শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

ষড়যন্ত্র ছিল, ষড়যন্ত্র চলছে

♦ বাজার কারসাজিতে সরকার উৎখাতের আন্দোলনকারীরা ♦ বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলের অভাব আছে ♦ ইউরোপ জানত যে ইলেকশনে আমিই জিতে আসব ♦ বিশ্বমোড়লেরা দুমুখো নীতিতে বিশ্বাস করে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র ছিল, ষড়যন্ত্র চলছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে নির্বাচন যাতে না হয় সেজন্য ষড়যন্ত্র ছিল, এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। ষড়যন্ত্রকারীরা এখন বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তাদের পরিকল্পনা ছিল আন্দোলন চালিয়ে জিনিসপত্রের দাম বাড়াবে, একটা অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হবে। সরকার জনগণের থেকে বিচ্ছিন্ন হবে, তখন আন্দোলন করে সরকার উৎখাত করবে। তিনি বলেন, এবার রমজানের সময় বাজারে নিত্যপণ্যের সংকট হবে না। ইতোমধ্যে সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। ছোলা, খেজুর, চিনিসহ পর্যাপ্ত পণ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে এটি নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। আমরা অনেক আগেই এর জন্য ব্যবস্থা করেছি। তবে মজুত করে রেখে পচিয়ে যারা বস্তায় বস্তায় পিঁয়াজ পানিতে ফেলে, তাদের ‘গণধোলাই দেওয়া উচিত’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি। গতকাল সকালে গণভবনে সাম্প্রতিক জার্মানির মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশগ্রহণ নিয়ে আয়োজিত জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জিতে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠনের পর প্রথমবারের মতো সংবাদ সম্মেলনে এলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জার্মানির নিরাপত্তা সম্মেলনে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ হয়। সেখানে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কি না-সে-সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়নি। সব আলোচনাই দ্বিপক্ষীয় হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে তাঁদের (বিশ্বনেতা) কোনো উদ্বেগ নেই, প্রশ্নও নেই। নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। বেশির ভাগই আলোচনা হয়েছে দ্বিপক্ষীয় এবং আমরা যে ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি তাতে তাঁদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছি। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো কথা বলেনি। কারণ তারা নিজেরাও জানত যে নির্বাচনে আমি জিতে আসব। এটা যারা চায়নি তারাই কথা ওঠায় বা প্রশ্ন তোলে। এক দেশে নির্বাচনের ফল ঘোষণায় ১২-১৩ দিন লাগলেও সে ইলেকশন ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার (অবাধ ও নিরপেক্ষ) আর বাংলাদেশে নির্বাচনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রেজাল্ট এসে গেল সেটা নাকি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার নয়! কাজেই এ রোগের কোনো ওষুধ আমাদের কাছে নেই। নির্বাচন দিয়ে সমালোচকদের এভাবেও প্রতিউত্তর দেন তিনি।

পরাশক্তিগুলোর দ্বিমুখী নীতির সমালোচনা করে টানা চতুর্থবারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের বিশ্বমোড়লরা দ্বিমুখী নীতিতে বিশ্বাস করে। ফিলিস্তিনের সব জমি দখল করে রেখেছে, সেটি ইনভেশন নয়, ইউক্রেনেরটি ইনভেশন। এ দ্বিমুখী নীতি কেন হবে, সেটি আমার প্রশ্ন ছিল। আমি বলেছি। অনেকেই সাহস করে বলবে না। নানা জনের নানা দুর্বলতা আছে, আমার কোনো দুর্বলতা নেই। আমার কোনো চাওয়াপাওয়া নেই।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী মঞ্চে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম।

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে : নিত্যপণ্য মজুদ করে কৃত্রিমভাবে দাম বাড়ানোর সঙ্গে সরকার উৎখাতের আন্দোলনে জড়িতদের যোগসূত্র দেখছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। নির্বাচনের আগে গত বছরের ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের ঘটনাটি ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল’ বলেই তিনি মনে করেন। তিনি বলেন, এগুলো যে হঠাৎ করে করা তা তো না, এটা পরিকল্পিতভাবে।

প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, দেশে মার্চের দিকে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির একটি আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে বলে তিনি নির্বাচনের আগে মন্তব্য করেছিলেন, সে শঙ্কা এখনো আছে কি না। আর বাজার কারসাজি কীভাবে মোকাবিলা করা যায়। উত্তরে শেখ হাসিনা বলেন, ষড়যন্ত্র তো ছিল, ষড়যন্ত্র তো আছে। ষড়যন্ত্র প্রত্যেকবারই হচ্ছে। নির্বাচনটা যাতে না হয়, তার জন্য একটা বিরাট চক্রান্ত ছিল। আপনারা ২৮ অক্টোবরের ঘটনাটা একবার চিন্তা করেন। ২০১৩ সালের যে অগ্নিসন্ত্রাস, ২০১৩, ১৪, ১৫, এরপর আবার গত বছর ২৮ অক্টোবর। সেই ঘটনার প্রসঙ্গ ধরে শেখ হাসিনা বলেন, যারা এ ধরনের নির্বাচন বানচালের পক্ষে, তারা যখন দেখল যে ইলেকশন কিছুতেই আটকাতে পারবে না, তখন চক্রান্ত হলো যে জিনিসের দাম বাড়বে, সরকার জনগণের থেকে বিচ্ছিন্ন হবে, তখন আন্দোলন করে সরকার উৎখাত করব। সে ষড়যন্ত্র কাদের সেটা আপনারা ভালো বোঝেন, আমি কারও নাম বলতে চাই না। কিন্তু এ চক্রান্তটা আছে। তবে এ কথাটা আমি বলতে পারি, এই যে কালকে বৃষ্টি হলো না? কথায় তো আছে, ‘যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার পুণ্য দেশ’। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাঘের শেষে কিন্তু বৃষ্টি হলো, আবার এ ফাল্গুনের শুরুতেও কিছু বৃষ্টি। আমের মুকুলগুলি আবার তরতাজা হয়ে উঠছে। খেতে কেবল ধানের চারা রোপণ, সেখানেও সেচের আর প্রয়োজন হবে না এ বৃষ্টি যদি ভালোভাবে হয় ফসল ভালো হবে। খাদ্যপণ্য উৎপাদনের কোনো অসুবিধা হবে না।

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? রাশিয়া-ইউক্রেন এবং ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে বিশ্বনেতাদের অবস্থান সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধ বন্ধ করার কথা যাদেরই বলি সবাই সমর্থন করে। কিন্তু উদ্যোগটা নেবে কে? এটিও একটি প্রশ্ন। যারা বিশ্বমোড়ল, তারাই যদি যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে যায়, তাহলে আর বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? তবে আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট। আমরা যুদ্ধ চাই না। যুদ্ধের ভুক্তভোগী আমরা। মানুষ যে গণহত্যার শিকার হয়েছে সেটা আমরা জানি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছি। কিন্তু মিয়ানমারের সঙ্গে যুদ্ধ করতে যাইনি, ঝগড়া করতে যাইনি। আমরা ধৈর্য ধরেছি, আলোচনা করেছি। আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি, তারা ফেরত নিক। এখন যে অবস্থা চলছে, আমি সবাইকে বলেছি ধৈর্য ধরতে। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় আমরাই কিন্তু সবচেয়ে সুস্থ অবস্থায় আছি। অন্য দেশগুলো কষ্ট পাচ্ছে। রোহিঙ্গা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি বারবার। আসলে মিয়ানমারের অবস্থা এত খারাপ! আর বিশ্বনেতাদের সঙ্গে যখন কথা বলি, সবাই রোহিঙ্গাদের প্রতি সহানুভূতি দেখান। কিন্তু আসলে তাদের ফিরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে খুব একটা কার্যকর কিছু হচ্ছে না। এই হলো বাস্তবতা।

রমজানে পণ্যের অভাব হবে না : পবিত্র রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে সাংবাদিকদের একাধিক প্রশ্নের জবাবে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় কোনো পণ্যের অভাব হবে না। রমজান তো কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য। রমজানে মানুষ কম খায়। কিন্তু আমাদের সাইকোলজি হচ্ছে, রমজান এলে যেন খাওয়াদাওয়ার চাহিদাটা বেড়ে যায়। রমজানে যে জিনিসগুলি বেশি দরকার যেমন ছোলা, খেজুর, চিনি এগুলি পর্যাপ্ত পরিমাণে আনার ব্যবস্থা আছে। কাজেই এটা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না।

তাদের কিছুই ভালো লাগে না : অন্য এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু কথা বলা আমাদের বাঙালির চরিত্র, তাদের কিছ্ইু ভালো লাগে না। একটা দলই আছে, যাদের কিছু ভালো লাগে না। তারপর যখন হয়, তখন সেটা তারা উপভোগ করে। তিনি বলেন, আমি নিজেই একটি টেলিভিশনের টকশোতে শুনেছি। হঠাৎ মাঝে মাঝে শোনা হয়। আমি জানি না, আমার কী রকম ভাগ্য আছে। মাঝে মাঝে কিছু ক্রিটিক্যাল জায়গায় হয়তো বসে আছি, (রিমোট কন্ট্রোল) টিপে একটার পর একটা দেখতে থাকি। খেলা যখন দেখি, তখন দেখলাম তুমুল আলোচনা। এই ৩০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে মেট্রোরেল করার কী দরকার ছিল, ৩ হাজার কোটি টাকায় ট্রাফিক জ্যাম বন্ধ করা যেত, এ টাকায় বাস কিনে দিলে ট্রাফিক জ্যাম বন্ধ হয়ে যেত। কাজেই ৩০ হাজার কোটি টাকা কেন লাগবে? যারা এ আলোচনাগুলো করেছিল তারা এখন কী ভাবছে? তার মধ্যে একজন ছিল দূষণের ব্যাপারে। মেট্রোরেল তো দূষণ করে না। এটা নিয়ে তার কিছুই বলার ছিল না, বলেনি। একজনকে পেয়েছিলাম, জিজ্ঞেস করলাম কী ব্যাপার? তখন সে বলেছিল আপা আমি কিছু বলি নাই।

পাঁচ বছরে দেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চান প্রধানমন্ত্রী : আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে কোন জায়গায় নিয়ে যেতে চান-এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা এগিয়ে যাব। ইতোমধ্যে আমাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১ থেকে ২০৪১ ঘোষণা দিয়েছি। সেখানে প্রত্যেকটা মানুষের জীবনমান আরও উন্নত হবে, বাংলাদেশ উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হবে-এটাই আমাদের লক্ষ্য। তিনি বলেন, আজ এটা প্রমাণিত সত্য যে একমাত্র গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা যদি বজায় থাকে একটা দেশ উন্নত হয়। গত ১৫ বছরে আমরা দেশটাকে যে উন্নত করতে পেরেছি, আর্থসামাজিক উন্নতি হয়েছে, মানুষের মনমানসিকতার পরিবর্তন হয়েছে, শিক্ষা-দীক্ষা-স্বাস্থ্য সব দিক দিয়ে বাংলাদেশ অনেক ওপরে উঠে আসতে সক্ষম হয়েছে। আমরা স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। আগামী পাঁচ বছরে আমাদের কাজ হবে এ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমাদের যেহেতু যাত্রা শুরু ২০২৬ সালে, যে সময়টুকু পাব উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যথাযথভাবে যেন আমরা এগিয়ে যেতে পারি, সে কাজটা করাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা। আমরা সেভাবে কাজ করে যাচ্ছি।

প্রকৃত রাজনৈতিক দলের অভাব : অন্য এক প্রশ্নের জবাবে দেশে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রকৃত রাজনৈতিক দলের অভাব রয়েছে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ১৯৪৯ সালে গঠিত হয়েছিল গণমানুষের কথা বলে। সে সময় থেকে যত আন্দোলন-সংগ্রাম করেই কিন্তু আওয়ামী লীগ এগিয়ে গেছে। আমি আমার প্রতিপক্ষ কয়েকটি দল দেখি একটা যুদ্ধাপরাধীর দল জামায়াতে ইসলামী, যাদের রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জিয়াউর রহমান তাদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিল সংবিধান সংশোধন করে। ভোটের অধিকার, এমনকি পাসপোর্ট নিয়ে পাকিস্তানে গেছে তাদেরও ভোটের অধিকার দিয়েছে এবং দল করার অধিকার দিয়েছে। জাতির পিতার হত্যাকারী তাদেরও পার্লামেন্টে এনে ভোট চুরি করে খালেদা জিয়া বসিয়েছিল।

তাদের গণধোলাই দেওয়া উচিত : দ্রব্যমূল্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পাল্টা প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিম লুকিয়ে রেখে দাম বাড়ানোর ঘটনায় যারা সরকার উৎখাতের আন্দোলন করে, তাদের কারসাজি আছে সেটিও মনে হয়। এর আগেও এ রকম ঘটেছে। পিঁয়াজের খুব অভাব। দেখা গেল, বস্তায় বস্তায় পচা পিঁয়াজ পানিতে ফেলে দিচ্ছে। এ লোকগুলোকে কী করা উচিত? সেটি আপনারাই বলুন। গণধোলাই দেওয়া উচিত। সরকার কিছু করতে গেলে বলবে, সরকার করছে। তার থেকে প্রতিকারে পাবলিক কিছু করলে সব থেকে ভালো। কেউ কিছু বলতে পারবে না। জিনিস লুকিয়ে রেখে পচিয়ে ফেলে দেবে, আর জিনিসের দাম বাড়বে! এটা কেমন কথা? তিনি বলেন, পিঁয়াজ আমাদের যথেষ্ট উৎপাদন হচ্ছে। সেটি আমরাই শুরু করেছি। পিঁয়াজের বীজ উৎপাদন আমরা শুরু করেছি। কোন কোন এলাকায় পেঁয়াজ হয়, সেগুলো আমরা খুঁজে বের করেছি। কাজ করে যাচ্ছি। আগামীতে বাইরে থেকে আনতে হবে না। তবে আমদানির কথাটা বলতে হয় এ কারণে যে এত পিঁয়াজ আসছে, নিউজ হলে যারা লুকিয়ে রাখে তারা তাড়াতাড়ি বের করে। বাজারে তার একটা প্রভাব আছে। সেজন্য দামের সামঞ্জস্য হয়।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে দেশের যে উন্নয়ন হয়েছে, সে কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, একসময় তো বাংলাদেশে অভাব হলে বলত পেটে ভাত নাই। এখন কি সেই কথাটা বলে? বলে না? কী বলে? ডিমের দাম, পিঁয়াজের দাম, মুরগির দাম, গরুর মাংসের দাম, অথবা পাঙাশ মাছের পেটি খেতে পারছে না, এই তো? এটা কি একটা পরিবর্তন না? ১৫ বছরে তো এই পরিবর্তনটা এসেছে, সেটা তো স্বীকার করবেন। তিনি বলেন, ১৫ বছর আগে কী ছিল? ভাতের জন্য হাহাকার ছিল। একটু নুনভাত, ভাতের ফ্যান চাইত, এখন তো ভিক্ষা চায় না

টানা টাঙ্গাইল শাড়ি পড়ার কারণ জানালেন প্রধানমন্ত্রী : ৭ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতের শাড়িকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে ঘোষণা করে শিল্প মন্ত্রণালয়। এর আগে ভারত টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বীকৃতি নিয়েছে বলে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে তোলপাড় শুরু হয়। প্রকৃতপক্ষে টাঙ্গাইল শাড়ি কার, ভারত নাকি বাংলাদেশের সে প্রশ্ন সামনে এসেছে। টাঙ্গাইলের শাড়ির জিআই সনদ নেওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ইতোমধ্যে আমরা আবেদন করেছি। কয়েক দিন আমি সমানতালে টাঙ্গাইলের শাড়ি পরলাম এজন্য যে যাতে দেখাতে পারি এটা আমাদের। কাজেই এটা অন্য কেউ নিতে পারবে না। এ সময় নিজের পরনে থাকা সফিপুরের শাড়ির আঁচল দেখিয়ে এর প্রশংসা করেন তিনি।

সাংবাদিকদের মনোনয়ন দিয়ে এমপি বানানো প্রসঙ্গে : প্রশ্নোত্তরের শুরুতেই সাংবাদিকদের মনোনয়ন দেওয়ায় দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানানো হয়। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান সভাপতিকে মনোনয়ন দেওয়ায় ধন্যবাদ জানান এক সিনিয়র সাংবাদিক। একই সঙ্গে বর্তমান সংসদে ১২ জন গণমাধ্যম মালিক/সাংবাদিক প্রতিনিধিত্ব করছেন বলেও জানান। তাঁর প্রশ্নের সময় মজা করে শেখ হাসিনা হাসতে হাসতে বলেন, প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতিকে দুই দুবার সংসদে এমপি করেছি। এবার বর্তমান সভাপতিকে সংরক্ষিত আসনে এমপি করেছি। কেন করেছি জানেন না? যাতে সাংবাদিকরা আমাদের সমালোচনা করতে না পারে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এমপি নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। তাঁকে মনোনয়ন প্রদানের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মিউনিখ সফর প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে টানা চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই ছিল তাঁর প্রথম বিদেশ সফর। তিনি ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি জার্মানির মিউনিখ শহরে অনুষ্ঠিত ৬০তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশ নেন। মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে মূলত রাষ্ট্র-সরকার প্রধান, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও এনজিও নেতৃবৃন্দ, মিডিয়া, সুশীলসমাজ, সরকারি এবং বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। এটি সমকালীন ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার স্বার্থে উচ্চপর্যায়ের নিয়মিত আলোচনার একটি শীর্ষস্থানীয় ফোরাম হিসেবে বিবেচিত। এবারের ফোরামে ৩৫ জনের বেশি রাষ্ট্র-সরকার প্রধান অংশ নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিউনিখে আমার এ ফলপ্রসূ সফরের ফলে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের শান্তি, সার্বভৌমত্ব ও সর্বাঙ্গীণ নিরাপত্তার প্রতি অঙ্গীকার বলিষ্ঠরূপে প্রতিফলিত হয়েছে। দেশের আকার নয় বরং নীতির শক্তিতেই যে মানবতার রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক মুক্তি, এবারের সম্মেলনে আমি এ বার্তাই বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছি। পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকগুলোর মাধ্যমে বন্ধুপ্রতিম দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের ধারাবাহিকতা আরও দৃঢ় হয়েছে এবং সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র উন্মোচিত হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন