শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দখল দূষণে বিপন্ন চলনবিল

নাসিম উদ্দীন নাসিম, নাটোর ও এস এ আসাদ, পাবনা
প্রিন্ট ভার্সন
দখল দূষণে বিপন্ন চলনবিল

জলবায়ু পরিবর্তন, ফারাক্কার বিরূপ প্রভাব ও বড়াল নদের উৎসমুখে যত্রতত্র স্লুইসগেট নির্মাণের কারণে পলি জমে অস্তিত্ব সংকটে দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জলাধার চলনবিল। অপরিকল্পিত বাঁধ, সেতু, কালভার্ট সড়কসহ নানা অবকাঠামো নির্মাণ, দখল ও দূষণে বিলের অস্তিত্ব হুমকির মুখে। শুষ্ক মৌসুমে বিলের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত ৭৭টি নদী, বিল, খাড়ি ভরাট হয়ে আবাদি জমিতে রূপান্তরিত হয়েছে। এতে বিল-নদী নির্ভর প্রায় ২১ হাজার হেক্টর জমির সেচ কার্যক্রম বিঘিœত হচ্ছে।

ফলে দিগন্ত বিস্তীর্ণ বিলাঞ্চলের ফসল আবাদ গভীর-অগভীর নলকূপনির্ভর হয়ে পড়েছে। বর্ষার পানি নামার পর চলনবিলের বুকজুড়ে আবাদ হয় বোরো ধান, সরিষা, রসুন, গম প্রভৃতি ফসল। বর্ষায় অপার জলসমুদ্রের চলনবিল পরিণত হয় সবুজের গালিচায়। দিগন্ত বিস্তৃত এই সবুজ ফসলের মাঠ দেখে চোখ জুড়ালেও গত কয়েক বছর ধরে প্রশান্তি নেই কৃষকের মনে। কারণ, অভাবনীয় বাস্তবতায় ক্রমশ পানিশূন্য হয়ে পড়ছে চলনবিল। এক সময় যে বিলের পানিতেই সারা বছর চলেছে সেচের কাজ, সেখানেই শুষ্ক মৌসুমে এখন পানির জন্য হাহাকার। এতে চাষাবাদে খরচ বাড়ার পাশাপাশি, বিরূপ প্রভাব পড়েছে প্রতিবেশেও।

দখল ও দূষণে পানি সংকটে দেশি জাতের মাছের বিচরণক্ষেত্র হ্রাস আর নির্বিচার নিধনে ক্রমেই মাছশূন্য হয়ে পড়ছে উত্তরবঙ্গের সর্ববৃহৎ মৎস্যভান্ডার চলনবিল। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় অভয়াশ্রম গড়ে তোলা ও প্রশাসনিক নজরদারি বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বৃহত্তম এ বিলের পানি চলমান হওয়ায় এ বিলের নামকরণ করা হয় চলনবিল।

কিন্তু চলমান পানি তো দূরের বিষয়, শতাধিক ফ্লাসিং ইনলেটের জালে জড়িয়ে অখন্ড চলনবিল এখন বহু বিভক্ত। এতে চলনবিলের মৎস্য সম্পদ ও জলজ প্রাণী বিলুপ্তির পথে। অন্যদিকে প্রভাবশালী ভূমিদস্যুরা জাল দলিল করে দখলে নিয়েছে বিলের কয়েক হাজার একর খাস জমি। ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অব ইন্ডিয়া বই থেকে জানা গেছে, চলনবিল অঞ্চলে ৩৯টি বিল, ১৬টি নদী এবং ১২ হাজার ২২টি খাল রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান নদী ৯টি, ২০টি খালসহ ছোট ছোট বিভিন্ন বিল ও খাল রয়েছে। অতীতে ২৩ হাজারের মতো বড় বড় পানির আধার ছিল। যার বেশির ভাগই বেদখল ও হাতছাড়া হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসের রেকর্ড অনুযায়ী, বর্তমানে নাটোরের বড়াইগ্রাম, গুরুদাসপুর, সিংড়া, পাবনার চাটমোহর, ভাংগুড়া, ফরিদপুর এবং সিরাজগঞ্জের তাড়াশ ও রায়গঞ্জ উপজেলার ৬২টি ইউনিয়ন ও আটটি পৌরসভার ১ হাজার ৬০০টি গ্রাম নিয়ে চলনবিলের অবস্থান। উপকারভোগী মোট লোক সংখ্যা প্রায় ২০ লক্ষাধিক। চলনবিলে জমির পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৬৬ হাজার ৫৩৫ হেক্টর। প্রায় ১ হাজার ৭৫৭ হেক্টর আয়তনের ৩৯টি বিল, ৪ হাজার ২৮৬ হেক্টর আয়তন বিশিষ্ট ১৬টি নদী এবং ১২০ বর্গ কিলোমিটার বিশিষ্ট ২২টি খাল রয়েছে। চলনবিলের তিনটি জেলা নাটোর, পাবনা ও সিরাজগঞ্জে বেশির ভাগ খাস জমি ও জলাশয় এখন এলাকার প্রভাবশালীদের দখলে। শুষ্ক মৌসুমে চলনবিলের নদী বিল শুকিয়ে জেগে ওঠা দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ। স্থানীয় কৃষকরা মাঠে ধান, পাট, সরিষা, রসুন, পিঁয়াজসহ নানা রকমের ফসল আবাদ করছেন। এসব নদী-বিল শুকিয়ে যাওয়ায় এক সময়ের অতি পরিচিত দেশি ৬৫ প্রজাতির মাছ আজ বিলুপ্তির পথে। কোনো কোনো মাছ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। জানা যায়, এক সময় বড়াল, নন্দকুজা, ভদ্রাবতী, সরস্বতী, ইছামতী, গুমানী, আত্রাই, গুড়নদী, করতোয়া, ফুলজোর, তুলসী, চেঁচুয়া, ভাদাই, চিকনাই, বানগঙ্গা ও গোয়ালা নদীসহ অসংখ্য বিল ছিল চলনবিলের গর্ব ও ঐতিহ্য।

এ ছাড়া নবী হাজীর জোলা, হক সাহেবের খাল, নিয়ামত খাল, সাত্তার সাহেবের খাল, কিনু সরকারের ধর, পানাউলার খাল, নিমাইচরা-বেশানী, বেশানী-গুমানী ও উলিপুর-মাগুড়া, দোবিলা খাল, বেহুলার খাড়ি, বাঁকাই খাড়ি, গাঁড়াবাড়ি-ছারখালী খাল, জানিগাছার জোলা ছিল চলনবিলের প্রাণ। কিন্তু ধীরে ধীরে এসব নদী-বিল ও খাড়ি ভরাট হয়ে যাওয়ায় মৎস্য ও জলজ সম্পদে ভরপুর চলনবিলে এখন মাছের আকাল দেখা দিয়েছে। এক সময় চলনবিলের মাছ স্থানীয় অর্থনীতি ও জীবনযাত্রায় দারুণ প্রভাব ফেলেছিল। মাছ বিক্রি করে আর্থিকভাবে সচ্ছল হয়ে উঠেছিল এ অঞ্চলের মানুষ। এই নদীগুলো ঘিরেই একসময় গড়ে উঠেছিল বাঘাবাড়ী, কলম, গুরুদাসপুর, নলডাঙ্গা, আহসানগঞ্জ, মির্জাপুর, ভাঙ্গুড়া, বড়াল ব্রিজ, ফরিদপুর, গোবিন্দপুর ঘাট, সিংড়া, চাঁচকৈড়, বিলদহর, হালসা, দয়রামপুর, নাজিরপুর, ছাইকোলার মতো বড় বড় বাজার। চলত রমরমা ব্যবসা। সেই সময় নদনদীতে বছরজুড়েই পানি থাকত। বাজারগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্য চলত। বছরের পর বছর পলি পড়ে, আর ড্রেজিং না করার কারণে নদনদী এখন খালে পরিণত হওয়ার পথে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নদনদী হারিয়েছে তার সৌন্দর্য আর জৌলুস। এখন বর্ষাকালে নদনদী পানিতে ভরে থাকলেও বর্ষা শেষ হলে পানির দেখা মেলে না; পানি শুকিয়ে যায়। চলনবিলের নদনদীতে অনেক আগেই বছরজুড়ে নিয়মিত নৌচলাচল বন্ধ হয়েছে। অথচ নদনদীগুলোতে একসময় লঞ্চ চলত! নদনদী দখল আর বর্জ্য ফেলে ভরাট করার কারণে নৌপথ সংকুচিত হয়েছে। নদনদীকেন্দ্রিক কর্মজীবী মানুষ হয়েছে বেকার, তারা পেশা বদলে বাধ্য হয়েছে। প্রভাবিত হয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি জমিতে সেচকাজ ব্যাহত হয়েছে; প্রতিবেশ ব্যবস্থা আর মৎস্য সম্পদ পড়েছে হুমকির মুখে। ১৯১৪ সালে চলনবিলের মাঝ দিয়ে প্রথম ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মিত হলে চলনবিলের সঙ্গে কলকাতার যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ওই সময় উত্তরাঞ্চলের চাহিদা মিটিয়ে এ বিলের মাছ ট্রেনে করে ভারতে রপ্তানি হতো। ১৯৭৭ সালে চলনবিলের মাঝ দিয়ে বাঘাবাড়ী থেকে সিংড়া পর্যন্ত বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ তৈরি হয়। ২০০২ সালে চলনবিলের বুক চিরে নির্মাণ করা হয় ৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়ক।

স্থানীয়দের অভিযোগ, একটি স্বার্থান্বেষী মহল প্রভাব খাটিয়ে এসব নদী দখল করছে। ফলে নদী সংলগ্ন এলাকায় ফসলহানি, বদ্ধ পানিতে দূষণ-দুর্গন্ধ-রোগবালাই, জেলে-কৃষক, ব্যবসায়ী-বেকাররা দিশাহারা হয়ে পড়েছে। দখলদাররা নদী তীরবর্তী জেলে, কৃষক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বেকার বানিয়ে নদী ধ্বংসের অপকর্মে নেমেছে। ব্যবস্থাপনার নামে অকেজো হয়ে পড়া স্লুইসগেটগুলো এখন সরকারি টাকা অপচয়ের প্রধান উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে। চলনবিলের নদীগুলোকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবি করেছেন নদী তীরবর্তী মানুষ। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. মো. রেদওয়ানুর রহমানের তার প্রবন্ধে উল্লেখ করেন, ২৫ বছর আগেও চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদী ও বিলে বছরজুড়েই ৬ থেকে ১২ ফুট পানির গভীরতা থাকত। সারা বছরই নৌচলাচল করত। কিন্তু বছরের পর বছর পলি জমে এসব নদী-বিল ভরাট হয়ে গেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, ফারাক্কা বাঁধের প্রভাবে এবং ১৯৮০ দশকে বড়ালের উৎসমুখে স্লুইসগেট নির্মাণের ফলে চলনবিলের বিভিন্ন নদী বিল জলাশয় ও খাড়িগুলোয় পলি জমে ক্রমে ভরাট হয়ে গেছে। পাবনার চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের কৃষক আফজাল হোসেন জানান, এ বছর আষাঢ়, শ্রাবণ এমনকি ভাদ্রেও পানির দেখা মেলেনি চলনবিলে। আমরা যারা পাট চাষাবাদ করেছি, তাদের পাট পচানোতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। অপরদিকে বর্ষা চলে যাওয়ার পরপরই পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় সেচের কাজ ব্যাহত হচ্ছে। ডিজেলচালিত শ্যালোমেশিনে ঠিকমতো পানি ওঠে না। অগভীর নলকূপ নষ্ট হয়ে যায় শুষ্ক মৌসুমে। শ্যালো পাম্পগুলোতে পানি কম ওঠায় তা গভীর থেকে আরও গভীরে নামানো হচ্ছে। মাটি থেকে ১০ থেকে ১২ ফুট গভীরে গর্ত করে শ্যালোমেশিন ও পাম্প বসানো হয়।

বিপন্ন প্রাণ-প্রতিবেশ : জলবায়ু পরিবর্তন ও চাষাবাদে যথেচ্ছ কীটনাশকের ব্যবহারের প্রতিক্রিয়ায় বিলুপ্ত হয়েছে চলনবিলের ৭২ প্রজাতির মাছ, ৭১ প্রজাতির পাখি, ২৮ প্রজাতির প্রাণী, ১৭ প্রজাতির সরীসৃপ আর নানা ধরনের জলজ সম্পদ। হারানোর তালিকায় রয়েছে ৪১ জাতের আউশ ধান ও ১০ জাতের আমন ধান।

চলনবিলের জীববৈচিত্র্য নিয়ে দীর্ঘদিন গবেষণা করছেন কৃষিবিদ আবদুল মান্নান পলাশ। তিনি জানান, ৩০ বছর আগেও এই চলনবিল ছিল এক ছোটখাটো সমুদ্র। তখন সারা বছর বিলে পানি থাকত। পাওয়া যেত দেশি জাতের মিঠাপানির সুস্বাদু মাছ। দেশিজাতের আমন-আউশ ধানই ছিল চলনবিলের প্রধান ফসল। সুখ্যাত পানসা ফল, পদ্মচাকা, মাখনা, শিঙ্গট, ঢ্যাপ, শালুক-শাপলা জাতীয় স্বাদু ফল পাওয়া যেত বিলের পানিতে। বিভিন্ন প্রজাতির সাপ, কচ্ছপ, ঝিনুক ও জোঁক ছিল বিলে বেশুমার। বিলের বদ্ধ জলাশয়ের আমন-আউশ ধানের সঙ্গে এসব জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণীর ছিল অবাধ বিচরণ। এগুলো খেয়েই বেঁচে থাকত বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ও পাখি। সেসবের কিছুই এখন আর চোখে পড়ে না। চলনবিলের এ বিশেষজ্ঞের মতে, আশির দশকে বন্ধ হয়ে যাওয়া বহুমুখী চলনবিল প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে চলনবিলের জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা সম্ভব। চলনবিল উদ্ধার আন্দোলন কমিটির সদস্য সচিব এস এম মিজানুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন নদীগুলো খনন না হওয়ায় নাব্য হারিয়ে ফেলেছে। ফলে বছরের প্রায় ৭ মাস পানিশূন্য থাকছে। চাটমোহরসহ চলনবিলের নদীগুলোর পাড়ের হাজার হাজার কৃষক নদী থেকে পানি তুলে জমিতে সেচ দিতে পারছে না। তারা নদীগুলো খনন করে পানি ধারণের উপযোগী করার দাবি জানিয়ে আসছে দীর্ঘদিন।

এ প্রসঙ্গে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. নাজমুল ইসলাম বলেন, পরিবেশগত সমীক্ষা ছাড়া বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব ডেকে এনেছে চলনবিলের প্রাণ প্রকৃতি ও বিলনির্ভর মানুষের জীবন জীবিকায়। প্রকৃতি যদি তার ওপর অত্যাচারের প্রতিশোধ নেয়, তা কতটা ভয়াবহ হতে পারে তা হাওর অঞ্চলের মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে। চলনবিল অঞ্চলে বিগত কয়েক দশকে তাপমাত্রা বেড়েছে বহুগুণ, খরা, অসময়ে বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিচ্ছে। চলনবিলের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় পরিবেশগত সমীক্ষা সাপেক্ষে পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানায়, ১৯৭০ সালে চলনবিলের উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘চলনবিল প্রকল্প’ হাতে নেয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২৫১ মাইল বাঁধ, ১৮৭টি খাল, ২৪টি রেগুলেটর, ৫৮টি ফ্লাসিংইনসেট, ৫৫টি ব্রিজ এবং ১৩২টি কালভার্ট নির্মাণের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়। কিন্তু ১৯৮৪ সালে রাজশাহীর চারঘাটে পদ্মায় বড়াল নদীর উৎসমুখে একটি (স্লুইসগেট) রেগুলেটর নির্মাণ করার পর প্রকল্পটি বন্ধ হয়ে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে