শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বিএনএম মহাসচিব ড. শাহজাহান

আমরাই হব বিরোধী দল

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
আমরাই হব বিরোধী দল

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) মহাসচিব ড. মো. শাহজাহান বলেছেন, সরকার ও নির্বাচন কমিশন যদি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে পারে তাহলে বিএনএম সরকার গঠন করতে না পারলেও আমরাই বিরোধী দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। গত মঙ্গলবার গুলশানে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে ড. শাহজাহান জানান, রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনএম এ বছর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত হয়েছে। দলীয় প্রতীক পেয়েছে নোঙর। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ শেষ করা হয়েছে। এখন প্রার্থী তালিকা চূড়ান্তের কার্যক্রম চলছে। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত- বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী  আন্দোলন (বিএনএম) অংশগ্রহণ করছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্য কি, সরকার গঠন, নাকি বিরোধী দল হবেন?

মো. শাহজাহান : সুষ্ঠু নির্বাচন দেশের আরেকটা সূচক। কিন্তু দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কি না জনগণের মধ্যে শঙ্কা রয়েছে। সেটা আমরা যে করছি না তা-ও নয়। আমরা নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে থাকব কি না সেটা নির্ভর করবে সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের আচরণের ওপর। তারা যদি জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে তাহলে আমরা চিন্তা করব নির্বাচনী মাঠে থাকব কি না। তবে এখন পর্যন্ত আমরা আশাবাদী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। আর সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমরা আশাবাদী সরকার গঠন করব। কারণ ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রিয়তা যেভাবে তলানিতে ঠেকেছে, সেখানে তাদের যত হেভিওয়েট প্রার্থীই থাকুক না কেন তিনি পরাজিত হবেন। সেখানে আমাদের প্রার্থী বিজয়ী হয়ে আসতে পারবে। তবে আমরা সিলেক্ট করে প্রার্থী দিয়েছি। যাই হোক না কেন আমরা আশাবাদী, বিরোধী দল হিসেবে সংসদে থাকব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের নির্বাচনি প্রস্তুতি কেমন চলছে?

মো. শাহজাহান : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এখন নির্বাচনি ট্রেনে রয়েছে। আমাদের নির্বাচনি প্রস্তুতি এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ। এরই মধ্যে আমরা মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষ করেছি। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে সারা দেশ থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার চৌকশ, মেধাবী ও রাজনৈতিক যোগ্য মানুষেরা মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪৬৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বড় নেতারা আমাদের ফরম সংগ্রহ করেছেন। এখন চলছে সাক্ষাৎকার ও প্রার্থী চূড়ান্তের কাজ। এরই মধ্যে অনেককে মনোনয়ন চূড়ান্ত করে এলাকায় পাঠিয়ে দিয়েছি। প্রার্থী ঘোষণার অপেক্ষায়। সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ। এত স্বল্প সময়ে বিএনএম সব শ্রেণি-পেশার মানুষের আস্থা কুড়াতে পেরেছে। সবারই নজর এখন বিএনএম-এর দিকে। আশা করি মানুষের আস্থা আমরা রাখতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবেন?

মো. শাহজাহান : আসন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্তে নতুন নিবন্ধন পাওয়া দল হিসেবে সাধারণ মানুষের কাছে আমরা খুবই জনপ্রিয়। নতুন দল হিসেবে যথেষ্ট মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। তবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও সেটা আপাতত সম্ভব হচ্ছে না। কারণ আমরা চৌকশ ও রাজনৈতিক অভিজ্ঞ প্রার্থীকে মনোনয়ন দেব। সে হিসেবে সব আসনে সে রকম যোগ্য প্রার্থী পাওয়া যায়নি। ৩০০ আসনের মধ্যে কিছু আসন ছেড়ে দিতে পারি। তবে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। শক্তিশালী প্রার্থী পাওয়া গেলে ৩০০ আসনেও দিতে পারি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যেসব প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন বা পাবেন নির্বাচনি মাঠে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কেমন? তারা জয়ী হওয়ার ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী?

মো. শাহজাহান : বিএনএম নিবন্ধন পাওয়ার পর সব শ্রেণি-পেশার মানুষ দলে দলে এই দলে যোগ দিচ্ছেন। এর মধ্যে সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক মেয়র, সাবেক বিচারপতি, সাবেক ঊর্ধ্বতন ডিফেন্স কর্মকর্তা, সাবেক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা, শোবিজ জগতের জনপ্রিয় বেশ কয়েকজন তারকা, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী, সাবেক ও বর্তমানে রানিং উপজেলা চেয়ারম্যান, কয়েকজন ব্যবসায়ী ও সংগীতশিল্পী দলে যোগ দিয়েছেন। এদের মধ্যে অনেক যোগ্য প্রার্থী রয়েছেন। আমরা এমন প্রার্থী মনোনীত করেছি যাদের নির্বাচনী এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। রাজনৈতিক, শিক্ষাবিদ, শিল্পপতিসহ যাদের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নদান করা হয়েছে তারা আগে থেকে এলাকার উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। গরিব, দুঃখী ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। যেহেতু প্রার্থীরা জনগণের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় সাধারণ মানুষ তাদের সঠিক মূল্যায়ন করবে। আমি শতভাগ আশা করি আমাদের প্রার্থীরা জয় নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বলেছিলেন দলে আপনাদের চমক থাকবে। এখন পর্যন্ত কারা দলে যোগ দিয়েছেন এবং সাড়া কেমন?

মো. শাহজাহান : আমরা এরই মধ্যে চমক দেখিয়েছি। আমাদের মতো কোনো দল চমক দেখাতে পারেনি। প্রথম দিনে ৫/৬ জন সাবেক সংসদ সদস্য যোগদান করেছেন। এরপর সাবেক বিচারপতি, সাবেক ঊর্ধ্বতন ডিফেন্স কর্মকর্তা, সাবেক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৪ জন যোগদান করেছেন। এর পরের দিন আর দুজন হেভিওয়েট নেতা যোগ দিয়েছেন। সবশেষ গত মঙ্গলবারও আরেকটি চমক ছিল। স্বতন্ত্র দুইবারের সংসদ সদস্যও যোগদান করেছেন। একই সঙ্গে ডলি সায়ন্তনীসহ শোবিজ জগতের জনপ্রিয় বেশ কয়েকজন যোগ দিয়েছেন। আমি আশা করি এই চমক চলতে থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা কেমন? সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবে কি?

মো. শাহজাহান : অতীতের সব নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে সিটি করপোরেশন নির্বাচন, জাতীয় সংসদের ও উপজেলা পরিষদের উপনির্বাচনসহ বেশ কিছু নির্বাচন হয়েছে। সেসব প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। সুতরাং জাতীয় নির্বাচনে ওনারা কতটুকু যেতে পারবেন, কতটুকু আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারবেন সে বিষয়ে আগাম মন্তব্য করব না। তবে বর্তমান নির্বাচন কমিশন ভয়ংকর অ্যাসিড টেস্টের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যদিও প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে যদি তারা সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে না পারেন, তাহলে মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা ও বিশ্বাসের জায়গায় আর কখনো আসতে পারবেন না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যদি নির্বাচন সুষ্ঠু না হয় তাহলে আপনাদের নির্বাচন-পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে?

মো. শাহজাহান : সরকার যদি সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে আন্তরিক না হয় এবং একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন যদি তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে না পারে তাহলে আমরা অবশ্যই প্রতিবাদ করব। সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে না পারলে এটা হবে সরকারের জন্য আত্মঘাতী। ভুল পথে পা বাড়ালে নির্বাচন কমিশনও তখন সরকারের মতো সমস্যায় পড়বে। আমরা মনি করি, এ নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথ। তারপরও আশা করি তারা সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করবে। সে আশা রেখেই আমরা নির্বাচনে এসেছি। তারা যদি আগের নির্বাচন কমিশনগুলোকে অনুসরণ করে তাহলে আমরাও চুপ থাকব না। কারণ আপনারা দেখেছেন দল এখন মর্যাদাপূূর্ণ জায়গায় রয়েছে। একবারে নিচের স্তর পর্যন্ত আমাদের কমিটি রয়েছে। আর আমরা ঘুরে দাঁড়ালে সেটা সরকারের জন্য সুখকর হবে না। নির্বাচন কমিশনের জন্যও সুখকর হবে না। দেশের মানুষ সরকারের ওপর আস্থা রেখেছে এই কথা কখনো তারা বলতে পারবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, এ দেশের নির্বাচন নিয়ে বিদেশিরা প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে। সে বিষয়ে আপনাদের মনোভাব কী?

মো. শাহজাহান : সম্প্রতি পশ্চিমা দেশগুলো দেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে একটা প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। তবে তারা এ দেশে একটি সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন চাইছে। সেটা আমরাও চাইছি। এই জায়গায় আমরা একমত। তারা মানবাধিকারকে স্থিতিশীল দেখতে চায়। আমরাও তা চাই।

 তারা দেশের টেকসই উন্নয়ন চায়। আমরাও তাই চাই। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সমুন্নত থাকুক তারা চায়। সুতরাং তাদের সঙ্গে এই জায়গাটায় আমাদের কোনো প্রার্থক্য নেই। আমরা যা চাই, আমাদের সহায়ক হিসেবে তারাও চায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন দল হিসেবে আপনাদের আবির্ভাব। সে হিসেবে দলের সাংগঠনিক সক্ষমতা কেমন? নির্বাচনি মাঠে আপনাদের প্রভাব কেমন থাকতে পারে?

মো. শাহজাহান : একেবারই নতুন দল বলা যাবে না। আমরা ২০১৯ সাল থেকে দল গোছাচ্ছি। যদিও আমরা চলতি বছর নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেয়েছি। আগেও দলের কমিটি ছিল। সবশেষ গত ২০ নভেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ২০১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা দেওয়া হয়। এর মধ্যে স্থায়ী কমিটির ১৬ জন সদস্য রয়েছেন। এই কার্যনির্বাহী কমিটিতে মহাসচিব ও মুখপাত্রের দায়িত্ব পেয়েছি আমি ড. মো. শাহজাহান। আর সাংগঠনিকভাবে আমরা শক্ত অবস্থানে রয়েছি। যেহেতু সাংগঠনিকভাবে শক্ত অবস্থানে আছি সুতরাং সংসদ নির্বাচনে আমাদের শক্ত ভূমিকা থাকবে। একই সঙ্গে মাঠেও আমাদের ভালো প্রভাব থাকবে বলে আশা করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা বলেছিলেন চেয়ারম্যান পদে চমক আসছে। ইতোমধ্যে ১০ দিন অতিবাহিত হলেও এখনো দলের চেয়ারম্যান পদটি খালি রয়েছে। কে হচ্ছেন নতুন চেয়ারম্যান?

মো. শাহজাহান : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এখন পর্যন্ত চমক দেখিয়ে আসছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে সাবেক সংসদ সদস্য ও অনেক নেতা আমাদের দলে যোগদান করেছেন। আমরা চমক দেখিয়েছি। আমাদের মতো কোনো দল এখন পর্যন্ত চমক দেখাতে পারেনি। তবে চেয়ারম্যান পদেও চমক আসছে। তিনি (নতুন চেয়ারম্যান) এখন পেছনে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। তবে এখন তার নাম বলতে চাই না। তিনি অত্যন্ত মেধাবী, চৌকশ, সৎ এবং গণমানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে তাঁর।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে