শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

মন্তব্য প্রতিবেদন

বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা কি ভারতীয় শাড়ি পোড়াবেন, বন্ধ করবেন সিরিয়াল দেখা
ফরিদা ইয়াসমিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নষ্টে এ কোন ষড়যন্ত্র

ঐতিহাসিক সেতুবন্ধে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্কে ফাটল ধরাতে মাঠে নেমেছে বিএনপি। শুরু হয়েছে নতুন করে নানামুখী ষড়যন্ত্র। ভোটের রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নেতারা বক্তব্য-বিবৃতিতে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিচ্ছেন। কীসের ওপর ভর করে তাঁরা এমন আহ্বান ও প্রচারণায় নেমেছেন তা কোনোভাবেই স্পষ্ট নয়। গরমের মধ্যে কাশ্মীরি চাদর ছুড়ে ফেলার আগে ইতিহাসের আয়নায় বিএনপির উচিত নিজেদের চেহারা দেখা। অতীত নিয়ে বর্তমানের পথে চলতে হয়। ভুলে গেলে চলবে না জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকার সময়ই ভারতের সব ধরনের পণ্য বাংলাদেশের বাজারে আসার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল সিদ্দিকী বিডিআরকে (বর্তমান বিজিবি) নির্দেশ দিয়েছিলেন ভারতীয় পণ্য যাতে অবাধে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। এ নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল। এ ছাড়া মরহুম সাইফুর রহমান খালেদা জিয়া সরকারের অর্থমন্ত্রী থাকাকালে ৩১৪টি পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়। আজ তাঁরা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন! কিন্তু ভারত থেকে চিনি আসে, গম আসে, তারা কি তাহলে চিনি খাওয়া, মিষ্টি খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? ভারত থেকে গরম মসলা, জিরা, পিঁয়াজ, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ আসে। এসব কি তাঁরা খাওয়া বন্ধ করেছেন? ভারতীয় পিঁয়াজের পিঁয়াজু খাওয়া কি বন্ধ করেছেন? ভারত থেকে বাসমতী চাল আসে। অনেকেই বলছেন, সেই চাল যেন বর্জনকারীরা এখন আর না খান। রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বাজার থেকে গায়ের চাদর এনে পুড়িয়েছেন। কিন্তু বিএনপি নেত্রীসহ নেতাদের স্ত্রীরা যে ভারতীয় শাড়ি পরেন তাঁরা কি তা পুড়িয়েছেন? বর্জনকারীদের কি উচিত নয় ভারতীয় সেই শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলা? বাড়িতে বসে টিভিতে ভারতীয় সিনেমা আর সিরিয়াল দেখা বন্ধ করা? ভারতীয় মসলা, ভারতীয় গরু খাওয়া বন্ধ করা? মুখে লম্বা কথা না বলে বাস্তবে আসুন।

আমরা বন্ধু পরিবর্তন করতে পারব, প্রতিবেশী কীভাবে বদল করব? ভুলে গেলে হবে না, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সব ধরনের সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছিল ভারত। সে সহায়তা ছিল নানা মাত্রিক। ভারতে ১ কোটির বেশি শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতের সাধারণ মানুষ বাংলাদেশের মানুষকে সাদরে গ্রহণ করে নিয়েছিল। নিজেদের ঘরবাড়িতে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করেছিল। মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ ক্যাম্পগুলো ছিল ত্রিপুরা, আসাম, পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে। প্রশিক্ষণ দিয়ে, অস্ত্র দিয়ে, রক্ত দিয়ে, খাদ্যসামগ্রী দিয়ে নানাভাবে শুধু সরকারই নয়; ভারতের সর্বস্তরের মানুষ বাংলাদেশের পাশে থেকেছিল মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোয়। সেজন্য বলা হয়, ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে প্রতিষ্ঠার ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। রক্তের অক্ষরে লেখা সম্পর্ক গত ৫৩ বছরে অনেক ওঠানামা করেছে। কিন্তু প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়নি। যাওয়ার কথাও নয়। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে এটাই জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু হঠাৎ করে বিএনপি কেন ভারতের পণ্য বর্জনের ডাক দিল তা বোধগম্য নয়। তাহলে জাতীয় নির্বাচন বয়কটের ডাক দিয়ে তাতে ব্যর্থ হয়ে দেশে নতুন করে অরাজকতা তৈরি করতে চাচ্ছে তারা?

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু হয়। ২৬ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পর পরই গোটা ভারতেই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রবল দাবি ওঠে। ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ-লোকসভা ও রাজ্যসভায় ২৭ মার্চ পাকিস্তানি সেনাদের বর্বরতা ও পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকেই। লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশনে ইন্দিরা গান্ধী বলেন, ‘আমাদের ভূখণ্ডের একেবারে সন্নিকটে নিরস্ত্র ও নিরপরাধ মানুষের ওপর যে নজিরবিহীন নির্যাতন চলছে আমাদের জনগণ তার তীব্র নিন্দা না করে পারে না। পূর্ববঙ্গের জনগণের এ মহান সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতি সমর্থন ও সহৃদয় সহানুভূতি অব্যাহত থাকবে।’ বিজয়ের আগেই ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে ভারতের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি বিশ্বের কূটনীতির ইতিহাসে একটি মাইলফলক ঘটনা। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। যুদ্ধের চূড়ান্ত মুহূর্তে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভারতীয় মিত্রবাহিনী যোগ দেয়। সম্মিলিতভাবে যুদ্ধ করে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়।

১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। মুক্তিলাভের পর লন্ডন হয়ে নিজ মাতৃভূমিতে ফেরার পথে দিল্লিতে যাত্রাবিরতি করেন জাতির পিতা। এ সময় দিল্লিতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছিলেন, ‘আমাদের বন্ধুত্ব অটুট থাকবে।’ সে সময় তিনি ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় সেনাদের অতিদ্রুত প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। ভারত খুব দ্রুতই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। মাত্র দুই মাসের মাথায় ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী এ দেশ থেকে ফিরে যায়। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের নতুন মোড় নেয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় আসে। শুরু হয় বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় এলে ভারতবিরোধী তৎপরতা শুরু হয়। ভারতবিরোধী স্লোগান আর তৎপরতা থাকলেও দাবিদাওয়া আদায়ের ব্যাপারে বিএনপি ততটা সোচ্চার ছিল না। ১৯৭৭ সালে বিএনপির শাসনামলে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকে গঙ্গার পানির হিস্সা ৪৫ হাজার কিউসেক থেকে কমিয়ে ২০ হাজার কিউসেক করা হয়। অথচ ১৯৭৫ সালের ১৮ এপ্রিল ফারাক্কা চুক্তি অনুযায়ী ৪৫ হাজার কিউসেক পানি বাংলাদেশের জন্য নিশ্চিত করা হয়েছিল। ফারাক্কা বাঁধের বিষয়ে জিয়াউর রহমান ভারতীয় দৈনিক দি হিন্দুর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফারাক্কা বাঁধ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এ বিষয়ে কিছু বলার নেই।’ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে তাদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করে রাজাকার শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী করেন। রাজাকার আবদুল আলীমকে মন্ত্রী করেন। কুখ্যাত গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে আনেন। জিয়া-খালেদার আমলে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে উঠেছিল লাল সবুজের পতাকা। গণতন্ত্রের কথা বলে বিএনপি। সেখানে সামরিকতন্ত্রে গণতন্ত্রের লেবাস পরানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করে দল গঠন করেছে। মার্শাল ল জারি করে প্রতি রাতে কারফিউ দিয়ে জিয়া দেশ চালিয়েছিলেন। সেখানে গণতন্ত্রের স্থান কোথায় ছিল? তথাকথিত সামরিক অভ্যুত্থানের বিচারের নামে সামরিক কর্তাদের বিনা বিচারে হত্যা করেছেন জিয়াউর রহমান। বঙ্গবন্ধু ঘোড়দৌড়, হাউজি, জুয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান তা চালু করেন। জিয়াউর রহমান প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে হ্যাঁ-না ভোট চালু করেছিলেন। জিয়াউর রহমানের সময় প্রিন্সেস লাকী খানের সংস্কৃতি চালু হয়। ১৯৮১ সালে জিয়ার মৃত্যুর পর প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সাত্তার ক্ষমতায় আসেন। বিএনপি সরকারের যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে খুনের আসামি ইমদুকে গ্রেফতার করা হয়। বিএনপি সরকারের পতন ঘটে। জেনারেল এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়নি। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের সমর্থন নিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর ভোট চুরির অপরাধে ১৫ দিনের মধ্যে জনগণের চাপে বিএনপি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়।

২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসেন। খালেদা জিয়ার সময়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সে হামলায় ২৪ জন নিহত হন। এ ছাড়া খালেদা আমলে দেশব্যাপী ৬৩ জেলায় একযোগে বোমা হামলা হয়। জঙ্গিবাদ, হাওয়া ভবন দুর্নীতির কারণে সরকারের বিদায় ঘটে। আসে ১/১১ সরকার। ২০০৭-০৮ সালে বিএনপির সেকেন্ড ইন কমান্ড তারেক রহমান মুচলেকা দিয়ে দেশ ছাড়েন। বিএনপি ২০০৮ সালের নির্বাচনে মাত্র ৩০টি আসন পায়।

বিএনপি বর্তমানে সব নির্বাচন বয়কট করছে। আগুনসন্ত্রাস করে মানুষ পুড়িয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা কি পেরেছে? বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মবিশ্বাস আর দৃঢ়তা দিয়ে দেশের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তাঁর কৌশলে এ বছর ৭ জানুয়ারি একটি অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গণতান্ত্রিক উপায়ে নতুন সরকারের যাত্রা হয়েছে। বিএনপিকে বলব হঠকারী রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বাদ দিয়ে গঠনমূলক রাজনীতি করে জনগণের পাশে থাকুন। সরকারের সমালোচনা করার থাকলে গঠনমূলক সমালোচনা করুন।

লেখক : জাতীয় সংসদ সদস্য, সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

২৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা