শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

মন্তব্য প্রতিবেদন

বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা কি ভারতীয় শাড়ি পোড়াবেন, বন্ধ করবেন সিরিয়াল দেখা
ফরিদা ইয়াসমিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

ঐতিহাসিক সেতুবন্ধে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্কে ফাটল ধরাতে মাঠে নেমেছে বিএনপি। শুরু হয়েছে নতুন করে নানামুখী ষড়যন্ত্র। ভোটের রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নেতারা বক্তব্য-বিবৃতিতে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিচ্ছেন। কীসের ওপর ভর করে তাঁরা এমন আহ্বান ও প্রচারণায় নেমেছেন তা কোনোভাবেই স্পষ্ট নয়। গরমের মধ্যে কাশ্মীরি চাদর ছুড়ে ফেলার আগে ইতিহাসের আয়নায় বিএনপির উচিত নিজেদের চেহারা দেখা। অতীত নিয়ে বর্তমানের পথে চলতে হয়। ভুলে গেলে চলবে না জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকার সময়ই ভারতের সব ধরনের পণ্য বাংলাদেশের বাজারে আসার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল সিদ্দিকী বিডিআরকে (বর্তমান বিজিবি) নির্দেশ দিয়েছিলেন ভারতীয় পণ্য যাতে অবাধে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। এ নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল। এ ছাড়া মরহুম সাইফুর রহমান খালেদা জিয়া সরকারের অর্থমন্ত্রী থাকাকালে ৩১৪টি পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়। আজ তাঁরা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন! কিন্তু ভারত থেকে চিনি আসে, গম আসে, তারা কি তাহলে চিনি খাওয়া, মিষ্টি খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? ভারত থেকে গরম মসলা, জিরা, পিঁয়াজ, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ আসে। এসব কি তাঁরা খাওয়া বন্ধ করেছেন? ভারতীয় পিঁয়াজের পিঁয়াজু খাওয়া কি বন্ধ করেছেন? ভারত থেকে বাসমতী চাল আসে। অনেকেই বলছেন, সেই চাল যেন বর্জনকারীরা এখন আর না খান। রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বাজার থেকে গায়ের চাদর এনে পুড়িয়েছেন। কিন্তু বিএনপি নেত্রীসহ নেতাদের স্ত্রীরা যে ভারতীয় শাড়ি পরেন তাঁরা কি তা পুড়িয়েছেন? বর্জনকারীদের কি উচিত নয় ভারতীয় সেই শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলা? বাড়িতে বসে টিভিতে ভারতীয় সিনেমা আর সিরিয়াল দেখা বন্ধ করা? ভারতীয় মসলা, ভারতীয় গরু খাওয়া বন্ধ করা? মুখে লম্বা কথা না বলে বাস্তবে আসুন।

আমরা বন্ধু পরিবর্তন করতে পারব, প্রতিবেশী কীভাবে বদল করব? ভুলে গেলে হবে না, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সব ধরনের সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছিল ভারত। সে সহায়তা ছিল নানা মাত্রিক। ভারতে ১ কোটির বেশি শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতের সাধারণ মানুষ বাংলাদেশের মানুষকে সাদরে গ্রহণ করে নিয়েছিল। নিজেদের ঘরবাড়িতে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করেছিল। মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ ক্যাম্পগুলো ছিল ত্রিপুরা, আসাম, পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে। প্রশিক্ষণ দিয়ে, অস্ত্র দিয়ে, রক্ত দিয়ে, খাদ্যসামগ্রী দিয়ে নানাভাবে শুধু সরকারই নয়; ভারতের সর্বস্তরের মানুষ বাংলাদেশের পাশে থেকেছিল মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোয়। সেজন্য বলা হয়, ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে প্রতিষ্ঠার ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। রক্তের অক্ষরে লেখা সম্পর্ক গত ৫৩ বছরে অনেক ওঠানামা করেছে। কিন্তু প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়নি। যাওয়ার কথাও নয়। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে এটাই জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু হঠাৎ করে বিএনপি কেন ভারতের পণ্য বর্জনের ডাক দিল তা বোধগম্য নয়। তাহলে জাতীয় নির্বাচন বয়কটের ডাক দিয়ে তাতে ব্যর্থ হয়ে দেশে নতুন করে অরাজকতা তৈরি করতে চাচ্ছে তারা?

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু হয়। ২৬ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পর পরই গোটা ভারতেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রবল দাবি ওঠে। ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ-লোকসভা ও রাজ্যসভায় ২৭ মার্চ পাকিস্তানি সেনাদের বর্বরতা ও পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকেই। লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশনে ইন্দিরা গান্ধী বলেন, ‘আমাদের ভূখণ্ডের একেবারে সন্নিকটে নিরস্ত্র ও নিরপরাধ মানুষের ওপর যে নজিরবিহীন নির্যাতন চলছে আমাদের জনগণ তার তীব্র নিন্দা না করে পারে না। পূর্ববঙ্গের জনগণের এ মহান সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতি সমর্থন ও সহৃদয় সহানুভূতি অব্যাহত থাকবে।’ বিজয়ের আগেই ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে ভারতের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি বিশ্বের কূটনীতির ইতিহাসে একটি মাইলফলক ঘটনা। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। যুদ্ধের চূড়ান্ত মুহূর্তে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভারতীয় মিত্রবাহিনী যোগ দেয়। সম্মিলিতভাবে যুদ্ধ করে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়।

১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। মুক্তিলাভের পর লন্ডন হয়ে নিজ মাতৃভূমিতে ফেরার পথে দিল্লিতে যাত্রাবিরতি করেন জাতির পিতা। এ সময় দিল্লিতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছিলেন, ‘আমাদের বন্ধুত্ব অটুট থাকবে।’ সে সময় তিনি ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় সেনাদের অতিদ্রুত প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। ভারত খুব দ্রুতই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। মাত্র দুই মাসের মাথায় ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী এ দেশ থেকে ফিরে যায়। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের নতুন মোড় নেয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় আসে। শুরু হয় বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় এলে ভারতবিরোধী তৎপরতা শুরু হয়। ভারতবিরোধী স্লোগান আর তৎপরতা থাকলেও দাবিদাওয়া আদায়ের ব্যাপারে বিএনপি ততটা সোচ্চার ছিল না। ১৯৭৭ সালে বিএনপির শাসনামলে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকে গঙ্গার পানির হিস্সা ৪৫ হাজার কিউসেক থেকে কমিয়ে ২০ হাজার কিউসেক করা হয়। অথচ ১৯৭৫ সালের ১৮ এপ্রিল ফারাক্কা চুক্তি অনুযায়ী ৪৫ হাজার কিউসেক পানি বাংলাদেশের জন্য নিশ্চিত করা হয়েছিল। ফারাক্কা বাঁধের বিষয়ে জিয়াউর রহমান ভারতীয় দৈনিক দি হিন্দুর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফারাক্কা বাঁধ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এ বিষয়ে কিছু বলার নেই।’ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে তাদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করে রাজাকার শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী করেন। রাজাকার আবদুল আলীমকে মন্ত্রী করেন। কুখ্যাত গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে আনেন। জিয়া-খালেদার আমলে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে উঠেছিল লাল সবুজের পতাকা। গণতন্ত্রের কথা বলে বিএনপি। সেখানে সামরিকতন্ত্রে গণতন্ত্রের লেবাস পরানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করে দল গঠন করেছে। মার্শাল ল জারি করে প্রতি রাতে কারফিউ দিয়ে জিয়া দেশ চালিয়েছিলেন। সেখানে গণতন্ত্রের স্থান কোথায় ছিল? তথাকথিত সামরিক অভ্যুত্থানের বিচারের নামে সামরিক কর্তাদের বিনা বিচারে হত্যা করেছেন জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধু ঘোড়দৌড়, হাউজি, জুয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান তা চালু করেন। জিয়াউর রহমান প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে হ্যাঁ-না ভোট চালু করেছিলেন। জিয়াউর রহমানের সময় প্রিন্সেস লাকী খানের সংস্কৃতি চালু হয়। ১৯৮১ সালে জিয়ার মৃত্যুর পর প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সাত্তার ক্ষমতায় আসেন। বিএনপি সরকারের যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে খুনের আসামি ইমদুকে গ্রেফতার করা হয়। বিএনপি সরকারের পতন ঘটে। জেনারেল এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়নি। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের সমর্থন নিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর ভোট চুরির অপরাধে ১৫ দিনের মধ্যে জনগণের চাপে বিএনপি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়।

২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসেন। খালেদা জিয়ার সময়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সে হামলায় ২৪ জন নিহত হন। এ ছাড়া খালেদা আমলে দেশব্যাপী ৬৩ জেলায় একযোগে বোমা হামলা হয়। জঙ্গিবাদ, হাওয়া ভবন দুর্নীতির কারণে সরকারের বিদায় ঘটে। আসে ১/১১ সরকার। ২০০৭-০৮ সালে বিএনপির সেকেন্ড ইন কমান্ড তারেক রহমান মুচলেকা দিয়ে দেশ ছাড়েন। বিএনপি ২০০৮ সালের নির্বাচনে মাত্র ৩০টি আসন পায়।

বিএনপি বর্তমানে সব নির্বাচন বয়কট করছে। আগুনসন্ত্রাস করে মানুষ পুড়িয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা কি পেরেছে? বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মবিশ্বাস আর দৃঢ়তা দিয়ে দেশের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তাঁর কৌশলে এ বছর ৭ জানুয়ারি একটি অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গণতান্ত্রিক উপায়ে নতুন সরকারের যাত্রা হয়েছে। বিএনপিকে বলব হঠকারী রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বাদ দিয়ে গঠনমূলক রাজনীতি করে জনগণের পাশে থাকুন। সরকারের সমালোচনা করার থাকলে গঠনমূলক সমালোচনা করুন।

লেখক : জাতীয় সংসদ সদস্য, সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা