শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

মন্তব্য প্রতিবেদন

বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা কি ভারতীয় শাড়ি পোড়াবেন, বন্ধ করবেন সিরিয়াল দেখা
ফরিদা ইয়াসমিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

ঐতিহাসিক সেতুবন্ধে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্কে ফাটল ধরাতে মাঠে নেমেছে বিএনপি। শুরু হয়েছে নতুন করে নানামুখী ষড়যন্ত্র। ভোটের রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নেতারা বক্তব্য-বিবৃতিতে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিচ্ছেন। কীসের ওপর ভর করে তাঁরা এমন আহ্বান ও প্রচারণায় নেমেছেন তা কোনোভাবেই স্পষ্ট নয়। গরমের মধ্যে কাশ্মীরি চাদর ছুড়ে ফেলার আগে ইতিহাসের আয়নায় বিএনপির উচিত নিজেদের চেহারা দেখা। অতীত নিয়ে বর্তমানের পথে চলতে হয়। ভুলে গেলে চলবে না জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকার সময়ই ভারতের সব ধরনের পণ্য বাংলাদেশের বাজারে আসার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল সিদ্দিকী বিডিআরকে (বর্তমান বিজিবি) নির্দেশ দিয়েছিলেন ভারতীয় পণ্য যাতে অবাধে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। এ নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল। এ ছাড়া মরহুম সাইফুর রহমান খালেদা জিয়া সরকারের অর্থমন্ত্রী থাকাকালে ৩১৪টি পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়। আজ তাঁরা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন! কিন্তু ভারত থেকে চিনি আসে, গম আসে, তারা কি তাহলে চিনি খাওয়া, মিষ্টি খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? ভারত থেকে গরম মসলা, জিরা, পিঁয়াজ, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ আসে। এসব কি তাঁরা খাওয়া বন্ধ করেছেন? ভারতীয় পিঁয়াজের পিঁয়াজু খাওয়া কি বন্ধ করেছেন? ভারত থেকে বাসমতী চাল আসে। অনেকেই বলছেন, সেই চাল যেন বর্জনকারীরা এখন আর না খান। রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বাজার থেকে গায়ের চাদর এনে পুড়িয়েছেন। কিন্তু বিএনপি নেত্রীসহ নেতাদের স্ত্রীরা যে ভারতীয় শাড়ি পরেন তাঁরা কি তা পুড়িয়েছেন? বর্জনকারীদের কি উচিত নয় ভারতীয় সেই শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলা? বাড়িতে বসে টিভিতে ভারতীয় সিনেমা আর সিরিয়াল দেখা বন্ধ করা? ভারতীয় মসলা, ভারতীয় গরু খাওয়া বন্ধ করা? মুখে লম্বা কথা না বলে বাস্তবে আসুন।

আমরা বন্ধু পরিবর্তন করতে পারব, প্রতিবেশী কীভাবে বদল করব? ভুলে গেলে হবে না, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সব ধরনের সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছিল ভারত। সে সহায়তা ছিল নানা মাত্রিক। ভারতে ১ কোটির বেশি শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতের সাধারণ মানুষ বাংলাদেশের মানুষকে সাদরে গ্রহণ করে নিয়েছিল। নিজেদের ঘরবাড়িতে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করেছিল। মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ ক্যাম্পগুলো ছিল ত্রিপুরা, আসাম, পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে। প্রশিক্ষণ দিয়ে, অস্ত্র দিয়ে, রক্ত দিয়ে, খাদ্যসামগ্রী দিয়ে নানাভাবে শুধু সরকারই নয়; ভারতের সর্বস্তরের মানুষ বাংলাদেশের পাশে থেকেছিল মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোয়। সেজন্য বলা হয়, ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে প্রতিষ্ঠার ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। রক্তের অক্ষরে লেখা সম্পর্ক গত ৫৩ বছরে অনেক ওঠানামা করেছে। কিন্তু প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়নি। যাওয়ার কথাও নয়। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে এটাই জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু হঠাৎ করে বিএনপি কেন ভারতের পণ্য বর্জনের ডাক দিল তা বোধগম্য নয়। তাহলে জাতীয় নির্বাচন বয়কটের ডাক দিয়ে তাতে ব্যর্থ হয়ে দেশে নতুন করে অরাজকতা তৈরি করতে চাচ্ছে তারা?

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু হয়। ২৬ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পর পরই গোটা ভারতেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রবল দাবি ওঠে। ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ-লোকসভা ও রাজ্যসভায় ২৭ মার্চ পাকিস্তানি সেনাদের বর্বরতা ও পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকেই। লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশনে ইন্দিরা গান্ধী বলেন, ‘আমাদের ভূখণ্ডের একেবারে সন্নিকটে নিরস্ত্র ও নিরপরাধ মানুষের ওপর যে নজিরবিহীন নির্যাতন চলছে আমাদের জনগণ তার তীব্র নিন্দা না করে পারে না। পূর্ববঙ্গের জনগণের এ মহান সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতি সমর্থন ও সহৃদয় সহানুভূতি অব্যাহত থাকবে।’ বিজয়ের আগেই ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে ভারতের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি বিশ্বের কূটনীতির ইতিহাসে একটি মাইলফলক ঘটনা। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। যুদ্ধের চূড়ান্ত মুহূর্তে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভারতীয় মিত্রবাহিনী যোগ দেয়। সম্মিলিতভাবে যুদ্ধ করে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়।

১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। মুক্তিলাভের পর লন্ডন হয়ে নিজ মাতৃভূমিতে ফেরার পথে দিল্লিতে যাত্রাবিরতি করেন জাতির পিতা। এ সময় দিল্লিতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছিলেন, ‘আমাদের বন্ধুত্ব অটুট থাকবে।’ সে সময় তিনি ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় সেনাদের অতিদ্রুত প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। ভারত খুব দ্রুতই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। মাত্র দুই মাসের মাথায় ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী এ দেশ থেকে ফিরে যায়। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের নতুন মোড় নেয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় আসে। শুরু হয় বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় এলে ভারতবিরোধী তৎপরতা শুরু হয়। ভারতবিরোধী স্লোগান আর তৎপরতা থাকলেও দাবিদাওয়া আদায়ের ব্যাপারে বিএনপি ততটা সোচ্চার ছিল না। ১৯৭৭ সালে বিএনপির শাসনামলে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকে গঙ্গার পানির হিস্সা ৪৫ হাজার কিউসেক থেকে কমিয়ে ২০ হাজার কিউসেক করা হয়। অথচ ১৯৭৫ সালের ১৮ এপ্রিল ফারাক্কা চুক্তি অনুযায়ী ৪৫ হাজার কিউসেক পানি বাংলাদেশের জন্য নিশ্চিত করা হয়েছিল। ফারাক্কা বাঁধের বিষয়ে জিয়াউর রহমান ভারতীয় দৈনিক দি হিন্দুর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফারাক্কা বাঁধ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এ বিষয়ে কিছু বলার নেই।’ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে তাদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করে রাজাকার শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী করেন। রাজাকার আবদুল আলীমকে মন্ত্রী করেন। কুখ্যাত গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে আনেন। জিয়া-খালেদার আমলে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে উঠেছিল লাল সবুজের পতাকা। গণতন্ত্রের কথা বলে বিএনপি। সেখানে সামরিকতন্ত্রে গণতন্ত্রের লেবাস পরানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করে দল গঠন করেছে। মার্শাল ল জারি করে প্রতি রাতে কারফিউ দিয়ে জিয়া দেশ চালিয়েছিলেন। সেখানে গণতন্ত্রের স্থান কোথায় ছিল? তথাকথিত সামরিক অভ্যুত্থানের বিচারের নামে সামরিক কর্তাদের বিনা বিচারে হত্যা করেছেন জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধু ঘোড়দৌড়, হাউজি, জুয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান তা চালু করেন। জিয়াউর রহমান প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে হ্যাঁ-না ভোট চালু করেছিলেন। জিয়াউর রহমানের সময় প্রিন্সেস লাকী খানের সংস্কৃতি চালু হয়। ১৯৮১ সালে জিয়ার মৃত্যুর পর প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সাত্তার ক্ষমতায় আসেন। বিএনপি সরকারের যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে খুনের আসামি ইমদুকে গ্রেফতার করা হয়। বিএনপি সরকারের পতন ঘটে। জেনারেল এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়নি। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের সমর্থন নিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর ভোট চুরির অপরাধে ১৫ দিনের মধ্যে জনগণের চাপে বিএনপি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়।

২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসেন। খালেদা জিয়ার সময়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সে হামলায় ২৪ জন নিহত হন। এ ছাড়া খালেদা আমলে দেশব্যাপী ৬৩ জেলায় একযোগে বোমা হামলা হয়। জঙ্গিবাদ, হাওয়া ভবন দুর্নীতির কারণে সরকারের বিদায় ঘটে। আসে ১/১১ সরকার। ২০০৭-০৮ সালে বিএনপির সেকেন্ড ইন কমান্ড তারেক রহমান মুচলেকা দিয়ে দেশ ছাড়েন। বিএনপি ২০০৮ সালের নির্বাচনে মাত্র ৩০টি আসন পায়।

বিএনপি বর্তমানে সব নির্বাচন বয়কট করছে। আগুনসন্ত্রাস করে মানুষ পুড়িয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা কি পেরেছে? বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মবিশ্বাস আর দৃঢ়তা দিয়ে দেশের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তাঁর কৌশলে এ বছর ৭ জানুয়ারি একটি অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গণতান্ত্রিক উপায়ে নতুন সরকারের যাত্রা হয়েছে। বিএনপিকে বলব হঠকারী রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বাদ দিয়ে গঠনমূলক রাজনীতি করে জনগণের পাশে থাকুন। সরকারের সমালোচনা করার থাকলে গঠনমূলক সমালোচনা করুন।

লেখক : জাতীয় সংসদ সদস্য, সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম