শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩

স্বাধীন ভোট দেবে জনগণ : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীন ভোট দেবে জনগণ : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, আমাদের নির্বাচন ঘনিয়ে এসেছে। হয়তো দু-এক দিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তারিখ ও সময় (তফসিল) ঘোষণা করবে। জনগণের ভোটের অধিকার আমরাই নিশ্চিত করেছি। কাজেই জনগণ স্বাধীনভাবে তাদের ভোট দেবে।

গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে শেখ হাসিনা সরণি (পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে) এবং চট্টগ্রামের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ ১৫৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ১০ হাজার ৪১টি স্থাপনা উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেন। এ সময় দেশের ৬৪টি জেলার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়সহ ১০১টি প্রান্ত ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিল।  

বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ কর্মসূচির ফলে সৃষ্ট নানা সংকটের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি এটুকু বলব যে, ওদের সুমতি হোক। এ ধ্বংসযজ্ঞ ও অগ্নিসন্ত্রাস বন্ধ করুক। দেশবাসীকেও বলব, এ অগ্নিসন্ত্রাস আপনাদের প্রতিরোধ করতে হবে। সবারই জানমাল আছে। ২০১৩, ১৪ ও পরবর্তী সময়ে অগ্নিসন্ত্রাস ভুক্তভোগীদের যন্ত্রণা ও কষ্ট আমরা দেখেছি। কাজেই এ ভোগান্তি যেন মানুষের আর না হয়। তিনি বলেন, অনেকে নির্বাচনে আসতে চায় না। কারণ যারা (২০০৮ সালে) ৩০টি সিট পেয়েছিল, স্বাভাবিকভাবে তাদের নির্বাচনে আসার কোনো আকাক্সক্ষাই থাকবে না। নির্বাচন বানচাল করে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে আবার বাংলাদেশের মানুষকে ভোগান্তির মধ্যে ফেলাই তাদের চেষ্টা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি জানি এ দেশের মানুষ একটু শান্তিতে ছিল, স্বস্তিতে ছিল; উন্নয়ন দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছিল। ঠিক সেই সময়ে এ অবরোধ আর অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও। গাড়িতে আগুন, বাসে আগুন দিয়ে মানুষের জীবনযাত্রা যেমন ব্যাহত করা হচ্ছে, স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েরা ঠিকভাবে ফাইনাল পরীক্ষা দিতে পারছে না। তাদের লেখাপড়া নষ্ট হচ্ছে। অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আজ আমরা যে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি তা বাস্তবায়ন করতে হবে। সে জন্য সরকারের ধারাবাহিকতাও প্রয়োজন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পরবর্তী সময়ে ‘বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের দুঃশাসনের’ চিত্র তুলে ধরেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারে এসে দেশকে খাদ্য ঘাটতির একটি দেশ হিসেবে পেয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ৪০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি ছিল, উৎপাদন হতো ৬৯ বা ৭৯ লাখ মেট্রিক টন। সে সময় তার সরকার গবেষণা ও খাদ্য উৎপাদনে গুরুত্ব এবং আলাদা বরাদ্দ দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তোলে। তখন চালের দাম ছিল মাত্র ১০ টাকা। মূল্যস্ফীতি ছিল ১ দশমিক ৫০ শতাংশ। যখন তাঁর মেয়াদ শেষে দেশে প্রথমবারের মতো শান্তিপূর্ণভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন, তখন ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য দেশে উদ্বৃত্ত রেখে যান। পরবর্তী বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার দেশকে আবার খাদ্য ঘাটতির দেশে পরিণত করে।

দেশের গ্যাস বিক্রির দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে রাজি না হওয়ায় ভোট বেশি পেলেও পরবর্তী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, এরপর বাংলাদেশে দুরবস্থা সৃষ্টি হয়। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, বাংলাভাই, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা, একই সঙ্গে ৫০০ জায়গায় বোমা হামলা- এগুলো বাংলাদেশের মানুষকে মোকাবিলা করতে হয়। ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর থেকে ’৭১-এর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরতার মতো বর্বরতা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে দেশের দক্ষিণাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ। আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মীও এরকম নির্যাতনের শিকার হয়। আইনজীবী হত্যা, জেলা জজকে বোমা মেরে হত্যা, এমনকি ছয় বছরের ছোট্ট শিশুও সংঘবদ্ধ ধর্ষণ থেকে রেহাই পায়নি। অনেক মেয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়। এদের বিরুদ্ধে মামলা করায় ভিটেমাটি থেকে উৎখাত হতে হয়। দুর্নীতিতে বাংলাদেশ পাঁচবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়। আর এ অবস্থার জন্যই দেশে জরুরি অবস্থা আসে। ২০০৮-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৩৩টি আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। যেখানে বিএনপি ৩০টি আসন পেয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয় যখন, নির্বাচন বানচালের অনেক চেষ্টা হয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট দেশে অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করে। এরপর ২০১৮ এর নির্বাচনেও একই ঘটনা ঘটায় তারা। সরকারপ্রধান বলেন, আমরা জনগণের ভোটেই বারবার নির্বাচিত হয়ে এসেছি। আওয়ামী লীগ কোনো দিন গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ছাড়া সরকার গঠন করেনি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ যাতে সুষ্ঠুভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেজন্য আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠন, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন তথা নির্বাচন ব্যবস্থার যাবতীয় সংস্কার আওয়ামী লীগের প্রস্তাবেই করা হয়েছে। কারণ, রাতের অন্ধকারে অস্ত্র তুলে ক্ষমতা দখল করে জনগণের ভাগ্য নিয়ে আর কেউ যেন ছিনিমিনি খেলতে না পারে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে অস্ত্র হাতে নিয়ে ডিক্টেটর জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করে হত্যাকারীদের সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে এবং বিচারের হাত থেকে মুক্ত রাখে। যুদ্ধাপরাধী যাদের বিচার বঙ্গবন্ধু শুরু করেছিলেন, তাদের বিচার বন্ধ করে মুক্ত করে দেয়, যারা পাকিস্তানে চলে গিয়েছিল তাদের পাকিস্তান থেকে ফিরিয়ে এনে রাজনীতিতে পুনর্বাসন করে। আজকে বাংলাদেশের ভোট নিয়ে যে খেলা, তার সেই ‘হ্যাঁ’ ‘না’ ভোটের ইতিহাস; সেখানে ‘না’ বাক্সই কেউ পায়নি। একাধারে সেনাপ্রধান, রাষ্ট্রপতি আবার সংবিধান লঙ্ঘন করে নির্বাচন। ক্ষমতায় বসে দল গঠন করে সেই দলকে জিতিয়ে সংবিধানকে মার্শাল ল’ দ্বারা সংশোধন করেছিল, সেইগুলোকে বৈধতা দেওয়ার জন্য জাতীয় সংসদে ভোট চুরির যে কালচার, ডাকাতির যে কালচার, সেই কালচারটা শুরু করে। জনগণের ভোট কেড়ে নিয়ে সেই পার্লামেন্ট তৈরি করে। আমি ধন্যবাদ জানাই আমাদের উচ্চ আদালতকে এভাবে ক্ষমতা দখল অবৈধ ঘোষণা করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি আরেকটি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির হাতেই ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, এর বাইরে কেউ সরকারে আসতে পারবে না, এলে তাদের সাজা হবে। তিনি বলেন, হাই কোর্টের রায় অনুযায়ী আমরাও সংবিধান সংশোধন করি, আমাদের সংবিধানের সপ্তম অনুচ্ছেদে হাই কোর্টের রায় অনুযায়ী আমরা তা সংশোধন করেছি, গণতন্ত্রকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য। সরকারপ্রধান আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময়ের গণহত্যাকারীরা কেউ মন্ত্রী, কেউ প্রধানমন্ত্রী ওই অবস্থায় আমি ফিরে আসি। আমি জানি, ঘাতকের দল যে কোনো সময় আমাকেও আঘাত করতে পারে, কিন্তু ওই বিষয়ে আমি কোনো দিন কোনো চিন্তাও করিনি, ভয়ভীতি প্রশ্রয়ও দিইনি। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল, যে লক্ষ্য নিয়ে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলেন, যে করেই হোক স্বাধীনতার সুফল বাংলাদেশের মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে, ভাগ্যের পরিবর্তন করতে হবে। সেই প্রত্যয় নিয়ে দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে আমাকে চলতে হয়েছে। আমি নিজের চোখে দেখেছি, আমার ওপর গুলি-বোমা... কিন্তু আমি ওগুলো পাত্তাই দিইনি। যে লক্ষ্য নিয়ে আমার বাবা দেশ স্বাধীন করেছিলেন, সেই লক্ষ্য পূরণ করা। আমি ধন্যবাদ জানাই জনগণকে বারবার আমাদের ভোট দিয়েছেন, আমি ক্ষমতায় এসে একটা স্থিতিশীল পরিবেশ... যদিও স্থিতিশীল না, বরং অগ্নিসন্ত্রাস, খুনখারাবি, হরতাল-অবরোধ অনেক কিছুই মোকাবিলা করতে হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ এগুলোকে মোকাবিলা করে আমরা বাংলাদেশকে এ পর্যায়ে এগিয়ে এনেছি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালনের সময় আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত হয়েছি। আজকে আমরা যে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি, তা বাস্তবায়ন করতে হবে। আর বাস্তবায়ন করতে হলে সরকারের ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। রাতের অন্ধকারে কেউ ক্ষমতা দখল করে জনগণের ভাগ্য নিয়ে যাতে ছিনিমিনি খেলতে না পারে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য। এ দেশটাকে আমাদের এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ উন্নয়নটা শুধু দেশে নয়, আঞ্চলিক যোগাযোগের মাধ্যমেও যেন উন্নয়নটা ত্বরান্বিত হয়, সে ব্যবস্থাটা আমরা করে দিচ্ছি। ব্যবসা-বাণিজ্য সব সুবিধা আমরা এনে দিয়েছি। সামনে আমাদের ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ করতে হবে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা অনেক সুবিধা পাব, আবার অনেক ক্ষেত্রে যেহেতু স্বল্পোন্নত দেশের সুবিধাগুলো আমরা পাব না, কিন্তু উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে সেই সুবিধাগুলো গ্রহণ করে কীভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব, সেই পরিকল্পনা নিয়েই কিন্তু আমরা কাজ করছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের যে সক্ষমতা ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ছিল; তা বর্তমানে ২৮ হাজার মেগাওয়াটের ওপরে উন্নীত হয়েছে। প্রতি ঘরে বিদ্যুতের আলো জ্বেলেছে সরকার। অথচ তাঁর সরকার ১৯৯৬ সালে পাওয়া ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকে উৎপাদন বাড়িয়ে ক্ষমতা ছাড়ার সময় ৪ হাজার ৩০০ মেগাওয়াটে রেখে যায়। কিন্তু পরবর্তী বিএনপি-জামায়াত সরকার এক ইউনিটও উৎপাদন না বাড়িয়ে উল্টো বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৩ হাজার মেগাওয়াটে নামিয়ে আনে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকারের সাড়ে ১৪ বছরে আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশকে আর কেউ অবহেলার চোখে দেখে না। বাংলাদেশ আজকে বিশ্বে একটি মর্যাদাশীল দেশ। উন্নয়নের রোল মডেল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সেই মর্যাদাটা আমরা আবার ফিরিয়ে আনতে পেরেছি, যেটা মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর আমরা পেয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রী এ সময় দেশের উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে দেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ায় কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এবং খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।

১১টি জেলা ও ৬০টি উপজেলা ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা : ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বাংলায় কেউ ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না,’ তাঁর এ অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে ১১টি জেলা ও ৬০টি উপজেলা সম্পূর্ণ ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত বলে ঘোষণা করেন। জেলাগুলো হচ্ছে- টাঙ্গাইল, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, জামালপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, মেহেরপুর, ঝিনাইদহ, পটুয়াখালী, সিলেট ও মৌলভীবাজার। এ নিয়ে দেশের মোট ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত জেলার সংখ্যা দাঁড়াল ৩২টি এবং উপজেলার সংখ্যা দাঁড়াল ৩৯৪টি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু
হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি
মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ
হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম
হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ
শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ
বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত
মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’
ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি
অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর
ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট
দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ