শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বিএনএম মহাসচিব ড. শাহজাহান

আমরাই হব বিরোধী দল

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
আমরাই হব বিরোধী দল

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) মহাসচিব ড. মো. শাহজাহান বলেছেন, সরকার ও নির্বাচন কমিশন যদি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে পারে তাহলে বিএনএম সরকার গঠন করতে না পারলেও আমরাই বিরোধী দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। গত মঙ্গলবার গুলশানে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে ড. শাহজাহান জানান, রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনএম এ বছর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত হয়েছে। দলীয় প্রতীক পেয়েছে নোঙর। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ শেষ করা হয়েছে। এখন প্রার্থী তালিকা চূড়ান্তের কার্যক্রম চলছে। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত- বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী  আন্দোলন (বিএনএম) অংশগ্রহণ করছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্য কি, সরকার গঠন, নাকি বিরোধী দল হবেন?

মো. শাহজাহান : সুষ্ঠু নির্বাচন দেশের আরেকটা সূচক। কিন্তু দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কি না জনগণের মধ্যে শঙ্কা রয়েছে। সেটা আমরা যে করছি না তা-ও নয়। আমরা নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে থাকব কি না সেটা নির্ভর করবে সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের আচরণের ওপর। তারা যদি জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে তাহলে আমরা চিন্তা করব নির্বাচনী মাঠে থাকব কি না। তবে এখন পর্যন্ত আমরা আশাবাদী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। আর সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমরা আশাবাদী সরকার গঠন করব। কারণ ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রিয়তা যেভাবে তলানিতে ঠেকেছে, সেখানে তাদের যত হেভিওয়েট প্রার্থীই থাকুক না কেন তিনি পরাজিত হবেন। সেখানে আমাদের প্রার্থী বিজয়ী হয়ে আসতে পারবে। তবে আমরা সিলেক্ট করে প্রার্থী দিয়েছি। যাই হোক না কেন আমরা আশাবাদী, বিরোধী দল হিসেবে সংসদে থাকব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের নির্বাচনি প্রস্তুতি কেমন চলছে?

মো. শাহজাহান : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এখন নির্বাচনি ট্রেনে রয়েছে। আমাদের নির্বাচনি প্রস্তুতি এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ। এরই মধ্যে আমরা মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষ করেছি। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে সারা দেশ থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার চৌকশ, মেধাবী ও রাজনৈতিক যোগ্য মানুষেরা মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪৬৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বড় নেতারা আমাদের ফরম সংগ্রহ করেছেন। এখন চলছে সাক্ষাৎকার ও প্রার্থী চূড়ান্তের কাজ। এরই মধ্যে অনেককে মনোনয়ন চূড়ান্ত করে এলাকায় পাঠিয়ে দিয়েছি। প্রার্থী ঘোষণার অপেক্ষায়। সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ। এত স্বল্প সময়ে বিএনএম সব শ্রেণি-পেশার মানুষের আস্থা কুড়াতে পেরেছে। সবারই নজর এখন বিএনএম-এর দিকে। আশা করি মানুষের আস্থা আমরা রাখতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবেন?

মো. শাহজাহান : আসন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্তে নতুন নিবন্ধন পাওয়া দল হিসেবে সাধারণ মানুষের কাছে আমরা খুবই জনপ্রিয়। নতুন দল হিসেবে যথেষ্ট মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। তবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও সেটা আপাতত সম্ভব হচ্ছে না। কারণ আমরা চৌকশ ও রাজনৈতিক অভিজ্ঞ প্রার্থীকে মনোনয়ন দেব। সে হিসেবে সব আসনে সে রকম যোগ্য প্রার্থী পাওয়া যায়নি। ৩০০ আসনের মধ্যে কিছু আসন ছেড়ে দিতে পারি। তবে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। শক্তিশালী প্রার্থী পাওয়া গেলে ৩০০ আসনেও দিতে পারি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যেসব প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন বা পাবেন নির্বাচনি মাঠে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কেমন? তারা জয়ী হওয়ার ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী?

মো. শাহজাহান : বিএনএম নিবন্ধন পাওয়ার পর সব শ্রেণি-পেশার মানুষ দলে দলে এই দলে যোগ দিচ্ছেন। এর মধ্যে সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক মেয়র, সাবেক বিচারপতি, সাবেক ঊর্ধ্বতন ডিফেন্স কর্মকর্তা, সাবেক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা, শোবিজ জগতের জনপ্রিয় বেশ কয়েকজন তারকা, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী, সাবেক ও বর্তমানে রানিং উপজেলা চেয়ারম্যান, কয়েকজন ব্যবসায়ী ও সংগীতশিল্পী দলে যোগ দিয়েছেন। এদের মধ্যে অনেক যোগ্য প্রার্থী রয়েছেন। আমরা এমন প্রার্থী মনোনীত করেছি যাদের নির্বাচনী এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। রাজনৈতিক, শিক্ষাবিদ, শিল্পপতিসহ যাদের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নদান করা হয়েছে তারা আগে থেকে এলাকার উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। গরিব, দুঃখী ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। যেহেতু প্রার্থীরা জনগণের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় সাধারণ মানুষ তাদের সঠিক মূল্যায়ন করবে। আমি শতভাগ আশা করি আমাদের প্রার্থীরা জয় নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বলেছিলেন দলে আপনাদের চমক থাকবে। এখন পর্যন্ত কারা দলে যোগ দিয়েছেন এবং সাড়া কেমন?

মো. শাহজাহান : আমরা এরই মধ্যে চমক দেখিয়েছি। আমাদের মতো কোনো দল চমক দেখাতে পারেনি। প্রথম দিনে ৫/৬ জন সাবেক সংসদ সদস্য যোগদান করেছেন। এরপর সাবেক বিচারপতি, সাবেক ঊর্ধ্বতন ডিফেন্স কর্মকর্তা, সাবেক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৪ জন যোগদান করেছেন। এর পরের দিন আর দুজন হেভিওয়েট নেতা যোগ দিয়েছেন। সবশেষ গত মঙ্গলবারও আরেকটি চমক ছিল। স্বতন্ত্র দুইবারের সংসদ সদস্যও যোগদান করেছেন। একই সঙ্গে ডলি সায়ন্তনীসহ শোবিজ জগতের জনপ্রিয় বেশ কয়েকজন যোগ দিয়েছেন। আমি আশা করি এই চমক চলতে থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা কেমন? সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবে কি?

মো. শাহজাহান : অতীতের সব নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে সিটি করপোরেশন নির্বাচন, জাতীয় সংসদের ও উপজেলা পরিষদের উপনির্বাচনসহ বেশ কিছু নির্বাচন হয়েছে। সেসব প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। সুতরাং জাতীয় নির্বাচনে ওনারা কতটুকু যেতে পারবেন, কতটুকু আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারবেন সে বিষয়ে আগাম মন্তব্য করব না। তবে বর্তমান নির্বাচন কমিশন ভয়ংকর অ্যাসিড টেস্টের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যদিও প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে যদি তারা সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে না পারেন, তাহলে মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা ও বিশ্বাসের জায়গায় আর কখনো আসতে পারবেন না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যদি নির্বাচন সুষ্ঠু না হয় তাহলে আপনাদের নির্বাচন-পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে?

মো. শাহজাহান : সরকার যদি সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে আন্তরিক না হয় এবং একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন যদি তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে না পারে তাহলে আমরা অবশ্যই প্রতিবাদ করব। সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে না পারলে এটা হবে সরকারের জন্য আত্মঘাতী। ভুল পথে পা বাড়ালে নির্বাচন কমিশনও তখন সরকারের মতো সমস্যায় পড়বে। আমরা মনি করি, এ নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথ। তারপরও আশা করি তারা সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করবে। সে আশা রেখেই আমরা নির্বাচনে এসেছি। তারা যদি আগের নির্বাচন কমিশনগুলোকে অনুসরণ করে তাহলে আমরাও চুপ থাকব না। কারণ আপনারা দেখেছেন দল এখন মর্যাদাপূূর্ণ জায়গায় রয়েছে। একবারে নিচের স্তর পর্যন্ত আমাদের কমিটি রয়েছে। আর আমরা ঘুরে দাঁড়ালে সেটা সরকারের জন্য সুখকর হবে না। নির্বাচন কমিশনের জন্যও সুখকর হবে না। দেশের মানুষ সরকারের ওপর আস্থা রেখেছে এই কথা কখনো তারা বলতে পারবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, এ দেশের নির্বাচন নিয়ে বিদেশিরা প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে। সে বিষয়ে আপনাদের মনোভাব কী?

মো. শাহজাহান : সম্প্রতি পশ্চিমা দেশগুলো দেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে একটা প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। তবে তারা এ দেশে একটি সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন চাইছে। সেটা আমরাও চাইছি। এই জায়গায় আমরা একমত। তারা মানবাধিকারকে স্থিতিশীল দেখতে চায়। আমরাও তা চাই।

 তারা দেশের টেকসই উন্নয়ন চায়। আমরাও তাই চাই। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সমুন্নত থাকুক তারা চায়। সুতরাং তাদের সঙ্গে এই জায়গাটায় আমাদের কোনো প্রার্থক্য নেই। আমরা যা চাই, আমাদের সহায়ক হিসেবে তারাও চায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন দল হিসেবে আপনাদের আবির্ভাব। সে হিসেবে দলের সাংগঠনিক সক্ষমতা কেমন? নির্বাচনি মাঠে আপনাদের প্রভাব কেমন থাকতে পারে?

মো. শাহজাহান : একেবারই নতুন দল বলা যাবে না। আমরা ২০১৯ সাল থেকে দল গোছাচ্ছি। যদিও আমরা চলতি বছর নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেয়েছি। আগেও দলের কমিটি ছিল। সবশেষ গত ২০ নভেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ২০১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা দেওয়া হয়। এর মধ্যে স্থায়ী কমিটির ১৬ জন সদস্য রয়েছেন। এই কার্যনির্বাহী কমিটিতে মহাসচিব ও মুখপাত্রের দায়িত্ব পেয়েছি আমি ড. মো. শাহজাহান। আর সাংগঠনিকভাবে আমরা শক্ত অবস্থানে রয়েছি। যেহেতু সাংগঠনিকভাবে শক্ত অবস্থানে আছি সুতরাং সংসদ নির্বাচনে আমাদের শক্ত ভূমিকা থাকবে। একই সঙ্গে মাঠেও আমাদের ভালো প্রভাব থাকবে বলে আশা করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা বলেছিলেন চেয়ারম্যান পদে চমক আসছে। ইতোমধ্যে ১০ দিন অতিবাহিত হলেও এখনো দলের চেয়ারম্যান পদটি খালি রয়েছে। কে হচ্ছেন নতুন চেয়ারম্যান?

মো. শাহজাহান : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এখন পর্যন্ত চমক দেখিয়ে আসছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে সাবেক সংসদ সদস্য ও অনেক নেতা আমাদের দলে যোগদান করেছেন। আমরা চমক দেখিয়েছি। আমাদের মতো কোনো দল এখন পর্যন্ত চমক দেখাতে পারেনি। তবে চেয়ারম্যান পদেও চমক আসছে। তিনি (নতুন চেয়ারম্যান) এখন পেছনে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। তবে এখন তার নাম বলতে চাই না। তিনি অত্যন্ত মেধাবী, চৌকশ, সৎ এবং গণমানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে তাঁর।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে