শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

রংপুরে স্মরণকালের জনসমুদ্রে শেখ হাসিনা

নৌকা মার্কায় ভোট দিন

♦ বিএনপির প্রিয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দেওয়া মামলায় তারেকের শাস্তি ♦ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রংপুরে কখনো মঙ্গা হয়নি ♦ আপনাদের জন্য আমি বাবার মতো জীবন দিতে প্রস্তুত ♦ বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে, এরা কি মানুষের জাত? ♦ বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে লুট করে, না থাকলে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়
রফিকুল ইসলাম রনি ও নজরুল মৃধা, রংপুর থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকা মার্কায় ভোট দিন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, একমাত্র নৌকা মার্কা ক্ষমতায় এলেই দেশের উন্নতি হয়। নৌকা মার্কা ক্ষমতায় থাকলে কৃষকের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। নৌকা মার্কা ক্ষমতায় আছে বলেই ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ গেছে। কাজেই আগামীতে নৌকা মার্কায় ভোট দিন। গতকাল রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

জনসভায় শেখ হাসিনা নৌকায় ভোট চাইলে উপস্থিত লাখো মানুষ দুই হাত তুলে ভোট দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মামলার রায় প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির প্রিয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দেওয়া মামলায় তারেকের শাস্তি হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে লুট করে, না থাকলে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। তারা বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে, এরা কি মানুষের জাত? উত্তরাঞ্চলবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি তিস্তার সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা আমি বাস্তবায়ন করে দেব। তিনি বলেন, আগে মানুষ ভোট দিতে পারেনি, এখন মানুষ শান্তিতে ভোট দিতে পারে। সে অধিকার আমরা নিশ্চিত করেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, একদিন বাংলাদেশের মানুষ চাঁদে যাবে, প্লেন বানাবে।

গতকাল রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জনসভার আয়োজন করা হলেও গোটা শহরের প্রায় ১০ কিলোমিটার জুড়ে ছিল জনসমুদ্র। এমন জনস্রোত কখনো দেখেনি রংপুরবাসী। শুধু জনসভাস্থল নয়, নগরীর প্রতিটি এলাকার সড়ক, অলিগলি ছিল লোকারণ্য। কোথাও পা ফেলার জায়গা ছিল না।

বিকাল ৩টায় জনসভাস্থলে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল। রংপুরের পুত্রবধূকে দেখতে বেলা ১১টার আগেই জিলা স্কুল মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। নগরীর রাধাবল্লভ এলাকার বৃদ্ধ আতোয়ার রহমান বললেন, ‘মুই রংপুরের কোনো জনসভাত এত মানুষ নাই দ্যাকো বাহে।’

শেখ হাসিনার আগমন ঘিরে রংপুর জুড়ে ছিল সাজ সাজ রব। সকাল থেকে বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীরা দলে দলে আসতে শুরু করেন। তাদের খণ্ড খণ্ড মিছিলে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো নগরী। রংপুর বিভাগের আট জেলা অর্থাৎ রংপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা শহর এবং উপজেলাগুলো থেকে বাস, মাইক্রোবাস, জিপ, কার ও চার্জার অটোয় করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শুনতে চলে আসেন। বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থাও করা হয়।

মাঠের ভেতরের পাশাপাশি হাজার হাজার নেতা-কর্মী নগরের বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নেন, যা ছড়িয়ে পড়ে জিলা স্কুল মাঠ থেকে ১ কিলোমিটার দূরের পায়রা চত্বর, বাংলাদেশ ব্যাংক মোড় হয়ে ধাপ আট তলা মসজিদ মোড় পর্যন্ত। এ ছাড়া জিলা স্কুলসংলগ্ন রাধাবল্লভ, কাচারিবাজার, ডিসি মোড়, ইঞ্জিনিয়ারপাড়া, নিউ ইঞ্জিনিয়ারপাড়া, কেরানীপাড়ার প্রতিটি অলিগলি ছিল মানুষে ঠাসা। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর, পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় চত্বর, ভূমি অফিস, ডায়াবেটিস অফিস, গণপূর্ত, সড়ক ও জনপথ, সেটেলমেন্ট অফিসসহ আশপাশের সব অফিস চত্বরেই ছিল মানুষের ভিড়। পুরো নগরী যেন হয়ে ওঠে জনসভাস্থল।

বিশাল জনসভা ঘিরে তৈরি হওয়া জনস্রোত স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে। নানা রঙের পোশাক আর বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে গান গেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তারা। বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে আগত নেতা-কর্মীর গায়ে ছিল লাল, নীল, হলুদ, সবুজ কালারের গেঞ্জি ও টুপি। হিজড়া (তৃতীয় লিঙ্গ) জনগোষ্ঠীকে মূল স্রোতধারায় নিয়ে আসায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে ‘ন্যায় অধিকার ট্রান্সজেন্ডার উন্নয়ন সংস্থা’। এ জনস্রোত দেখে উৎফুল্ল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নিজেও। জনসভায় তিনি জনস্রোতের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এ মাঠ ছাড়াও পুরো নগরী মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়েছে। যাদের আমি দেখতে পারছি না, তাদের হৃদয় থেকে ভালোবাসা। আপনারা আমার হৃদয়ে আছেন। বিকাল ৩টা ২৫ মিনিটে মঞ্চে এসে মোট ২৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধন করেন। বিকাল ৪টা ১০ মিনিটে বক্তব্য শুরু করে ৪৭ মিনিটে শেষ করেন।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই তো ক্ষমতায় ছিল, এই রংপুরের ভাগ্য পরিবর্তনে কেউ কাজ করেনি। খালি নৌকা মার্কা ক্ষমতায় এলে কাজ হয়। আওয়ামী লীগ সরকারে যখনই এসেছে রংপুরে কখনো মঙ্গা হয়নি। রংপুরে কখনো খাদ্যের অভাব দেখা দেয়নি, দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়নি। আওয়ামী লীগ সরকারে এলে, নৌকা মার্কায় ভোট দিলে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয় সেটা আমরা প্রমাণ করেছি। তিনি বলেন, এই বদলে যাওয়া বাংলাদেশ আরও উন্নত হবে। এখন উন্নয়নশীল দেশ, এর পরে উন্নত দেশ। ডেল্টা প্ল্যান করে দিয়েছি। সব ক্ষেত্রে দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।

আবেগজড়িত কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাবা-মা-ভাই সব হারিয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ, বাংলাদেশের জনগণ- এটাই তো আমার সংসার। এটাই আমার আপনজন। আপনাদের মাঝে খুঁজে পাই বাবা-মায়ের স্নেহ। কাজেই প্রয়োজন হলে এই বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য বাবার মতো জীবন দিতেও আমি প্রস্তুত। তিনি বলেন, যে বাংলাদেশকে একসময় মানুষ করুণা করত, এখন সেই বাংলাদেশকেই উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে চেনে। এ উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে হবে।

দেশের মানুষ এখন শান্তিতে ভোট দিতে পারে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা অনেক সংগ্রামের পথ বেয়ে, অনেক আন্দোলন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছি। মানুষ শান্তিমতো এখন ভোট দিতে পারে। এ ভোট দেওয়ার জন্য আমরা ছবিসহ ভোটার তালিকা করেছি, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স করে দিয়েছি। শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা আমরা হাতে নিয়েছি। একটি গোষ্ঠী মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। কিন্তু এখানে একটি গোষ্ঠী আছে যারা সব সময় বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলে। জাতির পিতাকে হত্যা করে সেই খেলা শুরু হয়েছিল। বারবার ক্ষমতা দখল, হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের রাজনীতি।

গত ১৪ বছরে সারা দেশের ব্যাপক উন্নয়ন ও অগ্রগতির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিলে মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয় সেটা আমরা প্রমাণ করেছি। আওয়ামী লীগ আমলে কোনো মঙ্গা হয়নি। ২০০১ সালে যখন খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে দুই হাতে টাকাপয়সা লুট করে। সে ও তার ছেলেরা মিলে এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে। ২০০৯ সালে আমরা ক্ষমতায় আসার পরে এ এলাকার মানুষের আর কোনো কষ্ট হয়নি।

রংপুর তথা উত্তরবঙ্গের উন্নয়নের খণ্ডচিত্র তুলে ধরে রংপুরের পুত্রবধূ ও টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রংপুরবাসীর উদ্দেশে বলেন, আমি এখানে খালি হাতে আসিনি। আমি কতগুলো প্রকল্প উদ্বোধন করেছি। আপনাদের উন্নয়ন যাতে ত্বরান্বিত হয় তার জন্য এগুলো করেছি। বগুড়া-রংপুর-সৈয়দপুর গ্যাসলাইন করছি। আপনাদের দীর্ঘদিনের গ্যাসের দাবি ছিল। আমরা প্রত্যেক এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের প্রতিটি কাজের লক্ষ্য হচ্ছে দেশের মানুষের উন্নতি ও ভাগ্যের পরিবর্তন। দৃঢ়তার সঙ্গে এ কথা বলতে পারি যে, এ অঞ্চলে আর কখনো দুর্র্ভিক্ষ দেখা দেবে না। মঙ্গা দেখা দেবে না। আমরা সেভাবেই উন্নয়ন করছি।

লালমনিরহাটে বঙ্গবন্ধু এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রসঙ্গ টেনে সরকারপ্রধান বলেন, একদিন আমাদের মানুষ চাঁদেও যাবে। প্লেন বানাতে পারবে। সেই শিক্ষা সেখানে হবে। ২৭টি প্রকল্প উদ্বোধনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলো আমি রংপুর বিভাগের জন্য আমার উপহার হিসেবে দিয়ে গেলাম। একসঙ্গে এত প্রকল্প ইতঃপূর্বে কোনো সরকার দিতে পারেনি। শেখ হাসিনা দৃঢ়কণ্ঠে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বাংলায় কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না, সেটাই আমাদের সিদ্ধান্ত। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। এখানে একটা গোষ্ঠী আছে। যারা সব সময় বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলে। জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে সেই খেলা শুরু হয়েছিল। বারবার ক্ষমতা দখল। হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। আমরা অনেক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আন্দোলন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছি।

রংপুরবাসীকে উদ্দেশ করে শেখ হাসিনা আরও বলেন, এখানকার জমি সোনার জমি। ভালো ফসল হয়। সবার কাছে আমার অনুরোধ, আমাদের মাটি আছে। উর্বর মাটি। সোনার ফসল ফলে। আমাদের এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। যে যা পারেন চাষ করবেন। আপনারা গাছ লাগাবেন। অন্তত চারটি করে গাছ লাগাবেন। যার যতটুকু জমি আছে ফসল ফলাবেন। কোনো জমি যেন ফেলে রাখা না হয়।প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি খাতের মাধ্যমে রংপুর সুগার মিল চালু করার প্রতিশ্রুতি দেন। ভবিষ্যতে রংপুর বিভাগের জন্য একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করারও প্রতিশ্রুতি দেন। রংপুর বিভাগসহ প্রত্যেক বিভাগের জন্য আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণের উদ্যোগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি চাই দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সমানভাবে উন্নতি হোক। সেই লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। করোনা-পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। উন্নত বিশ্বও হিমশিম খাচ্ছে। সবকিছুর দাম বেড়েছে। এ অবস্থায়ও আমরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছি। আওয়ামী লীগ আসে মানুষের উন্নতি করতে। এ এলাকার আরও উন্নয়নের জন্য যেসব প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলাম। তা ছাড়া দেশের জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। করে যাব।

বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাস্তায় চলন্ত বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। এরা কী মানুষের জাত? এরা মানুষের জাত নয়। ক্ষমতায় থাকতে লুটপাট করেছে। আর ক্ষমতার বাইরে থেকে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। রাস্তাঘাট কেটে দিয়েছে। মানুষ হত্যা করেছে। নতুন রেল কিনেছি তারা পুড়িয়ে দিয়েছে। বাস কিনেছি পুড়িয়ে দিয়েছে। ওই খালেদা জিয়া ও তার কুপুত্র তারেক জিয়া জ্বালাও-পোড়াও করতে পারে। এরা মানুষের কল্যাণ করতে জানে না। দেশের টাকা পাচার করে বিদেশে নিয়ে এখন সেই টাকা ব্যবহার করে যাচ্ছে। কোত্থেকে আসে এত বিলাসিতা! সেটাই আমার প্রশ্ন। দেশের মানুষের টাকা আত্মসাৎ করেছে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া নিজে ফেল করা বলে ভাবে কেউ পাস করবে না। এ জন্য শিক্ষার হার তারা কমিয়ে ফেলেছে। আমরা আবার উদ্যোগ নিয়ে শিক্ষার হার বাড়িয়েছি। আমরা বিনামূল্যে বই দিচ্ছি। কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করে দিচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ছাড়া বাকি কেউ এই রংপুরের উন্নয়নে কাজ করেনি। এই নৌকা মার্কা ক্ষমতায় এলে কাজ হয়। নৌকা মার্কা ছাড়া হয় না। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আজকে দারিদ্র্য বিমোচন হয়েছে। হতদরিদ্র মাত্র ৫ শতাংশ। এটাও থাকবে না। যারা একবেলা খাবার পেত না এখন দুবেলা তিনবেলা খাবার সুযোগ হয়েছে। এ দেশের কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষ প্রত্যেকের ভাগ্য পরিবর্তনে আওয়ামী লীগ কাজ করে যাচ্ছে। যার সুফল আপনারা পাচ্ছেন। দেশের মানুষ পাচ্ছে।

মাঠের বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে তাঁর বক্তব্য শুনতে থাকা লাখ লাখ মানুষের উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এই মাঠ ছোট বলে অনেকে দূরে বসে আমার কথা শুনছেন। আপনাদের চোখের দেখা দেখতে পাচ্ছি না। তবে আপনারা আছেন আমার হৃদয়ে। হৃদয় দিয়ে আপনাদের ভালোবাসা উপলব্ধি করি। দোয়া করবেন, আমি যেন দেশের মানুষের কল্যাণ করতে পারি, তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারি।

জনসভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ডা. দেলোয়ার হোসেন। সঞ্চালনায় ছিলেন মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাশেম, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম ও মাজেদ আলী বাবুল। বক্তব্য রাখেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমান, সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, হুইপ ইকবালুর রহিম, মাহবুব আরা গিনি, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ্র, সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক এ কে এম শাহাদাত হোসেন বকুল, দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, পঞ্চগড় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত সম্রাট, ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দিপক কুমার রায়, নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলী, লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন, গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু বক্কর। এ সময় মঞ্চে ছিলেন সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

২৭ প্রকল্পের উদ্বোধন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল রংপুরে ২৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারসহ আরও পাঁচটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এতে ব্যয় হবে ২ হাজার কোটি টাকা। যেসব প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে সেগুলো হলো- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয়ের রংপুর আঞ্চলিক কার্যালয়, রংপুর জেলার বিট্যাক সেন্টার, রংপুর মেডিকেল কলেজের মহিলা হোস্টেল এবং বিএমডিএর আঞ্চলিক অফিস।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে সেসব হলো, শেখ রাসেল মিডিয়া সেন্টার, শেখ রাসেল ইনডোর স্টেডিয়াম, শেখ রাসেল সুইমিং পুল, রংপুর পালিছড়া স্টেডিয়াম এবং বিভাগীয় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স। রংপুর সিটি করপোরেশনের অধীনের প্রকল্পগুলো হলো, রংপুর সিটি সেন্ট্রাল বাস টার্মিনাল, রংপুর সিটি অ্যাসফল্ট প্লান্ট এবং স্টোর ইয়ার্ড।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রকল্পগুলো হলো, নলয়া নদী পুনঃখনন (১৯.১৪ কিলোমিটার), আলাইকুমারী নদী পুনঃখনন (১৯.২৪ কিলোমিটার), নইমুলা বিল পুনঃখনন (১৪.৫৭ একর), চিথলী ফিল পুনঃখনন (১৯.৬৩ একর), ভারারদহ এবং পটুয়াকামরি বিল পুনঃখনন (২৮. ৮৯ একর)।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রকল্পগুলো হলো, পীরগাছা উপজেলা চৌধুরানী জিসি থেকে সাঠিবাড়ী আরঅ্যান্ডএইচ পর্যন্ত রাস্তার উন্নয়ন কাজ, পীরগাছা উপজেলা ভেন্ডাবাড়ী থেকে খালাশপীর জিসি পর্যন্ত রাস্তার সংস্কার কাজ, কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর জিসি থেকে পাওতানা জিসি পর্যন্ত সড়কের সংস্কার কাজ, মিঠাপুকুর উপজেলার গোপালগঞ্জ ঘাটে ঘাঘট নদীর ওপর ৯৬ মিটার সেতু নির্মাণ, গঙ্গাচড়া উপজেলার বুড়িরহাট জিসি-কাকিনা আরঅ্যান্ডএইচ সড়কের ৪০ মিটার সেতু নির্মাণ এবং পল্লীমারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বনাম কাউনিয়া উপজেলার আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণকাজ।

স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের আওতাধীন প্রকল্পগুলো হলো, রংপুর মেডিকেল কলেজ বহুমুখী ভবন, রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় হেলেঞ্চা ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, রংপুর বিভাগের বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়, রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় মাথারগঞ্জ ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র। রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় ১৪ নম্বর চতরা ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দ ইউনিয়নের ১০ শয্যাবিশিষ্ট বেগম রোকেয়া আধুনিক হাসপাতাল এবং পীরগঞ্জ উপজেলায় খালাশপীর ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র।

অন্য প্রকল্পগুলো হলো, পীরগঞ্জ উপজেলায় ২,৫৪০ মিটার নদীতীর সংরক্ষণ এবং রংপুর কারখানা ও সংস্থার পরিদর্শন অফিস ভবন। উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। ১০ তলাবিশিষ্ট নভোথিয়েটারটি ৪১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০ একর জমির ওপর নির্মিত হবে। রংপুর শহর থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে রংপুর উপশহরে নির্মিত হবে এই নভোথিয়েটার, যা এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করার পাশাপাশি কর্মসংস্থানও সৃষ্টি করবে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা : প্রধানমন্ত্রীকে এক নজর দেখতে হুইল চেয়ারে চড়ে মিছিলে শরিক হন শারীরিক প্রতিবন্ধী (খর্বাকৃতি) রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার নাহিদ হাসান। তার ছোট ভাই রাসেল ইসলাম তাকে সঙ্গে নিয়ে আসেন। নাহিদ হাসান বলেন, ‘সকাল ৬টায় বাড়ি থেকে বের হয়ে ৭টার দিকে রংপুর শহরে পৌঁছেছি। প্রধানমন্ত্রীকে ভালোবাসি, তাই এক নজর দেখতে এসেছি। আশা করি দেখতে পাব। নাহিদের ছোট ভাই রাসেল ইসলাম বলেন, আমার ভাই একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। কিন্তু সে প্রধানমন্ত্রীর একজন বড় ভক্ত। তাই তার ইচ্ছাতে আমরা দুই ভাই তাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে এসেছি। প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই আমরা বাড়ি যাব।

ছাবেদ আলীর দ্বিতল সাইকেলে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগতম : নিজের তৈরি দ্বিতল (দোতলা) বাইসাইকেল নিয়ে মঙ্গলবার রাত থেকে শহরময় ঘুরছেন ছাবেদ আলী। একটা সাধারণ বাইসাইকেলের সঙ্গে আর একটা বাইসাইকেলের বডি যুক্ত করে দ্বিতল বাইসাইকেল তৈরি করেছেন ছাবেদ আলী। তার ওই বাইসাইকেলে ৪টা খুঁটির সাহায্যে মাথার ওপরে বাংলাদেশের পতাকার রঙে একটি নৌকা বসিয়েছেন। নৌকার বৈঠার দুই প্রান্তে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত নাড়ানো ছবি। পরনে পায়জামা আর হলুদ টি-শার্ট, মাথায় হলুদ রঙের ক্যাপ। মাঝেমধ্যে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগতম জানিয়ে চলছেন। তার নজরকাড়া বাইসাইকেলের আকর্ষণ নৌকা। যেখানে লেখা রয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রংপুরে আগমন উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আর ওই বাইসাইকেল চালককে ঘিরে ফোনে ছবি তুলছেন আগত লোকজন।

ছাবেদ আলী বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীকে আমার এই দোতলা বাইসাইকেল নৌকা দেখাতে চাই। তাঁর রংপুর আগমনের সংবাদ জানতে পেরে আমি এই ব্যতিক্রম বাইসাইকেলটি তৈরি করেছি।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন