শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

কারাগারে ৩৯০ আনসার, আসামি ১০ হাজার

হাসপাতালে আহতদের দেখতে গেলেন চার উপদেষ্টা ♦ আনসারের ছদ্মবেশে যারা এসেছিল তাদের উদ্দেশ্য ছিল বিশৃঙ্খলা করা : আসিফ নজরুল
নিজস্ব ও আদালত প্রতিবেদক
কারাগারে ৩৯০ আনসার, আসামি ১০ হাজার

চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে সচিবালয় অবরুদ্ধ করে ভাঙচুর ও হামলার মামলায় গ্রেপ্তার ৩৯০ জন আনসার সদস্যকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের পৃথক কয়েকটি আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এদিকে রাজধানীর তিন থানায় পৃথক মামলায় প্রায় ১০ হাজার অজ্ঞাত আনসার সদস্যকে আসামি করা হয়েছে। আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখা সূত্রে জানা গেছে, এদিন শাহবাগ থানার মামলায় ১৯১ জন, রমনা থানার মামলায় ৯৮ জন, পল্টন থানার মামলায় ৯৫ জন ও বিমানবন্দর থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো ছয়জন আনসার সদস্যকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এ চার থানার মামলায় অন্তত ৪২৬ জনের নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়াও অন্তত ৩ হাজার অজ্ঞাতনামা আনসার সদস্যদের আসামি করা হয়েছে। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, রবিবার রাত ৯টার দিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনে সাধারণ আনসার ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় আনসার সদস্যরা পল্টন মডেল থানাধীন জিরো পয়েন্ট এলাকায় চাকরি জাতীয়করণসহ বিভিন্ন দাবিতে রাজপথ অবরোধ করে রাখে। পুলিশ তাদের ঘটনাস্থল থেকে চলে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করে। তারা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুরোধ অমান্য করে রাস্তা অবরোধের মাধ্যমে যান চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অন্যান্য উপদেষ্টারা তাদের দাবিদাওয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিয়ে দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সাধারণ আনসারদের পক্ষে কয়েকজন প্রতিনিধির সঙ্গে তাৎক্ষণিক বৈঠক করেন এবং আংশিক দাবি পূরণ করেন। এ ছাড়াও অন্যান্য যৌক্তিক দাবিগুলো একটি কমিটি গঠন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়নে আশ্বাস দেন। কিন্তু সাধারণ আনসাররা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তথা বাংলাদেশ সচিবালয়ের চারপাশে অবস্থান করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখে এবং জিরো পয়েন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবরোধ করে দাবিদাওয়া পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান করবে মর্মে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে।

একপর্যায়ে রাত সাড়ে ৯টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা ঘটনাস্থলে এলে তারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে অসংখ্য পথচারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা গুরুতর আহত হন। আনসার সদস্যরা রাস্তার ওপর আগুন ধরিয়ে দেয় এবং রাস্তায় চলাচলরত বিভিন্ন গাড়ি ভাঙচুর করতে থাকে। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বেআইনি জনতাবদ্ধ হয়ে পুলিশের কাজে বাধা, অগ্নিসংযোগ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে গাড়ি ভাঙচুর করে। এর আগে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে আন্দোলন করা সাধারণ আনসার সদস্যদের বিরুদ্ধে রাজধানীর তিন থানায় পৃথক মামলা হয়। এসব মামলায় প্রায় ১০ হাজার অজ্ঞাত আনসার সদস্যকে আসামি করা হয়েছে।  গতকাল শাহবাগ থানা সূত্রে জানা যায়, সচিবালয়ে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আনসার সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ মামলায় এজাহারনামীয় আসামি ২০৮ জন ও অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে ৩ হাজার আনসার সদস্যকে। এ ছাড়া শাহবাগ থানায় ১৮৯ জন আনসার সদস্য গ্রেপ্তার হন। পল্টন থানার মামলায় এজাহারনামীয় আসামি করা হয়েছে ১১৪ জন আনসার সদস্যকে। এ ছাড়া মামলায় ৪ হাজার আনসার সদস্যকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। রবিবার রাত থেকে গতকাল পর্যন্ত ৯৫ জন আনসার সদস্যকে পল্টন থানায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। রমনা থানার মামলায় এজাহারনামীয় আসামি ৯৮ জন এবং অজ্ঞাত আসামি ৩ হাজার। রমনা থানায় গতকাল পর্যন্ত ৮৫ জন আনসার সদস্য গ্রেপ্তার হন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. সারোয়ার জাহান বলেন, তিন থানায় আন্দোলনরত আনসার সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে।

ঢামেকে ভর্তি দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক : রাজধানীর সচিবালয়ে আনসার-ছাত্র সংঘর্ষে আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুজন শিক্ষার্থীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। গত রবিবার সংঘর্ষে আহত হয়ে ৬০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন ঢামেক হাসপাতালে। এর মধ্যে পাঁচজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে গতকাল হাসপাতালে গিয়েছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের চার উপদেষ্টা।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, গৃহায়ন ও গণপূর্ত এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান হাসপাতালে ভর্তি থাকা আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।

এ সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, সচিবালয়ে আনসার ও ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষে ৬০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে পাঁচজনকে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি আরও বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেওয়া প্রায় ২ হাজার ব্যক্তি ঢামেক থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ৮০০ জনকে ভর্তি করা হয়েছিল। বর্তমানে হাসপাতালে ১০০ জন গুলিবিদ্ধসহ চিকিৎসাধীন রয়েছেন, যাদের মধ্যে আইসিইউতে নয়জন আছেন।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান আরও জানান, আইসিইউতে থাকা রোগীদের অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সব রোগীর জন্য চিকিৎসাসেবা সম্পূর্ণ ফ্রি করা হয়েছে। যেসব ওষুধ সরকারিভাবে সরবরাহ করা হয় না, সেগুলোরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঢামেকে আহতরা যেন সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা পান, সেজন্য তাদের জন্য একটি ডেডিকেটেড ওয়ার্ড তৈরি করা হয়েছে। তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান, যেন হাসপাতালে অযথা ভিড় না করেন এবং রোগীদের সঙ্গে একজন করে অ্যাটেনডেন্ট থাকেন। আহতরা বিভিন্ন জীবাণুতে আক্রান্ত হতে পারেন, তাই সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

আনসারের ছদ্মবেশে যারা এসেছিল তাদের উদ্দেশ্য বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি-ড. আসিফ নজরুল : অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, সচিবালয়ে যারা আনসারদের ছদ্মবেশে এসেছিল তাদের মূল উদ্দেশ্যই ছিল বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা। যারা ষড়যন্ত্র করতে এসেছিল তারা সফল হবে না। প্রচলিত আইনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গতকাল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) শিক্ষার্থী-আনসার সংঘর্ষে আহতদের দেখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, ঢামেকের পরিচালক ও শিক্ষার্থী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ড. আসিফ নজরুল বলেন, যারা আনসারের ছদ্মবেশে এসেছিল, তাদের দাবি আদায়ের এজেন্ডা ছিল না। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিই তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল। লাঠি তাদের স্টকে ছিল। আমরা দেখেছি, কীভাবে তারা ছাত্রদের ওপর হামলা করেছে। যেসব ছাত্র স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে, যারা আমাদের স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ, তাদের রাস্তায় ফেলে নির্মমভাবে মেরেছে।

তিনি আরও বলেন, ছাত্ররা পুরো পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। যারা ষড়যন্ত্র করবে, তারা সফল হবে না। প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে যারা সঠিক পথে দাবি আদায়ের আন্দোলন করছেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ, বিবেচনা করে দেখবেন ১৭ বছরের বৈষম্য ও শোষণ ১৭ দিনে কি সমাধান করা যায়? আনসারদের ধৈর্য্য ধারণের পরামর্শ দিয়ে এই উপদেষ্টা বলেন, আপনারা নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় দাবি জানান। আমরা জনগণের পক্ষ থেকে এসেছি, কোনো দলের প্রতিনিধি না। সবার স্বার্থ নিশ্চিত হয় এমনভাবে কাজ করব। তবে সেজন্য সময় লাগবে। অধ্যাপক আসিফ নজরুল আরও বলেন, সচিবালয়ে শিক্ষার্থী-আনসার সংঘর্ষে আহত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহর শারীরিক অবস্থা অনেকটা ভালো। হাসনাত ছাড়া আরও কয়েকজন শিক্ষার্থী ও পথচারী চিকিৎসাধীন আছেন। আহতদের সুচিকিৎসায় সব রকমের সহযোগিতা করা হবে।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস

এই মাত্র | দেশগ্রাম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল
অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল

৩৩ মিনিট আগে | পর্যটন

কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬
নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ
বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ

১ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন
আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি
এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা