শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

হলফনামায় নয়ছয় গোপনীয়তা

মন্ত্রী এমপিদের সম্পদের পাহাড়ে বিস্ময়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হলফনামায় নয়ছয় গোপনীয়তা

একজন মন্ত্রীর যুক্তরাজ্যে আটটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানির মালিকানা ও ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের তথ্য হলফনামায় প্রকাশ না করার বিষয়টি সারা দেশে আলোচনা হচ্ছে। শুধু এই মন্ত্রী নন, তার মতো অন্য মন্ত্রী-এমপিদের বড় অংশই হলফনামায় সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন, যা ধীরে ধীরে প্রকাশ হতে শুরু করেছে।

এ ছাড়া ফেনী সদরের এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী ৫ একর জমির ওপর রাজপ্রাসাদের মতো বাগানবাড়ির তথ্য হলফনামায় গোপন করেছেন। এটির বাজারমূল্য ৫০০ কোটি টাকা বলে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়েছে। এভাবেই অনেক মন্ত্রী, এমপি সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।

রাজনীতি-বিশ্লেষকরা বলছেন, যারা অস্বাভাবিক সম্পদের মালিক হয়েছেন তারা বেপরোয়াভাবে তা অর্জন করেছেন। নির্বাচন কমিশন যদি এসব যাচাইবাছাই করে দেখত যে প্রার্থী ভুল তথ্য দিয়েছেন, অথবা তথ্য গোপন করেছেন, এ কারণে যদি মনোনয়ন বাতিল করা হতো তাহলে তারা এ কাজ কখনো করতেন না। সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, হলফনামায় দামের যে হিসাব দেখানো হয়েছে তাতে মনে হচ্ছে গত কয়েক বছরে কেউ জমি, ফ্ল্যাট, সোনার গহনা কেনেননি। আবার নতুন করে কেউ বহুতল ভবনও নির্মাণ করছেন না। হলফনামার তথ্যের ভিত্তিতে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের ভিত্তিতে জনগণের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে- আসলেই কি এ দামে জমি, ফ্ল্যাট, প্লট ও সোনা বাজারে পাওয়া যায়?

হলফনামা থেকে জানা গেছে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সময় ফেনী-২ আসনের এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর স্ত্রী নুরজাহান বেগমের ৪ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার ৪৬৮ টাকার সম্পদ ছিল। হাজারী এমপি হওয়ার পর ২০১৮ সালের নভেম্বরে তাঁদের সম্পদের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৩১ কোটি ৯৫ লাখ ৫৭ হাজার ২০২ টাকায়। আর গত পাঁচ বছরে তাঁদের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২৪ কোটি ৬২ লাখ ৭৬ হাজার ২৪৩ টাকায়। গত ১০ বছরে তাঁদের সম্পদ বেড়েছে ১২০ কোটি ৪৯ লাখ ১৫ হাজার ৭৭৫ টাকার। অর্থাৎ তাঁদের সম্পদ বেড়েছে প্রায় ৩০ গুণ। বিপুল পরিমাণ সম্পদ বৃদ্ধির পরও ৫০০ কোটি টাকা মূল্যের একটি বাগানবাড়ির তথ্য গোপন করেছেন নিজাম উদ্দিন হাজারী। ফেনী শহরের দক্ষিণ সহদেবপুরে ৫ একর জমির ওপর বিলাসবহুল এ বাগানবাড়ি তৈরি করেন তিনি। সেখানে সম্পূর্ণ বিদেশি প্রযুক্তিতে অত্যাধুনিক একটি তিন তলা বাড়ি, দুটি হেলিপ্যাড (একটি ছাদে, অন্যটি বাগানে), বিশুদ্ধ পানির লেক, পানির ফোয়ারা, পশু, পাখি ও বন্য প্রাণীর খামার করা হয়েছে। এ ছাড়া বাড়িটির সৌন্দর্যবর্ধনে ১১ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন প্রজাতির দেশি-বিদেশি ফলদ গাছ ও ঘাস লাগানো হয়েছে।

হলফনামা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, কুমিল্লা-১০ আসনের প্রার্থী বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল তাঁর নির্বাচনি হলফনামায় গুলশানের মতো অভিজাত এলাকায় একটি বাড়ির মূল্য মাত্র ৩৫ লাখ টাকা বলে উল্লেখ করেছেন। যেখানে ৬ কোটি টাকার কমে গুলশানে কোনো ফ্ল্যাটও পাওয়া যায় না। একইভাবে পাবনা-৩ আসনের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মকবুল হোসেন সেখানকার ২০ বিঘা জমির দাম উল্লেখ করেছেন মাত্র ২ হাজার টাকা! সে হিসেবে তার প্রতি বিঘা জমির দাম ১০০ টাকা, যা বর্তমান বাজারে ১ কেজি পিঁয়াজের দামের চেয়েও কম। একইভাবে বরিশাল-৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল হাফিজ মল্লিকের সরকারের কাছ থেকে পাওয়া ঢাকার ৫ কাঠার একটি প্লটের দাম উল্লেখ করেছেন মাত্র ৪০০ টাকা।

কুষ্টিয়ার সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনু তাঁর হলফনামায় উল্লেখ করেছেন তাঁর স্ত্রীর নামে ১২ হাজার টাকা মূল্যের ৪০ ভরি সোনা আছে। হিসাব করে দেখা গেছে, প্রতি ভরি সোনার দাম পড়েছে মাত্র ৩০০ টাকা। বর্তমান বাজারে লাখ টাকা ছাড়িয়েছে সোনার ভরি, রুপার ভরিও হাজার টাকার বেশি। হাসানুল হক ইনু নিজের নামে ২৫ ভরি সোনার দাম দেখিয়েছেন ২৫ হাজার ৫০০ টাকা। নারায়ণগঞ্জের সেলিম ওসমান ধানমন্ডিতে ৪ হাজার ২৮৬ স্কয়ার ফুট ফ্ল্যাটের দাম উল্লেখ করেছেন ৩৯ লাখ টাকার কিছু বেশি। ধানমন্ডির কয়েকজন বাসিন্দা জানিয়েছেন, এত বড় ফ্ল্যাটের দাম ৮ থেকে ১০ কোটি টাকার মধ্যে হবে। ৩০ লাখ টাকায় কোনো ফ্ল্যাট দূরে থাক, এ ধরনের বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের নিবন্ধন খরচই গুনতে হয় এক থেকে দেড় কোটি টাকা। হবিগঞ্জ-২ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী শংকর পাল তাঁর এক পাজেরো জিপের মূল্য দেখিয়েছেন ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং ১৫ ভরি সোনার মূল্য উল্লেখ করেছেন মাত্র ৩০ হাজার টাকা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোমস্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মু. গোলাম মোস্তফা পূর্বাচলে ৩ কাঠা জমির ক্রয়মূল্য দেখিয়েছেন ৬ লাখ টাকা। মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান ও তাঁর স্ত্রীর অবিশ্বাস্য কম মূল্যে রাজউক পূর্বাচলে ১০ কাঠার একটি প্লটের মূল্য দেখিয়েছেন ২৩ লাখ ৫ হাজার ৬০০ টাকা। যদিও এখানে ১ কাঠা জমির দামই বর্তমানে ৭০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা। নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে হলফনামার মাধ্যমে আট ধরনের তথ্য ও কাগজপত্র জমা দিতে হয়। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুসারে হলফনামার মাধ্যমে প্রার্থী তথ্য না দিলে বা দাখিলকৃত হলফনামায় কোনো অসত্য তথ্য দিলে বা হলফনামায় কোনো তথ্যের সমর্থনে সার্টিফিকেট, দলিল দাখিল না করলে রিটার্নিং অফিসার নিজ উদ্যোগ অথবা কোনো ব্যক্তির উত্থাপিত আপত্তির পরিপ্রেক্ষিতে সংক্ষিপ্ত তদন্ত পরিচালনা করতে এবং কোনো মনোনয়নপত্র বাতিল করতে পারবেন। এ ছাড়া হলফনামা দাখিল না করলে বা আদেশের বিধানাবলি যথাযথভাবে প্রতিপালন না করলে ইসি বাছাই পর্যায়ে [আরপিও ১৪(৩)(সি)] সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবেন। তা ছাড়া হলফনামায় প্রদত্ত কোনো তথ্য মিথ্যা বা ভুল প্রমাণিত হলে তা ১৮৬০ সালের দন্ডবিধি অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচিত হবে।

এ বিষয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হলফনামায় তথ্য দেওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে, সংসদ নির্বাচনে যারা প্রার্থী হবেন, তাদের সম্পর্কে জেনে বুঝে ভোটাররা যেন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, যাতে সঠিক প্রার্থী নির্বাচিত হন। তথ্য দেওয়ার উদ্দেশ্যই হলো জনগণকে ক্ষমতায়িত করা। তথ্যগুলো যদি সঠিক না হয়, যদি বিভ্রান্তমূলক হয় তাহলে মানুষ ক্ষমতায়িত হওয়ার পরিবর্তে বিভ্রান্ত হয়। বাস্তবে তা-ই হচ্ছে। বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ভোটারদের বিভ্রান্ত করা কোনোভাবেই কাম্য নয়। নির্বাচন কমিশন যদি যাচাইবাছাই করে দেখত যে, প্রার্থী ভুল তথ্য দিয়েছেন অথবা তথ্য গোপন করেছেন, তখন তাদের মনোনয়নপত্র যদি বাতিল করা হতো, তাহলে এ কাজ প্রার্থীরা কখনই করতে পারতেন না। সার্বিক বিষয়ে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, একজন মন্ত্রী বিদেশে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকার সম্পদের তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর অন্যান্য মন্ত্রী-এমপির আত্মজিজ্ঞাসার সময় এসেছে। আরও কোনো মন্ত্রী-এমপি হলফনামায় সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন কি না সেটা কর্তৃপক্ষের তদন্ত করে বের করা সম্ভব। অবিশ্বাস্য মাত্রায় সম্পদের বৃদ্ধি, আয়ের প্রবৃদ্ধির চিত্র এবং আইন লঙ্ঘন করে বিদেশে সম্পদের মালিক হয়েছেন সেটা সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা খুঁজে দেখা প্রয়োজন। তিনি বলেন, সম্পদের নেতিবাচক চিত্রের এ দায়টা কার পুরো রাজনৈতিক দলের, না মন্ত্রী-এমপিদের? আমরা মনে করি, নিজেদের মধ্যে আত্মজিজ্ঞাসা দরকার। এ রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার উপায় কী, তারা নিজেরাই খুঁজে বের করুক।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

এই মাত্র | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

৩৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন