনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলো আমি রংপুর বিভাগের জন্য আমার উপহার হিসেবে দিয়ে গেলাম। একসঙ্গে এত প্রকল্প ইতঃপূর্বে কোনো সরকার দিতে পারেনি। শেখ হাসিনা দৃঢ়কণ্ঠে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বাংলায় কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না, সেটাই আমাদের সিদ্ধান্ত। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। এখানে একটা গোষ্ঠী আছে। যারা সব সময় বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলে। জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে সেই খেলা শুরু হয়েছিল। বারবার ক্ষমতা দখল। হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। আমরা অনেক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আন্দোলন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছি।

রংপুরবাসীকে উদ্দেশ করে শেখ হাসিনা আরও বলেন, এখানকার জমি সোনার জমি। ভালো ফসল হয়। সবার কাছে আমার অনুরোধ, আমাদের মাটি আছে। উর্বর মাটি। সোনার ফসল ফলে। আমাদের এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। যে যা পারেন চাষ করবেন। আপনারা গাছ লাগাবেন। অন্তত চারটি করে গাছ লাগাবেন। যার যতটুকু জমি আছে ফসল ফলাবেন। কোনো জমি যেন ফেলে রাখা না হয়।প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি খাতের মাধ্যমে রংপুর সুগার মিল চালু করার প্রতিশ্রুতি দেন। ভবিষ্যতে রংপুর বিভাগের জন্য একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করারও প্রতিশ্রুতি দেন। রংপুর বিভাগসহ প্রত্যেক বিভাগের জন্য আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণের উদ্যোগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি চাই দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সমানভাবে উন্নতি হোক। সেই লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। করোনা-পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। উন্নত বিশ্বও হিমশিম খাচ্ছে। সবকিছুর দাম বেড়েছে। এ অবস্থায়ও আমরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছি। আওয়ামী লীগ আসে মানুষের উন্নতি করতে। এ এলাকার আরও উন্নয়নের জন্য যেসব প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলাম। তা ছাড়া দেশের জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। করে যাব।

বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাস্তায় চলন্ত বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। এরা কী মানুষের জাত? এরা মানুষের জাত নয়। ক্ষমতায় থাকতে লুটপাট করেছে। আর ক্ষমতার বাইরে থেকে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। রাস্তাঘাট কেটে দিয়েছে। মানুষ হত্যা করেছে। নতুন রেল কিনেছি তারা পুড়িয়ে দিয়েছে। বাস কিনেছি পুড়িয়ে দিয়েছে। ওই খালেদা জিয়া ও তার কুপুত্র তারেক জিয়া জ্বালাও-পোড়াও করতে পারে। এরা মানুষের কল্যাণ করতে জানে না। দেশের টাকা পাচার করে বিদেশে নিয়ে এখন সেই টাকা ব্যবহার করে যাচ্ছে। কোত্থেকে আসে এত বিলাসিতা! সেটাই আমার প্রশ্ন। দেশের মানুষের টাকা আত্মসাৎ করেছে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া নিজে ফেল করা বলে ভাবে কেউ পাস করবে না। এ জন্য শিক্ষার হার তারা কমিয়ে ফেলেছে। আমরা আবার উদ্যোগ নিয়ে শিক্ষার হার বাড়িয়েছি। আমরা বিনামূল্যে বই দিচ্ছি। কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করে দিচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ছাড়া বাকি কেউ এই রংপুরের উন্নয়নে কাজ করেনি। এই নৌকা মার্কা ক্ষমতায় এলে কাজ হয়। নৌকা মার্কা ছাড়া হয় না। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আজকে দারিদ্র্য বিমোচন হয়েছে। হতদরিদ্র মাত্র ৫ শতাংশ। এটাও থাকবে না। যারা একবেলা খাবার পেত না এখন দুবেলা তিনবেলা খাবার সুযোগ হয়েছে। এ দেশের কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষ প্রত্যেকের ভাগ্য পরিবর্তনে আওয়ামী লীগ কাজ করে যাচ্ছে। যার সুফল আপনারা পাচ্ছেন। দেশের মানুষ পাচ্ছে।

মাঠের বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে তাঁর বক্তব্য শুনতে থাকা লাখ লাখ মানুষের উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এই মাঠ ছোট বলে অনেকে দূরে বসে আমার কথা শুনছেন। আপনাদের চোখের দেখা দেখতে পাচ্ছি না। তবে আপনারা আছেন আমার হৃদয়ে। হৃদয় দিয়ে আপনাদের ভালোবাসা উপলব্ধি করি। দোয়া করবেন, আমি যেন দেশের মানুষের কল্যাণ করতে পারি, তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারি।

জনসভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ডা. দেলোয়ার হোসেন। সঞ্চালনায় ছিলেন মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাশেম, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম ও মাজেদ আলী বাবুল। বক্তব্য রাখেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমান, সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, হুইপ ইকবালুর রহিম, মাহবুব আরা গিনি, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ্র, সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক এ কে এম শাহাদাত হোসেন বকুল, দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, পঞ্চগড় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত সম্রাট, ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দিপক কুমার রায়, নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলী, লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন, গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু বক্কর। এ সময় মঞ্চে ছিলেন সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

২৭ প্রকল্পের উদ্বোধন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল রংপুরে ২৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারসহ আরও পাঁচটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এতে ব্যয় হবে ২ হাজার কোটি টাকা। যেসব প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে সেগুলো হলো- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয়ের রংপুর আঞ্চলিক কার্যালয়, রংপুর জেলার বিট্যাক সেন্টার, রংপুর মেডিকেল কলেজের মহিলা হোস্টেল এবং বিএমডিএর আঞ্চলিক অফিস।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে সেসব হলো, শেখ রাসেল মিডিয়া সেন্টার, শেখ রাসেল ইনডোর স্টেডিয়াম, শেখ রাসেল সুইমিং পুল, রংপুর পালিছড়া স্টেডিয়াম এবং বিভাগীয় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স। রংপুর সিটি করপোরেশনের অধীনের প্রকল্পগুলো হলো, রংপুর সিটি সেন্ট্রাল বাস টার্মিনাল, রংপুর সিটি অ্যাসফল্ট প্লান্ট এবং স্টোর ইয়ার্ড।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রকল্পগুলো হলো, নলয়া নদী পুনঃখনন (১৯.১৪ কিলোমিটার), আলাইকুমারী নদী পুনঃখনন (১৯.২৪ কিলোমিটার), নইমুলা বিল পুনঃখনন (১৪.৫৭ একর), চিথলী ফিল পুনঃখনন (১৯.৬৩ একর), ভারারদহ এবং পটুয়াকামরি বিল পুনঃখনন (২৮. ৮৯ একর)।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রকল্পগুলো হলো, পীরগাছা উপজেলা চৌধুরানী জিসি থেকে সাঠিবাড়ী আরঅ্যান্ডএইচ পর্যন্ত রাস্তার উন্নয়ন কাজ, পীরগাছা উপজেলা ভেন্ডাবাড়ী থেকে খালাশপীর জিসি পর্যন্ত রাস্তার সংস্কার কাজ, কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর জিসি থেকে পাওতানা জিসি পর্যন্ত সড়কের সংস্কার কাজ, মিঠাপুকুর উপজেলার গোপালগঞ্জ ঘাটে ঘাঘট নদীর ওপর ৯৬ মিটার সেতু নির্মাণ, গঙ্গাচড়া উপজেলার বুড়িরহাট জিসি-কাকিনা আরঅ্যান্ডএইচ সড়কের ৪০ মিটার সেতু নির্মাণ এবং পল্লীমারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বনাম কাউনিয়া উপজেলার আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণকাজ।

স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের আওতাধীন প্রকল্পগুলো হলো, রংপুর মেডিকেল কলেজ বহুমুখী ভবন, রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় হেলেঞ্চা ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, রংপুর বিভাগের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়, রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় মাথারগঞ্জ ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র। রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় ১৪ নম্বর চতরা ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দ ইউনিয়নের ১০ শয্যাবিশিষ্ট বেগম রোকেয়া আধুনিক হাসপাতাল এবং পীরগঞ্জ উপজেলায় খালাশপীর ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র।

অন্য প্রকল্পগুলো হলো, পীরগঞ্জ উপজেলায় ২,৫৪০ মিটার নদীতীর সংরক্ষণ এবং রংপুর কারখানা ও সংস্থার পরিদর্শন অফিস ভবন। উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। ১০ তলাবিশিষ্ট নভোথিয়েটারটি ৪১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০ একর জমির ওপর নির্মিত হবে। রংপুর শহর থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে রংপুর উপশহরে নির্মিত হবে এই নভোথিয়েটার, যা এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করার পাশাপাশি কর্মসংস্থানও সৃষ্টি করবে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা : প্রধানমন্ত্রীকে এক নজর দেখতে হুইল চেয়ারে চড়ে মিছিলে শরিক হন শারীরিক প্রতিবন্ধী (খর্বাকৃতি) রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার নাহিদ হাসান। তার ছোট ভাই রাসেল ইসলাম তাকে সঙ্গে নিয়ে আসেন। নাহিদ হাসান বলেন, ‘সকাল ৬টায় বাড়ি থেকে বের হয়ে ৭টার দিকে রংপুর শহরে পৌঁছেছি। প্রধানমন্ত্রীকে ভালোবাসি, তাই এক নজর দেখতে এসেছি। আশা করি দেখতে পাব। নাহিদের ছোট ভাই রাসেল ইসলাম বলেন, আমার ভাই একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। কিন্তু সে প্রধানমন্ত্রীর একজন বড় ভক্ত। তাই তার ইচ্ছাতে আমরা দুই ভাই তাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে এসেছি। প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই আমরা বাড়ি যাব।

ছাবেদ আলীর দ্বিতল সাইকেলে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগতম : নিজের তৈরি দ্বিতল (দোতলা) বাইসাইকেল নিয়ে মঙ্গলবার রাত থেকে শহরময় ঘুরছেন ছাবেদ আলী। একটা সাধারণ বাইসাইকেলের সঙ্গে আর একটা বাইসাইকেলের বডি যুক্ত করে দ্বিতল বাইসাইকেল তৈরি করেছেন ছাবেদ আলী। তার ওই বাইসাইকেলে ৪টা খুঁটির সাহায্যে মাথার ওপরে বাংলাদেশের পতাকার রঙে একটি নৌকা বসিয়েছেন। নৌকার বৈঠার দুই প্রান্তে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত নাড়ানো ছবি। পরনে পায়জামা আর হলুদ টি-শার্ট, মাথায় হলুদ রঙের ক্যাপ। মাঝেমধ্যে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগতম জানিয়ে চলছেন। তার নজরকাড়া বাইসাইকেলের আকর্ষণ নৌকা। যেখানে লেখা রয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রংপুরে আগমন উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আর ওই বাইসাইকেল চালককে ঘিরে ফোনে ছবি তুলছেন আগত লোকজন।

ছাবেদ আলী বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীকে আমার এই দোতলা বাইসাইকেল নৌকা দেখাতে চাই। তাঁর রংপুর আগমনের সংবাদ জানতে পেরে আমি এই ব্যতিক্রম বাইসাইকেলটি তৈরি করেছি।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন