শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

গ্রাহককে শোষণ করে হরিলুট

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রাহককে শোষণ করে হরিলুট

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালের পর থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত এই ১৫ বছরে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে ১৮৮ শতাংশ। এর আগে দেশে ২০০১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে চারবার। এ সময় গ্রাহক পর্যায়ে (সর্বনিম্ন ১০০ থেকে সর্বোচ্চ ৪০০ ইউনিট ব্যবহার) বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ১৬ শতাংশ। আওয়ামী লীগ সরকারের গত দেড় দশকে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে ১৪ বার। বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধিতে দেশের উৎপাদন খাতের সব পণ্যের দাম বেড়েছে, যা সামগ্রিকভাবে মানুষের জীবনমানের ওপর প্রভাব ফেলেছে। জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্রাহকের কাছ থেকে বিদ্যুতের অতিরিক্ত বিল আদায়ের পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। অযৌক্তিকভাবে ইউনিটপ্রতি বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে গ্রাহক শোষণ করে হরিলুট করা হয়েছে। তারা ঘন ঘন বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির জন্য কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করেন। এগুলো হচ্ছে- দেশের স্বার্থ রক্ষা না করেই ভারতীয় শিল্পগোষ্ঠী আদানির সঙ্গে বাংলাদেশের অসম বিদ্যুৎ চুক্তি এবং বিভিন্ন বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সঙ্গে বিদ্যুৎ, জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ আইন) আওতায় কয়েক গুণ বেশি দামে বিদ্যুতের ক্রয়চুক্তি বাস্তবায়ন করা।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, গত দেড় দশকে বিদ্যুৎ খাতের সক্ষমতা বৃদ্ধি পেলেও বিদ্যুতের দাম বেড়েছে অভাবনীয় হারে। এর কারণ হিসেবে তারা মনে করছেন, চাহিদার তুলনায় উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রতিযোগিতাহীন বাজার এবং খাতটির অনিয়ম-দুর্নীতি দায়ী। বিদ্যুৎ খাতে ঋণ ও দায়-দেনা মেটানোর নামে দফায় দফায় দাম বাড়িয়ে তা চাপানো হয়েছে ভোক্তার ওপর। এতে ভোক্তা থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সব প্রতিষ্ঠানই ভুক্তভোগী হয়েছে।

আদানির বিদ্যুতের দাম বেশি : দেশের কয়লাচালিত অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর তুলনায় আদানি প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি)-কে বাড়তি অর্থ দিতে হয়। জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদানি গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশের করা বিদ্যুৎ চুক্তিটি বৈষম্য ও প্রতারণামূলক। তারা বলছেন, আদানি গ্রুপ এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। এই চুক্তিতে তারা কারচুপির আশ্রয় নিয়েছে।

বিদ্যুৎ খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাড়তি কয়লা, ক্যাপাসিটি চার্জসহ বিভিন্ন কৌশলে বিদ্যুতের অতিরিক্ত দাম ধরেছে ভারতের আদানি শিল্পগোষ্ঠী। এজন্য ভারতের ঝাড়খন্ডের ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির চুক্তি বাতিলের দাবিও জানিয়েছে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। গত বছর থেকে আওয়ামী লীগ বাড়তি দাম দিয়ে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টি নিয়ে ওঠা সমালোচনা উপেক্ষা করেই বিদ্যুৎ আমদানি করে আসছিল। চলতি বছর জুনে আদানি প্রতি ইউনিট বিদ্যুতে কয়লার দাম ধরেছে ৮ টাকা ২২ পয়সা। এ সময় পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লার খরচ ৬ টাকা ২২ পয়সা। আদানি গত অর্থবছর প্রতি ইউনিট বিদ্যুতে ক্যাপাসিটি চার্জ ও পরিচালন ব্যয় ধরেছে ৭ টাকার বেশি। জ্বালানি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাড়তি খরচ দেখিয়ে ২৫ বছরে অতিরিক্ত ১ লাখ কোটি টাকা আদায়ের সুযোগ রয়েছে আদানির।

আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগ, কম দামে কয়লা ব্যবহার করে বেশি দাম আদায়, শুল্কসুবিধা পেয়েও তা প্রদর্শন না করা। এ ছাড়া তিন মাস আগে বিদ্যুতের নির্দিষ্ট চাহিদা জানানো, উৎপাদন সক্ষমতার কমপক্ষে ৩৪ শতাংশ বিদ্যুৎ কেনা, ১ শতাংশের বেশি কয়লার অপচয়সহ ক্রয় চুক্তির বিভিন্ন দুর্বলতা আছে।

অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুৎ-জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ আইন স্থগিত করছে। এই আইনের অধীনে আদানিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে করা চুক্তির কারিগরি ও আর্থিক দিক খতিয়ে দেখছে বিশেষজ্ঞ কমিটি। আদানি কেন্দ্রের শুল্ক-করের অনিয়ম খতিয়ে দেখছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। এরই মধ্যে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানির ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় সম্প্রতি নিজ দেশে বিদ্যুৎ বিক্রির সুযোগ উন্মুক্ত করেছে ভারত। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আদানির সঙ্গে বাংলাদেশের এই চুক্তি বাতিলও হতে পারে। কারণ, এই চুক্তিতে বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষিত হয়নি। এতে বছরে কয়েক হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত আয়ের সুযোগ পেয়েছে আদানি গ্রুপ। সম্প্রতি বিদ্যুৎ বিভাগের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, ভারতে বিদ্যুৎ বিক্রির উদ্যোগ নিচ্ছে আদানি। এতে বাংলাদেশের সামনে সুযোগ এসেছে। চুক্তি পর্যালোচনা করে তা বাতিল করা হতে পারে।

গত অর্থবছর আদানির কেন্দ্রটি থেকে বিদ্যুৎ কেনা হয়েছে প্রায় ৮১৬ কোটি ৬৬ লাখ ৭৭ হাজার ইউনিট। এ বিদ্যুৎ উৎপাদনে গড় ক্যাপাসিটি চার্জ পড়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা এবং রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালন খরচ ১ টাকা। জ্বালানি (কয়লা) খরচ প্রতি ইউনিটের জন্য ৭ টাকা ৫৪ পয়সা। অর্থাৎ আদানির বিদ্যুৎ কেনায় গড়ে ব্যয় হয়েছে ১৫ টাকা ১৪ পয়সা। চুক্তিতে অসম সুবিধার জন্য আদানির পরিচালন ব্যয় অন্য কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রের চেয়ে বেশি দিতে হচ্ছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদানি ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে এই চুক্তি করেছে। এই চুক্তির ক্ষেত্রে আদানি গ্রুপ হচ্ছে ঠিকাদার। এজন্য আইনের দৃষ্টিতে আদানিকে অযোগ্য ঠিকাদার হিসেবে আমরা ঘোষণা করতে পারি। এর মাধ্যমে তাদের চুক্তি বাতিল করে তাদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ নেব না। যে অর্থ দিয়ে আদানির কাছ থেকে আমরা বিদ্যুৎ নেব তার অর্ধেক পয়সায় আমরা নিজেরাই কয়লা কিনে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি। জনস্বার্থে এই চুক্তি বাতিল করে আদানি থেকে বিদ্যুৎ না কিনে দেশের অন্য কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে বিদ্যুৎ উৎপাদন করব।

সৌরবিদ্যুতের দাম ভারত-পাকিস্তান থেকে বেশি : ভারতে সম্প্রতি সোলার এনার্জি করপোরেশন অব ইন্ডিয়ার দরপত্রে অংশ নিয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের কাজ পায় ৬টি কোম্পানি। বিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুতের দাম অনুমোদন হয় ৩ সেন্টে যা ভারতীয় মুদ্রায় ২ রুপি ৬০ পয়সা। ডলারের বিনিময় হার ১১৯ টাকা ৪৮ পয়সা হিসাবে ওই বিদ্যুতের ট্যারিফ বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ৩ টাকা ৫৮ পয়সা। দেশটিতে সাম্প্রতিককালে অনুমোদন দেওয়া অন্যান্য বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ট্যারিফ নির্ধারণ হয়েছে প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টা ৩ থেকে সাড়ে ৪ সেন্টের মধ্যে। বেসরকারি খাতে সৌরবিদ্যুতের ট্যারিফ কমিয়ে আনতে চলতি বছরেই প্রণোদনার ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান। এজন্য বেঞ্চমার্ক হিসেবে সৌরবিদ্যুতে প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টা প্রস্তাব করা হয় ৫ সেন্ট। মূলত আমদানিনির্ভর কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ওপর চাপ কমাতে সৌরবিদ্যুতের ট্যারিফসংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। পাকিস্তানে সম্প্রতি অনুমোদিত বেশ কয়েকটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ট্যারিফ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৫০০ থেকে আড়াই হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঙ্গে ক্রয়চুক্তি হয়েছে সর্বোচ্চ ৭ সেন্ট থেকে সর্বনিম্ন সাড়ে ৩ সেন্টের কিছু বেশিতে। ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার হিসাবে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুতের সর্বনিম্ন দাম পড়েছে ৩ টাকা ৮২ পয়সা। অথচ এক্ষেত্রে বাংলাদেশে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ ক্রয়ে চুক্তি হচ্ছে ৯ থেকে ১০ সেন্টে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর সর্বনিম্ন দাম পড়ছে ১০ টাকা ৭৫ পয়সা। তবে বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি ভিন্ন হওয়ায় দামে কিছুটা তারতম্য দেখা যায়। যা কিলোওয়াট প্রতি সর্বনিম্ন ১০ টাকা ৭৫ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ১৩ টাকাও পড়ছে।

চলতি বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে বেসরকারি খাতে ৫০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। যা নেত্রকোনা জেলার চল্লিশা ইউনিয়নের বিল সুলঙ্গীতে নির্মাণ করা হবে। প্যারাগন বাংলাদেশ, রাইজেন এনার্জি ইউকে ও সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি যৌথভাবে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করবে। ২০ বছর মেয়াদে কেন্দ্রটি থেকে প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ কিনতে ব্যয় হবে ৯ সেন্ট যা বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় ১০ টাকা ৭৫ পয়সা।

সৌরবিদ্যুতে গত বছর অনুমোদিত কেন্দ্রগুলো থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনতে বিপিডিবির গড়ে সর্বনিম্ন ১১ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৪ টাকা পর্যন্ত খরচ পড়বে। জ্বালানি খরচ না থাকা সত্ত্বেও এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দাম নির্ধারণ হয়েছে মূলত বেসরকারি কোম্পানি ও বিপিডিবির দরকষাকষির ভিত্তিতে। বিদ্যুৎ, জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ আইন) আওতায় নির্মিত এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের খরচ বেশি পড়ার অভিযোগ করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, প্রতিবেশী দেশগুলো যেখানে সৌরবিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমিয়ে এনেছে সেখানে বাংলাদেশ এখনো কয়েক গুণ বেশি দামে বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সঙ্গে বিদ্যুতের ক্রয়চুক্তি করছে। এ খরচ কমিয়ে আনা উচিত। এক্ষেত্রে সরকারি প্রণোদনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে প্রতিযোগিতামূলক বাজার, সঞ্চালন অবকাঠামো নির্মাণ ও জমি সংস্থানে সহায়তা দিতে হবে। এটি করা গেলে সৌরবিদ্যুতের দাম বর্তমানের চেয়ে অর্ধেকে নামিয়ে আনা যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
সর্বশেষ খবর
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে
বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল
পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজের টাকা জমার জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে
হজের টাকা জমার জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, ফলাফলের অপেক্ষায় প্রার্থীরা
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, ফলাফলের অপেক্ষায় প্রার্থীরা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২ জন
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২ জন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বড়াইগ্রামে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
বড়াইগ্রামে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সাড়ে ৯ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা
বগুড়ায় সাড়ে ৯ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১১ জেলে গ্রেফতার
চাঁদপুরে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১১ জেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন করলেন কিম জং উন
যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন করলেন কিম জং উন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বউ বা বান্ধবীর সঙ্গে সিনেমা করার আইডিয়া ভালো না : সাইফ
বউ বা বান্ধবীর সঙ্গে সিনেমা করার আইডিয়া ভালো না : সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই পর্যায়ে ইউরোপীয়দের সঙ্গে পারমাণু আলোচনা নয়: ইরান
এই পর্যায়ে ইউরোপীয়দের সঙ্গে পারমাণু আলোচনা নয়: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ‘বিরোধের জেরে’ কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নেত্রকোনায় ‘বিরোধের জেরে’ কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে এডভোকেসি সভা
রংপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে এডভোকেসি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে রাবির ভর্তি পরীক্ষা, ছয় বিভাগীয় কেন্দ্র নির্ধারণ
জানুয়ারিতে রাবির ভর্তি পরীক্ষা, ছয় বিভাগীয় কেন্দ্র নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দেশের শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে স্বতন্ত্র শিশু অধিদপ্তর জরুরি: ড. আফরোজা পারভীন
দেশের শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে স্বতন্ত্র শিশু অধিদপ্তর জরুরি: ড. আফরোজা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে বৃদ্ধাকে হত্যা করে স্বর্ণালঙ্কার লুট
নাটোরে বৃদ্ধাকে হত্যা করে স্বর্ণালঙ্কার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : গোলাম পরওয়ার
জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে ১০ বছরে আমনের আবাদ বেড়েছে ৩৭ হাজার হেক্টর জমিতে
রংপুরে ১০ বছরে আমনের আবাদ বেড়েছে ৩৭ হাজার হেক্টর জমিতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের তরুণরা কৌতূহলী ও সৃজনশীল: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলাদেশের তরুণরা কৌতূহলী ও সৃজনশীল: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনিশ্চয়তা কেটে গিয়ে নির্বাচনের পথ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে : মান্না
অনিশ্চয়তা কেটে গিয়ে নির্বাচনের পথ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে : মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার সমর্থনে নেদারল্যান্ডে আড়াই লাখ মানুষের বিক্ষোভ
গাজার সমর্থনে নেদারল্যান্ডে আড়াই লাখ মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা ব্যাংকে কর্মশালার সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত
পদ্মা ব্যাংকে কর্মশালার সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ অক্টোবর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা