শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সীমিত সেবা সীমাহীন দুর্ভোগ

♦ হাসপাতালে অসহায় রোগী-স্বজনরা ♦ জরুরি বিভাগে ভিড় ♦ বহির্বিভাগ চলবে ৩ ঘণ্টা
নিজস্ব প্রতিবেদক
সীমিত সেবা সীমাহীন দুর্ভোগ

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক), শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের বেশ কিছু হাসপাতালে চিকিৎসক আন্দোলনে বহির্বিভাগ বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন রোগীরা। তবে জরুরি বিভাগ চালু থাকায় সীমিত পরিসরে মিলেছে সেবা। আজ থেকে বহির্বিভাগ, ইনডোর এবং রুটিন সেবা সীমিত পরিসরে চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

গতকাল সকাল ১০টায় ঢামেকের বহির্বিভাগে গিয়ে দেখা যায়, টিকিট কাউন্টারে তালা ঝুলছে। কাউন্টারের সামনে অপেক্ষমাণ রয়েছে ১০-১২ জন রোগী ও স্বজনরা। বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা নিয়ে এসেছেন এই রোগীরা। বহির্বিভাগ থেকে সেবা না পেয়ে রোগী ও তাদের স্বজনদের অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কাউকে আবার হাসপাতাল ছেড়ে চলে যেতে দেখা যায়।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, ২ হাজার ৬০০ আসনের এই হাপাতালে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪ থেকে ৫ হাজার রোগী সেবা নিতে আসেন। বহির্বিভাগে সেবা না পেয়ে জরুরি বিভাগে ভিড় করেন রোগীরা। এতে অন্যদিনের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি রোগীর চাপ পড়ে জরুরি বিভাগে। এত রোগীর সেবা দিতে হিমশিম পরিস্থিতিতে পড়তে হয় জরুরি বিভাগের চিকিৎসকদের। গত সপ্তাহে আশুলিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নিয়েছিলেন সালাম মিয়া। সেলাই কাটা এবং পরবর্তী ওষুধের জন্য গতকাল হাসপাতালে এসেছিলেন তিনি। সালাম মিয়া বলেন, বহির্বিভাগে গিয়ে দেখি বন্ধ, কোনো চিকিৎসক নেই। ওখান থেকে জরুরি বিভাগে এসেছি। কিন্তু এখানে ভীষণ ভিড়। প্রায় তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করলেও সিরিয়াল আসেনি। একই অবস্থা দেখা যায় শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও। সকাল ৯টায় হাসপাতালের বহির্বিভাগে টিকিটের জন্য অপেক্ষা করেন কয়েক শ রোগী। চিকিৎসকদের আন্দোলনের কথা শুনে অনেকেই ফিরে যান। যারা জরুরি রোগী নিয়ে এসেছেন তারা জরুরি বিভাগে গিয়ে ভিড় করেন।

তবে আজ থেকে সীমিত পরিসরে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বহির্বিভাগ চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন নিউরোসার্জারি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. আবদুল আহাদ। গতকাল বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেছেন। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, চিকিৎসকদের ওপর যারা হামলা করেছে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে এবং হাসপাতালে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে। এরই মধ্যে আমরা দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখেছি। ইতোমধ্যে ঘটনায় জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হাসপাতালে হামলার ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি যারা আছে তাদেরও দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্য উপদেষ্টার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঢামেক হাসপাতাল, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল হাসপাতালের ডেন্টাল কলেজে নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে রবিবার সন্ধ্যা থেকে সব হাসপাতালে জরুরি বিভাগ চালু হয়েছিল, সেগুলো চালুই থাকবে।

ডা. আবদুল আহাদ বলেন, মঙ্গলবার থেকে সীমিত পরিসরে অর্থাৎ সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বহির্বিভাগে সেবাদান চালু থাকবে। সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি চলবে।

চিকিৎসকদের দাবি অনুযায়ী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটডোর (বহির্বিভাগ) ছাড়া অন্য সব বিভাগ চালু আছে। মঙ্গলবার থেকে বহির্বিভাগসহ অন্য সেবাও চালু হয়ে যাবে। চিকিৎসকদের দাবি অনুযায়ী হাসপাতালে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। চিকিৎসকদের ওপর হামলার ঘটনায় হওয়া মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের দ্রুত ধরার চেষ্টা চলছে।

ঢাকা মেডিকেলে রোগী মৃত্যুর ঘটনায় চিকিৎসকদের কোনো অবহেলা ছিল না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ টি এম সাইফুল ইসলাম। গতকাল দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এই কর্মকর্তা জানান, সোমবারই তারা উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পূর্ণ তদন্ত করেন এবং রাতেই প্রতিবেদন দাখিল করেন। যেখানে উঠে এসেছে ছাত্রদের হাতে চিকিৎসক নাজেহাল হওয়ার বিষয়টি। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচারের আওতায় আনার জন্য মন্ত্রণালয় সুপারিশ করেছে বলে জানান তিনি। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত শনিবার রাতে তিন দফায় চিকিৎসকদের ওপর হামলা ও মারধরের প্রতিবাদে রাতেই কাজ বন্ধ করে দেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। তখন থেকেই সেখানে চিকিৎসা সেবার অচলাবস্থা শুরু হয়। ঢাকা মেডিকেলের অন্য চিকিৎসকরাও ইন্টার্ন চিকিৎসকদের এই কর্মবিরতিতে সংহতি জানান। চিকিৎসকেরা হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির পাশাপাশি সারা দেশে চিকিৎসক ও রোগীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানান।

রবিবার দুপুরে তারা সারা দেশের সব হাসপাতালে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সঙ্গে ছয় দফা দাবি তুলে ধরেন। এরপর সন্ধ্যায় সংকট নিরসনে হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে কিছু শর্ত জুড়ে দিয়ে কর্মবিরতি স্থগিতের ঘোষণা দেন চিকিৎসকরা। এসব শর্ত না মানা হলে সোমবার সন্ধ্যা থেকে ‘শাটডাউন’ কর্মসূচিতে ফিরবেন বলে তারা হুঁশিয়ারি দেন। তবে এ কর্মসূচিতে না গিয়ে সোমবার বিকালে সংবাদ সম্মেলনে তিন ঘণ্টা বহির্বিভাগ খোলা ও অন্যান্য চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসকরা আন্দোলন-কর্মসূচি পালনের কথা জানিয়েছেন তিনি।

বিভিন্ন স্থানে ভোগান্তি : ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন স্থানে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য-

গোপালগঞ্জ : কমপ্লিট শাটডাউনের অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জের সরকারি হাসপাতালগুলোতে বহির্বিভাগ সেবা বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া ওয়ার্ডে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান বন্ধ রাখেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। এ অবস্থায় অনেকে ডাক্তার দেখাতে ছোটেন বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে।

বরিশাল : কমপ্লিট শাট ডাউন কর্মসূচি পালন করেছেন বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকরা। এক ঘণ্টা পর চিকিৎসা কার্যক্রম শুরু হলেও হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা প্রদান বন্ধ ছিল। হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচ এম সাইফুল ইসলাম বলেন, সবাই কেন্দ্রীয় নির্দেশনার দিকেই তাকিয়ে আছেন। চিকিৎসকদের নিরাপত্তার স্বার্থে যে সিদ্ধান্ত আসবে সেটি বাস্তবায়ন করবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তবে মানবিক কারণে জরুরি সেবাসহ কয়েকটি বিভাগের চিকিৎসাসেবা চালু রেখেছি।

কুমিল্লা : চিকিৎসকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিতে হয়েছে। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণ ও ময়নামতি মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচি পালিত হয়। ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরাম-এনডিএফ আয়োজিত কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন এনডিএফের কুমিল্লা জেলা সভাপতি ডা. মজিবুর রহমান, ডা. জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, ডা. মো. জুয়েল রানা, ডা. মো. মাছুম হাসান, ডা. মিনহাজুল রহমান তারেক, ডা. সফিকুর রহমান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৫ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন