শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

মন্তব্য প্রতিবেদন

বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা কি ভারতীয় শাড়ি পোড়াবেন, বন্ধ করবেন সিরিয়াল দেখা
ফরিদা ইয়াসমিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

ঐতিহাসিক সেতুবন্ধে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্কে ফাটল ধরাতে মাঠে নেমেছে বিএনপি। শুরু হয়েছে নতুন করে নানামুখী ষড়যন্ত্র। ভোটের রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নেতারা বক্তব্য-বিবৃতিতে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিচ্ছেন। কীসের ওপর ভর করে তাঁরা এমন আহ্বান ও প্রচারণায় নেমেছেন তা কোনোভাবেই স্পষ্ট নয়। গরমের মধ্যে কাশ্মীরি চাদর ছুড়ে ফেলার আগে ইতিহাসের আয়নায় বিএনপির উচিত নিজেদের চেহারা দেখা। অতীত নিয়ে বর্তমানের পথে চলতে হয়। ভুলে গেলে চলবে না জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকার সময়ই ভারতের সব ধরনের পণ্য বাংলাদেশের বাজারে আসার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল সিদ্দিকী বিডিআরকে (বর্তমান বিজিবি) নির্দেশ দিয়েছিলেন ভারতীয় পণ্য যাতে অবাধে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। এ নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল। এ ছাড়া মরহুম সাইফুর রহমান খালেদা জিয়া সরকারের অর্থমন্ত্রী থাকাকালে ৩১৪টি পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়। আজ তাঁরা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন! কিন্তু ভারত থেকে চিনি আসে, গম আসে, তারা কি তাহলে চিনি খাওয়া, মিষ্টি খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? ভারত থেকে গরম মসলা, জিরা, পিঁয়াজ, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ আসে। এসব কি তাঁরা খাওয়া বন্ধ করেছেন? ভারতীয় পিঁয়াজের পিঁয়াজু খাওয়া কি বন্ধ করেছেন? ভারত থেকে বাসমতী চাল আসে। অনেকেই বলছেন, সেই চাল যেন বর্জনকারীরা এখন আর না খান। রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বাজার থেকে গায়ের চাদর এনে পুড়িয়েছেন। কিন্তু বিএনপি নেত্রীসহ নেতাদের স্ত্রীরা যে ভারতীয় শাড়ি পরেন তাঁরা কি তা পুড়িয়েছেন? বর্জনকারীদের কি উচিত নয় ভারতীয় সেই শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলা? বাড়িতে বসে টিভিতে ভারতীয় সিনেমা আর সিরিয়াল দেখা বন্ধ করা? ভারতীয় মসলা, ভারতীয় গরু খাওয়া বন্ধ করা? মুখে লম্বা কথা না বলে বাস্তবে আসুন।

আমরা বন্ধু পরিবর্তন করতে পারব, প্রতিবেশী কীভাবে বদল করব? ভুলে গেলে হবে না, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সব ধরনের সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছিল ভারত। সে সহায়তা ছিল নানা মাত্রিক। ভারতে ১ কোটির বেশি শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতের সাধারণ মানুষ বাংলাদেশের মানুষকে সাদরে গ্রহণ করে নিয়েছিল। নিজেদের ঘরবাড়িতে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করেছিল। মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ ক্যাম্পগুলো ছিল ত্রিপুরা, আসাম, পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে। প্রশিক্ষণ দিয়ে, অস্ত্র দিয়ে, রক্ত দিয়ে, খাদ্যসামগ্রী দিয়ে নানাভাবে শুধু সরকারই নয়; ভারতের সর্বস্তরের মানুষ বাংলাদেশের পাশে থেকেছিল মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোয়। সেজন্য বলা হয়, ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে প্রতিষ্ঠার ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। রক্তের অক্ষরে লেখা সম্পর্ক গত ৫৩ বছরে অনেক ওঠানামা করেছে। কিন্তু প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়নি। যাওয়ার কথাও নয়। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে এটাই জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু হঠাৎ করে বিএনপি কেন ভারতের পণ্য বর্জনের ডাক দিল তা বোধগম্য নয়। তাহলে জাতীয় নির্বাচন বয়কটের ডাক দিয়ে তাতে ব্যর্থ হয়ে দেশে নতুন করে অরাজকতা তৈরি করতে চাচ্ছে তারা?

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু হয়। ২৬ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পর পরই গোটা ভারতেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রবল দাবি ওঠে। ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ-লোকসভা ও রাজ্যসভায় ২৭ মার্চ পাকিস্তানি সেনাদের বর্বরতা ও পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকেই। লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশনে ইন্দিরা গান্ধী বলেন, ‘আমাদের ভূখণ্ডের একেবারে সন্নিকটে নিরস্ত্র ও নিরপরাধ মানুষের ওপর যে নজিরবিহীন নির্যাতন চলছে আমাদের জনগণ তার তীব্র নিন্দা না করে পারে না। পূর্ববঙ্গের জনগণের এ মহান সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতি সমর্থন ও সহৃদয় সহানুভূতি অব্যাহত থাকবে।’ বিজয়ের আগেই ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে ভারতের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি বিশ্বের কূটনীতির ইতিহাসে একটি মাইলফলক ঘটনা। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। যুদ্ধের চূড়ান্ত মুহূর্তে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভারতীয় মিত্রবাহিনী যোগ দেয়। সম্মিলিতভাবে যুদ্ধ করে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়।

১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। মুক্তিলাভের পর লন্ডন হয়ে নিজ মাতৃভূমিতে ফেরার পথে দিল্লিতে যাত্রাবিরতি করেন জাতির পিতা। এ সময় দিল্লিতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছিলেন, ‘আমাদের বন্ধুত্ব অটুট থাকবে।’ সে সময় তিনি ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় সেনাদের অতিদ্রুত প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। ভারত খুব দ্রুতই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। মাত্র দুই মাসের মাথায় ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী এ দেশ থেকে ফিরে যায়। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের নতুন মোড় নেয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় আসে। শুরু হয় বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় এলে ভারতবিরোধী তৎপরতা শুরু হয়। ভারতবিরোধী স্লোগান আর তৎপরতা থাকলেও দাবিদাওয়া আদায়ের ব্যাপারে বিএনপি ততটা সোচ্চার ছিল না। ১৯৭৭ সালে বিএনপির শাসনামলে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকে গঙ্গার পানির হিস্সা ৪৫ হাজার কিউসেক থেকে কমিয়ে ২০ হাজার কিউসেক করা হয়। অথচ ১৯৭৫ সালের ১৮ এপ্রিল ফারাক্কা চুক্তি অনুযায়ী ৪৫ হাজার কিউসেক পানি বাংলাদেশের জন্য নিশ্চিত করা হয়েছিল। ফারাক্কা বাঁধের বিষয়ে জিয়াউর রহমান ভারতীয় দৈনিক দি হিন্দুর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফারাক্কা বাঁধ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এ বিষয়ে কিছু বলার নেই।’ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে তাদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করে রাজাকার শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী করেন। রাজাকার আবদুল আলীমকে মন্ত্রী করেন। কুখ্যাত গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে আনেন। জিয়া-খালেদার আমলে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে উঠেছিল লাল সবুজের পতাকা। গণতন্ত্রের কথা বলে বিএনপি। সেখানে সামরিকতন্ত্রে গণতন্ত্রের লেবাস পরানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করে দল গঠন করেছে। মার্শাল ল জারি করে প্রতি রাতে কারফিউ দিয়ে জিয়া দেশ চালিয়েছিলেন। সেখানে গণতন্ত্রের স্থান কোথায় ছিল? তথাকথিত সামরিক অভ্যুত্থানের বিচারের নামে সামরিক কর্তাদের বিনা বিচারে হত্যা করেছেন জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধু ঘোড়দৌড়, হাউজি, জুয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান তা চালু করেন। জিয়াউর রহমান প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে হ্যাঁ-না ভোট চালু করেছিলেন। জিয়াউর রহমানের সময় প্রিন্সেস লাকী খানের সংস্কৃতি চালু হয়। ১৯৮১ সালে জিয়ার মৃত্যুর পর প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সাত্তার ক্ষমতায় আসেন। বিএনপি সরকারের যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে খুনের আসামি ইমদুকে গ্রেফতার করা হয়। বিএনপি সরকারের পতন ঘটে। জেনারেল এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়নি। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের সমর্থন নিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর ভোট চুরির অপরাধে ১৫ দিনের মধ্যে জনগণের চাপে বিএনপি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়।

২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসেন। খালেদা জিয়ার সময়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সে হামলায় ২৪ জন নিহত হন। এ ছাড়া খালেদা আমলে দেশব্যাপী ৬৩ জেলায় একযোগে বোমা হামলা হয়। জঙ্গিবাদ, হাওয়া ভবন দুর্নীতির কারণে সরকারের বিদায় ঘটে। আসে ১/১১ সরকার। ২০০৭-০৮ সালে বিএনপির সেকেন্ড ইন কমান্ড তারেক রহমান মুচলেকা দিয়ে দেশ ছাড়েন। বিএনপি ২০০৮ সালের নির্বাচনে মাত্র ৩০টি আসন পায়।

বিএনপি বর্তমানে সব নির্বাচন বয়কট করছে। আগুনসন্ত্রাস করে মানুষ পুড়িয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা কি পেরেছে? বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মবিশ্বাস আর দৃঢ়তা দিয়ে দেশের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তাঁর কৌশলে এ বছর ৭ জানুয়ারি একটি অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গণতান্ত্রিক উপায়ে নতুন সরকারের যাত্রা হয়েছে। বিএনপিকে বলব হঠকারী রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বাদ দিয়ে গঠনমূলক রাজনীতি করে জনগণের পাশে থাকুন। সরকারের সমালোচনা করার থাকলে গঠনমূলক সমালোচনা করুন।

লেখক : জাতীয় সংসদ সদস্য, সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা