শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

মন্তব্য প্রতিবেদন

বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা কি ভারতীয় শাড়ি পোড়াবেন, বন্ধ করবেন সিরিয়াল দেখা
ফরিদা ইয়াসমিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

ঐতিহাসিক সেতুবন্ধে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্কে ফাটল ধরাতে মাঠে নেমেছে বিএনপি। শুরু হয়েছে নতুন করে নানামুখী ষড়যন্ত্র। ভোটের রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নেতারা বক্তব্য-বিবৃতিতে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিচ্ছেন। কীসের ওপর ভর করে তাঁরা এমন আহ্বান ও প্রচারণায় নেমেছেন তা কোনোভাবেই স্পষ্ট নয়। গরমের মধ্যে কাশ্মীরি চাদর ছুড়ে ফেলার আগে ইতিহাসের আয়নায় বিএনপির উচিত নিজেদের চেহারা দেখা। অতীত নিয়ে বর্তমানের পথে চলতে হয়। ভুলে গেলে চলবে না জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকার সময়ই ভারতের সব ধরনের পণ্য বাংলাদেশের বাজারে আসার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল সিদ্দিকী বিডিআরকে (বর্তমান বিজিবি) নির্দেশ দিয়েছিলেন ভারতীয় পণ্য যাতে অবাধে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। এ নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল। এ ছাড়া মরহুম সাইফুর রহমান খালেদা জিয়া সরকারের অর্থমন্ত্রী থাকাকালে ৩১৪টি পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়। আজ তাঁরা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন! কিন্তু ভারত থেকে চিনি আসে, গম আসে, তারা কি তাহলে চিনি খাওয়া, মিষ্টি খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? ভারত থেকে গরম মসলা, জিরা, পিঁয়াজ, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ আসে। এসব কি তাঁরা খাওয়া বন্ধ করেছেন? ভারতীয় পিঁয়াজের পিঁয়াজু খাওয়া কি বন্ধ করেছেন? ভারত থেকে বাসমতী চাল আসে। অনেকেই বলছেন, সেই চাল যেন বর্জনকারীরা এখন আর না খান। রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বাজার থেকে গায়ের চাদর এনে পুড়িয়েছেন। কিন্তু বিএনপি নেত্রীসহ নেতাদের স্ত্রীরা যে ভারতীয় শাড়ি পরেন তাঁরা কি তা পুড়িয়েছেন? বর্জনকারীদের কি উচিত নয় ভারতীয় সেই শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলা? বাড়িতে বসে টিভিতে ভারতীয় সিনেমা আর সিরিয়াল দেখা বন্ধ করা? ভারতীয় মসলা, ভারতীয় গরু খাওয়া বন্ধ করা? মুখে লম্বা কথা না বলে বাস্তবে আসুন।

আমরা বন্ধু পরিবর্তন করতে পারব, প্রতিবেশী কীভাবে বদল করব? ভুলে গেলে হবে না, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সব ধরনের সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছিল ভারত। সে সহায়তা ছিল নানা মাত্রিক। ভারতে ১ কোটির বেশি শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতের সাধারণ মানুষ বাংলাদেশের মানুষকে সাদরে গ্রহণ করে নিয়েছিল। নিজেদের ঘরবাড়িতে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করেছিল। মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ ক্যাম্পগুলো ছিল ত্রিপুরা, আসাম, পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে। প্রশিক্ষণ দিয়ে, অস্ত্র দিয়ে, রক্ত দিয়ে, খাদ্যসামগ্রী দিয়ে নানাভাবে শুধু সরকারই নয়; ভারতের সর্বস্তরের মানুষ বাংলাদেশের পাশে থেকেছিল মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোয়। সেজন্য বলা হয়, ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে প্রতিষ্ঠার ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। রক্তের অক্ষরে লেখা সম্পর্ক গত ৫৩ বছরে অনেক ওঠানামা করেছে। কিন্তু প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়নি। যাওয়ার কথাও নয়। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে এটাই জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু হঠাৎ করে বিএনপি কেন ভারতের পণ্য বর্জনের ডাক দিল তা বোধগম্য নয়। তাহলে জাতীয় নির্বাচন বয়কটের ডাক দিয়ে তাতে ব্যর্থ হয়ে দেশে নতুন করে অরাজকতা তৈরি করতে চাচ্ছে তারা?

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু হয়। ২৬ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পর পরই গোটা ভারতেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রবল দাবি ওঠে। ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ-লোকসভা ও রাজ্যসভায় ২৭ মার্চ পাকিস্তানি সেনাদের বর্বরতা ও পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকেই। লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশনে ইন্দিরা গান্ধী বলেন, ‘আমাদের ভূখণ্ডের একেবারে সন্নিকটে নিরস্ত্র ও নিরপরাধ মানুষের ওপর যে নজিরবিহীন নির্যাতন চলছে আমাদের জনগণ তার তীব্র নিন্দা না করে পারে না। পূর্ববঙ্গের জনগণের এ মহান সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতি সমর্থন ও সহৃদয় সহানুভূতি অব্যাহত থাকবে।’ বিজয়ের আগেই ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে ভারতের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি বিশ্বের কূটনীতির ইতিহাসে একটি মাইলফলক ঘটনা। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। যুদ্ধের চূড়ান্ত মুহূর্তে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভারতীয় মিত্রবাহিনী যোগ দেয়। সম্মিলিতভাবে যুদ্ধ করে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়।

১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। মুক্তিলাভের পর লন্ডন হয়ে নিজ মাতৃভূমিতে ফেরার পথে দিল্লিতে যাত্রাবিরতি করেন জাতির পিতা। এ সময় দিল্লিতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছিলেন, ‘আমাদের বন্ধুত্ব অটুট থাকবে।’ সে সময় তিনি ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় সেনাদের অতিদ্রুত প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। ভারত খুব দ্রুতই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। মাত্র দুই মাসের মাথায় ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী এ দেশ থেকে ফিরে যায়। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের নতুন মোড় নেয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় আসে। শুরু হয় বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় এলে ভারতবিরোধী তৎপরতা শুরু হয়। ভারতবিরোধী স্লোগান আর তৎপরতা থাকলেও দাবিদাওয়া আদায়ের ব্যাপারে বিএনপি ততটা সোচ্চার ছিল না। ১৯৭৭ সালে বিএনপির শাসনামলে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকে গঙ্গার পানির হিস্সা ৪৫ হাজার কিউসেক থেকে কমিয়ে ২০ হাজার কিউসেক করা হয়। অথচ ১৯৭৫ সালের ১৮ এপ্রিল ফারাক্কা চুক্তি অনুযায়ী ৪৫ হাজার কিউসেক পানি বাংলাদেশের জন্য নিশ্চিত করা হয়েছিল। ফারাক্কা বাঁধের বিষয়ে জিয়াউর রহমান ভারতীয় দৈনিক দি হিন্দুর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফারাক্কা বাঁধ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এ বিষয়ে কিছু বলার নেই।’ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে তাদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করে রাজাকার শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী করেন। রাজাকার আবদুল আলীমকে মন্ত্রী করেন। কুখ্যাত গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে আনেন। জিয়া-খালেদার আমলে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে উঠেছিল লাল সবুজের পতাকা। গণতন্ত্রের কথা বলে বিএনপি। সেখানে সামরিকতন্ত্রে গণতন্ত্রের লেবাস পরানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করে দল গঠন করেছে। মার্শাল ল জারি করে প্রতি রাতে কারফিউ দিয়ে জিয়া দেশ চালিয়েছিলেন। সেখানে গণতন্ত্রের স্থান কোথায় ছিল? তথাকথিত সামরিক অভ্যুত্থানের বিচারের নামে সামরিক কর্তাদের বিনা বিচারে হত্যা করেছেন জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধু ঘোড়দৌড়, হাউজি, জুয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান তা চালু করেন। জিয়াউর রহমান প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে হ্যাঁ-না ভোট চালু করেছিলেন। জিয়াউর রহমানের সময় প্রিন্সেস লাকী খানের সংস্কৃতি চালু হয়। ১৯৮১ সালে জিয়ার মৃত্যুর পর প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সাত্তার ক্ষমতায় আসেন। বিএনপি সরকারের যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে খুনের আসামি ইমদুকে গ্রেফতার করা হয়। বিএনপি সরকারের পতন ঘটে। জেনারেল এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়নি। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের সমর্থন নিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর ভোট চুরির অপরাধে ১৫ দিনের মধ্যে জনগণের চাপে বিএনপি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়।

২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসেন। খালেদা জিয়ার সময়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সে হামলায় ২৪ জন নিহত হন। এ ছাড়া খালেদা আমলে দেশব্যাপী ৬৩ জেলায় একযোগে বোমা হামলা হয়। জঙ্গিবাদ, হাওয়া ভবন দুর্নীতির কারণে সরকারের বিদায় ঘটে। আসে ১/১১ সরকার। ২০০৭-০৮ সালে বিএনপির সেকেন্ড ইন কমান্ড তারেক রহমান মুচলেকা দিয়ে দেশ ছাড়েন। বিএনপি ২০০৮ সালের নির্বাচনে মাত্র ৩০টি আসন পায়।

বিএনপি বর্তমানে সব নির্বাচন বয়কট করছে। আগুনসন্ত্রাস করে মানুষ পুড়িয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা কি পেরেছে? বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মবিশ্বাস আর দৃঢ়তা দিয়ে দেশের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তাঁর কৌশলে এ বছর ৭ জানুয়ারি একটি অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গণতান্ত্রিক উপায়ে নতুন সরকারের যাত্রা হয়েছে। বিএনপিকে বলব হঠকারী রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বাদ দিয়ে গঠনমূলক রাজনীতি করে জনগণের পাশে থাকুন। সরকারের সমালোচনা করার থাকলে গঠনমূলক সমালোচনা করুন।

লেখক : জাতীয় সংসদ সদস্য, সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা