শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

ঢালাওভাবে মামলায় বিপ্লব সুসংহত হবে না : ফখরুল

দলগুলোর সঙ্গে সরকারের দ্রুত আলোচনা প্রয়োজন
নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢালাওভাবে মামলায় বিপ্লব সুসংহত হবে না : ফখরুল

অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলো কে কী চায়, তা জানার জন্য অতি দ্রুত বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এ বিষয়টা আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান করতে হবে। না হলে অনেক ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে। এ ছাড়া ঢালাওভাবে মামলা দিলে বিপ্লব সুসংহত হবে না। মামলা করার আগে যাচাই করতে দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে নস্যাৎ করতে বিদেশ থেকে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।

এক এগারোর মতোই বিএনপিকে লক্ষ্য করে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলেও জানিয়ে এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বানও জানান তিনি। গতকাল দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।

এদিকে বন্যার কারণে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে জানিয়ে মহাসচিব বলেছেন, দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচিতে যে অর্থ ব্যয় হওয়ার কথা ছিল- সেটি ত্রাণ তহবিলে দেওয়া হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি সম্পর্কে মহাসচিব বলেন, ১ সেপ্টেম্বর শুধুমাত্র দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে গত ২১ আগস্ট পাঁচ দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম। মঙ্গলবার রাতে অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানও উপস্থিত ছিলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, কোনো ধরনের দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী জড়িত নয়। যদি দুই-একজন করে থাকে, তবে সেটি বিএনপি নয়। সেটা তারা ব্যক্তিগতভাবে করেছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ঢালাওভাবে মামলা না করার পরামর্শ দিয়ে নেতা-কর্মীদের বিএনপির মহাসচিব বলেন, পুলিশের সঠিক তদন্তের মাধ্যমে যাচাই করে নিন। এমন কোনো মামলা দেবেন না, যে মামলায় দোষী সাব্যস্ত হবে না। সব মামলা কেন্দ্রীয় নেতাদের নামে না করে, যেখানে যারা সম্পৃক্ততা রয়েছে তাদের নামে মামলা করতে হবে। অনেক জায়গায় জেলা প্রশাসকের নামেও মামলা দেওয়া হচ্ছে, সেগুলো আবার নেওয়া হচ্ছে। আমরা চাই বর্তমান সরকারকে সহযোগিতা করে একটি স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করতে। যেভাবে মামলা হচ্ছে, তা এ বিপ্লবকে সংহত করবে না। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসেছে। অবশ্যই আমরা তাদের যৌক্তিক সময় দেব। সকল প্রকার সহযোগিতা আমরা এখন পর্যন্ত করে যাচ্ছি। তিনি আরও বলেন, আমরা কিন্তু ভুলে যাইনি ওয়ান ইলেভেনে কারা কারা বিরাজনীতিকরণে ভূমিকা পালন করেছিল। রাজনীতির দরকার নেই, তারা একটি সিলেক্টেড গভর্নমেন্টের কথা বলেছিল। সে সময় বিএনপিকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন ও বাতিল করার পাঁয়তারা করেছিল। এ কথাগুলো আমরা ভুলতে পারি না। দেশের জন্য, মানুষের জন্য, রাজনীতির জন্য, এ কথাগুলো তো মনে রাখতেই হবে। যখন আমরা তাদের আবার সামনে দেখি, তখন সন্দেহ হয়, প্রশ্ন এসে যায়। এ জন্য আমরা বারবার বলে যাচ্ছি, এবারের আন্দোলনে যারা বাধা দিয়েছে এবং ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের চেহারাগুলো দেখতে চাই না। একই সঙ্গে যারা গণতন্ত্রকে ব্যাহত করার জন্য কাজ করেছে, সেই চেহারাগুলোও আমরা দেখতে চাই না। বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণবিপ্লবকে নস্যাৎ করতে বা ব্যর্থ করতে অনেক ধরনের চক্রান্ত চলছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত থেকে এখনো অনেক ধরনের প্রচারণা চালানো হচ্ছে। প্রচারণার মূল উদ্দেশ্য হলো- বাংলাদেশের বিপ্লবকে নস্যাৎ করে দেওয়া। যেখানে বলা হচ্ছে, সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ করা হচ্ছে, যার এক পারসেন্টও সঠিক না। মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি গত ১৫ বছর ধরে এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বেশি ত্যাগ করেছে। সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সাড়ে ছয় বছর জেল খেটেছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাসিত হয়েছেন। বিএনপির এমন কোনো নেতা-কর্মী নেই যারা অন্যায় নিপীড়নের শিকার হয়নি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, যাদের জনসমর্থন নেই, জনগণ মনে করে না যে, তারা সরকার চালাতে পারবে। তারা ভিন্ন মতে জনগণের চিন্তাভাবনা করে। আমি সেই রাজনৈতিক দলের নাম বলছি না। আমরা লড়াইটা করেছি গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য। সেটার জন্য তো আমরা নির্বাচনের কথা বলব। এটা তো আমাদের রাইট (অধিকার) আছে। আমরা নির্বাচনের জন্যই এত দিন ধরে সংগ্রাম-লড়াই করে আসছি। যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হলো, তখন সেটি ফিরিয়ে আনার জন্য ওই দলগুলো মিলেই আন্দোলন করেছি। এ আন্দোলনের পর ওই দলগুলোকে কিন্তু অনেক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। এমনকি তাদের অফিস পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এখন ওই বিষয়টিকে বাদ দিয়ে তো কোনো রাজনৈতিক চিন্তা করব না।

‘জামায়াত নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন বাতিলের বিষয়টি কীভাবে দেখছেন’ এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নই, যে কোনো দল যে কোনো ব্যক্তি তার স্বাধীন দল করার অধিকার আছে। এটিই গণতন্ত্রের মূল লক্ষ্য। কিন্তু স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের পক্ষে থাকতে হবে। স্বাধীনতাকে যারা বিশ্বাস করে না তাদের সমর্থন করা যাবে না।

অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে কোনো বিরাজনীতিকরণের লক্ষণ দেখতে পাচ্ছেন কি না?- এ প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন,  বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যে এখনো এমন কোনো লক্ষণ দেখছি না। তবে আমি সতর্ক করছি। কিছু ফেস দেখছি, যাদের আমরা কোনোদিন দেখিনি, হঠাৎ করেই তারা মিডিয়াতে ফ্রন্ট পেজে চলে আসছে। তাদের বক্তব্য, তাদের থিউরি- এগুলো আপনারা প্রচার করছেন। আমার কাছে মনে হয়, এটি সুস্থ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ভালো বিষয় নয়। আমি নাম বলতে চাই না, যাদের কোনোদিনই দেখলাম না, তারা হঠাৎ করেই ফ্রন্ট পেজে চলে আসছে। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু তাদের তো আমরা চিনি না, তাদের বক্তব্য কী, তারা কী করতে চান? সেটাও বুঝি না। দেশের মানুষও বোঝে না।

আমরা তো এক-এগারোর কথা ভুলে যাইনি : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দ্রুত নির্বাচন দাবি প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা এখনো এক-এগারোর কথা ভুলে যাইনি। তাই আবার যখন ওই ভয়ংকর চেহারাগুলো সামনে আসে, তখন যথেষ্ট সন্দেহের উদ্রেক হয়, প্রশ্ন সামনে এসে যায়।

৫ আগস্টের পট-পরিবর্তনের পর সংখ্যালঘু নির্যাতন ও দখল নিয়ে বিএনপিকে লক্ষ্যবস্তু করে প্রচারণা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এ কাজগুলো করা হচ্ছে- আবার এক-এগারোর মতো বিএনপিকে লক্ষ্য করে, বিরাজনীতিকীকরণের চেষ্টা থেকে। 

জামায়াতে ইসলামীকে ইঙ্গিত করে মির্জা ফখরুল বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার যে বাতিল করা হলো, তার জন্য ওই দলগুলো মিলেই তো আমরা আন্দোলন করেছি। ওই দলগুলোর অনেকের আন্দোলনে অনেক নির্যাতন ভোগ করতে হয়েছে। এমনকি তাদের অফিস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এখন ওই আন্দোলনকে ওই বিষয়কে বাদ দিয়ে আমি তো অন্য রাজনৈতিক চিন্তা এই মুহূর্তে করব না।

তিনি বলেন, হ্যাঁ, অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে একটি আন্দোলন-বিপ্লবের মধ্য দিয়ে। অবশ্যই এই সরকারকে যৌক্তিক সময় দিতে হবে। তার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা আমরা করে যাচ্ছি, করব যত দিন আমরা মনে করি সরকার রাইট ট্রাকে থাকবে। 

মির্জা ফখরুল বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে যারা কাজ করেছেন, যারা সহায়তা করেছেন, তাদের যেভাবে দেখতে চান না, সেই একইভাবে গণতন্ত্রকে ব্যাহত করার জন্য, ধ্বংস করার জন্য যারা কাজ করেছেন তাদেরও এ দেশের মানুষে দেখতে চায় না। মানুষ এখানে একটা ডেমোক্র্যাটিক সেটআপ চায়, গণতন্ত্র চায়। মানুষ নির্বাচন চায়। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে।

তিনি বলেন, এখন আমি যদি মনে করি, একজন ব্যক্তি দেশকে একেবারে স্বর্গ বানিয়ে দিতে পারবে- ওই চিন্তাটা সঠিক হবে না। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে দেশ কীভাবে চলবে। সংস্কারের দাবি তো আমরাই তুলেছি। আমরা ৩১ দফা দিয়েছি। ৩১ দফা থেকে কমিয়ে ১০ দফা হয়েছে, ১০ দফা থেকে এক দফা হয়েছে। এটা নিয়ে আমরা আন্দোলন করেছি সারা বাংলাদেশ চষে বেড়িয়েছি। আমরা তো সংস্কার চাই। তবে সেই সংস্কারটা অবশ্যই হতে হবে জনগণের সমর্থন নিয়ে। জনগণের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি হয়, এমন বক্তব্য না দিতে সবার প্রতি অনুরোধ জানান বিএনপির মহাসচিব।  বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, প্রথম দিকে তারা যে সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রচার চালিয়েছিল, এর বোধ হয় এক দুই পারসেন্টও সঠিক নয়। দ্বিতীয়ত হচ্ছে, দখলদারি। এগুলো কিন্তু একটা ক্যাম্পেইন। আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি, আবার আগের মতো এক-এগারোর মতো বিএনপিকে লক্ষ্য করে এ কাজগুলো করা হচ্ছে। এটা অত্যন্ত অন্যায়। আমরা ১৫ বছর ধরে সংগ্রাম করেছি গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য। মনে রাখতে হবে, গণতন্ত্রে নির্বাচিত সংসদ ছাড়া কোনো সমস্যার সমাধান হয় না।

দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে লুটপাটের অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, হাসিনা সরকারের পতনের পর সারা দেশেই লুটপাট হচ্ছে বলে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয় বিভিন্ন মাধ্যমে। এমনকি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও অভিযোগ করেন। অভিযোগের এ বিষয়টি নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, কোনো লুটপাটে বিএনপির নেতা-কর্মীরা জড়িত নয়। এমন কাজে কেউ জড়িত থাকলে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে নস্যাৎ করতে বিদেশ থেকে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক
ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে
৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির যৌথসভা বিকালে
বিএনপির যৌথসভা বিকালে

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল
লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৭ ঘণ্টা পর দৌলত‌দিয়া-পাটু‌রিয়া নৌরুটে ফে‌রি চলাচল শুরু
৭ ঘণ্টা পর দৌলত‌দিয়া-পাটু‌রিয়া নৌরুটে ফে‌রি চলাচল শুরু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা আকাশের সঙ্গে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া
মেঘলা আকাশের সঙ্গে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাট হাতে তামিমের ঝড়ো ফিফটি
ব্যাট হাতে তামিমের ঝড়ো ফিফটি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে
কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা
আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল
অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল

১ ঘন্টা আগে | পর্যটন

কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬
নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

২ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৫ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা