শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

ষড়যন্ত্র ছিল, ষড়যন্ত্র চলছে

♦ বাজার কারসাজিতে সরকার উৎখাতের আন্দোলনকারীরা ♦ বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলের অভাব আছে ♦ ইউরোপ জানত যে ইলেকশনে আমিই জিতে আসব ♦ বিশ্বমোড়লেরা দুমুখো নীতিতে বিশ্বাস করে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র ছিল, ষড়যন্ত্র চলছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে নির্বাচন যাতে না হয় সেজন্য ষড়যন্ত্র ছিল, এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। ষড়যন্ত্রকারীরা এখন বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তাদের পরিকল্পনা ছিল আন্দোলন চালিয়ে জিনিসপত্রের দাম বাড়াবে, একটা অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হবে। সরকার জনগণের থেকে বিচ্ছিন্ন হবে, তখন আন্দোলন করে সরকার উৎখাত করবে। তিনি বলেন, এবার রমজানের সময় বাজারে নিত্যপণ্যের সংকট হবে না। ইতোমধ্যে সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। ছোলা, খেজুর, চিনিসহ পর্যাপ্ত পণ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে এটি নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। আমরা অনেক আগেই এর জন্য ব্যবস্থা করেছি। তবে মজুত করে রেখে পচিয়ে যারা বস্তায় বস্তায় পিঁয়াজ পানিতে ফেলে, তাদের ‘গণধোলাই দেওয়া উচিত’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি। গতকাল সকালে গণভবনে সাম্প্রতিক জার্মানির মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশগ্রহণ নিয়ে আয়োজিত জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জিতে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠনের পর প্রথমবারের মতো সংবাদ সম্মেলনে এলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জার্মানির নিরাপত্তা সম্মেলনে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ হয়। সেখানে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কি না-সে-সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়নি। সব আলোচনাই দ্বিপক্ষীয় হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে তাঁদের (বিশ্বনেতা) কোনো উদ্বেগ নেই, প্রশ্নও নেই। নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। বেশির ভাগই আলোচনা হয়েছে দ্বিপক্ষীয় এবং আমরা যে ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি তাতে তাঁদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছি। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো কথা বলেনি। কারণ তারা নিজেরাও জানত যে নির্বাচনে আমি জিতে আসব। এটা যারা চায়নি তারাই কথা ওঠায় বা প্রশ্ন তোলে। এক দেশে নির্বাচনের ফল ঘোষণায় ১২-১৩ দিন লাগলেও সে ইলেকশন ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার (অবাধ ও নিরপেক্ষ) আর বাংলাদেশে নির্বাচনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রেজাল্ট এসে গেল সেটা নাকি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার নয়! কাজেই এ রোগের কোনো ওষুধ আমাদের কাছে নেই। নির্বাচন দিয়ে সমালোচকদের এভাবেও প্রতিউত্তর দেন তিনি।

পরাশক্তিগুলোর দ্বিমুখী নীতির সমালোচনা করে টানা চতুর্থবারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের বিশ্বমোড়লরা দ্বিমুখী নীতিতে বিশ্বাস করে। ফিলিস্তিনের সব জমি দখল করে রেখেছে, সেটি ইনভেশন নয়, ইউক্রেনেরটি ইনভেশন। এ দ্বিমুখী নীতি কেন হবে, সেটি আমার প্রশ্ন ছিল। আমি বলেছি। অনেকেই সাহস করে বলবে না। নানা জনের নানা দুর্বলতা আছে, আমার কোনো দুর্বলতা নেই। আমার কোনো চাওয়াপাওয়া নেই।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী মঞ্চে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম।

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে : নিত্যপণ্য মজুদ করে কৃত্রিমভাবে দাম বাড়ানোর সঙ্গে সরকার উৎখাতের আন্দোলনে জড়িতদের যোগসূত্র দেখছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। নির্বাচনের আগে গত বছরের ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের ঘটনাটি ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল’ বলেই তিনি মনে করেন। তিনি বলেন, এগুলো যে হঠাৎ করে করা তা তো না, এটা পরিকল্পিতভাবে।

প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, দেশে মার্চের দিকে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির একটি আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে বলে তিনি নির্বাচনের আগে মন্তব্য করেছিলেন, সে শঙ্কা এখনো আছে কি না। আর বাজার কারসাজি কীভাবে মোকাবিলা করা যায়। উত্তরে শেখ হাসিনা বলেন, ষড়যন্ত্র তো ছিল, ষড়যন্ত্র তো আছে। ষড়যন্ত্র প্রত্যেকবারই হচ্ছে। নির্বাচনটা যাতে না হয়, তার জন্য একটা বিরাট চক্রান্ত ছিল। আপনারা ২৮ অক্টোবরের ঘটনাটা একবার চিন্তা করেন। ২০১৩ সালের যে অগ্নিসন্ত্রাস, ২০১৩, ১৪, ১৫, এরপর আবার গত বছর ২৮ অক্টোবর। সেই ঘটনার প্রসঙ্গ ধরে শেখ হাসিনা বলেন, যারা এ ধরনের নির্বাচন বানচালের পক্ষে, তারা যখন দেখল যে ইলেকশন কিছুতেই আটকাতে পারবে না, তখন চক্রান্ত হলো যে জিনিসের দাম বাড়বে, সরকার জনগণের থেকে বিচ্ছিন্ন হবে, তখন আন্দোলন করে সরকার উৎখাত করব। সে ষড়যন্ত্র কাদের সেটা আপনারা ভালো বোঝেন, আমি কারও নাম বলতে চাই না। কিন্তু এ চক্রান্তটা আছে। তবে এ কথাটা আমি বলতে পারি, এই যে কালকে বৃষ্টি হলো না? কথায় তো আছে, ‘যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার পুণ্য দেশ’। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাঘের শেষে কিন্তু বৃষ্টি হলো, আবার এ ফাল্গুনের শুরুতেও কিছু বৃষ্টি। আমের মুকুলগুলি আবার তরতাজা হয়ে উঠছে। খেতে কেবল ধানের চারা রোপণ, সেখানেও সেচের আর প্রয়োজন হবে না এ বৃষ্টি যদি ভালোভাবে হয় ফসল ভালো হবে। খাদ্যপণ্য উৎপাদনের কোনো অসুবিধা হবে না।

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? রাশিয়া-ইউক্রেন এবং ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে বিশ্বনেতাদের অবস্থান সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধ বন্ধ করার কথা যাদেরই বলি সবাই সমর্থন করে। কিন্তু উদ্যোগটা নেবে কে? এটিও একটি প্রশ্ন। যারা বিশ্বমোড়ল, তারাই যদি যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে যায়, তাহলে আর বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? তবে আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট। আমরা যুদ্ধ চাই না। যুদ্ধের ভুক্তভোগী আমরা। মানুষ যে গণহত্যার শিকার হয়েছে সেটা আমরা জানি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছি। কিন্তু মিয়ানমারের সঙ্গে যুদ্ধ করতে যাইনি, ঝগড়া করতে যাইনি। আমরা ধৈর্য ধরেছি, আলোচনা করেছি। আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি, তারা ফেরত নিক। এখন যে অবস্থা চলছে, আমি সবাইকে বলেছি ধৈর্য ধরতে। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় আমরাই কিন্তু সবচেয়ে সুস্থ অবস্থায় আছি। অন্য দেশগুলো কষ্ট পাচ্ছে। রোহিঙ্গা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি বারবার। আসলে মিয়ানমারের অবস্থা এত খারাপ! আর বিশ্বনেতাদের সঙ্গে যখন কথা বলি, সবাই রোহিঙ্গাদের প্রতি সহানুভূতি দেখান। কিন্তু আসলে তাদের ফিরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে খুব একটা কার্যকর কিছু হচ্ছে না। এই হলো বাস্তবতা।

রমজানে পণ্যের অভাব হবে না : পবিত্র রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে সাংবাদিকদের একাধিক প্রশ্নের জবাবে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় কোনো পণ্যের অভাব হবে না। রমজান তো কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য। রমজানে মানুষ কম খায়। কিন্তু আমাদের সাইকোলজি হচ্ছে, রমজান এলে যেন খাওয়াদাওয়ার চাহিদাটা বেড়ে যায়। রমজানে যে জিনিসগুলি বেশি দরকার যেমন ছোলা, খেজুর, চিনি এগুলি পর্যাপ্ত পরিমাণে আনার ব্যবস্থা আছে। কাজেই এটা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না।

তাদের কিছুই ভালো লাগে না : অন্য এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু কথা বলা আমাদের বাঙালির চরিত্র, তাদের কিছ্ইু ভালো লাগে না। একটা দলই আছে, যাদের কিছু ভালো লাগে না। তারপর যখন হয়, তখন সেটা তারা উপভোগ করে। তিনি বলেন, আমি নিজেই একটি টেলিভিশনের টকশোতে শুনেছি। হঠাৎ মাঝে মাঝে শোনা হয়। আমি জানি না, আমার কী রকম ভাগ্য আছে। মাঝে মাঝে কিছু ক্রিটিক্যাল জায়গায় হয়তো বসে আছি, (রিমোট কন্ট্রোল) টিপে একটার পর একটা দেখতে থাকি। খেলা যখন দেখি, তখন দেখলাম তুমুল আলোচনা। এই ৩০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে মেট্রোরেল করার কী দরকার ছিল, ৩ হাজার কোটি টাকায় ট্রাফিক জ্যাম বন্ধ করা যেত, এ টাকায় বাস কিনে দিলে ট্রাফিক জ্যাম বন্ধ হয়ে যেত। কাজেই ৩০ হাজার কোটি টাকা কেন লাগবে? যারা এ আলোচনাগুলো করেছিল তারা এখন কী ভাবছে? তার মধ্যে একজন ছিল দূষণের ব্যাপারে। মেট্রোরেল তো দূষণ করে না। এটা নিয়ে তার কিছুই বলার ছিল না, বলেনি। একজনকে পেয়েছিলাম, জিজ্ঞেস করলাম কী ব্যাপার? তখন সে বলেছিল আপা আমি কিছু বলি নাই।

পাঁচ বছরে দেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চান প্রধানমন্ত্রী : আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে কোন জায়গায় নিয়ে যেতে চান-এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা এগিয়ে যাব। ইতোমধ্যে আমাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১ থেকে ২০৪১ ঘোষণা দিয়েছি। সেখানে প্রত্যেকটা মানুষের জীবনমান আরও উন্নত হবে, বাংলাদেশ উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হবে-এটাই আমাদের লক্ষ্য। তিনি বলেন, আজ এটা প্রমাণিত সত্য যে একমাত্র গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা যদি বজায় থাকে একটা দেশ উন্নত হয়। গত ১৫ বছরে আমরা দেশটাকে যে উন্নত করতে পেরেছি, আর্থসামাজিক উন্নতি হয়েছে, মানুষের মনমানসিকতার পরিবর্তন হয়েছে, শিক্ষা-দীক্ষা-স্বাস্থ্য সব দিক দিয়ে বাংলাদেশ অনেক ওপরে উঠে আসতে সক্ষম হয়েছে। আমরা স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। আগামী পাঁচ বছরে আমাদের কাজ হবে এ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমাদের যেহেতু যাত্রা শুরু ২০২৬ সালে, যে সময়টুকু পাব উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যথাযথভাবে যেন আমরা এগিয়ে যেতে পারি, সে কাজটা করাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা। আমরা সেভাবে কাজ করে যাচ্ছি।

প্রকৃত রাজনৈতিক দলের অভাব : অন্য এক প্রশ্নের জবাবে দেশে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রকৃত রাজনৈতিক দলের অভাব রয়েছে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ১৯৪৯ সালে গঠিত হয়েছিল গণমানুষের কথা বলে। সে সময় থেকে যত আন্দোলন-সংগ্রাম করেই কিন্তু আওয়ামী লীগ এগিয়ে গেছে। আমি আমার প্রতিপক্ষ কয়েকটি দল দেখি একটা যুদ্ধাপরাধীর দল জামায়াতে ইসলামী, যাদের রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জিয়াউর রহমান তাদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিল সংবিধান সংশোধন করে। ভোটের অধিকার, এমনকি পাসপোর্ট নিয়ে পাকিস্তানে গেছে তাদেরও ভোটের অধিকার দিয়েছে এবং দল করার অধিকার দিয়েছে। জাতির পিতার হত্যাকারী তাদেরও পার্লামেন্টে এনে ভোট চুরি করে খালেদা জিয়া বসিয়েছিল।

তাদের গণধোলাই দেওয়া উচিত : দ্রব্যমূল্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পাল্টা প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিম লুকিয়ে রেখে দাম বাড়ানোর ঘটনায় যারা সরকার উৎখাতের আন্দোলন করে, তাদের কারসাজি আছে সেটিও মনে হয়। এর আগেও এ রকম ঘটেছে। পিঁয়াজের খুব অভাব। দেখা গেল, বস্তায় বস্তায় পচা পিঁয়াজ পানিতে ফেলে দিচ্ছে। এ লোকগুলোকে কী করা উচিত? সেটি আপনারাই বলুন। গণধোলাই দেওয়া উচিত। সরকার কিছু করতে গেলে বলবে, সরকার করছে। তার থেকে প্রতিকারে পাবলিক কিছু করলে সব থেকে ভালো। কেউ কিছু বলতে পারবে না। জিনিস লুকিয়ে রেখে পচিয়ে ফেলে দেবে, আর জিনিসের দাম বাড়বে! এটা কেমন কথা? তিনি বলেন, পিঁয়াজ আমাদের যথেষ্ট উৎপাদন হচ্ছে। সেটি আমরাই শুরু করেছি। পিঁয়াজের বীজ উৎপাদন আমরা শুরু করেছি। কোন কোন এলাকায় পেঁয়াজ হয়, সেগুলো আমরা খুঁজে বের করেছি। কাজ করে যাচ্ছি। আগামীতে বাইরে থেকে আনতে হবে না। তবে আমদানির কথাটা বলতে হয় এ কারণে যে এত পিঁয়াজ আসছে, নিউজ হলে যারা লুকিয়ে রাখে তারা তাড়াতাড়ি বের করে। বাজারে তার একটা প্রভাব আছে। সেজন্য দামের সামঞ্জস্য হয়।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে দেশের যে উন্নয়ন হয়েছে, সে কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, একসময় তো বাংলাদেশে অভাব হলে বলত পেটে ভাত নাই। এখন কি সেই কথাটা বলে? বলে না? কী বলে? ডিমের দাম, পিঁয়াজের দাম, মুরগির দাম, গরুর মাংসের দাম, অথবা পাঙাশ মাছের পেটি খেতে পারছে না, এই তো? এটা কি একটা পরিবর্তন না? ১৫ বছরে তো এই পরিবর্তনটা এসেছে, সেটা তো স্বীকার করবেন। তিনি বলেন, ১৫ বছর আগে কী ছিল? ভাতের জন্য হাহাকার ছিল। একটু নুনভাত, ভাতের ফ্যান চাইত, এখন তো ভিক্ষা চায় না

টানা টাঙ্গাইল শাড়ি পড়ার কারণ জানালেন প্রধানমন্ত্রী : ৭ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতের শাড়িকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে ঘোষণা করে শিল্প মন্ত্রণালয়। এর আগে ভারত টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বীকৃতি নিয়েছে বলে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে তোলপাড় শুরু হয়। প্রকৃতপক্ষে টাঙ্গাইল শাড়ি কার, ভারত নাকি বাংলাদেশের সে প্রশ্ন সামনে এসেছে। টাঙ্গাইলের শাড়ির জিআই সনদ নেওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ইতোমধ্যে আমরা আবেদন করেছি। কয়েক দিন আমি সমানতালে টাঙ্গাইলের শাড়ি পরলাম এজন্য যে যাতে দেখাতে পারি এটা আমাদের। কাজেই এটা অন্য কেউ নিতে পারবে না। এ সময় নিজের পরনে থাকা সফিপুরের শাড়ির আঁচল দেখিয়ে এর প্রশংসা করেন তিনি।

সাংবাদিকদের মনোনয়ন দিয়ে এমপি বানানো প্রসঙ্গে : প্রশ্নোত্তরের শুরুতেই সাংবাদিকদের মনোনয়ন দেওয়ায় দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানানো হয়। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান সভাপতিকে মনোনয়ন দেওয়ায় ধন্যবাদ জানান এক সিনিয়র সাংবাদিক। একই সঙ্গে বর্তমান সংসদে ১২ জন গণমাধ্যম মালিক/সাংবাদিক প্রতিনিধিত্ব করছেন বলেও জানান। তাঁর প্রশ্নের সময় মজা করে শেখ হাসিনা হাসতে হাসতে বলেন, প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতিকে দুই দুবার সংসদে এমপি করেছি। এবার বর্তমান সভাপতিকে সংরক্ষিত আসনে এমপি করেছি। কেন করেছি জানেন না? যাতে সাংবাদিকরা আমাদের সমালোচনা করতে না পারে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এমপি নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। তাঁকে মনোনয়ন প্রদানের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মিউনিখ সফর প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে টানা চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই ছিল তাঁর প্রথম বিদেশ সফর। তিনি ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি জার্মানির মিউনিখ শহরে অনুষ্ঠিত ৬০তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশ নেন। মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে মূলত রাষ্ট্র-সরকার প্রধান, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও এনজিও নেতৃবৃন্দ, মিডিয়া, সুশীলসমাজ, সরকারি এবং বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। এটি সমকালীন ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার স্বার্থে উচ্চপর্যায়ের নিয়মিত আলোচনার একটি শীর্ষস্থানীয় ফোরাম হিসেবে বিবেচিত। এবারের ফোরামে ৩৫ জনের বেশি রাষ্ট্র-সরকার প্রধান অংশ নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিউনিখে আমার এ ফলপ্রসূ সফরের ফলে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের শান্তি, সার্বভৌমত্ব ও সর্বাঙ্গীণ নিরাপত্তার প্রতি অঙ্গীকার বলিষ্ঠরূপে প্রতিফলিত হয়েছে। দেশের আকার নয় বরং নীতির শক্তিতেই যে মানবতার রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক মুক্তি, এবারের সম্মেলনে আমি এ বার্তাই বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছি। পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকগুলোর মাধ্যমে বন্ধুপ্রতিম দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের ধারাবাহিকতা আরও দৃঢ় হয়েছে এবং সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র উন্মোচিত হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক