শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বিএনএম মহাসচিব ড. শাহজাহান

আমরাই হব বিরোধী দল

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
আমরাই হব বিরোধী দল

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) মহাসচিব ড. মো. শাহজাহান বলেছেন, সরকার ও নির্বাচন কমিশন যদি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে পারে তাহলে বিএনএম সরকার গঠন করতে না পারলেও আমরাই বিরোধী দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। গত মঙ্গলবার গুলশানে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে ড. শাহজাহান জানান, রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনএম এ বছর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত হয়েছে। দলীয় প্রতীক পেয়েছে নোঙর। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ শেষ করা হয়েছে। এখন প্রার্থী তালিকা চূড়ান্তের কার্যক্রম চলছে। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত- বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী  আন্দোলন (বিএনএম) অংশগ্রহণ করছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্য কি, সরকার গঠন, নাকি বিরোধী দল হবেন?

মো. শাহজাহান : সুষ্ঠু নির্বাচন দেশের আরেকটা সূচক। কিন্তু দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কি না জনগণের মধ্যে শঙ্কা রয়েছে। সেটা আমরা যে করছি না তা-ও নয়। আমরা নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে থাকব কি না সেটা নির্ভর করবে সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের আচরণের ওপর। তারা যদি জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে তাহলে আমরা চিন্তা করব নির্বাচনী মাঠে থাকব কি না। তবে এখন পর্যন্ত আমরা আশাবাদী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। আর সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমরা আশাবাদী সরকার গঠন করব। কারণ ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রিয়তা যেভাবে তলানিতে ঠেকেছে, সেখানে তাদের যত হেভিওয়েট প্রার্থীই থাকুক না কেন তিনি পরাজিত হবেন। সেখানে আমাদের প্রার্থী বিজয়ী হয়ে আসতে পারবে। তবে আমরা সিলেক্ট করে প্রার্থী দিয়েছি। যাই হোক না কেন আমরা আশাবাদী, বিরোধী দল হিসেবে সংসদে থাকব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের নির্বাচনি প্রস্তুতি কেমন চলছে?

মো. শাহজাহান : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এখন নির্বাচনি ট্রেনে রয়েছে। আমাদের নির্বাচনি প্রস্তুতি এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ। এরই মধ্যে আমরা মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষ করেছি। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে সারা দেশ থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার চৌকশ, মেধাবী ও রাজনৈতিক যোগ্য মানুষেরা মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪৬৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বড় নেতারা আমাদের ফরম সংগ্রহ করেছেন। এখন চলছে সাক্ষাৎকার ও প্রার্থী চূড়ান্তের কাজ। এরই মধ্যে অনেককে মনোনয়ন চূড়ান্ত করে এলাকায় পাঠিয়ে দিয়েছি। প্রার্থী ঘোষণার অপেক্ষায়। সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ। এত স্বল্প সময়ে বিএনএম সব শ্রেণি-পেশার মানুষের আস্থা কুড়াতে পেরেছে। সবারই নজর এখন বিএনএম-এর দিকে। আশা করি মানুষের আস্থা আমরা রাখতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবেন?

মো. শাহজাহান : আসন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্তে নতুন নিবন্ধন পাওয়া দল হিসেবে সাধারণ মানুষের কাছে আমরা খুবই জনপ্রিয়। নতুন দল হিসেবে যথেষ্ট মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। তবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও সেটা আপাতত সম্ভব হচ্ছে না। কারণ আমরা চৌকশ ও রাজনৈতিক অভিজ্ঞ প্রার্থীকে মনোনয়ন দেব। সে হিসেবে সব আসনে সে রকম যোগ্য প্রার্থী পাওয়া যায়নি। ৩০০ আসনের মধ্যে কিছু আসন ছেড়ে দিতে পারি। তবে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। শক্তিশালী প্রার্থী পাওয়া গেলে ৩০০ আসনেও দিতে পারি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যেসব প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন বা পাবেন নির্বাচনি মাঠে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কেমন? তারা জয়ী হওয়ার ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী?

মো. শাহজাহান : বিএনএম নিবন্ধন পাওয়ার পর সব শ্রেণি-পেশার মানুষ দলে দলে এই দলে যোগ দিচ্ছেন। এর মধ্যে সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক মেয়র, সাবেক বিচারপতি, সাবেক ঊর্ধ্বতন ডিফেন্স কর্মকর্তা, সাবেক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা, শোবিজ জগতের জনপ্রিয় বেশ কয়েকজন তারকা, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী, সাবেক ও বর্তমানে রানিং উপজেলা চেয়ারম্যান, কয়েকজন ব্যবসায়ী ও সংগীতশিল্পী দলে যোগ দিয়েছেন। এদের মধ্যে অনেক যোগ্য প্রার্থী রয়েছেন। আমরা এমন প্রার্থী মনোনীত করেছি যাদের নির্বাচনী এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। রাজনৈতিক, শিক্ষাবিদ, শিল্পপতিসহ যাদের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নদান করা হয়েছে তারা আগে থেকে এলাকার উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। গরিব, দুঃখী ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। যেহেতু প্রার্থীরা জনগণের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় সাধারণ মানুষ তাদের সঠিক মূল্যায়ন করবে। আমি শতভাগ আশা করি আমাদের প্রার্থীরা জয় নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বলেছিলেন দলে আপনাদের চমক থাকবে। এখন পর্যন্ত কারা দলে যোগ দিয়েছেন এবং সাড়া কেমন?

মো. শাহজাহান : আমরা এরই মধ্যে চমক দেখিয়েছি। আমাদের মতো কোনো দল চমক দেখাতে পারেনি। প্রথম দিনে ৫/৬ জন সাবেক সংসদ সদস্য যোগদান করেছেন। এরপর সাবেক বিচারপতি, সাবেক ঊর্ধ্বতন ডিফেন্স কর্মকর্তা, সাবেক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৪ জন যোগদান করেছেন। এর পরের দিন আর দুজন হেভিওয়েট নেতা যোগ দিয়েছেন। সবশেষ গত মঙ্গলবারও আরেকটি চমক ছিল। স্বতন্ত্র দুইবারের সংসদ সদস্যও যোগদান করেছেন। একই সঙ্গে ডলি সায়ন্তনীসহ শোবিজ জগতের জনপ্রিয় বেশ কয়েকজন যোগ দিয়েছেন। আমি আশা করি এই চমক চলতে থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা কেমন? সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবে কি?

মো. শাহজাহান : অতীতের সব নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে সিটি করপোরেশন নির্বাচন, জাতীয় সংসদের ও উপজেলা পরিষদের উপনির্বাচনসহ বেশ কিছু নির্বাচন হয়েছে। সেসব প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। সুতরাং জাতীয় নির্বাচনে ওনারা কতটুকু যেতে পারবেন, কতটুকু আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারবেন সে বিষয়ে আগাম মন্তব্য করব না। তবে বর্তমান নির্বাচন কমিশন ভয়ংকর অ্যাসিড টেস্টের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যদিও প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে যদি তারা সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে না পারেন, তাহলে মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা ও বিশ্বাসের জায়গায় আর কখনো আসতে পারবেন না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যদি নির্বাচন সুষ্ঠু না হয় তাহলে আপনাদের নির্বাচন-পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে?

মো. শাহজাহান : সরকার যদি সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে আন্তরিক না হয় এবং একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন যদি তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে না পারে তাহলে আমরা অবশ্যই প্রতিবাদ করব। সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে না পারলে এটা হবে সরকারের জন্য আত্মঘাতী। ভুল পথে পা বাড়ালে নির্বাচন কমিশনও তখন সরকারের মতো সমস্যায় পড়বে। আমরা মনি করি, এ নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথ। তারপরও আশা করি তারা সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করবে। সে আশা রেখেই আমরা নির্বাচনে এসেছি। তারা যদি আগের নির্বাচন কমিশনগুলোকে অনুসরণ করে তাহলে আমরাও চুপ থাকব না। কারণ আপনারা দেখেছেন দল এখন মর্যাদাপূূর্ণ জায়গায় রয়েছে। একবারে নিচের স্তর পর্যন্ত আমাদের কমিটি রয়েছে। আর আমরা ঘুরে দাঁড়ালে সেটা সরকারের জন্য সুখকর হবে না। নির্বাচন কমিশনের জন্যও সুখকর হবে না। দেশের মানুষ সরকারের ওপর আস্থা রেখেছে এই কথা কখনো তারা বলতে পারবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, এ দেশের নির্বাচন নিয়ে বিদেশিরা প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে। সে বিষয়ে আপনাদের মনোভাব কী?

মো. শাহজাহান : সম্প্রতি পশ্চিমা দেশগুলো দেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে একটা প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। তবে তারা এ দেশে একটি সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন চাইছে। সেটা আমরাও চাইছি। এই জায়গায় আমরা একমত। তারা মানবাধিকারকে স্থিতিশীল দেখতে চায়। আমরাও তা চাই।

 তারা দেশের টেকসই উন্নয়ন চায়। আমরাও তাই চাই। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সমুন্নত থাকুক তারা চায়। সুতরাং তাদের সঙ্গে এই জায়গাটায় আমাদের কোনো প্রার্থক্য নেই। আমরা যা চাই, আমাদের সহায়ক হিসেবে তারাও চায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন দল হিসেবে আপনাদের আবির্ভাব। সে হিসেবে দলের সাংগঠনিক সক্ষমতা কেমন? নির্বাচনি মাঠে আপনাদের প্রভাব কেমন থাকতে পারে?

মো. শাহজাহান : একেবারই নতুন দল বলা যাবে না। আমরা ২০১৯ সাল থেকে দল গোছাচ্ছি। যদিও আমরা চলতি বছর নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেয়েছি। আগেও দলের কমিটি ছিল। সবশেষ গত ২০ নভেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ২০১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা দেওয়া হয়। এর মধ্যে স্থায়ী কমিটির ১৬ জন সদস্য রয়েছেন। এই কার্যনির্বাহী কমিটিতে মহাসচিব ও মুখপাত্রের দায়িত্ব পেয়েছি আমি ড. মো. শাহজাহান। আর সাংগঠনিকভাবে আমরা শক্ত অবস্থানে রয়েছি। যেহেতু সাংগঠনিকভাবে শক্ত অবস্থানে আছি সুতরাং সংসদ নির্বাচনে আমাদের শক্ত ভূমিকা থাকবে। একই সঙ্গে মাঠেও আমাদের ভালো প্রভাব থাকবে বলে আশা করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা বলেছিলেন চেয়ারম্যান পদে চমক আসছে। ইতোমধ্যে ১০ দিন অতিবাহিত হলেও এখনো দলের চেয়ারম্যান পদটি খালি রয়েছে। কে হচ্ছেন নতুন চেয়ারম্যান?

মো. শাহজাহান : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এখন পর্যন্ত চমক দেখিয়ে আসছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে সাবেক সংসদ সদস্য ও অনেক নেতা আমাদের দলে যোগদান করেছেন। আমরা চমক দেখিয়েছি। আমাদের মতো কোনো দল এখন পর্যন্ত চমক দেখাতে পারেনি। তবে চেয়ারম্যান পদেও চমক আসছে। তিনি (নতুন চেয়ারম্যান) এখন পেছনে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। তবে এখন তার নাম বলতে চাই না। তিনি অত্যন্ত মেধাবী, চৌকশ, সৎ এবং গণমানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে তাঁর।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

২২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

৫৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা