শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ইমরান খান গ্রেফতার

তিন বছরের দণ্ড, পাঠানো হলো কারাগারে, সমর্থকদের বিক্ষোভ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ইমরান খান গ্রেফতার

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের চেয়ারম্যান ইমরান খানকে গ্রেফতারের পর বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে পাকিস্তান। গতকাল দুপুরে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে দেশটির প্রধান প্রধান শহরে বিক্ষোভ শুরু হয়। সন্ধ্যায় সরকারি বাহিনী এবং ইমরান সমর্থকরা মুখোমুখি অবস্থানে ছিলেন। যদিও গ্রেফতারের আগে ইমরান খান তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছিলেন। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, আলজাজিরা, জিও নিউজ, এনডিটিভি।

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, লাহোরের জামান পার্ক এলাকার বাড়ি থেকে ইমরান খানকে গ্রেফতার করা হয়। গতকাল দুপুরে তাঁর বিরুদ্ধে আনা তোশাখানা মামলায় আদালত থেকে তিন বছরের সাজার রায় ঘোষণার পরপরই নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে গ্রেফতার করেন এবং পরে লাহোরের কোট লখপত জেলখানায় পাঠানো হয়। খবরে উল্লেখ করা হয়, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সমীক্ষায় যখন তাঁর পক্ষে জনমত সর্বশীর্ষে দেখা যায়, তখনই তাঁকে সাজা দেওয়া হয়েছে। তাঁর নির্বাচনে দাঁড়ানোর পথ বন্ধ করতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। রায় ঘোষণার সময় ইসলামাবাদের জেলা জজ আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (এডিএসজে) হুমায়ুন দিলাওয়ার বলেন, ‘এ রায়ের ফলে ইমরান খান আগামী পাঁচ বছর ভোটে লড়তে পারবেন না’। রায়ে তিন বছর সাজা ছাড়াও ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের জেল দেওয়া হয়েছে। এ রায়ের সময় ইমরান খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন না, তাঁর আইনজীবীরাও ছিলেন না। এদিকে ইমরানকে গ্রেফতারের খবর ছড়িয়ে পড়তেই পাকিস্তানের প্রধান প্রধান এলাকার রাজপথগুলো বিক্ষোভে উত্তাল হতে থাকে। পিটিআই সমর্থকদের দেখা যায় রাস্তায় নেমে পড়তে। পর্যবেক্ষকরা এ অবস্থায় পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠার আশঙ্কা করছেন। উল্লেখ্য, এ বছরের নভেম্বরেই পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। খবরে বলা হয়, এক দিন আগেই ইমরান খান গ্রেফতারের আশঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বিবিসি হার্ডটক অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, আসন্ন নির্বাচন নিয়ে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী ‘প্রচণ্ড ভীত’ হয়ে পড়েছে। পাকিস্তান বর্তমানে ‘অঘোষিত সামরিক আইনে’ চলছে। ‘ফ্যাসিবাদীরা’ দেশটিকে ‘অন্ধকার যুগের’ দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তিনি এও বলেছিলেন, তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পাকিস্তানের একমাত্র দল যেটি সামরিক একনায়কদের দ্বারা তৈরি হয়নি। আর এ কারণেই পিটিআইকে ভেঙে দিতে তারা তৎপর হয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছিলেন, রাষ্ট্রযন্ত্র পরিচালনাকারীদের আশা ছিল তাঁকে ক্ষমতা থেকে অপসারণের পর তাঁর দল দুর্বল হয়ে যাবে। সাধারণত কিছু সময়ের জন্য ক্ষমতার বাইরে থাকলে এটিই ঘটে। কিন্তু উল্টো এখানে তাঁর দলের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। তিনি বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনই এখন কেবল পাকিস্তানে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পারে। খবরে বলা হয়, গত ৩ জুলাই শাহবাজ শরিফ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে ইমরান খান গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, তাঁকে জেলে ঢোকানোর জন্য পাক সরকার একটা ‘প্ল্যান’ করেছে। ‘লন্ডন প্ল্যান’ অনুসরণ করে তাঁকে গ্রেফতার করা হতে পারে। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গ্রেফতারের আগেই নিজ সমর্থক ও দেশবাসীর উদ্দেশে একটি ভিডিওবার্তা দেন ইমরান খান। ওই ভিডিওবার্তায় তিনি দেশের জনগণকে বাড়িতে নীরবে বসে না থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নয়, তুমি এবং তোমার সন্তানদের জন্য লড়াই করছি। আমি তোমাদের অনুরোধ করছি, ন্যায়ের জন্য লড়াইয়ে তোমরা শামিল হও।’ নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা ওই ভিডিওবার্তার বিষয়ে ইমরান কয়েক লাইন ভূমিকাও লেখেন। এতে তিনি জানান, তাঁকে যে গ্রেফতার করা হবে-তা আগে থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল। গ্রেফতারের বিষয়টিকে লন্ডনের পরিকল্পনার একটি পদক্ষেপ হিসেবে আখ্যায়িত করেন ইমরান এবং সমর্থকদের শান্তিপূর্ণ, অবিচল ও শক্ত থাকার আহ্বান জানান। এদিকে ইমরানের বিরুদ্ধে আদালতের রায় তাৎক্ষণিক প্রত্যাখ্যান করেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মেহমুদ কুরেশি। তিনিও এটিকে সরকারের পূর্বপরিকল্পিত রায় বলে অভিযোগ করেন। জিও নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কুরেশি বলেন, ‘আদালতের এ রায় প্রত্যাখ্যান করছি। এটি একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও পূর্বনির্ধারিত সিদ্ধান্ত।’ কুরেশি বলেন, ‘রায় ঘোষণার খবর যখন মাত্র টেলিভিশনের স্ক্রলে প্রচার হলো, ওই সময় জামান পার্কে নিরাপত্তা বাহিনী ও পুলিশ! ইমরান খানকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় তারা। তারা কি রায়ের সিদ্ধান্ত সম্পর্ক আগে থেকেই জানত?’

তোশাখানা মামলা : এ মামলার সূত্রপাত গত বছর। ইমরান ক্ষমতা হারানোর পর দুবাইয়ের এক ব্যবসায়ী দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন বিদেশ থেকে ইমরান খান একটি দামি ঘড়ি উপহার পেয়েছিলেন। সেটি তিনি ২০ লাখ ডলারের (প্রায় ৫৬ কোটি পাকিস্তানি রুপি) বিনিময়ে ইমরানের কাছ থেকে কিনেছিলেন। ব্যবসায়ীর দাবি, ২০১৯ সালে যখন ইমরানের দল পাকিস্তানের শাসনক্ষমতায় ছিল, তখন সৌদি আরবের যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমান তাঁকে ওই বহুমূল্য ঘড়ি উপহার দিয়েছিলেন। পাকিস্তানের নিয়ম অনুযায়ী, বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের কাছ থেকে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা অন্য মন্ত্রীরা যা উপহার পান, তা সরকারি কোষাগারে জমা হওয়ার কথা। তবে ১০ হাজার পাকিস্তানি রুপির কম মূল্যের উপহার হলে প্রধানমন্ত্রী তা নিজের কাছে রাখতে পারেন। তার বেশি মূল্যের কোনো উপহার পছন্দ হলে, বাজারমূল্যের সমপরিমাণ অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা করে তা তিনি নিজের কাছে রাখতে পারেন। কিন্তু আনীত অভিযোগ অনুযায়ী, ইমরান খান সেই আইন এড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে উপহার পাওয়া সামগ্রীর দাম কমিয়ে দেখিয়েছিলেন। এই দুর্নীতির কারণেই তাঁর বিরুদ্ধে তোশাখানা মামলা করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি
আমরা অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি
কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেনাপ্রধানের
কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেনাপ্রধানের
মানবিক করিডর নিয়ে চুক্তি হয়নি
মানবিক করিডর নিয়ে চুক্তি হয়নি
কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের নির্দেশ
নির্বাচন ঘিরে সাইবার হামলার শঙ্কা
নির্বাচন ঘিরে সাইবার হামলার শঙ্কা
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
সংবিধান ও গণতন্ত্রের ভারসাম্য রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ
সংবিধান ও গণতন্ত্রের ভারসাম্য রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ
স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না
স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় দুই ঘণ্টাব্যাপী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি
বগুড়ায় দুই ঘণ্টাব্যাপী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাফুফের সঙ্গে চুক্তিতে ফিরলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা
বাফুফের সঙ্গে চুক্তিতে ফিরলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষকদের নিয়ে ‘নিউট্রিশন’ ক্যাম্পেইন
জামালপুরে কৃষকদের নিয়ে ‘নিউট্রিশন’ ক্যাম্পেইন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় আবারও চলছে বাস ধর্মঘট, ভোগান্তি চরমে
ভোলায় আবারও চলছে বাস ধর্মঘট, ভোগান্তি চরমে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির সাবেক পরিচালক মল্লিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
বিসিবির সাবেক পরিচালক মল্লিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে আরও দক্ষ কর্মী নিয়োগের আহ্বান আসিফ নজরুলের
সৌদি আরবে আরও দক্ষ কর্মী নিয়োগের আহ্বান আসিফ নজরুলের

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে 'বাউ-ডাক' হাঁস পালনে সফলতা
খাগড়াছড়িতে 'বাউ-ডাক' হাঁস পালনে সফলতা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হারল নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল
বাংলাদেশের কাছে হারল নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় নারী পুলিশ সদস্যকে ইভটিজিং, রোহিঙ্গা-পুলিশ ধস্তাধস্তি
উখিয়ায় নারী পুলিশ সদস্যকে ইভটিজিং, রোহিঙ্গা-পুলিশ ধস্তাধস্তি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের কথা বলা অপরাধ হলেও বিএনপি এটি বলবেই : গয়েশ্বর
নির্বাচনের কথা বলা অপরাধ হলেও বিএনপি এটি বলবেই : গয়েশ্বর

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে জড়িয়ে শিশুর মৃত্যু
বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে জড়িয়ে শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘টেকসই উন্নয়নের জন্য কৃষি, প্রাণ-প্রকৃতি ও খাদ্য নিরাপত্তার সমন্বয় জরুরি’
‌‘টেকসই উন্নয়নের জন্য কৃষি, প্রাণ-প্রকৃতি ও খাদ্য নিরাপত্তার সমন্বয় জরুরি’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শাপলা চত্বরের গণহত্যা ২৫ মার্চের কালো রাতকেও হার মানিয়েছে’
‘শাপলা চত্বরের গণহত্যা ২৫ মার্চের কালো রাতকেও হার মানিয়েছে’

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে পেছাল বাংলাদেশ
ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে পেছাল বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
ঝিনাইদহে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১৬২৬ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ১৬২৬ জন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুল পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা
নজরুল পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ওড়না গলায় পেঁচিয়ে মৃত্যু, ঢামেকে নেওয়া হলো মরদেহ
ওড়না গলায় পেঁচিয়ে মৃত্যু, ঢামেকে নেওয়া হলো মরদেহ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি পাসপোর্ট পেলেন সামিত সোম, অপেক্ষা শুধু ফিফার ছাড়পত্রের
বাংলাদেশি পাসপোর্ট পেলেন সামিত সোম, অপেক্ষা শুধু ফিফার ছাড়পত্রের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুর আদালতের কর্মচারীদের কর্মবিরতি
লক্ষ্মীপুর আদালতের কর্মচারীদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগরে অটোরিকশায় ওড়না পেঁচিয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
আফতাবনগরে অটোরিকশায় ওড়না পেঁচিয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে গাঁজাসহ কারবারি আটক
মেহেরপুরে গাঁজাসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে